শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৪, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

জীবনের প্রয়োজন মেটানোর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো ব্যবসা। ব্যবসায় উভয় পক্ষের লাভের উদ্দেশ্য থাকে। তাই যখন কোনো পক্ষের কাছে কিছু দেওয়া বা নেওয়ার ক্ষেত্রে ক্ষতির আশঙ্কা থাকে, তখন তারা সেই লেনদেন থেকে বিরত থাকে। ব্যক্তিগত পর্যায়ে আমরা এই বিষয়টি প্রায় প্রতিদিন ব্যবসায় দেখে থাকি।
কিন্তু যখন এই অস্বীকৃতি জাতীয় বা সামাজিক পর্যায়ে ঘটে, তখন সেটি বয়কট নামে পরিচিত হয়। ইসলামের ইতিহাসে এর অসংখ্য উদাহরণ পাওয়া যায়।
ইসলামের আগেও আরব সমাজে অর্থনৈতিক বয়কট প্রচলিত ছিল। কুরাইশ ও কিনানা গোত্রের লোকেরা বনি হাশিম ও বনি আবদুল মুত্তালিবের ওপর অর্থনৈতিক বয়কট আরোপ করেছিল।

এ বিষয়ে তারা একটি দলিল লিখে কাবাঘরে ঝুলিয়ে রাখে। আবু হুরাইরা (রা.) বলেন, ‘কুরাইশ ও কিনানা গোত্র বনি হাশিম ও বনি আবদুল মুত্তালিবের বিরুদ্ধে শপথ করেছিল যে তারা তাদের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করবে না এবং তাদের সঙ্গে কোনো ব্যাবসায়িক লেনদেন করবে না, যতক্ষণ না তারা মহানবী (সা.)-কে তাদের হাতে সমর্পণ করে।’
(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৫৯০)

প্রাচীন যুদ্ধনীতির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি ছিল শত্রুর দুর্গ অবরোধ করে তাদের জীবনের প্রয়োজনীয় সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া। এর ফলে শত্রুরা আত্মসমর্পণে বাধ্য হতো।


১৯৭৯ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে রেখেছে, যার উদ্দেশ্য ইরানের অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করা। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ব্যবহৃত এই অস্ত্রটি মুসলমানরাও তাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) এবং সাহাবায়ে কিরাম (রা.) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরত করেছিলেন এবং মদিনার অধিবাসীরা তাঁদের সব ধরনের সাহায্য-সহযোগিতা করেছিল। এই সময়েই সাদ ইবনে মুআজ (রা.) উমরাহর উদ্দেশে মক্কায় যান। তিনি কাবাঘর তাওয়াফ করছিলেন, তখন আবু জাহেলের নজরে পড়ে যান।

আবু জাহেল বলল, ‘তুমি কাবাঘরের তাওয়াফ শান্তি ও নিরাপত্তার সঙ্গে করছ, অথচ তোমরাই মুহাম্মদ (সা.) এবং তাঁর সঙ্গীদের—আমাদের শত্রুদের আশ্রয় দিয়েছ?’ সে সাদ (রা.)-কে বাধা দিতে চাইলে তিনি জবাবে
বলেন : ‘আল্লাহর কসম! যদি তুমি আমাকে কাবাঘরের তাওয়াফ থেকে বাধা দাও, তবে আমি তোমাদের সিরিয়ার সঙ্গে বাণিজ্যের সব পথ বন্ধ করে দেব।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৬৩২)

সুমামাহ ইবনে উসাল (রা.) ইসলাম গ্রহণ করেন এবং উমরাহর উদ্দেশে মক্কায় যান। তিনি মক্কার অধিবাসীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আল্লাহর কসম! ইয়ামামা থেকে তোমাদের কাছে গমের একটি দানাও আসবে না, যতক্ষণ না রাসুলুল্লাহ (সা.) তার অনুমতি দেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৩৭২)

রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় ইহুদি গোত্র বনু নজিরকে ঘেরাও করেছিলেন। তাদের দুর্গের চারপাশে ছিল খেজুরগাছের বাগান, যা তাদের জীবিকার প্রধান উৎস ছিল। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাদের গাছ কাটার এবং পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দেন, যার ফলে তাদের মনোবল ভেঙে যায় এবং তারা আত্মসমর্পণ করে। এ সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা যে খেজুরগাছ কেটেছ বা যেগুলো তাদের শিকড়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দিয়েছ, তা আল্লাহর অনুমতিক্রমেই হয়েছে এবং এই কারণে যে আল্লাহ অবাধ্যদের লাঞ্ছিত করবেন।’ (সুরা : হাশর, আয়াত : ৫)

এভাবেই রাসুলুল্লাহ (সা.) তায়েফ অভিযানে তায়েফবাসীদের দুর্গ ১৫ দিন ধরে ঘেরাও করেছিলেন। পরে তিনি ঘেরাও তুলে নিলেন এবং পরে তারা ইসলাম গ্রহণ করেছিল।

বর্তমান সময়ে, যখন যুদ্ধের কৌশল পরিবর্তিত হয়েছে এবং যুদ্ধের ময়দান বাজারে স্থানান্তরিত হয়েছে, তখন অর্থনৈতিক বয়কট একটি প্রভাবশালী অস্ত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে, যার মাধ্যমে নিজের স্বার্থ রক্ষা করা সম্ভব। ইমাম আহমাদ (রহ.)-এর কাছে এমন এক ব্যক্তির ব্যাপারে প্রশ্ন করা হয়েছিল, যে শত্রুর কাছ থেকে কোনো কিছু কিনতে চায়। তিনি বলেছিলেন, ‘যারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে শত্রুদের শক্তিশালী করে তোলে, তাদের থেকে কিছু কেনাবেচা করা উচিত নয়।’ (মাসায়েলে ইবনে হানি : ১৬১৪)

যখন কাফিরদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের সাহায্যের উদ্দেশ্যে অর্থনৈতিক বয়কট করা হয়, যেমন—কাফিরদের অর্থনীতি দুর্বল করা এবং তাদের মনোবল ভেঙে দেওয়া, তখন এটি আল্লাহর পথে জিহাদের অন্তর্ভুক্ত হয়।

ব্যবসা মানুষের প্রয়োজন পূরণ এবং মুনাফা অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তবে এই মাধ্যম কখনো কল্যাণের পথ তৈরি করে, আবার কখনো বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এই দৃষ্টিকোণ থেকে মাধ্যমকে চারটি শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায় :

১. যে মাধ্যম সম্পূর্ণরূপে বিপর্যয় ডেকে আনে, যেমন—মদপান। এটি নেশার কারণ এবং ইসলাম এটিকে হারাম (নিষিদ্ধ) ঘোষণা করেছে।

২. যে মাধ্যম নিজে বৈধ ও হালাল, তবে ভুল উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়ে হারামে রূপান্তরিত হয়; যেমন—বিয়ে, যা ইসলামে বৈধ। কিন্তু যদি এটি হালালা (হিল্লা) করার উদ্দেশ্যে করা হয়, তবে তা অভিশাপের কারণ হয় এবং শাস্তিযোগ্য হয়ে দাঁড়ায়। এ জন্য ইসলাম এটিকেও হারাম ঘোষণা করেছে।

৩. যে মাধ্যম নিজে বৈধ ও হালাল, তবে সাধারণত এর ফলাফল ক্ষতিকর; অর্থাৎ এর ক্ষতি এর উপকারের তুলনায় বেশি। যেমন—কাফিরদের সামনে তাদের মূর্তিকে গালি দেওয়া। ইসলামে এটি হারাম ও নাজায়েজ, কারণ এর ফলে প্রতিক্রিয়ায় তারা আল্লাহকে গালি দিতে পারে। কোরআন এ বিষয়ে বলেছে, ‘তারা আপনাকে মদ ও জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুন, এতে বড় গুনাহ রয়েছে এবং মানুষের জন্য কিছু উপকারও রয়েছে, কিন্তু এর গুনাহ এর উপকারের চেয়ে বেশি।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২১৯)

৪. যে মাধ্যম নিজে বৈধ ও হালাল, তবে কখনো কখনো ক্ষতির কারণ হতে পারে; যেমন—কোনো অত্যাচারী শাসকের সামনে সত্য কথা বলা। এটি সাধারণত উপকারী ও প্রয়োজনীয়। এ ধরনের কাজ কখনো বৈধ, কখনো সুন্নত এবং কখনো ফরজও হয়ে দাঁড়ায়। (ইলামুল মুওয়াককিয়ীন আন রাব্বিল আলামিন, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-৫)

মুসলমানদের লেনদেনের ক্ষেত্রে কাফির ও মুশরিকদের অবস্থান চার ভাগে বিভক্ত—

১. হারবি কাফির : এরা সেই কাফির, যারা এমন একটি কাফির রাষ্ট্রে বসবাস করে, যার সঙ্গে মুসলমানদের কোনো শান্তিচুক্তি বা সমঝোতা নেই। এ ধরনের দেশকে দারুল হারব বলা হয়।

২. মুআহিদ কাফির : এরা সেই কাফির, যারা এমন একটি কাফির রাষ্ট্রে বসবাস করে, যার সঙ্গে মুসলমানদের মধ্যে চুক্তি বা সমঝোতা রয়েছে। এ ধরনের দেশকে দারুল আহদ বলা হয়। বর্তমান যুগে মুআহিদ কাফিরের দেশও দুই ধরনের

ক. একদিকে নিরপেক্ষ দেশ, খ. অন্যদিকে পক্ষপাতিত্বকারী দেশ।

৩. মুস্তামিন কাফির : এরা সেই কাফির, যারা সাধারণত দারুল কুফরের বাসিন্দা, কিন্তু অস্থায়ীভাবে মুসলিম রাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতি বা ভিসা নিয়ে এসেছে।

৪. জিম্মি কাফির : এরা সেই কাফির, যারা মুসলিম রাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস করে এবং মুসলমানদের নির্ধারিত কর (জিজিয়া) পরিশোধ করে। তারা ইসলামী রাষ্ট্রের আইন মেনে চলে।

এই চার শ্রেণির কাফিরের সঙ্গে আর্থিক লেনদেনও চার ধরনের :

১. হারাম কাজের কারণে অবৈধ

লেনদেন : কাফিরদের সঙ্গে এমন বাণিজ্য, যার মাধ্যমে হারাম কাজে সম্পৃক্ত হওয়া অনিবার্য, তা ইসলামে সুস্পষ্টভাবে হারাম। এটি আর্থিক লেনদেনের প্রথম প্রকারভুক্ত।

২. কাফিরদের অর্থনৈতিক শক্তি বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে লেনদেন : যদি এমন বাণিজ্যিক লেনদেন হয়, যা নিজে বৈধ, কিন্তু এর উদ্দেশ্য কাফিরদের অর্থনৈতিক উন্নতি সাধন এবং তাদের শক্তি বৃদ্ধি করা, তবে তা ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে হারাম। এটি কাফিরদের প্রতি মুওয়ালাত (বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ) এবং মুসলমানদের ওপর তাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার সহায়তা করে, যা শরিয়তে হারাম।

৩. মুসলমানদের ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে লেনদেন : যদি এমন লেনদেন হয়, যা নিজের জন্য লাভজনক এবং তা বৈধ, কিন্তু এর মাধ্যমে কাফিররা মুসলমানদের কোনো ক্ষতি করতে পারে; যেমন—তাদের হত্যা, দেশচ্যুতি, ধর্মীয় বিশ্বাস নষ্ট করা বা তাদের অর্থনীতি দুর্বল করা, তবে তা হারাম। বিশেষত যদি কাফিরদের কাছ থেকে আনা পণ্য মুসলমানদের মধ্যেও সহজলভ্য হয় বা তা নিরীহ কাফিরদের কাছ থেকেও পাওয়া যায়, তবে এ ধরনের লেনদেন শরিয়তসম্মত নয়।

৪. বৈধ ও কল্যাণকর উদ্দেশ্যে লেনদেন : যদি কোনো চুক্তি বৈধ হয় এবং তার উদ্দেশ্যও ন্যায়সংগত হয়, তবে তা অনুমোদনযোগ্য। এমন লেনদেন অনেক সময় শরিয়তসম্মত দৃষ্টিতে পছন্দনীয় বা আবশ্যকও হতে পারে। এটি আর্থিক লেনদেনের চতুর্থ প্রকারভুক্ত।

(আদ দুররুল মুখতার, খণ্ড-৪, পৃষ্ঠা-১৩৪)

অতএব, প্রথম ধরনের লেনদেন সরাসরি হারাম। দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধরনের লেনদেনও হারাম, কারণ এতে হারাম বিষয়গুলোর সহায়তা করা হয়। তাই এ তিন প্রকার লেনদেন থেকে বিরত থাকা বাধ্যতামূলক। কারণ কোনো কাজ হারাম হলে তার বিপরীত কাজ শরিয়তের দৃষ্টিতে আবশ্যক হয়ে যায়।

এই নীতিগুলো বোঝার পর কাফির ও বিধর্মীদের পণ্য বর্জনের শরয়ি বিধান খুব সহজেই উপলব্ধি করা যায়।

কাফির বা বিধর্মীদের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য করা এবং তাদের পণ্য ব্যবহার করা মূলত বৈধ। তবে এই বৈধতার ক্ষেত্রে একটি মৌলিক নীতিকে মাথায় রাখতে হবে—কোনো কাজ যদি বৈধ (মুবাহ) হয়, তবে তা করা-না করার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। অর্থাৎ মুবাহ কাজের অনুমতি যেমন আছে, তেমনি তা এড়িয়ে চলারও অনুমতি আছে। তবে মুবাহ কাজের বিধান পরিস্থিতি অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। এটি কখনো হারাম, কখনো ওয়াজিব, আবার কখনো মুস্তাহাব বা পছন্দনীয়ও হতে পারে। তাই অর্থনৈতিক বয়কটকে একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা কেবল দুটি অবস্থায় সম্ভব—

১. যখন এর মাধ্যমে কোনো কল্যাণ বা উপকার (মাসালিহ) অর্জিত হয়।

২. যখন এর মাধ্যমে কোনো ক্ষতি বা অকল্যাণ (মাফাসিদ) দূর করা সম্ভব হয়।

তাহলে আমাদের দেখতে হবে, এই দুটি উদ্দেশ্য কি অর্জিত হচ্ছে? অথবা দুটিই কি অর্জিত হচ্ছে, নাকি এদের মধ্যে একটি অর্জিত হচ্ছে এবং অন্যটি নয়?

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
অহেতুক অনুমান ক্ষতিকর
অহেতুক অনুমান ক্ষতিকর
দেনমোহর পরিশোধে মুদ্রাস্ফীতি প্রসঙ্গ
দেনমোহর পরিশোধে মুদ্রাস্ফীতি প্রসঙ্গ
ইসলামপূর্ব আরবের ব্যবসা-বাণিজ্য
ইসলামপূর্ব আরবের ব্যবসা-বাণিজ্য
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
রাত ৮টার মধ্যে হজযাত্রীদের বাড়ি ভাড়ার প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ
রাত ৮টার মধ্যে হজযাত্রীদের বাড়ি ভাড়ার প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ
১৪৩২ বঙ্গাব্দ হোক শান্তি, সহাবস্থান ও উন্নয়নের বছর
১৪৩২ বঙ্গাব্দ হোক শান্তি, সহাবস্থান ও উন্নয়নের বছর
গুনাহর কাজে সহযোগিতা নিষিদ্ধ
গুনাহর কাজে সহযোগিতা নিষিদ্ধ
বাঙালি সংস্কৃতিতে মুসলমানদের অংশ
বাঙালি সংস্কৃতিতে মুসলমানদের অংশ
দেশের সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের আহ্বান
দেশের সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের আহ্বান
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি

২ মিনিট আগে | শোবিজ

রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডুয়েটে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সেমিনার অনুষ্ঠিত
ডুয়েটে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড়াইগ্রামে শিশু জুঁইয়ের খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
বড়াইগ্রামে শিশু জুঁইয়ের খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল, রাতে কর্মসূচি ঘোষণা
পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মশাল মিছিল, রাতে কর্মসূচি ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেট টেস্টের টিকিটের দাম জানালো বিসিবি
সিলেট টেস্টের টিকিটের দাম জানালো বিসিবি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার
ভারত থেকে আরও ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার

১৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বিমান বাহিনীর ১২৮তম জুনিয়র কমান্ড ও স্টাফ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ
বিমান বাহিনীর ১২৮তম জুনিয়র কমান্ড ও স্টাফ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের
ভারতে মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিত করার আহ্বান বাংলাদেশের

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুর হাইক্কার খাল দখলমুক্ত করার ঘোষণা ডিএনসিসি প্রশাসকের
মোহাম্মদপুর হাইক্কার খাল দখলমুক্ত করার ঘোষণা ডিএনসিসি প্রশাসকের

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে যুবলীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৫ জন
চট্টগ্রামে যুবলীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ৫ জন

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাবির সিন্ডিকেট পদে আওয়ামীপন্থী শিক্ষক, অপসারণ দাবি
রাবির সিন্ডিকেট পদে আওয়ামীপন্থী শিক্ষক, অপসারণ দাবি

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা
শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
চকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হিসেবে কাতার যাচ্ছেন চার নারী ক্রীড়াবিদ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়ায় বাস-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২
চকরিয়ায় বাস-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এআই সৃষ্ট চিত্র সংরক্ষণে চ্যাটজিপিটির নতুন উদ্যোগ
এআই সৃষ্ট চিত্র সংরক্ষণে চ্যাটজিপিটির নতুন উদ্যোগ

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শুক্রবার ১৫ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৫ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘মানবিকতার নামে আনসার-ভিডিপিতে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে’
‘মানবিকতার নামে আনসার-ভিডিপিতে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ডে বিদেশি ভর্তি বন্ধের হুমকি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওপর ট্রাম্পের নিয়ন্ত্রণ অভিযান
হার্ভার্ডে বিদেশি ভর্তি বন্ধের হুমকি, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওপর ট্রাম্পের নিয়ন্ত্রণ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগাতিপাড়ায় মেয়েকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে সৎ পিতা আটক
বাগাতিপাড়ায় মেয়েকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে সৎ পিতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৯ ঘণ্টা খিলক্ষেত-কুড়িল-বসুন্ধরা অভিমুখী যান চলাচল বন্ধ থাকবে
২৯ ঘণ্টা খিলক্ষেত-কুড়িল-বসুন্ধরা অভিমুখী যান চলাচল বন্ধ থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের কাছে ৪.৩২ বিলিয়ন ডলার ন্যায্য হিস্যা চাইল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছে ৪.৩২ বিলিয়ন ডলার ন্যায্য হিস্যা চাইল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার কেন ভোটাধিকার-গণতন্ত্রের বিকল্প হবে, প্রশ্ন রিজভীর
সংস্কার কেন ভোটাধিকার-গণতন্ত্রের বিকল্প হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পারমাণবিক বোমার মালিক হওয়া থেকে দূরে নেই ইরান: আইএইএ প্রধান
পারমাণবিক বোমার মালিক হওয়া থেকে দূরে নেই ইরান: আইএইএ প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি
নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জৈবিক নারীই ‘নারী’: যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের যুগান্তকারী রায়
জৈবিক নারীই ‘নারী’: যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের যুগান্তকারী রায়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির
নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের কর্মকাণ্ডে ট্রাম্পের ভয়, ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে জোট গঠনের পথে বেইজিং
চীনের কর্মকাণ্ডে ট্রাম্পের ভয়, ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে জোট গঠনের পথে বেইজিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’
‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত
মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ
বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!
যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা পলিটেকনিকের অধ্যক্ষকে বদলি, দায়িত্বে শাহেলা পারভীন
ঢাকা পলিটেকনিকের অধ্যক্ষকে বদলি, দায়িত্বে শাহেলা পারভীন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল
কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা
ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!
কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা পাঁচদিন মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির আভাস
টানা পাঁচদিন মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা
ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি
আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা
চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গান্ধী পরিবারের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র, কংগ্রেস বলল ‘প্রতিহিংসার রাজনীতি’
গান্ধী পরিবারের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র, কংগ্রেস বলল ‘প্রতিহিংসার রাজনীতি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপি এখন কী করবে
বিএনপি এখন কী করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ফেরত চাইবে ৪৫২ কোটি ডলার
বাংলাদেশ ফেরত চাইবে ৪৫২ কোটি ডলার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ধ্বংস মিশনে প্রথম আলো
বিএনপি ধ্বংস মিশনে প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর উত্তাপ
আলোচনার পর উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা শপিং ও ভ্রমণে পছন্দ এখন থাইল্যান্ড
চিকিৎসা শপিং ও ভ্রমণে পছন্দ এখন থাইল্যান্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ১২০০ ব্যবসায়ীর জরিমানা মিলিয়ন ডলার
যুক্তরাষ্ট্রে ১২০০ ব্যবসায়ীর জরিমানা মিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের সেই ভোগান্তির আন্দোলন
ফের সেই ভোগান্তির আন্দোলন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৌসুমীর ফেরা না ফেরা
মৌসুমীর ফেরা না ফেরা

শোবিজ

প্রশাসন বিএনপির পক্ষে, এদের অধীনে নির্বাচন সম্ভব নয়
প্রশাসন বিএনপির পক্ষে, এদের অধীনে নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত রাজধানীর ফুটওভার ব্রিজ
অরক্ষিত রাজধানীর ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. ইউনূস
বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখিতে মুখর সরকার পুকুর
পাখিতে মুখর সরকার পুকুর

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্নপূর্ণা জয়ের গল্প শোনালেন বাবর
অন্নপূর্ণা জয়ের গল্প শোনালেন বাবর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে ভোট চায় জামায়াত
রোজার আগে ভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ জনগণই নির্ধারণ করবে
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ জনগণই নির্ধারণ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে ঢুকে বাংলাদেশিকে হত্যা করল বিএসএফ
সীমান্তে ঢুকে বাংলাদেশিকে হত্যা করল বিএসএফ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুর্শিদাবাদে সহিংসতা পূর্বপরিকল্পিত
মুর্শিদাবাদে সহিংসতা পূর্বপরিকল্পিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে ভোটের রোডম্যাপ
জুলাইয়ে ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি

সম্পাদকীয়

ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের বিতর্কে উর্বশী...
ফের বিতর্কে উর্বশী...

শোবিজ

চলচ্চিত্রে পারিবারিক গল্প উধাও
চলচ্চিত্রে পারিবারিক গল্প উধাও

শোবিজ

হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা

সম্পাদকীয়

ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে খায়রুল বাসার
ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে খায়রুল বাসার

শোবিজ

এবার কমেডি সিনেমায় প্রিয়াঙ্কা
এবার কমেডি সিনেমায় প্রিয়াঙ্কা

শোবিজ

উপস্থাপক ফেরদৌস ওয়াহিদ
উপস্থাপক ফেরদৌস ওয়াহিদ

শোবিজ

এক লিগে তিন অধিনায়ক
এক লিগে তিন অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিগারের অভিষেক ২০১৫ সালে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিগারের অভিষেক ২০১৫ সালে

মাঠে ময়দানে

ইতিহাসের অপেক্ষায়
ইতিহাসের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে