শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৯, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৪১, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

শবে বরাতের শিক্ষা

মুফতি মোজ্জাম্মেল হক রহমানী
অনলাইন ভার্সন
শবে বরাতের শিক্ষা

মহান আল্লাহ এই উম্মতকে ক্ষমা-মার্জনা করার জন্য বিভিন্ন উপলক্ষ্য-সুযোগ দিয়েছেন, যদি কেউ সেই মুহূর্তে মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে, তাহলে আল্লাহতায়ালা তার সঙ্গে রহমত ও মাগফিরাতের আচরণ করবেন। শবেবরাতও সেই মহান উপলক্ষ্যগুলোর মধ্যে একটি, যেখানে মহান আল্লাহর বিশেষ রহমত-বরকত অবতীর্ণ হয়, উন্নতি-সমৃদ্ধির দ্বার খুলে দেওয়া হয়, ক্ষমা ও মার্জনা করা হয় প্রচুর পরিমাণে। হজরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক রাতে আমি নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে (বিছানায়) না পেয়ে তাঁর খোঁজে বের হলাম। 

আমি লক্ষ করলাম, তিনি জান্নাতুল বাকিতে, আকাশের দিকে মাথা উঁচু করে মোনাজাত করছেন। অতঃপর তিনি বলেন, হে আয়েশা! তুমি কি আশঙ্কা করছ যে আল্লাহ ও তাঁর রসুল তোমার প্রতি অবিচার করবেন? হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, আমি বললাম, জি না! অবিচারের আশঙ্কা করিনি। বরং আমি আশঙ্কা করেছি (আপনি হয়তো আল্লাহর নির্দেশে বা শরয়ি প্রয়োজনে) অন্য কোনো স্ত্রীর ঘরে গেছেন। তখন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আজ মধ্য শাবানের রজনি। এ রাতে মহান আল্লাহতায়ালা দুনিয়ার নিকটবর্তী আকাশে অবতরণ করেন এবং কালব গোত্রের মেষপালের পশমের চেয়েও অধিক সংখ্যক লোকের গুনাহ মাফ করেন। (সুনানে ইবনে মাজাহ হাদিস নং-১৩৮৯, সুনানে তিরমিযী হাদিস নং-৭৩৬, মুসনাদে আহমাদ হাদিস নং-২৬০১৮)

এই হাদিসটি অধিকাংশ হাদিস গ্রন্থে উল্লিখিত হয়েছে, বর্ণনার প্রাচুর্যের কারণে হাদিসটি বিশুদ্ধতার স্তরে পৌঁছেছে, তিরমিজি, ইবনে মাজাহ, মুসনাদে আহমদ ইবনে হাম্বল, মিশকাত, মুসান্নাফ ইবনে আবি শাইবা ও শুয়াবুল ইমান ইত্যাদি গ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে। বনু কালব প্রচুর পরিমাণে ভেড়া-বকরি পালন করত, এ জন্যই রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাদিসে তাদের উদাহরণ দিয়েছেন। হজরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, আল্লাহতায়ালা শাবান মাসের মাঝামাঝি রাতে (তথা শবেবরাতে) তাঁর সমস্ত মাখলুকের প্রতি রহমতের দৃষ্টিপাত করেন এবং মুশরিক ও হিংসা-বিদ্বেষ পোষণকারী ছাড়া সব মাখলুককে ক্ষমা করে দেন। (মাজমাউজ জাওয়ায়েদ ৮/১২৬, হাদিস নং-১২৮৬০, ইবনে মাজাহ শরীফ ১/৪৪৫, হাদিস নং-১৩৯০, সহিহ ইবনে হিব্বান ১২/৪১৮, হাদিস নং-৫৬৬৫, সহীহ আত তারগিব ওয়াত তারহীব ১/২৪৮, হাদিস নং-১০২৬ ও ৩/৩৩, হাদিস নং-২৭৬৭)

এই হাদিসটি সহিহ, প্রায় ১০ জন সাহাবায়ে কেরাম বর্ণনা করেছেন। হজরত আবু বকর সিদ্দিক (রা.), হজরত আবু হুরায়রা (রা.), হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমের (রা.), হজরত আবু মুসা আশ’আরী (রা.), হজরত আবু ছা’লাবা আল্ খুশানী (রা.), হজরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা.), হজরত আউফ ইবনে মালেক (রা.) ও হজরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.)-সহ অনেকেই হাদিসটি বর্ণনা করেছেন। বর্তমান সময়ের প্রসিদ্ধ শায়খ নাসিরুদ্দিন আলবানি (রহ.) সিলসিলাতুল আহাদিসিস্ সাহিহা নামক গ্রন্থে এই হাদিসের সমর্থনে আরও আটটি হাদিস উল্লেখ করে লেখেন, এসব রেওয়াতের মাধ্যমে সমষ্টিগতভাবে এই হাদিসটি নিঃসন্দেহে সহিহ প্রমাণিত হয়। তারপর আলবানি (রহ.) ওই সব লোকের বক্তব্য খণ্ডন করেন, যারা বলে শবেবরাতের ব্যাপারে কোনো সহিহ হাদিস নেই। (সিলসিলাতুল আহাদিসিস্ সাহিহা (৩/১৩৫-১৩৯)

শবেবরাতে আল্লাহতায়ালা সব মাখলুকের জন্য সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেন এবং সবাইকে ক্ষমা করেছেন। তবে দুই শ্রেণির মানুষ এই পবিত্র রজনিতেও ক্ষমা পাবে না।

১. যারা আল্লাহতায়ালার সঙ্গে অন্য কাউকে শরিক করবে। মানবজীবনের সবচেয়ে বড় গুননাহ-পাপ হলো শিরক। যা মানুষের চিরন্তন পদাবনতি ও বঞ্চনার উৎস। তওবা করলে আল্লাহতায়ালা সব গুনাহ ক্ষমা করেছেন, কিন্তু শিরক ক্ষমা করবেন না।

২. যারা অন্যের সঙ্গে হিংসাবিদ্বেষ পোষণ করে, অহংকার করে। শিরক দীনকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস-বিনাশ করে দেয়, শিরকের দ্বারা দীনের কোনো কিছুই অবশিষ্ট থাকে না।

হিংসাবিদ্বেষ দীনকে কলুষিত করে, হিংসাবিদ্বেষের দ্বারা দীন সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত না হলেও এর মাঝে প্রাণ থাকে না, প্রাণহীন দীনের শুধু অবয়বটুকু অবশিষ্ট থাকে। শিরকের দ্বারা প্রভুর সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হয়, আর হিংসাবিদ্বেষের দ্বারা অপর মুসলমান ভাইয়ের সঙ্গে পারস্পরিক বন্ধন নষ্ট হয়, আত্মীয়তার সম্পর্ক নষ্ট হয়। যার প্রভুর সঙ্গে সম্পর্ক নেই, অপর মুসলমান ভাইয়ের সঙ্গে সম্পর্ক নেই ও আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে সম্পর্ক নেই, তার মাঝে দীনের আর কিছুই অবশিষ্ট থাকে না। এজন্য আল্লাহতায়ালা এই দুই শ্রেণির লোককে শবেবরাতের মতো পবিত্র রজনিতেও ক্ষমা করবেন না।

লেখক : সিনিয়র শিক্ষক, মদিনাতুল উলুম মাদরাসা, বসুন্ধরা, ঢাকা

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়
বিশ্বনবী (সা.)-এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য
বিশ্বনবী (সা.)-এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য
ফেরেশতা ও জিন নিয়ে জাহেলি আরবের বিশ্বাস
ফেরেশতা ও জিন নিয়ে জাহেলি আরবের বিশ্বাস
তাকদিরের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসে পাঁচ সুসংবাদ
তাকদিরের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসে পাঁচ সুসংবাদ
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মুমিনজীবনের প্রকৃত সাফল্য
মুমিনজীবনের প্রকৃত সাফল্য
পরিবারকে আনন্দ দেওয়া সুন্নত
পরিবারকে আনন্দ দেওয়া সুন্নত
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত
ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত
সন্তানের দ্বিনি শিক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক
সন্তানের দ্বিনি শিক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক
সর্বশেষ খবর
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়
শিশুর মানসিক গঠনে মা-বাবার করণীয়

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কঙ্গোতে প্রবল বৃষ্টিপাতে ৩০ জনের মৃত্যু, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
কঙ্গোতে প্রবল বৃষ্টিপাতে ৩০ জনের মৃত্যু, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনবী (সা.)-এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য
বিশ্বনবী (সা.)-এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজশাহীতে দুই বাস ও ট্রাকের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ২, আহত অন্তত ৩০
রাজশাহীতে দুই বাস ও ট্রাকের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ২, আহত অন্তত ৩০

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেরেশতা ও জিন নিয়ে জাহেলি আরবের বিশ্বাস
ফেরেশতা ও জিন নিয়ে জাহেলি আরবের বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এ্যাম্বুলেন্স চালকদের ধর্মঘটের ডাক
এ্যাম্বুলেন্স চালকদের ধর্মঘটের ডাক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৪
সিরাজগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের প্রতিবাদে মোমবাতি প্রজ্বালন
ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের প্রতিবাদে মোমবাতি প্রজ্বালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!
একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক
পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠির কাঠালিয়ার ঘোড়দৌড়
ঝালকাঠির কাঠালিয়ার ঘোড়দৌড়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে গাছ থেকে মা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে গাছ থেকে মা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুয়া বন্ধ করতে গিয়ে জুয়াড়িদের হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৫
জুয়া বন্ধ করতে গিয়ে জুয়াড়িদের হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৫

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর খুলছে তামাবিল স্থলবন্দর
১২ দিন পর খুলছে তামাবিল স্থলবন্দর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিচে নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর, পানি সংকট
গাইবান্ধায় নিচে নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর, পানি সংকট

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবির ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবির ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিএনডি লেকে গোসলে নেমে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ডিএনডি লেকে গোসলে নেমে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে নিরব হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে নিরব হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের দায়ের কোপে আহত মায়ের মৃত্যু
ছেলের দায়ের কোপে আহত মায়ের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডাসারে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো উপজেলা প্রশাসন
ডাসারে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো উপজেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিষ্টের দোসর ও নব্য বিএনপি থেকে সাবধান : মজনু
ফ্যাসিষ্টের দোসর ও নব্য বিএনপি থেকে সাবধান : মজনু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে মুখে কালো কাপড় বেঁধে অবস্থান করবে ছাত্রদল
ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে মুখে কালো কাপড় বেঁধে অবস্থান করবে ছাত্রদল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগে কাশিয়ানী থানার ওসি ক্লোজড
ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগে কাশিয়ানী থানার ওসি ক্লোজড

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ বিল মুসলিমদের আরো নিরাপত্তাহীন করে তুলবে’
‘ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ বিল মুসলিমদের আরো নিরাপত্তাহীন করে তুলবে’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মদসহ চারজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে মদসহ চারজন গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
বিয়েবাড়ির গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙলো বিয়ে
বিয়েবাড়ির গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙলো বিয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ওপর সৌদির সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ওপর সৌদির সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা
সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’
গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল
ভারতের ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতের সহযোগিতায় ৮ বিভাগে হবে স্পোর্টস হাব : ক্রীড়া উপদেষ্টা
আমিরাতের সহযোগিতায় ৮ বিভাগে হবে স্পোর্টস হাব : ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষ্যে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ও সহযোগিতা কার্যক্রম
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষ্যে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ও সহযোগিতা কার্যক্রম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া গেলেন সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ফ্ল্যাট নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার
যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ফ্ল্যাট নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্মার্টফোনে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ মোডের কাজ কী?
স্মার্টফোনে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ মোডের কাজ কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘গৃহকর্ত্রীও নির্যাতিতা হতে পারেন’ -পরীমনির সেই ইস্যুতে ফেসবুকে ন্যান্সি
‘গৃহকর্ত্রীও নির্যাতিতা হতে পারেন’ -পরীমনির সেই ইস্যুতে ফেসবুকে ন্যান্সি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনে পরিণত হলো বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল
আইনে পরিণত হলো বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি
দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তিন মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে রদবদল
তিন মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে রদবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা
ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয় : অর্থ উপদেষ্টা
ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয় : অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক
বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রাম্প-মাস্কের নীতির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গণবিক্ষোভ
ট্রাম্প-মাস্কের নীতির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গণবিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সফরে গিয়ে অপমানিত দুই ব্রিটিশ নারী এমপি
ইসরায়েল সফরে গিয়ে অপমানিত দুই ব্রিটিশ নারী এমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, ছিলেন ৭০ জনের বেশি বাংলাদেশি  তীর্থযাত্রী
ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, ছিলেন ৭০ জনের বেশি বাংলাদেশি তীর্থযাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের
গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার চেয়ে থানায় বৃদ্ধা, ‘ভিক্ষা করে কেনা মুরগি মেরে দিল কারা?’
বিচার চেয়ে থানায় বৃদ্ধা, ‘ভিক্ষা করে কেনা মুরগি মেরে দিল কারা?’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাসহ সাত বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ সাত বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!

সম্পাদকীয়

কাজ করছে না আঙুলের ছাপ
কাজ করছে না আঙুলের ছাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!
৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!

নগর জীবন

চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল
চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি
সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা
স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে
অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান
রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি
ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন
কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন
মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন

নগর জীবন

মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ
মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল
সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেবরের হাতে ভাবি খুন
দেবরের হাতে ভাবি খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে
ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন
হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম
ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম

নগর জীবন

বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান
টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির
ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা
এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের রামদার কোপে মায়ের মৃত্যু
ছেলের রামদার কোপে মায়ের মৃত্যু

নগর জীবন

আইএমইডিতে নতুন সচিব
আইএমইডিতে নতুন সচিব

নগর জীবন