শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৫, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:৩৮, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

অর্থ ও ক্ষমতার দাপট : প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
অর্থ ও ক্ষমতার দাপট : প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ

মূলত যে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি-পথ অনুসরণ করে বাংলাদেশের আনুক্রমিক সরকারগুলো অর্থনৈতিক নীতিমালা প্রণয়ন করেছে, তার নাম ‘ইনভারটেড ইউ’ বা ‘কুজনেটস হাইপোথেসিস’। নোবেলজয়ী সাইমন কুজনেটের তত্ত্ব অনুযায়ী, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সুফল প্রথম দিকে বৈষম্য সৃষ্টি করে; কারণ যারা পুঁজিপ্রবাহ ঘটায় তারা অধিকতর লাভবান হয়। কিন্তু ত্বরান্বিত প্রবৃদ্ধির প্রভাব একসময় দরিদ্রের ডেরায় চুইয়ে পড়ার ফলে বৈষম্য কমতে থাকে। সুতরাং প্রথমে প্রবৃদ্ধি, তারপর বিতরণের বিতর্ক।

সন্দেহ নেই যে এই বটিকা সেবনে বাংলাদেশে বিশেষত গেল দেড় দশকে যেমন ‘ঈর্ষণীয়’ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে, তেমনি বেড়েছে নিন্দনীয় আয়বৈষম্য। বর্তমান বাংলাদেশে আয়বৈষম্য মাপার মাধ্যম গিনি সহগ প্রায় ৫-এ পৌঁছে বিপত্সীমার কাছাকাছি বলা চলে। অন্যদিকে সময়ের আবর্তনে সম্পদের অকল্পনীয় বৈষম্যের পিঠে সওয়ার বাংলাদেশ। সুতরাং সন্দেহাতীতভাবে ধরে নেওয়া যায় যে কুজনেটস সাহেবের উপচে পড়া প্রভাব নিয়ে তত্ত্বটি (ট্রিকল ডাউন এফেক্ট) অন্তত বাংলাদেশে অসার প্রমাণিত হয়েছে।

দুই.

তবে এমন পরিস্থিতি এড়ানো যেত বলে ধারণা বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানীদের। তাঁরা বলছেন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত হওয়ার কালে বৈষম্য হজম করতেই হবে, এর পক্ষে সাক্ষী-সাবুদ খুব কম।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সমতা নিশ্চিতকরণ ছিল, বাংলাদেশে এর ঠিক উল্টোটা—প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অবিচার, অন্যায়, অসমতার উল্লম্ফন লক্ষণীয়। ঢাকা শহরে ধনকুবের গুলশানের পাশেই দরিদ্রের কুড়িল বস্তি দাঁড়িয়ে থেকে যেন উন্নয়নকে উপহাস করে।

ভুলে গেলে বোধ হয় ঠিক হবে না যে বাংলাদেশে পঁচাত্তর-পরবর্তী সময়কালের উন্নয়ন কৌশলের প্রায় পুরোটাই কুজনেটস প্রতিপাদ্যের প্রতিফলন দেখেছে। তবে স্বীকার করতেই হয়, গেল ১৫ বছর সমাজে বিরাজিত ‘অতি মাত্রায়’ দুর্নীতি, রাজনীতিতে দুর্বৃত্তায়ন বৈষম্যকে তির্যক করে তুলে আর্থিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা উসকে দিয়েছে। এমন না হলে বোধ হয় ৫ আগস্টের জন্ম হতো না।

তিন.

কথায় বলে, ব্রিটিশরা অন্য দেশ থেকে লুট করা অর্থ নিজ দেশে পাচার করে ব্রিটেনে উন্নয়ন ঘটিয়েছে। আর বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করে বাংলাদেশের উন্নয়ন ব্যাহত করেছে। 

অনেকে মনে করেন, পাচার করা প্রায় ২০০ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশে বিনিয়োগ থাকলে দেশের অবস্থা অনেক ভালো থাকত। এক গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন বলছে : ‘এস আলম গ্রুপ ইসলামী ব্যাংকের ১৭টি শাখা থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকা নিয়ে গেছে। শুধু টাকাই নেয়নি, আন্তর্জাতিক ব্যাংকের সঙ্গে ব্যাংকের যে সম্পর্ক ছিল, সেটাও ধ্বংস করে দিয়েছে...গত দেড় দশকে দেশের ব্যাংক খাতে নজিরবিহীন অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি ও লুণ্ঠন হয়েছে। সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট ব্যবসায়ী তথা অলিগার্করাও ব্যাংক থেকে বাছবিচার ছাড়াই ঋণের নামে অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। এ ক্ষেত্রে লুটেরাদের সহযোগীর ভূমিকায় ছিল আওয়ামী লীগ সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক।’ কিছুদিন আগে এফটিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর অভিযোগ করেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো থেকে অন্তত এক লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা (১০ বিলিয়ন ডলার) পাচার করেছে সাইফুল আলম ও তাঁর সহযোগীরা’ (অর্থসূচক, ২০ নভেম্বর ২০২৪)।

একটি সূত্র বলছে, এবং জাতিসংঘও এতে একমত যে বাংলাদেশ থেকে বছরে প্রায় ৭০০ কোটি ডলার পাচার হয়। তার মানে সাত বিলিয়ন ডলার বা মোট প্রায় চার মাসের রেমিট্যান্স আয়ের সমান। গত দুই বছরে (২০২২-২৩) লোমহর্ষক কয়েকটি মানি লন্ডারিংয়ের ঘটনা খবরের কাগজে এলেও সরকারি মহলে তেমন নড়াচড়া কিংবা উদ্বেগের উচ্ছিষ্ট ছিল বলে মনে হয় না এবং বেগমপাড়া, সেকেন্ড হোম ইত্যাকার বিষয়ে দুর্বলকণ্ঠ বক্তৃতা-বিবৃতির বদলে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো রকম উদ্যোগ দৃশ্যমান ছিল না। একজন সাবেক মন্ত্রীর বিদেশে ২৫০টি বাড়ির মালিকানা এবং ২০০ মিলিয়ন পাউন্ড স্টার্লিং (রিজার্ভের ১ শতাংশ) দেশান্তরিত হওয়ার যে খবর ব্লুমবার্গ দিয়েছে তার সঙ্গে অন্যান্য মুদ্রাপাচার, করমুক্ত দ্বীপরাষ্ট্রে সম্পদের নোঙর করা বৈদেশিক মুদ্রা ফিরিয়ে আনতে পারলে রিজার্ভ শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবনা ছিল (এবং এখনো আছে বৈকি)।

চার.

দুর্ভাগ্যবশত দীর্ঘকাল ধরে বাংলাদেশের ব্যবসা পরিবেশের ক্রমাবনতি ঘটে চলছে। নির্ভরযোগ্য এক সমীক্ষা জানায়, ‘চলতি বছরের মে মাসে ব্যবসা পরিবেশ সূচক (বিবিএক্স) ২০২৩-২৪ জরিপে উল্লেখ করা হয়, সার্বিকভাবে ২০২৩ সালে দেশের ব্যবসা পরিবেশের সূচকে ১০০ স্কোরের মধ্যে অর্জন ৫৮.৭৫, যা ২০২২ সালে ছিল ৬১.৯৫। ব্যবসার পরিবেশ নিশ্চিতেও দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান সবচেয়ে পিছিয়ে। চলতি বছরও এর খুব একটা উন্নতি হয়নি।’ তবে দেশের ১৭ শতাংশ ব্যবসায়ী মনে করে, এ বছর ব্যবসা পরিবেশের এমন করুণ দশার জন্য প্রধানতম দায়ী দুর্নীতি। সম্প্রতি বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এক জরিপে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, দুর্নীতির পাশাপাশি আমলাতন্ত্রের অদক্ষতা, মূল্যস্ফীতি, অর্থায়নের সীমাবদ্ধতা, অপর্যাপ্ত অবকাঠামো প্রভৃতিও ব্যবসার প্রধান অন্তরায় ছিল। সুতরাং দেশে ব্যবসার প্রসার করতে হলে দুর্নীতি রোধ করা আবশ্যক হয়ে উঠেছে। পাশাপাশি ব্যবসার সার্বিক পরিবেশ সুষ্ঠু করতে বিদ্যমান সমস্যাগুলো সমাধানের দিকেও নজর দেওয়া প্রয়োজন।

তেমনি গত দেড় দশকে রাজনৈতিক মদদে কিছু অলিগার্ক ব্যবসায়ী শ্রেণি তৈরি হয়েছে, যাদের রয়েছে হাজার হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণ। এসব ব্যবসায়ী দেশের ব্যাংক খাতকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়েছে। একই সঙ্গে বিপুল পরিমাণ অর্থও পাচার করেছে। আবার ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণেও অনেক ব্যবসায়ীকে অযথা হয়রানির শিকার হতে হয়েছে, যা ব্যবসার প্রসারে বিঘ্ন ঘটিয়েছে। উপরন্তু গত ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর শিল্পাঞ্চলে অসন্তোষ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। অগ্নিসংযোগ, লুটপাটের মতো ঘটনাও ঘটেছে, যা ব্যবসা-বিনিয়োগের জন্য মোটেও উপযুক্ত নয়। এমন আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতায় মানুষের মধ্যে আস্থার সংকট তীব্র হয়েছে। এ অবস্থায় দুর্নীতি রোধ করে মানুষের আস্থা ফেরাতে হবে, যাতে ব্যবসা-বিনিয়োগের প্রসার ঘটে। একই সঙ্গে আমলাতান্ত্রিক জটিলতাসহ অন্য সমস্যাগুলোও সমাধান করতে হবে। পাশাপাশি আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করায় মনোযোগ দিতে হবে।

শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য মনে করেন, ‘দেশের মধ্যে দুর্নীতির পক্ষে এবং সংস্কারের বিপক্ষে অদ্ভুত এক ধরনের কোয়ালিশন হয়েছে। সেই কোয়ালিশনে রাজনীতিবিদ, আমলা ও ব্যবসায়ীরা আছে। এদের সমন্বিতভাবে অলিগার্ক তৈরি হয়েছিল। অর্থনীতির প্রধান দুটি খাত—ব্যাংকিং খাতে ও এনার্জি খাতে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে। এই দুটি খাত পুরো খেয়ে ফেলেছে অলিগার্করা। অলিগার্করা মাসোহারা দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রতিনিধি রেখেছে। ব্যাংক খাতের করপোরেট গভর্ন্যান্স পুরো ভেঙে ফেলা হয়েছে। রাজনৈতিক বিবেচনায় অলিগার্কদের সুবিধার্থে ব্যাংকে পরিচালক নিয়োগ করা হয়েছে।’

পাঁচ.

বাংলাদেশে ব্যবসার ক্ষেত্রে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ নিম্নমুখী, বিশেষ করে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই)। এফডিআই নিম্নমুখী হওয়ার অন্যতম কারণ ব্যবসা পরিবেশের সূচকে অবনতি। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা নিরুৎসাহ হয়েছেন নতুন বিনিয়োগে। উপরন্তু রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকে নতুনভাবে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়া বিনিয়োগ পরিবেশকে আরো অস্থিরতার দিকে নিয়েছে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না ফিরলে বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করা আরো কঠিন হয়ে উঠবে।

বিশিষ্টজনের অভিমত এই যে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করায় আরেকটি গুরুতর সমস্যা হলো পর্যাপ্ত জ্বালানির অভাব, যার সমাধানও তাই অধিক গুরুত্বপূর্ণ। জ্বালানি নিরাপত্তা ছাড়া নিরবচ্ছিন্ন শিল্পোৎপাদন সম্ভব নয়। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নেও এটি গুরুত্বপূর্ণ। এর জন্য নতুন গ্যাসকূপ অনুসন্ধানে গতি বাড়াতে হবে। অফশোর ও অনশোরে গ্যাস অনুসন্ধানে জোর দিতে হবে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রতাগুলোও দূর করতে হবে।

ছয়.

মূলত রাজনীতি হচ্ছে অর্থনীতির প্রধান চালক। রাজনীতি মানে হচ্ছে জনগণের মতামতের ভিত্তিতে দেশের উন্নয়নকল্পে নীতিমালা প্রণয়ন; এবং রাজনীতি ভালো থাকলে অর্থনীতি খারাপ হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। বাংলাদেশের রাজনীতি নির্বাচননির্ভর, অথচ গেল তিন-তিনটি জাতীয় নির্বাচনে জনগণ তাদের সুচিন্তিত রায় দিতে পারেনি। এর ফলে আবির্ভাব ঘটে কর্তৃত্ববাদী শাসনের, জবাবদিহির জায়গা থাকে শূন্য। দেশ পরিচালিত হয় আমলা, পুলিশ, গোয়েন্দা সংস্থা ও ব্যবসায়ী অলিগার্ক দ্বারা। বলাবাহুল্য, বাংলাদেশের অর্থনীতির ও রাজনীতির ঘাড়ে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসা এই দুষ্টচক্রের অবসান ঘটাতে একটা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন অত্যন্ত জরুরি। তবে তার আগে চাই নির্বাচন কমিশন, বিচার বিভাগ ও দুর্নীতি দমন কমিশন সংক্রান্ত সংস্কার। আপাতত এই তিনটি সংস্কার শেষে জনপ্রতিনিধিদের সরকার ক্ষমতায় এসে জবাবদিহিমূলক প্রশাসন চালালে দেশের অর্থনীতির মানবসৃষ্ট দৈন্যদশা দূর হবে বলে দৃঢ় বিশ্বাস।

 

লেখক: অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তুম উধার হাম ইধার
তুম উধার হাম ইধার
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সর্বশেষ খবর
যৌন হেনস্তার অভিযোগে ‘স্কুইড গেম’ তারকার সাজা
যৌন হেনস্তার অভিযোগে ‘স্কুইড গেম’ তারকার সাজা

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

চাঁদপুরে ৬৪ যানবাহনে তল্লাশি ও জরিমানা
চাঁদপুরে ৬৪ যানবাহনে তল্লাশি ও জরিমানা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে যেসব সিদ্ধান্ত গৃহীত
বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে যেসব সিদ্ধান্ত গৃহীত

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পার্বত্য অঞ্চলের শিক্ষাব্যবস্থাকে মানসম্মত করতে হবে’
‘পার্বত্য অঞ্চলের শিক্ষাব্যবস্থাকে মানসম্মত করতে হবে’

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রফতানি আরও বাড়বে, কমবে না: প্রেস সচিব
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রফতানি আরও বাড়বে, কমবে না: প্রেস সচিব

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিআরবিতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
সিআরবিতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকাসহ ৭ অঞ্চলে মধ্যরাতের মধ্যে ঝড়ের আভাস
ঢাকাসহ ৭ অঞ্চলে মধ্যরাতের মধ্যে ঝড়ের আভাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুক্তাগাছায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মুক্তাগাছায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডোবা থেকে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার
বরিশালে ডোবা থেকে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কালীগঞ্জে রেল ব্রিজের নিচ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
কালীগঞ্জে রেল ব্রিজের নিচ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোতে প্রথম এইচ৫এন১ বার্ড ফ্লু রোগী শনাক্ত
মেক্সিকোতে প্রথম এইচ৫এন১ বার্ড ফ্লু রোগী শনাক্ত

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অষ্টমী স্নানে ব্রহ্মপুত্র নদে পুণ্যার্থীদের ঢল
অষ্টমী স্নানে ব্রহ্মপুত্র নদে পুণ্যার্থীদের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের শিকার জমজ দুই বোনকে আইনি সহায়তা প্রদানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ধর্ষণের শিকার জমজ দুই বোনকে আইনি সহায়তা প্রদানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীর ফেলে যাওয়া ১৮ ভরি স্বর্ণ ‍ফিরিয়ে দিলেন অটোরিকশাচালক
ব্যবসায়ীর ফেলে যাওয়া ১৮ ভরি স্বর্ণ ‍ফিরিয়ে দিলেন অটোরিকশাচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩২৯টি উপজেলায় হচ্ছে টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ
৩২৯টি উপজেলায় হচ্ছে টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডার্ক এনার্জি স্থির নয়! বিজ্ঞানীদের সামনে নতুন ধাঁধা
ডার্ক এনার্জি স্থির নয়! বিজ্ঞানীদের সামনে নতুন ধাঁধা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ঈদের ছুটিতে ঢাকা ছেড়েছেন ১ কোটি সিমধারী, ফিরেছেন ৪৪ লাখ
ঈদের ছুটিতে ঢাকা ছেড়েছেন ১ কোটি সিমধারী, ফিরেছেন ৪৪ লাখ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের পঞ্চম দিনেও ‘দাগি’-‘জংলি’র দাপট অব্যাহত, আয় কত?
ঈদের পঞ্চম দিনেও ‘দাগি’-‘জংলি’র দাপট অব্যাহত, আয় কত?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পতেঙ্গায় ১ কেজি স্বর্ণালংকারসহ আটক ৫
পতেঙ্গায় ১ কেজি স্বর্ণালংকারসহ আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‌‘শিক্ষার্থীরা পাস করে চাকরির জন্য নেতাদের পেছনে ঘুরতে হবে না’
‌‌‘শিক্ষার্থীরা পাস করে চাকরির জন্য নেতাদের পেছনে ঘুরতে হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগৈলঝাড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী মাদকবিরোধী প্রচারণা শুরু
আগৈলঝাড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী মাদকবিরোধী প্রচারণা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি নেতার বহিষ্কারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
বিএনপি নেতার বহিষ্কারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা-তিতাসে অষ্টমী গঙ্গাস্নানে উপচেপড়া ভিড়
মেঘনা-তিতাসে অষ্টমী গঙ্গাস্নানে উপচেপড়া ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় যুবককে ডেকে নিয়ে হত্যার অভিযোগ
কসবায় যুবককে ডেকে নিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে টাকা ধার না দেওয়ায় যুবক খুন
সিলেটে টাকা ধার না দেওয়ায় যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে জেলেদের জালে মিলল বৃদ্ধার লাশ
চট্টগ্রামে জেলেদের জালে মিলল বৃদ্ধার লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুন্সিগঞ্জে ধলেশ্বরী নদীর তীরে অষ্টমী স্নান উৎসব পালিত
মুন্সিগঞ্জে ধলেশ্বরী নদীর তীরে অষ্টমী স্নান উৎসব পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাশের গন্ধে ভারী মিয়ানমারের সাগাইংয়ের বাতাস
লাশের গন্ধে ভারী মিয়ানমারের সাগাইংয়ের বাতাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাংকর আইল্যান্ড, যেখানে পাহাড় ও সমুদ্রের অসাধারণ মিতালি!
পাংকর আইল্যান্ড, যেখানে পাহাড় ও সমুদ্রের অসাধারণ মিতালি!

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান
আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার
পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি
আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব
ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের
আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প
৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন
ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল
ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ
বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার
হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত
কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা
সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি
হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী
পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প
‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম
নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা
চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন
ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার
৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালশী ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় মিলেছে
কালশী ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় মিলেছে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত
মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রয়োজনে জোটগতভাবে নির্বাচন করবে এনসিপি’
‘প্রয়োজনে জোটগতভাবে নির্বাচন করবে এনসিপি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার
লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু
আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে
প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আরো বাড়ল মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা
আরো বাড়ল মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব ছিলেন বেপরোয়া
মুজিব ছিলেন বেপরোয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট
চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ
হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক
দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও
ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দামে আগুন
ইলিশের দামে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ
মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না
দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না

নগর জীবন

‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি
‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত
দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা
রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা

নগর জীবন

হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!
আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ
কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ

নগর জীবন

নতুন জীবনের খোঁজে মাহি
নতুন জীবনের খোঁজে মাহি

শোবিজ

যৌথ পরিবারের গল্প
যৌথ পরিবারের গল্প

শনিবারের সকাল

এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো
আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো

শোবিজ

অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব
অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব

শোবিজ

জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো
জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশোর মুখে শাকিববন্দনা
নিশোর মুখে শাকিববন্দনা

শোবিজ

বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা
বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন
চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন

মাঠে ময়দানে

কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট
কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট

মাঠে ময়দানে