শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ, প্লিজ এগিয়ে যান

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ, প্লিজ এগিয়ে যান

ঘটনার কথা মনে হলে আজও ভয়ে তলপেটে চিন চিন ব্যথা অনুভব করি। বুকের মধ্যে শুরু হয় হাহাকার। নিজের অজান্তে দীর্ঘশ্বাস বের হয়ে আসে। ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসের ১২ তারিখ থেকে ২ জানুয়ারি ২০২৫ সালের দিন রাতে আমার এবং আমার পরিবারের ওপর যারা জুলুম অত্যাচারের নিষ্ঠুর খড়গ চালিয়েছিল- তারা আজ ড. ইউনূস সরকারের শাস্তির কবলে পড়েছেন। ফলে বহু দিন পর মনের মধ্যে যে প্রশান্তি অনুভব করছি তার জন্য ড. ইউনূসকে অন্তরের অন্তস্তল থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। পত্রিকায় খবর বের হয়েছে যে ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের বিনা ভোট, রাতের ভোট এবং ডামি ভোটের কারিগর হিসেবে জেলাগুলোতে কর্মরত উপকমিশনার তথা ডিসি পদমর্যাদার রাষ্ট্রীয় কর্মচারীদের বাধ্যতামূলক অবসর এবং যাদের চাকরির মেয়াদ এখনো ২৫ বছর পূর্ণ হয়নি তাদের ওএসডি করা হয়েছে। ডিসি ছাড়াও এসপি পদে থেকে যারা ফ্যাসিবাদ কায়েমে জল্লাদ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তাদেরও বরখাস্ত বা ওএসডি করা হবে। সরকারের এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের জন্য সবার আগে মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করছি এবং আসমান জমিন সাক্ষ্য রেখে বলছি- আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ড. ইউনূস এবং তাঁর সহকর্মীদের মাধ্যমে বাংলার জমিনে খোদায়ি বিচারের যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন তার জন্য বর্তমান সরকারের সংশ্লিষ্ট সবার জন্য প্রাণভরে দোয়া করছি।

২০১৪ সাল থেকে আমি উল্টো স্রোতে ভবতরি পাড়ি দিতে গিয়ে হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস কত প্রকার এবং কী কী! রাষ্ট্রীয় কর্মচারীরা যে রাজনৈতিক পান্ডাদের হুকুমে কত বড় জাহেল কিংবা যমদূত হতে পারে, তা যেমন নিজে বহুবার শারীরিক, মানসিক, আর্থিক, সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে নাজেহালের শিকার হয়ে অনুধাবন করেছি তেমনি সেসব জুলুম-অত্যাচার কীভাবে আমার বেঁচে থাকার স্বপ্ন ভালোমন্দ অনুভব করার ক্ষমতা হ্রাস করে আমাকে ক্রমশ মৃত্যুর দিকে নিয়ে যাচ্ছে- তা প্রতিমুহূর্তে বেদনার সাগরে নাকানিচুবানি খাওয়াচ্ছে, তা আমার মতো ভুক্তভোগী ছাড়া অন্য কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।

আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম-অত্যাচার শুরু হয় সেই ২০১০ সাল থেকে যখন আমি সরকারদলীয় সংসদ সদস্য ছিলাম। আমার অপরাধ ছিল পত্রপত্রিকায় লিখতাম এবং টক  শো, সামাজিক মাধ্যম ও সভাসমিতি-সেমিনারে সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলতাম। শেয়ারমার্কেট লুট-ব্যাংক লুট-ঘুষ-দুর্নীতি নিয়ে কথা বলতাম এবং দলীয়প্রধানের পরামর্শ উপেক্ষা করে সিন্ডিকেট, মাফিয়া ও অর্থদানবদের বিরুদ্ধে মেধাভিত্তিক প্রতিবাদ করতাম। ফলে দুর্নীতিবাজরা সদলবলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবদার জানাল আমাকে যে কোনো মূল্যে থামানোর জন্য। সংসদে বৈঠক হলো- গণভবনে বৈঠকের পর দলীয় কার্যালয়ে বৈঠক। শুভানুধ্যায়ীরা বললেন, প্রধানমন্ত্রীর পা ধরে মাপ চাও। কেউ কেউ দরবেশের সঙ্গে সমঝোতার প্রস্তাব দিল। অজানা নম্বর থেকে ফোন করে গালাগাল-হুমকিধমকি দ্বারাও যখন থামানো গেল না তখন দুদক-জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ব্যাংক, ডিবি, ডিজিএফআই ছাড়াও দলীয় গুন্ডাপান্ডাদের তৎপরতা যত বাড়ল, আমার সাহস-শক্তিও কেন জানি বেড়ে গেল। ফলে ইলিয়াস আলীর মতো গুমের ঝুঁকিতে পড়লাম। আল্লাহর দয়ায় গুম বা অপমৃত্যু অথবা আয়নাঘরের কবল থেকে বাঁচিয়ে জেলে গিয়ে সে যাত্রায় রক্ষা পেলাম।

জেল থেকে বের হয়ে সিদ্ধান্ত নিলাম আর আওয়ামী লীগ করব না। ফলে ২০১৪ সালের বিনা ভোটের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য দলীয় মনোনয়ন ক্রয় করিনি। দলের হাইকমান্ড থেকে নির্দেশ ব্যথা অনুভবসত্ত্বেও নির্বাচনের ফাঁদে পা দিইনি। উল্টো বিনা ভোটের বিরুদ্ধে জনমত তৈরিতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছিলাম। নির্বাচনের সাত দিনের মাথায় চ্যানেল আই তৃতীয় মাত্রায় বলেছিলাম, এমন একদিন আসবে যখন আওয়ামী লীগের অফিস খোলার মতো লোক পাওয়া যাবে না। বিএনপি-জামায়াতের ওপর সীমাহীন নির্যাতনের প্রেক্ষাপটে বলেছিলাম, আওয়ামী লীগের পতন এমন এক অসংগঠিত শক্তির দ্বারা হবে, যা তারা কল্পনাও করতে পারবে না। ড. ইউনূস সম্পর্কে বলেছিলাম, প্রকৃতির খেলা এতটাই নিষ্ঠুর যে ভবিষ্যতে হয়তো ড. ইউনূসের করুণার ওপর আওয়ামী লীগের ভাগ্য নির্ভর করবে।

উল্লিখিত কারণে স্বয়ং শেখ হাসিনা আমার ওপর যারপরনাই বিক্ষুব্ধ ও বিরক্ত ছিলেন, যা আমাকে মোকাবিলা করতে হয় তার জমানার পুরোটা সময় ধরে। তার সেই ক্ষোভ তিনি পটুয়াখালীর রাতের ভোটের এসপি-ডিসির মাধ্যমে কীভাবে চরিতার্থ করেছিলেন, তার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা করে শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করব। পটুয়াখালীর ডিসি প্রথমেই আমার মনোনয়নপত্র বাতিল করলেন, যার জন্য আমাকে নির্বাচন কমিশনে এসে আপিল করতে হয়েছিল। প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার পর আমি যেন নির্বাচনি এলাকায় প্রবেশ করতে না পারি, এজন্য পুলিশ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার তদারকিতে শত শত অস্ত্রধারী আওয়ামী ক্যাডার জেলা শহর থেকে যেসব রাস্তা আমার নির্বাচনি এলাকায় ঢুকেছে সেগুলোর প্রবেশপথে জল্লাদের মতো দাঁড়িয়ে থাকে। তাদের চোখ এড়িয়ে কোনোমতে গ্রামের বাড়িতে উপস্থিত হই। রাতের আঁধারে বেশ কয়েকটি স্থানে আগুন লাগিয়ে পটকা ফাটিয়ে এবং নিজেদের লোক দ্বারা আওয়ামী লীগ অফিসে ভাঙচুর করে কয়েকটি মামলা দায়েরের মাধ্যমে বিএনপির শত শত লোককে আসামি করা হয়। ফলে গ্রেপ্তারের ভয়ে সবাই এলাকা ছাড়েন। এসব কাজ করা হয় মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে। এরপর বিএনপির নেতা-কর্মীদের বাড়িতে গিয়ে থানা-পুলিশ র‌্যাব, ছাত্রলীগ-যুবলীগ-আওয়ামী লীগের গুন্ডারা এমন তাণ্ডব চালায় যার ফলে আমার বাড়ির সামনে আমার মতো সাহস স্থানীয় বিএনপি নেতা-কর্মীরা হারিয়ে ফেলেন।

দ্বিতীয় দফায় আমাকে গৃহবন্দি করে ফেলা হয় এবং আমার বাড়ির সামনে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা শতাধিক অস্ত্রধারী আওয়ামী গুন্ডা মহড়া দিতে থাকে এবং অনবরত অশ্লীল ও অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল দিয়ে আমাদের জীবনকে হারাম করে দিতে থাকে। পটুয়াখালীর এসপি ও ডিসির নির্দেশে গলাচিপার ওসি ও ইউএনও দৈনিক কয়েকবার আমার বাসভবনের অদূরে দাঁড়িয়ে আওয়ামী গুন্ডাদের গুন্ডামি তদারকি করতেন এবং তাদের সেই কুকর্মের জন্য দৈনিক ভিত্তিতে অর্থ পরিশোধ করত। আমি শত শতবার চেষ্টা করেও এসপিকে কোনো দিন ফোনে পাইনি। একবার অন্য নম্বর থেকে ফোন করে ডিসির সঙ্গে কথা বলেছিলাম এবং আমার ফোন করার ফলে গুন্ডাদের গুন্ডামি আরও বেড়ে গিয়েছিল।

পূর্বপরিচয়ের সূত্রে সিইসি নূরুল হুদাকে ফোন করেছি বহুবার। তিনিও ফোন ধরেননি। নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার অবশ্য ফোন ধরেছিলেন। কিন্তু সাহায্য করা তো দূরের কথা- উল্টো তিনি যেভাবে নিজের অসহায়ত্বের কথা বলেছিলেন, তাতে করে মনে হয়েছিল তিনিও আমার মতো বিপদে আছেন। তবে আমার সেই বিপদে একজন লোক ঝুঁকি নিয়ে সাহায্য করেছিলেন। আমি আরও অনেকের মতো তৎকালীন এনটিএমসির ডিজি মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে ফোন করেছিলাম। তিনি আমাকে আশ্বাস দিয়েছিলেন এবং আমার বাসার সামনে ১২ সদস্যের গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিমকে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার জন্য নিয়োগ দিয়েছিলেন। ডিবির সেসব সদস্য এবং মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানের প্রতি আমি এবং আমার পরিবার কেয়ামত পর্যন্ত কৃতজ্ঞ থাকব ইনশাআল্লাহ।

আজ বহু বছর পরও ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসের তাণ্ডবের কথা স্মরণে এলে পটুয়াখালীর ডিসি-এসপি গলাচিপার ওসি-ইউএনওসহ জেলা প্রশাসন ও জেলা পুলিশের কর্মচারীরূপী দুর্বৃত্তদের তাণ্ডবের স্মৃতির নস্টালজিয়া ঘৃণা-বিরক্তি অভিশাপের বিষবৃক্ষরূপে হৃদয় ভারাক্রান্ত করে ফেলে। আমার সেই গৃহবন্দিত্বের সময়ে আমি বরিশাল বিভাগসহ অন্যান্য অঞ্চলের বিএনপি প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলতাম। অবাক করা ব্যাপার হলো, আমার বাড়ির সামনে যে সময়ে যেসব কুকর্ম জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের মদতে আওয়ামী গুন্ডারা ঘটাত, ঠিক একই ঘটনা একই সময়ে সারা বাংলায় সব বিএনপি প্রার্থীর বাড়ির সামনে ঘটানো হতো। এর বাইরে পুরো নির্বাচনি এলাকায় গায়েবি মামলা-হামলা এবং বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর জুলুম-অত্যাচার ও ঘড়ির কাঁটার সঙ্গে তাল মিলিয়ে একই সময়ে একই কায়দায় ঘটানো হতো।

উল্লিখিত কুকর্মের হোতারা শেখ হাসিনার জমানায় বহু রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পেয়েছে এবং একই সঙ্গে পদপদবি-পদোন্নতি এবং দুর্নীতির পাহাড় গড়ে বাংলাদেশকে অসভ্যের অভয়ারণ্য বানিয়ে ফেলেছে। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর আমরা যে অন্তর্বর্তী সরকার পেয়েছি, সেই সরকারের কর্তাব্যক্তিরা বিনা ভোটে রাতের ভোট ডামি ভোটের কারিগর ডিসি-এসপিদের বিরুদ্ধে যে ব্যবস্থা নিয়েছে সে জন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানান আমাদের মতো ভুক্তভোগীদের জন্য ফরজে আইন। আমরা আশা করব ড. ইউনূসের সরকার যে নজিরবিহীন কর্ম শুরু করেছে, তা অব্যাহত থাকবে এবং কেবল ডিসি-এসপি নয়- বরং তাদের হুকুম তামিলকারী ওসি-ইউএনওরা যেন শাস্তির আওতায় আসে, তার জন্য অদম্য দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাবে। আর এসব কাজ যদি মেটিকুলাসলি করা হয়, তবে সমালোচকদের মুখে ছাই পড়বে। চক্রান্তকারীরা পিছু হটবে এবং সারা দুনিয়া এক নতুন বাংলাদেশ দেখতে পাবে।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সামাজিক ব্যবসা
সামাজিক ব্যবসা
রপ্তানি খাতে ধাক্কা
রপ্তানি খাতে ধাক্কা
ফিলিস্তিনের নাবলুস নগরী
ফিলিস্তিনের নাবলুস নগরী
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
ফুলচাষিদের স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
ফুলচাষিদের স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
রেমিট্যান্সে আশার আলো
রেমিট্যান্সে আশার আলো
ভোটের আলোচনা
ভোটের আলোচনা
বিমসটেক সম্মেলন
বিমসটেক সম্মেলন
ডিজিটাল সংস্কৃতি : ভার্চুয়াল উৎসব
ডিজিটাল সংস্কৃতি : ভার্চুয়াল উৎসব
শাওয়াল মাসের ছয় রোজার পুণ্য
শাওয়াল মাসের ছয় রোজার পুণ্য
ব্যাংককে বৈঠক, ঢাকা-দিল্লিতে গুঞ্জন
ব্যাংককে বৈঠক, ঢাকা-দিল্লিতে গুঞ্জন
এই সময়ের রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ
এই সময়ের রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ
সর্বশেষ খবর
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার
৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোর জোড়া গোল, আল-হিলালকে হারালো আল-নাসর
রোনালদোর জোড়া গোল, আল-হিলালকে হারালো আল-নাসর

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর চোটে ১৪ সপ্তাহ মাঠের বাইরে স্টোন
হাঁটুর চোটে ১৪ সপ্তাহ মাঠের বাইরে স্টোন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা
চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা

৫৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পাপুয়া নিউ গিনিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা
পাপুয়া নিউ গিনিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছর পর বাংলা সিনেমায় ফিরছেন রাখী
২২ বছর পর বাংলা সিনেমায় ফিরছেন রাখী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে অটোরিকশা-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১
চাঁদপুরে অটোরিকশা-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরিমানায় খেলার অনুমতি মিলল এমবাপে-রুডিগারদের, রিয়ালের স্বস্তি
জরিমানায় খেলার অনুমতি মিলল এমবাপে-রুডিগারদের, রিয়ালের স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত, অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা
ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত, অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ৫.২ মাত্রার ভূমিকম্প
নেপালে ৫.২ মাত্রার ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত
ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু
আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শুল্ক একটি ‘জাতীয় সংকট’ : জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক একটি ‘জাতীয় সংকট’ : জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানের দ্বিনি শিক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক
সন্তানের দ্বিনি শিক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, শিশুসহ নিহত ৫
বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, শিশুসহ নিহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব আচরণ শিখিয়ে গেল মাহে রমজান
যেসব আচরণ শিখিয়ে গেল মাহে রমজান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় অ্যাম্বুলেন্সে অগ্নিকাণ্ড ইসরায়েলি ‘যুদ্ধাপরাধ’ হতে পারে : জাতিসংঘ কর্মকর্তা
গাজায় অ্যাম্বুলেন্সে অগ্নিকাণ্ড ইসরায়েলি ‘যুদ্ধাপরাধ’ হতে পারে : জাতিসংঘ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২
কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনা সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মনির গ্রেফতার
বরগুনা সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মনির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেচ পাম্পে গোসল করতে যাওয়ায় কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা
সেচ পাম্পে গোসল করতে যাওয়ায় কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের
আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে
প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের প্রচেষ্টা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না : গোলাম পরওয়ার
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের প্রচেষ্টা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না : গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত
কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত
মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবককে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবককে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরেন্দ্র মোদিকে যে উপহার দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
নরেন্দ্র মোদিকে যে উপহার দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ চাইলো বাংলাদেশ
শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ চাইলো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম দফায় ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা নিতে রাজি মিয়ানমার
প্রথম দফায় ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা নিতে রাজি মিয়ানমার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস-মোদির ৪০ মিনিটের বৈঠক, আলাপ হলো কী নিয়ে
ড. ইউনূস-মোদির ৪০ মিনিটের বৈঠক, আলাপ হলো কী নিয়ে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার
পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড. ইউনূস ও মোদির বৈঠক নিয়ে যা জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
ড. ইউনূস ও মোদির বৈঠক নিয়ে যা জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক
ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় গ্রেনেড বাবুর বাড়িতে অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৩
খুলনায় গ্রেনেড বাবুর বাড়িতে অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিশোধ নিল চীন, মার্কিন পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ৩৪% শুল্ক আরোপ
প্রতিশোধ নিল চীন, মার্কিন পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ৩৪% শুল্ক আরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প
৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের
আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান
বাংলাদেশ বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ্যুত্থানের সময় গ্রেফতার, সৌদিতে জেল খেটে দেশে ফিরলেন ১০ প্রবাসী
অভ্যুত্থানের সময় গ্রেফতার, সৌদিতে জেল খেটে দেশে ফিরলেন ১০ প্রবাসী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন
ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউনূস-মোদি বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে: প্রেস সচিব
ইউনূস-মোদি বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার পোশাকশিল্পে বড় ধাক্কা: নিউইয়র্ক টাইমস
ট্রাম্পের শুল্ক বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার পোশাকশিল্পে বড় ধাক্কা: নিউইয়র্ক টাইমস

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দীর্ঘ ১৫ বছর পর বঞ্চিত কমিউনিটি নেতারা দাওয়াত পেলেন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে
দীর্ঘ ১৫ বছর পর বঞ্চিত কমিউনিটি নেতারা দাওয়াত পেলেন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল
ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত এনসিপি: সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত এনসিপি: সারজিস

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত
কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই দিন ধরে তুর্কি বিমানবন্দরে আটকা ২৫০ যাত্রী
দুই দিন ধরে তুর্কি বিমানবন্দরে আটকা ২৫০ যাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি
হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসিয়ান সদস্যপদের জন্য থাইল্যান্ডের সমর্থন চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসিয়ান সদস্যপদের জন্য থাইল্যান্ডের সমর্থন চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিনল্যান্ডকে এভাবে সংযুক্ত করা যায় না : যুক্তরাষ্ট্রকে ডেনমার্ক
গ্রিনল্যান্ডকে এভাবে সংযুক্ত করা যায় না : যুক্তরাষ্ট্রকে ডেনমার্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছে আইএমএফের প্রতিনিধি দল
শনিবার ঢাকায় আসছে আইএমএফের প্রতিনিধি দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠক প্রয়োজন ছিল: মির্জা আব্বাস
ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠক প্রয়োজন ছিল: মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন আয়োজন করা সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার’
‘যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন আয়োজন করা সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিঠামইনে কৃষকের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে রহস্য
মিঠামইনে কৃষকের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে রহস্য

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব ছিলেন বেপরোয়া
মুজিব ছিলেন বেপরোয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট
চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক
দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও
ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ
হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিশের দামে আগুন
ইলিশের দামে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না
দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না

নগর জীবন

‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি
‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা
রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা

নগর জীবন

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ
কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ

নগর জীবন

আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!
আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ
মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন জীবনের খোঁজে মাহি
নতুন জীবনের খোঁজে মাহি

শোবিজ

নিশোর মুখে শাকিববন্দনা
নিশোর মুখে শাকিববন্দনা

শোবিজ

আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো
আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো

শোবিজ

১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব
অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব

শোবিজ

চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন
চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন

মাঠে ময়দানে

জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো
জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো

পেছনের পৃষ্ঠা

বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা
বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের ২০৩১ বিশ্বকাপ যুক্তরাষ্ট্রে
মেয়েদের ২০৩১ বিশ্বকাপ যুক্তরাষ্ট্রে

মাঠে ময়দানে

কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট
কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট

মাঠে ময়দানে

চেলসির শীর্ষ চারের লড়াই
চেলসির শীর্ষ চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা