শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৭, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৮, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

বিদেশি বিনিয়োগ সংকটে বাংলাদেশ : সমাধান যেভাবে

শানিল সরদার
অনলাইন ভার্সন
বিদেশি বিনিয়োগ সংকটে বাংলাদেশ : সমাধান যেভাবে

বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে যে পরিমাণ প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ হওয়া উচিত তা এখনো অর্জিত হয়নি। এ দেশের ভৌগোলিক অবস্থান, কাঁচামাল,  শ্রমের সহজলভ্যতা ও বৃহৎ ভোক্তাবাজার থাকা সত্ত্বেও কেন বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে অনিশ্চয়তা? এর কারণ কী? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে দেখা যাবে, এর পেছনে দেশ ও দেশের মানুষ, দেশের বিদেশি বিনিয়োগ সংকটে বাংলাদেশ : সমাধান যেভাবেসার্বিক ব্যবস্থাপনা, রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বিচারব্যবস্থা এবং সর্বোপরি দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা দায়ী। এইসব সার্বিক পরিস্থিতি বিদেশি বিনিয়োগ দূরে ঠেলে দিচ্ছে।

বিদেশি বিনিয়োগ বলতে এমন একটি অর্থনৈতিক কার্যক্রম বোঝায়, যেখানে একটি দেশ তার অর্থনৈতিক সম্পদ অন্য দেশে বিনিয়োগ করে। এই বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান, কম্পানি বা ব্যক্তি আয় বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে বিদেশি বাজারে তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠা বা সম্প্রসারণ করে। বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়নে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি ভৌত মূলধন গঠন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, প্রযুক্তিজ্ঞান স্থানান্তর, এবং অর্থনীতিকে বৈশ্বিক বাজারের সঙ্গে সংযুক্ত করতে সহায়ক। দেশের মূলধন ঘাটতি পূরণে এবং শ্রমের দক্ষতা বৃদ্ধিতে বিদেশি বিনিয়োগ অত্যন্ত কার্যকর। বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের বেশির ভাগই পোশাকশিল্পে কেন্দ্রীভূত। ব্যাংকিং, জ্বালানি খাত এবং খাদ্য উৎপাদনেও উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ রয়েছে। তবে বিনিয়োগের অতিরিক্ত নির্ভরতা পোশাকশিল্পের ওপর লক্ষণীয়।

এ দেশের বৈদেশিক বিনিয়োগ হ্রাসের পেছনে বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কারণ বিদ্যমান। এর মধ্যে অন্যতম হলো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ঘাটতি, ব্যাংকিং খাতের দুর্বলতা, উচ্চ সুদের হার, অস্থিতিশীলতা, সীমিত রপ্তানিপণ্যের বৈচিত্র্য, রাজনৈতিক ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি। এসব চ্যালেঞ্জ বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণে বাধা সৃষ্টি করছে এবং দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি প্রভাবিত করছে।

আমাদের দেশের স্বাধীনতার পরপরই প্রথমবারের মতো বিদেশি বিনিয়োগ শুরু হয় এবং ধীরে ধীরে এর পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে থাকে। তবে বিভিন্ন সময়ে নানা কারণে বিদেশি বিনিয়োগের প্রবাহে উত্থান-পতন লক্ষ করা যায়। বিশেষত কভিড-১৯-পরবর্তী সময় এবং ২০২২-২৩ অর্থবছরে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ পার্থক্য দেখা গেছে।অনুমান করা হয়, ২০২২ থেকে ২০২৩ অর্থবছরে বিদেশি বিনিয়োগ প্রায় ১৬ শতাংশ কমে গেছে। এর অন্যতম কারণ ছিল নির্বাচন। সাধারণত আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীরা নির্বাচনের আগে ও পরে বিনিয়োগ স্থগিত রাখে। কারণ নির্বাচনকালে অরাজকতার ঝুঁকি থাকে। ২০২২ থেকে ২০২৩ সালে প্রায় ৪৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ হ্রাসের পেছনে এই ধরনের নির্বাচনসংক্রান্ত অনিশ্চয়তাই মূল কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।

বাংলাদেশ পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর উল্লেখ করেছেন, বর্তমানে বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিবেশ অনুকূলে নয়। এক্সচেঞ্জ রেটের ওপর চাপ, রিজার্ভের ঘাটতি এবং মুদ্রাস্ফীতির অস্বস্তি বিদেশি বিনিয়োগের প্রবাহ ক্রমাগত কমিয়ে দিচ্ছে। নির্বাচন সময়কালীন অনিশ্চয়তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নির্বাচনকালে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ কমে যায়। এ ছাড়া তিনি আরো উল্লেখ করেন, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলোর ক্ষেত্রে বিদেশি বিনিয়োগের প্রবাহ হ্রাস পাচ্ছে এবং এর প্রভাব বাংলাদেশেও লক্ষ করা যাচ্ছে। কভিড-১৯-পরবর্তী সময়ে পশ্চিমা বিশ্বের, বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সুদের হার বৃদ্ধি পাওয়ায় বিনিয়োগের একটি বড় অংশ সেখানে চলে গেছে।

বাংলাদেশের রিজার্ভ ঘাটতি এবং ব্যাংকিং খাতে স্বচ্ছতার অভাব ও দুর্নীতির কারণে বিদেশি বিনিয়োগ কমে যাচ্ছে। সম্প্রতি ব্যাংকিং খাতের বিশৃঙ্খলা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে আলোচিত হয়েছে, যা বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট করছে। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে রপ্তানি খাতে ক্ষতির আশঙ্কাও বিদেশি বিনিয়োগে বাধা সৃষ্টি করছে। ভৌগোলিকভাবে সুবিধাজনক অবস্থান থাকা সত্ত্বেও অর্থনৈতিক অবকাঠামোর দুর্বলতা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি বিনিয়োগকারীদের নিরুৎসাহ করছে। দেশের রপ্তানিশিল্প কিছু পণ্যের ওপর নির্ভরশীল হওয়ায় বৈচিত্র্য বাড়ানো এবং সামগ্রিক অর্থনৈতিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন জরুরি। বিদেশি বিনিয়োগ কমার মূল কারণগুলো হলো রিজার্ভ ঘাটতি, ব্যাংকিং খাতে স্বচ্ছতার অভাব, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, দুর্বল অবকাঠামো এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি। রপ্তানি খাতের সীমিত বৈচিত্র্যসহ বৈশ্বিক সুদের হার পরিবর্তনও বিনিয়োগ কমানোয় প্রভাব ফেলছে।

বিদ্যমান সমস্যাগুলোর সমাধান হলে বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ ফিরিয়ে আনা সম্ভব। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার মাধ্যমে দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, স্বচ্ছ অর্থনৈতিক ব্যবস্থা এবং অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য সঠিক নীতি ও কৌশল প্রয়োগ করে দেশে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

লেখক : শিক্ষার্থী, অর্থনীতি ডিসিপ্লিন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সর্বশেষ খবর
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাবির ‘বি’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ৮২.৮২ শতাংশ
রাবির ‘বি’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ৮২.৮২ শতাংশ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মহিলা দলের সাবেক সভানেত্রীর চিকিৎসার
খোঁজ নিল বিএনপি মিডিয়া সেল
মহিলা দলের সাবেক সভানেত্রীর চিকিৎসার খোঁজ নিল বিএনপি মিডিয়া সেল

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক আহত
লক্ষ্মীপুরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক আহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় পরীক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় পরীক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বাসচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছুরিকাঘাতে শ্রমিক খুন
ছুরিকাঘাতে শ্রমিক খুন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৫৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পুতিনের সঙ্গে টানা ৪ ঘণ্টা বৈঠক করলেন ট্রাম্পের দূত
পুতিনের সঙ্গে টানা ৪ ঘণ্টা বৈঠক করলেন ট্রাম্পের দূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ সরকারের আমলেই বিচার বিভাগের সব সংস্কারের চেষ্টা করা হবে : আইন উপদেষ্টা
এ সরকারের আমলেই বিচার বিভাগের সব সংস্কারের চেষ্টা করা হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় নারীর লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় নারীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ২১ বিলিয়ন ইউরো সহায়তার প্রতিশ্রুতি ইউরোপের
ইউক্রেনকে ২১ বিলিয়ন ইউরো সহায়তার প্রতিশ্রুতি ইউরোপের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের
ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড
নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেশবপুর শাখার বন্ধুদের পরিচিতি সভা ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
কেশবপুর শাখার বন্ধুদের পরিচিতি সভা ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভুল ইনজেকশনে যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ, হাসপাতাল বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
ভুল ইনজেকশনে যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ, হাসপাতাল বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি
পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চারুকলায় ফ্যাসিবাদের মুখোশে আগুন রহস্যজনক নয়, পরিকল্পিত : ঢাবি সাদা দল
চারুকলায় ফ্যাসিবাদের মুখোশে আগুন রহস্যজনক নয়, পরিকল্পিত : ঢাবি সাদা দল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন ফসলি জমিতে ময়লার ভাগাড়, হুমকিতে স্বাস্থ্য-পরিবেশ
তিন ফসলি জমিতে ময়লার ভাগাড়, হুমকিতে স্বাস্থ্য-পরিবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি
১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন পর্যন্ত টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন পর্যন্ত টানা বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি
নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তরমুজ লাল না হওয়ায় বিক্রেতাসহ দুইজনকে কুপিয়ে জখম
তরমুজ লাল না হওয়ায় বিক্রেতাসহ দুইজনকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাপুয়া নিউ গিনি
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাপুয়া নিউ গিনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার নির্বাচন: বাংলাদেশি অভিবাসীদের সহযোগিতার আশ্বাস
কানাডার নির্বাচন: বাংলাদেশি অভিবাসীদের সহযোগিতার আশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং
এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে:  উপদেষ্টা ফারুকী
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি
১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাভারে দুই চলন্ত বাসে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি
সাভারে দুই চলন্ত বাসে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?
সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি
তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাহরুখ থাকতে আমি আর কে! গানগুলো ও নিজেই গেয়েছে’
‘শাহরুখ থাকতে আমি আর কে! গানগুলো ও নিজেই গেয়েছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?
শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান
পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিসাব কষছেন আমলারাও
হিসাব কষছেন আমলারাও

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি
প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে
রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজারবাগে মানবেতর জীবন
রাজারবাগে মানবেতর জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে
লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া
আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে
সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ
থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ

নগর জীবন

ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা
হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা

শোবিজ

সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে
সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল
শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল

পেছনের পৃষ্ঠা

একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ
একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন
সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে
বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!

দেশগ্রাম

দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ
দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী
কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে
ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা
সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা

পেছনের পৃষ্ঠা

শীতল হচ্ছে মার্কিন-চীন সম্পর্ক!
শীতল হচ্ছে মার্কিন-চীন সম্পর্ক!

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত
বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত

দেশগ্রাম

পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা
পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা