শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০১:০২, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫

উত্তাল সারা দেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
উত্তাল সারা দেশ

মাগুরায় আট বছরের শিশু ধর্ষণে জড়িত অপরাধীদের শাস্তির দাবিতে ফুঁসে উঠেছে দেশ। ক্ষোভ-প্রতিবাদে সারা দেশে বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ, মানববন্ধন করেছেন শিক্ষার্থী, শিক্ষকসহ সচেতন নাগরিক সমাজ। এ ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন। কন্যাশিশু ও নারী নির্যাতন-নিপীড়নের ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরাম। জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের ২০৬টি সদস্য সংগঠনের পক্ষে সভাপতি ড. বদিউল আলম মজুমদার ও সহসভাপতি শাহীন আক্তার ডলি এক বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছেন। শিশু ও নারী ধর্ষণের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ)। ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষের জরুরি পদক্ষেপ দাবি করে বিবৃতি দিয়েছে সংস্থাটি। নারী ও শিশু ধর্ষণ এবং নির্যাতনের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব)। গতকাল সংগঠনের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম ও মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. মোর্শেদ হাসান খান এক বিবৃতিতে এ কথা জানান। মাগুরা প্রতিনিধি জানান, শিশু ধর্ষণের আসামিদের ফাঁসির দাবিতে গতকাল বেলা ১১টা থেকে ২টা পর্যন্ত আদালত চত্বরে অবস্থান নেয় মাগুরার ছাত্র-জনতা। ধর্ষকের ফাঁসির আদেশ না হওয়া পর্যন্ত তারা কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। এর আগে সকালে শহরে বিক্ষোভ মিছিল শেষে তারা মাগুরা চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান নেয়। পরে তারা ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করেন। সমাবেশে মাগুরা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক শায়েদ হাসান টগর বলেন, আমরা কথা দিচ্ছি ধর্ষকদের পক্ষে মাগুরার কোনো আইনজীবী আদালতে দাঁড়াবে না।

আন্দোলনকারীরা রাস্তার ওপর জোহরের নামাজ আদায় করেন। এ সময় সেনাসদস্যরা সেখানে এসে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলেন। সেনাসদস্যদের আশ্বাসে আন্দোলনকারীরা ওই স্থান থেকে সরে গিয়ে শহরের ভায়না মোড়ে মাগুরা-ঢাকা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন। এতে রাস্তার দুই পাশে দীর্ঘ যানজট দেখা যায়। মাগুরা জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী কমিটি এক জরুরি সভা ডেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ধর্ষণের ঘটনায় আসামিদের পক্ষে কোনো আইনজীবী আদালতে দাঁড়াবে না। ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনায় বিক্ষোভ, মিছিল, সমাবেশে উত্তাল ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ধর্ষণ প্রতিরোধ ও ধর্ষকের প্রকাশ্যে মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিতের দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করেছেন বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি সমাবেশ করেছেন শিক্ষকরাও। গতকাল প্রথম প্রহর থেকেই বিক্ষোভ শুরু হয় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে।

প্রথম প্রহরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ধর্ষণবিরোধী মঞ্চ ঘোষণা করেন। হল থেকে নারী শিক্ষার্থীরা বের হয়ে এসে বিক্ষোভ করেন। সকাল থেকেই বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা ধর্ষকের বিচারের দাবিতে নিজ নিজ বিভাগের ব্যানারে বিক্ষোভ করেন। এ ছাড়াও ধর্ষণের প্রতিবাদে ও ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকরের দাবিতে শিক্ষার্থীদের লাঠিমিছিলসহ একাধিক বিক্ষোভ হয় ক্যাম্পাসে। গতকাল পর্যন্ত ধর্ষকের বিচার দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক বিভাগের শিক্ষার্থীরা। বিক্ষোভে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগ দিয়ে লোকপ্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দা লাসনা কবির বলেন, আমরা দৃষ্টান্তমূলক কোনো শাস্তি এখন পর্যন্ত দেখতে পাইনি। আমরা যদি ধর্ষকদের উপযুক্ত ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে পারি, তাহলে ধর্ষকরা ভয় পেয়ে আর অপরাধ করবে না।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাব্বির আহমেদ বলেন, সারা দেশে নারীদের ওপর ধর্ষণের নামে যে নারকীয় নির্যাতন চলছে তার জন্য আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছি। বেলা ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার সামনে নারীর প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ সমাবেশ করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। এ সময় সারা দেশে অব্যাহত ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনায় নারী উপদেষ্টার ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক তাসনীম মাহবুব সিরাজ।

তিনি বলেন, নারী উপদেষ্টারা কোথায়? তারা তো স্বপ্রণোদিত হয়ে মামলা করতে পারেন। নারী বিচারক, আইনজীবীরা এটা করতে পারেন। কিন্তু কজন করছেন। নারী উপদেষ্টারা কী আদৌ আছেন? দেশে কী ঘটছে, ওনারা কী সে ব্যাপারে সচেতন? ওনারা তো এগিয়ে আসতে পারেন, সরকারকে চাপ প্রয়োগ করতে পারেন। কিন্তু সেরকম কোনো উদ্যোগ দেখছি না।

তিনি বলেন, অনেকে এখন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চাচ্ছেন। আমি বারবার লিখছি, আমি ওনার পদচ্যুতি চাই। এ ছাড়াও আইন উপদেষ্টা; ওনার ব্যাপারে যত কম বলা যায়, ততই ভালো। ওনারা কী করছেন? আমরা একটা জবাবদিহিমূলক সরকার কেন পাচ্ছি না? প্রশ্ন তোলেন তিনি। গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন বলেন, পরিবার থেকে শুরু করে জনপরিসরে নারীদের ওপর যে নিপীড়ন, তা হঠাৎ করা হয়েছে বলার সুযোগ নেই। নির্যাতন হচ্ছে একধরনের ক্ষমতার বিস্তার।

উত্তাল সারা দেশ

বিশেষ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে ধর্ষণে জড়িতদের বিচারের দাবিতে মুখে লাল কাপড় বেঁধে গতকাল বিক্ষোভ কর্মসূচি ও মানববন্ধন করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ঢামেক) শিক্ষার্থীরা। একই সঙ্গে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেন তারা। ঢাকা মেডিকেলের মিলন চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আসেন শিক্ষার্থীরা। পরে তারা সেখানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন।

আমাদের প্রতিনিধিরা জানান, সম্প্রতি সংঘটিত ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনার প্রতিবাদে মধ্যরাতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। তারা ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসির দাবিও জানান। গত শনিবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলা এলাকা থেকে একটি মিছিল বের করেন তারা। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটকসংলগ্ন ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে গিয়ে অবস্থান নেয়। সেখানে শিক্ষার্থীরা রাত আড়াইটা থেকে তিনটা পর্যন্ত মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন। এতে সড়কের উভয় লেনে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। সাধারণ শিক্ষার্থীরা অন্তর্বর্তী সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়ে ধর্ষকদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান এবং নারী ও সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান।

শিশু ধর্ষণের বিচার দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। ক্লাস বর্জন করে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে সড়ক অবরোধ করেছেন শিক্ষার্থীরা। গতকাল দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে এ দাবি জানানো হয়। ক্যাম্পাসের প্যারিস রোডে একত্র হয়ে এক ঘণ্টা ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করে ধর্ষণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান। বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে নারীর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদ জানিয়েছে শিক্ষক নেটওয়ার্ক। এতে সমাজে নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত ও ধর্ষক-নিপীড়দের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়।

ধর্ষণের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের দ্রুত সময়ে সর্বোচ্চ শাস্তি কার্যকরের দাবিতে শনিবার মধ্যরাতে বিক্ষোভ করেছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় মাগুরায় শিশুর ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে তারা মিছিল করে। গত শনিবার রাত আড়াইটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের খান জাহান আলী হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা বাইরে বেরিয়ে আসেন। তাদের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে খান বাহাদুর আহসানউল্লাহ হল। বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ রুহুল আমিন হলের শিক্ষার্থীরা তাদের সঙ্গে যোগ দেন। পরে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন চত্বর ও হল প্রদক্ষিণ করে হাদি চত্বরে জড়ো হন। কুমিল্লা নগরীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা। গতকাল নগরীর কান্দিরপাড় পূবালী চত্বরে এ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়েছে। এ সময় ধর্ষণবিরোধী স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে পুরো নগরী।

ধর্ষকদের ফাঁসির দাবিতে নেত্রকোনায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে সামাজিক সংগঠনগুলো। গতকাল শহরের মোক্তারপাড়া পুরাতন কালেক্টরেট প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচিতে জমায়েত হয় নানা শ্রেণিপেশার মানুষ। পরে ডিসি কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন তারা। বিক্ষোভে বক্তব্য দেন জেলা নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সম্পাদক আলপনা বেগম, সাবেক সম্পাদক কোহিনূর বেগম প্রমুখ।

গাজীপুরের শ্রীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন করেছে স্কুলশিক্ষার্থী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা। উপজেলার মডেল থানার মূল ফটক থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে মাওনা-শ্রীপুর আঞ্চলিক সড়কের বিভিন্ন স্থান প্রদক্ষিণ করে থানা চত্বরে এসে শেষ হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
আলোচনার মাধ্যমে সব সমাধান সম্ভব
আলোচনার মাধ্যমে সব সমাধান সম্ভব
ছুরি মেরে ব্যবসায়ীকে হত্যা পিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
ছুরি মেরে ব্যবসায়ীকে হত্যা পিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা বাড়াবে জটিলতা
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা বাড়াবে জটিলতা
একাধিক আঞ্চলিক সহযোগিতা চুক্তি ও সমঝোতায় স্বাক্ষর
একাধিক আঞ্চলিক সহযোগিতা চুক্তি ও সমঝোতায় স্বাক্ষর
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট অপসারিত
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট অপসারিত
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
বৈঠককে ইতিবাচক দেখছে বিএনপি
বৈঠককে ইতিবাচক দেখছে বিএনপি
ইউনূস-মোদির বৈঠক আশা জাগিয়েছে
ইউনূস-মোদির বৈঠক আশা জাগিয়েছে
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার
হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার
৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোর জোড়া গোল, আল-হিলালকে হারালো আল-নাসর
রোনালদোর জোড়া গোল, আল-হিলালকে হারালো আল-নাসর

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর চোটে ১৪ সপ্তাহ মাঠের বাইরে স্টোন
হাঁটুর চোটে ১৪ সপ্তাহ মাঠের বাইরে স্টোন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা
চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাপুয়া নিউ গিনিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা
পাপুয়া নিউ গিনিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছর পর বাংলা সিনেমায় ফিরছেন রাখী
২২ বছর পর বাংলা সিনেমায় ফিরছেন রাখী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে অটোরিকশা-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১
চাঁদপুরে অটোরিকশা-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরিমানায় খেলার অনুমতি মিলল এমবাপে-রুডিগারদের, রিয়ালের স্বস্তি
জরিমানায় খেলার অনুমতি মিলল এমবাপে-রুডিগারদের, রিয়ালের স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত, অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা
ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত, অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ৫.২ মাত্রার ভূমিকম্প
নেপালে ৫.২ মাত্রার ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত
ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু
আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শুল্ক একটি ‘জাতীয় সংকট’ : জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক একটি ‘জাতীয় সংকট’ : জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানের দ্বিনি শিক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক
সন্তানের দ্বিনি শিক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, শিশুসহ নিহত ৫
বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, শিশুসহ নিহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব আচরণ শিখিয়ে গেল মাহে রমজান
যেসব আচরণ শিখিয়ে গেল মাহে রমজান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় অ্যাম্বুলেন্সে অগ্নিকাণ্ড ইসরায়েলি ‘যুদ্ধাপরাধ’ হতে পারে : জাতিসংঘ কর্মকর্তা
গাজায় অ্যাম্বুলেন্সে অগ্নিকাণ্ড ইসরায়েলি ‘যুদ্ধাপরাধ’ হতে পারে : জাতিসংঘ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২
কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনা সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মনির গ্রেফতার
বরগুনা সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মনির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেচ পাম্পে গোসল করতে যাওয়ায় কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা
সেচ পাম্পে গোসল করতে যাওয়ায় কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের
আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে
প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের প্রচেষ্টা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না : গোলাম পরওয়ার
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের প্রচেষ্টা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না : গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত
কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত
মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবককে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবককে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরেন্দ্র মোদিকে যে উপহার দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
নরেন্দ্র মোদিকে যে উপহার দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ চাইলো বাংলাদেশ
শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ চাইলো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম দফায় ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা নিতে রাজি মিয়ানমার
প্রথম দফায় ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা নিতে রাজি মিয়ানমার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস-মোদির ৪০ মিনিটের বৈঠক, আলাপ হলো কী নিয়ে
ড. ইউনূস-মোদির ৪০ মিনিটের বৈঠক, আলাপ হলো কী নিয়ে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার
পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড. ইউনূস ও মোদির বৈঠক নিয়ে যা জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
ড. ইউনূস ও মোদির বৈঠক নিয়ে যা জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক
ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় গ্রেনেড বাবুর বাড়িতে অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৩
খুলনায় গ্রেনেড বাবুর বাড়িতে অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিশোধ নিল চীন, মার্কিন পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ৩৪% শুল্ক আরোপ
প্রতিশোধ নিল চীন, মার্কিন পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ৩৪% শুল্ক আরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প
৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের
আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান
বাংলাদেশ বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ্যুত্থানের সময় গ্রেফতার, সৌদিতে জেল খেটে দেশে ফিরলেন ১০ প্রবাসী
অভ্যুত্থানের সময় গ্রেফতার, সৌদিতে জেল খেটে দেশে ফিরলেন ১০ প্রবাসী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন
ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউনূস-মোদি বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে: প্রেস সচিব
ইউনূস-মোদি বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘ ১৫ বছর পর বঞ্চিত কমিউনিটি নেতারা দাওয়াত পেলেন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে
দীর্ঘ ১৫ বছর পর বঞ্চিত কমিউনিটি নেতারা দাওয়াত পেলেন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল
ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত
কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত এনসিপি: সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত এনসিপি: সারজিস

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই দিন ধরে তুর্কি বিমানবন্দরে আটকা ২৫০ যাত্রী
দুই দিন ধরে তুর্কি বিমানবন্দরে আটকা ২৫০ যাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি
হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসিয়ান সদস্যপদের জন্য থাইল্যান্ডের সমর্থন চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসিয়ান সদস্যপদের জন্য থাইল্যান্ডের সমর্থন চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিনল্যান্ডকে এভাবে সংযুক্ত করা যায় না : যুক্তরাষ্ট্রকে ডেনমার্ক
গ্রিনল্যান্ডকে এভাবে সংযুক্ত করা যায় না : যুক্তরাষ্ট্রকে ডেনমার্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছে আইএমএফের প্রতিনিধি দল
শনিবার ঢাকায় আসছে আইএমএফের প্রতিনিধি দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠক প্রয়োজন ছিল: মির্জা আব্বাস
ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠক প্রয়োজন ছিল: মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন আয়োজন করা সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার’
‘যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন আয়োজন করা সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিঠামইনে কৃষকের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে রহস্য
মিঠামইনে কৃষকের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে রহস্য

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত
মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব ছিলেন বেপরোয়া
মুজিব ছিলেন বেপরোয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট
চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক
দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও
ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ
হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিশের দামে আগুন
ইলিশের দামে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না
দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না

নগর জীবন

‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি
‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা
রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা

নগর জীবন

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ
কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ

নগর জীবন

আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!
আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ
মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন জীবনের খোঁজে মাহি
নতুন জীবনের খোঁজে মাহি

শোবিজ

নিশোর মুখে শাকিববন্দনা
নিশোর মুখে শাকিববন্দনা

শোবিজ

আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো
আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো

শোবিজ

১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব
অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব

শোবিজ

জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো
জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন
চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন

মাঠে ময়দানে

বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা
বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের ২০৩১ বিশ্বকাপ যুক্তরাষ্ট্রে
মেয়েদের ২০৩১ বিশ্বকাপ যুক্তরাষ্ট্রে

মাঠে ময়দানে

কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট
কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট

মাঠে ময়দানে

চেলসির শীর্ষ চারের লড়াই
চেলসির শীর্ষ চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা