শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২০, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বের সুযোগ নেই

সারোয়ার তুষার
কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বের সুযোগ নেই

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেছেন, সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বিত করার কোনো সুযোগ নেই। আমাদের এখন রাজনীতির পুরোনো বন্দোবস্তের সঙ্গে ফাইট দিতে হচ্ছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পরে রাজনীতিটা প্রবলভাবে কামব্যাক করেছে। গত ১৫ বছর রাজনীতিকে মাইনাস করা হয়েছিল। আওয়ামী লীগ নিজে একটি রাজনৈতিক দল হলেও তারা রাজনীতির স্পেসটা একেবারে নাই করে দিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত একটি ব্যুরোকেটিক রাষ্ট্র করে ফেলেছিল পতিত দলটি। সব মিলিয়ে আমরা এখন ফ্যাসিবাদ থেকে গণতন্ত্রের দিকে যাচ্ছি। সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে সারোয়ার তুষার আরও বলেন, গণ অভ্যুত্থানের কারণটা আসলে নির্বাচন নয়। সংস্কারটা হচ্ছে কারণ। নির্বাচনটা হচ্ছে ফলাফল। এটা আসবেই। বাংলাদেশে অন্য কোনো পথ নেই। সংস্কারের নামে অনেক দিন ধরে ক্ষমতা প্রলম্বিত করার কোনো সুযোগ এখানে নেই। কারণ এটা ওয়ান-ইলেভেন না। সংস্কারের অনিবার্য ফল হিসেবে নির্বাচন আসবেই। এ ক্ষেত্রে সংস্কারটা গুরুত্বপূর্ণ। সংস্কার ও নির্বাচন প্রশ্নে আপনারা কোন পথে এগোবেন? এ প্রশ্নে সারোয়ার তুষার বলেন, আমরা সরকারের কাছে সংস্কারের রোডম্যাপটা পরিষ্কার করে জানতে চাই। যদিও জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কাজ করছে। কিন্তু সেখানে পদ্ধতিগত বিষয় নিয়ে আমাদের অনেক প্রশ্ন রয়েছে। আমরা কিন্তু তাদের সহযোগিতা করছি। কারণ যতটুকুই সংস্কার হোক না কেন সেটা দেশের জন্য ভালো হবে বলে মনে করি। যেমন একটা বড় প্রশ্ন হচ্ছে, গণ অভ্যুত্থানটা কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বে হয়নি। এখানে প্রধান স্টেকহোল্ডার হচ্ছে ছাত্র এবং জনগণ। আমরা যেটাকে বলছি ছাত্র-জনতা। ছাত্রদের যদি জনগণের অংশ ধরে নিই তাহলে জনগণ হচ্ছে গণ অভ্যুত্থানের প্রধান এজেন্ট। এখানে ঐকমত্যের কথা বলা হচ্ছে। সেটা হলো রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য। এর পেছনে একটা অনুমান কাজ করছে কমিশন এবং সরকারের। সেটা হলো রাজনৈতিক দলগুলো যেহেতু জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে সুতরাং রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলেই জনগণ একমত হবে। এ ধারণাটি কিন্তু ঠিক না। রাজনৈতিক দলের বাইরে বিশালসংখ্যক জনগণ রয়েছে। জনগণের আলাদা একটা ক্যাটাগরি আছে। তা যদি না থাকত তাহলে গণ অভ্যুত্থান ঘটে না। সেটা হলে বিএনপির আন্দোলনের মধ্য দিয়েই সরকারের পতন ঘটত। ওই জিনিসটা ফেল করার পরে কিন্তু জনগণ হাজির হয়েছে। এ ঐতিহাসিক সত্যটা বোঝার মতো কনসেপচুয়াল ক্লারিটি এবং সদিচ্ছা দুটোরই অভার রয়েছে আমাদের সমাজের, সরকারের এবং কমিশনেরও। তিনি বলেন, জনগণের সিংহভাগ অংশ যেসব সংস্কার বিষয়ে একমত হবে, সব রাজনৈতিক দল যদি বিরোধিতা করে তার পরও কিন্তু আপনাকে ওই সংস্কারটা করতে হবে। এটাই নিয়ম। কিন্তু সেদিকে সরকার যাচ্ছে না।

সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে এনসিপির দলীয় প্রস্তুতি কী হবে-প্রশ্নে তিনি বলেন, সাংগঠনিক কমিটি ও নিবন্ধন নেওয়া এ দুটো কাজ একসঙ্গে এগিয়ে নিচ্ছি। এসবের মধ্য দিয়ে একই সঙ্গে নির্বাচনেরও প্রস্তুতি নিচ্ছি। নির্বাচন প্রশ্নে প্রাথমিকভাবে আমরা আলাদা একটা বলয় হতে চাই, একটা সেন্টার হতে চাই। নিজেরা ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চিন্তা করছি। আমাদের যারা সম্ভাব্য প্রার্থী তারা ইতোমধ্যে এলাকায় কিছুটা গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করেছেন। পাশাপাশি সমাজে যারা গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি, মধ্যবয়স্ক, কিংবা আমাদের চেয়ে একটু সিনিয়র এ ধরনের মানুষকে পিক করার চেষ্টা করছি। নির্বাচনে জোট করার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে জোট যদি করতেই হয় তাহলে আমাদের নেতৃত্বেই জোট হবে। আমরা অন্য কারও জোটে যুক্ত হব সেটা হয়তো হবে না। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এলাকায় যখন আমাদের নেতারা যাচ্ছেন তখন তারা পুরোনো রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মুখোমুখি হচ্ছেন। শোডাউন বলেন, টাকার ছড়াছড়ি বলেন, মাসল পাওয়ার বলেন। এসবের সঙ্গে তাদের ফাইট করতে হচ্ছে। সবাই সবকিছু করবে আর আমরা নতুন বন্দোবস্তের নামে কিছুই করতে পারব না, এটা ঠিক না। এ ক্ষেত্রে পুরোনো বন্দোবস্তের সঙ্গে আমাদের ফাইট দিতে হচ্ছে। পাশাপাশি নতুন বন্দোবস্তকে স্টাবলিশ করতে হচ্ছে।

নতুন বন্দোবস্তের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, মাসল পাওয়ারের রাজনীতি করব না, চাঁদাবাজির রাজনীতি করব না, মনোনয়ন বাণিজ্য করব না, অন্তঃকোন্দলে ৭০-৮০ জন নিহত হয় এ ধরনের রাজনীতি করব না। এর মানে এই নয় যে, আমরা একেবারে গান্ধীবাদী হয়ে বসে থাকব। তাহলে তো রাজনীতিই হবে না। আমরা অবশ্যই শোডাউন করব। আমার যদি এলাকায় ৫ হাজার মানুষকে নিয়ে হাঁটার সক্ষমতা থাকে তাহলে কেন হাঁটব না। এটা নিয়ে আমি জনগণের পাশে দাঁড়াচ্ছি নাকি তাদের মনে ভয় ধরাচ্ছি এটা গুরুত্বপূর্ণ। আমরা পুরোনো রাজনীতির কিছুটা খোলস নিচ্ছি কিন্তু তার মধ্যে নতুন কনটেন্ট যোগ করছি।

নতুন দল হিসেবে সাইবার জগতে নানা ধরনের আক্রমণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের যারা থ্রেট মনে করছে তাদের অনেকেই সংঘবদ্ধভাবে সাইবার জগতে আক্রমণ চালাচ্ছে। বিশেষ করে আমাদের যেসব নারী নেত্রী আছেন তাদের বিরুদ্ধে ভয়ংকর বুলিং করা হচ্ছে। অনেককে থ্রেট দেওয়া হচ্ছে। প্রাণনাশের আশঙ্কা যেসব বুলিংয়ের মধ্যে আছে সেগুলোর বিষয়ে সরকারের খুব শক্ত অবস্থান নেওয়া উচিত। সমাজমাধ্যমে আমাদের ইতিবাচক ইমেজ ধারণ করতে হবে। সেটা নিয়ে কাজ করছি। তবে পেইড আক্রমণ হয়তো আমরা ঠেকাতে পারব না।

নিজেদের পরিকল্পনা প্রসঙ্গে সারোয়ার তুষার বলেন, ভবিষ্যতে এনসিপি বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দল হবে। কারণ আমাদের নেতৃত্বেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। প্রত্যেকটা সময়ের একটা ফসল থাকে। এনসিপি হচ্ছে এই সময়ের ফসল। বর্তমানে বড় দলগুলোর সঙ্গে আমাদের দলের নাম জোরেশোরে উচ্চারিত হচ্ছে। এটা খুবই স্বাভাবিক।

নির্বাচন নিয়ে মাইনাস ফর্মুলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এগুলো হচ্ছে অমূলক চিন্তা। বিএনপির তরফ থেকেই মাইনাস ফর্মুলার বিষয়টা বারবার বলা হচ্ছে। সময়টাকে ঠিকমতো ধরতে না পারার কারণে এ ধরনের অভিযোগ আসে। যখনই আপনি মাইনাসের কথা বলেন তখন আওয়ামী লীগকে ভিকটিমের মর্যাদা দেন। আমরা মনে করি বাংলাদেশে রাজনীতি মাইনাস ছিল গত ১৫ বছর। আওয়ামী লীগের অ্যাজেন্ডা ছিল ওয়ান ইলেভেনের এক্সটেনশন। তিনি বলেন, এ অভ্যুত্থানের পরে রাজনীতিটা প্রবলভাবে কামব্যাক করেছে। এটা একেবারে নজিরবিহীন। সব দল এখন ব্যাপকভাবে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। পুরোনো রাজনৈতিক বন্দোবস্তের কারণে বিএনপির মধ্যে কোন্দল হচ্ছে। কিন্তু এক দলের সঙ্গে অন্য দলের এটা হচ্ছে না। তাই এখন যে কোনো ধরনের মাইনাসের আলোচনাটা একেবারে অপ্রাসঙ্গিক।

গণ অভ্যুত্থান নাকি বিপ্লব-এনসিপির কাছে এ প্রশ্নের উত্তর কী? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, গণ অভ্যুত্থান আর বিপ্লব মুখোমুখি কোনো বিষয় না। আমরা যখন বলতে চাই এটা বিপ্লব না তখন রুশ বিপ্লব বা চীন বিপ্লবের বিষয়টা মাথায় রেখে বলছি। আমরা কিন্তু ফ্যাসিবাদ থেকে গণতন্ত্রের দিকে যাচ্ছি। পৃথিবীর যেসব রাষ্ট্রকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে মানি তারা প্রত্যেকেই কিন্তু বিপ্লবের ফসল। আমরা একটা গণতান্ত্রিক বিপ্লবের পর্যায়ে আছি। বিপ্লবটা শুরু হয়ে গেছে। এর মধ্যে অনেক চড়াই-উতরাই আছে। উত্থানপতন আছে। অ্যাবসলিউটলি গণতান্ত্রিক বিপ্লবের যে রোডম্যাপ সে রোডম্যাপেই আছি। এর সঙ্গে অভ্যুত্থানের কোনো বিরোধিতা নেই। কোনো কোনো জায়গায় বিপ্লব সশস্ত্র কায়দায় হয়, কোনো জায়গায় ভ্যানগার্ড পার্টির আন্ডারে হয়। এখানে গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে হয়েছে। তাই এখানে আলাদা করে কিছু দেখি না।

এই বিভাগের আরও খবর
কঠোর কর্মসূচির হুমকি পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
কঠোর কর্মসূচির হুমকি পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
নিবন্ধন আবেদন সময় বাড়ানোর দাবি এনসিপির
নিবন্ধন আবেদন সময় বাড়ানোর দাবি এনসিপির
ভারতের ওয়াক্ফ আইন সাময়িক স্থগিত আদালতের
ভারতের ওয়াক্ফ আইন সাময়িক স্থগিত আদালতের
পাহাড়ে অপহৃত ৫ শিক্ষার্থী উদ্ধারে অভিযান চলছে
পাহাড়ে অপহৃত ৫ শিক্ষার্থী উদ্ধারে অভিযান চলছে
ব্যাংক হিসাব জব্দ মেঘনা গ্রুপের মোস্তফা ও পরিবারের
ব্যাংক হিসাব জব্দ মেঘনা গ্রুপের মোস্তফা ও পরিবারের
যেভাবে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার পাকিস্তানে
যেভাবে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার পাকিস্তানে
আজ ঐতিহাসিক বড়াইবাড়ী দিবস
আজ ঐতিহাসিক বড়াইবাড়ী দিবস
ঐক্য কমিশনে ৬ ঘণ্টার বৈঠকে বিএনপি
ঐক্য কমিশনে ৬ ঘণ্টার বৈঠকে বিএনপি
নয় মাসেও গতি নেই সংস্কারে
নয় মাসেও গতি নেই সংস্কারে
বাংলাদেশের চাই বিকল্প বাজার
বাংলাদেশের চাই বিকল্প বাজার
বরিশালের মেয়র ঘোষণা চেয়ে মামলা
বরিশালের মেয়র ঘোষণা চেয়ে মামলা
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সর্বশেষ খবর
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত
উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার
শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে
ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক
শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম
জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম
মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!
৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প
যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে শনাক্ত ও চিকিৎসার বাইরে ৯০ ভাগ হিমোফিলিয়া রোগী’
‘দেশে শনাক্ত ও চিকিৎসার বাইরে ৯০ ভাগ হিমোফিলিয়া রোগী’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই যোদ্ধা অধ্যাপককে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে অব্যাহতি, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই যোদ্ধা অধ্যাপককে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে অব্যাহতি, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়েছে আসামি
আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়েছে আসামি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় বিসিক বৈশাখী মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহ
কুমিল্লায় বিসিক বৈশাখী মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর জুয়ার আসক্তি, পঞ্চগড়ে বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
স্বামীর জুয়ার আসক্তি, পঞ্চগড়ে বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালতলীতে একজনের লাশ উদ্ধার
তালতলীতে একজনের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সেমিনার অনুষ্ঠিত
ডুয়েটে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড়াইগ্রামে শিশু জুঁইয়ের খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
বড়াইগ্রামে শিশু জুঁইয়ের খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি
নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির
নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!
যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’
‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ
বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত
মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা
ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল
কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা
ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!
কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি
আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা
চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল
রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা
অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার

নগর জীবন

সাফার ‘যদি আমার হও’
সাফার ‘যদি আমার হও’

শোবিজ

এস আলমের ২৬১৯ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
এস আলমের ২৬১৯ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণের হতাশা থেকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন বৃদ্ধ
ঋণের হতাশা থেকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন বৃদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা