শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৯, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

কক্সবাজারকে বিদেশি পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় করতে দরকার আধুনিকায়ন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কক্সবাজারকে বিদেশি পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় করতে দরকার আধুনিকায়ন

কক্সবাজারকে আধুনিক ও পরিকল্পিত পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কউক)। আট বছর পরও সংস্থাটি পর্যটন শহর ঘিরে কোনো মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করতে পারেনি। মহাপরিকল্পনার জন্য কয়েক দফা কাটছাঁট করে ১৭৪ কোটি ৭২ লাখ টাকার একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে কউক। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, পর্যটন নগরীকে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের মিলনমেলা হিসেবে গড়ে তুলতে আধুনিক সুযোগ-সুবিধার সংযোজন জরুরি।

শুধু সমুদ্রসৈকত ও আবাসন ব্যবস্থার মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি ও টেকসই পর্যটনব্যবস্থা গড়ে উঠবে না। পর্যটকদের চাহিদার কথা বিবেচনায় রেখে নতুনত্ব আনতে হবে। পর্যটন ব্যবসায়ীরা বলছেন, কক্সবাজারের নৈসর্গিক সৌন্দর্য সুদীর্ঘ ১২০ কিলোমিটার উপকূলজুড়ে ছড়িয়ে থাকলেও পর্যটকরা কেবল কয়েকটি সুপরিচিত এলাকাতেই বেশি ভ্রমণ করেন। অদেখা রয়ে যায় বেশির ভাগ অঞ্চল।

সবুজ পাহাড় সারি সঙ্গে মিশে যাওয়া সুদীর্ঘ সৈকতের সৌন্দর্য যাতে পর্যটকরা উপভোগ করতে পারেন তার জন্য কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত কেবল কার চালুর উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি। পাশাপাশি কক্সবাজারের কাছের দ্বীপ মহেশখালীর সঙ্গেও কেবল কার চালু করা জরুরি। এ ছাড়া এক্সক্লুসিভ টুরিস্ট জোন, বিদেশি পর্যটকদের জন্য আলাদা জোন, হালাল ট্যুরিস্ট জোন, পর্যটকদের নিরাপত্তায় সি নেটিং সিস্টেম, ওয়াচ টাওয়ার, বুঙ্গি জাম্পিং সিস্টেম, নিরাপদ প্যারা সেইলিংব্যবস্থা চালু করা উচিত।

এ ছাড়া ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্য গোয়া, মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কার আদলে পর্যটনকে আরো বেশি আকর্ষণীয় করে গড়ে তোলা যায়। তার জন্য গোয়ার বিখ্যাত টিটোস নাইটক্লাব ও গোয়ার মানদোভি নদীর তীরে অবস্থিত ক্যাসিনো সমুদ্রসৈকতও গড়ে তোলা যায়। পাশাপাশি কক্সবাজার শহরে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের নাইট লাইফের জন্য আন্তর্জাতিক মানের শপিং মল ও সিনেপ্লেক্স গড়ে তোলা জরুরি।

কক্সবাজার সি ক্রজ অপারেটর ওনার্স এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক হুসাইন ইসলাম বাহাদুর বলেন, পর্যটকরা শুধু সমুদ্রসৈকত ও হোটেলে ঘুমানোর জন্য আসেন না। তাঁদের বিনোদনের জন্য বাড়তি সুযোগ-সুবিধা দিতে হবে। এতে করে পর্যটন খাতে আয়ও বাড়বে।

তিনি বলেন, কক্সবাজারে ঘুরতে আসা ৯৮ শতাংশ পর্যটকই জানে না সমুদ্র থেকে পাহাড়ঘেরা কক্সবাজার দেখতে কেমন? পর্যটকদের জন্য ক্রুজ শিপ বা প্রমোদতরির ব্যবস্থা থাকা উচিত। তাঁরা গভীর সমুদ্রে রাত্রি যাপন করবেন, উল্লাস করবেন। কিন্তু কক্সবাজারে যাতায়াত করা শিপগুলোকে ১৮টি দপ্তরের অনুমোদন নিতে হয়, যা নতুন বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগে নিরুৎসাহ করছে। অবশ্যই পর্যটন নগরীতে ওয়ান স্টপ লাইসেন্সিং সিস্টেম চালু করা উচিত।

বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের ২০২৩-২৪ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুসারে, বর্তমান বিশ্বে পর্যটন তার বহুমাত্রিক বৈশিষ্ট্যের কারণে একক বৃহত্তম শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পর্যটনশিল্প অন্যতম অর্থনৈতিক খাত হিসেবে জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। বর্তমানে বৈশ্বিক জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান প্রায় ১০ শতাংশ ও প্রত্যক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অবদান প্রায় ১১ শতাংশ। বাংলাদেশের জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান ৩.১ শতাংশ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অবদান প্রায় ১.৭ শতাংশ, যা এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় তেমন আশাব্যঞ্জক নয়। একজন পর্যটক ১১ জন মানুষের প্রত্যক্ষ কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করে থাকেন এবং স্বল্প বিনিয়োগের মাধ্যমে পর্যটনশিল্প অধিক রাজস্ব আহরণ করে থাকে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পর্যটনশিল্প অন্যতম অর্থনৈতিক খাত হিসেবে জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখছে।

সূত্র বলছে, ভ্রমণ ও পর্যটন সূচকে পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের এক জরিপে দেখা গেছে, এই সূচকে বিশ্বের ১১৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১০৯তম। এ ছাড়া এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সবার শেষে।

ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরিজমের (ডব্লিউটিটিসি) তথ্য মতে, ১৯৫০ সালে পৃথিবীতে পর্যটকের সংখ্যা ছিল মাত্র ২৫ মিলিয়ন, যা ২০১৬ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় এক হাজার ২৩৫ মিলিয়নে। ধারণা করা হচ্ছে, এই বছর প্রায় ১৩৯ কোটি ৫৬ লাখ ৬০ হাজার পর্যটক সারা পৃথিবীতে ভ্রমণ করবেন। বিগত ৬৭ বছরে পর্যটকের সংখ্যা প্রায় ৫০ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি বছর বৈশ্বিক জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে পর্যটনের অবদান এর আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১২.১ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১১.১ ট্রিলিয়ন ডলার। ২০১৯ সালের হিসাবে এই প্রবৃদ্ধি ৭.৫ শতাংশ। কিন্তু অবকাঠামো উন্নয়নে সীমাবদ্ধ বাংলাদেশের পর্যটন।

জানতে চাইলে হোটেল মোটেল গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সিকদার বলেন, পর্যটকদের নাইট লাইফ নিশ্চিত করতে হবে। সি বিচ ও হোটেলে রাত্রি যাপনের মধ্যেই পর্যটনকে সীমাবদ্ধ রাখা যাবে না। এ জন্য উন্নতমানের শপিং মল, সিনেপ্লেক্স, অ্যামিউজমেন্ট পার্ক চালু করা উচিত। একই সঙ্গে বিদেশি পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় করতে সব ব্যবস্থাপনায় আধুনিকায়ন করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, দেশের অন্যান্য এলাকার মতোই পর্যটন নগরীতে আইন-কানুনের কড়াকড়ি হলে পর্যটকরা তাঁদের সময়কে উপভোগ করতে পারবেন না। তবে, অবশ্যই তাঁদের নিরাপত্তার বিষয়টি নজরে রাখতে হবে।

কক্সবাজার নাগরিক ফোরাম ও বাংলাদেশ পরিবেশ অ্যান্ড ডায়ভারসিটি কনভারসন ফাউন্ডেশনের সভাপতি এ এন এম হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান বাংলাদেশের তুলনায় অনেক বেশি। কিন্তু পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত থাকার পরও আমাদের জিডিপিতে পর্যটন খাতের অবদান সামান্য। শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, নেপাল ও ভারতের মতো আমাদের দেশে পর্যাপ্ত বিদেশি পর্যটক নেই। আসলে আমরা তাঁদের এখনো আমন্ত্রণ জানাতে পারিনি।’

তিনি বলেন, প্রকৃতি ও পরিবেশকে রক্ষা করে পর্যটকবান্ধব পরিকল্পনা করতে হবে। এতে অর্থনীতিতে পর্যটনের অংশীদারি বাড়বে। -সৌজন্যে কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
আগামী দশকে বিশ্বব্যাপী ৪৬ কোটি নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে পর্যটন খাত
আগামী দশকে বিশ্বব্যাপী ৪৬ কোটি নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে পর্যটন খাত
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুয়াকাটা, ভ্রমণ গাইড
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুয়াকাটা, ভ্রমণ গাইড
ঈদের ছুটিতে পর্যটকের ঢল কুতুবদিয়ার সমুদ্র সৈকতে
ঈদের ছুটিতে পর্যটকের ঢল কুতুবদিয়ার সমুদ্র সৈকতে
বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে
রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত
বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
পর্যটক বরণে প্রস্তুত কক্সবাজার, ‘গলাকাটা’ ব্যবসায় সতর্ক প্রশাসন
পর্যটক বরণে প্রস্তুত কক্সবাজার, ‘গলাকাটা’ ব্যবসায় সতর্ক প্রশাসন
পর্যটক বরণে প্রস্তুত সুন্দরবন-ষাটগম্বুজ
পর্যটক বরণে প্রস্তুত সুন্দরবন-ষাটগম্বুজ
ঈদের ছুটিতে পর্যটক টানতে প্রস্তুত ‘সাগরকন্যা’ কুয়াকাটা
ঈদের ছুটিতে পর্যটক টানতে প্রস্তুত ‘সাগরকন্যা’ কুয়াকাটা
ঈদে তাজহাট জমিদার বাড়িতে নামবে দর্শনার্থীর ঢল
ঈদে তাজহাট জমিদার বাড়িতে নামবে দর্শনার্থীর ঢল
দুই দিন বন্ধ থাকবে শালবন বিহার ও ময়নামতি জাদুঘর
দুই দিন বন্ধ থাকবে শালবন বিহার ও ময়নামতি জাদুঘর
নেই পর্যটক, কুয়াকাটায় ফিরেছে প্রকৃতির নিজস্ব রূপ
নেই পর্যটক, কুয়াকাটায় ফিরেছে প্রকৃতির নিজস্ব রূপ
সিকিমে ঢুকতে পর্যটকদের দিতে হবে ‘প্রবেশ ফি’
সিকিমে ঢুকতে পর্যটকদের দিতে হবে ‘প্রবেশ ফি’
সর্বশেষ খবর
জমি নিয়ে বিরোধে সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ১৪৪ ধারা জারি
জমি নিয়ে বিরোধে সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ১৪৪ ধারা জারি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ ম্যাচে টানা ৫ হার, যে সমীকরণে প্লে-অফে উঠতে পারে চেন্নাই
৬ ম্যাচে টানা ৫ হার, যে সমীকরণে প্লে-অফে উঠতে পারে চেন্নাই

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?
শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জ ফাউন্ডেশন ঢাকার ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
গোপালগঞ্জ ফাউন্ডেশন ঢাকার ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পটুয়াখালীতে জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচি পালিত
পটুয়াখালীতে জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচি পালিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি
তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে আদালতের মালখানার গ্রিল কেটে টাকা-স্বর্ণালংকার চুরি, আটক ৪
নাটোরে আদালতের মালখানার গ্রিল কেটে টাকা-স্বর্ণালংকার চুরি, আটক ৪

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে:  উপদেষ্টা ফারুকী
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাবির বি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা শুরু, প্রতি আসনে লড়ছে ৭৬ জন
রাবির বি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা শুরু, প্রতি আসনে লড়ছে ৭৬ জন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রসফায়ারে’ নিহত বাদশার পরিবারকে আর্থিক অনুদান তারেক রহমানের
‘ক্রসফায়ারে’ নিহত বাদশার পরিবারকে আর্থিক অনুদান তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে জাতিসংঘের প্রতি আহবান
ফিলিস্তিনের মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে জাতিসংঘের প্রতি আহবান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোলায় রোগীর মৃত্যুর পর চিকিৎসককে মারধরের অভিযোগ
ভোলায় রোগীর মৃত্যুর পর চিকিৎসককে মারধরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’ পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগে থানায় জিডি
‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’ পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগে থানায় জিডি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে আরোহীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার হামলায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আহত
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার হামলায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পিএসএল থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ কর্বিন বশ
পিএসএল থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ কর্বিন বশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলছাত্র নিহত
নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৩০ সালে বাণিজ্যিক ৬জি চালু করবে চীন
২০৩০ সালে বাণিজ্যিক ৬জি চালু করবে চীন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বার্সেলোনার পক্ষে শৃঙ্খলা কমিটির রায়, আপিলের পথে ওসাসুনা
বার্সেলোনার পক্ষে শৃঙ্খলা কমিটির রায়, আপিলের পথে ওসাসুনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইটহুড পাচ্ছেন জেমস অ‍্যান্ডারসন
নাইটহুড পাচ্ছেন জেমস অ‍্যান্ডারসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঙ্গু নদীতে ফুল দিয়ে বিজু উৎসব শুরু
সাঙ্গু নদীতে ফুল দিয়ে বিজু উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতি হত্যা করে দাঁত ও নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা, মামলা
হাতি হত্যা করে দাঁত ও নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা, মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসলামাবাদের কাছে লাহোরের বড় হার, একাদশে ছিলেন না রিশাদ
ইসলামাবাদের কাছে লাহোরের বড় হার, একাদশে ছিলেন না রিশাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল
সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি
মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ
প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং
এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস
নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!
হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি
১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাভারে দুই চলন্ত বাসে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি
সাভারে দুই চলন্ত বাসে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিসাব কষছেন আমলারাও
হিসাব কষছেন আমলারাও

পেছনের পৃষ্ঠা

রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে
রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে
লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে

মাঠে ময়দানে

রাজারবাগে মানবেতর জীবন
রাজারবাগে মানবেতর জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি
প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে
সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ
থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ

নগর জীবন

আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া
আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা
হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা

শোবিজ

সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে
সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল
শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ
একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন
সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে
বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ
দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী
কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!

দেশগ্রাম

সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত
বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত

দেশগ্রাম

সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা
সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা
পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

উড়াল দিলেন বুবলী...
উড়াল দিলেন বুবলী...

শোবিজ

ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে
ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা