শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৫, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ২০:১৫, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪

পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় স্থান গোয়ালদী শাহী মসজিদ

সোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় স্থান গোয়ালদী শাহী মসজিদ

ঈসা খাঁর রাজধানী ছিল সোনারগাঁ। মোগল আমলের বারো ভুঁইয়াদের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ছিলেন ঈসা খাঁ। এখানে বারো ভূইঁয়া প্রধান ঈসা খাঁ ও মুসা খাঁ এবং পূর্ববর্তী স্বাধীন সুলতানরা রাজত্ব করতেন। তাদের রাজত্বকালে তারা রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় মনোরম ইমারত, মসজিদ, খানকা ও সমাধি নির্মাণ করেন। প্রত্যেক মসজিদ, খানকা ও সমাধিতে মুসলিম ঐতিহ্যগত আরবীয় অলঙ্করণ পরিলক্ষিত হয়। প্রাচীন কীর্তির প্রত্যেকটি মসজিদ, খানকা ও সমাধি ছোট বড় প্রস্তর খণ্ড দিয়ে সুসজ্জিত।

সোনারগাঁ বর্তমানে ইতঃস্তত বিক্ষিপ্ত কতগুলো গ্রামের সমষ্টি মাত্র। পানাম, আমিনপুর, গোয়ালদী, মোগরাপাড়া, দমদমা, ভাগলপুর, শাহচিল্লাহপুর, মহজমপুর এসব গ্রামে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পুরাকীর্তি সমূহের ধ্বংসাবশেষ।  এসব গ্রামের অন্যতম হলো গোয়ালদী। এ গ্রামে সে সময়কার গৌরবময় দিনের যে সকল নিদর্শন বর্তমানে বিদ্যমান রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হোসেন শাহী মসজিদ। সোনারগাঁয়ের দ্বিতীয় উল্লেখ্যযোগ্য প্রাচীন কীর্তি এই মসজিদ মুসলিম স্থাপত্য শিল্পের এক অনুপম নিদর্শন। ইতিহাস ও উপাখ্যানে সোনারগাঁকে দেখা হয়েছে পরীর রানী হিসেবে। ইতিহাসে পূর্ব বাংলার রাজধানী সোনারগাঁকে হোসেন শাহী আমলে পরিচয় করে দেয়া হয়েছে স্বর্ণযুগ হিসেবে। কারণ, এ সময়কার আলাউদ্দিন হোসেন শাহ ছিলেন এক অনন্য সাধারণ প্রতিভা সম্পন্ন সুলতান। স্থাপত্যের প্রতি ছিল তার প্রগাঢ় অনুরাগ। তিনি নিমার্ণ করে গেছেন অসংখ্য মনোমুগ্ধকর মসজিদ ও মাদ্রাসা। তার বিস্তৃত রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে যেসব মসজিদ নির্মিত হয়, তার মধ্যে এই ঐতিহাসিক গোয়ালদী মসজিদটি অন্যতম। বর্তমানে মসজিদটি দেখার জন্য প্রতিদিন দেশ বিদেশের দর্শনার্থী ও পর্যটক আসেন সোনারগাঁয়ে। সোনারগাঁয়ের বিভিন্ন পর্যটন স্পটগুলোর পাশাপাশি দর্শনার্থীদের হৃদয় জুড়াতে সক্ষম এমন অসংখ্য পুরাকীর্তির নিদর্শনের মাঝে হোসেন শাহী মসজিদ অন্যতম। এ মসজিদটির মনোরম নির্মাণশৈলী অনায়াসে দর্শনার্থীদের হৃদয় আকৃষ্ট করে।

জানা গেছে, আলাউদ্দিন হোসেন শাহের রাজত্বকালে মোল্লা হিজবার আকবর ৯২৫ হিজরী ১৫ শাবান মোতাবেক ১৫১৯ খ্রিস্টাব্দে ১২ আগস্ট এ মসজিদ নির্মাণ করেন। হোসেন শাহ ৯০৫ হিজরী থেকে ৯২৭ হিজরী পর্যন্ত রাজত্ব করেন এবং তিনি বাংলার সুলতানদের মধ্যে প্রসিদ্ধ ছিলেন। কারুকার্যময় মসজিদটি নিমার্ণের পর দীর্ঘদিন দর্শনীয় ইবাদতের স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ার এক পর্যায়ে সংস্কারের অভাব ভগ্নস্তুপে পরিণত হয়। পরে তা আবার নির্মাণ করা হয়। পুনঃনির্মানের আগে মেহবার ও দেয়ালের কিছু অংশের অস্তিত্ব ছিল। সোনারগাঁয়ে গোয়ালদী গ্রামে মসজিদটি নির্মিত হয় বলে এটির নাম দেওয়া হয় গোয়ালদী হোসেন শাহী মসজিদ।

মসজিদ সম্পর্কে জেমস ওয়াইজ এশিয়াটিক সোসাইটি জার্নালে এবং  স্যার কালিংহাম ১৮৭৯ সালে সার্ভে অফ ইন্ডিয়া রিপোর্টে বর্ণনা করেছেন। এ বর্ণনার ওপর ভিত্তি করে সরকারের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ আগের মত করে মসজিদটিকে নতুনভাবে নির্মাণ করেছে। গৌঢ়, পান্ডুয়া বাংলার অন্যান্য ইমারতাদির ন্যায় এই মসজিদের ভেতর ও বাহিরের দেয়ালের পাথর ও ইটে আরবীয় অলংকরণ পরিলক্ষিত হয়। ইট ও পাথরের মূল অলঙ্করণের কিছু নিদর্শন মসজিদের পশ্চিম দেয়ালের, বিশেষত মিহরাবে লক্ষ্য করা যায়। মসজিদের মেহরাবের গায়ে ফুল, লতাপাতা আঁকা বিভিন্ন নকশা এবং আরবি লিপির অলঙ্করণ। কেন্দ্রীয় মেহরাবটি চমৎকার। এটি কালো প্রস্তরে নির্মিত ও কারুকার্য খচিত। মসজিদের আয়তন বাইরের দিকে দৈর্ঘ্য প্রস্থ ২৬ ফুট করে। পলেস্তরা ছাড়াই লাল চিকন ইটের তৈরি বর্গাকার এক গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদটির ভেতরের প্রতিবাহুর দৈর্ঘ্য সাড়ে ১৬ ফুট এবং দেয়ালগুলো ছিল প্রায় পাঁচফুট প্রশস্ত। দেয়ালের উভয় দিকে ছিল অতিসুন্দর পোড়ামাটির চিত্রফলক, মসজিদের চারকোণায় রয়েছে চারটি গোলাকার মিনার। মিনারগুলো মেঝের সমান্তরাল থেকে ভূমির দিকে কয়েকটি স্তরে ক্রমশ মোটা। দীর্ঘদিনের অযত্নে ও মেরামতের অভাবে মসজিদটি গম্বুজের বেশিরভাগ ও উত্তরপূর্ব দক্ষিণ দেয়ালের উপরাংশ বিলুপ্ত হয়ে যায়।  সম্ভবত এই কারণে মসজিদটি পরিত্যক্ত হয়ে যায়।

আশির দশকে প্রত্নতত্ত্ব  বিভাগ এ শাহী মসজিদটিকে প্রত্নতত্ত্ব'র আওতাভুক্ত করে এটি সংরক্ষণের ব্যবস্থা করে। সে সময় প্রত্নতত্ত্ব  বিভাগ মসজিদটির ব্যাপক সংস্কার করে। এতে ফুল, লতা-পাতা নকশা সংবলিত পোড়ামাটির ফলক স্থাপন করা হয়। এখন মসজিদটির প্রকৃত রূপ অনেকটাই বদলে যায়। মসজিদের গায়ে যেসব মূল্যবান কারুকাজ খচিত পাথরের ফলক ছিল সেগুলো প্রত্নতত্ত্ব অধিদফতরের আওতাভুক্তির আগেই চুরি হয়ে গেছে। বর্তমানে মসজিদটি রক্ষণাবেক্ষণে রয়েছে। 

এ মসজিদ সংলগ্ন উত্তর দিকে আরো একটি মসজিদ রয়েছে। এটিও এক গম্বুজ বিশিষ্ট। মসজিদটির বিদ্যমান শিলালিপি থেকে জানা যায় যে, ঐ মসজিদটি আব্দুল হামিদ হিজরী ১১১৬ এবং ১৭০৫ খ্রিষ্টাব্দে নির্মাণ করেন। তখন থেকেই পুনরায় ঐ মসজিদে স্থানীয় লোকেরা নামাজ আদায় করে আসছে। এ মসজিদটি দেখতে হোসেন শাহী মসজিদের মতোই।

গোয়ালদী গ্রামের হাদিস ভূইয়া, নাইম আহমেদসহ কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা জানান, সুলতানী আমলের গৌরবোজ্জল মুসলিম ঐতিহ্যের অন্যতম সাক্ষী এ গোয়ালদী মসজিদ। এ মসজিদটির কারণে আমরা এলাকাবাসীরা নিজেদের সম্মানিত ভাবি। কারণ ঐতিহাসিক এ পুরাকীর্তি পরিদর্শন করতে প্রতিদিন দেশবিদেশের পর্যটকরা ভিড় জমায়।

প্রত্নতত্ত্ব  অধিদপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্ত সোনারগাঁয়ের পানাম নগরীর তত্ত্বাবধায়ক  সিয়াম হোসেন জানান,  গোয়ালদী শাহী মসজিদটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের আওতায় রয়েছে। এ মসজিদটি বেশকিছু সংস্কার করা হয়েছে। ধারাবাহিকভাবে এ মসজিদটিও আরো সংস্কারের আওতায় নিয়ে আসা হবে।

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
আগামী দশকে বিশ্বব্যাপী ৪৬ কোটি নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে পর্যটন খাত
আগামী দশকে বিশ্বব্যাপী ৪৬ কোটি নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে পর্যটন খাত
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুয়াকাটা, ভ্রমণ গাইড
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুয়াকাটা, ভ্রমণ গাইড
ঈদের ছুটিতে পর্যটকের ঢল কুতুবদিয়ার সমুদ্র সৈকতে
ঈদের ছুটিতে পর্যটকের ঢল কুতুবদিয়ার সমুদ্র সৈকতে
বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে
রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত
বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
পর্যটক বরণে প্রস্তুত কক্সবাজার, ‘গলাকাটা’ ব্যবসায় সতর্ক প্রশাসন
পর্যটক বরণে প্রস্তুত কক্সবাজার, ‘গলাকাটা’ ব্যবসায় সতর্ক প্রশাসন
পর্যটক বরণে প্রস্তুত সুন্দরবন-ষাটগম্বুজ
পর্যটক বরণে প্রস্তুত সুন্দরবন-ষাটগম্বুজ
ঈদের ছুটিতে পর্যটক টানতে প্রস্তুত ‘সাগরকন্যা’ কুয়াকাটা
ঈদের ছুটিতে পর্যটক টানতে প্রস্তুত ‘সাগরকন্যা’ কুয়াকাটা
ঈদে তাজহাট জমিদার বাড়িতে নামবে দর্শনার্থীর ঢল
ঈদে তাজহাট জমিদার বাড়িতে নামবে দর্শনার্থীর ঢল
দুই দিন বন্ধ থাকবে শালবন বিহার ও ময়নামতি জাদুঘর
দুই দিন বন্ধ থাকবে শালবন বিহার ও ময়নামতি জাদুঘর
নেই পর্যটক, কুয়াকাটায় ফিরেছে প্রকৃতির নিজস্ব রূপ
নেই পর্যটক, কুয়াকাটায় ফিরেছে প্রকৃতির নিজস্ব রূপ
সিকিমে ঢুকতে পর্যটকদের দিতে হবে ‘প্রবেশ ফি’
সিকিমে ঢুকতে পর্যটকদের দিতে হবে ‘প্রবেশ ফি’
সর্বশেষ খবর
জমি নিয়ে বিরোধে সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ১৪৪ ধারা জারি
জমি নিয়ে বিরোধে সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ১৪৪ ধারা জারি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ ম্যাচে টানা ৫ হার, যে সমীকরণে প্লে-অফে উঠতে পারে চেন্নাই
৬ ম্যাচে টানা ৫ হার, যে সমীকরণে প্লে-অফে উঠতে পারে চেন্নাই

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?
শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জ ফাউন্ডেশন ঢাকার ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
গোপালগঞ্জ ফাউন্ডেশন ঢাকার ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পটুয়াখালীতে জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচি পালিত
পটুয়াখালীতে জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচি পালিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি
তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে আদালতের মালখানার গ্রিল কেটে টাকা-স্বর্ণালংকার চুরি, আটক ৪
নাটোরে আদালতের মালখানার গ্রিল কেটে টাকা-স্বর্ণালংকার চুরি, আটক ৪

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে:  উপদেষ্টা ফারুকী
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাবির বি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা শুরু, প্রতি আসনে লড়ছে ৭৬ জন
রাবির বি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা শুরু, প্রতি আসনে লড়ছে ৭৬ জন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রসফায়ারে’ নিহত বাদশার পরিবারকে আর্থিক অনুদান তারেক রহমানের
‘ক্রসফায়ারে’ নিহত বাদশার পরিবারকে আর্থিক অনুদান তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে জাতিসংঘের প্রতি আহবান
ফিলিস্তিনের মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে জাতিসংঘের প্রতি আহবান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোলায় রোগীর মৃত্যুর পর চিকিৎসককে মারধরের অভিযোগ
ভোলায় রোগীর মৃত্যুর পর চিকিৎসককে মারধরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’ পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগে থানায় জিডি
‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’ পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগে থানায় জিডি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে আরোহীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার হামলায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আহত
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার হামলায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পিএসএল থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ কর্বিন বশ
পিএসএল থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ কর্বিন বশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলছাত্র নিহত
নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৩০ সালে বাণিজ্যিক ৬জি চালু করবে চীন
২০৩০ সালে বাণিজ্যিক ৬জি চালু করবে চীন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বার্সেলোনার পক্ষে শৃঙ্খলা কমিটির রায়, আপিলের পথে ওসাসুনা
বার্সেলোনার পক্ষে শৃঙ্খলা কমিটির রায়, আপিলের পথে ওসাসুনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইটহুড পাচ্ছেন জেমস অ‍্যান্ডারসন
নাইটহুড পাচ্ছেন জেমস অ‍্যান্ডারসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঙ্গু নদীতে ফুল দিয়ে বিজু উৎসব শুরু
সাঙ্গু নদীতে ফুল দিয়ে বিজু উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতি হত্যা করে দাঁত ও নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা, মামলা
হাতি হত্যা করে দাঁত ও নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা, মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসলামাবাদের কাছে লাহোরের বড় হার, একাদশে ছিলেন না রিশাদ
ইসলামাবাদের কাছে লাহোরের বড় হার, একাদশে ছিলেন না রিশাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল
সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি
মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ
প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং
এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস
নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!
হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি
১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাভারে দুই চলন্ত বাসে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি
সাভারে দুই চলন্ত বাসে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিসাব কষছেন আমলারাও
হিসাব কষছেন আমলারাও

পেছনের পৃষ্ঠা

রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে
রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে
লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে

মাঠে ময়দানে

রাজারবাগে মানবেতর জীবন
রাজারবাগে মানবেতর জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি
প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে
সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ
থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ

নগর জীবন

আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া
আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা
হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা

শোবিজ

সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে
সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল
শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ
একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন
সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে
বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ
দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী
কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!

দেশগ্রাম

সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত
বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত

দেশগ্রাম

সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা
সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা
পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

উড়াল দিলেন বুবলী...
উড়াল দিলেন বুবলী...

শোবিজ

ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে
ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা