শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:২০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৫

একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী, দল ও সংসদের নেতা নয়

কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী, দল ও সংসদের নেতা নয়

সাত বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে সংবিধান সংস্কার কমিশন তাদের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দিয়েছে। এগুলো হচ্ছে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের মহান আদর্শ এবং ২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থানের জন আকাক্সক্ষার প্রতিফলনস্বরূপ সংবিধান ও রাষ্ট্রের মূলনীতি হিসেবে সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক সুবিচার, বহুত্ববাদ ও গণতন্ত্র, ক্ষমতার প্রাতিষ্ঠানিক ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা, প্রধানমন্ত্রী পদের একচ্ছত্র ক্ষমতা হ্রাস, অন্তর্বর্তী সরকারকাঠামোর সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব, বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ, শক্তিশালী স্থানীয় সরকার প্রবর্তন ও মৌলিক অধিকারের আওতা সম্প্রসারণ, সাংবিধানিক সুরক্ষা ও বলবৎযোগ্যতা নিশ্চিতকরণ। কমিশন জানিয়েছে, সংবিধান সংস্কার কমিশন একটি কার্যকর গণতন্ত্র, মৌলিক মানবাধিকার সুনিশ্চিতকরণ এবং জবাবদিহি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ওই সাতটি প্রধান বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করেছে। কমিশন সুপারিশ করেছে, সংবিধানের প্রযোজ্য সব ক্ষেত্রে প্রজাতন্ত্র এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ শব্দের পরিবর্তে নাগরিকতন্ত্র এবং জনগণতন্ত্রী বাংলাদেশ শব্দ ব্যবহৃত হবে। সংবিধান সংস্কার কমিশনের সুপারিশ প্রস্তুত করতে গিয়ে প্রায় ১ লাখ মানুষের মতামত নেওয়ার কথা জানান কমিশনপ্রধান ড. আলী রীয়াজ। কমিশনের সদস্যদের পাশাপাশি ৩২ জন গবেষক এতে কাজ করেছেন।

সংবিধান সংস্কার কমিশন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে গতকাল এ প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে রাষ্ট্রের মূলভিত্তি সংবিধানের সংস্কারে গঠিত কমিশন যে প্রতিবেদন দিয়েছে, সেখানে রাষ্ট্রীয় মূলনীতি, দেশের সাংবিধানিক নাম এবং সংসদীয় কাঠামোতে পরিবর্তনের মতো সুপারিশ রয়েছে। সংবিধানের প্রস্তাবনায় জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতাকে বাদ দিয়ে সাম্য, মানবিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার, বহুত্ববাদ ও গণতন্ত্র অন্তর্ভুক্ত করার সুপারিশ করেছে। এ ছাড়া দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভার প্রস্তাব করা হয়েছে। উভয় কক্ষের মেয়াদ হবে চার বছর। একজন ব্যক্তি দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় তিনি কোনো রাজনৈতিক দলের প্রধান এবং সংসদ নেতা হতে পারবেন না। এ ছাড়া সংসদীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ন্যূনতম বয়স কমিয়ে ২১ বছর করার সুপারিশ করেছে সংবিধান সংস্কার কমিশন। নির্বাচন করার জন্য সংবিধান সংস্কার কমিশন অন্তর্বর্তী সরকারের বিধান যুক্ত করার সুপারিশ করেছে।

আইনসভা নিয়ে সুপারিশ : আইনসভার নিম্নকক্ষ গঠিত হবে সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে সরাসরি নির্বাচিত সদস্যদের সমন্বয়ে। ৪০০ আসন নিয়ে নিম্নকক্ষ গঠিত হবে। ৩০০ জন সদস্য একক আঞ্চলিক নির্বাচনি এলাকা থেকে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হবেন। আর ১০০ জন নারী সদস্য সারা দেশের সব জেলা থেকে নির্ধারিত ১০০ নির্বাচনি এলাকা থেকে কেবল নারী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হবেন। রাজনৈতিক দলগুলো নিম্নকক্ষের মোট আসনের ন্যূনতম ১০ শতাংশ আসনে তরুণ-তরুণীদের মধ্য থেকে প্রার্থী মনোনীত করবে। সংসদীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ন্যূনতম বয়স কমিয়ে ২১ বছর করা হবে। দুজন ডেপুটি স্পিকার থাকবেন, যাঁদের মধ্যে একজন বিরোধী দল থেকে মনোনীত হবেন। একজন সংসদ সদস্য একই সঙ্গে নিম্নলিখিত যে কোনো একটির বেশি পদে অধিষ্ঠিত হবেন না। এগুলো হলো প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা এবং রাজনৈতিক দলের প্রধান। অর্থবিল ছাড়া নিম্নকক্ষের সদস্যদের তাঁদের মনোনয়নকারী দলের বিপক্ষে ভোট দেওয়ার পূর্ণ ক্ষমতা থাকবে। আইনসভার স্থায়ী কমিটিগুলোর সভাপতি সব সময় বিরোধীদলীয় সদস্যদের মধ্য থেকে মনোনীত হবেন। অন্যদিকে আইনসভার উচ্চকক্ষ সম্পর্কে বলা হয়েছে, উচ্চকক্ষ মোট ১০৫ সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত হবে। এর মধ্যে ১০০ জন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রদত্ত মোট ভোটের সংখ্যানুপাতে নির্ধারিত হবেন। রাজনৈতিক দলগুলো সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির ভিত্তিতে উচ্চকক্ষের মনোনয়নের জন্য সর্বোচ্চ ১০০ প্রার্থী মনোনয়ন দিতে পারবে। এ ১০০ জনের মধ্যে কমপক্ষে পাঁচজন আইন দিয়ে নির্ধারিত পদ্ধতিতে সামাজিক ও অর্থনৈতিকভাবে অনগ্রসর সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব করবেন। বাকি পাঁচটি আসন পূরণের জন্য রাষ্ট্রপতি নাগরিকদের মধ্য থেকে (যাঁরা কোনো কক্ষেরই সদস্য ও রাজনৈতিক দলের সদস্য নন) প্রার্থী মনোনীত করবেন। কোনো রাজনৈতিক দলকে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতির ভিত্তিতে উচ্চকক্ষে প্রতিনিধিত্বের যোগ্য হতে হলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রদত্ত ভোটের অন্তত ১ শতাংশ নিশ্চিত করতে হবে। উচ্চকক্ষের স্পিকার সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে উচ্চকক্ষের সদস্যদের মধ্য থেকে নির্বাচিত হবেন। উচ্চকক্ষের একজন ডেপুটি স্পিকার থাকবেন, যিনি সরকারদলীয় সদস্য ছাড়া উচ্চকক্ষের অন্য সব সদস্যের মধ্য থেকে নির্বাচিত হবেন।

রাষ্ট্রপতি নিয়ে সংস্কার সুপারিশে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতির মেয়াদ হবে চার বছর। রাষ্ট্রপতি সর্বোচ্চ দুবারের বেশি অধিষ্ঠিত থাকবেন না। রাষ্ট্রপতি নির্বাচকম লীর (ইলেকটোরাল কলেজ) সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে নির্বাচিত হবেন। যেসব ভোটারের সমন্বয়ে নির্বাচকম লী (ইলেকটোরাল কলেজ) গঠিত হবে, তাঁরা হলেন এক. আইনসভার উভয় কক্ষের সদস্যপ্রতি একটি করে ভোট। দুই. প্রতিটি জেলা সমন্বয় কাউন্সিল সামষ্টিকভাবে একটি করে ভোট [উদাহরণ : ৬৪টি জেলা সমন্বয় কাউন্সিল থাকলে ৬৪টি ভোট]। তিন. প্রতিটি সিটি করপোরেশন সমন্বয় কাউন্সিল সামষ্টিকভাবে একটি করে ভোট। রাষ্ট্রদ্রোহ, গুরুতর অসদাচরণ বা সংবিধান লঙ্ঘনের জন্য রাষ্ট্রপতিকে অভিশংসন করা যাবে। নিম্নকক্ষ থেকে অভিশংসন প্রক্রিয়া শুরু হবে। অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী সংস্কার নিয়ে বলা হয়েছে, আইনসভার নিম্নকক্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের সমর্থনে প্রধানমন্ত্রী মনোনীত হবেন। আইনসভার মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার আগে যদি কখনো প্রধানমন্ত্রী স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেন বা আস্থা ভোটে হেরে যান কিংবা অন্য কোনো কারণে রাষ্ট্রপতিকে আইনসভা ভেঙে দেওয়ার পরামর্শ দেন, সে ক্ষেত্রে যদি রাষ্ট্রপতির কাছে এটা স্পষ্ট হয় যে, নিম্নকক্ষের অন্য কোনো সদস্য সরকার গঠনে প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ সমর্থন অর্জন করতে পারছেন না, তবেই রাষ্ট্রপতি আইনসভার উভয় কক্ষ ভেঙে দেবেন। একজন ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সর্বোচ্চ দুবার দায়িত্ব পালন করতে পারবেন।

অন্তর্বর্তী সরকার সম্পর্কে বলা হয়েছে, নির্বাচন করার জন্য সংবিধান সংস্কার কমিশন অন্তর্বর্তী সরকারের বিধান যুক্ত করার সুপারিশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, কমিশন আইনসভার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে কিংবা আইনসভা ভেঙে গেলে পরবর্তী নির্বাচিত সরকার শপথ না নেওয়া পর্যন্ত, একটি অন্তর্বর্তী সরকার নিয়োগের সুপারিশ করা হয়। সরকারের প্রধান প্রধান উপদেষ্টা বলে অভিহিত হবেন। আইনসভার মেয়াদ শেষ হওয়ার ১৫ দিন আগে অথবা আইনসভা ভেঙে গেলে, পরবর্তী অন্যূন ১৫ দিনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা সর্বোচ্চ ১৫ সদস্যবিশিষ্ট একটি উপদেষ্টা পরিষদের মাধ্যমে কার্য পরিচালনা করবেন।

আরও সুপারিশ : সংস্কার কমিশন সংবিধান সংশোধন করতে গণভোট আয়োজনের কথা বলেছে। বাংলাদেশের জনগণ জাতি হিসেবে বাঙালি-কমিশন এ বিধানটি বিলুপ্ত করার সুপারিশ করেছে। এখানে প্রতিস্থাপিত হবে বাংলাদেশি। এ ছাড়া সংস্কারে জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠনের কথা বলা হয়েছে। রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের প্রতিনিধির সমন্বয়ে এটা গঠিত হবে। কমিশন মনে করে, প্রধানমন্ত্রীকে সংসদে অনাস্থা ভোটের মুখোমুখি হওয়ার ব্যবস্থা দরকার এবং সে কারণে ৭০ অনুচ্ছেদ দ্বারা যেন প্রধানমন্ত্রী কেবল সুরক্ষিত না হন, সেজন্য কমিশন তার কিছু সংস্কারের প্রস্তাব করেছে। কমিশন সুপ্রিম কোর্টের একক চরিত্র অক্ষুণœ রেখেই দেশের সব বিভাগীয় শহরে হাই কোর্ট বিভাগের মর্যাদা এবং এখতিয়ারসম্পন্ন একটি একক স্থায়ী আসন প্রবর্তনের সুপারিশ করেছে। কমিশন স্থানীয় সরকার কমিশন গঠনের সুপারিশ করেছে। তারা জেলা ও সিটি করপোরেশন পর্যায়ে সমন্বয়ক কাউন্সিল গঠনের প্রস্তাবও করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
আলোচনার মাধ্যমে সব সমাধান সম্ভব
আলোচনার মাধ্যমে সব সমাধান সম্ভব
ছুরি মেরে ব্যবসায়ীকে হত্যা পিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
ছুরি মেরে ব্যবসায়ীকে হত্যা পিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা বাড়াবে জটিলতা
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা বাড়াবে জটিলতা
একাধিক আঞ্চলিক সহযোগিতা চুক্তি ও সমঝোতায় স্বাক্ষর
একাধিক আঞ্চলিক সহযোগিতা চুক্তি ও সমঝোতায় স্বাক্ষর
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট অপসারিত
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট অপসারিত
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
বৈঠককে ইতিবাচক দেখছে বিএনপি
বৈঠককে ইতিবাচক দেখছে বিএনপি
ইউনূস-মোদির বৈঠক আশা জাগিয়েছে
ইউনূস-মোদির বৈঠক আশা জাগিয়েছে
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
সর্বশেষ খবর
বাকৃবিতে উন্নত জাতের টমেটোর জাত উদ্ভাবন
বাকৃবিতে উন্নত জাতের টমেটোর জাত উদ্ভাবন

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১২ এপ্রিল নিউইয়র্কে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’
১২ এপ্রিল নিউইয়র্কে ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’

৫ মিনিট আগে | পরবাস

টাঙ্গাইলে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সংবাদ সম্মেলন
টাঙ্গাইলে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সংবাদ সম্মেলন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাওনা টাকা চাওয়ায় হামলা, ঘটনার ৪ দিন পর যুবকের মৃত্যু
পাওনা টাকা চাওয়ায় হামলা, ঘটনার ৪ দিন পর যুবকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ৯ দিনে ২৮৭ নরমাল ডেলিভারি
সিলেটে ৯ দিনে ২৮৭ নরমাল ডেলিভারি

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মহাকাশ থেকে পৃথিবীতে পড়েছে ১২০০ বস্তুর ধ্বংসাবশেষ
মহাকাশ থেকে পৃথিবীতে পড়েছে ১২০০ বস্তুর ধ্বংসাবশেষ

৩১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ধূলিঝড়ের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
ধূলিঝড়ের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শরীরে একাধিক কোপ, ডোবা থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
শরীরে একাধিক কোপ, ডোবা থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরেই অচল ২৪ কোটি কম্পিউটার, বিকল্প কী?
অক্টোবরেই অচল ২৪ কোটি কম্পিউটার, বিকল্প কী?

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যৌন হেনস্তার অভিযোগে ‘স্কুইড গেম’ তারকার সাজা
যৌন হেনস্তার অভিযোগে ‘স্কুইড গেম’ তারকার সাজা

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

চাঁদপুরে ৬৪ যানবাহনে তল্লাশি ও জরিমানা
চাঁদপুরে ৬৪ যানবাহনে তল্লাশি ও জরিমানা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে যেসব সিদ্ধান্ত গৃহীত
বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে যেসব সিদ্ধান্ত গৃহীত

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পার্বত্য অঞ্চলের শিক্ষাব্যবস্থাকে মানসম্মত করতে হবে’
‘পার্বত্য অঞ্চলের শিক্ষাব্যবস্থাকে মানসম্মত করতে হবে’

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রফতানি আরও বাড়বে, কমবে না: প্রেস সচিব
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রফতানি আরও বাড়বে, কমবে না: প্রেস সচিব

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিআরবিতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
সিআরবিতে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকাসহ ৭ অঞ্চলে মধ্যরাতের মধ্যে ঝড়ের আভাস
ঢাকাসহ ৭ অঞ্চলে মধ্যরাতের মধ্যে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তাগাছায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মুক্তাগাছায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ডোবা থেকে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার
বরিশালে ডোবা থেকে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কালীগঞ্জে রেল ব্রিজের নিচ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
কালীগঞ্জে রেল ব্রিজের নিচ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোতে প্রথম এইচ৫এন১ বার্ড ফ্লু রোগী শনাক্ত
মেক্সিকোতে প্রথম এইচ৫এন১ বার্ড ফ্লু রোগী শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অষ্টমী স্নানে ব্রহ্মপুত্র নদে পুণ্যার্থীদের ঢল
অষ্টমী স্নানে ব্রহ্মপুত্র নদে পুণ্যার্থীদের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের শিকার জমজ দুই বোনকে আইনি সহায়তা প্রদানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ধর্ষণের শিকার জমজ দুই বোনকে আইনি সহায়তা প্রদানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীর ফেলে যাওয়া ১৮ ভরি স্বর্ণ ‍ফিরিয়ে দিলেন অটোরিকশাচালক
ব্যবসায়ীর ফেলে যাওয়া ১৮ ভরি স্বর্ণ ‍ফিরিয়ে দিলেন অটোরিকশাচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩২৯টি উপজেলায় হচ্ছে টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ
৩২৯টি উপজেলায় হচ্ছে টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডার্ক এনার্জি স্থির নয়! বিজ্ঞানীদের সামনে নতুন ধাঁধা
ডার্ক এনার্জি স্থির নয়! বিজ্ঞানীদের সামনে নতুন ধাঁধা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ঈদের ছুটিতে ঢাকা ছেড়েছেন ১ কোটি সিমধারী, ফিরেছেন ৪৪ লাখ
ঈদের ছুটিতে ঢাকা ছেড়েছেন ১ কোটি সিমধারী, ফিরেছেন ৪৪ লাখ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের পঞ্চম দিনেও ‘দাগি’-‘জংলি’র দাপট অব্যাহত, আয় কত?
ঈদের পঞ্চম দিনেও ‘দাগি’-‘জংলি’র দাপট অব্যাহত, আয় কত?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পতেঙ্গায় ১ কেজি স্বর্ণালংকারসহ আটক ৫
পতেঙ্গায় ১ কেজি স্বর্ণালংকারসহ আটক ৫

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‌‘শিক্ষার্থীরা পাস করে চাকরির জন্য নেতাদের পেছনে ঘুরতে হবে না’
‌‌‘শিক্ষার্থীরা পাস করে চাকরির জন্য নেতাদের পেছনে ঘুরতে হবে না’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগৈলঝাড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী মাদকবিরোধী প্রচারণা শুরু
আগৈলঝাড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী মাদকবিরোধী প্রচারণা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান
আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার
পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি
আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব
ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের
আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন
ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প
৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল
ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ
বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার
হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা
সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত
কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি
হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী
পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প
‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন
ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম
নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা
চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কালশী ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় মিলেছে
কালশী ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় মিলেছে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার
৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত
মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রয়োজনে জোটগতভাবে নির্বাচন করবে এনসিপি’
‘প্রয়োজনে জোটগতভাবে নির্বাচন করবে এনসিপি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার
লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু
আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে
প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হাতে সব প্রমাণ আছে, আইনিভাবে মোকাবিলা করবো : পরীমণি
হাতে সব প্রমাণ আছে, আইনিভাবে মোকাবিলা করবো : পরীমণি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব ছিলেন বেপরোয়া
মুজিব ছিলেন বেপরোয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট
চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ
হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক
দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও
ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দামে আগুন
ইলিশের দামে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ
মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না
দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না

নগর জীবন

‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি
‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত
দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা
রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা

নগর জীবন

হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!
আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ
কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ

নগর জীবন

নতুন জীবনের খোঁজে মাহি
নতুন জীবনের খোঁজে মাহি

শোবিজ

যৌথ পরিবারের গল্প
যৌথ পরিবারের গল্প

শনিবারের সকাল

এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো
আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো

শোবিজ

১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব
অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব

শোবিজ

জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো
জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশোর মুখে শাকিববন্দনা
নিশোর মুখে শাকিববন্দনা

শোবিজ

বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা
বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন
চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন

মাঠে ময়দানে

কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট
কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট

মাঠে ময়দানে