শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বইমেলা ও সিজার-ক্লিওপেট্রা উপাখ্যান

সাইফুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
বইমেলা ও সিজার-ক্লিওপেট্রা উপাখ্যান

একজন মানুষের জীবনে তিনটি জিনিস প্রয়োজন বই, বই এবং বই- এ উক্তিটি করেছিলেন বিশ্ববরেণ্য রুশ লেখক লিও তলস্তয়। সচেতন মানুষমাত্রই অবগত আছেন তাঁর এই উক্তিটি বর্তমান সময়ে কতটা প্রণিধানযোগ্য। বইয়ের কথা উঠলে প্রসঙ্গক্রমেই চলে আসে বইমেলার কথা। বইমেলা নিঃসন্দেহে আমাদের জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি অনুষঙ্গ। কারণ এ উৎসবটি মানুষের মনে সাধারণত বই পড়ার গুরুত্ব ও আগ্রহ জাগ্রত করে। একই সঙ্গে বই পঠনে পাঠকের হৃদয়ে প্রোথিত হয় জ্ঞানের আলো। ফরাসি দার্শনিক জ্যাঁক দারিদা যথার্থই বলেছেন, ‘একটি ভালো বই পড়া মানে হচ্ছে বিগত শতাব্দীর মহৎ লেখকের সঙ্গে আলাপ করা।’ বই পড়ার গুরুত্ব যে কতটুকু সেটি ইতিহাসের আলোকে দু-একটি ঘটনার মাধ্যমে অনুধাবন করা যেতে পারে। বড় বড় সাহিত্যিক, দার্শনিক, বিজ্ঞানী, বুদ্ধিজীবী মাথা গুঁজে বই পড়বেন, সেটা অতি স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু যখন রাজাগজা, সম্রাট, বণিক ও রাজনীতিবিদরা গুরুত্বের সঙ্গে গ্রন্থ পাঠ করেন তখন বুঝতে হবে বইয়ের মধ্যেই নিহিত আছে পৃথিবীর প্রায় সব সমস্যার সমাধান। দিগি¦জয়ী আলেকজান্ডার ছিলেন একজন নিবিষ্ট পাঠক। প্রাতঃস্মরণীয় দার্শনিক এরিস্টটল ছিলেন তাঁর শিক্ষক, সে কারণেই বোধ করি বইয়ের গুরুত্ব তিনি কিশোর বয়সেই উপলব্ধি করেছিলেন। আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট জীবনে বহু বই পড়েছেন। কী কী বই পড়েছেন তিনি সে বিষয় নিয়ে পৃথক একটি প্রবন্ধ লেখা যেতে পারে। তবে যে বইটা তিনি বারবার পড়তেন, সেটা ছিল হোমারের ‘ইলিয়াড’। আলেকজান্ডার পারস্য জয় করেছিলেন ৩৩৪ খ্রিস্টপূর্বে। তো হয়েছে কী, যেদিন ভোরে পারস্য সম্রাট দারিয়াসের সঙ্গে যুদ্ধ শুরু হওয়ার কথা সেদিন সকালে পারমিনিয়ন নামে তাঁর এক সেনাপতি আলেকজান্ডারের তাঁবুতে গিয়ে দেখতে পেলেন যে তিনি গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। পারমিনিয়ন তাঁকে ডেকে তুলে বললেন, ‘একি আলেকজান্ডার, তুমি দেখছি নিশ্চিন্ত মনে ঘুমাচ্ছ। অথচ দুশ্চিন্তায় সারা রাত আমাদের ঘুম নেই!’ পারমিনিয়নের কথার প্রতি উত্তরে আলেকজান্ডার মৃদু হেসে বললেন, ‘এ যুদ্ধে জয় আমাদের সুনিশ্চিত।’ পারমিনিয়ন বললেন, ‘সেটা কীভাবে? পারস্যের আড়াই লাখ সৈন্যের বিরুদ্ধে আমাদের সৈন্যসংখ্যা মাত্র ৫০ হাজার।’ আলেকজান্ডার অম্লান বদনে বললেন, ‘ইলিয়াডের সব যুদ্ধকৌশল আমার মুখস্থ। পারস্য সম্রাট দারিয়াস নিশ্চয়ই হোমারের ইলিয়াড পড়েনি।’

সম্রাট দারিয়াসের পরিত্যক্ত শিবির ও অঞ্চল থেকে যেসব মহামূল্যবান জিনিসপত্র আনা হয়েছিল তার মধ্যে একটি অদ্ভুত সুন্দর ছোট বাক্সও ছিল। তিনি তাঁর সতীর্থদের জিজ্ঞেস করলেন, এর মধ্যে কী উপযুক্ত জিনিস রাখা যেতে পারে। বিভিন্ন জিনিসপত্রের নাম প্রস্তাব করা হলো। কিন্তু তিনি বললেন যে মহাকাব্য ইলিয়াডই হচ্ছে প্রকৃত উপযুক্ত বস্তু যা এর মধ্যে রাখা সবচেয়ে উত্তম হবে। ইতিহাসবিদরা মনে করেন আলেকজান্ডারের যুদ্ধ পরিচালনার বিষয়ে মহাকবি হোমারের এ মহাকাব্যটি সাহায্য করেছিল।

মুঘল সম্রাট বাবর, হুমায়ুন ও আকবর- এরা সবাই বই পড়তেন। আকবর ছিলেন অক্ষরজ্ঞানহীন, তবু উপলব্ধি করেছিলেন বইয়ের গুরুত্ব। তিনি জানতেন রাষ্ট্র চালাতে জ্ঞানের বিকল্প নেই। এ জন্য তাঁর সংগ্রহশালায় ছিল প্রায় ২৪ হাজার বই। তিনি নিজে পড়তে জানতেন না বলে অন্যকে দিয়ে পড়াতেন আর নিজে শুনতেন বইয়ের ভিতরকার সেসব মর্মকথা। সম্রাট হুমায়ুনও বই পড়তে ভীষণ ভালোবাসতেন। তাঁর জীবনের সবচেয়ে প্রধান শত্রু শেরশাহ যখন তাঁকে তাড়া করে ফিরছেন বিশাল সৈন্যবহর নিয়ে, তখনো তিনি বই পড়া থেকে নিজেকে বিরত রাখেননি। হাতির পিঠে ছিল তাঁর চলন্ত গ্রন্থাগার। তিনি যেখানেই যান সঙ্গে থাকে তাঁর বইয়ের সংগ্রহশালা। তাঁর ধারণা বই দুঃসময়ে তাঁকে শক্তি ও প্রেরণা জোগাবে। বই থেকেই তিনি পেতে পারেন আত্মরক্ষা ও বিজয়ের সূত্র। ফরাসি সম্রাট নেপোলিয়নেরও ছিল বইয়ের দারুণ নেশা। ভালোবাসতেন সোনার কৌটো থেকে নস্যি নিতে। গরম জলে স্নান করতে আর পছন্দ করতেন ফরাসি এসেন্স। একই সঙ্গে দুরন্ত নেশা ছিল বই পড়ার। সতীর্থরা যখন সুরা আর সুন্দরী নারী আসক্তে মত্ত, তখন কর্সিকা দ্বীপ থেকে আগত অর্ধ ফরাসি ও অর্ধ ইতালিয়ান এ কিশোরটি ডুবে যেতেন বইয়ের মধ্যে। একবার তিনি ফ্রান্স থেকে মিসরে যাচ্ছিলেন যুদ্ধাভিযানে। বেশ কটি জাহাজে তাঁর সৈন্যসামন্ত, সঙ্গে জাহাজ বোঝাই বই। হঠাৎ আকাশ ভেঙে ঝড় উঠল। সমুদ্রে দৈত্যাকৃতির বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়তে লাগল জাহাজে। জাহাজগুলো যেন তখন কলার মোচার মতো অসহায় ও ছন্নছাড়া হয়ে ভাসছে সমুদ্রে। মাঝিমাল্লাদের মধ্যে কেউ কেউ ছুটে এলেন নেপোলিয়নের কাছে, এমন বিপদে কী করণীয় সেটা জানতে। তারা দেখতে পেলেন এমন বিপদেও লণ্ঠন সামনে রেখে একাগ্রচিত্তে বই পাঠে নিমগ্ন নেপোলিয়ন। তারা চেঁচিয়ে বলতে লাগলেন, ‘মহামান্য সম্রাট আমাদের জাহাজগুলো সব ডুবতে চলেছে। এ মুহূর্তে আমাদের কী করণীয় দয়া করে পরামর্শ দিন।’ নেপোলিয়ন ঈষৎ হেসে বললেন, ‘বইয়ের মধ্যে আমি সেই উত্তরটাই খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করছি, যা এ মুহূর্তে আমাদের বাঁচার জন্য প্রয়োজন।’ তারপর দীর্ঘ নিঃশ্বাস ছেড়ে বললেন, ‘দেখ যা কিছু ঘটছে সবই প্রাকৃতিক। এখানে আমাদের কারোরই কিছু করার নেই। ঝড় থেমে গেলে সমুদ্র এমনিতেই শান্ত হয়ে যাবে। তাহলেই আমরা বাঁচতে পারব।’

এবার বইমেলা প্রসঙ্গে আসা যাক। আমাদের একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, আমাদের এ উপমহাদেশে বইমেলার সংস্কৃতি খুব একটা পুরোনো নয়। এমনকি সমগ্র পৃথিবীতেই বইমেলার সংস্কৃতি খুব একটা বেশি দিনের নয়। এর প্রধান কারণ ১৫ শতকে মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কারের আগে বই সাধারণত পশুর চামড়া, প্যাপিরাসপাতা কিংবা পাথরের ফলক প্রভৃতি জিনিসপত্রে লেখা হতো এ জন্য বই সে সময় এতটা সুলভ ছিল না। কিন্তু ১৪৫০ সালে জার্মান আবিষ্কারক জোহানেস গুটেনবার্গ মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কার করার ফলে মুদ্রণশিল্পে অভূতপূর্ব পরিবর্তন আসে। পরবর্তীকালে ছাপা হতে থাকে লাখ লাখ বই। ভারতবর্ষে মুদ্রণযন্ত্রের আগমন ঘটে পর্তুগিজ নাবিক ভাস্কো দা গামার হাত ধরে। তিনি ১৫০২ সালে তাঁর দ্বিতীয় দফা ভারত অভিযানের সময় সঙ্গে করে নিয়ে আসেন জার্মানদের আবিষ্কৃত মুদ্রণযন্ত্র।

ভারতীয় উপমহাদেশে বাণিজ্যিকভাবে বই ও সংবাদপত্র প্রকাশের জন্য গোয়াতে ছাপাখানা স্থাপন করেন পর্তুগিজরা ১৫৫৬ সালে। বঙ্গে ছাপাখানা স্থাপিত হতে লেগে যায় আরও ২০০ বছর। ১৭৭৮ সালে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হলো ছাপাখানা। ঢাকায় প্রথম মুদ্রণযন্ত্র স্থাপিত হয় ১৮৪৮ সালে। তবে পূর্ববঙ্গ বা বর্তমানের বাংলাদেশে সৃজনশীল প্রকাশনার যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৮৬০ সালে দীনবন্ধু মিত্রের নীলদর্পণ নাটকটি প্রকাশের মধ্য দিয়ে। বাংলাদেশের অমর একুশে বইমেলা সম্পর্কে বলতে গেলে বলতে হয় বাংলাদেশে বইমেলার বীজ বপন করা হয় ১৯৬৫ সালে। এটি শুরু হয় খুব ছোট্ট পরিসরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে। ১৯৭২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি চিত্তরঞ্জন সাহা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন বর্ধমান হাউস প্রাঙ্গণে বটতলায় এক টুকরো চটের ওপর কলকাতা থেকে আনা ৩২টি বই সাজিয়ে বইমেলার গোড়া পত্তন করেন। এ ৩২টি বই ছিল চিত্তরঞ্জন সাহা প্রতিষ্ঠিত স্বাধীন বাংলা সাহিত্য পরিষদ (বর্তমান মুক্তধারা প্রকাশনী) থেকে প্রকাশিত বাংলাদেশি শরণার্থী লেখকদের লেখা বই।

এ বইগুলো স্বাধীন বাংলাদেশের প্রকাশনা শিল্পের প্রথম অবদান। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি একাই বইমেলা চালিয়ে যান। ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে অন্যরা অনুপ্রাণিত হন। ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দে বাংলা একাডেমির তৎকালীন মহাপরিচালক আশরাফ সিদ্দিকী বাংলা একাডেমিকে মেলার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত করেন। ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে মেলার সঙ্গে যুক্ত হয় বাংলাদেশ পুস্তক বিক্রেতা ও প্রকাশক সমিতি; এ সংস্থাটিও প্রতিষ্ঠা করেছিলেন চিত্তরঞ্জন সাহা। ১৯৮৩ সালে কাজী মুহম্মদ মনজুরে মওলা বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হিসেবে বাংলা একাডেমিতে প্রথম অমর একুশে গ্রন্থমেলার আয়োজনে প্রভূত অবদান রেখেছিলেন। কিন্তু স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে শিক্ষা ভবনের সামনে ছাত্রদের বিক্ষোভ মিছিলে ট্রাক তুলে দিলে দুজন ছাত্র নিহত হন। ওই মর্মান্তিক ঘটনার পর সেই বছর আর বইমেলা করা সম্ভব হয়নি। ১৯৮৪ সালে সাড়ম্বরে বর্তমানের অমর একুশে গ্রন্থমেলার সূচনা হয়। সেই ৩২টি বইয়ের ক্ষুদ্র মেলা কালানুক্রমে বাঙালির সবচেয়ে স্বনামধন্য বইমেলায় পরিণত হয়েছে। বাংলা একাডেমি চত্বরে স্থানসংকুলান না হওয়ায় ২০১৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে বইমেলা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সম্প্রসারণ করা হয়েছে।

এবার আলোচনা করা যাক বই ফেরিওয়ালাদের কথা। চল্লিশ ও পঞ্চাশের দশকে বইমেলা শুরুর আগে বহু প্রকাশক ও বই ব্যবসায়ী বাস, ট্রেন, লঞ্চ ও স্টিমারে বই ফেরি করে বিক্রি করতেন। এভাবে তাঁরা বইয়ের বাজার তৈরিতে প্রভূত অবদান রেখেছিলেন। এঁদের মধ্যে অনেক বিখ্যাত লেখক, প্রকাশকও ছিলেন। এঁদের কথা বলতে গেলে প্রথমেই বলতে হয় গজেন্দ্র কুমার মিত্র ও সুমথনাথ ঘোষের কথা। সেসব বিষয় বিস্তারিত লেখা আছে গজেন্দ্রকুমার মিত্রের কাকভূষণ্ডীর আলাপচারিতায়।

গজেনবাবু (গজেন্দ্রকুমার মিত্র) ও সুমথবাবু (সুমথনাথ ঘোষ) ছিলেন বাল্যবন্ধু। দুজনে একই ক্লাসে পড়তেন বালিগঞ্জের জগদ্বন্ধু স্কুলে। দুজনের কারোরই সাংসারিক অবস্থা সচ্ছল ছিল না, কলেজে পড়তে পড়তেই ভাগ্যান্বেষণের চেষ্টা চলেছে, সেই সঙ্গে সাহিত্যচর্চাও। দুজনে মিলে পত্রিকাও বের করেছেন। সুমথবাবুর বেশি উৎসাহ ছিল ছবি আঁকায়। পরে পুরোপুরি তিনিও সাহিত্যচর্চায় নেমে পড়েন। তাঁদের প্রথম ছাপা পত্রিকার নাম ছিল ‘বিজয়’। প্রায় বিনা মূলধনের পত্রিকা। বিজয় পত্রিকাও বন্ধ হতে বিলম্ব হলো না। এই যখন অবস্থা তখন দুই বন্ধু ঠিক করলেন, বাংলার বাইরে নতুন-পুরোনো ভালো ভালো বই নিয়ে গিয়ে বিক্রির ব্যবস্থা করলে কেমন হয়! যেমন ভাবা তেমনি কাজ। তাঁরা দুজনে ট্রাঙ্ক বোঝাই করে নতুন-পুরোনো বাংলা বই নিয়ে বিহারের কতকগুলো শহরে অভিজাত বাঙালিদের বাড়ি বাড়ি হাজির হলেন। অভাবনীয় সাড়া পাওয়া গেল। এ সাড়াতেই ভরসা পেলেন দুই বন্ধু এবং ফেরি করে বিক্রি করতে লাগলেন বই। এবার বিখ্যাত সাহিত্যিক প্রবোধকুমার সান্যালের কথা বলি। তিনিও ফেরি করে গ্রামগঞ্জে বই-পত্রিকা এগুলো বিক্রি করতেন। তিনি তাঁর বিখ্যাত উপন্যাসোপম আত্মজীবনী ‘বনস্পতির বৈঠকে’ লিখেছেন- “সেই সপ্তাহ থেকেই আমি ‘বিচিত্রা’ ফেরি করতে আরম্ভ করেছিলুম। আমি হকার, এ আমার গৌরব।”

সভ্যতার সূচনালগ্নে বইয়ের গুরুত্ব ছিল, বর্তমানে আছে আমার ধারণা ভবিষ্যতেও থাকবে। যদিও প্রাচীন যুগে বইমেলা ছিল না কিন্তু বইমেলার পরিবর্তে লাইব্রেরি ছিল। মিসরের রানি ক্লিওপেট্রার নাম আপনারা নিশ্চই শুনেছেন। তিনি ছিলেন জ্ঞানতাপসী। মোট সাতটি ভাষায় তিনি অনর্গল কথা বলতে পারতেন। চিকিৎসা, জোতির্বিদ্যা, গণিতশাস্ত্র এমন কোনো বিষয় নেই, যা তাঁর অজানা ছিল। বইয়ের প্রতি ছিল তাঁর ভীষণ অনুরাগ। একবার তাঁদের সংগ্রহশালাটি আগুনে পুড়ে যায়। এ বিষয়ে বিস্তারিত লিখেছেন বিশিষ্ট গবেষক ও পণ্ডিত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। তিনি তাঁর লাইব্রেরি নামক প্রবন্ধে আমাদের জানাচ্ছেন, ‘টলেমিরা সব দেশের বই-ই সংগ্রহ করতেন; মিসরের বইও তারা সংগ্রহ করতেন, হিব্রুদের বইও সংগ্রহ করতেন। তারা বড় বড় পণ্ডিত দেখে লাইব্রেরির অধ্যক্ষ নিযুক্ত করতেন। কেউ কেউ বলেন সেখানে ৪ লাখ বই ছিল, কেউ বলেন সেখানে ৭ লাখ বই ছিল। জুলিয়াস সিজার যখন আলেকজান্দ্রিয়ার নৌকার বহরগুলোতে আগুন লাগিয়ে দেন, তখন সেই আগুনে ওই বড় লাইব্রেরিটিও পুড়ে যায়। সিজারের পর ক্লিওপেট্রার পরম বন্ধু মার্ক এন্টনি এ ক্ষতি পূরণের জন্য ভীষণ ব্যস্ত হয়ে পড়েন। তিনি করেন কী, তুরস্কের পার্গামম নামে এক জায়গায় এক বিশাল লাইব্রেরি ছিল, সেটাই তুলে এনে ক্লিওপেট্রাকে উপহার দেন। এ উপহার পেয়ে ক্লিওপেট্রার দুঃখ নিশ্চয়ই কিছুটা প্রশমিত হয়েছিল।’

লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
তরমুজ-শসা খান
তরমুজ-শসা খান
আহা! ডিজিটাল বাংলাদেশ
আহা! ডিজিটাল বাংলাদেশ
ইউনূস-মোদি বৈঠক
ইউনূস-মোদি বৈঠক
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
ট্রাম্পের শুল্কনীতির কী প্রভাব পড়বে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কনীতির কী প্রভাব পড়বে বাংলাদেশে
দেশই সবকিছু, ব্যক্তি বা পরিবার নয়
দেশই সবকিছু, ব্যক্তি বা পরিবার নয়
সামাজিক ব্যবসা
সামাজিক ব্যবসা
রপ্তানি খাতে ধাক্কা
রপ্তানি খাতে ধাক্কা
ফিলিস্তিনের নাবলুস নগরী
ফিলিস্তিনের নাবলুস নগরী
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
ফুলচাষিদের স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
ফুলচাষিদের স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
রেমিট্যান্সে আশার আলো
রেমিট্যান্সে আশার আলো
সর্বশেষ খবর
অঁজিকে হারিয়ে অপরাজিত চ‍্যাম্পিয়ন পিএসজি, জয়ের নায়ক দুয়ে
অঁজিকে হারিয়ে অপরাজিত চ‍্যাম্পিয়ন পিএসজি, জয়ের নায়ক দুয়ে

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুরে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতিসহ গ্রেফতার ৩
মেহেরপুরে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতিসহ গ্রেফতার ৩

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে একদিনে ৪৩০ সেনা হতাহত: মস্কো
ইউক্রেনে একদিনে ৪৩০ সেনা হতাহত: মস্কো

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ি মারা গেছেন
আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ি মারা গেছেন

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকো-আর্জেন্টিনা-ব্রাজিলের শেয়ারবাজারে বড় পতন
মেক্সিকো-আর্জেন্টিনা-ব্রাজিলের শেয়ারবাজারে বড় পতন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ এপ্রিল)

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুমিনজীবনের প্রকৃত সাফল্য
মুমিনজীবনের প্রকৃত সাফল্য

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পরিবারকে আনন্দ দেওয়া সুন্নত
পরিবারকে আনন্দ দেওয়া সুন্নত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক হিমেলকে নিকলীতে গণসংবর্ধনা
জবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক হিমেলকে নিকলীতে গণসংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের দাবি বছর শেষে জাতীয় নির্বাচন : রেজাউল করিম
জামায়াতের দাবি বছর শেষে জাতীয় নির্বাচন : রেজাউল করিম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের বাড়িতে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের বাড়িতে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোভ্যান সংঘর্ষে শিশুসহ নিহত ২
সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোভ্যান সংঘর্ষে শিশুসহ নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউনূস-মোদি বৈঠক বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক : গোলাম পরওয়ার
ইউনূস-মোদি বৈঠক বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক : গোলাম পরওয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, জরিমানা
গাজীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হস্তশিল্প মেলার নামে চলছে জুয়া ও অশ্লীল নাচ
গাইবান্ধায় হস্তশিল্প মেলার নামে চলছে জুয়া ও অশ্লীল নাচ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌকাডুবিতে স্বামীসহ প্রাণ হারালেন ইবি শিক্ষার্থী
নৌকাডুবিতে স্বামীসহ প্রাণ হারালেন ইবি শিক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতাকর্মীদের সতর্ক করলো সিলেট বিএনপি
নেতাকর্মীদের সতর্ক করলো সিলেট বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে বিচারের আওতায় আনা হোক : সালাউদ্দিন আহমেদ
গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে বিচারের আওতায় আনা হোক : সালাউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই : খলিলুর রহমান
মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই : খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঞ্জাবকে বড় ব্যবধানে হারালো রাজস্থান
পাঞ্জাবকে বড় ব্যবধানে হারালো রাজস্থান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চেন্নাইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে দিল্লি
চেন্নাইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে দিল্লি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রহ্মপুত্র নদে অষ্টমীর স্নান উৎসবে লাখো পুণ্যার্থীর ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে অষ্টমীর স্নান উৎসবে লাখো পুণ্যার্থীর ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
গাজীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহবাগে ফুলের দোকানের আগুন নিয়ন্ত্রণে
শাহবাগে ফুলের দোকানের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহবাগে ফুলের দোকানে আগুন
শাহবাগে ফুলের দোকানে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান
আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি
আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব
ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা
সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মুসলিমদের জিহাদের আহ্বান জানিয়ে ফতোয়া জারি
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মুসলিমদের জিহাদের আহ্বান জানিয়ে ফতোয়া জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইউক্রেনের বন্দর চাইছে পোল্যান্ড
এবার ইউক্রেনের বন্দর চাইছে পোল্যান্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন
ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালশী ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় মিলেছে
কালশী ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় মিলেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ
বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম
নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার
হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প
‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী
পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতে সব প্রমাণ আছে, আইনিভাবে মোকাবিলা করবো : পরীমণি
হাতে সব প্রমাণ আছে, আইনিভাবে মোকাবিলা করবো : পরীমণি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার
লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূলিঝড়ের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
ধূলিঝড়ের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা
চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিঁয়াজ নিয়ে হতাশ মানিকগঞ্জের কৃষকরা
পিঁয়াজ নিয়ে হতাশ মানিকগঞ্জের কৃষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার
৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো স্থানেই ময়লা পোড়ানো যাবে না : পরিবেশ উপদেষ্টা
কোনো স্থানেই ময়লা পোড়ানো যাবে না : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু
আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যথাসময়ে আমরা নির্বাচন আদায় করে নেব : ইশরাক
যথাসময়ে আমরা নির্বাচন আদায় করে নেব : ইশরাক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরো বাড়ল মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা
আরো বাড়ল মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমা নেই, শেষ হয়ে গেল পুরো পরিবার
প্রেমা নেই, শেষ হয়ে গেল পুরো পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকাসহ চার বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকাসহ চার বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি আলোচনায় সময় ফুরিয়ে আসছে, রাশিয়াকে হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের
শান্তি আলোচনায় সময় ফুরিয়ে আসছে, রাশিয়াকে হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক ইস্যুতে মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধান উপদেষ্টা
শুল্ক ইস্যুতে মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঈদের পঞ্চম দিনেও ‘দাগি’-‘জংলি’র দাপট অব্যাহত, আয় কত?
ঈদের পঞ্চম দিনেও ‘দাগি’-‘জংলি’র দাপট অব্যাহত, আয় কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেন্টমার্টিন এখন অন্যরকম
সেন্টমার্টিন এখন অন্যরকম

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন পণ্যে কমছে শুল্ক
মার্কিন পণ্যে কমছে শুল্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা ৫৫ আসনে
জটিলতা ৫৫ আসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের উত্তপ্ত হবে রাজপথ
ফের উত্তপ্ত হবে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পকাণ্ড রুখে দেওয়ার আহ্বান ওবামার
ট্রাম্পকাণ্ড রুখে দেওয়ার আহ্বান ওবামার

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরত্ব কাটাবে ঢাকা-দিল্লি
দূরত্ব কাটাবে ঢাকা-দিল্লি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো চ্যালেঞ্জিং রোহিঙ্গা ফেরত
এখনো চ্যালেঞ্জিং রোহিঙ্গা ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের শিকার দুই বোনের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ধর্ষণের শিকার দুই বোনের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার মজা পেয়ে গেছেন উপদেষ্টা পরিষদের সবাই
ক্ষমতার মজা পেয়ে গেছেন উপদেষ্টা পরিষদের সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপার লিগে খেলার লড়াই
সুপার লিগে খেলার লড়াই

মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির শকুন উদ্ধার
রাজবাড়ীতে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বুবলীতে মুগ্ধ দর্শক
বুবলীতে মুগ্ধ দর্শক

শোবিজ

যৌন সহিংসতার তথ্য পেয়েছে জাতিসংঘ
যৌন সহিংসতার তথ্য পেয়েছে জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য ছাড়িয়েছিল হাজার কোটি ডলার
বাণিজ্য ছাড়িয়েছিল হাজার কোটি ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

লাহোরে নিগারদের অনুশীলন
লাহোরে নিগারদের অনুশীলন

মাঠে ময়দানে

ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিল পাসে জামায়াতের নিন্দা
ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিল পাসে জামায়াতের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশের ওপর সৌদির ভিসা নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশের ওপর সৌদির ভিসা নিষেধাজ্ঞা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করতে হবে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক রেলমন্ত্রীর বাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ
সাবেক রেলমন্ত্রীর বাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ৪০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ৪০

প্রথম পৃষ্ঠা

লিচুর ফলন শঙ্কায় চাষি
লিচুর ফলন শঙ্কায় চাষি

দেশগ্রাম

জরাজীর্ণ ভবন, নষ্ট এক্স-রে মেশিন
জরাজীর্ণ ভবন, নষ্ট এক্স-রে মেশিন

দেশগ্রাম

একই দিনে দুই বিয়ে
একই দিনে দুই বিয়ে

শোবিজ

শরীয়তপুরে খোলা মাঠ যেন যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে খোলা মাঠ যেন যুদ্ধক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার শেষেই নির্বাচন দিতে হবে
সংস্কার শেষেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযোগের জবাবে পরী
অভিযোগের জবাবে পরী

শোবিজ

তেহরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প
তেহরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের বিচার চায় বিএনপি
আওয়ামী লীগের বিচার চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা