শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫

কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ

গত ফেব্রুয়ারি মাসে রাজশাহী ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের তিন দিনব্যাপী পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান হয়েছিল কলেজ ক্যাম্পাসে। পদ্মাপাড়ের এ শিক্ষাঙ্গনেই প্রাথমিক পরবর্তী স্কুল-কলেজজীবন কেটেছে আজকের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের। একুশে ফেব্রুয়ারির মহান ভাষা দিবস ছিল পুনর্মিলনীর দ্বিতীয় দিন। এদিন সকালে বর্তমান ক্যাডেটদের হাতে লেখা দেয়াল পত্রিকা উদ্বোধন করেন কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী, দেশের বরেণ্য কূটনীতিবিদ, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন ভাষা, দেশপ্রেম ও শিক্ষাজীবনের রঙিন দিনগুলোর কথা। বক্তব্য শেষে সুযোগ পেয়ে অগ্রজ বিবেচনায় পুত্রসম উপস্থাপক তাঁকে জিজ্ঞেস করে বসলেন, কূটনীতি বা কূটনীতিবিদ কথাটা তাঁকে বিব্রত করে কিনা? কারণ কূট শব্দটি তো খারাপ অর্থে প্রয়োগ হয়। যেমন কূটকৌশল, কুটচাল, কুটনামি ইত্যাদি। তৌহিদ হোসেন হালকা গোঁফের নিচে স্বভাবজাত মুচকি হাসি দিয়ে যা বললেন, তার সারমর্ম হলো- কিছু শব্দের অর্থ নির্ভর করে প্রয়োগের ওপর। যেমন স্বার্থপর শব্দটি নিঃসন্দেহে খারাপ। কিন্তু দেশের স্বার্থে বা দেশের স্বার্থরক্ষায় কেউ যদি শতভাগও স্বার্থপর হন, তবে তিনি নিঃসন্দেহে সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য। সুতরাং কূটনীতিবিদরা যদি দেশ ও জনগণের স্বার্থে কূটনীতিচর্চা ও প্রয়োগ করেন, তবে তাতে বিব্রত নয়, তৃপ্ত হওয়া উচিত। তুমুল করতালিতে প্রায় দুই হাজার প্রাক্তন ও বর্তমান ক্যাডেট ও অন্য অতিথিরা তাঁর কথায় শাবাশী সাড়া দিলেন। সেই সকালে দেশবিদেশ থেকে আসা হাজারো প্রাক্তন ক্যাডেট ও বর্তমান ক্যাডেটরা শহীদ মিনারের পথে দাঁড়িয়ে এক সুরে গেয়েছিলেন- ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি’। অনেকেরই বুকে হাত আর চোখে অশ্রু ছিল সেদিন। গভীর শ্রদ্ধাভরে অনেকেই স্মরণ করেছেন জুলাই বিপ্লবে প্রাণ হারানো ও অঙ্গহানি হওয়া বীর ছাত্র-জনতার কথা। আসলে দেশটাকে আমরা সবাই ভালোবাসি এ কথাটা যেন মাঝে মাঝে রক্ত দিয়ে আর জীবন দিয়ে স্মরণ করিয়ে দিতে হয় কিছু সংশপ্তককে।

রাজশাহী ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী হিসেবে সেদিনের এমন ঘটনা মনে পড়ল বিগত কয়েক দিনে কূটনীতিবিদদের অবিরাম ছুটে চলা দেখে। রমজান মাসজুড়ে এবং ঈদ-পরবর্তী সপ্তাহে দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওপর দিয়ে বলা চলে ঝড় বয়ে গেছে। সেই ঝড় এখনো থামেনি। কারণ বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির চারটি নিয়ামক বা নীতিনির্ধারণী ফ্যাক্টর হলো জাতিসংঘ, আমেরিকা, চীন ও ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক। আর সাম্প্রতিক সময়ে রোহিঙ্গা ও আরাকান আর্মির প্রভাব বিবেচনায় মিয়ানমারও কূটনীতিবিদদের নিত্যদিনের অন্যতম অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। জাতিসংঘ ছাড়াও এ চার দেশের নেতাদের সঙ্গেই কূটনীতিবিদদের বসতে হয়েছে বিগত মাসজুড়ে। জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশে তাঁর সাম্প্রতিক সফরকালে ১৪ মার্চ রোহিঙ্গাদের শরণার্থীশিবির সফর করেন ও লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করেন। সঙ্গে ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর কূটনীতিবিদরা। এ সফর নিয়ে গত সপ্তাহে ‘রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ’ শিরোনামে লিখেছি। আজ সংবাদ শিরোনামে দেখছি রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে সম্মত হয়েছে মিয়ানমার। সুতরাং অভিনন্দন ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও দেশের সংশ্লিষ্ট কূটনীতিকদের।

গত ২৬ মার্চ বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানিকতা শেষে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস কূটনীতিবিদ ও অন্য সঙ্গীদের নিয়ে চীন সফরে যান। তাঁকে নেওয়ার জন্য চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বিশেষ বিমান পাঠিয়েছিলেন, যা কোনো রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধানের প্রতি চীন সরকার ও চীনা জনগণের অনন্য সম্মান ও দুই দেশের সম্পর্ককে চীনের দিক থেকে মূল্যায়নের একটি মর্যাদার মানদণ্ড হিসেবে বিবেচ্য। সফরকালে চীনের দিক থেকে ২১০ কোটি ডলারের বিনিয়োগ ঋণ ও অনুদান প্রতিশ্রুতি পেয়েছে বাংলাদেশ। সেই সঙ্গে দেশের প্রাণভোমরা তথা নদীগুলোর ৫০ বছরের ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা প্রণয়নে নদী ব্যবস্থাপনায় সফল চীনের সহায়তার প্রতিশ্রুতি পাওয়া যায়। তিস্তা নদীর উৎস পূর্ব হিমালয়ের পাউহুনরি থেকে, যা কাঞ্চনজঙ্ঘার ৭৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে সিকিম, ভারত ও তিব্বত অঞ্চলে অবস্থিত। এ অঞ্চলে চীনের ব্যাপক প্রভাব। এ ছাড়াও হিমালয় তথা নেপাল থেকে উৎপন্ন বহু নদী ভারত হয়ে বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে এসেছে। আন্তরাষ্ট্রীয় এসব নদী ও নদী ব্যবস্থাপনার তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও যথাযথভাবে উপস্থাপনার ক্ষেত্রে ব্যর্থতার কারণে অতীতে আমরা নদী ব্যবস্থাপনা ও দেশের অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্সা আদায়ে ব্যর্থ হয়েছি কিংবা ব্যক্তিস্বার্থে দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়েছি বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। সুতরাং চীন যদি আগামী ৫০ বছর দেশের নদীব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে, তবে তা বিভিন্ন অভিন্ন ও আন্তর্জাতিক নদীর পানির ন্যায্য হিস্সা আদায়, জলাধার নির্মাণ ও পানি সংরক্ষণ এবং খরা ও বন্যা প্রতিরোধে বাংলাদেশ চীনের মতোই সফল হতে পারে। একসময় হোয়াংহো নদীকে চীনের দুঃখ বলা হতো, ব্যবস্থাপনার গুণে যা আজ আশীর্বাদ। বেশ কিছু নদী ও হ্রদের পানিদূষণ সাফল্যের সঙ্গে রোধ করতে পেরেছে চীন। আর ২০২৫ সালের মধ্যেই মাটির ওপরে থাকা ৮৫% পানি মানসম্মত করার লক্ষ্যে অনেকটাই এগিয়ে গেছে তারা। (সূত্র : জেমস টাউন ফাউন্ডেশন, চায়না ব্রিফ, আগস্ট ২০২৩)। চীনের অভিজ্ঞতা ও সহায়তা পেলে তিস্তা, গোমতী কিংবা ফেনী নদীর মতো অভিন্ন নদীর পানি ব্যবস্থাপনা এবং ঢাকার চারপাশে থাকা দূষিত নদীর পানির মান উন্নয়ন সম্ভব হতে পারে। তবে এসব কিছুই নির্ভর করে পরবর্তী সময়ে কূটনীতিতে অভিজ্ঞ, দুর্নীতিমুক্ত ও নিঃস্বার্থ দেশপ্রেম নিয়ে এগিয়ে আসা সরকারি ও বেসরকারি অংশীজনদের আন্তরিকতার ওপর।

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতা সফল বিপ্লবকালে শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের ভারতে আশ্রয় লাভ, তাদের প্ররোচনা, উত্তেজনা সৃষ্টির প্রয়াস, ভারতীয় গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প সৃষ্টির নিন্দনীয় প্রচেষ্টা দুই প্রতিবেশী দেশের সম্পর্ক প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে। পক্ষান্তরে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় সাতটি রাজ্যের সঙ্গে সমুদ্রের সান্নিধ্য বা সংযুক্তি না থাকা ও বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করে সেই সাত রাজ্যের বাণিজ্য, উৎপাদন ও আমদানি-রপ্তানির সুযোগ নিয়ে ড. ইউনূসের বক্তব্য ভারতীয় কূটনীতিবিদদের কপালে চিন্তার ভাঁজ এঁকে দেয়। অতিসম্প্রতি বাংলাদেশকে সমুদ্র তথা বঙ্গোপসাগরের একক অভিভাবক ঘোষণায় ভারতের পররাষ্ট্র ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের ঘুম হারাম হওয়ার জোগাড়। এমতাবস্থায় থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হলো বঙ্গোপসাগরকে ঘিরে থাকা দেশগুলোর সংগঠন বিমসটেকের শীর্ষনেতাদের ষষ্ঠ সম্মেলন। এ সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যোগ দিলেও প্রথমদিকে তাঁদের মধ্যে সাইড লাইন বা দ্বিপক্ষীয় সাক্ষাৎকারের বিষয়টি ছিল অনিশ্চিত। এ নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম ও সমাজমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে অনৈতিকভাবে যাচ্ছেতাই প্রচারণা চালাতেও কার্পণ্য করেনি। তবে শেষ পর্যন্ত এ সাক্ষাৎকার সফলভাবেই সম্পন্ন হয়েছে। সাক্ষাৎকারে বিচক্ষণ প্রধান উপদেষ্টা বরাবরের মতো বিদেশি বিবেচনায় প্রধানমন্ত্রী মোদির হাতে জুলাই বিপ্লবের গ্রাফিতিনির্ভর বই উপহার দেননি। বরং প্রধানমন্ত্রী মোদি কর্তৃক ২০১৫ সালের ৩ জানুয়ারি ভারতের মুম্বাইয়ে অনুষ্ঠিত ১০২তম ভারতীয় বিজ্ঞান কংগ্রেসে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বর্ণপদক প্রদানের বাঁধাই করা ছবিটি উপহার দিয়েছেন। ভাবখানা এমন যে কোটি কোটি ভারতবাসীর চোখেও ড. ইউনূস যে একজন জ্ঞানী ও সম্মানিত ব্যক্তি, তা সবিনয়ে স্মরণ করিয়ে দেওয়া। এখন শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ, অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্সা আদায়, সীমান্তে হত্যা শূন্যে নামিয়ে আনা এবং প্রয়োজনে ভারত ভ্রমণে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের ভিসা প্রদানের বিষয়গুলোর যৌক্তিক সমাধান হতে পারে উভয় দেশের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক রেখে, যুগপৎ এগিয়ে চলার অন্যতম অনুষঙ্গ।

এদিকে কূটনীতিপাড়া ও ব্যবসায়ী মহলের জন্য এক আতঙ্কের নাম যেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। নতুনভাবে আবারও নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট তাঁর সাম্প্রতিক সাড়াজাগানো পাল্টা শুল্ক ঘোষণায় বাংলাদেশ থেকে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। চীন, কানাডা, মেক্সিকোসহ বহু দেশের ওপরই এমন বা আরও উচ্চহারে শুল্ক আরোপের বিরূপ প্রভাবে ধস নেমেছে বিশ্ব অর্থনীতিতে।  বিশ্ব সম্প্রদায়ের সঙ্গে একযোগে কাজ করলেই কেবল এ বিপর্যয় কাটানো সম্ভব, যা কূটনীতিবিদদের জন্য একটি অগ্নিপরীক্ষা। শেষ করব সুয়েজ খালসংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তিতে সফলতার জন্য শান্তিতে নোবেলজয়ী কানাডার ১৪তম প্রধানমন্ত্রী (১৯৬৩ থেকে ১৯৬৮) ও কূটনীতিবিদ লেস্টার বোলস মাইক পিয়ারসনের একটি বাণী স্মরণ করে। তিনি বলেছেন, ‘কূটনীতিতে সবকিছুই সমভাবে জটিল ও সহজ’।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
রমজান পরবর্তী আমল
রমজান পরবর্তী আমল
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
তরমুজ-শসা খান
তরমুজ-শসা খান
আহা! ডিজিটাল বাংলাদেশ
আহা! ডিজিটাল বাংলাদেশ
ইউনূস-মোদি বৈঠক
ইউনূস-মোদি বৈঠক
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
ট্রাম্পের শুল্কনীতির কী প্রভাব পড়বে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কনীতির কী প্রভাব পড়বে বাংলাদেশে
দেশই সবকিছু, ব্যক্তি বা পরিবার নয়
দেশই সবকিছু, ব্যক্তি বা পরিবার নয়
সামাজিক ব্যবসা
সামাজিক ব্যবসা
সর্বশেষ খবর
আরসা কমান্ডার আতাউল্লাহ কারাগারে
আরসা কমান্ডার আতাউল্লাহ কারাগারে

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান
এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩০ সালের মধ্যেই মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন এআই আসতে পারে
২০৩০ সালের মধ্যেই মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন এআই আসতে পারে

১৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভাইদের ঝগড়া থামাতে গিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার মৃত্যু
ভাইদের ঝগড়া থামাতে গিয়ে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বাগেরহাটে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বাগেরহাটে বিক্ষোভ সমাবেশ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ-সমাবেশ
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতিরোধ গড়ার দাবিতে খুলনায় বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতিরোধ গড়ার দাবিতে খুলনায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান প্রিন্সের
ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান প্রিন্সের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে উত্তাল পঞ্চগড়
গাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে উত্তাল পঞ্চগড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের নতুন ফিল্ডিং কোচ জেমস প্যামেন্ট
বাংলাদেশের নতুন ফিল্ডিং কোচ জেমস প্যামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি আগ্রাসন ও ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিলের বিরুদ্ধে এনসিপির সমাবেশ
ইসরায়েলি আগ্রাসন ও ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিলের বিরুদ্ধে এনসিপির সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি শিল্পী আয়মা বেগ
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানি শিল্পী আয়মা বেগ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে’
‘ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব মুসলিমকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সংস্কার কার্যক্রম স্থায়িত্ব পাবে না, যদি না বিচার বিভাগে সংস্কার ঘটে’
‘সংস্কার কার্যক্রম স্থায়িত্ব পাবে না, যদি না বিচার বিভাগে সংস্কার ঘটে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসের ধাক্কায় মায়ের মৃত্যু, আহত ছেলে
বাসের ধাক্কায় মায়ের মৃত্যু, আহত ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রফতানি আদেশ স্থগিত নিয়ে প্যানিক হওয়ার কিছু নেই : প্রেস সচিব
রফতানি আদেশ স্থগিত নিয়ে প্যানিক হওয়ার কিছু নেই : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঝালকাঠিতে খালে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে খালে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'২ মাসের মধ্যে মুন্সিগঞ্জে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু হবে'
'২ মাসের মধ্যে মুন্সিগঞ্জে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার কাজ শুরু হবে'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ৬
বগুড়ায় সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় গ্রেফতার ৬

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত
ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষিকা বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে বাসচাপায় শিশু নিহত
বরিশালে বাসচাপায় শিশু নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ ক্লাসেন
দক্ষিণ আফ্রিকার কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ ক্লাসেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল সিলেট
গাজায় ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল সিলেট

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

টস হেরে মুম্বাইয়ের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বেঙ্গালুরু
টস হেরে মুম্বাইয়ের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বেঙ্গালুরু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘এমন ঐকমত্য গড়ে তুলতে হবে যেন প্রকৃতপক্ষেই জাতীয় হয়ে ওঠে’
‘এমন ঐকমত্য গড়ে তুলতে হবে যেন প্রকৃতপক্ষেই জাতীয় হয়ে ওঠে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন তামিম ইকবাল
রাতে সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন তামিম ইকবাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ এপ্রিল 'মার্চ ফর গাজায়' অংশ নেওয়ার আহ্বান মাহমুদউল্লাহর
১২ এপ্রিল 'মার্চ ফর গাজায়' অংশ নেওয়ার আহ্বান মাহমুদউল্লাহর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা
বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে
গ্রেফতার এড়াতে অতিরিক্ত ৪০০ কিলোমিটার ঘুরতে হলো নেতানিয়াহুকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে যে হুঁশিয়ারি দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বিপদে ইসরায়েল
এবার বিপদে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে হামাসের ১৭ রকেট হামলা, লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক
পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
সোনালী ব্যাংকের সাবেক সাত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল
লাঠিপেটা না করে ছত্রভঙ্গ, রাষ্ট্রপতি পদক পাচ্ছেন সেই পুলিশ কনস্টেবল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা
নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার স্টার্টআপ তহবিল ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দেশজুড়ে ট্রান্সকমের পণ্য বর্জনের ডাক, ইসরায়েলি পণ্য দাবি করে কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর
দেশজুড়ে ট্রান্সকমের পণ্য বর্জনের ডাক, ইসরায়েলি পণ্য দাবি করে কেএফসি-বাটার শো-রুম ভাঙচুর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন আশিক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা
শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার
পহেলা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান মৎস্য উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস
গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!
মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইসরায়েল হত্যা করে, মিথ্যা বলে; পশ্চিমা মিডিয়া তবুও বিশ্বাস করে’
‘ইসরায়েল হত্যা করে, মিথ্যা বলে; পশ্চিমা মিডিয়া তবুও বিশ্বাস করে’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!
একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি
১৩০ রান তাড়ায় তামিমের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে কাজ করছে সরকার : আহমদ তৈয়্যব
ইন্টারনেটের দাম আরও কমাতে কাজ করছে সরকার : আহমদ তৈয়্যব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে লঘু চাপের পূর্বাভাস, হতে পারে বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি
সাগরে লঘু চাপের পূর্বাভাস, হতে পারে বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্কারোপ ইস্যুতে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি
শুল্কারোপ ইস্যুতে ট্রাম্পকে ড. ইউনূসের চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের
গাজায় হামলার তীব্র নিন্দা ও সামরিক অভিযান বন্ধের আহ্বান বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়মুখী চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা
সচিবালয়মুখী চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরতলে পৃথিবীর প্রথম স্থায়ী গবেষণাগার নির্মাণ করছে চীন
সাগরতলে পৃথিবীর প্রথম স্থায়ী গবেষণাগার নির্মাণ করছে চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!

সম্পাদকীয়

বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি
সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ করছে না আঙুলের ছাপ
কাজ করছে না আঙুলের ছাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল
চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!
৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!

নগর জীবন

বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান
রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি
ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান
টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা
স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন
কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

দেবরের হাতে ভাবি খুন
দেবরের হাতে ভাবি খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ
মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ সাঈদ চত্বর পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতি
শহীদ সাঈদ চত্বর পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে
অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে
ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল
সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন
মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন

নগর জীবন

ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির
ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন
হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?

সম্পাদকীয়

রমজান পরবর্তী আমল
রমজান পরবর্তী আমল

সম্পাদকীয়

ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ

সম্পাদকীয়