শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৭, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:২১, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

উপকূলের লবণাক্ততা মোকাবিলায় রিলে প্রযুক্তি

ড. এম জি নিয়োগী
অনলাইন ভার্সন
উপকূলের লবণাক্ততা মোকাবিলায় রিলে প্রযুক্তি

বাংলাদেশের তিন ভাগের এক ভাগই উপকূল অঞ্চল। উপকূলের চার লাখ ৩৯ হাজার হেক্টর (প্রায় ১১ লাখ একর) জমি বছরের শুষ্ক মৌসুমে অনাবাদি থাকছে। শুধু বৃষ্টির মৌসুমে এসব অঞ্চলে আমন ধান হয়। ডিসেম্বর মাসে আমন ধান কেটে নেওয়ার পর শুষ্ক মৌসুমে বছরের প্রায় ছয়-সাত মাস জমি পতিত থাকে। মূলত জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে শুষ্ক মৌসুমে উপকূলে ক্রমবর্ধমান লবণাক্ততা, সেচযোগ্য পানির অভাব এবং উপকূলের বেশ কিছু অঞ্চলে পানি নেমে যেতে না পারার কারণে জলাবদ্ধতার জন্যই এই বিশাল পরিমাণ জমি পতিত থাকছে।

উপকূলের এই বিস্তীর্ণ লবণাক্ত পতিত জমিতে কৃষকের চাহিদা অনুযায়ী লাভজনক উপায়ে ফসল ফলানোর লক্ষ্যে অস্ট্রেলিয়ান সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল অ্যাগ্রিকালচারাল রিসার্চের (এসিআইএআর) সহায়তায় ২০১৭ সাল থেকে উপকূলের দুর্গম অঞ্চলে গবেষণা করে আসছি। এই গবেষণায় আমার নেতৃত্বে পোভার্টি ইরাডিকেশন প্রগ্রাম সরাসরি সম্পৃক্ত। গবেষণায় সহযোগিতা করছে স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট।

যেহেতু উপকূলের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে শুষ্ক মৌসুমে লবণাক্ততা বৃদ্ধি এবং সেচযোগ্য পানির অভাবের কারণে ফসল ফলানো সম্ভব হচ্ছে না, সে কারণে এইসব জমিতে শুষ্ক মৌসুমে গম উৎপাদনের জন্য গবেষণার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

কেন উপকূলে গম

গম প্রকৃতিগতভাবেই কিছুটা লবণাক্ততাসহিষ্ণু। তা ছাড়া উপকূলে প্রচুর অনাবাদি জমি। এ ছাড়া এই ফসল চাষাবাদে খুব কম পরিমাণ পানির প্রয়োজন হয়। গম নিয়ে গবেষণার আরেকটি কারণ হলো—বাংলাদেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের কারণে দেশে গমের চাহিদা বাড়ছে। কিন্তু গম চাষের জমি বাড়ছে না। বাংলাদেশে এখন প্রতিবছর ৭৫ লাখ টন গমের চাহিদা। দেশে উৎপন্ন হচ্ছে মাত্র ১১-১২ লাখ টন। বাকি ৬০-৬৫ লাখ টন গম বাইরে থেকে আনতে হচ্ছে। এতে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক অর্থ শুধু গম আমদানিতেই চলে যাচ্ছে। সে জন্য গমের এই বিপুল পরিমাণ চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে উপকূলের লবণাক্ত পতিত জমিতে গম উৎপাদনের জন্য গবেষণার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

রিলে প্রযুক্তি কী

রিলে প্রযুক্তি হচ্ছে জমিতে একটি ফসল আধাপাকা অবস্থায় থাকতেই ওই জমিতে আরেকটি ফসলের চাষ। বাংলাদেশে গম বোনার প্রকৃত সময় নভেম্বর মাস। কিন্তু ওই সময় জমিতে আমন ধান আধাপাকা অবস্থায় থাকে। তা ছাড়া গম ঠাণ্ডা আবহাওয়া পছন্দ করে। ১৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের নিচের তাপমাত্রায় গম ভালোভাবে বেড়ে উঠতে পারে এবং ভালো মানের গমের ছড়া বের হতে সহায়ক হয়।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশে শীতকালের সময় কমে গেছে। উপকূল অঞ্চলে শীতকাল আরো কম। সে জন্য মধ্য নভেম্বরে বাংলাদেশের উপকূলের জমিতে গমবীজ বুনলে জানুয়ারি মাসের অনুকূল ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় ভালো মানের গমের ছড়া বের হবে এবং গম ভালো ফলন দিতে পারবে। কিন্তু নভেম্বর মাসে উপকূলের জমিতে আমন ধান আধাপাকা অবস্থায় থাকে, যা কৃষকরা ডিসেম্বর মাসে কেটে থাকেন। তাই সঠিক সময়ে গমবীজ বোনার লক্ষ্যে জমিতে ধান ফসল আধাপাকা অবস্থায় থাকতেই মধ্য নভেম্বরে ধানের জমিতে গমবীজ ছিটানো হয়েছে। এটিই রিলে পদ্ধতিতে গম চাষ প্রযুক্তি।

ফলে সঠিক সময়ে অর্থাৎ মধ্য নভেম্বরে গমবীজ বোনার কারণে জানুয়ারি মাসে গমের জন্য অনুকূল আবহাওয়ায় প্রচুর ভালো মানের গমের ছড়া বের হয়েছে। এতে ভালো ফলন পাওয়া যাচ্ছে। নভেম্বর মাসে জমিতে লবণাক্ততা কম থাকে বা অনেক সময় থাকেই না। সে জন্য জমিতে গমবীজ উপযুক্ত পরিবেশে ভালোভাবে গজাতে পারছে।  নভেম্বর মাসে বেশির ভাগ জমিতে আর্দ্রতা থাকে বিধায় গম জমি থেকে প্রয়োজনীয় রস পাচ্ছে। মূলত এই তিনটি কারণেই উপকূলের লবণাক্ত পতিত জমিতে রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষে অসামান্য সাফল্য পাওয়া যাচ্ছে।

রিলে প্রযুক্তিতে জমিতে চাষের প্রয়োজন হয় না বিধায় উৎপাদন খরচও অনেক কম, যা পরিবেশ সহায়ক। আবার রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষাবাদে পানির প্রয়োজন আরো কম। গমে মাত্র তিনবার হালকা সেচ দিলেই যথেষ্ট। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে এখন প্রায় প্রতিবছর নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাসে কোনো না কোনো সময় বৃষ্টি হচ্ছে, যা গমের জন্য ভালো। এ সময় হালকা বৃষ্টি হলে গমে সেচের প্রয়োজন আরো কমে যায়। রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষাবাদের জন্য অবশ্যই স্বল্পমেয়াদি আমন ধানের জাতকে প্রাধান্য দিতে হবে। এ জন্য ব্রি এবং বিনা উদ্ভাবিত স্বল্পমেয়াদি আমন ধানের জাত নির্বাচন করা যেতে পারে। স্বল্পমেয়াদি আমন ধানের জাতগুলো কৃষকরা ডিসেম্বরের প্রথম দিকেই কাটতে পারবেন। এর ফলে আমন ধানের জমিতে গমের চারা ছোট থাকতেই ধান কাটা হয়ে যাবে। ধান কাটার পর জমিতে রিলে গমের চারাগুলো আলো-বাতাস পেয়ে তাড়াতাড়ি বেড়ে ওঠার সুযোগ পাবে।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে শীতের সময়কাল কমে যাওয়ায় এবং বাংলাদেশের উপকূলে গম বোনার উপযুক্ত সময় মধ্য নভেম্বর। মধ্য নভেম্বরে গমবীজ বুনলে জানুয়ারির উপযুক্ত ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় গমে ভালো ছড়া হবে এবং ভালো ফলন নিশ্চিত হবে।

শুষ্ক মৌসুমে উপকূলের জমিতে লবণাক্ততা মার্চ মাসে অনেকটাই বেড়ে যায়। সে কারণে রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষে স্বল্পমেয়াদি গমের জাতকে প্রাধান্য দিতে হবে। এ জন্য বারি গম ৩০ স্বল্পমেয়াদি জাতকে উপকূলে চাষাবাদের জন্য নির্বাচন করা হয়েছে। তবে স্বল্পমেয়াদি লবণাক্ততাসহিষ্ণু উচ্চ ফলনশীল গমের জাত পাওয়া গেলে উপকূলে রিলে প্রযুক্তিতে গমের ফলন আরো বেশি হবে। স্বল্পমেয়াদি গমের বীজ মধ্য নভেম্বরে রিলে পদ্ধতিতে বুনলে ফেব্রুিয়ারি শেষে এই ফসল ঘরে তোলা সম্ভব। অর্থাৎ মার্চের অতিরিক্ত লবণাক্ততার আগেই ফসল কাটা সম্ভব হচ্ছে। জমিতে লবণাক্ততা বাড়ার আগেই ফসল ঘরে আসবে। এতে গমের ওপর লবণাক্ততার প্রভাব পড়ার আশঙ্কা একেবারেই থাকছে না।


উপকূলে রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষাবাদে সেচের পানি প্রাপ্তির উপায়

রিলে প্রযুক্তিতে গমে মাত্র তিনবার হালকা সেচ দিলেই যথেষ্ট। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) মতে, উপকূল অঞ্চলে তিন লাখ ৪৭ হাজার ৬৭১টি পুকুর বা জলাধার আছে, যার আয়তন ৩৭ হাজার ৫৩০ হেক্টর। এই পুকুরগুলো সংস্কার করে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করলে তিন লাখ ৭৫ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষ সম্ভব। শুধু তিন লাখ ৪৭ হাজার ৬৭১টি পুকুর বা জলাধার সংস্কার করেই উপকূলের চার লাখ ৩৯ হাজার হেক্টর পতিত জমির মধ্যে তিন লাখ ৭৫ হাজার ৩০০ হেক্টর পতিত জমিতে কৃষক রিলে প্রযুক্তিতে গম আবাদ করে একটি অতিরিক্ত ফসল ঘরে তুলতে পারবেন এবং সেই পুকুরগুলোতে ছয় মাস মাছ চাষ করতে পারবেন। অর্থাৎ উপকূলের ৮৫ শতাংশ পতিত জমিতে শুষ্ক মৌসুমে পুকুর বা জলাধার সংস্কার করেই একটি অতিরিক্ত ফসল ফলানো সম্ভব। ওই পুকুরের পানি যাতে চুইয়ে নিচে চলে না যায়, সে জন্য পুকুরের তলদেশে একটি মোটা পলিথিন বিছিয়ে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করবেন। তাহলে ওই বৃষ্টির পানিতে ছয় মাস মাছ চাষ সম্ভব এবং ওই পানি দিয়ে বাকি ৯০ শতাংশ জমিতে রিলে পদ্ধতিতে গম উৎপাদন সম্ভব।

এ ছাড়া আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, উপকূলের লবণাক্ত জমির ঠিক নিচেই যে পানির স্তর আছে, তা লবণাক্ত এবং কোনোভাবেই সেচযোগ্য নয়। কিন্তু এইসব জমির ১১০০ থেকে ১২০০ ফুট গভীরের পানি লবণাক্ততামুক্ত এবং সেচযোগ্য। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এই পানির লবণাক্ততা ০.৫ ডিএস/মিটারের কম, যা শুধু ফসল চাষাবাদেই নয়, খাওয়ারও যোগ্য। সাবমার্সিবল পাম্পের সাহায্যে ১১০০ ফুট বা তারও নিচের পানি উত্তোলন করা সম্ভব। সম্পূর্ণ পাম্পটি কিনতে এবং বসাতে এক লাখ ৫০ হাজার টাকার মতো খরচ হয়। এ ধরনের একটি পাম্প দিয়ে ৫০ বিঘা জমিতে অনায়াসে রিলে প্রযুক্তিতে গমের চাষাবাদ করা যাবে। এর থেকে নিরাপদ খাওয়ার পানিও পাওয়া যাবে। রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষের ফলে কৃষক একদিকে যেমন আমন ধানের পরে একটি অতিরিক্ত ফসল ঘরে তুলতে পারছেন, অন্যদিকে রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষের কারণে ওই জমির লবণাক্ততাও কমে যাচ্ছে—যা উপকূলের লবণাক্ত জমিতে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিচ্ছে!

আমন ধান কাটার পর জমিতে চাষাবাদ না হওয়ার কারণে অর্থাৎ জমি পতিত থাকার কারণে শুষ্ক মৌসুমে জমি শুকিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উপকূলের মাটিস্থ লবণ ইভাপোট্রান্সপিরেশনের মাধ্যমে (capillary movement of salt) জমির ওপরের দিকে চলে আসে এবং মাটিকে অনেক বেশি লবণাক্ত করে দেয়। কিন্তু রিলে গম প্রযুক্তিতে জমিতে আমন ধান থাকতে থাকতেই রিলে গম চাষের ফলে জমি শুকিয়ে যাওয়ার অবকাশ থাকে না বিধায় মাটিস্থ লবণও জমির ওপরের দিকে আসার সুযোগ পায় না। ফলে জমিকে বেশি লবণাক্ত করতে পারে না।

রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষের ফলে জমির লবণাক্ততা ক্রমহ্রাসমান হওয়ার কারণে উপকূলের কৃষক গমের পরে আরো একটি ফসল বোরো ধানও করতে পারবে। আমন ধানের পরে রিলে গম চাষের ফলে জমির লবণাক্ততা কমে যাওয়ার কারণে কৃষক গম কাটার সঙ্গে সঙ্গে স্বল্পমেয়াদি বোরো ধানও করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে বোরো ধানের জমিতে সেচযোগ্য পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে।

আমরা আশা করছি, উপকূলের কৃষক রিলে প্রযুক্তিতে গম চাষের ফলে ক্রমহ্রাসমান লবণাক্ততার কারণে এই বোরো ধান থেকেও ভালো ফলন ঘরে তুলতে পারবেন। অর্থাৎ রিলে পদ্ধতিতে গম উৎপাদনের ফলে উপকূলের জমিতে লবণাক্ততা কমে যাওয়ার কারণে উপকূলের কৃষক তিনটি ফসল, অর্থাৎ আমন ধান-রিলে গম-বোরো ধান করতে পারবেন এবং ভালো ফলন ঘরে তুলতে পারবেন। বিগত সব সরকারের আমলেই উপকূলের মানুষ সীমাহীন বৈষম্যের শিকার। উপকূলের কৃষক আশা করে, বর্তমান বৈষম্যবিরোধী অন্তর্বর্তী সরকার এই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি জাতীয় কার্যক্রমে গ্রহণ করে উপকূলের কৃষকদের একফসলি জমিকে দুইফসলি জমিতে রূপান্তর করতে সহায়তা করবে এবং সেই সঙ্গে উপকূলের খাদ্য নিরাপত্তায় ব্যাপক অবদান রাখবে।

লেখক: ডেপুটি প্রজেক্ট লিডার, অস্ট্রেলিয়ান সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল অ্যাগ্রিকালচারাল রিসার্চ (এসিআইএআর), ইউনির্ভাসিটি অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তুম উধার হাম ইধার
তুম উধার হাম ইধার
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সর্বশেষ খবর
যৌন হেনস্তার অভিযোগে ‘স্কুইড গেম’ তারকার সাজা
যৌন হেনস্তার অভিযোগে ‘স্কুইড গেম’ তারকার সাজা

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

চাঁদপুরে ৬৪ যানবাহনে তল্লাশি ও জরিমানা
চাঁদপুরে ৬৪ যানবাহনে তল্লাশি ও জরিমানা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে যেসব সিদ্ধান্ত গৃহীত
বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে যেসব সিদ্ধান্ত গৃহীত

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পার্বত্য অঞ্চলের শিক্ষাব্যবস্থাকে মানসম্মত করতে হবে’
‘পার্বত্য অঞ্চলের শিক্ষাব্যবস্থাকে মানসম্মত করতে হবে’

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রফতানি আরও বাড়বে, কমবে না: প্রেস সচিব
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রফতানি আরও বাড়বে, কমবে না: প্রেস সচিব

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিআরবিতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
সিআরবিতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকাসহ ৭ অঞ্চলে মধ্যরাতের মধ্যে ঝড়ের আভাস
ঢাকাসহ ৭ অঞ্চলে মধ্যরাতের মধ্যে ঝড়ের আভাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুক্তাগাছায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মুক্তাগাছায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডোবা থেকে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার
বরিশালে ডোবা থেকে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কালীগঞ্জে রেল ব্রিজের নিচ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
কালীগঞ্জে রেল ব্রিজের নিচ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোতে প্রথম এইচ৫এন১ বার্ড ফ্লু রোগী শনাক্ত
মেক্সিকোতে প্রথম এইচ৫এন১ বার্ড ফ্লু রোগী শনাক্ত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অষ্টমী স্নানে ব্রহ্মপুত্র নদে পুণ্যার্থীদের ঢল
অষ্টমী স্নানে ব্রহ্মপুত্র নদে পুণ্যার্থীদের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের শিকার জমজ দুই বোনকে আইনি সহায়তা প্রদানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ধর্ষণের শিকার জমজ দুই বোনকে আইনি সহায়তা প্রদানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীর ফেলে যাওয়া ১৮ ভরি স্বর্ণ ‍ফিরিয়ে দিলেন অটোরিকশাচালক
ব্যবসায়ীর ফেলে যাওয়া ১৮ ভরি স্বর্ণ ‍ফিরিয়ে দিলেন অটোরিকশাচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩২৯টি উপজেলায় হচ্ছে টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ
৩২৯টি উপজেলায় হচ্ছে টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডার্ক এনার্জি স্থির নয়! বিজ্ঞানীদের সামনে নতুন ধাঁধা
ডার্ক এনার্জি স্থির নয়! বিজ্ঞানীদের সামনে নতুন ধাঁধা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ঈদের ছুটিতে ঢাকা ছেড়েছেন ১ কোটি সিমধারী, ফিরেছেন ৪৪ লাখ
ঈদের ছুটিতে ঢাকা ছেড়েছেন ১ কোটি সিমধারী, ফিরেছেন ৪৪ লাখ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের পঞ্চম দিনেও ‘দাগি’-‘জংলি’র দাপট অব্যাহত, আয় কত?
ঈদের পঞ্চম দিনেও ‘দাগি’-‘জংলি’র দাপট অব্যাহত, আয় কত?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পতেঙ্গায় ১ কেজি স্বর্ণালংকারসহ আটক ৫
পতেঙ্গায় ১ কেজি স্বর্ণালংকারসহ আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‌‘শিক্ষার্থীরা পাস করে চাকরির জন্য নেতাদের পেছনে ঘুরতে হবে না’
‌‌‘শিক্ষার্থীরা পাস করে চাকরির জন্য নেতাদের পেছনে ঘুরতে হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগৈলঝাড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী মাদকবিরোধী প্রচারণা শুরু
আগৈলঝাড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী মাদকবিরোধী প্রচারণা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি নেতার বহিষ্কারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
বিএনপি নেতার বহিষ্কারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা-তিতাসে অষ্টমী গঙ্গাস্নানে উপচেপড়া ভিড়
মেঘনা-তিতাসে অষ্টমী গঙ্গাস্নানে উপচেপড়া ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় যুবককে ডেকে নিয়ে হত্যার অভিযোগ
কসবায় যুবককে ডেকে নিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে টাকা ধার না দেওয়ায় যুবক খুন
সিলেটে টাকা ধার না দেওয়ায় যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে জেলেদের জালে মিলল বৃদ্ধার লাশ
চট্টগ্রামে জেলেদের জালে মিলল বৃদ্ধার লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুন্সিগঞ্জে ধলেশ্বরী নদীর তীরে অষ্টমী স্নান উৎসব পালিত
মুন্সিগঞ্জে ধলেশ্বরী নদীর তীরে অষ্টমী স্নান উৎসব পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাশের গন্ধে ভারী মিয়ানমারের সাগাইংয়ের বাতাস
লাশের গন্ধে ভারী মিয়ানমারের সাগাইংয়ের বাতাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাংকর আইল্যান্ড, যেখানে পাহাড় ও সমুদ্রের অসাধারণ মিতালি!
পাংকর আইল্যান্ড, যেখানে পাহাড় ও সমুদ্রের অসাধারণ মিতালি!

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান
আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার
পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি
আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব
ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের
আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প
৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন
ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল
ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ
বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার
হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত
কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা
সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি
হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী
পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প
‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম
নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা
চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন
ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার
৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালশী ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় মিলেছে
কালশী ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় মিলেছে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত
মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রয়োজনে জোটগতভাবে নির্বাচন করবে এনসিপি’
‘প্রয়োজনে জোটগতভাবে নির্বাচন করবে এনসিপি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার
লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু
আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে
প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আরো বাড়ল মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা
আরো বাড়ল মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব ছিলেন বেপরোয়া
মুজিব ছিলেন বেপরোয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট
চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ
হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক
দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও
ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দামে আগুন
ইলিশের দামে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ
মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না
দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না

নগর জীবন

‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি
‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত
দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা
রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা

নগর জীবন

হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!
আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ
কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ

নগর জীবন

নতুন জীবনের খোঁজে মাহি
নতুন জীবনের খোঁজে মাহি

শোবিজ

যৌথ পরিবারের গল্প
যৌথ পরিবারের গল্প

শনিবারের সকাল

এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো
আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো

শোবিজ

অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব
অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব

শোবিজ

জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো
জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশোর মুখে শাকিববন্দনা
নিশোর মুখে শাকিববন্দনা

শোবিজ

বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা
বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন
চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন

মাঠে ময়দানে

কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট
কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট

মাঠে ময়দানে