শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫১, শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫

বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপের মধ্য দিয়ে কি বিশ্বে নতুন করে বাণিজ্যযুদ্ধের দামামা বেজে উঠল? বিশ্ব কি আবার একটা মহামন্দার দিকে এগিয়ে যাবে? বিশ্ব এখন এসব প্রশ্নে তোলপাড়। এ উদ্বেগ, উৎকণ্ঠার মধ্যে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কী হবে? আমরা কি বাণিজ্যযুদ্ধের বলি হতে যাচ্ছি? আমাদের অর্থনীতির জন্য এটিই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। চীনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প গত বুধবার তাঁর প্রধান অর্থনৈতিক শত্রুর ওপর ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপের পাল্টা হিসেবে চীন মার্কিন পণ্যের ওপর ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। এর ফলে অবশ্য বাংলাদেশসহ ৭৫টির বেশি দেশ সাময়িক সুবিধা পেয়েছে। এসব দেশের ওপর যে বাড়তি শুল্ক আরোপ করা হয়েছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট তা ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেছেন। কিন্তু সাময়িক স্বস্তি কি বাংলাদেশকে সংকট থেকে মুক্তি দেবে? চীন যদি অর্থনৈতিক চাপে পড়ে তাহলে অনিবার্যভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ। তা ছাড়া বিশ্ব অর্থনীতিতে টালমাটাল পরিস্থিতি চাপে ফেলবে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যেদিন বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্মেলন আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন সেদিন বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আরেকটা বড় ধরনের ধাক্কা লাগল। বাংলাদেশের প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দিল বাংলাদেশকে যে ট্রান্সশিপমেন্ট ২০২০ সাল থেকে দেওয়া হয়েছিল তা বাতিল করা হয়েছে। তবে ভারতের পক্ষ থেকে এটাও জানানো হয়েছে যে স্থলপথে ভুটান এবং নেপালে বাংলাদেশ যে পণ্য রপ্তানি করছে তা এর আওতায় পড়বে না। অর্থাৎ ভারতের নৌপথ এবং বিমানপথ ব্যবহার করে এখন বাংলাদেশ পণ্য রপ্তানি করতে পারবে না। বিশ্ব বাণিজ্যে যখন যুদ্ধের দামামা সেই সময়, ভারতের এ ঘোষণা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে নতুন চাপে রাখবে।

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের অর্থনীতির চেহারা ভালো নয়। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একমাত্র ভরসা এখন প্রবাসীদের রেমিট্যান্স। প্রবাসীরা উজাড় করে বাংলাদেশে টাকা পাঠাচ্ছেন। কিন্তু এই রেমিট্যান্সপ্রবাহ সারা বছর একই রকম থাকবে, এটি ভাবা ঠিক নয়। কারণ প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স এবার এসেছে মূলত ঈদ সামনে রেখে। প্রতিবার ঈদে এই রেমিট্যান্সপ্রবাহ বাড়ে। এবার ঈদে রেমিট্যান্সপ্রবাহ অতীতের রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। কিন্তু বাংলাদেশে প্রবাসী আয়ের জন্য যে করণীয়গুলো করার দরকার ছিল সেটাও আমরা কতটুকু করতে পেরেছি, তা নিয়ে বিতর্ক আছে। কারণ বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানি সংকুচিত হচ্ছে। কয়েকটি জনশক্তি গ্রহণকারী দেশ বাংলাদেশিদের এখন ভিসা দিচ্ছে না। অর্থাৎ জনশক্তির বিশ্ববাজারে বাংলাদেশ এখন কঠিন প্রতিযোগিতার মুখে। এ সময়ে বাংলাদেশের বৈদেশিক রপ্তানিতেও একটা ভাটার টান লক্ষ করা যাচ্ছে। বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের জন্য প্রবাসীদের রেমিট্যান্স যেমন গুরুত্বপূর্ণ, ঠিক তেমনি গুরুত্বপূর্ণ আমাদের পোশাক খাত। কিন্তু পোশাক খাতে নানা রকম সংকট এখন দৃশ্যমান। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই শুল্ক আরোপের পর পোশাক খাত বড় ধরনের হুমকিতে পড়বে বলেই মনে করছেন অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। পাশাপাশি ৫ আগস্টের পর বহু পোশাক খাত বন্ধ হয়ে গেছে। অনেক পোশাক খাতের মালিক দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন বা আত্মগোপনে আছেন। তাদের কারখানাগুলো বন্ধ। গণ অভ্যুত্থানের পর বিভিন্ন শিল্প কলকারখানায় ব্যাপকভাবে হামলা হয়েছে। অগ্নিসংযোগ হয়েছে, লুটপাট হয়েছে। ফলে এসব শিল্পকারখানার অনেকগুলো বন্ধ। যেগুলো এখন পর্যন্ত চালুর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

অর্থনীতিতে বিগত সরকারের আমলে বিপুল পরিমাণ খেলাপি ঋণ এবং অর্থ পাচারের কারণে একটা সংকট আগে থেকেই ছিল। সেই সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য অর্থনৈতিক সংস্কারের যে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে সেই উদ্যোগগুলো অবশ্যই ভালো। কিন্তু ব্যাংকিং খাতের সংস্কার বা খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনা, পাচার করা অর্থ ফেরত আনা, এ রকম প্রত্যেকটি কাজ দীর্ঘমেয়াদি। চটজলদি এর সুফল পাওয়া যাবে না। এর মধ্যে বাংলাদেশে আইএমএফের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল ঢাকায় এসেছে। এই প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের বৈঠক হচ্ছে। তারা বাংলাদেশে পরবর্তী কিস্তির ছাড় দেবে কি না, সে নিয়ে আলাপ-আলোচনা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত যেটুকু খবর পাওয়া গেছে তাতে জানা গেছে যে এই ছাড় করার আগে তারা বাংলাদেশে কিছু দৃশ্যমান সংস্কার দেখতে চায়। এসব সংস্কারের মধ্যে করব্যবস্থাপনা সংস্কার, করের পরিধি বাড়ানো এবং খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এটি করতে গিয়ে সরকারকে হয়তো জনগণের ওপর বাড়তি করের বোঝা চাপাতে হবে। নতুন কর্মসংস্থান প্রায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম। অর্থনীতির যখন এ চেহারা তখন বিশ্ববাণিজ্যে অস্থিরতা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের অনড় যুদ্ধাবস্থা বাংলাদেশের জন্য কঠিন পরিস্থিতি তৈরি করবে। এ সময় পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে দক্ষতার সঙ্গে, সম্মিলিতভাবে। তা না হলে শুধু অর্থনীতি বিপর্যস্ত হবে না, রাজনৈতিক সংস্কারসহ অন্য সংস্কারগুলো মুখ থুবড়ে পড়বে, হবে প্রশ্নবিদ্ধ।

আমরা লক্ষ করেছি যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন বাংলাদেশের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন, তার পরপরই প্রধান উপদেষ্টা সংশ্লিষ্টদের নিয়ে জরুরি বৈঠক করেছেন। এ বৈঠকের মাধ্যমে দ্রুত করণীয় বিষয় চটজলদি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রধান উপদেষ্টা এবং বাণিজ্য উপদেষ্টা দুজনই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বকে চিঠি পাঠান। তিন মাসের জন্য আরোপিত শুল্ক স্থগিত রাখার জন্য আহ্বান জানান। বুধবার বাংলাদেশসহ ৭৫টি দেশে বাড়তি শুল্ক আরোপের আদেশ ৯০ দিনের জন্য স্থগিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ধন্যবাদ জানান। এটি খুবই ইতিবাচক। বাংলাদেশ কিছু বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও ভাবছে। কিন্তু শুধু বাংলাদেশ ব্যাংক, আমলা কিংবা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষদের সঙ্গে নিয়ে বর্তমান পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব নয়। আমাদের মনে রাখতে হবে বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রায় ৯০ ভাগ অবদান রাখে বেসরকারি খাত। বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী, ক্ষুদ্র, মাঝারি শিল্প এবং ছোট ছোট শিল্প কারখানা এ দেশের অর্থনীতির প্রধান শক্তি। বাংলাদেশের মোট কর্মসংস্থানের ৯০ ভাগের বেশি বেসরকারি খাত থেকে আসে। এই যে বিনিয়োগ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলো, এ বিনিয়োগ সম্মেলনে যেসব বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন, তারা বিনিয়োগ করবেন বেসরকারি খাতেই। কিন্তু বেসরকারি খাত যদি আতঙ্কিত থাকে, উদ্বিগ্ন থাকে এবং সরকার যদি তাদের আস্থায় না নেয় তাহলে এ ধরনের বেসরকারি বিনিয়োগ প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়িত হবে না। আর এ কারণেই সরকারকে এখন বেসরকারি খাতকে আস্থায় নিতে হবে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন, তখন বাণিজ্য উপদেষ্টার উচিত ছিল পোশাক খাতের ব্যবসায়ী এবং মালিকদের সঙ্গে দ্রুত বৈঠক করা। এ বৈঠকের মাধ্যমে তাদের আস্থায় নেওয়া, তাদের পরামর্শ নেওয়া। কারণ ৩৭ শতাংশ শুল্কের পর পরিস্থিতি কী হবে? প্রতিযোগিতামূলক বাজারে বাংলাদেশকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হবে সেটা সবচেয়ে ভালো জানেন পোশাক খাতের মালিকরাই। পোশাক খাতের মালিকরা সরাসরি ক্রেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছেন, কথা বলছেন এবং করণীয় নিয়ে তারা চিন্তাভাবনা করছেন। তাদের চিন্তাভাবনাগুলোকে সামষ্টিক রূপ দিয়ে সরকারের একটি রূপপরিকল্পনা গ্রহণ করা উচিত। অর্থনীতিতে যে সংকটগুলো এখন চলছে সেই সংকট সমাধানের পথও খুঁজে পেতে হবে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের মাধ্যমে। আমরা জানি যে বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তারা তাদের কারখানা এবং ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে সচল রাখতে চান। শুধু নিজেদের প্রয়োজনে নয়, দেশের স্বার্থে তাদের রয়েছে অসাধারণ উদ্ভাবনী প্রাণশক্তি, কর্মমুখরতা। এই কর্মমুখরতা এবং উদ্দীপনাকে অন্তর্বর্তী সরকার কাজে লাগাতে পারে। বাংলাদেশের বেসরকারি খাত আমাদের অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি। তারাই আমাদের অর্থনীতিকে আজকের জায়গায় নিয়ে এসেছে। ছোট উদ্যোক্তা থেকে শুরু করে বড় বড় শিল্প গ্রুপগুলোই বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে। তাদের দূরে ঠেলে দিয়ে বা তাদের মধ্যে বিভেদ বিভক্তি সৃষ্টি করে অর্থনীতিকে চাঙা করা যাবে না। আমরা একটা কঠিন বিশ্ব বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একদিকে যেমন বৈদেশিক নানা প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হচ্ছে, অন্যদিকে একটি অনিশ্চিত রাজনৈতিক ভবিষ্যতের কারণে বিনিয়োগকারী শিল্পপতিরা বিনিয়োগের নতুন উদ্যোগ গ্রহণে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। তা ছাড়া ৫ আগস্টের পর থেকে আমরা লক্ষ করেছি যে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কোনো কোনো মহল আক্রমণাত্মক আচরণ করছে। তাদের নানা রকম অপবাদ দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা সবাই জানি যে বিগত ১৫ বছর বাংলাদেশের কী অবস্থা ছিল। ব্যবসায়ীদের ব্যবসা করার জন্য সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক করতেই হবে এর কোনো বিকল্প ছিল না। এটি বাংলাদেশের বাস্তবতা। যেখানে একটি গ্যাসের লাইন পাতার জন্য মন্ত্রী বা নীতিনির্ধারকদের কাছে ধরনা দিতে হয়। ব্যাংকঋণের জন্য সরকারের সুনজরে থাকতে হয়। এই বাস্তবতাকে যদি কেউ অস্বীকার করে কোনো ব্যবসায়ীকে ফ্যাসিবাদের দোসর বা সাবেক সরকারের সুবিধাভোগী হিসেবে তকমা দেওয়া হয়, সেটা হবে দুর্ভাগ্যজনক। কারণ ব্যবসায়ীরা কোনো দলের নন, ব্যবসায়ীরা কোনো ব্যক্তিকে সমর্থন করেন না। তাদের দায়বদ্ধতা শুধু দেশের প্রতি।

৮ এপ্রিল বিনিয়োগ সম্মেলনে বিডার নির্বাহী পরিচালক একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ফলে যেন বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। এটি হলো সব শিল্পোদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীর মনের কথা। সরকার যাবে, সরকার আসবে। কিন্তু ব্যবসায়ীরা দেশের অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখবে। তাদের যদি হাত পা বেঁধে দেওয়া হয়, তাদের কাজে যদি প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয় তাহলে কোনোভাবেই সেটি ইতিবাচক ফলাফল বয়ে আনবে না। এটি অর্থনীতিকে আরও সংকটের গভীরে নিয়ে যাবে। এখন শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা বিশ্ব একটা অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখে। মার্কিন-চীনের বাণিজ্যযুদ্ধ ইতোমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। এ কঠিন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে খুব সাবধানে এগোতে হবে। আমাদের পথপরিক্রমা কী হবে, সে ব্যাপারে শুধু আমলাদের ওপর নির্ভর করলে চলবে না। একেবারে মাঠে যারা যুদ্ধ করছেন, সেসব অর্থনৈতিক যোদ্ধা হলেন আমাদের শিল্পপতি, ব্যবসায়ী এবং দেশি বিনিয়োগকারী। তাদের আস্থায় নিতে হবে। তাদের সঙ্গে বৈঠক করতে হবে। সরকার যদি রাজনৈতিক সংস্কারের জন্য রাজনীতিবিদদের সঙ্গে বারবার বৈঠক করে, তাহলে অর্থনৈতিক সংস্কারের জন্য বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তা বা শিল্পপতিদের সঙ্গে বারবার বৈঠক করতে অসুবিধা কোথায়? তাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে একটি বড় ভূমিকা রাখতে পারে বলে অনেকে মনে করেন।

প্রধান উপদেষ্টা একজন বিচক্ষণ মানুষ। তিনি উদার মনের অধিকারী। যেকোনো প্রয়োজনে তিনি সবাইকে ডেকে ডেকে আলাপ-আলোচনার একটি গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি চালু করেছেন। তাঁর সঙ্গে সাক্ষাতের যে আমলাতন্ত্র বাধাও তিনি দূর করেছেন। এখন তাঁর দ্রুত উচিত বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীদের সঙ্গে অবিলম্বে বৈঠক করা। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে আশু, মধ্য এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার একটি রূপরেখা প্রণয়ন করা। বর্তমান বিশ্বপরিস্থিতি আমাদের মোকাবিলা করতে হবে সম্মিলিতভাবে।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা
পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা
পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ আটক ২৮৮
মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ আটক ২৮৮
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের
একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ
একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ
সেই কর্মকর্তারা এখনো বঞ্চিত
সেই কর্মকর্তারা এখনো বঞ্চিত
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের
সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন
সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন
বর্ষসেরা ক্রিকেটার মিরাজ
বর্ষসেরা ক্রিকেটার মিরাজ
সোমবার দেশে ফিরছেন ফখরুল
সোমবার দেশে ফিরছেন ফখরুল
সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
সর্বশেষ খবর
এক ম্যাচ নিষিদ্ধ মোহামেডান অধিনায়ক হৃদয়
এক ম্যাচ নিষিদ্ধ মোহামেডান অধিনায়ক হৃদয়

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তিনজনের খণ্ডবিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার : গ্রেফতার ইয়াছিন ৫ দিনের রিমান্ডে
তিনজনের খণ্ডবিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার : গ্রেফতার ইয়াছিন ৫ দিনের রিমান্ডে

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় শ্রমিক দলের পরিচিতি সভা
গাইবান্ধায় শ্রমিক দলের পরিচিতি সভা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সব ধর্মের মানুষের ঐক্যের দেশ বাংলাদেশ
সব ধর্মের মানুষের ঐক্যের দেশ বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদমজী ইপিজেডে বিশৃঙ্খলা, আটক ৪৫
আদমজী ইপিজেডে বিশৃঙ্খলা, আটক ৪৫

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জনতার দলের সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু
জনতার দলের সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আদমদীঘিতে ট্রাক্টর চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যার অভিযোগ
আদমদীঘিতে ট্রাক্টর চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরব আমিরাতে  হঠাৎ বন্ধ হোয়াটসঅ্যাপ, বিপাকে ব্যবহারকারীরা
আরব আমিরাতে  হঠাৎ বন্ধ হোয়াটসঅ্যাপ, বিপাকে ব্যবহারকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল বিরোধী স্লোগানে মুখর বগুড়া
ইসরায়েল বিরোধী স্লোগানে মুখর বগুড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি নবী নেওয়াজ কারাগারে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি নবী নেওয়াজ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ট্রানশিপমেন্ট বাতিল 
বাংলাদেশে কোনো প্রভাব 
পড়বে না: আবদুল আউয়াল মিন্টু
ভারতের ট্রানশিপমেন্ট বাতিল  বাংলাদেশে কোনো প্রভাব  পড়বে না: আবদুল আউয়াল মিন্টু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে অশান্তির যে আগুন জ্বলছে তার মূলহোতা যুক্তরাষ্ট্র: চরমোনাই পীর
বিশ্বে অশান্তির যে আগুন জ্বলছে তার মূলহোতা যুক্তরাষ্ট্র: চরমোনাই পীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমানে প্রথম দফা ইরান-যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা সমাপ্ত : আগামী সপ্তাহে ফের বৈঠক
ওমানে প্রথম দফা ইরান-যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা সমাপ্ত : আগামী সপ্তাহে ফের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চমেক হাসপাতালে বিশ্ব পারকিনসন রোগ দিবসে সেমিনার
চমেক হাসপাতালে বিশ্ব পারকিনসন রোগ দিবসে সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র
মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগে রিশাদকে চায় হোবার্ট হারিকেনস
গ্লোবাল সুপার লিগে রিশাদকে চায় হোবার্ট হারিকেনস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছিনতাই চক্রের সদস্য গ্রেফতার
ছিনতাই চক্রের সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চুয়াডাঙ্গায় ১ প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ১ প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্কের বাইরে থাকছে স্মার্টফোন ও কম্পিউটার
ট্রাম্পের শুল্কের বাইরে থাকছে স্মার্টফোন ও কম্পিউটার

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বর্ষবরণ উৎসবে মাতবে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি
বর্ষবরণ উৎসবে মাতবে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেশার বলি দুই বোন ও চার বছরের শিশু, পাঁচ দিনের রিমান্ডে স্বামী
নেশার বলি দুই বোন ও চার বছরের শিশু, পাঁচ দিনের রিমান্ডে স্বামী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার দাবি শান্তি পরিষদের
ইসরায়েলের ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার দাবি শান্তি পরিষদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে ধর্ষণ মামলায় গ্রেফতার ১
দিনাজপুরে ধর্ষণ মামলায় গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৩ এপ্রিল ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে গণমিছিল করবে খেলাফত মজলিস
২৩ এপ্রিল ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে গণমিছিল করবে খেলাফত মজলিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ওপর ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হামলা
সিলেটে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ওপর ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপি নেতাদের প্রতিহিংসামূলক কথা বর্জনের আহ্বান সারজিসের
বিএনপি নেতাদের প্রতিহিংসামূলক কথা বর্জনের আহ্বান সারজিসের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং
এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়
সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরোপুরি বন্ধ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ, হতে পারে ভয়াবহ লোডশেডিং
পুরোপুরি বন্ধ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ, হতে পারে ভয়াবহ লোডশেডিং

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড
নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে:  উপদেষ্টা ফারুকী
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি
তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?
শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান
পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র
মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?
সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি
১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি
পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারের ভিআইপি জোনে হামলার খবর বিভ্রান্তিমূলক : কারা অধিদপ্তর
কারাগারের ভিআইপি জোনে হামলার খবর বিভ্রান্তিমূলক : কারা অধিদপ্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় যে ৫ খাবার
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় যে ৫ খাবার

১৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের
ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ এপ্রিল)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিসাব কষছেন আমলারাও
হিসাব কষছেন আমলারাও

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি
প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজারবাগে মানবেতর জীবন
রাজারবাগে মানবেতর জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে
রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে
লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া
আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে
সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ
থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ

নগর জীবন

ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল
শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা
হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা

শোবিজ

একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ
একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে
সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন
সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে
বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে
ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!

দেশগ্রাম

কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী
কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ
দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা
সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা

পেছনের পৃষ্ঠা

শীতল হচ্ছে মার্কিন-চীন সম্পর্ক!
শীতল হচ্ছে মার্কিন-চীন সম্পর্ক!

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত
বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত

দেশগ্রাম

সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা
পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা