শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩৪, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

বগুড়ার বিলাসবহুল জমিদার বাড়িতে নেই ঈদ আনন্দ

আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
বগুড়ার বিলাসবহুল জমিদার বাড়িতে নেই ঈদ আনন্দ

মুঘল সাম্রাজ্যের সময় জমিদাররা আভিজাত্যের প্রতীক ছিলেন। তারা যেমন শাসক ছিলেন তেমনি শোষকও ছিলেন। ১৯৪৮ সালে ব্রিটিশ শাসনের অবসান হলে ১৯৫০ সালে জমিদারি প্রথা বাতিল হয়ে যায়। পরে সমস্ত ভূমি ফেডারেল সরকারে অধীনে চলে যায়। এক সময় জমিদারি প্রথা ধ্বংস হয়ে যায়। 

বগুড়ায় প্রায় ৩ যুগেরও আগে জেলার দুপচাঁচিয়া উপজেলার গুনাহারের খ্যাতিমান জমিদারের বিলাসবহুল বাড়ি ছিল। সেই বাড়িতে জমিদারি প্রথায় চলতো খাজনা আদায়। ঈদ আসলেই জমিদারের নিপীড়ন বেড়েই চলতো খাজনা আদায়ের। সেই সময় আত্মীয়-স্বজন, প্রজা, কর্মচারী আর কর্মকর্তাদের পদচারণায় মুখরিত ছিল বাড়িটি। এখন বিলাসবহুল এই জমিদার বাড়িতে নেই আর ঈদ আনন্দ। জমিদার বাড়িটি কালের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকলেও সংস্কারের অভাবে প্রায় ধ্বংস হতে চলেছে। 

জানা গেছে, বগুড়া জেলার দুপচাঁচিয়া উপজেলার গুনাহারে খ্যাতিমান জমিদারের বিলাসবহুল বাড়ীটি আজ কালের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। বাড়িটির নাম সাহেব বাড়ি নামেও পরিচিত। কেউ বলেন, খাঁন সাহেবের বাড়ি। যে যেই নামেই ডাকুক না কেন, এটাই হলো জমিদার বাড়ি। বাড়িটি ধ্বংসস্তুপে পরিণত হতে চললেও জমিদারের কর্মযজ্ঞের স্মৃতি আজও মানুষের মুখে মুখে রয়েছে। দৃষ্টিনন্দন অবকাঠামো সাহেব বাড়িটি বৃটিশ আমলের ঐতিহ্যবাহী একটি ভবন। এক সময়ে এই বাড়ির চারপাশের নান্দনিক দৃশ্যে মানুষ আকৃষ্ট হতো। 

বাড়িটির সৌন্দর্য উপভোগ করতে দূর দূরান্ত থেকে ছুটে আসতেন অগণিত মানুষ ও পর্যটক। বিভিন্ন দিবস ও উৎসবে আত্মীয়-স্বজন, প্রজা, কর্মচারী আর কর্মকর্তাদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠতো। অথচ আজ জমিদার প্রথা বিলীন হওয়ায় নেই ঈদ আনন্দ। পরিবারের সদস্যরাও থাকেন না সেই বাড়িটিতে। 

গুনাহারের এই জমিদার বা সাহেব বাড়িটি খাঁন বাহাদুর মোতাহার হোসেন খানের। খাঁন বাহাদুর মোতাহার হোসেন খাঁন দুই পুত্র ও ৫ কন্যার জনক। তিনি ব্রিটিশ সরকারের অধীনে বাংলার বিহার, উড়িৎষার এক্সসাইজ কমিশনার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ছিলেন সৌখিন এবং সৌন্দর্যের পঞ্জারী জমিদার। তাইতো যখন এ দেশে একটি একতলা ভবন নির্মাণ করা ছিল কোন অপ্রত্যাশিত স্বপ্ন পূরণের আশা। ঠিক সেই সময় ১৯৩৯ সালে তিনি গুনাহারের মতো নিভৃত পল্লীতে নির্মাণ করেন রাজপ্রসাদতুল্য দ্বিতল বিশিষ্ট দৃষ্টিনন্দন এবং বিলাসবহুল ভবন। 

ভবনের চতুরপাশ ঘিরে খনন করা হয়েছিলো বিশাল নিরাপত্তা দিঘী। এই দিঘীতে জমিদার পরিবারের সদস্যরা বিকেলে নৌ-ভ্রমন করতেন। পাশাপাশি জমিদার বাড়ীর পশ্চিম পার্শ্বে বিশাল একটি ঘাট বাঁধানো দর্শনীয় পুকুর ছিলো। এই পুকুরেই জমিদার পরিবারের সদস্যরা গোসল করতেন। পুকুরের পশ্চিম দক্ষিণে বিশাল উচু সীমানা প্রাচীর ছিলো যা আজও ক্ষত বিক্ষত অবস্থায় স্বাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে। বাড়ীর ভিতরের সৌন্দর্যের কথা বলে শেষ করার নয়। যে সৌন্দর্যের কারনে বাড়ীটি দেখতে দূর দূরান্ত থেকে ছুটে আসতেন অগনিত মানুষ ও পর্যটক। ১৯৫২ সালে ২ জুলাই তিনি নিজ বাস ভবনে ইন্তেকাল করেন। তিনি জীবনদশায় নিজের পরিবার পরিজনদের চেয়ে প্রজাসাধারনের সুখের কথা বেশী ভাবতেন। আর সে কারনে তার মৃত্যুর পরও তার কর্মযজ্ঞের স্মৃতি আজও তাকে অমর করে রেখেছেন। বর্তমানে বাড়ীটি মোতাহার হোসেন খাঁন সাহেবের চতুর্থ ও ৫ম কন্যাদ্বয় চির কুমার রওশন মহল ও জৈলুশ মহলের নামে রেকর্ডকৃত এবং তারাই বিশেষ করে বগুড়া শহরে অবস্থানরত চিরকুমারী রওনক মহল বাড়ীটি নিজ দায়িত্বে দেখাশুনা ও সংস্কার কাজ সমাধান করে থাকেন। এদিকে প্রায় ৩ যুগের ও বেশী সময় ধরে সংস্কার না হওয়ায় কালের স্বাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা এই বাড়ীটি আজ প্রায় ধ্বংস হতে চলেছে। 

এখানে ঘুরতে আসা পর্যটকরা মোতাহার হোসেন খানের কর্মযজ্ঞের স্মৃতিকে আরও স্মরনীয় করে রাখতে সরকারী পৃষ্টপোষকতায় তার ধ্বংসাবশেষ বাড়ীটির অবকাঠামো ঠিক রেখে পরিকল্পিত এবং দৃষ্টিনন্দন পর্যটন কেন্দ্রে পরিনত করতে খাঁন পরিবারের প্রতি আহবান জানান। এতে পর্যটকের সংখ্যা যেমন বাড়বে তেমনি এলাকার ঐতিহ্যবাহী বাড়িটিও সুরক্ষা করা সম্ভব হবে। 

স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম খান বাবু বলেন, এই বাড়ির প্রতিষ্ঠাতা তার সম্পর্কে দাদা। তিনি মারা যাওয়ার পর বাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। বাড়ি সংস্কার করে পর্যটন হিসাবে এই এলাকাকে গড়ে তোলা সম্ভব। এতে বাড়ির সুন্দর্য যেমন বৃদ্ধি পাবে তেমনি সুন্দর পরিবেশের সৃষ্টি হবে। 
স্থানীয় মেম্বার লিপটন খান বলেন, বাড়িটি দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। ব্যক্তি মালিকানা কিংবা সরকারি ভাবে বাড়িটি সংস্কার করে পর্যটন এলাকা হিসাবে গড়ে তোলা সম্ভব। পর্যটন এলাকা হিসাবে গড়ে তুলতে পারলে এই ভবন ঘিরে বিভিন্ন দোকান পাট গড়ে উঠবে। এছাড়াও এলাকার মানুষের আর্থিক কর্মসংস্থানের পথ সৃষ্টি হবে। 

তিনি আরো বলেন, আমরা শুনেছি সেই সময় বিভিন্ন দিবস ও উৎসবে আত্মীয়-স্বজন, প্রজা, কর্মচারী আর কর্মকর্তাদের পদচারনায় মুখরিত হয়ে উঠতো বাড়িটি। অথচ আজ জমিদার পরিবারের সদস্যরা সেখানে না থাকায় নেই ঈদ আনন্দ। 

বাড়িটি দেখাশোনার দায়িত্বরত স্থানীয় আক্কাস আলী বলেন, তিনি বাড়িটি দেখাশোনাসহ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ করে থাকেন। এছাড়াও বাড়িটি দেখতে আসা মানুষদেরকে ঘুরে ঘুরে বাড়িটি দেখান। বাড়িটি দীর্ঘদিন যাবত পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকায় ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। সংস্কার করলে ভালো হতো। 
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ আবু তাহের বলেন, গুনাহারে দৃষ্টিনন্দন অবকাঠামো সাহেব বাড়িটি বৃটিশ আমলের ঐতিহ্যবাহী একটি ভবন। এই বাড়ির চারপাশে নান্দনিক দৃশ্য এখানে লুকায়িত রয়েছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এবং জমির মালিকগণ পারস্পারিক আলোচনার মাধ্যমে এটি একটি পর্যটন এলাকা হিসাবে গড়ে তুলতে পারেন। তাহলে এই এলাকাটি পরিচিতির পাশাপাশি পর্যটন এলাকায় পরিণত হবে। 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ্রুখ খান বলেন, গুনাহারের জমিদার বাড়ি বা সাহেব বাড়ির স্থাপত্য আছে যা লোকে সাহেব বাড়ি বা জমিদার বাড়ি বলেই জানেন। তিনি জেনেছেন এই বাড়িটি ব্যক্তি মালিকানাধীন সম্পত্তি। একটি বড় প্রাচীণ অবকাঠামো যা দেখতে অনেক দুর দুরান্ত থেকে লোকজন আসেন। ঘুরে ফিরে দেখেন ছবি তোলেন। এটি পর্যটন স্থান হিসাবে গড়ে তোলা যেতে পারে। জমিদারের বংশধর বা মালিকরা চাইলে এই বাড়ি পর্যটন এলাকা হিসাবে গড়ে তুলতে পারেন। সরকারের পক্ষ থেকে তিনি সার্বিক সহযোগিতা করবেন। 

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদপুরে অটোরিকশা-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১
চাঁদপুরে অটোরিকশা-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১
ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত, অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা
ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত, অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২
কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২
বরগুনা সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মনির গ্রেফতার
বরগুনা সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মনির গ্রেফতার
সেচ পাম্পে গোসল করতে যাওয়ায় কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা
সেচ পাম্পে গোসল করতে যাওয়ায় কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবককে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবককে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা
ভালুকায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
ভালুকায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি
হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি
মাছ ব্যবসায়ীকে হত্যার পর গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
মাছ ব্যবসায়ীকে হত্যার পর গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদক বিরোধী মিছিল ও প্রতিবাদ সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদক বিরোধী মিছিল ও প্রতিবাদ সভা
রাজশাহীতে মাছ ব্যবসায়ীকে হত্যার পর গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
রাজশাহীতে মাছ ব্যবসায়ীকে হত্যার পর গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
ঈদের ছুটিতেও
ব্রাহ্মণবাড়িয়া মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে সেবা প্রদান
ঈদের ছুটিতেও ব্রাহ্মণবাড়িয়া মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে সেবা প্রদান
সর্বশেষ খবর
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার
৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোর জোড়া গোল, আল-হিলালকে হারালো আল-নাসর
রোনালদোর জোড়া গোল, আল-হিলালকে হারালো আল-নাসর

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাঁটুর চোটে ১৪ সপ্তাহ মাঠের বাইরে স্টোন
হাঁটুর চোটে ১৪ সপ্তাহ মাঠের বাইরে স্টোন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা
চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা

৫৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পাপুয়া নিউ গিনিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা
পাপুয়া নিউ গিনিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছর পর বাংলা সিনেমায় ফিরছেন রাখী
২২ বছর পর বাংলা সিনেমায় ফিরছেন রাখী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে অটোরিকশা-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১
চাঁদপুরে অটোরিকশা-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরিমানায় খেলার অনুমতি মিলল এমবাপে-রুডিগারদের, রিয়ালের স্বস্তি
জরিমানায় খেলার অনুমতি মিলল এমবাপে-রুডিগারদের, রিয়ালের স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত, অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা
ছুরিকাঘাতে ব্যবসায়ী নিহত, অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ৫.২ মাত্রার ভূমিকম্প
নেপালে ৫.২ মাত্রার ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত
ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু
আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শুল্ক একটি ‘জাতীয় সংকট’ : জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক একটি ‘জাতীয় সংকট’ : জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানের দ্বিনি শিক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক
সন্তানের দ্বিনি শিক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, শিশুসহ নিহত ৫
বলিভিয়ায় স্বর্ণ খনিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, শিশুসহ নিহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব আচরণ শিখিয়ে গেল মাহে রমজান
যেসব আচরণ শিখিয়ে গেল মাহে রমজান

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় অ্যাম্বুলেন্সে অগ্নিকাণ্ড ইসরায়েলি ‘যুদ্ধাপরাধ’ হতে পারে : জাতিসংঘ কর্মকর্তা
গাজায় অ্যাম্বুলেন্সে অগ্নিকাণ্ড ইসরায়েলি ‘যুদ্ধাপরাধ’ হতে পারে : জাতিসংঘ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২
কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনা সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মনির গ্রেফতার
বরগুনা সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মনির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেচ পাম্পে গোসল করতে যাওয়ায় কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা
সেচ পাম্পে গোসল করতে যাওয়ায় কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের
আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে
প্রতিকূল পরিবেশেও খেলাপি ঋণ কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের প্রচেষ্টা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না : গোলাম পরওয়ার
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের প্রচেষ্টা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না : গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত
কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত
মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবককে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবককে কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরেন্দ্র মোদিকে যে উপহার দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
নরেন্দ্র মোদিকে যে উপহার দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ চাইলো বাংলাদেশ
শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ চাইলো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম দফায় ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা নিতে রাজি মিয়ানমার
প্রথম দফায় ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা নিতে রাজি মিয়ানমার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস-মোদির ৪০ মিনিটের বৈঠক, আলাপ হলো কী নিয়ে
ড. ইউনূস-মোদির ৪০ মিনিটের বৈঠক, আলাপ হলো কী নিয়ে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার
পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড. ইউনূস ও মোদির বৈঠক নিয়ে যা জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
ড. ইউনূস ও মোদির বৈঠক নিয়ে যা জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক
ব্যাংককে ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় গ্রেনেড বাবুর বাড়িতে অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৩
খুলনায় গ্রেনেড বাবুর বাড়িতে অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিশোধ নিল চীন, মার্কিন পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ৩৪% শুল্ক আরোপ
প্রতিশোধ নিল চীন, মার্কিন পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ৩৪% শুল্ক আরোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প
৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের
আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান
বাংলাদেশ বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ্যুত্থানের সময় গ্রেফতার, সৌদিতে জেল খেটে দেশে ফিরলেন ১০ প্রবাসী
অভ্যুত্থানের সময় গ্রেফতার, সৌদিতে জেল খেটে দেশে ফিরলেন ১০ প্রবাসী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন
ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউনূস-মোদি বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে: প্রেস সচিব
ইউনূস-মোদি বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার পোশাকশিল্পে বড় ধাক্কা: নিউইয়র্ক টাইমস
ট্রাম্পের শুল্ক বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার পোশাকশিল্পে বড় ধাক্কা: নিউইয়র্ক টাইমস

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দীর্ঘ ১৫ বছর পর বঞ্চিত কমিউনিটি নেতারা দাওয়াত পেলেন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে
দীর্ঘ ১৫ বছর পর বঞ্চিত কমিউনিটি নেতারা দাওয়াত পেলেন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল
ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত এনসিপি: সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত এনসিপি: সারজিস

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত
কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই দিন ধরে তুর্কি বিমানবন্দরে আটকা ২৫০ যাত্রী
দুই দিন ধরে তুর্কি বিমানবন্দরে আটকা ২৫০ যাত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি
হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসিয়ান সদস্যপদের জন্য থাইল্যান্ডের সমর্থন চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসিয়ান সদস্যপদের জন্য থাইল্যান্ডের সমর্থন চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিনল্যান্ডকে এভাবে সংযুক্ত করা যায় না : যুক্তরাষ্ট্রকে ডেনমার্ক
গ্রিনল্যান্ডকে এভাবে সংযুক্ত করা যায় না : যুক্তরাষ্ট্রকে ডেনমার্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছে আইএমএফের প্রতিনিধি দল
শনিবার ঢাকায় আসছে আইএমএফের প্রতিনিধি দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠক প্রয়োজন ছিল: মির্জা আব্বাস
ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠক প্রয়োজন ছিল: মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন আয়োজন করা সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার’
‘যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন আয়োজন করা সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিঠামইনে কৃষকের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে রহস্য
মিঠামইনে কৃষকের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে রহস্য

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব ছিলেন বেপরোয়া
মুজিব ছিলেন বেপরোয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট
চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক
দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও
ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ
হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিশের দামে আগুন
ইলিশের দামে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না
দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না

নগর জীবন

‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি
‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা
রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা

নগর জীবন

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ
কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ

নগর জীবন

আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!
আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ
মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন জীবনের খোঁজে মাহি
নতুন জীবনের খোঁজে মাহি

শোবিজ

নিশোর মুখে শাকিববন্দনা
নিশোর মুখে শাকিববন্দনা

শোবিজ

আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো
আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো

শোবিজ

১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব
অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব

শোবিজ

চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন
চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন

মাঠে ময়দানে

জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো
জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো

পেছনের পৃষ্ঠা

বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা
বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের ২০৩১ বিশ্বকাপ যুক্তরাষ্ট্রে
মেয়েদের ২০৩১ বিশ্বকাপ যুক্তরাষ্ট্রে

মাঠে ময়দানে

কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট
কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট

মাঠে ময়দানে

চেলসির শীর্ষ চারের লড়াই
চেলসির শীর্ষ চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা