শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫

কারাগার থেকে হৃদয়ের মণিকোঠায় তারেক রহমান

অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
কারাগার থেকে হৃদয়ের মণিকোঠায় তারেক রহমান

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট। পৃথিবীর ইতিহাসে নতুন করে নাম লেখাল বাংলাদেশ। গণ অভ্যুত্থানের মুখে কেবল একটি সরকারের পতনই নয়, পলায়নেরও সাক্ষী হলো বিশ্ববাসী। কেননা একসঙ্গে একটি সরকারের সব মন্ত্রী, সংসদ সদস্য, পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা থেকে শুরু করে মসজিদের ইমাম পর্যন্ত পালিয়ে যাওয়ার এই রেকর্ড এর আগে বিশ্ববাসী প্রত্যক্ষ করেনি।

হাসিনা পতনের এই আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি জুলাই-আগস্টে কোটা সংস্কার ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেপথ্যে থেকে ছাত্র-জনতাকে উজ্জীবিত করেন। আওয়ামী সরকারের দমন-নিপীড়নের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যুবসমাজকে ভিডিও বার্তায় সাহস জোগান। তাঁর প্রত্যয়দীপ্ত বক্তব্য স্বৈরাচারের স্বরূপ উন্মোচনে ভূমিকা রাখে, ফলে দ্রুত ঐক্যবদ্ধ হয় দেশবাসী। দেশে-বিদেশে গণ অভ্যুত্থানের বিস্তার ঘটে, যা অগ্নিস্ফুলিঙ্গের মতো বিশ্বকে নাড়িয়ে বিপ্লবের স্বপ্নসারথিদের বিজয় এনে দেয়। তাঁর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, সাংগঠনিক দক্ষতা ও নেতৃত্বের দৃঢ়তা এখন দেশে-বিদেশে আলোচনার বিষয়। তারেক রহমান। বাংলাদেশের রাজনীতিতে যাঁর অভিষেক ঘটে নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের সময়। সে সময় ওই আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া।

আন্দোলনের অন্য স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে মা খালেদা জিয়ার যোগসূত্র হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন তারেক রহমান। এরপর ২০০১ সালে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার গঠনের পর থেকে তারেক রহমানের নেতৃত্বগুণের প্রকাশ পেতে থাকে। যদিও কৈশোরে বাবা প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং পরে মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাষ্ট্র পরিচালনা ও নেতৃত্বগুণে প্রভাবিত হয়েছিলেন তিনি।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারেক রহমানের এই বিকাশমান অবস্থানকে ধীরে ধীরে ভয় পেতে থাকে দেশবিরোধী শক্তিগুলো। কেননা ওই শক্তিগুলোর প্রধান ভয় ছিল বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনীতি। জিয়া পরিবারের ক্রমবিকাশমান রাজনৈতিক ধারা তাদের ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়াল। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ জাতীয়তাবাদী রাজনীতি, গণতান্ত্রিক চেতনা ও আধিপত্যবাদবিরোধী বলিষ্ঠ অবস্থান তাদের অস্তিত্বসংকটের সৃষ্টি করে। আধিপত্যবাদী শক্তিগুলোর অব্যাহত ষড়যন্ত্রের মুখে ২০০৬ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশে সংঘটিত হয় রাজনৈতিক সংঘাত। এরই ধারাবাহিকতায় দেশে ওয়ান-ইলেভেন সরকারের উদ্ভব ঘটে। মূলত দেশপ্রেমিক জিয়া পরিবারকে দেশের রাজনীতি থেকে উৎখাত করার চূড়ান্ত পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয় তখনই। এরই ধারাবাহিকতায় ২০০৭ সালের ৭ মার্চ তারেক রহমানকে বন্দি করা হয়। যা ছিল সামগ্রিকভাবে এ দেশের ১৮ কোটি মানুষের মুক্তির যে স্বপ্ন রাজনৈতিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে, সামাজিকভাবে, সেই স্বপ্নকে সেদিন বন্দি করা। পরবর্তী সময়ে তাঁর নামে ১৩টি মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা দায়ের করার পাশাপাশি ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনে ডিটেনশনও দেওয়া হয়। তাঁকে ছয় দফায় ১৩ দিনের রিমান্ডে নিয়ে অমানবিক শারীরিক নির্যাতনের পাশাপাশি মানসিক নির্যাতনও করা হয়। দেশ ও রাজনীতি ছেড়ে দেওয়ার চাপ প্রয়োগ করা হয়।

বাংলাদেশতবে দেশ ও দেশের জনগণের কথা ভেবে কুশীলবদের কোনো প্রস্তাবেই রাজি হননি তিনি। ২০০৭ সালের ২৮ নভেম্বর আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে বিচারকের অনুমতি নিয়ে তারেক রহমান তাঁর ওপর করা অমানবিক নির্যাতনের বিবরণ তুলে ধরেন। সরকারের হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদের নামে নির্যাতন ও যথোপযুক্ত সময়ে চিকিৎসা না হওয়ায় তারেক রহমানের শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকলে ২০০৮ সালের ৩১ জানুয়ারি তাঁকে পিজি হাসপাতালের প্রিজন সেলে ভর্তি করা হয়। এরপর আদালতের চিকিৎসকদের দেওয়া মেডিকেল রিপোর্টে বলা হয়, তারেক রহমানের স্পেশালাইজড অর্থোপেডিক ট্রিটমেন্টের প্রয়োজন। নির্যাতনে তাঁর মেরুদণ্ডের ৬ ও ৭নং হাড় ভেঙে গেছে। কয়েকটি হাঁড় বেঁকে গেছে। মেরুদণ্ডের ৩৩টি হাড়ের দূরত্ব কমে গেছে। চোখে ও হৃদযন্ত্রে নানা সমস্যা দেখা দিয়েছে। পরে তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ে পর্যায়ক্রমে তিনটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়। মেডিকেল বোর্ডগুলোর পরামর্শ অনুযায়ী উন্নত চিকিৎসার জন্য তারেক রহমানকে বিদেশের অর্থোপেডিক, ফিজিওথেরাপি, কার্ডিওলজি ও রেডিওগ্রাফির সুবিধাসংবলিত যেকোনো হাসপাতালে অতি দ্রুত ভর্তি করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এরপর তাঁর স্বাস্থ্যের আরও অবনতি হতে থাকলে তাঁকে নিঃশর্ত মুক্তি এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবিতে রাজপথে শুরু হয় আন্দোলন। এতে সরকারের টনক নড়ে এবং তারা তারেক রহমানকে শর্ত সাপেক্ষে মুক্তি দিতে সম্মত হয়। কিন্তু আত্মপ্রত্যয়ী ও নির্ভীক তারেক রহমান নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে অনড় থাকেন এবং একপর্যায়ে উচ্চ আদালত থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য জামিনে মুক্তি লাভ করেন। ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর তিনি বিদেশ যাওয়ার সুযোগ পান।

সেই থেকে তিনি লন্ডনে চিকিৎসাধীন। তবে কঠিন সময়েও তিনি দেশ ও দল থেকে বিচ্ছিন্ন হননি ক্ষণিকের জন্যও। হাজার মাইল দূর থেকেও তিনি নিয়মিত সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় রয়েছেন। গভীর রাত পর্যন্ত জেগে তিনি সংগঠনের শীর্ষ নেতৃবৃন্দসহ তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে নেতা-কর্মীদের একসূত্রে গেঁথে তিনি অভূতপূর্ব সাফল্য দেখান। তাঁর দিকনির্দেশনায় হাসিনাবিরোধী আন্দোলন এ দেশের গণমানুষের আন্দোলনে পরিণত হয়। জনগণ বুঝতে পারে শেখ হাসিনা একজন স্বৈরশাসক। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, ভোটাধিকার-গণতন্ত্র এবং মানবাধিকার-মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধার করতে হলে খুনি হাসিনাকে উৎখাতের বিকল্প নাই- এ ধারণাটি মানুষের মধ্যে বদ্ধমূল হয়ে যায়। চব্বিশের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান জনতার সেই সচেতন রাজনৈতিক চিন্তার বহিঃপ্রকাশ। তৃণমূল থেকে কেন্দ্র, সাধারণ কর্মী থেকে নেতা- এই যে শ্রেণিভিত্তিক রাজনৈতিক দর্শনের উন্মেষ সে তো শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানেরই রাজনৈতিক দর্শন। যা কি না তাঁরই উত্তরাধিকার তারেক রহমান প্রবাহিত করতে দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছেন। ফ্যাসিবাদের কবলে পড়ে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটি যখন তার পথ হারিয়ে ফেলে, তখনই এগিয়ে আসেন শহীদ জিয়ার গর্বিত উত্তরাধিকার তারেক রহমান। দেশ ও দেশের মানুষকে বাঁচাতে তিনি ঘোষণা করেন রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা। গণতন্ত্রের পুনঃস্থাপন, ক্ষমতার ভারসাম্য ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা, অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলা, মানবাধিকার ও ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করা, নারী ও যুব উন্নয়ন, পরিবেশ ও টেকসই উন্নয়নসহ শিক্ষা খাতের বৈপ্লবিক পরিবর্তনসহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সব বিষয় এই ৩১ দফার অন্তর্ভুক্ত। তাঁর এই রাজনৈতিক দর্শন শুধু সরকারের জন্য নয়, পুরো জাতির জন্য একটি স্বপ্নের প্রস্তাবনা, যা বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশ একটি শক্তিশালী, স্বচ্ছ এবং সমৃদ্ধ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠতে সক্ষম হবে। চব্বিশের গণ অভ্যুত্থানের পর রাষ্ট্র সংস্কারের যে আকাক্সক্ষা ও দাবি পরিলক্ষিত হচ্ছে সেটি মূলত তারেক রহমানের রাজনৈতিক দর্শনেরই প্রতিবিম্ব।

শিরোনামে ফিরতে চাই এবার। তারেক রহমানকে যখন কারাগারে নিক্ষেপ করা হয় তখন তিনি ছিলেন একজন উদীয়মান রাজনীতিক। বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের একজন সিপাহসালার। এরপর কেটে গেছে প্রায় দুই দশক। এই সময়ের মধ্যে রাষ্ট্রের বিকাশ-বিচ্যুতি দেখেছেন। রাজনীতির মাঠে খেলেছেন প্রতিপক্ষের সঙ্গে। দলকে সুসংগঠিত করে স্বৈরাচার হাসিনার বিরুদ্ধে করেছেন লাগাতার লড়াই-সংগ্রাম। তাঁর নেতৃত্বে দল হয়েছে অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় শক্তিশালী। সবশেষ চব্বিশের হাসিনা পতন আন্দোলনে তিনি ও তাঁর দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সর্বোচ্চ শক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে মাঠে। জনগণের মৌল-মানবিক অধিকার নিশ্চিত করতে অকাতরে প্রাণ বিসর্জন দিয়েছেন তাঁর দলের অসংখ্য নেতা-কর্মী। এসব কারণে রাজনীতিক তারেক রহমান এখন আর কোনো নির্দিষ্ট দলমতের মানুষের নেতা নন। তিনি এ দেশের মুক্তিকামী আপামর জনতার প্রিয় নেতৃত্ব।

২০০৭ সালের আজকের এই দিনে তাঁকে রাজনীতি থেকে সরানোর খায়েশে যে দেশবিরোধী শক্তিটি ষড়যন্ত্র করে কারাগারে নিক্ষেপ করেছিল তারা আজ পরাজিত হয়েছে। জনরোষের কবলে পড়া ওই গোষ্ঠীর অনেকেরই ঠাঁই হয়েছে এখন কারাগারে। আর বিপ্লব-দ্রোহের সেই দিনগুলোতে সঠিক নেতৃত্ব দেওয়া তারেক রহমান স্থান পেয়েছেন এ দেশের কোটি কোটি মানুষের মনের মণিকোঠায়। দলমতের ঊর্ধ্বে উঠে দেশের সাধারণ মানুষ তাঁকে ভালোবাসে। কেননা তিনি মুক্তিকামী মানুষের ত্রাতা, আজ এবং আগামীর।

লেখক : অধ্যাপক মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
রমজান পরবর্তী আমল
রমজান পরবর্তী আমল
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
তরমুজ-শসা খান
তরমুজ-শসা খান
আহা! ডিজিটাল বাংলাদেশ
আহা! ডিজিটাল বাংলাদেশ
ইউনূস-মোদি বৈঠক
ইউনূস-মোদি বৈঠক
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
ট্রাম্পের শুল্কনীতির কী প্রভাব পড়বে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কনীতির কী প্রভাব পড়বে বাংলাদেশে
দেশই সবকিছু, ব্যক্তি বা পরিবার নয়
দেশই সবকিছু, ব্যক্তি বা পরিবার নয়
সর্বশেষ খবর
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীতে ৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত
গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীতে ৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে ছুরিকাঘাতে আইনজীবীকে হত্যা
মৌলভীবাজারে ছুরিকাঘাতে আইনজীবীকে হত্যা

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা
শাকিব খানের প্রতি মুগ্ধতা নিয়ে যা বললেন ইধিকা

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

টক্সিসিটি নিতে পারি না, সেই কারণেই ছেড়ে বেরিয়ে আসি: শ্রাবন্তী
টক্সিসিটি নিতে পারি না, সেই কারণেই ছেড়ে বেরিয়ে আসি: শ্রাবন্তী

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে মরক্কোয় ব্যাপক বিক্ষোভ, যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধেও ক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে মরক্কোয় ব্যাপক বিক্ষোভ, যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধেও ক্ষোভ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলের অব্যাহত হামলায় নিহত আরও অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলের অব্যাহত হামলায় নিহত আরও অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরতলে পৃথিবীর প্রথম স্থায়ী গবেষণাগার নির্মাণ করছে চীন
সাগরতলে পৃথিবীর প্রথম স্থায়ী গবেষণাগার নির্মাণ করছে চীন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ঢাবি ক্যাম্পাসে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ
ফের ঢাবি ক্যাম্পাসে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়ার শেয়ারবাজারে বড় ধস, কমেছে তেলের দাম
এশিয়ার শেয়ারবাজারে বড় ধস, কমেছে তেলের দাম

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি শিক্ষক সমিতির ‘নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি ঘোষণা
জবি শিক্ষক সমিতির ‘নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি ঘোষণা

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা
বিক্ষোভে উত্তাল ভারত, বিজেপি নেতার বাড়িতে আগুন দিলো জনতা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে স্ত্রীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব-আমিরাত ও তুরস্ক সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
আরব-আমিরাত ও তুরস্ক সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী এমন ম্যাজিকে বিশ্ববিখ্যাত হলেন রোনালদোর ভক্ত স্পিড?
কী এমন ম্যাজিকে বিশ্ববিখ্যাত হলেন রোনালদোর ভক্ত স্পিড?

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকায় ৪ দিনের বিনিয়োগ সম্মেলন শুরু আজ
ঢাকায় ৪ দিনের বিনিয়োগ সম্মেলন শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস
গাজা হামলায় ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি জড়িত : হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাংবাদিকদের তাঁবুতে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
গাজায় সাংবাদিকদের তাঁবুতে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিটিবির নতুন সচিব সাহতাব উদ্দিন
এনসিটিবির নতুন সচিব সাহতাব উদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!
মৃত্যুর দৃশ্যের মধ্য দিয়ে ‘সিআইডি’ ছাড়ছেন এসিপি প্রদ্যুমন!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দল নিবন্ধনসহ একগুচ্ছ এজেন্ডা নিয়ে ইসির বৈঠক আজ
দল নিবন্ধনসহ একগুচ্ছ এজেন্ডা নিয়ে ইসির বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় নাজিমউদ্দিন রোডে আগুন, নিহত ১
পুরান ঢাকায় নাজিমউদ্দিন রোডে আগুন, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস আজ
বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করতে লেবানন সরকারের সঙ্গে মার্কিন দূতের আলোচনা
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করতে লেবানন সরকারের সঙ্গে মার্কিন দূতের আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এবি পার্টির বৈঠক আজ
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এবি পার্টির বৈঠক আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে পুলিশের সাঁড়াশি অভিযানে গ্রেফতার ১৫
মোহাম্মদপুরে পুলিশের সাঁড়াশি অভিযানে গ্রেফতার ১৫

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক এমপি কাজী কেরামত গ্রেফতার
সাবেক এমপি কাজী কেরামত গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমামোগলুর মুক্তি ও আগাম নির্বাচনের দাবিতে তুরস্কে বিক্ষোভ
ইমামোগলুর মুক্তি ও আগাম নির্বাচনের দাবিতে তুরস্কে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বিয়েবাড়ির গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙলো বিয়ে
বিয়েবাড়ির গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙলো বিয়ে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা
সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ওপর সৌদির সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ওপর সৌদির সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’
গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের সহযোগিতায় ৮ বিভাগে হবে স্পোর্টস হাব : ক্রীড়া উপদেষ্টা
আমিরাতের সহযোগিতায় ৮ বিভাগে হবে স্পোর্টস হাব : ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গৃহকর্ত্রীও নির্যাতিতা হতে পারেন’ -পরীমনির সেই ইস্যুতে ফেসবুকে ন্যান্সি
‘গৃহকর্ত্রীও নির্যাতিতা হতে পারেন’ -পরীমনির সেই ইস্যুতে ফেসবুকে ন্যান্সি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ফ্ল্যাট নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার
যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ফ্ল্যাট নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক
পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি
দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে রদবদল
তিন মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে রদবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা
ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েল সফরে গিয়ে অপমানিত দুই ব্রিটিশ নারী এমপি
ইসরায়েল সফরে গিয়ে অপমানিত দুই ব্রিটিশ নারী এমপি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক
বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয় : অর্থ উপদেষ্টা
ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয় : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের
গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, ছিলেন ৭০ জনের বেশি বাংলাদেশি  তীর্থযাত্রী
ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, ছিলেন ৭০ জনের বেশি বাংলাদেশি তীর্থযাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প-নেতানিয়াহু
সোমবার বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প-নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার চেয়ে থানায় বৃদ্ধা, ‘ভিক্ষা করে কেনা মুরগি মেরে দিল কারা?’
বিচার চেয়ে থানায় বৃদ্ধা, ‘ভিক্ষা করে কেনা মুরগি মেরে দিল কারা?’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাসহ সাত বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ সাত বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দফা দাবিতে শহীদ মিনারে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের অবস্থান
দুই দফা দাবিতে শহীদ মিনারে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের অবস্থান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাফাত রহমানের শাশুড়ির মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
আরাফাত রহমানের শাশুড়ির মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!

সম্পাদকীয়

বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজ করছে না আঙুলের ছাপ
কাজ করছে না আঙুলের ছাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল
চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!
৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি
সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা
স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান
রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি
ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন
কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে
অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ
মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন
মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন

নগর জীবন

সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল
সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেবরের হাতে ভাবি খুন
দেবরের হাতে ভাবি খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে
ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদ সাঈদ চত্বর পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতি
শহীদ সাঈদ চত্বর পরিদর্শনে প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির
ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান
টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন
হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম
ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম

নগর জীবন

এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা
এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম