শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, রবিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৫

উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
উৎসব নিশ্চয়ই পাশাপাশি অন্য কিছুও

রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ-এ গান এখন কতটা গাওয়া হয় জানি না, ঈদ মানে যে খুশি সে তো আমরা জেনে ফেলি  বাল্যকালেই। রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ-আমাদের বাল্যকালে খুবই শোনা যেত। তখন টেলিভিশন ছিল না, রেডিও ছিল, তাতেই সন্ধ্যায় শুরু করে মধ্যরাত পর্যন্ত নানা সুরে ও বাণীতে অবিরাম এ খবর আসত কানে। দৈনিকের ঈদসংখ্যাগুলো (বইয়ের আকারে নয়, পত্রিকার সাইজেই) কিছুটা রঙিন হতো সবুজ ও সাদায় এবং তাদের সব কটিতেই অনেক অনেক কবিতা থাকত ঈদের ওপর।

এখন টেলিভিশন এসেছে নানা রকমের, দৈনিকগুলো রঙিন হয়েছে অনেক অধিক পরিমাণে, এখন আর খুশির ঈদের কথা গান গেয়ে না বললেও চলে। পণ্যের বিজ্ঞাপনই জানিয়ে দেয় উৎসব আসছে, বলে দেয় প্রস্তুত হতে, কেনার জন্য। ঈদ এখন খুবই বাণিজ্যকবলিত। হতেই হবে। আমরা কি উন্নত হচ্ছি না? প্রবেশ করছি না মুক্তবাজারে?

ঈদের প্রধান দিকটা বাণিজ্যের নয়, উৎসবেরই এবং সে উৎসবটা সামাজিক। মানুষ একে অন্যের সঙ্গে মেলে, নিজের ব্যক্তিগত, এমনকি পারিবারিক গি  থেকেও বেরিয়ে যায়। আমাদের বাল্যকালে এ সামাজিকতাটাই ছিল প্রধান। আমরা নতুন জামাকাপড় পেতাম, আত্মীয়স্বজনের বাড়ি যেতাম। খাওয়াদাওয়ার আকর্ষণ অবশ্যই ছিল, থাকতেই হবে, কিন্তু বুঝি আর না বুঝি আসল টানটা ছিল আত্মীয়তার। এখন সেটা যে কমেছে তাতে সন্দেহ প্রকাশের সুযোগটা কোথায়? মানুষে মানুষে বিচ্ছিন্নতা বেড়েছে। লোকে আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে। প্রতিযোগিতা আগেও ছিল, কিন্তু এখন সেটা গগনস্পর্শী। পরিবারের সঙ্গে পরিবারের, একই পরিবারের একাংশের সঙ্গে অপরাংশের দ্বন্দ্ব, বিরোধ, প্রতিযোগিতা প্রায়ই উৎকট হয়ে ওঠে। যাতায়াতও কষ্টকর বইকি। যানবাহনের সুযোগ সংক্ষিপ্ত, যানজট ভয়ংকর। ইচ্ছা থাকলেও যাওয়া হয় না। একটা বৃত্তের মধ্যেই ঘোরাফেরা করছি। বয়সকালে আমি নিজে থাকতাম বিশ্ববিদ্যালয় পাড়াতে। আব্বা-আম্মা থাকতেন পুরান ঢাকায়। ঈদের দিন বিকালের দিকে আমার স্ত্রী ও আমি যখন আব্বা-আম্মার সঙ্গে দেখা করতে যেতাম তখন টের পেতাম ঈদ আসলে এসেছে ওইসব পুরোনো রাস্তা ও আবাসভূমিতে, যেখানে দুই পাশ থেকে গান বাজছে, ছেলেমেয়েরা সবাই রঙিন হয়ে চলাফেরা করছে, বয়স্করা জড়িয়ে ধরছে একে অন্যকে, সর্বত্রই প্রাণ, সবার মধ্যেই টগবগে জীবন। আমরা বুঝতাম এবং নিজেদের মধ্যে বলাবলি করতাম, ঈদ দেখতে হলে এখানে আসতে হয়। এখন আমার আব্বা জীবিত নেই, আম্মাও নেই, তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যখন যেতাম তখন দেখতাম আগের সেই প্রাণ আর নেই। আমার নিজের দেখার চোখ বদলেছে, এটা তো অবশ্যই সত্য, কিন্তু এত বেশি ভিড় বেড়েছে পুরান ঢাকায়, এতই জনাকীর্ণ পথঘাট যে আগের সেই সামাজিকতাটা অনেকটা চাপা ও ঢাকা পড়ে গেছে। রুদ্ধশ্বাস দশা।

সামাজিকতা এখন বিপদের মুখে পড়েছে। ঈদের উৎসব যখন সামাজিক ও সর্বজনীন হতে চায় তখন সামাজিকতার ওই বিপদগ্রস্ত দিকটা বেশ পরিষ্কার হয়ে ওঠে। উৎসবের আলো অন্ধকারটা ধরিয়ে দেয়। দুই কারণে ঘটেছে এ বিপদ। একটি আত্মকেন্দ্রিকতা, অন্যটি বৈষম্য। এরা যে পরস্পরবিচ্ছিন্ন তা নয়, একেবারেই সংলগ্ন বটে।

আত্মকেন্দ্রিকতাটা যখন তখন এবং অতি অনায়াসে চোখে পড়ে। প্রকাশটা খুবই পীড়াদায়ক হয়ে ওঠে যখন কারও মৃত্যু উপলক্ষে সমবেত হই। সেখানে খাবারদাবারের একটা আয়োজন থাকে তো বটেই, কেন থাকে তার ব্যাখ্যা নিশ্চয়ই আছে, কিন্তু সেই ব্যাখ্যায় যাওয়ার দরকার নেই। তার চেয়েও ব্যাপকহারে যা ঘটে সেটা হলো মৃত মানুষটিকে ভুলে গিয়ে নিজেদের নিয়ে আলোচনা। কি মহিলা মহলে, কি পুরুষের ভিতরে কথাবার্তা চলে নিজেদের চিন্তা, দুশ্চিন্তা, অর্জন, সন্তানসন্ততির উন্নতি, এমনকি কার কী অসুখবিসুখ ও কোথায় চিকিৎসা তা নিয়েও। রাজনীতিও চলে আসে। তা নিয়ে তর্কবিতর্কের উপক্রমও ঘটে। কিন্তু যিনি মারা গেছেন তিনি থাকেন উপেক্ষিত, পরিণত হন উপলক্ষে।

এর চেয়েও বড় সত্য হলো বৈষম্য। ঈদ উপলক্ষে এ বৈষম্য যেভাবে উন্মোচিত হয়ে যায় তেমনভাবে বোধ করি আর কখনই ঘটে না। বিশেষ করে অভিজাত এলাকাগুলোতে যে দৃশ্য চোখে পড়ে তা মর্মবিদারক। বিত্তবানরা গাড়িতে করে আসেন, তাদের ড্রাইভাররা নামাজে কীভাবে যোগ দেবে তা ড্রাইভারদের নিজ নিজ দুশ্চিন্তা, মালিকদের নয়। ড্রাইভাররা তবু ভাগ্যবান, মসজিদের চারপাশে যে অসংখ্য হতদরিদ্র মানুষ জড়ো হয়, ফিতরা বা এমনি কিছু পয়সা পাবে এ আশায় হাত পেতে থাকে, পরস্পরের ভিতর ঠেলাধাক্কা বাধায়, তাদের জন্য মসজিদের ভিতরে ঢোকাটা অপ্রাসঙ্গিক, তাদের আশার কেন্দ্রবিন্দু একটাই-সহৃদয়তার সম্ভাবনা। কেবল ঈদের দিনে কি? রোজার শুরু থেকেই এ ভিড়। গ্রাম থেকে চলে আসে অসহায় মানুষ। থাকে রাস্তায়। তারা কী খায়, কেমন করে থাকে খোঁজ রাখার অবকাশ কোথায় ব্যস্ত ও বিচ্ছিন্ন মানুষের? না, কেউ খোঁজ করে না। ইসলাম ধর্মের ঘোষিত একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য যে সাম্য তা কার্যকর থাকে না।

বিচ্ছিন্নতা ও বৈষম্য দুটিই এসেছে পুঁজিবাদ থেকে। দেশে উন্নতি যে একেবারেই হয়নি তা নয়, কিছুটা অবশ্যই হয়েছে। অস্বীকার করবে কোন অন্ধ? কিন্তু এ উন্নতির চরিত্রটা হচ্ছে পুঁজিবাদী, যা একদিকে মানুষকে পরস্পরবিচ্ছিন্ন এমনকি আত্মবিচ্ছিন্ন করে, অন্যদিকে নির্মম হাতে বৃদ্ধি করে চলে বৈষম্য। ওই উন্নতির ফাঁদে আমরা পড়েছি। ফলে সামাজিকতা বিপদগ্রস্ত হচ্ছে। ঈদের উৎসব এসে এ সত্যটা সবলে এবং নতুনভাবে আচ্ছাদনমুক্ত করে দেয়। কিন্তু সামাজিকতা তো অত্যাবশ্যক। মানুষ তো মানুষ থাকবে না, যদি সে সামাজিক না হয়, পরিণত হবে হয় যন্ত্রে, নয়তো পশুতে। কোনোটাই তার মনুষ্যত্বের জন্য সংরক্ষক হতে পারে না। হচ্ছেও না।

আমরা সামাজিকতা চাই। খুব বেশি করেই চাই, কেননা তার ভয়াবহ অভাব দেখা দিয়েছে। এ সামাজিকতার প্রকাশ ও বিকাশে উৎসবের ভূমিকাটা খাটো করে দেখার কোনো উপায় নেই। সেসব উৎসব দরকার যেগুলো ব্যক্তিগত বা পারিবারিক নয়, সামাজিক। ঈদ ও পূজা ধর্মীয় উৎসব বটে। কিন্তু একটা সময় আমাদের এ বাংলাদেশেই ছিল যখন উভয় উৎসবেই অন্যরা যোগ দিত, ঈদে হিন্দুরা দাওয়াত পেত, পূজায় মুসলমানরা দেবদেবীর মূর্তি দেখতে যেত, প্রসাদও পেয়ে যেত। এখন তেমনটা নেই। ধর্মীয় উৎসবের বাইরে যে সর্বজনীন দিনগুলো রয়েছে, যেমন পয়লা বৈশাখ, নবান্ন, একুশে ফেব্রুয়ারি ও বিজয় দিবস সেগুলো ধর্মনিরপেক্ষ, পরিপূর্ণরূপেই অসাম্প্রদায়িক ও ইহজাগতিক। তাদের পক্ষে সর্বজনীনভাবে সামাজিক হওয়ার কথা। কিন্তু হয় কি? না, হয় না। পয়লা বৈশাখ মধ্যবিত্তের জন্য যতটা আনন্দ নিয়ে আসে বিপন্ন কৃষকের জন্য তার একাংশও আনতে পারে না, উপায় নেই আনবার। একুশে ফেব্রুয়ারি শিক্ষিত মানুষ শহীদ মিনারে যায়, অন্যরা দূরেই থাকে। নবান্নও এখন আর সব মানুষের অনুষ্ঠানে নেই, এমনকি কৃষির সঙ্গে যুক্ত মানুষেরও নয়। বিজয় দিবস এলে নতুন করে পুরোনো সত্যটাই জানা হয়ে যায়-কিছু মানুষের জন্য স্বাধীনতা এসেছে, মুক্তি আসেনি জনগণের। আমরা জোর গলায় বলতে পারি এবং বলবও যে সামাজিকতা চাই। দরকার উৎসবের। প্রয়োজন আনন্দের। কিন্তু সে তো আসবে না, আসছেও না, যতদিন আসার পথের প্রতিবন্ধক দূর না হয়। বলার অপেক্ষা রাখে না, প্রথম ও প্রধান প্রতিবন্ধকটি হচ্ছে অর্থনৈতিক; যাকে আমরা পুঁজিবাদ বলে চিহ্নিত করতে পারি, তাকে চিনবার সুবিধার জন্য। কিন্তু অর্থনীতির সঙ্গে রাজনীতিও আছে। খুব ভালোভাবেই জড়িয়ে রয়েছে। রাজনীতি মানে রাষ্ট্রক্ষমতা। সে রাষ্ট্রক্ষমতাই আসলে নিয়ামকের ভূমিকা ধারণ করে বসে রয়েছে, অনড়ভাবে।

অনেককাল আমরা পরাধীন ছিলাম। রাষ্ট্রক্ষমতা ছিল বিদেশিদের হাতে। এখন তা চলে এসেছে স্বদেশিদের হাতে। একেই, এই চলে আসাটাকেই বলছি স্বাধীনতা। কিন্তু রাষ্ট্রক্ষমতা তো জনগণের কাছে যায়নি, জনগণ রাষ্ট্রের কর্তা হয়নি। কর্তা একটি বিশেষ শ্রেণি। এ শাসকশ্রেণিই বিভিন্ন নামে ও পোশাকে কর্তৃত্ব করছে এবং বিচ্ছিন্ন ও বৈষম্য বৃদ্ধির সর্বনাশা কাজে নিয়োজিত রয়েছে। এদের জন্য প্রধান বিবেচ্য বিষয় জনগণের দুর্ভোগ ও যন্ত্রণা নয়, প্রধান বিষয় হলো নির্বাচন, অর্থাৎ ক্ষমতায় যাওয়া-না যাওয়া। এরা তাই সংলাপ করে নির্বাচনের আয়োজন নিয়ে; সংলাপে বসে না জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের উপায় ও পদ্ধতি নিয়ে। দেশে সুশীল সমাজ আছে, তারাও যে আসলে এ শাসকশ্রেণির অপরিহার্য অংশ তা অত্যন্ত পরিষ্কার হয়ে যায় যখন দেখা যায় তাদের প্রধান উদ্বেগটা হচ্ছে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের আবশ্যকতা নিয়ে। শাসকশ্রেণির বিদেশি মুরুব্বিদেরও বিবেচ্য বিষয় ওইটাই, তথাকথিত সুষ্ঠু নির্বাচন। জনগণ মরল কি বাঁচল তা নিয়ে কারও মাথাতেই কোনো ধরনের ব্যথা নেই। সমস্যাটা তো শাসকশ্রেণির কোন অংশ নির্বাচিত হবে সেটা নয়, সমস্যাটা হচ্ছে শাসকশ্রেণিকে কীভাবে পরাভূত করে মানুষের সামাজিকতা তথা মনুষ্যত্ব রক্ষা করা যাবে সেটাই। সেদিকটা উপেক্ষা করে যতই ঢাকঢোল বাজানো হোক না কেন, তাতে নতুন একটা নির্বাচনি উৎসব (আশা করব সহিংস নয়) হয়তো পাব, তাকে তামাশাও বলা যাবে, কিন্তু তাতে মনুষ্যত্ব রক্ষা করার পথে আমরা এগোতে পারব না। এগোনোর পথটা স্পষ্ট। সেটা হলো সমাজকাঠামোয় মৌলিক পরিবর্তন আনা। অর্থাৎ সমাজ এমনভাবে গণতান্ত্রিক করে তোলা যাতে মানুষে মানুষে মৈত্রী প্রতিষ্ঠিত হবে এবং সব মানুষই মুক্ত হবে।

তখন আমাদের উৎসবগুলো হবে সর্বজনীন, সবাই হয়তো সব উৎসবে আসবে না, কিন্তু সবার জন্যই দরজা থাকবে উন্মুক্ত, সুযোগ থাকবে প্রসারিত। সেজন্য রাজনীতি ও রাজনৈতিক দল দরকার হবে। তেমন রাজনীতির ও দলের যাদের অঙ্গীকার হবে বিদ্যমান শাসকশ্রেণিকে হটিয়ে রাষ্ট্রকে জনগণের করা এবং সমাজ থেকে বিচ্ছিন্নতা ও বৈষম্য যত বেশি পরিমাণে পারা যায় সরিয়ে ফেলা।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
আলোচনার মাধ্যমে সব সমাধান সম্ভব
আলোচনার মাধ্যমে সব সমাধান সম্ভব
ছুরি মেরে ব্যবসায়ীকে হত্যা পিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
ছুরি মেরে ব্যবসায়ীকে হত্যা পিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা বাড়াবে জটিলতা
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা বাড়াবে জটিলতা
একাধিক আঞ্চলিক সহযোগিতা চুক্তি ও সমঝোতায় স্বাক্ষর
একাধিক আঞ্চলিক সহযোগিতা চুক্তি ও সমঝোতায় স্বাক্ষর
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট অপসারিত
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট অপসারিত
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
বৈঠককে ইতিবাচক দেখছে বিএনপি
বৈঠককে ইতিবাচক দেখছে বিএনপি
ইউনূস-মোদির বৈঠক আশা জাগিয়েছে
ইউনূস-মোদির বৈঠক আশা জাগিয়েছে
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
মুক্তাগাছায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মুক্তাগাছায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডোবা থেকে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার
বরিশালে ডোবা থেকে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কালীগঞ্জে রেল ব্রিজের নিচ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
কালীগঞ্জে রেল ব্রিজের নিচ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোতে প্রথম এইচ৫এন১ বার্ড ফ্লু রোগী শনাক্ত
মেক্সিকোতে প্রথম এইচ৫এন১ বার্ড ফ্লু রোগী শনাক্ত

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অষ্টমী স্নানে ব্রহ্মপুত্র নদে পুণ্যার্থীদের ঢল
অষ্টমী স্নানে ব্রহ্মপুত্র নদে পুণ্যার্থীদের ঢল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের শিকার জমজ দুই বোনকে আইনি সহায়তা প্রদানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ধর্ষণের শিকার জমজ দুই বোনকে আইনি সহায়তা প্রদানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীর ফেলে যাওয়া ১৮ ভরি স্বর্ণ ‍ফিরিয়ে দিলেন অটোরিকশাচালক
ব্যবসায়ীর ফেলে যাওয়া ১৮ ভরি স্বর্ণ ‍ফিরিয়ে দিলেন অটোরিকশাচালক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩২৯টি উপজেলায় হচ্ছে টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ
৩২৯টি উপজেলায় হচ্ছে টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডার্ক এনার্জি স্থির নয়! বিজ্ঞানীদের সামনে নতুন ধাঁধা
ডার্ক এনার্জি স্থির নয়! বিজ্ঞানীদের সামনে নতুন ধাঁধা

২৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ঈদের ছুটিতে ঢাকা ছেড়েছেন ১ কোটি সিমধারী, ফিরেছেন ৪৪ লাখ
ঈদের ছুটিতে ঢাকা ছেড়েছেন ১ কোটি সিমধারী, ফিরেছেন ৪৪ লাখ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঈদের পঞ্চম দিনেও ‘দাগি’-‘জংলি’র দাপট অব্যাহত, আয় কত?
ঈদের পঞ্চম দিনেও ‘দাগি’-‘জংলি’র দাপট অব্যাহত, আয় কত?

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

পতেঙ্গায় ১ কেজি স্বর্ণালংকারসহ আটক ৫
পতেঙ্গায় ১ কেজি স্বর্ণালংকারসহ আটক ৫

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‌‘শিক্ষার্থীরা পাস করে চাকরির জন্য নেতাদের পেছনে ঘুরতে হবে না’
‌‌‘শিক্ষার্থীরা পাস করে চাকরির জন্য নেতাদের পেছনে ঘুরতে হবে না’

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগৈলঝাড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী মাদকবিরোধী প্রচারণা শুরু
আগৈলঝাড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী মাদকবিরোধী প্রচারণা শুরু

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি নেতার বহিষ্কারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
বিএনপি নেতার বহিষ্কারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা-তিতাসে অষ্টমী গঙ্গাস্নানে উপচেপড়া ভিড়
মেঘনা-তিতাসে অষ্টমী গঙ্গাস্নানে উপচেপড়া ভিড়

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কসবায় যুবককে ডেকে নিয়ে হত্যার অভিযোগ
কসবায় যুবককে ডেকে নিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে টাকা ধার না দেওয়ায় যুবক খুন
সিলেটে টাকা ধার না দেওয়ায় যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে জেলেদের জালে মিলল বৃদ্ধার লাশ
চট্টগ্রামে জেলেদের জালে মিলল বৃদ্ধার লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুন্সিগঞ্জে ধলেশ্বরী নদীর তীরে অষ্টমী স্নান উৎসব পালিত
মুন্সিগঞ্জে ধলেশ্বরী নদীর তীরে অষ্টমী স্নান উৎসব পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাশের গন্ধে ভারী মিয়ানমারের সাগাইংয়ের বাতাস
লাশের গন্ধে ভারী মিয়ানমারের সাগাইংয়ের বাতাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাংকর আইল্যান্ড, যেখানে পাহাড় ও সমুদ্রের অসাধারণ মিতালি!
পাংকর আইল্যান্ড, যেখানে পাহাড় ও সমুদ্রের অসাধারণ মিতালি!

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এই মেয়েরাই সামনের দিনেও আমাদের পথ দেখাবে (ভিডিও)
এই মেয়েরাই সামনের দিনেও আমাদের পথ দেখাবে (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বাসায় ঢুকে ডাকাতি, বাধা দেওয়ায় আহত ৮
চট্টগ্রামে বাসায় ঢুকে ডাকাতি, বাধা দেওয়ায় আহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন
ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দেড় কোটি টাকা মূল্যের স্বর্ণসহ গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে দেড় কোটি টাকা মূল্যের স্বর্ণসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে নৈশপ্রহরীদের বেঁধে রেখে ৪ দোকানে ডাকাতি
জয়পুরহাটে নৈশপ্রহরীদের বেঁধে রেখে ৪ দোকানে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থানা থেকে পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না তরুণের
থানা থেকে পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না তরুণের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রংপুরে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে বলিভিয়ার জাতীয় ফুল হেলিকোনিয়া
রংপুরে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে বলিভিয়ার জাতীয় ফুল হেলিকোনিয়া

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান
আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার
পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড. ইউনূস-মোদির ৪০ মিনিটের বৈঠক, আলাপ হলো কী নিয়ে
ড. ইউনূস-মোদির ৪০ মিনিটের বৈঠক, আলাপ হলো কী নিয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস ও মোদির বৈঠক নিয়ে যা জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
ড. ইউনূস ও মোদির বৈঠক নিয়ে যা জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি
আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব
ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের
আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প
৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন
ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল
ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ
বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার
হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত
কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী
পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি
হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প
‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা
চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা
সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম
নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার
৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত
মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রয়োজনে জোটগতভাবে নির্বাচন করবে এনসিপি’
‘প্রয়োজনে জোটগতভাবে নির্বাচন করবে এনসিপি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু
আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে
প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার
লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২
কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব ছিলেন বেপরোয়া
মুজিব ছিলেন বেপরোয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট
চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ
হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক
দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও
ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দামে আগুন
ইলিশের দামে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ
মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না
দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না

নগর জীবন

‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি
‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত
দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা
রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা

নগর জীবন

হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!
আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ
কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ

নগর জীবন

নতুন জীবনের খোঁজে মাহি
নতুন জীবনের খোঁজে মাহি

শোবিজ

যৌথ পরিবারের গল্প
যৌথ পরিবারের গল্প

শনিবারের সকাল

এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো
আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো

শোবিজ

১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার

প্রথম পৃষ্ঠা

জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো
জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব
অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব

শোবিজ

বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা
বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশোর মুখে শাকিববন্দনা
নিশোর মুখে শাকিববন্দনা

শোবিজ

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন
চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন

মাঠে ময়দানে

কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট
কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট

মাঠে ময়দানে