শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫

মধ্যবিত্তের বাড়ি-গাড়ির স্বপ্ন পূরণ করছে ব্যাংক

ফ্ল্যাট কেনা, বাড়ি নির্মাণ ও গাড়ি কেনার জন্য বেসরকারি খাতের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো গৃহঋণ দিচ্ছে ৯ থেকে সর্বোচ্চ ১৬ শতাংশ সুদে
আলী রিয়াজ
প্রিন্ট ভার্সন
মধ্যবিত্তের বাড়ি-গাড়ির স্বপ্ন পূরণ করছে ব্যাংক

মানুষের মৌলিক চাহিদার অন্যতম আবাসন। আবাসন সংকট নিয়ে রাজধানীবাসী প্রায় সবাই ভুক্তভোগী। কারও নিজের জমি থাকার পরও সেই জমিতে বাড়ি করার মতো টাকা থাকে না। নিজের একটি বাড়ি বা ফ্ল্যাট করার স্বপ্ন অধরা থেকে যায় অনেকের। যারা কম বেতনে চাকরি করেন বা স্বল্প পুঁজির ব্যবসা করেন তাঁরা নিজের একটি আবাসন স্বপ্ন পূরণ অসম্ভব মনে করেন। রাজধানীর বুকে বাড়ি বা ফ্ল্যাট কেনার বাস্তবতা অনেক কঠিন মনে করেন। এসব মানুষের পাশে দাঁড়াতে ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের স্বপ্ন পূরণ করে দিচ্ছে। একটি বাড়ি বা ফ্ল্যাট নয়, শহুরে মধ্যবিত্তের আরেক স্বপ্ন গাড়ি। রাজধানীর পাবলিক বাসে চড়ার হয়রানি থেকে মুক্ত হতে নাগরিক চাহিদার অন্যতম গাড়ি। এ স্বপ্ন পূরণের ক্ষেত্রে গ্রাহককে সহজ শর্তে ঋণ দিচ্ছে দেশের প্রায় সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান। একটা সাধারণ মানের গাড়ি কেনা এখন অনেকের জন্যই কোনো বিলাসিতা নয়; বরং প্রয়োজন। তাই গ্রাহকদের প্রয়োজন বিবেচনা করে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা ও আমাদের ব্যাংকের পলিসি অনুসরণ করে গ্রাহকদের সুবিধাজনক শর্তে গাড়ি কিনতে ঋণ দেয় সব ব্যাংক।

বর্তমানে ব্যাংকগুলো কয়েক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। গৃহঋণ দেয় সরকারি ব্যাংক, অনেক বেসরকারি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান। এর বাইরে আবাসন ও গাড়ি কেনার ঋণ দেওয়ার জন্যই গড়ে উঠেছে বেসরকারি কিছু কোম্পানি। ব্যাংকগুলোর মধ্যে প্রাইম ব্যাংক, আল আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, ডাচ-বাংলা ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি সহজ শর্তে এ ঋণ দিচ্ছে গ্রাহকদের।

গ্রাহকদের ব্যাংক অথবা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিয়ে বাড়ি নির্মাণ বা ফ্ল্যাট কিনতে চাইলে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ টাকা নিজের থাকতে হয়। কেউ যদি ১ কোটি টাকার ফ্ল্যাট কিনতে চান সেক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানগুলো ৭০ থেকে ৮০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেয়। বাকি ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকা ক্রেতার নিজের থাকতে হয়। তবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো আরও বেশি ঋণ দিয়ে থাকে। তারা ফ্ল্যাটের দামের পুরো টাকাই ঋণ দিতে পারে। গৃহ নির্মাণের ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানভেদে এ হিসাব ভিন্ন হয়ে থাকে। বাড়ি নির্মাণের জন্য ঋণ নিতে হলে বয়স বিবেচনা করা হয়। সাধারণত ঋণ পেতে হলে ঋণগ্রহীতার বয়স ২৫ থেকে ৬৫ বছর হতে হবে। চাকরিজীবীদের মাসিক আয় হতে হবে সর্বনিম্ন ২৫ হাজার টাকা। ঋণ নেওয়ার এ সুযোগ পাবেন ব্যবসায়ী এবং বাড়িওয়ালারাও। অনেকে মনে করেন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিতে গেলে কাগজপত্রজনিত জটিলতা পোহাতে হয়। ধারণাটি পুরোপুরি সঠিক নয়। ব্যাংকগুলো আলাদা উইন্ডো করে বিশেষ সেবা দিয়ে থাকে। সাধারণ কিছু নিয়ম ও কাগজপত্র সঠিকভাবে নিয়ে সহজ শর্তে যে কোনো ঋণ পাওয়া যায়। ফ্ল্যাট বা জমির ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে ডেভেলপার কোম্পানির সঙ্গে সম্পাদিত ক্রয়ের রেজিস্ট্রি করা চুক্তিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি দিতে হবে। লাগবে জমির মালিক ও ডেভেলপারের মধ্যে সম্পাদিত চুক্তিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি এবং অনুমোদিত নকশা ও অনুমোদনপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। ফ্ল্যাট কেনার রেজিস্ট্রি করা বায়না চুক্তিপত্রের মূল কপি এবং বরাদ্দপত্র লাগবে। বাড়ি নির্মাণ ঋণের জন্য প্রথমেই দরকার যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত নকশার সত্যায়িত ফটোকপি, মূল দলিল, নামজারি খতিয়ান এবং খাজনা রসিদের সত্যায়িত ফটোকপি। আরও লাগবে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস খতিয়ানের সত্যায়িত কপি। এ ছাড়া লাগবে জেলা বা সাবরেজিস্ট্রারের কার্যালয় থেকে ১২ বছরের তল্লাশিসহ নির্দায় সনদ (এনইসি) এবং সরকার থেকে বরাদ্দ পাওয়া জমির ক্ষেত্রে লাগবে মূল বরাদ্দপত্র ও দখল হস্তান্তরপত্র। ফ্ল্যাট বা জমি কেনার সময় অনেকেই মর্টগেজ ঋণ বা বন্ধকি ঋণ নিয়ে থাকেন। ব্যাংক বা কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে স্থায়ী সম্পদ জামানত রেখে তার বিপরীতে ঋণ গ্রহণ করাকেই বলা হয় বন্ধকি ঋণ। এ ঋণ সাধারণত দীর্ঘমেয়াদের জন্য নেওয়া হয়। যার মেয়াদকাল ৫ থেকে ২০ বছর কিংবা তার বেশি হতে পারে। মর্টগেজ লোনের ক্ষেত্রে ব্যাংকের কাছে স্থায়ী সম্পদ জামানত হিসেবে রাখতে হয়। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত জামানত হচ্ছে জমির দলিল। অনেক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ বা কোনো স্থায়ী সম্পদ কেনার উদ্দেশ্যে মর্টগেজ লোন নিয়ে থাকে। মর্টগেজ লোন নিতে প্রাথমিক পর্যায়ে আবেদনের সময় কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হয়।

ফ্ল্যাট কেনা ও বাড়ি নির্মাণে বা গাড়ি কেনার জন্য বেসরকারি খাতের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান গৃহঋণ দিচ্ছে ৯ থেকে সর্বোচ্চ ১৬ শতাংশ সুদে। ফ্ল্যাট ও বাড়ি নির্মাণে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ। ৭ শতাংশ সুদে ঋণ পাওয়া যায় গ্রামাঞ্চলে বাড়ি নির্মাণে। তবে অন্য ঋণ পণ্যে সুদের হার ৯ শতাংশ। বেসরকারি ব্যাংকের ঋণের সুদ বেশি। এদের সুদের হার ব্যাংকভেদে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত। তবে কোনো কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান গ্রাহক বুঝে সুদের হার ৯ শতাংশও রাখছে। বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়নের সঙ্গে মানুষের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর ফলে গাড়ি কেনার চাহিদাও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। বাজারের তথ্য অনুযায়ী, গত এক দশকে (২০১৫-২০২৪) দেশে গাড়ি বিক্রির হার প্রায় ৮-১০% হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৩ সালে দেশে প্রায় ২৫,০০০ নতুন গাড়ি বিক্রি হয়েছে, যা ২০১৫ সালের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০১৫ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ব্যক্তিগত গাড়ি কেনার জন্য ব্যাংক ঋণের পরিমাণ বছরে গড়ে ১৫ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।

জানতে চাইলে এনসিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম শামসুল আরেফিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাধারণভাবে ধরা হয় একটি গাড়ির ওয়্যার অ্যান্ড টিয়ার অনেক বেশি। ব্যাংকগুলো যেহেতু সর্বোচ্চ ছয় বছর মেয়াদে গাড়ি কেনার লোন দিয়ে থাকে; তাই নতুন বা রিকন্ডিশন্ড গাড়ি কেনার জন্যই ব্যাংকগুলো লোন দিতে আগ্রহী। আমরা সর্বদা চেষ্টা করি সুদের হারকে বাজারের প্রতিযোগিতামূলকভাবে গ্রাহকদের জন্য সহনীয় ও বহনযোগ্য পর্যায়ে রাখতে। তবে এটি বাজার ও অন্যান্য কিছু নিয়ামকের ওপর নির্ভরশীল।

মিডল্যান্ড ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান উজ জামান বলেন, দেশের প্রেক্ষাপটে ব্যক্তি আবাসন ঋণের প্রতি ব্যাংকগুলোর আগ্রহ বেশি। কারণ সাধারণত গ্রাহকরা ব্যক্তি বাসস্থান নির্মাণ বা ক্রয়ের জন্য বেশি ঋণ গ্রহণ করেন। তবে যৌথ আবাসন প্রকল্পের ক্ষেত্রেও ব্যাংকগুলোর আগ্রহ রয়েছে। কারণ এতে দেশের বৃহৎ আবাসন সমস্যা সমাধান করা সম্ভব। আমাদের ব্যাংক আবাসন খাতে মোট ঋণের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ বরাদ্দ করে থাকে। এটি আমাদের ঋণ পোর্টফোলিওর একটি প্রধান খাত হিসেবে বিবেচিত হয়। তিনি আরও বলেন, আমাদের ব্যাংক গ্রাহকের সুবিধার কথা বিবেচনা করে গাড়ি কেনার জন্য সহজ শর্তে কার লোন প্রদান করে। যেমন- নতুন গাড়ি কেনার পাশাপাশি আমরা ব্যবহৃত গাড়ি ক্রয় করার জন্যও গ্রাহককে ঋণ সুবিধা প্রদান করে থাকি। শুধু প্রচলিত ঋণই নয়, আমরা ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক ইনভেস্টমেন্ট ব্যবস্থাও রেখেছি আমাদের গ্রাহকদের কথা বিবেচনা করে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইলেকট্রনিকস পণ্যের চাহিদার ৮৫ শতাংশ দেশে উৎপাদিত হয়
ইলেকট্রনিকস পণ্যের চাহিদার ৮৫ শতাংশ দেশে উৎপাদিত হয়
এআইসহ সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে এগিয়ে ওয়ালটন ফ্রিজ
এআইসহ সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে এগিয়ে ওয়ালটন ফ্রিজ
ফ্রিজ ও এসি কেনার আগে...
ফ্রিজ ও এসি কেনার আগে...
ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজার দেশি কোম্পানির দখলে
ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজার দেশি কোম্পানির দখলে
স্বপ্ন থেকে সাফল্যের পথে
স্বপ্ন থেকে সাফল্যের পথে
স্মার্টফোনে অ্যাপ নিয়ন্ত্রণ
স্মার্টফোনে অ্যাপ নিয়ন্ত্রণ
ইউটিউবে প্লে সামথিং বাটন
ইউটিউবে প্লে সামথিং বাটন
আলিবাবার শক্তিশালী এআই
আলিবাবার শক্তিশালী এআই
হোয়াটসঅ্যাপে ডকুমেন্ট স্ক্যানার
হোয়াটসঅ্যাপে ডকুমেন্ট স্ক্যানার
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার ট্রিকস
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার ট্রিকস
ঋণের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ আবাসন খাতের জন্য বরাদ্দ রেখেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক
ঋণের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ আবাসন খাতের জন্য বরাদ্দ রেখেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক
এনআরবিসির হোম লোনে বাড়ির স্বপ্ন পূরণ
এনআরবিসির হোম লোনে বাড়ির স্বপ্ন পূরণ
সর্বশেষ খবর
সাবেক এমপি কাজী কেরামত গ্রেফতার
সাবেক এমপি কাজী কেরামত গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা
মধ্যপ্রাচ্যের ৬ দেশকে হুমকি ইরানের, যুদ্ধের শঙ্কা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমামোগলুর মুক্তি ও আগাম নির্বাচনের দাবিতে তুরস্কে বিক্ষোভ
ইমামোগলুর মুক্তি ও আগাম নির্বাচনের দাবিতে তুরস্কে বিক্ষোভ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কঙ্গোতে প্রবল বৃষ্টিপাতে ৩০ জনের মৃত্যু, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
কঙ্গোতে প্রবল বৃষ্টিপাতে ৩০ জনের মৃত্যু, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনবী (সা.)-এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য
বিশ্বনবী (সা.)-এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজশাহীতে দুই বাস ও ট্রাকের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ২, আহত অন্তত ৩০
রাজশাহীতে দুই বাস ও ট্রাকের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ২, আহত অন্তত ৩০

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেরেশতা ও জিন নিয়ে জাহেলি আরবের বিশ্বাস
ফেরেশতা ও জিন নিয়ে জাহেলি আরবের বিশ্বাস

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এ্যাম্বুলেন্স চালকদের ধর্মঘটের ডাক
এ্যাম্বুলেন্স চালকদের ধর্মঘটের ডাক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৪
সিরাজগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের প্রতিবাদে মোমবাতি প্রজ্বালন
ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের প্রতিবাদে মোমবাতি প্রজ্বালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!
একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক
পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠির কাঠালিয়ার ঘোড়দৌড়
ঝালকাঠির কাঠালিয়ার ঘোড়দৌড়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে গাছ থেকে মা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে গাছ থেকে মা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুয়া বন্ধ করতে গিয়ে জুয়াড়িদের হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৫
জুয়া বন্ধ করতে গিয়ে জুয়াড়িদের হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৫

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর খুলছে তামাবিল স্থলবন্দর
১২ দিন পর খুলছে তামাবিল স্থলবন্দর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিচে নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর, পানি সংকট
গাইবান্ধায় নিচে নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর, পানি সংকট

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবির ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবির ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিএনডি লেকে গোসলে নেমে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ডিএনডি লেকে গোসলে নেমে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে নিরব হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে নিরব হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের দায়ের কোপে আহত মায়ের মৃত্যু
ছেলের দায়ের কোপে আহত মায়ের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডাসারে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো উপজেলা প্রশাসন
ডাসারে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো উপজেলা প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিষ্টের দোসর ও নব্য বিএনপি থেকে সাবধান : মজনু
ফ্যাসিষ্টের দোসর ও নব্য বিএনপি থেকে সাবধান : মজনু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে মুখে কালো কাপড় বেঁধে অবস্থান করবে ছাত্রদল
ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে মুখে কালো কাপড় বেঁধে অবস্থান করবে ছাত্রদল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বিয়েবাড়ির গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙলো বিয়ে
বিয়েবাড়ির গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙলো বিয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ওপর সৌদির সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ওপর সৌদির সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা
সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’
গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল
ভারতের ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতের সহযোগিতায় ৮ বিভাগে হবে স্পোর্টস হাব : ক্রীড়া উপদেষ্টা
আমিরাতের সহযোগিতায় ৮ বিভাগে হবে স্পোর্টস হাব : ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষ্যে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ও সহযোগিতা কার্যক্রম
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষ্যে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ও সহযোগিতা কার্যক্রম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া গেলেন সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ফ্ল্যাট নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার
যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ফ্ল্যাট নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্মার্টফোনে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ মোডের কাজ কী?
স্মার্টফোনে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ মোডের কাজ কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘গৃহকর্ত্রীও নির্যাতিতা হতে পারেন’ -পরীমনির সেই ইস্যুতে ফেসবুকে ন্যান্সি
‘গৃহকর্ত্রীও নির্যাতিতা হতে পারেন’ -পরীমনির সেই ইস্যুতে ফেসবুকে ন্যান্সি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনে পরিণত হলো বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল
আইনে পরিণত হলো বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি
দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তিন মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে রদবদল
তিন মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে রদবদল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা
ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয় : অর্থ উপদেষ্টা
ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয় : অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক
বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েল সফরে গিয়ে অপমানিত দুই ব্রিটিশ নারী এমপি
ইসরায়েল সফরে গিয়ে অপমানিত দুই ব্রিটিশ নারী এমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-মাস্কের নীতির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গণবিক্ষোভ
ট্রাম্প-মাস্কের নীতির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গণবিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, ছিলেন ৭০ জনের বেশি বাংলাদেশি  তীর্থযাত্রী
ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, ছিলেন ৭০ জনের বেশি বাংলাদেশি তীর্থযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের
গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প-নেতানিয়াহু
সোমবার বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প-নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার চেয়ে থানায় বৃদ্ধা, ‘ভিক্ষা করে কেনা মুরগি মেরে দিল কারা?’
বিচার চেয়ে থানায় বৃদ্ধা, ‘ভিক্ষা করে কেনা মুরগি মেরে দিল কারা?’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!

সম্পাদকীয়

কাজ করছে না আঙুলের ছাপ
কাজ করছে না আঙুলের ছাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!
৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!

নগর জীবন

চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল
চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি
সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা
স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে
অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান
রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি
ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন
কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন
মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন

নগর জীবন

মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ
মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল
সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেবরের হাতে ভাবি খুন
দেবরের হাতে ভাবি খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে
ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন
হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির
ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান
টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম
ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম

নগর জীবন

এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ৩৪ হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা
এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের রামদার কোপে মায়ের মৃত্যু
ছেলের রামদার কোপে মায়ের মৃত্যু

নগর জীবন