শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৮, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৫

অপরিচিতদের সালাম না দেওয়া কিয়ামতের আলামত

মুফতি মুহাম্মদ মর্তুজা
অনলাইন ভার্সন
অপরিচিতদের সালাম না দেওয়া কিয়ামতের আলামত

সালাম শান্তির প্রতীক। মুমিনের পাপমোচন ও সওয়াব লাভের মাধ্যম। মিরাজের রজনীতে মহান আল্লাহ রাসুল (সা.)-কে যেসব বস্তু বা বিষয় উপহার দিয়েছেন, এর মধ্যে সালাম অন্যতম। তিনি বলেছেন, ‘আসসালামু আলাইকা আইয়্যুহান্নাবিয়্যু ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু’।

সালামের মাধ্যমে শান্তির বার্তা দিয়ে অপর ভাইকে অভিবাদন জানানো জান্নাতিদের কাজ। ইসলাম ধর্মে এর গুরুত্ব অপরিসীম। প্রিয় নবী (সা.) এই কাজটিকে ইসলামের শ্রেষ্ঠ কাজ বলে আখ্যায়িত করেছেন। মুমিনরা জান্নাতে যাওয়ার সময় ফেরেশতারা তাদের সালামের মাধ্যমে অভিবাদন জানাবেন। বলবেন, ‘তোমাদের প্রতি সালাম, তোমরা সুখী হও।’
(সুরা : জুমার, আয়াত : ৭৩)

এরপর জান্নাতেও সালামের প্রচলন থাকবে। “সেখানে তাদের অভিবাদন হবে ‘সালাম’।” (সুরা : ইউনুস, আয়াত : ১০)

এরপর জান্নাতে স্বয়ং রাব্বুল আলামিন জান্নাতিদের সালাম দেবেন।

‘সালাম, পরম দয়ালু প্রতিপালকের পক্ষ থেকে সম্ভাষণ।’ (সুরা : ইয়াসিন, আয়াত : ৫৮)
সালাম এক মুসলমানের সঙ্গে অপর মুসলমানের সদ্ব্যবহারের অন্যতম মাধ্যম। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, এক মুসলমানের সঙ্গে অপর মুসলমানের ছয়টি সদ্ব্যবহারের বিষয় রয়েছে : তার মধ্যে অন্যতম হলো, কারো সঙ্গে দেখা হলে তাকে সালাম করবে। (তিরমিজি, হাদিস : ২৭৩৬)

আমাদের সমাজে সালামের প্রচলন থাকলেও আমরা অনেক সময় অপরিচিত ব্যক্তিদের সালাম দিই না। কিংবা পরিচিতদের মধ্যে নির্দিষ্ট কিছু লোকের বাইরে অন্যদের সালাম দিই না।

অথচ সালামের বিধান এমনটা নয়। শুধু কিছু বিশেষ লোককে নির্দিষ্ট করে সালাম দেওয়া এবং অন্যদের না দেওয়া কিয়ামতের আলামত। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, তারিক ইবনে শিহাব (রহ.) বলেন, আমরা আবদুল্লাহ (রা.)-এর কাছে বসা ছিলাম। এ অবস্থায় তার সংবাদ বাহক এসে বলল, নামাজের জামাত শুরু হয়ে গেছে। অতএব, তিনিও উঠলেন এবং আমরাও তাঁর সঙ্গে উঠে মসজিদে প্রবেশ করলাম। তিনি লোকদের মসজিদে সম্মুখভাগে রুকু অবস্থায় দেখলেন। তিনি তাকবির (তাহরিমা) বলে রুকু করলেন। আমরাও সামনে অগ্রসর হয়ে তাঁর অনুরূপ করলাম। এক ব্যক্তি দ্রুতবেগে যেতে যেতে বলল, হে আবদুর রহমানের পিতা! আসসালামু আলাইকুম। তিনি বলেন, আল্লাহ তাআলা সত্য বলেছেন এবং তাঁর রাসুল (সা.) পূর্ণরূপে পৌঁছে দিয়েছেন। আমরা নামাজ শেষ করলে তিনি ফিরে গিয়ে তাঁর অন্দরমহলে চলে গেলেন এবং আমরা তাঁর (ফিরে আসার) অপেক্ষায় স্বস্থানে বসে থাকলাম। শেষে তিনি বের হয়ে এলেন। আমাদের কতক কতককে বলল, তোমাদের কে তাঁকে জিজ্ঞেস করবে? তারিক (রহ.) বলেন, আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করব। অতএব, তিনি জিজ্ঞেস করলে আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘কিয়ামতের নিকটবর্তী কালে লোক বিশেষকে নির্দিষ্ট করে সালাম দেওয়ার প্রচলন হবে এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে, ফলে স্বামীর ব্যবসায়ে স্ত্রীও সহযোগিতা করবে। রক্ত সম্পর্কীয় আত্মীয়তা ছিন্ন করা হবে। জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রসার ঘটবে, মিথ্যা সাক্ষ্যদানের প্রচলন হবে এবং সত্য সাক্ষ্য গোপন করা হবে।’ (আদাবুল মুফরাদ, হাদিস : ১০৫৯)
অন্য হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, কিয়ামতের আলামতগুলোর একটি হলো, মানুষ কেবল পরিচিত মানুষদেরই সালাম করবে।

(মুসনদে আহমদ, হাদিস : ৩৮৪৮)

অথচ নবীজি (সা.) তাঁর উম্মতদের পরিচিত-অপরিচিত সবাইকে সালাম দিতে উদ্বুদ্ধ করেছেন। হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, এক ব্যক্তি রাসুল (সা.)-কে প্রশ্ন করল যে কোন ইসলাম উত্তম? রাসুল (সা.) বলেন, তুমি লোকদের পানাহার করাবে এবং পরিচিত-অপরিচিত সবাইকে সালাম করবে।  (মুসলিম, হাদিস : ৬৫)

এমনকি কারো সঙ্গে দেখা হলে তার সালাম পাওয়ার অপেক্ষা না করে আগে সালাম দেওয়ার মধ্যে বিশেষ ফজিলত রয়েছে।

হজরত আবু উমামাহ (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, মানুষের মধ্যে আল্লাহর কাছে সর্বাধিক উত্তম ওই ব্যক্তি, যে আগে সালাম দেয়। (আবু দাউদ, হাদিস : ৫১৯৭)

অর্থাৎ যে আগে সালাম দেবে সে আল্লাহর কাছে বেশি প্রিয় হবে। সে হিসেবে আমাদের সবারই উচিত কারো সঙ্গে দেখা হলে আগে সালাম দেওয়ার চেষ্টা করা। তদুপরি আমাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে কার আগে সালাম দেওয়া উচিত। সে ব্যাপারে দিকনির্দেশনা দিয়ে গেছেন প্রিয় নবী (সা.)। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, বয়ঃকনিষ্ঠ বয়োজ্যেষ্ঠকে, পদচারী উপবিষ্টকে এবং অল্পসংখ্যক অধিকসংখ্যককে সালাম দেবে। (বুখারি, হাদিস : ৬২৩১)

উপরোক্ত হাদিসে প্রিয় নবী (সা.) তিন শ্রেণির মানুষের সালামের আদব শিক্ষা দিয়েছেন। বয়ঃকনিষ্ঠরা বয়োজ্যেষ্ঠদের অর্থাৎ ছোটরা বড়দের। হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী বোঝা যায়, বয়সে ছোটদের উচিত বয়সে বড়দের আগে সালাম দেওয়া। কিন্তু বড়রাও চাইলে ছোটদের আগে সালাম করতে পারেন। কেননা সালাম আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের মাধ্যম। সুতরাং যে আগে সালাম দেবে, সে-ই আল্লাহর বেশি নিকটবর্তী হবে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
জাহেলি আরবে যেসব মূর্তির পূজা হতো
জাহেলি আরবে যেসব মূর্তির পূজা হতো
জান্নাতে আল্লাহর দিদার লাভের ৬ আমল
জান্নাতে আল্লাহর দিদার লাভের ৬ আমল
পবিত্র কাবাঘরের নাম ও বৈশিষ্ট্য
পবিত্র কাবাঘরের নাম ও বৈশিষ্ট্য
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
বরকত তুলে নেয় অতৃপ্তি
বরকত তুলে নেয় অতৃপ্তি
মানুষের গোটা জীবনই পরীক্ষাস্বরূপ
মানুষের গোটা জীবনই পরীক্ষাস্বরূপ
কারাবন্দি ব্যক্তির নামাজের বিধান
কারাবন্দি ব্যক্তির নামাজের বিধান
ওমরাহ নিয়ে নতুন নির্দেশনা সৌদির
ওমরাহ নিয়ে নতুন নির্দেশনা সৌদির
ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ব রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনা
ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ব রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনা
ইসলামের দৃষ্টিতে চুপ থাকার বিধান
ইসলামের দৃষ্টিতে চুপ থাকার বিধান
যথাসময়ে নামাজ আদায়ের পুরস্কার
যথাসময়ে নামাজ আদায়ের পুরস্কার
যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল আবরাহার হস্তিবাহিনী
যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল আবরাহার হস্তিবাহিনী
সর্বশেষ খবর
স্লোভাকিয়ার প্রতি বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের আহ্বান
স্লোভাকিয়ার প্রতি বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের আহ্বান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সবুজ ভবিষ্যৎ গড়তে যুব সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
সবুজ ভবিষ্যৎ গড়তে যুব সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুয়েট খোলার সিদ্ধান্ত নেয়নি প্রশাসন, ক্যাম্পাসে ফেরার ঘোষণা শিক্ষার্থীদের
কুয়েট খোলার সিদ্ধান্ত নেয়নি প্রশাসন, ক্যাম্পাসে ফেরার ঘোষণা শিক্ষার্থীদের

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘মহাকাশ প্রযুক্তিতে সহযোগিতা বাংলাদেশ-তুরস্কের জন্য লাভজনক হবে’
‘মহাকাশ প্রযুক্তিতে সহযোগিতা বাংলাদেশ-তুরস্কের জন্য লাভজনক হবে’

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম বেড়ে ফের রেকর্ড
স্বর্ণের দাম বেড়ে ফের রেকর্ড

৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরে নির্বাচন ধরে সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ
ডিসেম্বরে নির্বাচন ধরে সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

'আন্দোলনের নামে ভাঙচুর হলে বিনিয়োগকারীরা শঙ্কায় পড়বে'
'আন্দোলনের নামে ভাঙচুর হলে বিনিয়োগকারীরা শঙ্কায় পড়বে'

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে ৫ মাদক কারবারি আটক
সিলেটে ৫ মাদক কারবারি আটক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রাক-বাস সংঘর্ষে নিহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রাক-বাস সংঘর্ষে নিহত ২

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রাষ্ট্র সংস্কারের দাবি জনগণের: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র সংস্কারের দাবি জনগণের: আলী রীয়াজ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’ মোটিফ পোড়ানোয় ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন
‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’ মোটিফ পোড়ানোয় ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পঞ্চগড় এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, বরখাস্ত স্টেশন মাস্টার
পঞ্চগড় এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, বরখাস্ত স্টেশন মাস্টার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এএইচএফ কাপ হকি উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ জাতীয় দলের জার্সি উন্মোচন
এএইচএফ কাপ হকি উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ জাতীয় দলের জার্সি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ার সাগর চ্যানেল জয় করলেন ১৫ সাঁতারু
কুতুবদিয়ার সাগর চ্যানেল জয় করলেন ১৫ সাঁতারু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই জনসমুদ্র আল-আকসার প্রতি ভালোবাসার প্রকাশ : আজহারী
এই জনসমুদ্র আল-আকসার প্রতি ভালোবাসার প্রকাশ : আজহারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরোপুরি বন্ধ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ, হতে পারে ভয়াবহ লোডশেডিং
পুরোপুরি বন্ধ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ, হতে পারে ভয়াবহ লোডশেডিং

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে অপহৃত শিশু কুষ্টিয়ায় উদ্ধার
বাগেরহাটে অপহৃত শিশু কুষ্টিয়ায় উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে ফুল ভাসিয়ে বর্ষবরণ
বান্দরবানে ফুল ভাসিয়ে বর্ষবরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় আলোকচিত্র প্রদর্শনী
গাইবান্ধায় আলোকচিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় জমি দখল নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৭, গ্রেফতার ২
কুষ্টিয়ায় জমি দখল নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৭, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নওগাঁয় ছাত্রদলের প্রশিক্ষণ কর্মশালা
নওগাঁয় ছাত্রদলের প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের সাক্ষাৎ
তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ে উৎসবের জোয়ার
পাহাড়ে উৎসবের জোয়ার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ১০ম ওয়েজ বোর্ড গঠনের দাবি বিএফইউজের
দ্রুত ১০ম ওয়েজ বোর্ড গঠনের দাবি বিএফইউজের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেরপুরের মিনি চিড়িয়াখানা থেকে বন্যপ্রাণী উদ্ধার
শেরপুরের মিনি চিড়িয়াখানা থেকে বন্যপ্রাণী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের অপরূপ কুয়াকাটা
সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের অপরূপ কুয়াকাটা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ওয়াকফ আইন: সবাইকে শান্ত রাখার আবেদন মমতার
ওয়াকফ আইন: সবাইকে শান্ত রাখার আবেদন মমতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং
এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড
নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়
সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে:  উপদেষ্টা ফারুকী
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি
তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?
শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান
পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?
সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরোপুরি বন্ধ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ, হতে পারে ভয়াবহ লোডশেডিং
পুরোপুরি বন্ধ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ, হতে পারে ভয়াবহ লোডশেডিং

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি
১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি
পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় যে ৫ খাবার
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় যে ৫ খাবার

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিসাব কষছেন আমলারাও
হিসাব কষছেন আমলারাও

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি
প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজারবাগে মানবেতর জীবন
রাজারবাগে মানবেতর জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে
রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে
লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া
আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে
সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ
থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ

নগর জীবন

ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল
শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা
হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা

শোবিজ

একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ
একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে
সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন
সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে
বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে
ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!

দেশগ্রাম

কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী
কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ
দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা
সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত
বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত

দেশগ্রাম

শীতল হচ্ছে মার্কিন-চীন সম্পর্ক!
শীতল হচ্ছে মার্কিন-চীন সম্পর্ক!

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা
পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা