শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৯, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

অর্থনীতি না বাঁচলে গণতন্ত্র বাঁচবে না

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
অর্থনীতি না বাঁচলে গণতন্ত্র বাঁচবে না

অর্থনীতি এবং গণতন্ত্র একে অন্যের পরিপূরক। অনেকটা রেললাইনের মতো। রেল যেমন দুটি লাইন ছাড়া চলতে পারে না, ঠিক তেমনি একটি রাষ্ট্র রাজনীতি এবং অর্থনীতির ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থান ছাড়া চলতে পারে না। রাজনীতি ঠিক না থাকলে যেমন অর্থনীতি ভঙ্গুর হয়ে পড়ে, তেমনি অর্থনীতি না বাঁচলে গণতন্ত্রের মৃত্যু হয়। সুশাসন, জবাবদিহি ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ অর্থনীতিকে এগিয়ে নেয়। বিনিয়োগকারীদের আস্থা সৃষ্টি করে। ঠিক তেমনি অর্থনীতিকে সহায়ক পরিবেশ না দিলে গণতন্ত্র চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। গণতন্ত্র বিকাশের জন্য অর্থনীতিতে স্বস্তি অপরিহার্য। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে আমরা যদি ইতিহাস পর্যালোচনা করি তাহলে দেখব যে, যখন গণতন্ত্র ধ্বংস হয়েছে, রাজনীতি নষ্ট হয়েছে তখন অর্থনীতিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, মুখ থুবড়ে পড়েছে। আবার যখন অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েছে, তখন গণতন্ত্র রক্ষা পায়নি। বাংলাদেশের ইতিহাস নয়, গোটা বিশ্বের ইতিহাসই এরকম। বিগত সাড়ে ১৫ বছর দেশে কোনো রাজনীতি ছিল না। রাজনীতির নামে মূলত একদলীয় কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থা কায়েম করা হয়েছিল। ফলে অর্থনীতিও সঠিক পথে চলেনি, বরং ব্যবসায়ী, শিল্পোদ্যোক্তাদের বাধ্য করা হয়েছিল ক্ষমতাসীন দলের আজ্ঞাবহ হতে, সরকারের নিয়ন্ত্রণ ছিল সর্বত্র। ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে এবং সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখলে ব্যবসায়ীদের ব্যবসা করা ছিল অসম্ভব। সেই বাস্তবতায় একদিকে যেমন ব্যবসায়ীরা অনেকটা বাধ্য হয়েই তৎকালীন শাসক দলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন, হাজার হাজার কর্মসংস্থানের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য তাঁদের সামনে আর কোনো বিকল্প ছিল না। সেই অবস্থা থেকে উত্তরণের পথ খোলে গত বছরের জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার এক অভূতপূর্ব অভ্যুত্থানের মাধ্যমে। এই জুলাই বিপ্লব ছিল একটি নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের আকাক্সক্ষা। সেই নতুন বাংলাদেশ কেমন হবে তা নিয়ে এখন নানারকম আলাপ-আলোচনা চলছে। কিন্তু এসব আলোচনায় অর্থনৈতিক ভাবনাগুলো সামনে আসছে না। সরকারের পক্ষ থেকে প্রথম ছয় মাসের মধ্যে অনেক বিষয়ে সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছে। এ সংস্কার কমিশনগুলোর রিপোর্ট পর্যালোচনা করা, কোনটিকে গ্রহণ করা হবে, কোনটি গ্রহণ করা হবে না- তা নিয়ে একটি ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য জাতীয় ঐকমত্য কাউন্সিল গঠিত হয়েছে। এ কাউন্সিলের একটি বৈঠকও গত ১৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন যে, সরকারের দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু হয়েছে এবং ডিসেম্বরের মধ্যে একটি নির্বাচন হওয়ার ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টা, নির্বাচন কমিশন আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। নির্বাচন হবে কিন্তু দেশে অর্থনীতির কী হবে- সেটি যেন এখনো উপেক্ষিত। বরং এ সরকারের কিছু পদক্ষেপ ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, বিনিয়োগকারীদের উদ্বিগ্ন করে তুলেছে। বেসরকারি খাত হয়ে পড়েছে উদ্যমহীন, হতাশ, আতঙ্কিত।

অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর গত ছয় মাসে দেশের অর্থনীতির তেমন অগ্রগতি কারও চোখে পড়েনি। অতীতের দুর্নীতির অনুসন্ধানের পাশাপাশি আগামী কর্মপরিকল্পনা এবং ব্যবসায়ীদের আস্থায় নিয়ে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টিতে আয়োজন নেই সরকারের। আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা, রিজার্ভ, এখন পুরোপুরি রেমিট্যান্সনির্ভর। প্রবাসীরা যে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন সেটিই অর্থনীতির একমাত্র সুখবর। কিন্তু অর্থনৈতিক সম্পর্কে ন্যূনতম যাদের জ্ঞান আছে, তারা জানেন যে এভাবে একটি দেশের অর্থনীতি চলতে পারে না। গত ছয় মাসে ব্যবসাবাণিজ্যের অবস্থা শোচনীয়। কোনো শিল্পোদ্যোক্তা নতুন বিনিয়োগ গ্রহণে আগ্রহী হচ্ছেন না, সাহস পাচ্ছেন না। বাস্তবতা হলো এরকম অস্থির পরিস্থিতিতে কোনো ব্যবসায়ী নতুন কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করতে চায় না। গত ছয় মাসে শত শত শিল্পকারখানা বন্ধ হয়েছে। কয়েক লাখ শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছে। ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন শিল্পকারখানায় সন্ত্রাসী তান্ডব হয়েছে, হামলা হয়েছে। এ কারখানাগুলো এখন পর্যন্ত ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। ব্যাংকিং খাতের অবস্থা খুবই নাজুক। কয়েকটি ব্যাংককে টাকা ছাপিয়ে তারল্য সরবরাহ করা হলেও সে ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। যে পরিমাণ সুদের হার নির্ধারণ করা হয়েছে তা দিয়ে আর যাই হোক ব্যবসাবাণিজ্য করা যায় না। ব্যাংকগুলোতে এখনো ডলারের সংকট তীব্র। ফলে আমদানিতে ব্যাপক রকম সংকট দেখা দিচ্ছে। আমদানি সংকটের প্রভাব পড়েছে রপ্তানিতেও। সরকার ব্যবসায়ীদের আস্থায় নিতে পারেনি এখনো। শিল্পকারখানা বন্ধ, শিল্পবান্ধব পরিবেশের অভাব, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে উৎপাদনও ব্যাহত হচ্ছে। গ্যাস, বিদ্যুৎ সংকট চালু কারখানাগুলোকেও কঠিন সংকটে ফেলেছে। এর মধ্যে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহল সরকারকে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে রীতিমতো যুদ্ধের জন্য উসকানি দিচ্ছে। বিভিন্ন ব্যবসায়ী শিল্পগ্রুপকে নানা রকমভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের দালাল তকমা দিয়ে স্বাভাবিক ব্যবসা কার্যক্রমে বাধা সৃষ্টি করা হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা কোন পরিস্থিতিতে, কীভাবে বাধ্য হয়ে স্বৈরাচারী সরকারের কাছে আনুগত্য প্রকাশ করেছিলেন, তা কারও অজানা নয়। এজন্য তাঁদের দায়ী করাটাও অযৌক্তিক। মনে রাখতে হবে, প্রকৃত শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীরা কোনো দলের নয়, দেশের দালাল। তাঁরা যা করেন তা দেশের স্বার্থেই করেন। অথচ এখন এমন একটি প্রতিকূল পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে, যেখানে তাঁরা ব্যবসা বন্ধ করে হাত-পা গুটিয়ে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। এরকম অবস্থা দেশের অর্থনীতির জন্য অশনিসংকেত। বিদ্যুৎ সংকট আস্তে আস্তে দানা বেঁধে উঠছে। আগামী গ্রীষ্ম মৌসুমে বিদ্যুৎ সংকট প্রবল হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গ্যাস সংকটের কারণে অনেক শিল্পকারখানা প্রচ- সংকটে। এ ক্ষেত্রেও সরকার যথাযথ ভূমিকা পালন করতে পারছে না। এসব বিষয়কে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে এখনই। যে কোনো দেশের অর্থনীতির গতিপ্রবাহ নির্ভর করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ওপর। যদি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো না থাকে তাহলে অর্থনীতিতে গতি আনা অসম্ভব ব্যাপার। গত সাড়ে ৬ মাসে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। নিয়ন্ত্রণহীন সন্ত্রাস শিল্পাঞ্চলে রীতিমতো আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। এরকম পরিস্থিতিতে অর্থনীতির জন্য কোনো ইতিবাচক সংকেত নেই, পূর্বাভাসও নেই। অর্থনীতির দিকে রাজনৈতিক দলগুলোর মনোযোগ কম, বরং অর্থনীতির চেয়ে রাজনৈতিক বিষয়ে তাদের আগ্রহ এবং মনোযোগ বেশি। কোন নির্বাচন আগে, কোনটা পরে ইত্যাদি নানা টানাপোড়েনের মধ্যে তারা নিজেদের ব্যস্ত রাখছেন। কিন্তু একটি কথা ভুলে গেলে চলবে না যে, দেশে যদি অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়ে, অর্থনীতি যদি স্থবির হয়ে যায় তাহলে জনগণকে স্বস্তি দেওয়া যাবে না। মানুষের মধ্যে নানারকম অসন্তোষ দানা বেঁধে উঠবে। এটি শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্রকেই আঘাত করবে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য অর্থনীতি পুনরুদ্ধার প্রয়োজন আগে।

এ সরকার অনেক বিষয় সংস্কার করেছে। কিন্তু অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধারের জন্য এখন পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট কোনো উদ্যোগ নেই। ব্যবসায়ীদের আস্থায় নিয়ে সবার সঙ্গে বৈঠক করে একটি ঐক্যবদ্ধ অর্থনৈতিক উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণের কোনো উদ্যোগ দৃশ্যমান নয়।

স্বাধীনতার ৫৩ বছরে বাংলাদেশ যে অূ¢তপূর্ব অর্থনৈতিক উন্নতি করেছে নানারকম সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও তার পেছনে প্রধান কারণ হলো বেসরকারি খাত। বেসরকারি খাতের বিনিয়োগকারীরা তাঁদের শ্রম, মেধা এবং উদ্ভাবনী সৃজনশীলতা দিয়ে নিত্যনতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ করেছেন, শিল্পকারখানার বিকাশ ঘটিয়েছেন এবং বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বাস্তবতা হলো, বাংলাদেশে কখনোই ব্যবসায়ীদের আমাদের দেশ গড়ার কারিগর হিসেবে বিবেচনা করা হয়নি। সব সময় ব্যবসায়ীদের একটি নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে চিহ্নিত করার এক ধরনের অনাকাক্সিক্ষত প্রয়াস লক্ষ্য করা যাচ্ছে। একজন ব্যবসায়ী তিনি কোনো দল-মতের নন, তিনি বাংলাদেশের, তিনি একজন শিল্পোদ্যোক্তা। তাঁর শিল্প উদ্যোগের মাধ্যমে দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ঘটে, বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়। খুব কমসংখ্যক ব্যবসায়ী আছেন, যারা লুটেরা, যারা অর্থ পাচার করেন এবং ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে লোপাট করে দেন। এরা মূলত রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় থাকেন। যেসব ব্যবসায়ী শিল্প উদ্যোগে মনোযোগী, শিল্প উদ্যোগে আগ্রহী তাঁরা নির্বিঘ্নে নির্ভয়ে ব্যবসা করতে চান। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা হলো ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলগুলো ব্যবসায়ীদের কুক্ষিগত করতে চায়, তাঁদের ব্যবহার করতে চান। যতক্ষণ পর্যন্ত ব্যবসায়ীরা তাঁদের আনুগত্য স্বীকার না করেন ততক্ষণ পর্যন্ত তাঁদের নানারকম রাজনৈতিক বাধার মুখে পড়তে হয়। এ কারণেই অনেক ব্যবসায়ী বাধ্য হয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সরকারি অনুষ্ঠানে যোগ দেন। কারণ এটি শুধু তাঁদের স্বার্থের বিষয় নয়। এর সঙ্গে লাখ লাখ উৎপাদন কর্মী, শ্রমিকের স্বার্থ জড়িত। কিন্তু অনেকেই এ বাস্তবতা উপলব্ধি করেন না। কোনো ব্যবসায়ী কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলের সমর্থক থাকতেই পারেন, সেটি ভিন্ন বিষয়। কিন্তু যেসব ব্যবসায়ী কোনো রাজনৈতিক দল করেন না বা কোনো রাজনৈতিক চিন্তাভাবনাকে লালন করেন না, তাঁরা বিভিন্ন সময় সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হন শুধু দেশের স্বার্থে। দেশের উন্নয়ন এবং উৎপাদন বৃদ্ধির স্বার্থে। কাজেই যে কোনো সরকার পরিবর্তনের পর একটা দলীয় তকমা ব্যবসায়ীদের লাগিয়ে দেওয়াটা সঠিক নয়। এর ফলে একটা নেতিবাচক বার্তা যায়। ব্যবসায়ীরা উদ্যম হারিয়ে ফেলেন। এ দেশে যেমন রাজনীতিবিদদের অবদান আছে, তাঁরা গণতন্ত্রকে সুসংহত করেন, তেমনি শিল্পোদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ীরা ছাড়া দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখা অসম্ভব ব্যাপার। আর সে কারণেই অতীতে কে কী করেছেন সেটির পেছনে না ছুটে বর্তমানে একজন শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী কীভাবে দেশকে এগিয়ে নেবেন, তাঁর ভাবনাকে গ্রহণ করা উচিত। সারা দেশে একটি ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরি করা হলো এ সরকারের প্রধান দায়িত্ব। সাড়ে ১৫ বছর আওয়ামী লীগ কীভাবে ব্যবসায়ীদের জিম্মি করেছে, কীভাবে ব্যবসায়ীদের আনুগত্যে বাধ্য করেছে তা সবাই জানে। আর সে কারণেই আমলাদের অনেককে সরকারের আনুগত্য স্বীকার করতে হয়েছে, যে কারণে সব রাজনৈতিক দলকে স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থার বাস্তবতাকে হজম করতে হয়েছে, ঠিক সেভাবেই ব্যবসায়ীরাও শুধু দেশের স্বার্থে এবং কর্মসংস্থানের লাখ লাখ কর্মীর মুখের দিকে তাকিয়ে অন্যায় মুখ বুজে সহ্য করেছেন। এজন্য কোনোভাবেই একজন ব্যবসায়ীকে দোষী করা যায় না।

এখন দেশে রাষ্ট্র সংস্কার চলছে। নানা বিষয়ে সংস্কার প্রস্তাব দেওয়া হচ্ছে। আমার মনে হয়, এসব সংস্কার প্রস্তাবে বেসরকারি খাতের সঙ্গে সরকারের সম্পর্ক বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা থাকা দরকার। ভবিষ্যতে যারাই ক্ষমতায় আসবেন তাঁরা ব্যবসায়ীদের জিম্মি করবেন না। সরকারের আনুগত্য, দেনদরবার, ঘুষ ছাড়া শিল্পোদ্যোক্তারা, ব্যবসায়ীরা তাঁদের কাজ যেন এগিয়ে নিতে পারেন সে ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট প্রতিশ্রুতি এবং অঙ্গীকার থাকতে হবে। ব্যাংক ঋণ, গ্যাসলাইন, বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে সরকারের কাছে ধরনা দিতে হবে না। মন্ত্রী, এমপিদের কাছে তদবির করতে হবে না। রাজনৈতিক কর্মসূচিতে ব্যবসায়ীদের যোগ দিতে বাধ্য করা যাবে না। সবচেয়ে বড় কথা রাষ্ট্র সংস্কারের জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের উচিত হবে দেশের প্রতিষ্ঠিত শিল্পগ্রুপ ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গেও বৈঠক করা। তাঁদের দলীয় সরকারগুলো অতীতে কীভাবে ব্যবহার করেছে তা শোনা এবং এর প্রতিকারের ব্যবস্থা নেওয়া। ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তাদের রাজনৈতিক ডামাডোল এবং বিতর্কের বাইরে রাখতেই হবে। যেন সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে তাঁরা হয়রানির শিকার না হন। মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশের অর্থনীতির হৃদপি- বেসরকারি খাত। বেসরকারি খাত না বাঁচলে গণতন্ত্র বাঁচবে না, রাষ্ট্র পড়বে অস্থিত্বের সংকটে।

অদিতি করিম, নাট্যকার ও কলাম লেখক, ইমেইল : auditekarim@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
অভিযোগ নিয়ে দুদকে সারজিস হাসনাত
অভিযোগ নিয়ে দুদকে সারজিস হাসনাত
সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে গণঅধিকার ও বিকল্পধারা
সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে গণঅধিকার ও বিকল্পধারা
হাসিনা পরিবারের ১৬ কোটি টাকা অবরুদ্ধের নির্দেশ
হাসিনা পরিবারের ১৬ কোটি টাকা অবরুদ্ধের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আরও শুল্ক চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আরও শুল্ক চীনের
কমবে জিডিপি প্রবৃদ্ধি, বাড়বে মূল্যস্ফীতি
কমবে জিডিপি প্রবৃদ্ধি, বাড়বে মূল্যস্ফীতি
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ঐকমত্য
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ঐকমত্য
বিনিয়োগকারীরা নীতির ধারাবাহিকতা চান
বিনিয়োগকারীরা নীতির ধারাবাহিকতা চান
রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হবে খরচ বাড়বে
রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হবে খরচ বাড়বে
মুসলিমদের পাশে থাকার কথা বললেন মমতা
মুসলিমদের পাশে থাকার কথা বললেন মমতা
হারাম টাকা দিয়ে ইবাদত হয় না
হারাম টাকা দিয়ে ইবাদত হয় না
বাংলাদেশের রপ্তানিতে অসুবিধা হবে না
বাংলাদেশের রপ্তানিতে অসুবিধা হবে না
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও খলিলুর রহমান
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও খলিলুর রহমান
সর্বশেষ খবর
কমবে জিডিপি প্রবৃদ্ধি, বাড়বে মূল্যস্ফীতি
কমবে জিডিপি প্রবৃদ্ধি, বাড়বে মূল্যস্ফীতি

২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পাল্টা শুল্ক স্থগিত করায় ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার ধন্যবাদ
পাল্টা শুল্ক স্থগিত করায় ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার ধন্যবাদ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিএনসিসির সাবেক কাউন্সিলর মুরাদ গ্রেফতার
ডিএনসিসির সাবেক কাউন্সিলর মুরাদ গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাল্টা শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করলেন ট্রাম্প, এ সময় এই শুল্ক থাকছে ১০ শতাংশ
পাল্টা শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করলেন ট্রাম্প, এ সময় এই শুল্ক থাকছে ১০ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ পেল স্কয়ার ফার্মা
‘এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ পেল স্কয়ার ফার্মা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রামুতে খালের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
রামুতে খালের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ট্রাক্টর-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে মাদ্রাসা সুপারের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় ট্রাক্টর-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে মাদ্রাসা সুপারের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফের মানববন্ধন
ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাবিতে ভর্তি ফি কমানোর দাবি ছাত্রদল ও শিবিরের
শাবিতে ভর্তি ফি কমানোর দাবি ছাত্রদল ও শিবিরের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে মানববন্ধন
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যশোরে বাসের ধাক্কায় মাদ্রাসা ছাত্রী নিহত
যশোরে বাসের ধাক্কায় মাদ্রাসা ছাত্রী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক এমপি ও মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
কক্সবাজারের সাবেক এমপি ও মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন ড. ইউনূস
ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন ড. ইউনূস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আজ কি রাত ২.০’? তামান্নার নতুন গানের শুটিং ফাঁস
‘আজ কি রাত ২.০’? তামান্নার নতুন গানের শুটিং ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাথরঘাটায় মারধর করে অটোচালকের দাড়ি ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ
পাথরঘাটায় মারধর করে অটোচালকের দাড়ি ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেস আইডি, কিউআর কোডসহ নতুন আধার অ্যাপ চালু করল ভারত
ফেস আইডি, কিউআর কোডসহ নতুন আধার অ্যাপ চালু করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার প্রতিবাদে সড়কে ব্যবসায়ীরা
সিলেটে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার প্রতিবাদে সড়কে ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকায় ঘুরতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকায় ঘুরতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরকে টার্গেট করেই আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইসি আনোয়ারুল
ডিসেম্বরকে টার্গেট করেই আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি স্থাপনা থেকে শেখ হাসিনা ও শেখ রাসেলের নাম বাদ দিল চসিক
দুটি স্থাপনা থেকে শেখ হাসিনা ও শেখ রাসেলের নাম বাদ দিল চসিক

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজায় সাংবাদিকসহ গণহত্যা বন্ধের দাবিতে রংপুরে গণমাধ্যম কর্মীদের মানববন্ধন
গাজায় সাংবাদিকসহ গণহত্যা বন্ধের দাবিতে রংপুরে গণমাধ্যম কর্মীদের মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টা পদক্ষেপ, মার্কিন পণ্যে ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ চীনের
পাল্টা পদক্ষেপ, মার্কিন পণ্যে ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ চীনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনে ইসরাইলের হামলার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের মানববন্ধন
ফিলিস্তিনে ইসরাইলের হামলার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় ১২ বছরের শিশুকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত পলাতক
নেত্রকোনায় ১২ বছরের শিশুকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত পলাতক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দু-এক বছরের মধ্যে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে: বিডা চেয়ারম্যান
দু-এক বছরের মধ্যে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে: বিডা চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইনজীবীদের বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ভারতের ভেতর দিয়ে নেপাল-ভুটানে রফতানি করতে পারবে বাংলাদেশ'
'ভারতের ভেতর দিয়ে নেপাল-ভুটানে রফতানি করতে পারবে বাংলাদেশ'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৯
মাগুরায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৯

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বুথের নিরাপত্তা কর্মীকে হত্যায় বৃদ্ধের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে বুথের নিরাপত্তা কর্মীকে হত্যায় বৃদ্ধের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাম চরণের পরিবারে সদস্য ৪৪, তবুও যে কারণে নেই ধন-সম্পত্তি নিয়ে বিতর্ক!
রাম চরণের পরিবারে সদস্য ৪৪, তবুও যে কারণে নেই ধন-সম্পত্তি নিয়ে বিতর্ক!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ
শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা
আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত
‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ভারতের ভেতর দিয়ে নেপাল-ভুটানে রফতানি করতে পারবে বাংলাদেশ'
'ভারতের ভেতর দিয়ে নেপাল-ভুটানে রফতানি করতে পারবে বাংলাদেশ'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক
‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার
অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট
নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা
কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো
বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ
ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ
কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান
রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দু-এক বছরের মধ্যে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে: বিডা চেয়ারম্যান
দু-এক বছরের মধ্যে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে: বিডা চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে বৈশাখী র‍্যালিতে গাইবেন ২০০ শিল্পী: ফারুকী
ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে বৈশাখী র‍্যালিতে গাইবেন ২০০ শিল্পী: ফারুকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বড় ঘোষণা, যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় দেবে ইন্দোনেশিয়া
বড় ঘোষণা, যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় দেবে ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ২০ ধনী শহরের তালিকায় দুবাই
বিশ্বের শীর্ষ ২০ ধনী শহরের তালিকায় দুবাই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮
নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা
৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন ড. ইউনূস
ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন ড. ইউনূস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব
১৭ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এস আলমের সহযোগীদের ১৩৭৪ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
এস আলমের সহযোগীদের ১৩৭৪ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুরোনোদের চ্যালেঞ্জ নতুনরা
পুরোনোদের চ্যালেঞ্জ নতুনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কিশোরীর লাশ মিলল বাথরুমে জখমে কাতরাচ্ছিলেন নানা-নানি
কিশোরীর লাশ মিলল বাথরুমে জখমে কাতরাচ্ছিলেন নানা-নানি

নগর জীবন

আচরণবিধিতে আসছে পরিবর্তন
আচরণবিধিতে আসছে পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বের সুযোগ নেই
সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চিড়িয়াখানা নিয়ে তুঘলকি কাণ্ড
চিড়িয়াখানা নিয়ে তুঘলকি কাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসর খোঁজা রাজনীতির ৫৪ বছর
দোসর খোঁজা রাজনীতির ৫৪ বছর

সম্পাদকীয়

ট্রাম্প এখন কী করবেন?
ট্রাম্প এখন কী করবেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরছে ঢাকার খালে
প্রাণ ফিরছে ঢাকার খালে

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিশ্বজনমত গড়ে তুলতে হবে
বিশ্বজনমত গড়ে তুলতে হবে

নগর জীবন

ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ
ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের রপ্তানিতে অসুবিধা হবে না
বাংলাদেশের রপ্তানিতে অসুবিধা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মুসলিমদের পাশে থাকার কথা বললেন মমতা
মুসলিমদের পাশে থাকার কথা বললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল মঞ্চে নামছেন নিগাররা
মূল মঞ্চে নামছেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা ঘোষণার সনদপত্র
স্বাধীনতা ঘোষণার সনদপত্র

সম্পাদকীয়

সাবেক এমপির ১৮০ কোটির অস্বাভাবিক লেনদেন
সাবেক এমপির ১৮০ কোটির অস্বাভাবিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

তান্ত্রিক চরিত্রে তামান্না
তান্ত্রিক চরিত্রে তামান্না

শোবিজ

অভিযোগ নিয়ে দুদকে সারজিস হাসনাত
অভিযোগ নিয়ে দুদকে সারজিস হাসনাত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও খলিলুর রহমান
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও খলিলুর রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

খবর

গাজায় খাবার নেই, ওষুধ নেই, আছে কেবল মৃত্যু
গাজায় খাবার নেই, ওষুধ নেই, আছে কেবল মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যয়বহুল আল্লু অর্জুন
ব্যয়বহুল আল্লু অর্জুন

শোবিজ

নিরাপত্তাকর্মী হত্যায় বৃদ্ধের যাবজ্জীবন
নিরাপত্তাকর্মী হত্যায় বৃদ্ধের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

বিনিয়োগকারীরা নীতির ধারাবাহিকতা চান
বিনিয়োগকারীরা নীতির ধারাবাহিকতা চান

প্রথম পৃষ্ঠা

কান চলচ্চিত্র উৎসবে টম ক্রুজ
কান চলচ্চিত্র উৎসবে টম ক্রুজ

শোবিজ

জামাইয়ের দেওয়া আগুনে শাশুড়ির মৃত্যু
জামাইয়ের দেওয়া আগুনে শাশুড়ির মৃত্যু

দেশগ্রাম

জমি নিয়ে সংঘর্ষে মারা গেল আরও এক নারী
জমি নিয়ে সংঘর্ষে মারা গেল আরও এক নারী

দেশগ্রাম

বিএনপি রাস্তায় নামার আগে নির্বাচন দিন
বিএনপি রাস্তায় নামার আগে নির্বাচন দিন

নগর জীবন

জিরো টলারেন্স
জিরো টলারেন্স

সম্পাদকীয়