শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৫, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:৩৪, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

রাজনীতিতে উত্তরাধিকার তৈরি করা সহজ হবে না

এ কে এম শাহনাওয়াজ
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতিতে উত্তরাধিকার তৈরি করা সহজ হবে না

বংশপরম্পরায় শাসন বা ডাইনেস্টিক রুল ছিল রাজতান্ত্রিক যুগে দুনিয়াজুড়ে একটি শক্তিশালী শাসনব্যবস্থা। যে রাজবংশে সিংহাসনের উত্তরাধিকারী না থাকত, দুর্বল হয়ে যেত তাদের শাসন। ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্র চলত। বিশৃঙ্খলতায় ছেয়ে যেত। প্রাচীন বিশ্বসভ্যতায় যেমন, মধ্যযুগের ইউরোপীয় সভ্যতায়ও রাজবংশীয় শাসন দৃঢ় অবস্থানে ছিল। প্রাচীন ভারতের মৌর্য-গুপ্ত শাসনও ছিল রাজবংশীয় শাসন। বাংলার পাল বংশের রাজারা সফল শাসন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তাই সাফল্যের সঙ্গে চার শ বছর অতিক্রম করেছিলেন।

ভারতের ও বাংলার সুলতানি শাসন ও মোগল শাসনও ছিল রাজবংশীয় বা এক ধরনের পারিবারিক শাসন। পারিবারিক শাসন প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে বড় সম্ভাবনার মৃত্যু ঘটে। এর বড় উদাহরণ সাত শতকের বাংলার স্বাধীন রাজা শশাঙ্কর শাসনামল। শশাঙ্ক যদি রাজবংশ গড়তে পারতেন তাহলে বলা যায় ভারতবর্ষের ইতিহাস ভিন্নভাবে লিখতে হতো।

গৌড়ের স্বাধীন রাজা শশাঙ্ক এতটাই শক্তিশালী ছিলেন যে তাঁর বিজয় অভিযান অনেকটা উত্তর ভারত পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিল। যদি শশাঙ্ক যোগ্য উত্তরসূরি রেখে যেতে পারতেন তাহলে তাঁরা সমগ্র ভারত হয়তো জয় করতে পারতেন। ঔপনিবেশিক শাসন ও বাণিজ্য অর্থনীতি শাসনতান্ত্রিক ইতিহাসের গতিধারায় বড় পরিবর্তন এনে দেয়। এ পর্যায়ে রাজতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা অনেকটাই ভেঙে যায়। ইংল্যান্ডের মতো কয়েকটি দেশে রাজা-রানি আছে বটে, তবে তা আলংকারিক পদের মতোই।

এখন বিশ্বজুড়ে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা সবচেয়ে প্রভাব বিস্তার করে আছে। কোনো কোনো দেশে সমাজতান্ত্রিক ও সাম্যবাদী ব্যবস্থা বহাল থাকলেও তা সংস্কারের মধ্য দিয়ে অনেকটা আধুনিক করা হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে বংশীয় শাসনের বেশির ভাগ দল এখন আর ক্ষমতায় নেই। ভারতের রাজনীতিতে পাঁচ প্রজন্ম ক্ষমতায় ছিল নেহরু-গান্ধী পরিবার। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি গান্ধী পরিবারকে ক্ষমতার বাইরে ঠেলে ফেলেন। ভারতের রাজনীতি ভিন্ন ধারায় চলে আসে। শ্রীলঙ্কায় বন্দরনায়েকে পরিবারের তিন প্রজন্মের শাসনের অপসারণ ঘটিয়ে মাহিন্দা রাজাপক্ষে ২০০৫ সালে প্রজাতান্ত্রিক শাসন শুরু করেন। 

তিনিও একটি রাজবংশীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি মৈত্রীপালা সিরিসেনার হাতে অপসারিত হন। পাকিস্তানে ভুট্টো পরিবারের শাসনের অবসান ঘটিয়ে নওয়াজ শরিফ শাসন শুরু করেন। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও ঘটনার পারম্পর্য একই রকম। শেখ মুজিবের মধ্য দিয়ে যে আওয়ামী লীগ শাসন শুরু হয়, উত্তরাধিকারী হিসেবে সেই শাসন শেখ হাসিনা অব্যাহত রেখেছিলেন। মাঝখানে ক্ষমতার পালাবদলের পরও শেখ পরিবারের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। জিয়া পরিবারের শাসনও জিয়াউর রহমানের পর খালেদা জিয়া অব্যাহত রাখেন। রাজনৈতিক পালাবদলে বিএনপি ক্ষমতায় এলে হয়তো তারেক রহমান উত্তরাধিকারী হিসেবে ক্ষমতায় বসবেন। তবে খালেদা জিয়ার শাসন অব্যাহত না থাকায় বিএনপির পারিবারিক শাসন কিছুটা নড়বড়ে হয়ে যায়। শেখ হাসিনার শাসন অপ্রতিরোধ্য মনে হলেও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ পরিবারের শাসনের আপাতত অবসান ঘটে। দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতির এসব বাস্তবতা ইঙ্গিত করে, শক্ত করে পারিবারিক শাসন বা বংশীয় শাসন ফিরিয়ে আনা এখন অনেকটাই কঠিন।

তবে এই সত্য মানতে হবে যে দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক শাসনে পারিবারিক রাজনীতি ও পারিবারিক ক্ষমতা বারবার ফিরে আসতেই পারে। এর বড় কারণ যেকোনো বড় দলেই ক্ষমতাসীন পরিবারের বাইরে অবিসংবাদিত নেতা হয়ে ওঠার পথই বন্ধ রাখা হয়। পরিবারের বাইরে বিচ্ছিন্ন কেউ শাসনক্ষমতায় সর্বোচ্চ পদাধিকারী হবেন, সেই চিন্তাও বোধ করি দলের ভেতর কেউ করে না।

আমাদের মতো দেশগুলোতে পারিবারিক রাজনীতির একটি ইতিবাচক দিক রয়েছে। ক্ষমতাসীনদের একই মত ও আদর্শের ধারাবাহিকতা থাকলে পরিকল্পনামতো দেশোন্নয়ন যতটা সম্ভব, বিচ্ছিন্নভাবে ক্ষমতাসীন হলে তার পক্ষে অনেকটা কঠিন হয়ে পড়বে। কারণ নির্দলীয় বা ছোট-দুর্বল দলের ক্ষমতাসীন কেউ কাম্য সমর্থন সাধারণত অন্য রাজনৈতিক পক্ষ থেকে পাবেন না। এমন অবস্থায় তাঁকে আপস করেই চলতে হবে। দেশের মানুষও অনেকটা অভ্যস্ত হয়ে পড়ে পারিবারিক শাসন মেনে নিতে।

রাজনৈতিক দল আমাদের মতো দেশে খুব গুরুত্ব ধারণ করে। এ কারণে নির্বাচনে প্রার্থীর চেয়েও দলীয় প্রতীক সাধারণ ভোটারের কাছে বেশি আপন। আওয়ামী লীগ ও নৌকা ঐতিহ্যবাহী দল ও প্রতীক। পাকিস্তান পর্ব থেকে নৌকার পরিচিতি। ১৯৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের যতটা না, নৌকার জয়জয়কার তার চেয়েও বেশি ছিল। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর বিএনপির জন্ম। সময়ের সুবিধা নিয়ে দ্রুত জনপ্রিয় হতে থাকে দলটি। এই সঙ্গে ধানের শীষও সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে যায়। এ দুই প্রতীকের দলও পারিবারিক রাজনীতি থেকে বেড়ে ওঠা। সেই তুলনায় পুরনো দল হলেও জামায়াতে ইসলামী এবং এই দলের প্রতীক দাঁড়িপাল্লা একান্ত দলীয় কর্মী-সমর্থক ছাড়া ব্যাপক জনগোষ্ঠীর কাছে তেমনভাবে পৌঁছতে পারেনি। তাই কোনো পর্বেই এককভাবে নির্বাচনে খুব বেশি আসন লাভ করতে পারেনি। এর পেছনের কারণ খুঁজতে গিয়ে পারিবারিক রাজনীতির বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে পারি। জামায়াতে ইসলামী আদর্শভিত্তিক দল। পারিবারিক রাজনীতির কাঠামো এই দলে নেই। 

তা ছাড়া জামায়াতে ইসলামীর দলীয় আদর্শ ও পদ্ধতি আবহমান বাংলার চিরায়ত সামাজিক-সাংস্কৃতিক ধারার সঙ্গে একাত্ম হতে পারেনি। ফলে প্রগতিশীল চিন্তার শিক্ষিত শ্রেণিকে জামায়াত যেমন আকৃষ্ট করতে পারেনি, সাধারণ মানুষের কাছেও তেমনভাবে পৌঁছতে পারেনি; যতটা পৌঁছতে পেরেছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। পারিবারিক রাজনীতির মধ্য দিয়ে জনগণের কাছে নিজের অবস্থান নিয়ে পৌঁছতে পারত জাতীয় পার্টি। কিন্তু জেনারেল এরশাদ তেমনভাবে উত্তরাধিকারী তৈরি করতে পারেননি। ফলে পারিবারিক রাজনীতির ধারাবাহিকতায় ততটা সুবিধাজনক অবস্থায় বৃহত্তর রংপুর অঞ্চল ছাড়া অন্য কোথাও দাঁড়াতে পারেনি এই দলটি।

এ দেশে পারিবারিক রাজনীতির প্রভাব অনেক বেশি। এমন বাস্তবতা থেকে বের হতে হলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হওয়া প্রয়োজন। এ দেশে গণতন্ত্র শক্ত অবস্থানে কখনো দাঁড়াতে পারেনি। পরিবারতন্ত্রের অবস্থান শক্ত থাকায় বিএনপি-আওয়ামী লীগ কখনো দলের ভেতর গণতন্ত্র চর্চা করেনি। দলের সভাপতি পদ যেন মৌরুসিপাট্টা। সম্মেলনে প্রত্যক্ষ ভোটে কখনো সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার ঘটনা ঘটেনি। সম্মেলনও কালেভদ্রে হয়। শেখ হাসিনা থেকে গেছেন আজীবন সভানেত্রী। খালেদা জিয়া জেলে না গেলে, আইনের প্যাঁচে না পড়লে হয়তো সভানেত্রীই থেকে যেতেন। আদালতের রায়ে সাজাপ্রাপ্ত ছেলে তারেক রহমান পালিয়ে গিয়ে লন্ডনে অবস্থান করছেন বছরের পর বছর। দলীয় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তাঁর পদাধিকারী হওয়ার কথা নয়। তবু পারিবারিক রাজনীতির ক্ষমতায় তিনি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হয়ে রইলেন। আসলে পারিবারিক ক্ষমতার রাজনীতিতে গণতন্ত্রচর্চা দুর্বল বলে পারিবারিক গণ্ডিতেই রাজনীতির চালিকাশক্তি অবস্থান করেছে। দলের ভেতর থেকে নতুন নেতৃত্ব বের হতে পারছে না। পারছে না নয়, বলা যায় হতে দেওয়া হচ্ছে না।

পারিবারিক দলীয়করণ এক ধরনের বিচ্ছিন্নতার দ্বন্দ্ব তৈরি করে। এতে ফল্গুধারায় সংগোপনে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। পারিবারিক বলয়ে ক্ষমতা কুক্ষিগত রাখার জন্য দলের, রাষ্ট্রের, প্রশাসনের—এমনি করে সব গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান প্রথমে পরিবারের এবং পরে দলের মানুষদের দিয়ে পূর্ণ করার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। অন্যদিকে যোগ্যতা থাকলেও সুবিধাবঞ্চিতরা ভেতরে ভেতরে ক্ষুব্ধ হতে থাকে। সম্প্রতি শেখ হাসিনার পতনের কারণ বিশ্লেষণ করলে এর সত্যতা খুঁজে পাওয়া যাবে।

এই গণতান্ত্রিক যুগে হয়তো ধারার রূপান্তর হয়েছে, কিন্তু পারিবারিক ক্ষমতার রাজনীতিতে এই ধরনে ক্ষোভ সৃষ্টি হওয়া অসম্ভব নয়। এ কারণে শেখ হাসিনার রাজনীতির ধারায় সম্ভাব্য ক্ষুব্ধতা প্রশমনের জন্য পরিবারের শক্তিমানদের নানাভাবে তুষ্ট রাখার চেষ্টা করা হতো। এসবের পথ দিয়েই দুর্নীতির বাড়বাড়ন্ত হয়েছিল। বিএনপির শাসনামলেও পারিবারিক রাজনীতি বহাল রাখতে এবং খালেদা জিয়ার ক্ষমতা আজীবন টিকিয়ে রাখার জন্য এখানেও দুর্নীতি করার দরজা খুলে দেওয়া হয়েছিল। ছক অভিন্ন। ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য শুধু পরিবারকেন্দ্রিক দুর্নীতি নয়, সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনকেও দুর্নীতিগ্রস্ত করে তোলা হয়েছিল।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা-উত্তরকালে গড়ে ওঠা আওয়ামী লীগের পরিবারতন্ত্র ও বিএনপির পরিবারতন্ত্র অনেকটা খুঁড়িয়ে চলছে। এখন আওয়ামী লীগ সরকার পতিত। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের পরিবারতন্ত্রের ওপর তীব্র আঘাত এসেছে। আওয়ামী লীগ যদি এ দেশের রাজনীতিতে এবং রাষ্ট্রক্ষমতায় ফিরেও আসে, তবু সমাজ বাস্তবতায় পরিবারতন্ত্রের বলয়ের পুনরুত্থান কঠিন হবে। শেখ হাসিনা উত্তর বর্তমান বাস্তবতায় শেখ পরিবারের কেউ প্রবলভাবে বেরিয়ে আসতে পারবেন, তেমন ভরসা নেই।

একই ধাক্কা জিয়াউর রহমানের পরিবারতন্ত্রকেও কি বিপন্ন করে তুলছে না! খালেদা জিয়া উত্তর তারেক রহমান দলের হাল ধরবেন, এটি স্বাভাবিক। কিন্তু রাজনীতির মাঠে ঘোরতর আলোড়নের মধ্য দিয়ে তারেক রহমান যদিও ভবিষ্যতে সরকার গঠন করতে পারেন, তো সেই সরকারের স্থিতিশীলতা তৈরি কঠিন হয়ে পড়বে। বর্তমানে যতটুকু দৃশ্যমান, তাঁর পরে বিএনপির নেতৃত্বে ও ক্ষমতায় পারিবারিক রাজনীতির উত্তরাধিকার তৈরি করা খুব সহজ হবে না।

কিন্তু এই বড় দুই দলে একটি অভিন্ন সমস্যা রয়েছে। দুই দলের পরিবারের বাইরে অনেক নেতা-নেত্রী আছেন, কিন্তু পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতি এমনভাবে দেয়াল তৈরি করেছে যে পরিবারের বাইরে কাউকে দলের অবিসংবাদিত নেতা ভাবার বাস্তবতা নেতাকর্মীদের মধ্যে তৈরি হয়নি। ফলে যখন পরিবারে রাজনীতির আলোতে বেরিয়ে আসার মতো কেউ না থাকবে বা দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে গ্রহণযোগ্য না হবে তখন দুই দলেই এক ধরনের অরাজকতা তৈরির আশঙ্কা দেখা দেবে। এই পর্যায়ে যে ভাঙচুর হবে, এর পরবর্তী প্রতিক্রিয়া ইতিবাচক হবে বলেই রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করবেন।

মধ্যযুগের কবি লিখেছেন, ‘রাজার সিংহাসন কভু নাহি যায় খালি’। জন-আস্থা ও শ্রদ্ধার্ঘ্য নিয়েই কোনো নেতা সামনে আবির্ভূত হবেন। সেদিনই এসব দেশের শাপমোচনের সম্ভাবনা দেখা দেবে।

লেখক: অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সর্বশেষ খবর
এ্যাম্বুলেন্স চালকদের ধর্মঘটের ডাক
এ্যাম্বুলেন্স চালকদের ধর্মঘটের ডাক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৪
সিরাজগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৪

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের প্রতিবাদে মোমবাতি প্রজ্বালন
ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের প্রতিবাদে মোমবাতি প্রজ্বালন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!
একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক
পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠির কাঠালিয়ার ঘোড়দৌড়
ঝালকাঠির কাঠালিয়ার ঘোড়দৌড়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে গাছ থেকে মা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে গাছ থেকে মা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুয়া বন্ধ করতে গিয়ে জুয়াড়িদের হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৫
জুয়া বন্ধ করতে গিয়ে জুয়াড়িদের হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর খুলছে তামাবিল স্থলবন্দর
১২ দিন পর খুলছে তামাবিল স্থলবন্দর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিচে নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর, পানি সংকট
গাইবান্ধায় নিচে নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর, পানি সংকট

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবির ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবির ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিএনডি লেকে গোসলে নেমে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ডিএনডি লেকে গোসলে নেমে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে নিরব হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে নিরব হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের দায়ের কোপে আহত মায়ের মৃত্যু
ছেলের দায়ের কোপে আহত মায়ের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডাসারে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো উপজেলা প্রশাসন
ডাসারে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো উপজেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিষ্টের দোসর ও নব্য বিএনপি থেকে সাবধান : মজনু
ফ্যাসিষ্টের দোসর ও নব্য বিএনপি থেকে সাবধান : মজনু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে মুখে কালো কাপড় বেঁধে অবস্থান করবে ছাত্রদল
ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে মুখে কালো কাপড় বেঁধে অবস্থান করবে ছাত্রদল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগে কাশিয়ানী থানার ওসি ক্লোজড
ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগে কাশিয়ানী থানার ওসি ক্লোজড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ বিল মুসলিমদের আরো নিরাপত্তাহীন করে তুলবে’
‘ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ বিল মুসলিমদের আরো নিরাপত্তাহীন করে তুলবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মদসহ চারজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে মদসহ চারজন গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পোশাককর্মী খুনের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পোশাককর্মী খুনের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের লম্বা ছুটিতে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের স্তূপ
ঈদের লম্বা ছুটিতে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের স্তূপ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিদেশি মদসহ গ্রেফতার ৬
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিদেশি মদসহ গ্রেফতার ৬

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আইএমএফ বলেছে বাংলাদেশের অর্থনীতি সঠিক দিকেই আছে’
‘আইএমএফ বলেছে বাংলাদেশের অর্থনীতি সঠিক দিকেই আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পৃথিবীর ‘সবুজ ফুসফুস’ নজরদারি করবে মহাকাশযান
পৃথিবীর ‘সবুজ ফুসফুস’ নজরদারি করবে মহাকাশযান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
বিয়েবাড়ির গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙলো বিয়ে
বিয়েবাড়ির গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙলো বিয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ওপর সৌদির সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ওপর সৌদির সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা
সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’
গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল
ভারতের ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষ্যে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ও সহযোগিতা কার্যক্রম
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষ্যে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ও সহযোগিতা কার্যক্রম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ি মারা গেছেন
আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ি মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের সহযোগিতায় ৮ বিভাগে হবে স্পোর্টস হাব : ক্রীড়া উপদেষ্টা
আমিরাতের সহযোগিতায় ৮ বিভাগে হবে স্পোর্টস হাব : ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া গেলেন সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ফ্ল্যাট নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার
যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ফ্ল্যাট নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্মার্টফোনে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ মোডের কাজ কী?
স্মার্টফোনে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ মোডের কাজ কী?

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘গৃহকর্ত্রীও নির্যাতিতা হতে পারেন’ -পরীমনির সেই ইস্যুতে ফেসবুকে ন্যান্সি
‘গৃহকর্ত্রীও নির্যাতিতা হতে পারেন’ -পরীমনির সেই ইস্যুতে ফেসবুকে ন্যান্সি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনে পরিণত হলো বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল
আইনে পরিণত হলো বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে একদিনে ৪৩০ সেনা হতাহত: মস্কো
ইউক্রেনে একদিনে ৪৩০ সেনা হতাহত: মস্কো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি
দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তিন মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে রদবদল
তিন মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয় : অর্থ উপদেষ্টা
ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয় : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-মাস্কের নীতির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গণবিক্ষোভ
ট্রাম্প-মাস্কের নীতির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গণবিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা
ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, ছিলেন ৭০ জনের বেশি বাংলাদেশি  তীর্থযাত্রী
ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, ছিলেন ৭০ জনের বেশি বাংলাদেশি তীর্থযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের
গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল সফরে গিয়ে অপমানিত দুই ব্রিটিশ নারী এমপি
ইসরায়েল সফরে গিয়ে অপমানিত দুই ব্রিটিশ নারী এমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক
বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিচার চেয়ে থানায় বৃদ্ধা, ‘ভিক্ষা করে কেনা মুরগি মেরে দিল কারা?’
বিচার চেয়ে থানায় বৃদ্ধা, ‘ভিক্ষা করে কেনা মুরগি মেরে দিল কারা?’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!

সম্পাদকীয়

কাজ করছে না আঙুলের ছাপ
কাজ করছে না আঙুলের ছাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!
৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল
চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি
সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে
অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা
স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান
রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি
ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন
মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন
কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেবরের হাতে ভাবি খুন
দেবরের হাতে ভাবি খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে
ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম
ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম

নগর জীবন

বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন
হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা
এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের রামদার কোপে মায়ের মৃত্যু
ছেলের রামদার কোপে মায়ের মৃত্যু

নগর জীবন

আইএমইডিতে নতুন সচিব
আইএমইডিতে নতুন সচিব

নগর জীবন

শরীয়তপুরে বোমাবাজিতে গ্রেপ্তার ৮
শরীয়তপুরে বোমাবাজিতে গ্রেপ্তার ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান
টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দলমতের ঊর্ধ্বে দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নে কাজ করতে হবে
দলমতের ঊর্ধ্বে দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

ফাঁদে ফেলে অপহরণ মুক্তিপণ আদায়
ফাঁদে ফেলে অপহরণ মুক্তিপণ আদায়

পেছনের পৃষ্ঠা