শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৯, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা কুতুবদিয়া

মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, কুতুবদিয়া
অনলাইন ভার্সন
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা কুতুবদিয়া

বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা কক্সবাজারের সাগরবেষ্টিত অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি দ্বীপ উপজেলা কুতুবদিয়া। বিখ্যাত ধর্মীয় সাধক কুতুবউদ্দীনের নামানুসারে এই দ্বীপের নামকরণ করা হয়। দ্বীপের নৈসর্গিক সৌন্দর্য যেন হাতছানি দিয়ে ডাকছে ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের। চোখ জুড়ানো বিস্তৃত সমুদ্র সৈকতে বিশাল বঙ্গোপসাগরের নীল জলরাশির বিরামহীন আছড়েপড়া ঢেউয়ে যেন বিমোহিত হয় মনপ্রাণ। 

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেন দ্বীপের প্রতিটি কোনায় কোনায়। দ্বীপের সর্ব দক্ষিণে বাইন, কেওড়া, পশ্চিমে ঝাউগাছের বাগানে গেলে যেন মনে হয় সুন্দরবনের কোনো একটা অংশে বিচরণ করছি। আর উত্তরে বাতিঘর দেখতে যেমন চোখ ধাঁধানো দৃশ্য, ঠিক তেমনি রাতের বেলা বিশাল সাগরের বুকজুড়ে নাবিকের দিক নির্দেশনায় উঁকি দিয়ে যায় অভিরাম আলোর খেলা।

দ্বীপের অবিচ্ছিন্ন প্রায় ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত, যা পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার সৈকতের আদলে গড়া। স্বল্প খরচে মনোরম পরিবেশে উত্তম ভ্রমণ পিপাসুদের পিপাসা মেটানোর সবচেয়ে ভালো সুযোগ এই দ্বীপ। একদিকে যেমন কক্সবাজারের স্বাদ নেয়া যায় অপরদিকে সেন্টমার্টিন ভ্রমণের স্বাদ মিলবে পর্যটকদের একই জায়গায়। জীব বৈচিত্র্যময় দ্বীপের সমুদ্রসৈকতে রয়েছে লাল কাঁকড়া, সামুদ্রিক কাছিম, শামুক, ঝিঁনুক, গাঙচিল, বক, মাছরাঙা ও সমুদ্রের বিভিন্ন প্রজাতির মাছসহ বহু প্রজাতির চেনা অচেনা প্রাণী। তুলনামূলক পরিচ্ছন্ন ও কোলাহলমুক্ত বালুকাময় এ সমুদ্রসৈকত যেকোনো ভ্রমণবিলাসীর মনকে আকর্ষণ করতে সক্ষম হবে।

দ্বীপের উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থানের মধ্যে রয়েছে ঝাউবেষ্টিত ২২ কিমি সমুদ্রসৈকত, বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, পশ্চিমে জেগে ওঠা নতুন চর (মায়াদ্বীপ), দেশে স্থাপিত প্রথম বাতিঘর, দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিখ্যাত সাধক শাহ আবদুল মালেক (রহ.)-এর মাজার, প্রাচীন স্থাপত্যের নিদর্শন কালারমার মসজিদ, শুঁটকি মহালে অর্গানিক শুঁটকি উৎপাদন, মাঠ থেকে সরাসরি লবণ উৎপাদনের দৃশ্য, সৈকতের সারি সারি ঝাউগাছ, সিটিজেন পার্ক, কুতুবদিয়া চ্যানেলসহ আরও অনেক অদেখা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য।

সদর ইউনিয়ন বড়ঘোপের ঠিক পশ্চিম পার্শ্বে সমুদ্রসৈকত সংলগ্ন রয়েছে সিটিজেন পার্ক, যেখানে রয়েছে পর্যটকদের বসে বিশ্রামের জন্য স্থায়ী ব্যবস্থা। পার্কে পর্যটকরা বসে বিশ্রামের সঙ্গে সঙ্গে উপভোগ করতে পারবে বেলাভূমিজুড়ে বঙ্গোপসাগরের নীল জলরাশির অভিরাম আছড়ে পড়ার অনাবিল সৌন্দর্য। সাগরের বুক ছুঁয়ে বহমান মুক্ত মৃদু বাতাসে ঝাউগাছের সারিতে হাঁটতে হাঁটতে হারিয়ে যাই স্বর্গীয় পরিবেশে। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তও দেখা যায় কুতুবদিয়ার সৈকত থেকে। অগণিত গাঙচিল সমুদ্রপৃষ্ঠ ও বাতাসে ভেসে বেড়ায় মুক্ত ডানা মেলে।

ব্যস্ত জেলেরা পাড়ি দিচ্ছে নৌকা নিয়ে বঙ্গোপসাগরের গর্ভে মৎস্য আহরণের নিমিত্তে, ফিরে আসে মুখ ভরা হাসি আর জালভর্তি মাছ নিয়ে, সেটাও সরাসরি দেখার সুযোগ মিলবে কুতুবদিয়ার সৈকতে। সমুদ্র কিনারায় সৈকতের ধার ধরে উত্তরে অগ্রসর হলেই দেখা মিলবে ঐতিহাসিক বাতিঘরের আর সৈকতের ধার ধরে দক্ষিণে অগ্রসর হলেই দেখতে পাবেন বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্পের। এছাড়া যেকোনো গাড়িযোগে উভয় স্থানে যাওয়া যায় খুব সহজেই।

মাঠে গিয়ে দেখা মিলবে দেশের বৃহত্তম লবণ উৎপাদন শিল্পে সরাসরি লবণ উৎপাদনের দৃশ্য। মৌসুমি ফসলের ক্ষেতে দেখা মিলবে টাটকা মৌসুমি ফল ও সবজির। দেখা মিলবে শুঁটকি মহালজুড়ে ব্যস্ত জেলেদের অর্গানিক শুঁটকি উৎপাদনের মহাকর্মযজ্ঞ। বড় বড় পাখার ঘূর্ণনের ভনভন শব্দ যেন জানান দিচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্পের উপস্থিতি। বনভোজনের জন্য এমন সুন্দর ও নিরাপদ স্থান আর হয় না। কুতুবদিয়ার অতিথিপরায়ণ ও ভদ্র স্বভাবের মানুষগুলোর আতিথেয়তায় মুগ্ধ না হয়ে উপায় নেই।

দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিখ্যাত সাধক আবদুল মালেক শাহর মাজারে বহু যুগ আগে থেকেই রয়েছে দেশের নানা প্রান্ত থেকে ভক্তদের নিয়মিত আনাগোনা। মাজারে রয়েছে আগত ভক্তদের বিনা মূল্যে থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা। রয়েছে সাধক আবদুল মালেক শাহর কবর জেয়ারতের মাধ্যমে ধর্মীয় পরিতৃপ্তি লাভের সুযোগ।

প্রাচীনকাল থেকে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে দেশি-বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজ চলাচলের সমস্যা নিরসনে সবচেয়ে প্রাচীন ও দেশের প্রথম বাতিঘর স্থাপিত হয় এ কুতুবদিয়ায়। বাতিঘরের বিচ্ছুরিত আলো ২৫-৩৫ কিমি গভীর সমুদ্র থেকে দেখা যায়। বাতিঘরের নির্মাণকাল ১৮৪৬ সাল এবং ঘূর্ণায়মান বাতি স্থাপিত হয় ১৮৯২ সালে।

দীর্ঘদিন ধরে কুতুবদিয়া দ্বীপের গঠন প্রক্রিয়া শুরু হলেও এ দ্বীপ সমুদ্র বক্ষ থেকে জেগে উঠে চতুর্দশ শতাব্দীর শেষের দিকে। ধারণা করা হয়, পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষের দিকে এ দ্বীপে মানুষের পদচারণা। হযরত কুতুবুদ্দীন নামে এক কামেল ব্যক্তি আলী আকবর, আলী ফকির, এক হাতিয়াসহ কিছু সঙ্গী নিয়ে মগ পর্তুগিজদের বিতাড়িত করে এ দ্বীপে আস্তানা স্থাপন করেন।

জরিপ করে দেখা যায়, আনোয়ারা, বাঁশখালী, সাতকানিয়া, পটিয়া, চকরিয়া অঞ্চল থেকে অধিকাংশ আদিপুরুষের আগমন। নির্যাতিত মুসলমানেরা কুতুবুদ্দীনের প্রতি শ্রদ্ধান্তরে কুতুবুদ্দীনের নামানুসারে এ দ্বীপের নামকরণ করেন কুতুবুদ্দীনের দিয়া, যা পরবর্তীতে কুতুবদিয়া নামে স্বীকৃতি লাভ করে। পরবর্তীতে বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন এসে এই দ্বীপে বসবাস শুরু করে। এই দ্বীপের বয়স ৬০০ বছর পেরিয়ে গেছে। এই দ্বীপের আয়তন প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ কমে গেছে এবং এখনও সাগরের ঢেউয়ের প্রভাবে ভেঙে সমুদ্রে পরিণত হচ্ছে সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুতুবদিয়া দ্বীপটি।

বাংলাদেশের যেকোনো জায়গা থেকে কুতুবদিয়ায় আসার সহজ উপায় হচ্ছে

দূরপাল্লার যে কোনো গাড়িতে করে চট্টগ্রামে এসে নতুন চাঁদগাঁও থানার মোড় ও তৃতীয় কর্ণফুলী সেতুর গোড়া থেকে বাসযোগে (এস আলম ও সানলাইন) বাঁশখালী হয়ে পেকুয়ার মগনামা ঘাটে আসতে হবে কিংবা সিএনজি চালিত ট্যাক্সি অথবা রিজার্ভ যে কোনো গাড়ি নিয়ে একই পথে ঘাটে পৌঁছাতে পারবে। ঘাট থেকে নৌকা যোগে (ডেনিশ বোট) ২৫-৩০ মিনিটের স্বল্প দৈর্ঘ্যরে দূরত্বে কুতুবদিয়া চ্যানেল পাড়ি দিয়ে কুতুবদিয়ার বড়ঘোপ ঘাট ও দরবার ঘাটে নামতে পারবে অনায়াসে। একই পথে স্পিডবোটযোগে ৬-৮ মিনিটেও দ্বীপে পা রাখতে পারবে। বিশেষ করে শীত মৌসুমে চ্যানেলের পরিবেশ শান্ত থাকে, এ সময় চ্যানেল পাড়ি দেয়ার যাত্রাটি বিশেষভাবে উপভোগ্য ও তুলনামূলক নিরাপদ হয়ে থাকে। বড়ঘোপ ঘাট থেকে অটোরিকশা, টমটম, ট্যাক্সি কিংবা মোটরসাইকেলযোগে সহজে যাওয়া যায় কুতুবদিয়ার যে কোনো প্রান্তে। গাড়িচালকের কাছ থেকেই পর্যটক সহজে পেতে পারেন দর্শনীয় স্থানগুলোয় যাওয়ার দিকনির্দেশনা।

রাত যাপনের জন্য কুতুবদিয়ে রয়েছে বিভিন্ন মানের পর্যাপ্ত ও মানসম্মত হোটেল। খাবার হোটেলে সুলভে পাওয়া যায় টাটকা সবজি ও সুস্বাদু সামুদ্রিক সবরকমের মাছ। খাওয়ার খরচ অন্য সব পর্যটন এলাকার তুলনায় অবিশ্বাস্য কম। কুতুবদিয়ার এই সম্ভাবনাময় পর্যটন শিল্পকে আরও উন্নত করতে সরকারের বিশেষ পরিকল্পনা ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে উদ্যোগ নিলে কুতুবদিয়া দ্বীপ দেশের অন্যতম পর্যটন স্পটে পরিণত হবে।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
আগামী দশকে বিশ্বব্যাপী ৪৬ কোটি নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে পর্যটন খাত
আগামী দশকে বিশ্বব্যাপী ৪৬ কোটি নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে পর্যটন খাত
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুয়াকাটা, ভ্রমণ গাইড
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুয়াকাটা, ভ্রমণ গাইড
ঈদের ছুটিতে পর্যটকের ঢল কুতুবদিয়ার সমুদ্র সৈকতে
ঈদের ছুটিতে পর্যটকের ঢল কুতুবদিয়ার সমুদ্র সৈকতে
বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে
রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত
বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
পর্যটক বরণে প্রস্তুত কক্সবাজার, ‘গলাকাটা’ ব্যবসায় সতর্ক প্রশাসন
পর্যটক বরণে প্রস্তুত কক্সবাজার, ‘গলাকাটা’ ব্যবসায় সতর্ক প্রশাসন
পর্যটক বরণে প্রস্তুত সুন্দরবন-ষাটগম্বুজ
পর্যটক বরণে প্রস্তুত সুন্দরবন-ষাটগম্বুজ
ঈদের ছুটিতে পর্যটক টানতে প্রস্তুত ‘সাগরকন্যা’ কুয়াকাটা
ঈদের ছুটিতে পর্যটক টানতে প্রস্তুত ‘সাগরকন্যা’ কুয়াকাটা
ঈদে তাজহাট জমিদার বাড়িতে নামবে দর্শনার্থীর ঢল
ঈদে তাজহাট জমিদার বাড়িতে নামবে দর্শনার্থীর ঢল
দুই দিন বন্ধ থাকবে শালবন বিহার ও ময়নামতি জাদুঘর
দুই দিন বন্ধ থাকবে শালবন বিহার ও ময়নামতি জাদুঘর
নেই পর্যটক, কুয়াকাটায় ফিরেছে প্রকৃতির নিজস্ব রূপ
নেই পর্যটক, কুয়াকাটায় ফিরেছে প্রকৃতির নিজস্ব রূপ
সিকিমে ঢুকতে পর্যটকদের দিতে হবে ‘প্রবেশ ফি’
সিকিমে ঢুকতে পর্যটকদের দিতে হবে ‘প্রবেশ ফি’
সর্বশেষ খবর
জমি নিয়ে বিরোধে সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ১৪৪ ধারা জারি
জমি নিয়ে বিরোধে সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ১৪৪ ধারা জারি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ ম্যাচে টানা ৫ হার, যে সমীকরণে প্লে-অফে উঠতে পারে চেন্নাই
৬ ম্যাচে টানা ৫ হার, যে সমীকরণে প্লে-অফে উঠতে পারে চেন্নাই

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?
শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জ ফাউন্ডেশন ঢাকার ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
গোপালগঞ্জ ফাউন্ডেশন ঢাকার ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পটুয়াখালীতে জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচি পালিত
পটুয়াখালীতে জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচি পালিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি
তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে আদালতের মালখানার গ্রিল কেটে টাকা-স্বর্ণালংকার চুরি, আটক ৪
নাটোরে আদালতের মালখানার গ্রিল কেটে টাকা-স্বর্ণালংকার চুরি, আটক ৪

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে:  উপদেষ্টা ফারুকী
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাবির বি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা শুরু, প্রতি আসনে লড়ছে ৭৬ জন
রাবির বি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা শুরু, প্রতি আসনে লড়ছে ৭৬ জন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রসফায়ারে’ নিহত বাদশার পরিবারকে আর্থিক অনুদান তারেক রহমানের
‘ক্রসফায়ারে’ নিহত বাদশার পরিবারকে আর্থিক অনুদান তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে জাতিসংঘের প্রতি আহবান
ফিলিস্তিনের মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে জাতিসংঘের প্রতি আহবান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোলায় রোগীর মৃত্যুর পর চিকিৎসককে মারধরের অভিযোগ
ভোলায় রোগীর মৃত্যুর পর চিকিৎসককে মারধরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’ পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগে থানায় জিডি
‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’ পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগে থানায় জিডি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে আরোহীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার হামলায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আহত
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার হামলায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পিএসএল থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ কর্বিন বশ
পিএসএল থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ কর্বিন বশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলছাত্র নিহত
নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৩০ সালে বাণিজ্যিক ৬জি চালু করবে চীন
২০৩০ সালে বাণিজ্যিক ৬জি চালু করবে চীন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বার্সেলোনার পক্ষে শৃঙ্খলা কমিটির রায়, আপিলের পথে ওসাসুনা
বার্সেলোনার পক্ষে শৃঙ্খলা কমিটির রায়, আপিলের পথে ওসাসুনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইটহুড পাচ্ছেন জেমস অ‍্যান্ডারসন
নাইটহুড পাচ্ছেন জেমস অ‍্যান্ডারসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঙ্গু নদীতে ফুল দিয়ে বিজু উৎসব শুরু
সাঙ্গু নদীতে ফুল দিয়ে বিজু উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতি হত্যা করে দাঁত ও নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা, মামলা
হাতি হত্যা করে দাঁত ও নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা, মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসলামাবাদের কাছে লাহোরের বড় হার, একাদশে ছিলেন না রিশাদ
ইসলামাবাদের কাছে লাহোরের বড় হার, একাদশে ছিলেন না রিশাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল
সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি
মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ
প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং
এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস
নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!
হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি
১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাভারে দুই চলন্ত বাসে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি
সাভারে দুই চলন্ত বাসে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিসাব কষছেন আমলারাও
হিসাব কষছেন আমলারাও

পেছনের পৃষ্ঠা

রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে
রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে
লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে

মাঠে ময়দানে

রাজারবাগে মানবেতর জীবন
রাজারবাগে মানবেতর জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি
প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে
সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ
থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ

নগর জীবন

আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া
আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা
হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা

শোবিজ

সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে
সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল
শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ
একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন
সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে
বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ
দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী
কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!

দেশগ্রাম

সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত
বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত

দেশগ্রাম

সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা
সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা
পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

উড়াল দিলেন বুবলী...
উড়াল দিলেন বুবলী...

শোবিজ

ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে
ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা