শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:১৫, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

সংস্কার রিপোর্টে ক্যাডারদের চোখ

ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
সংস্কার রিপোর্টে ক্যাডারদের চোখ

আলোচিত জনপ্রশাসন কমিশনের রিপোর্টের দিকে এখন দৃষ্টি সব ক্যাডার কর্মকর্তার। শুধু ক্যাডার কর্মকর্তারা নন, নন-ক্যাডার কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও খোঁজখবর নিচ্ছেন কী থাকতে পারে রিপোর্টে। রিপোর্ট প্রকাশিত হলে আন্তক্যাডার সংকট আরও বাড়বে না কমবে, সেসব বিষয় নিয়ে হচ্ছে নানা আলোচনা। কমিশনের রিপোর্টও তৈরি শেষের দিকে, যা ১৫ জানুয়ারি জমা দেবে। বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা, কর্মচারী, ক্যাডার সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

অন্তর্বর্তী সরকার সেপ্টেম্বরে কমিশনের প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরীর নেতৃত্বে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন গঠন করে দেয়। ৩১ ডিসেম্বর কমিশনের রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা থাকলেও কাজ অসমাপ্ত থাকায় সরকার আরও ১৫ দিন সময় বাড়িয়েছে। কমিশনের সদস্য ড. মোহাম্মদ আইয়ুব মিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমাদের ৯৫ শতাংশ কাজ শেষ। আশা করছি বাকি কাজ নির্দিষ্ট সময়ে শেষ হবে।

কমিশনের আরও একাধিক সদ্যস্যের সঙ্গে যোগাযোগ করলে একজন নাম প্রকাশ না করে বলেন, নাগরিক সেবা এবং মেধা এ দুটো বিষয়কে খুবই গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। আমলাতন্ত্রে মানুষ যেন হয়রানি না হয়, সবাই সহজ সেবা পায় সে বিষয়ে সুপারিশ থাকবে। আরেক সদস্য বলেছেন, চাকরিজীবীদের মধ্যে যে বৈষম্যের কথা বলা হয় সেখানে ন্যায়বিচার থাকবে। মেধার প্রাধান্য থাকবে। টপ পর্যায়ে পদগুলোতে যেন ব্রিলিয়ান্টরা থাকে সে সুপারিশ থাকবে। এ ক্ষেত্রে পরীক্ষা বা আরও মডার্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে মেধাবীদের আনার সুপারিশ থাকবে জানান তিনি। পিএসসি থেকে সকল পর্যায়ে মেধার গুরুত্ব দেওয়া হবে বলেন ওই সদস্য। সুপারিশ বিষয়ে আরেক সদস্য বলেন, জনপ্রশাসন আরও জনবান্ধব করা, জবাবদিহি বাড়ানো, নিরপেক্ষ হওয়ার প্রস্তাব থাকবে।

গত মাসে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী কিছু খসড়া প্রস্তাব প্রকাশ্যে নিয়ে আসেন। এরপর শুরু হয় নানামুখী সমালোচনা। সব ক্যাডার কর্মকর্তার মধ্যে শুরু হয় অস্থিরতা। সর্বোচ্চ আদালতের রায় এবং দীর্ঘদিনের প্রথা অনুযায়ী উপসচিব পদোন্নতিতে প্রশাসন ৭৫ এবং অন্য ক্যাডার থেকে ২৫ শতাংশ দেওয়া হতো। সেটি লঙ্ঘন করে ৫০ঃ৫০ শতাংশ করার প্রস্তাব সামনে আসার পর প্রশাসন ক্যাডারের সব কর্মকর্তা ক্ষোভ প্রকাশ করেন। প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন (বাসা) এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে সহকারী কমিশনার (শুরুর পদ) থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত পদগুলোর সমন্বয়ে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস প্রতিষ্ঠা করার দাবি তুলেছে। পাশাপাশি শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ক্যাডার নিয়ে পৃথক সংস্থা গঠনের প্রস্তাব করার উদ্যোগ নিচ্ছে এমন খবরে প্রচ  ক্ষুব্ধ শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ক্যাডার কর্মকর্তারা। এতদিন ২৫ শতাংশ কোটা পেয়ে খুশি থাকলেও এবার মেধার ভিত্তিতে শতভাগ দাবি করে কমিশনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে কলমবিরতি-মানববন্ধন করে সরাসরি আন্দোলনে নামেন প্রশাসন বাদে ২৫ ক্যাডার কর্মকর্তারাও। এমন অস্থিরতার মধ্যে কমিশন জানায়, খসড়া সুপারিশ সংশোধন করার সুযোগ আছে। তবে সেই সংশোধনে কী থাকছে সেদিকে চোখ রাখছেন সব ক্যাডারের কর্মকর্তা। প্রশাসনের কর্মকর্তারা তাঁদের নিজেদের পদ অন্যদের কেন ছেড়ে দেবেন সে প্রশ্ন তুলেছেন। বাকি ক্যাডাররা পছন্দ করে নিজ নিজ পেশায় এলেও এখন সবাই প্রশাসনে আসতে মরিয়া। এ বিষয়ে পররাষ্ট্র, পুলিশ ক্যাডার অনেকটাই নীরব দর্শকের ভূমিকায় আছে। অনেকটা আন্তক্যাডার দ্বন্দ্ব সামনে এসেছে এ সংস্কারের আদলে। তবে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ ও সাবেক কর্মকর্তারা মনে করছেন, কমিশনের উপযুক্ত রিপোর্টই এসব দ্বন্দ্ব নিরসনে ভূমিকা রাখতে পারে। গত কয়েকদিন সচিবালয়সহ বাইরের অন্য দপ্তর/সংস্থায় বিভিন্ন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁরা এ কমিশনের রিপোর্টের ওপর নজর রাখছেন। প্রশাসন ক্যাডারকে চেপে ধরা হচ্ছে কি না সে খবর রাখছেন প্রশাসন কর্মকর্তারা। আর অন্য ক্যাডাররা খোঁজ রাখছেন তাদের কী কী সুবিধার আওতা বাড়ছে সে বিষয়ে। কৃত্যভিত্তিক মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ যাচ্ছে কি না তারও খবর রাখছেন তাঁরা। জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ, সাবেক সচিব এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সব পক্ষের যৌক্তিক-অযৌক্তিক কথা আছে। এখানে কমিশনের রিপোর্ট আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং সরকার কতটুকু গ্রহণ করছে সেটা গুরুত্বপূর্ণ। উপদেষ্টাদের দিয়ে কমিটি হয়েছে তাদের কাজটাও গুরুত্বপূর্ণ, যা সামনে সরকারের সব কার্যক্রমে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। সাবেক এ কর্মকর্তা বলেন, প্রশাসন অনেক সময় অন্যদের পদোন্নতির মিটিং ঠিকমতো করে না, আবার অন্য ক্যাডার যে চাচ্ছে কৃত্য মন্ত্রণালয় সেটাও পৃথিবীর কোথাও নেই। প্রশাসন ক্যাডার ধ্বংস করে রাষ্ট্রব্যবস্থা দুর্বল করার দুরভিসন্ধি চলছে বলে জানিয়েছেন প্রশাসন ক্যাডারদের সংগঠনের নেতারা। আর কৃষি, মৎস্য, খাদ্য ক্যাডার সংগঠনের একাধিক নেতা জানান, মেধার প্রতি অবিচার করা হচ্ছে। আমাদের অনেক ক্ষেত্রে জায়গা দেওয়া হচ্ছে না। আমরা কেন বছরের পর বছর বঞ্চিত থাকব? বিভিন্ন ক্যাডারের সংগঠনের নেতারা জানিয়েছেন, এ মুহূর্তে তাঁরা কমিশনের রিপোর্ট কী হচ্ছে সেটি প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তরের পর দেখে-বুঝে পরে নিজেদের কার্যক্রম বা মন্তব্য করবেন। এদিকে, ক্যাডারদের বাইরে ১০ থেকে ২০ গ্রেডভুক্ত কর্মচারীদের কমিশনে অন্তর্ভুক্ত করা না নিয়েও রয়েছে নানা ক্ষোভ এ শ্রেণির।

এই বিভাগের আরও খবর
জীবিত অভিবাসীদের মৃত দেখানোর কৌশল নিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
জীবিত অভিবাসীদের মৃত দেখানোর কৌশল নিচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন
শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল
শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল
সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা
সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা
কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী
কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী
মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ১৬৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ১৬৭ বাংলাদেশি
ওয়াক্ফ বিলের প্রতিবাদে উত্তাল কলকাতা
ওয়াক্ফ বিলের প্রতিবাদে উত্তাল কলকাতা
বিপুল আমদানি সত্ত্বেও চালের দাম বেশি
বিপুল আমদানি সত্ত্বেও চালের দাম বেশি
কালের সাক্ষী ওয়ালি বেগ খাঁ মসজিদ
কালের সাক্ষী ওয়ালি বেগ খাঁ মসজিদ
সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে
সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে
অযত্ন অবহেলায় হারিয়েছে জৌলুস
অযত্ন অবহেলায় হারিয়েছে জৌলুস
সর্বশেষ খবর
সোনারগাঁয়ে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পুতিনের সঙ্গে টানা ৪ ঘণ্টা বৈঠক করলেন ট্রাম্পের দূত
পুতিনের সঙ্গে টানা ৪ ঘণ্টা বৈঠক করলেন ট্রাম্পের দূত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ সরকারের আমলেই বিচার বিভাগের সব সংস্কারের চেষ্টা করা হবে : আইন উপদেষ্টা
এ সরকারের আমলেই বিচার বিভাগের সব সংস্কারের চেষ্টা করা হবে : আইন উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় নারীর লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় নারীর লাশ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ২১ বিলিয়ন ইউরো সহায়তার প্রতিশ্রুতি ইউরোপের
ইউক্রেনকে ২১ বিলিয়ন ইউরো সহায়তার প্রতিশ্রুতি ইউরোপের

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের
ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড
নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেশবপুর শাখার বন্ধুদের পরিচিতি সভা ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
কেশবপুর শাখার বন্ধুদের পরিচিতি সভা ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভুল ইনজেকশনে যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ, হাসপাতাল বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
ভুল ইনজেকশনে যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ, হাসপাতাল বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি
পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চারুকলায় ফ্যাসিবাদের মুখোশে আগুন রহস্যজনক নয়, পরিকল্পিত : ঢাবি সাদা দল
চারুকলায় ফ্যাসিবাদের মুখোশে আগুন রহস্যজনক নয়, পরিকল্পিত : ঢাবি সাদা দল

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন ফসলি জমিতে ময়লার ভাগাড়, হুমকিতে স্বাস্থ্য-পরিবেশ
তিন ফসলি জমিতে ময়লার ভাগাড়, হুমকিতে স্বাস্থ্য-পরিবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি
১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন পর্যন্ত টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন পর্যন্ত টানা বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি
নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তরমুজ লাল না হওয়ায় বিক্রেতাসহ দুইজনকে কুপিয়ে জখম
তরমুজ লাল না হওয়ায় বিক্রেতাসহ দুইজনকে কুপিয়ে জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাপুয়া নিউ গিনি
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাপুয়া নিউ গিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার নির্বাচন: বাংলাদেশি অভিবাসীদের সহযোগিতার আশ্বাস
কানাডার নির্বাচন: বাংলাদেশি অভিবাসীদের সহযোগিতার আশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
নড়াইলে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর্জেন্টিনার জন্য ১২ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা প্যাকেজ বিশ্বব্যাংকের
আর্জেন্টিনার জন্য ১২ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা প্যাকেজ বিশ্বব্যাংকের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্দুলপুর জংশনের কাছে চাকা ফেটে ট্রেন ইঞ্জিন লাইনচ্যুত
আব্দুলপুর জংশনের কাছে চাকা ফেটে ট্রেন ইঞ্জিন লাইনচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান
পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি নিয়ে বিরোধে সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ১৪৪ ধারা জারি
জমি নিয়ে বিরোধে সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ১৪৪ ধারা জারি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ ম্যাচে টানা ৫ হার, যে সমীকরণে প্লে-অফে উঠতে পারে চেন্নাই
৬ ম্যাচে টানা ৫ হার, যে সমীকরণে প্লে-অফে উঠতে পারে চেন্নাই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?
শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জ ফাউন্ডেশন ঢাকার ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
গোপালগঞ্জ ফাউন্ডেশন ঢাকার ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পটুয়াখালীতে জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচি পালিত
পটুয়াখালীতে জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচি পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং
এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি
১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে:  উপদেষ্টা ফারুকী
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাভারে দুই চলন্ত বাসে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি
সাভারে দুই চলন্ত বাসে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?
সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘শাহরুখ থাকতে আমি আর কে! গানগুলো ও নিজেই গেয়েছে’
‘শাহরুখ থাকতে আমি আর কে! গানগুলো ও নিজেই গেয়েছে’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিসাব কষছেন আমলারাও
হিসাব কষছেন আমলারাও

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি
প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে
রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজারবাগে মানবেতর জীবন
রাজারবাগে মানবেতর জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে
লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া
আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে
সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ
থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ

নগর জীবন

ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা
হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা

শোবিজ

সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে
সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল
শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল

পেছনের পৃষ্ঠা

একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ
একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন
সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে
বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!

দেশগ্রাম

দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ
দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী
কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে
ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা
সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা

পেছনের পৃষ্ঠা

শীতল হচ্ছে মার্কিন-চীন সম্পর্ক!
শীতল হচ্ছে মার্কিন-চীন সম্পর্ক!

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত
বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা
পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা