শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫৭, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫

আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় বসা মানে যেন পৃথিবীতে ভূমিকম্প অনুভূত হওয়া। এরই মধ্যে তাঁর কিছু পদক্ষেপ বিশ্বব্যাপী, এমনকি খোদ আমেরিকায়ও নিন্দিত হয়েছে। তবে ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ প্রতিপাদ্যের প্রবর্তক ডোনাল্ড ট্রাম্পের এ নিয়ে মাথাব্যথা নেই। তাঁর আগ্রাসী মনোভাবের ইঙ্গিত আগেরবার প্রেসিডেন্ট থাকাকালে আঁচ করা গিয়েছিল।

বর্তমান সময়ে আগ্রাসী মনোভাব আরো বেগবান। সর্বশেষ যে বোমাটি তিনি ফাটালেন, তা হচ্ছে আমেরিকায় আমদানি পণ্যের ওপর শুল্কের হার বৃদ্ধি—১০ থেকে ৪৮ শতাংশ। তাঁর এই পদক্ষেপ বর্তমান বিতর্কের বেদিতে অবস্থান গ্রহণ করেছে। প্রথম প্রতিক্রিয়া ডলারের জন্য দুঃসংবাদ।

বিভিন্ন দেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন শুল্ক পরিকল্পনা ঘোষণা দেওয়ার অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই বিশ্ববাজারে বেড়েছে সোনার দাম। রয়টার্স জানাচ্ছে, প্রতি আউন্স (২৮.৩৫ গ্রাম) সোনার দাম পৌঁছেছে তিন হাজার ১২৯.৪৬ ডলারে (বাংলাদেশি মুদ্রায় তিন লাখ ৭৬ হাজার ৮৯৯.৩৩ টাকা), যা আগের চেয়ে ০.৬ শতাংশ বেশি। যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সোনা ব্যবসায়ী তাই উওং রয়টার্সকে এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘নতুন এই শুল্ক পরিকাল্পনা আমাদের প্রত্যাশার চেয়েও বেশি আগ্রাসী। এই পরিকল্পনা কার্যকর করা হলে ভবিষ্যতে একদিকে বাজারে সোনার বিক্রি বাড়বে, অন্যদিকে ডলারের মান কমবে।’
 

দুই

আন্তর্জাতিক পণ্য প্রবাহে কোনো একটি দেশ কর্তৃক শুল্ক আরোপ (আমদানি কর) কিভাবে আরোপকারী দেশের অর্থনীতির ওপর প্রভাব ফেলে, তা অর্থশাস্ত্রে সুন্দরভাবে বিধৃত আছে। প্রথমত, শুল্ক বসালে বা বৃদ্ধি করলে সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধি পায়। বস্তুত রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যে বাংলাদেশসহ অনেক দেশ শুল্কপ্রাচীর সৃষ্টি করে। অন্যভাবেও রাজস্ব আদায় করা যায়, তবে তা রাজনৈতিক লাভালাভে সুবিধাজনক নয় বলে এই ব্যবস্থা। দ্বিতীয়ত, শুল্কের ফলে দেশীয় শিল্প সুরক্ষা পায়।

কারণ বিদেশি পণ্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করা যায়। তার মানে, অভ্যন্তরীণ ‘শিশু শিল্প’ সুরক্ষায় বড় হয় এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। তৃতীয়ত, শুল্ক আরোপ বা বৃদ্ধির ফলে ভোক্তার উদ্বৃত্ত (যে দামে কিনতে আশা করে এবং যে দাম দিতে হয় তাদের পার্থক্য) হ্রাস পায়। অন্যদিকে দেশীয় সরবরাহকারীর উদ্বৃত্ত বৃদ্ধি পায় (যে দামে বিক্রি করতে আগ্রহী তার চেয়ে বেশি দামে বিক্রি)। শুল্ক আরোপের পেছনে আরো অনেক কারণ থাকে, তবে মুক্ত বাণিজ্য বা অবাধ বাণিজ্য হলে বাণিজ্যে নিয়োজিত দুই দেশের কল্যাণ অনেক বৃদ্ধি পায় বলে বেশির ভাগ অর্থনীতিবিদ মনে করে থাকেন। থাক সে কথা।
 

তিন

তবে ট্রাম্প বলছেন, যেসব দেশের ওপর তিনি শুল্ক বাড়িয়ে দিলেন, সেসব দেশ আমেরিকায় উৎপাদিত পণ্য যত কেনে, তার চেয়ে তারা আমেরিকায় তাদের পণ্য বেশি বিক্রি করে অর্থাৎ আমেরিকার সঙ্গে এই প্রতিটি দেশ বাণিজ্য উদ্বৃত্ত উপভোগ করছে। দেশগুলো আমেরিকার পণ্যের ওপর অনেক বেশি হারে শুল্ক আরোপ করে ওই সব দেশে আমেরিকার পণ্যপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত করছে। অথচ আমেরিকার শুল্কের হার কম বিধায় অবাধে তাদের পণ্য আমেরিকায় ঢুকে আমেরিকার জন্য বাণিজ্য ঘাটতি সৃষ্টি করছে। এবং তা বছরের পর বছর, এমনকি যুগের পর যুগ। কাঁহাতক এই বৈষম্য! সুতরাং ‘দেখিয়া শুনিয়া খেপিয়া গিয়া’ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শুল্ক-বোমাটি ফাটালেন এবং বলতে হয় হাটে হাঁড়িও ভাঙলেন।

চার

বিভিন্ন দেশের পণ্যের ওপর ‘রিসিপ্রোকাল ট্যারিফ’ বা পাল্টা শুল্ক আরোপ করেছেন। আগে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রে গড়ে শুল্ক ছিল ১৫ শতাংশ, এর বিপরীতে বুধবার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক বসিয়েছেন। ২০২৪ সালে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল আনুমানিক ১০.৬ বিলিয়ন ডলার। গত বছর যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২.২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে বাংলাদেশে আর বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানি হয়েছে প্রায় সাড়ে আট বিলিয়ন ডলারের মতো। ধারণা করা যায়, বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের যেসব পণ্য রপ্তানি হয়, তার মধ্যে রয়েছে কৃষিপণ্য (খাদ্যশস্য, বীজ, সয়াবিন, তুলা, গম ও ভুট্টা), যন্ত্রপাতি, লোহা ও ইস্পাত পণ্য। আর বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি পণ্যের মধ্যে আছে তৈরি পোশাক, জুতা, টেক্সটাইল সামগ্রী, কৃষিপণ্য ইত্যাদি।

আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশতবে কেবল বাংলাদেশই আঘাতপ্রাপ্ত নয় নয়া শুল্ক ব্যবস্থায়। এ ছাড়া ট্রাম্প প্রশাসন নতুন শুল্ক পরিকল্পনায় এশিয়ার দেশগুলোর পণ্য আমদানিতে যুক্তরাষ্ট্র সর্বনিম্ন ১০ থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৪৮ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করেছে। যেমন—চীন ৩৪ শতাংশ, ভিয়েতনাম ৪৬ শতাংশ, তাইওয়ান ৩২ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়া ৩২ শতাংশ, জাপান ২৪ শতাংশ, দক্ষিণ কোরিয়া ২৫ শতাংশ, থাইল্যান্ড ৩৬ শতাংশ, মালয়েশিয়া ২৪ শতাংশ, কম্বোডিয়া ৪৯ শতাংশ, বাংলাদেশ ৩৭ শতাংশ, ভারত ২৬ শতাংশ, পাকিস্তান ২৯ শতাংশ, সিঙ্গাপুর ১০ শতাংশ, নেপাল ১০ শতাংশ, ফিলিপাইন ১৭ শতাংশ, শ্রীলঙ্কা ৪৪ শতাংশ, মায়ানমার ৪৪ শতাংশ, লাওস ৪৮ শতাংশ। মনে রাখা দরকার, আমেরিকার সঙ্গে উল্লেখিত দেশগুলোর বাণিজ্য উদ্বৃত্ত বিদ্যমান।

জানা যায়, যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কম শুল্ক আরোপ করা হয়েছে ভারতের ওপর, যার পরিমাণ ২৬ শতাংশ। এ ছাড়া বাংলাদেশের চেয়ে পাকিস্তান ও তুরস্কের ওপর শুল্কের হার কম বলে মনে হয়। আর এই কম শুল্কের ফায়দা নিয়ে বাংলাদেশকে হটিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাকের বাজার ধরতে চায় কম শুল্কের দেশগুলো। এর মধ্যে অন্যতম দেশ নাকি ভারত—এমন অভিযোগ করছে অনেকে। তবে মনে রাখা দরকার যে ভারত, পাকিস্তান ও তুরস্কের ওপর আগেই শুল্কের হার অপেক্ষাকৃত বেশি ছিল বলে সম্ভবত এবার কম।

 

পাঁচ

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের রিসিপ্রোকাল ট্যারিফ বা পাল্টা শুল্ক আরোপ করার প্রভাব নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় বিস্তর মূল্যায়ন প্রকাশিত হচ্ছে। কেউ বলছে ইতিবাচক দিকের কথা, যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পাল্টাপাল্টি শুল্ককাঠামো বাণিজ্য অংশীদারদের মধ্যে একটি ন্যায্য প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র তৈরির লক্ষ্যে করা হয়েছে। এটি মাঝারি থেকে দীর্ঘমেয়াদি সুযোগ তৈরি করবে। বিশেষ করে ভারতীয় অর্থনীতিবিদ কেউ কেউ ভাবেন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় টেক্সটাইল ও পোশাক রপ্তানির পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।

তবে পর্যবেক্ষণের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো মার্কিন ভোক্তাদের প্রতিক্রিয়া। তাদের মনোভাব ও ভোগের আচরণ স্বল্পমেয়াদি রপ্তানিপ্রবণতা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। সম্পূর্ণভাবে শুল্ক কার্যকর করা হলে খুচরা পর্যায়ে কিছু অস্থিরতা দেখা যেতে পারে, যা প্রত্যাশিত। প্রতিটি দেশ যেভাবে এর প্রতিশোধ নেবে এবং প্রতিক্রিয়া জানাবে, তা-ও বাণিজ্য গতিশীলতার পরবর্তী পর্যায়কে প্রভাবিত করবে বলে বলছেন কেউ কেউ।

এ ছাড়া পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির কারণে মার্কিন ভোক্তারা এমনিতেই কিনবে কম; এর জেরে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তবে শুল্কের হিসাবে ফাঁকি আছে। যেমন একটি সূত্র বলছে, বাংলাদেশ থেকে কোনো একটি শার্ট আগে ১০ ডলার দিয়ে ক্রয় করত মার্কিন ক্রেতারা। সেটি ক্রয়মূল্য কম দেখিয়ে শুল্কের ভারসাম্য সমন্বয় করবে। অথবা আগের ১০ ডলারের শার্টে শুল্ক দুই ডলার আসত। বর্তমানে আসবে চার ডলার। আগের চেয়ে দুই ডলার বেশি। ফলে শার্টের দাম ১২ ডলার করে সমন্বয় করবে। এর কারণ শুল্ক আরোপ করা হয় বন্দরে আমদানির সময়ের ক্রয়মূল্যের ওপর, বাজারমূল্যের ওপর নয়। আরেকটি সুবিধা হলো, বাংলাদেশ মূলত মধ্যম ও কম দামের পণ্য রপ্তানি করে। এসব পণ্যের দাম যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ২০ থেকে ৬০ ডলারের মধ্যে। অন্যদিকে ভিয়েতনাম, চীন বা এমনকি ভারত এখন উচ্চমূল্যের পোশাক রপ্তানি করছে। ফলে তারা যতটা আক্রান্ত হবে, বাংলাদেশ ততটা হবে না বলেই ধরে নেওয়া যায়।

 

ছয়

বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, ট্রাম্পের এই পাল্টা শুল্ক বিশ্বকে বাণিজ্যযুদ্ধের দিকেও ঠেলে দিতে পারে। এই শুল্ক যুক্তরাষ্ট্রের বাজারেও মন্দা পরিস্থিতি তৈরি করবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে একাধিক বিশেষজ্ঞ ও বাজার সমীক্ষা সংস্থা। এরই মধ্যে তার লক্ষণ দেখা গেছে। ট্রাম্প যখনই শুল্ক নিয়ে কিছু বলেছেন বা সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছেন, তাত্ক্ষণিকভাবে মার্কিন শেয়ারবাজারে তার প্রভাব পড়ছে, সোনার দামের ওপর ঊর্ধ্বমুখী এবং ডলারের দামের ওপর নিম্নমুখী প্রভাবের কথা আগেই বলা হয়েছে।

তার পরও আমরা মনে করি, বাংলাদেশের উচিত হবে মার্কিন পণ্যের ওপর প্রচলিত শুল্কের হার ৭৪ থেকে কমিয়ে ৩০ শতাংশে নামিয়ে আনা এবং আলোচনার বা দর-কষাকষির ক্ষেত্র তৈরি করা। এর ফলে বাংলাদেশি পণ্যে মার্কিন শুল্ক হবে ১৫ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমাদের আমদানি এবং বাংলাদেশ থেকে সেখানে রপ্তানি যোগ-বিয়োগ এবং বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার দিকে তাকালে দেখা যাবে, এই প্রক্রিয়ায় আমরা লাভবান হব। এমনটি মনে করছে অনেকেই।   

 

সাত

আমেরিকা ফার্স্ট বা জাতীয়তাবাদী স্লোগানের ওপর ভর করে পাল্টা শুল্ক বসানো আমেরিকাকে হয়তো স্বল্পকালীন স্বস্তি দেবে। এমনও হতে পারে যে অতি উৎসাহী ট্রাম্প সমর্থক তাঁকে গাধার পিঠে উল্টো বসিয়ে আনন্দ উপভোগ করবেন এবং পরবর্তী সময়ে হাসাহাসি হবে এ নিয়ে। কিন্তু দীর্ঘ মেয়াদে তা আমেরিকা কিংবা বিশ্ব কারো জন্যই কল্যাণকর নয়। পৃথিবীর সব দেশের উচিত হবে তাদের শুল্কের কাঠামো যৌক্তিক করা। বাংলাদেশ যেসব পণ্য রপ্তানি করে, তা কম মূল্য সংযোজক এবং এর চাহিদা স্থিতিস্থাপকতাও অপেক্ষাকৃত কম। সুতরাং ২০ ডলারের শার্ট খুচরা বাজারে ২৩ ডলার হলে আমেরিকার নিম্নবিত্ত শ্রেণি ‘পালাই পালাই’ বলবে তেমনটি নয়, আবার ভারত, চীন কিংবা ভিয়েতনাম মূলত উচ্চমূল্য সংযোজিত পণ্য (হাই ভ্যালু প্রডাক্ট) রপ্তানি করে বিধায় বাংলাদেশের বাজার হাতছাড়া হওয়ার আশঙ্কা কম বলে মনে হয়। আখেরে নিজের দ্রব্য প্রতিযোগী করার বিকল্প নেই—‘সেই দিন নাইরে নাতি গাবুতগুবুত খাতি।’

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সর্বশেষ খবর
দুবলারচরের শুঁটকি মৌসুম শেষ: ৯৯% জেলে লোকসানে বাড়ি ফিরছে
দুবলারচরের শুঁটকি মৌসুম শেষ: ৯৯% জেলে লোকসানে বাড়ি ফিরছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্ত থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
সিলেট সীমান্ত থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে সোনারগাঁয়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে সোনারগাঁয়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবি ছাত্রদলের কর্মসূচি
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবি ছাত্রদলের কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ত্বকী হত্যার ১৪৫ মাস: নির্ভুল অভিযোগপত্র পেশের দাবি রাফিউর রাব্বির
ত্বকী হত্যার ১৪৫ মাস: নির্ভুল অভিযোগপত্র পেশের দাবি রাফিউর রাব্বির

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান
রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি
গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে শাস্তি মেসি সতীর্থ মার্তিনেজের
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে শাস্তি মেসি সতীর্থ মার্তিনেজের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-লুটপাটে ৪ মামলা, গ্রেপ্তার ৬০
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-লুটপাটে ৪ মামলা, গ্রেপ্তার ৬০

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ
ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

৫ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মুখোমুখি সংঘর্ষে ছিটকে পড়ে ট্রাক চাপা, নিহত ৩
মুখোমুখি সংঘর্ষে ছিটকে পড়ে ট্রাক চাপা, নিহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়া গমনকাল নারী-শিশুসহ ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার
মালয়েশিয়া গমনকাল নারী-শিশুসহ ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস
সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন
ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন
নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন
ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি
অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই থানার নাম পরিবর্তন
দুই থানার নাম পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট
ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪
সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার
দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ
আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের
ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল
গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?
কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ
মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা
ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান
বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক
আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলি পতাকা বহন করায় পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা!
ইসরায়েলি পতাকা বহন করায় পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ এপ্রিল)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীদের টিকা নেওয়ার আগে যেসব রিপোর্ট সঙ্গে নিতে হবে
হজযাত্রীদের টিকা নেওয়ার আগে যেসব রিপোর্ট সঙ্গে নিতে হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স
কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স

শোবিজ

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ
৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ

নগর জীবন

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের
‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের

শোবিজ

সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

দরপতন বেশির ভাগ শেয়ারের
দরপতন বেশির ভাগ শেয়ারের

নগর জীবন

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর
১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর

শোবিজ

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যাচেষ্টা মামলায় তুরিন আফরোজ চারদিনের রিমান্ডে
হত্যাচেষ্টা মামলায় তুরিন আফরোজ চারদিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

‘স্বাধীনতা কনসার্ট’  স্থগিত
‘স্বাধীনতা কনসার্ট’ স্থগিত

শোবিজ

টিএনজেডের চার কারখানাই বন্ধ করে দেওয়া হবে
টিএনজেডের চার কারখানাই বন্ধ করে দেওয়া হবে

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে দুই যুগ পর নিরসন কেইপিজেড ভূমি জটিলতা
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে দুই যুগ পর নিরসন কেইপিজেড ভূমি জটিলতা

নগর জীবন

পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের নাম ইএফটিতে অন্তর্ভুক্তকরণের নির্দেশ
পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের নাম ইএফটিতে অন্তর্ভুক্তকরণের নির্দেশ

নগর জীবন

সাবেক ওসি মাজহারের স্ত্রীর ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ
সাবেক ওসি মাজহারের স্ত্রীর ফ্ল্যাট জব্দের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কড়াকড়ি বেবিচকের
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কড়াকড়ি বেবিচকের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মানুষ আগে ইলিশ খাবে
বাংলাদেশের মানুষ আগে ইলিশ খাবে

নগর জীবন

সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, উড়ে গেল বাংলাদেশির পা
সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, উড়ে গেল বাংলাদেশির পা

পেছনের পৃষ্ঠা