শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১১, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

নৈরাজ্য সৃষ্টির ইহকালীন ও পরকালীন শাস্তি

মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা
অনলাইন ভার্সন
নৈরাজ্য সৃষ্টির ইহকালীন ও পরকালীন শাস্তি

যেসব অপরাধ আল্লাহকে ক্রোধান্বিত করে মানুষকে তার রবের কাছে অভিশপ্ত করে তোলে, তার মধ্যে একটি পৃথিবীতে নৈরাজ্য সৃষ্টি করা। কখনো কখনো ক্ষণিকের জন্য এই কাজে লিপ্ত ব্যক্তিদের সফল ও প্রভাবশালী মনে হলেও এর পরিণাম খুবই ভয়াবহ। পবিত্র কোরআনে এ ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী কাজের কঠোর সমালোচনা করা হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যারা আল্লাহর সঙ্গে দৃঢ় অঙ্গীকারে আবদ্ধ হওয়ার পর তা ভঙ্গ করে, যে সম্পর্ক অক্ষুণ্ন রাখতে আল্লাহ আদেশ করেছেন তা ছিন্ন করে এবং পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করে বেড়ায়, তাদের জন্য আছে অভিসম্পাত এবং আছে মন্দ আবাস।

(সুরা : রাদ, আয়াত : ২৫)

এই আয়াতে মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের কিছু নিকৃষ্ট কাজের ব্যাপারে সতর্ক করেছেন, তার মধ্যে অন্যতম হলো পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করা। যেসব কাজকে মহান আল্লাহর অবাধ্যতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়, তার মধ্যেও অন্যতম হলো পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করা।

সাধারণত পৃথিবীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা হয় সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও নাশকতা সৃষ্টির মাধ্যমে; ইসলামের দৃষ্টিতে যা জঘন্য অপরাধ। আর যদি তা মানুষ হত্যার পর্যায়ে চলে যায়, তাহলে তো আরো ভয়ংকর বিষয়।

পবিত্র কোরআনে নিরীহ ও নিরপরাধ মানুষকে হত্যা গোটা মানবতাকে হত্যার শামিল বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘এ কারণেই আমি বনি ইসরাঈলের ওপর এই আদেশ দিলাম, যে ব্যক্তি কাউকে হত্যা করা কিংবা জমিনে ফ্যাসাদ সৃষ্টি করা ছাড়া যে কাউকে হত্যা করল, সে যেন সব মানুষকে হত্যা করল। আর যে তাকে বাঁচাল, সে যেন সব মানুষকে বাঁচাল। আর অবশ্যই তাদের নিকট আমার রাসুলগণ সুস্পষ্ট নিদর্শনসমূহ নিয়ে এসেছে। তা সত্ত্বেও এরপর জমিনে তাদের অনেকে অবশ্যই সীমা লঙ্ঘনকারী।’

(সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৩২)

হাদিসের ভাষায় কোনো নিরপরাধ মুসলিমকে হত্যা করাকে কুফরির পর্যায়ের পাপ বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, নবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, কোনো মুসলিমকে গাল দেওয়া ফাসেকি কাজ (জঘন্য পাপ) আর কোনো মুসলিমকে হত্যা করা কুফরি। (বুখারি, হাদিস : ৭০৭৬)

এ জন্যই যারা ডাকাতি, ছিনতাই, ধর্ষণ ও মানুষ হত্যার মতো জঘন্য কাজ করে পৃথিবীতে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে, মহান আল্লাহ তাদের দুনিয়া ও আখিরাতে কঠিন শাস্তি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আর জমিনে বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে বেড়ায় তাদের শাস্তি হলো এই যে তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা ক্রুশবিদ্ধ করা হবে অথবা তাদের হাত-পা বিপরীত দিক থেকে কেটে ফেলা হবে, অথবা তাদেরকে দেশ থেকে নির্বাসিত করা হবে। এ হলো তাদের জন্য দুনিয়াতে লাঞ্ছনা, আর তাদের জন্য আখিরাতে রয়েছে মহাশাস্তি।’

(সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৩৩)

এ জন্যই আমাদের নবীজি (সা.) মানুষের প্রতি দয়া ও রহমতের অনন্য উদাহরণ হওয়া সত্ত্বেও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী কিছু খুনি-ডাকাতকে কঠিন শাস্তি দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের নজির স্থাপন করেছেন।

আনাস (রা.) বলেন, একবার ‘উকল’ বা ‘উরাইনাহ’ গোত্রের কিছু লোক (ইসলাম গ্রহণের উদ্দেশে) মদিনায় এলে তারা অসুস্থ হয়ে পড়ল। বিশ্বনবী (সা.) তাদের (সদকার) উটের কাছে গিয়ে উটের পেশাব ও দুধ পান করার নির্দেশ দিলেন। তারা সেখানে চলে গেল। অতঃপর তারা সুস্থ হয়ে বিশ্বনবী (সা.)-এর রাখালকে হত্যা করল এবং উটগুলো তাড়িয়ে নিয়ে গেল। এ সংবাদ দিনের প্রথম ভাগেই (তাঁর কাছে) এসে পৌঁছল। তিনি তাদের পশ্চাদ্ধাবন করার জন্য লোক পাঠালেন। বেলা বাড়লে তাদেরকে পাকড়াও করে আনা হলো। অতঃপর তাঁর আদেশে তাদের হাত-পা কেটে ফেলা হলো। উত্তপ্ত শলাকা দিয়ে তাদের চোখ ফুটিয়ে দেওয়া হলো এবং গরম পাথুরে ভূমিতে তাদের নিক্ষেপ করা হলো। তারা পানি চাইছিল, কিন্তু তাদেরকে পানি দেওয়া হয়নি।

আবু কিলাবাহ (রহ.) বলেন, এরা চুরি করেছিল, হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল, ঈমান আনার পর কুফরি করেছিল এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছিল।

(বুখারি, হাদিস : ২৩৩)

তাই প্রত্যেক মানুষের উচিত পৃথিবীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়, এমন কাজ থেকে নিজেকে বহুদূরে রাখা। আর মুসলিম শাসকের দায়িত্ব কেউ যদি এ ধরনের জঘন্য নৈরাজ্য সৃষ্টি করে তাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে কঠোর শাস্তি দিয়ে কোরআনের আইন বাস্তবায়ন করা।

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
জাহেলি আরবে যেসব মূর্তির পূজা হতো
জাহেলি আরবে যেসব মূর্তির পূজা হতো
জান্নাতে আল্লাহর দিদার লাভের ৬ আমল
জান্নাতে আল্লাহর দিদার লাভের ৬ আমল
পবিত্র কাবাঘরের নাম ও বৈশিষ্ট্য
পবিত্র কাবাঘরের নাম ও বৈশিষ্ট্য
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
বরকত তুলে নেয় অতৃপ্তি
বরকত তুলে নেয় অতৃপ্তি
মানুষের গোটা জীবনই পরীক্ষাস্বরূপ
মানুষের গোটা জীবনই পরীক্ষাস্বরূপ
কারাবন্দি ব্যক্তির নামাজের বিধান
কারাবন্দি ব্যক্তির নামাজের বিধান
ওমরাহ নিয়ে নতুন নির্দেশনা সৌদির
ওমরাহ নিয়ে নতুন নির্দেশনা সৌদির
ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ব রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনা
ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ব রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনা
ইসলামের দৃষ্টিতে চুপ থাকার বিধান
ইসলামের দৃষ্টিতে চুপ থাকার বিধান
যথাসময়ে নামাজ আদায়ের পুরস্কার
যথাসময়ে নামাজ আদায়ের পুরস্কার
যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল আবরাহার হস্তিবাহিনী
যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল আবরাহার হস্তিবাহিনী
সর্বশেষ খবর
হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে যে কারণে গুড় খাবেন
হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে যে কারণে গুড় খাবেন

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুদ্ধবিরতি ভাঙার পর গাজায় ৫০০ শিশু হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি ভাঙার পর গাজায় ৫০০ শিশু হত্যা করেছে ইসরায়েল

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ‘রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য ও নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক
রংপুরে ‘রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য ও নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ হাজার অভিবাসীকে মৃত ঘোষণা করল ট্রাম্প প্রশাসন
৬ হাজার অভিবাসীকে মৃত ঘোষণা করল ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে আদালতের মালখানা থেকে চুরি হওয়া স্বর্ণালংকার ও টাকা উদ্ধার
নাটোরে আদালতের মালখানা থেকে চুরি হওয়া স্বর্ণালংকার ও টাকা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিষেক ঝরে ৪৯২ রানের ম্যাচ জিতলো হায়দরাবাদ
অভিষেক ঝরে ৪৯২ রানের ম্যাচ জিতলো হায়দরাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চারুকলায় ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি করা হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য
চারুকলায় ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি করা হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউএনওর বদলি ঠেকাতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
ইউএনওর বদলি ঠেকাতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শামসু ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
শামসু ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গরমে যে পানীয়গুলো পান করা উচিত নয়
গরমে যে পানীয়গুলো পান করা উচিত নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পিছিয়ে থেকেও ৫-২ গোলের জয় ম্যানসিটির
পিছিয়ে থেকেও ৫-২ গোলের জয় ম্যানসিটির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ম্যাচ নিষিদ্ধ মোহামেডান অধিনায়ক হৃদয়
এক ম্যাচ নিষিদ্ধ মোহামেডান অধিনায়ক হৃদয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনজনের খণ্ডবিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার : গ্রেফতার ইয়াছিন ৫ দিনের রিমান্ডে
তিনজনের খণ্ডবিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার : গ্রেফতার ইয়াছিন ৫ দিনের রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় শ্রমিক দলের পরিচিতি সভা
গাইবান্ধায় শ্রমিক দলের পরিচিতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সব ধর্মের মানুষের ঐক্যের দেশ বাংলাদেশ
সব ধর্মের মানুষের ঐক্যের দেশ বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদমজী ইপিজেডে বিশৃঙ্খলা, আটক ৪৫
আদমজী ইপিজেডে বিশৃঙ্খলা, আটক ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
এসএসসি পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জনতার দলের সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু
জনতার দলের সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদমদীঘিতে ট্রাক্টর চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যার অভিযোগ
আদমদীঘিতে ট্রাক্টর চালককে ছুরিকাঘাতে হত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরব আমিরাতে  হঠাৎ বন্ধ হোয়াটসঅ্যাপ, বিপাকে ব্যবহারকারীরা
আরব আমিরাতে  হঠাৎ বন্ধ হোয়াটসঅ্যাপ, বিপাকে ব্যবহারকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল বিরোধী স্লোগানে মুখর বগুড়া
ইসরায়েল বিরোধী স্লোগানে মুখর বগুড়া

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি নবী নেওয়াজ কারাগারে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি নবী নেওয়াজ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ট্রানশিপমেন্ট বাতিল 
বাংলাদেশে কোনো প্রভাব 
পড়বে না: আবদুল আউয়াল মিন্টু
ভারতের ট্রানশিপমেন্ট বাতিল  বাংলাদেশে কোনো প্রভাব  পড়বে না: আবদুল আউয়াল মিন্টু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে অশান্তির যে আগুন জ্বলছে তার মূলহোতা যুক্তরাষ্ট্র: চরমোনাই পীর
বিশ্বে অশান্তির যে আগুন জ্বলছে তার মূলহোতা যুক্তরাষ্ট্র: চরমোনাই পীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমানে প্রথম দফা ইরান-যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা সমাপ্ত : আগামী সপ্তাহে ফের বৈঠক
ওমানে প্রথম দফা ইরান-যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনা সমাপ্ত : আগামী সপ্তাহে ফের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চমেক হাসপাতালে বিশ্ব পারকিনসন রোগ দিবসে সেমিনার
চমেক হাসপাতালে বিশ্ব পারকিনসন রোগ দিবসে সেমিনার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র
মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগে রিশাদকে চায় হোবার্ট হারিকেনস
গ্লোবাল সুপার লিগে রিশাদকে চায় হোবার্ট হারিকেনস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছিনতাই চক্রের সদস্য গ্রেফতার
ছিনতাই চক্রের সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং
এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরোপুরি বন্ধ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ, হতে পারে ভয়াবহ লোডশেডিং
পুরোপুরি বন্ধ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ, হতে পারে ভয়াবহ লোডশেডিং

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়
সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড
নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র
মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি
তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে:  উপদেষ্টা ফারুকী
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?
শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান
পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?
সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি
১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি
পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারের ভিআইপি জোনে হামলার খবর বিভ্রান্তিমূলক : কারা অধিদপ্তর
কারাগারের ভিআইপি জোনে হামলার খবর বিভ্রান্তিমূলক : কারা অধিদপ্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের
ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় যে ৫ খাবার
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় যে ৫ খাবার

১৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ এপ্রিল)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পুতিনের সঙ্গে টানা ৪ ঘণ্টা বৈঠক করলেন ট্রাম্পের দূত
পুতিনের সঙ্গে টানা ৪ ঘণ্টা বৈঠক করলেন ট্রাম্পের দূত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁস হচ্ছে মেঘনার ভয়ংকর হানি ট্র্যাপ
ফাঁস হচ্ছে মেঘনার ভয়ংকর হানি ট্র্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ১৬ এপ্রিল কী বার্তা দেবে
বিএনপি ১৬ এপ্রিল কী বার্তা দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্চ ফর গাজায় প্রকম্পিত ঢাকা
মার্চ ফর গাজায় প্রকম্পিত ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে বেসরকারি বিনিয়োগ
কমছে বেসরকারি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিলার আছে সেতুর খবর নেই
পিলার আছে সেতুর খবর নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে

সম্পাদকীয়

থমকে আছে চট্টগ্রামের ক্রীড়াঙ্গন
থমকে আছে চট্টগ্রামের ক্রীড়াঙ্গন

মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরেই জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার তাগিদ
ডিসেম্বরেই জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার তাগিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে প্রভাব পড়বে না
ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে প্রভাব পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের উৎসব আমাদের ধর্ম
আমাদের উৎসব আমাদের ধর্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমার মা ভাবিরা
নাটক-সিনেমার মা ভাবিরা

শোবিজ

পানির অভাবে চরম ভোগান্তি
পানির অভাবে চরম ভোগান্তি

নগর জীবন

তপ্ত রোদে দাঁড়িয়ে বাবা হত্যার বিচার চাইল দুই শিশু
তপ্ত রোদে দাঁড়িয়ে বাবা হত্যার বিচার চাইল দুই শিশু

দেশগ্রাম

ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি বাতিলসহ ২০ দফা দাবি
ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি বাতিলসহ ২০ দফা দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি আগুনে পুড়ল
ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি আগুনে পুড়ল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনজুরিতে পিএসএল না খেলেই ফিরছেন লিটন
ইনজুরিতে পিএসএল না খেলেই ফিরছেন লিটন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সামনে আয়ারল্যান্ড
বাংলাদেশের সামনে আয়ারল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়
ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়

সম্পাদকীয়

চালের দামে অস্বস্তি
চালের দামে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

নাজমুলদের অনুশীলন আজ শুরু
নাজমুলদের অনুশীলন আজ শুরু

মাঠে ময়দানে

সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়
সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলা নববর্ষের ভাবনা
বাংলা নববর্ষের ভাবনা

সম্পাদকীয়

বিনা ভোটে জয়ী হচ্ছেন বিএনপি জামায়াতপন্থি আইনজীবীরা
বিনা ভোটে জয়ী হচ্ছেন বিএনপি জামায়াতপন্থি আইনজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

মায়ামিতেই থাকছেন মেসি!
মায়ামিতেই থাকছেন মেসি!

মাঠে ময়দানে

৯ বছর পর আবাহনীকে হারাল মোহামেডান
৯ বছর পর আবাহনীকে হারাল মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান

পূর্ব-পশ্চিম