শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

ভাষা আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্থনীতি

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
ভাষা আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্থনীতি

সাত দশক আগে ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্র“য়ারি রাষ্ট্রভাষা হিসেবে মাতৃভাষা বাংলার স্বীকৃতি আদায় এবং এর মযার্দা প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে যে আন্দোলন তুঙ্গে উঠেছিল তার মাধ্যমে তৎকালীন পূর্ববঙ্গবাসী বাঙালি সমাজের মধ্যে এক নতুন চেতনা ও মূল্যবোধ জাগ্রত হয়। বায়ান্নর একুশে ফেব্র“য়ারিতে এ অয়োময় প্রত্যয় অর্জিত হয় যে, জাতি হিসেবে এ দেশ ও সমাজের সার্বিক আর্থ-সামাজিক ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে প্রয়োজন সর্বস্তরে প্রাণপ্রিয় মাতৃভাষার ব্যবহার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা। ভাষা কৃষ্টিই প্রত্যেক জাতির প্রকৃষ্ট সম্পদ, তার রাজনৈতিক অধিকার ও অর্থনৈতিক জীবনযাপনে স্বয়ম্ভরতা অর্জনের, সাবলীল স্বচ্ছন্দ জীবন যাপনের এবং স্বনির্ভর জাতিসত্তার পরিচিতি লাভের একমাত্র সার্টিফিকেট। আর তাই যখনই আমাদের এই প্রাণপ্রিয় মাতৃভাষার ওপর শত্র“রা আক্রমণ চালিয়েছে তখনই আমরা রুখে দাঁড়িয়েছি। যেহেতু ভাষা বা সংস্কৃতি থেকে পৃথক হয়ে জাতি হিসেবে আমাদের কোনো অস্তিত্ব ভাবা সম্ভবপর ছিল না, সেহেতু আমরা ভাষাভিত্তিক রাষ্ট্রের স্বাধিকার আদায়ের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়েছিলাম। তৎকালীন সমাজে বাঙালিরা রাজনৈতিক চেতনায় বেশ প্রখর ছিল না। কিন্তু একুশে ফেব্র“য়ারি তাদের সে মহামন্ত্রে উদ্বুদ্ধ করেছিল-সন্দেহ নেই। ভাষার স্বাধীনতা আদায় থেকে শুরু করে একটি পৃথক রাষ্ট্রের দাবি আমরা তাই পরবর্তীকালে করেছিলাম। আমাদের সাংস্কৃতিক চেতনা কতখানি প্রখরতা লাভ করলে আমরা এতখানি পথ পরিক্রমের স্বপ্ন দেখেছিলাম এবং পথ পাড়িও দিয়েছি তার মর্ম উপলব্ধির মধ্যেই একুশের চেতনার মহাত্ম নিহিত।

ঔপনিবেশিক শাসনামলে অর্থনৈতিক শোষণ, বঞ্চনা ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে বাংলাদেশের জনগণ ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারত থেকে রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন করে। সুদীর্ঘকাল বিদেশি শাসন ও শোষণে বিপর্যস্ত এ দেশের অর্থনৈতিক জীবনযাত্রায় মৌল পরিবর্তনের প্রত্যাশা ও প্রয়াসও দীর্ঘদিনের। এদেশের রাজনীতি মূলত এবং মুখ্যত আপামর জনসাধারণের অর্থনৈতিক মুক্তি এবং সম্পদের বণ্টন ব্যবস্থায় বৈষম্য দূরীকরণের দাবিকে কেন্দ্র করে, বিশেষ করে মুখের ভাষা, অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থানের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার অনির্বাণ আকাক্সক্ষাকে ঘিরে দানা বাঁধে। সেই আকাক্সক্ষা পূরণে সফলতা ব্যর্থতার দায়ভাগ রাজনৈতিক অর্থনীতির নীতি-নির্ধারকের। কার্যকর পরিকল্পনা গ্রহণে দূরদর্শিতার অভাব এবং আত্মস্বার্থবাদী ও গোষ্ঠীগত দৃষ্টিভঙ্গির ফলে জাতীয় ঐকমত্যের অভাবজনিত পরিবেশে জাতীয় অর্থনীতির সার্বিক সমৃদ্ধি সাধনের সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ ব্যাহত হয়ে থাকে। এহেন অপারগ পরিস্থিতিতে অনেক উন্নয়নশীল দেশের মতো, অর্থনৈতিক উন্নয়নে সম্ভাবনাময় হয়েও বাংলাদেশও বাঞ্ছিত লক্ষ্যে পৌঁছানোর পথে পুরোপুরি সফল নয়।

একুশে ফেব্র“য়ারি শুধু আমাদের সাংস্কৃতিক চেতনা দিয়েছিল তা নয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাজনৈতিক অর্থনীতির স্বয়ম্ভরতা অর্জনের একটা সুস্পষ্ট ইঙ্গিতও করেছিল। একুশের চেতনা এমনই প্রগতিশীল ছিল, এমনই প্রগাঢ় ছিল যে যার জন্য স্বাধিকার আদায়ের সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম আমরা সবাই। একুশের ভাবধারা প্রথম দিকে কতিপয় ছাত্রসমাজ ও বুদ্ধিজীবী মহলের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও পরবর্তীকালে তা দেশের আপামর জনসাধারণকেও স্পর্শ করেছিল। একুশ আমাদের যে চেতনা ও মূল্যবোধ উপহার দিয়েছিল- তা ছিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে, স্বৈরাচারের পতনকার্যে একতাবদ্ধভাবে অংশগ্রহণ করতে, নিপীড়িত জনগণের পাশে এসে দাঁড়াতে এবং সর্বোপরি মানবতাবোধে উদ্বুদ্ধ হতে। একুশের চেতনা আমাদের সাহিত্যাঙ্গনেও এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। জাতীয়তাবাদী সাহিত্যের পাশাপাশি গণমুখী সাহিত্য রচনায় মনোনিবেশ করেছিলেন আমাদের কবি সাহিত্যকগণ। সাহিত্যধারায় এক নবযগের সূচনা হয়েছিল তাতে সন্দেহ নেই। একুশের চেতনা তাই স্বাধীনতাপূর্ব বাংলাদেশে আমাদের একটি মহান আত্মপ্রত্যয়ী, স্বধর্মে নিষ্ঠাবান এবং স্ব-ঐতিহ্যের পরম পূজারি জাতিতে পরিণত হওয়ার মহাশিক্ষা দিয়েছিল। একুশকে ঘিরে শোষণ, বঞ্চনা অর্থনৈতিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলনের যে মহামন্ত্রে আমরা উদ্বুদ্ধ হয়েছিলাম তার প্রকৃষ্ট প্রমাণ ৭১ এর সফল মুক্তিসংগ্রাম।

একুশের চেতনা কোনো অচল অনুভূতির নাম নয়- বরং সচল প্রগতিবাদই এর ভিত্তি। মূল্যবোধ উৎসাহ দেয় পুরাতন জীর্ণ ঘুণেধরা রীতি-রেওয়াজের পরিবর্তন সাধনে। উৎসাহ দেয় বিপ্লব করতে বিদ্রোহ করতে ঐসব বিবাদ বিসম্ববাদের বিরুদ্ধে যা মানুষের আসল পরিচয় মনুষ্যত্বকে হত্যা করে। বিদ্রোহ বিপ্লব তাই নূতন নূতন মূল্যবোধের জন্ম দেয়। আবার মূল্যবোধও বিপ্লব ও বিদ্রোহের সূচনা করে। মূল্যবোধ সৃষ্টির এটা সাধারণ এবং স্বাভাবিক নিয়ম হলেও অনেক সময় পরিবেশের অশুভ হাওয়া যে মূল্যবোধের জন্ম দেয় তা কোনোমতেই কল্যাণকর হতে পারে না-বরং তা ডেকে আনতে পারে মানব ভাগ্যের অশুভ পরিণতিকে।

সমাজে যখন নূতন মূল্যবোধের জন্ম হয় তখন পুরাতন মূল্যবোধ ভেঙে যায়। এভাবে চলতে থাকে মূল্যবোধের ভাঙাগড়া পর্ব। যেহেতু এই সমাজের আবহাওয়া, পরিবেশ, প্রতিবেশ সদা পরিবর্তনশীল সেহেতু মূল্যবোধের নবমূল্যায়ন ঘটবে যুগে যুগে কালে কালে বিভিন্ন ঘটনা পরিক্রমায়; এটাই স্বাভাবিক নিয়ম। কিন্তু কখনো যদি এই গতিধারা ব্যাহত হয়, অর্থাৎ পুরাতন মূল্যবোধের সংস্কার না হয় বা যুগের প্রয়োজনে নতুন মূল্যবোধের জন্ম না হয়, তাহলে সমূহ বিপদের সম্ভাবনা দেখা দেয়। সামাজিক কাঠামো বা শ্রেণিভেদ অনড় থাকলে বা পরিবেশ তাড়িত অশুভ আবহাওয়ার কুন্ডলক্ষণে কুলগ্নে পড়লে পুরাতন মূল্যবোধের অবক্ষয় শুরু হয়। নতুন মূল্যবোধ জন্ম হওয়া তো দূরের কথা পুরাতন মূল্যবোধকে জিইয়ে রাখার পরিবর্তে তার অবক্ষয় শুরু হলে তার চেয়ে শোচনীয় পরিণতি আর হতে পারে না। বলা বাহুল্য একুশ শতকের শুরু কিংবা তার আগে থেকে যেন দেশে-বিদেশে সমাজ অর্থনীতি ও রাষ্ট্রনীতিতে প্রতিষ্ঠিত নানান মূল্যবোধের বহুমুখী ও ব্যাপক ভাঙাগড়া পরিলক্ষিত হচ্ছে।

দেশের সাধারণ মানুষ একদিন এ শোষণনীতি থেকেই মুক্তি পাওয়ার জন্য সংগ্রাম করেছিল- আশায় বুক বেঁধেছিল। কিন্তু স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে যদি দেখা যায় শোষণ চলছে, অর্থনৈতিক সামাজিক ক্ষেত্রে বৈষম্য দুর্দশা দূর হয়নি; বরং বেড়েছে, যদি দেখা সমাজে নিঃস্ব হয়েছে আরও নিঃস্ব আর বিত্তশালী আরও বিত্তশালী। সাধারণ মানুষ হতভাগার মতো এসব দেখতে দেখতে তাদের আগের সেই মূল্যবোধ যাবে হারিয়ে। আকাশ সংস্কৃতির বদৌলতে বিদেশি ভাষা ও সংগীত সাহিত্যের অনাকাক্সিক্ষত অনুপ্রবেশ, নানান উপায়ে যদি চলে অর্থনৈতিক আগ্রাসন, স্বনির্ভর ও স্বয়ম্ভর যোগ্য অর্থনীতিকে পঙ্গু করতে যদি চলে অধীনস্থ করার কুট প্রয়াস, জনগণের কথা বলে গণঅধিকারের অপব্যবহার, জনসেবার নামে যদি জনগণের হয়রানিই বেড়ে চলে তাহলে একুশের মূল্যবোধ মুহ্যমান হয়ে পড়বে। সবাই দেখছে শিক্ষা ক্ষেত্রে অরাজকতা অনুপ্রবেশ করেছে, প্রতিবাদী ও প্রগতিশীল ছাত্রসমাজ আজ যেন অনিমেষ যাত্রী, আদর্শ ছাড়া, শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে নেই সেই পবিত্র সম্বন্ধ। বড় দুঃখের হলেও বলতে হয়, একদিন যে কবি সংস্কৃতিকর্মী শিক্ষক বুদ্ধিজীবী আর্থসামাজিক রাজনৈতিক অন্যায় অনিয়মের বিরুদ্ধে ছিলেন সোচ্চার, লিখেছিলেন এন্তার কবিতা ও গান, মেধা ও মনন দিয়ে গড়ে তুলেছিলেন প্রতিরোধের দেয়াল, তারাও যেন ভিন্ন পথযাত্রী সেজে নির্বিকার দর্শকের ভূমিকায়। তারা দ্বিধা বিভক্ত, দলীয় শ্রেণিগত অনিরপেক্ষতায় কোণঠাসা। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে তেমন উল্লেখযোগ্য সৃজনশীল সাহিত্য চলচ্চিত্র গান রচিত হয়নি। যেমনটি হয়েছিল স্বাধীনতা-পূর্ব বাংলাদেশে। আমাদের সাংস্কৃতিক অঙ্গনেও সে অর্থে তেমন উল্লেখযোগ্য কোনো জয়যাত্রা সূচিত হয়নি, বরং অপাঙ্ক্তেয় অগ্রহণযোগ্য বিদেশি সংস্কৃতির বিকৃত উচ্চারণের অভিলাষ যেন অবিরত। শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরে যে আন্দোলন তার স্বতঃস্ফূর্ততা অর্থবহ হবে এর যথার্থতা প্রতিপন্ন হবে যদি এ আন্দোলন সমপর্যায়ের বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন কিংবা একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের মৌল উদ্দেশ্য অভিপ্রায় অর্জনের সালতামামি ও সফলতা-ব্যর্থতা পর্যালোচনায় নিবেদিত নিষ্ঠাবান থাকে। অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন ব্যতিরেকে রাজনৈতিক স্বাধীনতা নির্মল নয়, নয় অর্থবহও। অর্থনৈতিক জীবনযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করে কিংবা উদাসীন থেকে কোনো প্রয়াস প্রচেষ্টাকে অর্থবহ পরিণতিতে নিয়ে যাওয়া দুষ্কর।

যেহেতু সাংস্কৃতিক চেতনা মানুষের সুকুমার বৃত্তিগুলোকে ফুটিয়ে তুলতে সহায়তা করে এবং যেহেতু সত্য ও সুন্দরের প্রকাশই সাংস্কৃতিক চেতনার অন্যতম কাজ সেহেতু  দেশজুড়ে আজ প্রয়োজন এক সুস্থ ‘সামাজিক সাংস্কৃতিক আন্দোলনের’; মানুষের হৃদয়ে সত্য ও সুন্দরের বিকাশ ঘটলে সে অন্যায়কে ঘৃণা করতে শিখবে এবং তার মধ্যে ঘটবে মহত্তম আদর্শের বিকাশ। সাংস্কৃতিক এক নবজাগৃতির মাধ্যমেই আমরা মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধ করতে পারি। একুশে ফেব্রুয়ারি উদযাপনের প্রাক্কালে এই নবজাগৃতিই হোক প্রার্থনার, প্রত্যাশার।

আমরা তাই উৎসে ফিরে যেতে চাই যে উৎস থেকে আমাদের এ নবযাত্রা শুরু হয়েছিল। আমাদের মহান মূল্যবোধগুলোর জন্মদাত্রী, সেই একুশে ফেব্র“য়ারি চেতনাই এ মুহূর্তে আমাদের একমাত্র পাথেয় তার প্রদত্ত মূল্যবোধগুলোর অবক্ষয় রোধে। একুশের চেতনাই আবার আমাদের সেই প্রত্যয় ও প্রতিজ্ঞার কথা স্মরণ করিয়ে দিতে পারে এবং জাগাতে পারে অদম্য শক্তি ও সাহস। একুশের চেতনাই যে আমাদের জাতিগত মহাজাগৃতির একমাত্র উৎস এবং দিকদর্শন এ মহাসত্য অস্বীকার করা যায় না কোনো মতেই।

 

লেখক : সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
জল-জ্যোস্না
জল-জ্যোস্না
আমার একুশ অমর একুশ
আমার একুশ অমর একুশ
বায়ান্ন থেকে জুলাই গণ অভ্যুত্থান
বায়ান্ন থেকে জুলাই গণ অভ্যুত্থান
বুদ্ধিজীবী সমাজ ও আমাদের আন্দোলন-সংগ্রাম
বুদ্ধিজীবী সমাজ ও আমাদের আন্দোলন-সংগ্রাম
ভাষার জন্য রক্ত দেওয়ার অহংকার
ভাষার জন্য রক্ত দেওয়ার অহংকার
একুশ মানেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
একুশ মানেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
সর্বশেষ খবর
পয়লা বৈশাখের পর মিরপুরে শুরু হবে উচ্ছেদ অভিযান : ডিএনসিসি প্রশাসক
পয়লা বৈশাখের পর মিরপুরে শুরু হবে উচ্ছেদ অভিযান : ডিএনসিসি প্রশাসক

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আম্বানী পুত্রের ১৮০ কিলোমিটার আধ্যাত্মিক পদযাত্রা!
আম্বানী পুত্রের ১৮০ কিলোমিটার আধ্যাত্মিক পদযাত্রা!

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মায়ের চরিত্রে দীপিকা
প্রথমবারের মতো মায়ের চরিত্রে দীপিকা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভিলাকে হারিয়ে সেমির পথ সহজ করে রাখল পিএসজি
ভিলাকে হারিয়ে সেমির পথ সহজ করে রাখল পিএসজি

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে বাণিজ্যে প্রভাব পড়বে না : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে বাণিজ্যে প্রভাব পড়বে না : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লেভানডস্কির জোড়া গোলে ডর্টমুন্ডকে ৪-০ গোলে হারাল বার্সা
লেভানডস্কির জোড়া গোলে ডর্টমুন্ডকে ৪-০ গোলে হারাল বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ব রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনা
ঐক্য ও ভ্রাতৃত্ব রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে চুপ থাকার বিধান
ইসলামের দৃষ্টিতে চুপ থাকার বিধান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যথাসময়ে নামাজ আদায়ের পুরস্কার
যথাসময়ে নামাজ আদায়ের পুরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল আবরাহার হস্তিবাহিনী
যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল আবরাহার হস্তিবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় আরও ৩৮ জন নিহত
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় আরও ৩৮ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের গুণাবলি
মুমিনের গুণাবলি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১১
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বিএনপির র‌্যালি আজ
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বিএনপির র‌্যালি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু
আজ থেকে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কামরাঙ্গীরচরে গণপিটুনীতে দুই যুবক নিহত
কামরাঙ্গীরচরে গণপিটুনীতে দুই যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুনে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে পারে ফ্রান্স: ম্যাক্রোঁ
জুনে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে পারে ফ্রান্স: ম্যাক্রোঁ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের হোদেইদা বন্দরে মার্কিন হামলায় নিহত বেড়ে ৮
ইয়েমেনের হোদেইদা বন্দরে মার্কিন হামলায় নিহত বেড়ে ৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে পানাম সিটি পরিদর্শনে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিনিধিদল
সোনারগাঁয়ে পানাম সিটি পরিদর্শনে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিনিধিদল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনসার-ভিডিপি দেশের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি হয়ে উঠছে: মহাপরিচালক
আনসার-ভিডিপি দেশের অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি হয়ে উঠছে: মহাপরিচালক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে বিলুপ্ত প্রজাতির নীলগাই উদ্ধার
পঞ্চগড়ে বিলুপ্ত প্রজাতির নীলগাই উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ এপ্রিল)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহিংসতা প্রতিবাদের ভাষা হতে পারে না
সহিংসতা প্রতিবাদের ভাষা হতে পারে না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন খলিলুর রহমান
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষা শুরু আজ, ফেনীতে পরীক্ষার্থী প্রায় ৩০ হাজার
এসএসসি পরীক্ষা শুরু আজ, ফেনীতে পরীক্ষার্থী প্রায় ৩০ হাজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমবে জিডিপি প্রবৃদ্ধি, বাড়বে মূল্যস্ফীতি
কমবে জিডিপি প্রবৃদ্ধি, বাড়বে মূল্যস্ফীতি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাল্টা শুল্ক স্থগিত করায় ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার ধন্যবাদ
পাল্টা শুল্ক স্থগিত করায় ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার ধন্যবাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনসিসির সাবেক কাউন্সিলর মুরাদ গ্রেফতার
ডিএনসিসির সাবেক কাউন্সিলর মুরাদ গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাল্টা শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করলেন ট্রাম্প, এ সময় এই শুল্ক থাকছে ১০ শতাংশ
পাল্টা শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করলেন ট্রাম্প, এ সময় এই শুল্ক থাকছে ১০ শতাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ পেল স্কয়ার ফার্মা
‘এক্সিলেন্স ইন ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ পেল স্কয়ার ফার্মা

১১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা
আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ
শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ভারতের ভেতর দিয়ে নেপাল-ভুটানে রফতানি করতে পারবে বাংলাদেশ'
'ভারতের ভেতর দিয়ে নেপাল-ভুটানে রফতানি করতে পারবে বাংলাদেশ'

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক
‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টা শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করলেন ট্রাম্প, এ সময় এই শুল্ক থাকছে ১০ শতাংশ
পাল্টা শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করলেন ট্রাম্প, এ সময় এই শুল্ক থাকছে ১০ শতাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট
নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দু-এক বছরের মধ্যে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে: বিডা চেয়ারম্যান
দু-এক বছরের মধ্যে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে: বিডা চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ঘোষণা, যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় দেবে ইন্দোনেশিয়া
বড় ঘোষণা, যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় দেবে ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের শীর্ষ ২০ ধনী শহরের তালিকায় দুবাই
বিশ্বের শীর্ষ ২০ ধনী শহরের তালিকায় দুবাই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো
বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা
কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পানামা খাল ফেরত নেবে যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পানামা খাল ফেরত নেবে যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ
কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন ড. ইউনূস
ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন ড. ইউনূস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে বৈশাখী র‍্যালিতে গাইবেন ২০০ শিল্পী: ফারুকী
ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে বৈশাখী র‍্যালিতে গাইবেন ২০০ শিল্পী: ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টা পদক্ষেপ, মার্কিন পণ্যে ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ চীনের
পাল্টা পদক্ষেপ, মার্কিন পণ্যে ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ চীনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এস আলমের সহযোগীদের ১৩৭৪ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
এস আলমের সহযোগীদের ১৩৭৪ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব
১৭ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা
৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮
নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টা শুল্ক স্থগিত করায় ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার ধন্যবাদ
পাল্টা শুল্ক স্থগিত করায় ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার ধন্যবাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি মার্কিন ড্রোন ভূপাতি করেছে হুথি
আরও একটি মার্কিন ড্রোন ভূপাতি করেছে হুথি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফারি পার্ক থেকে দুর্লভ প্রাণী উধাও, কঠোর অবস্থানে পরিবেশ উপদেষ্টা
সাফারি পার্ক থেকে দুর্লভ প্রাণী উধাও, কঠোর অবস্থানে পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিশোরীর লাশ মিলল বাথরুমে জখমে কাতরাচ্ছিলেন নানা-নানি
কিশোরীর লাশ মিলল বাথরুমে জখমে কাতরাচ্ছিলেন নানা-নানি

নগর জীবন

পুরোনোদের চ্যালেঞ্জ নতুনরা
পুরোনোদের চ্যালেঞ্জ নতুনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরছে ঢাকার খালে
প্রাণ ফিরছে ঢাকার খালে

রকমারি নগর পরিক্রমা

চিড়িয়াখানা নিয়ে তুঘলকি কাণ্ড
চিড়িয়াখানা নিয়ে তুঘলকি কাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আচরণবিধিতে আসছে পরিবর্তন
আচরণবিধিতে আসছে পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসর খোঁজা রাজনীতির ৫৪ বছর
দোসর খোঁজা রাজনীতির ৫৪ বছর

সম্পাদকীয়

ট্রাম্পের হঠাৎ ইউটার্ন
ট্রাম্পের হঠাৎ ইউটার্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল মঞ্চে নামছেন নিগাররা
মূল মঞ্চে নামছেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বের সুযোগ নেই
সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অপূর্ব ভাইয়ের সঙ্গে আমার তুলনা কখনোই হবে না
অপূর্ব ভাইয়ের সঙ্গে আমার তুলনা কখনোই হবে না

শোবিজ

করতোয়া রক্ষায় উচ্ছেদ অভিযান
করতোয়া রক্ষায় উচ্ছেদ অভিযান

নগর জীবন

বিশ্বকে বদলাতে বাংলাদেশে আসুন
বিশ্বকে বদলাতে বাংলাদেশে আসুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন যেন ময়লার ভাগাড়
ড্রেন যেন ময়লার ভাগাড়

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফের দর্শক মাতালো সিনেমার গান
ফের দর্শক মাতালো সিনেমার গান

শোবিজ

বিশ্বজনমত গড়ে তুলতে হবে
বিশ্বজনমত গড়ে তুলতে হবে

নগর জীবন

সাদেক সিদ্দিকীর দেনা-পাওনায় ইমন
সাদেক সিদ্দিকীর দেনা-পাওনায় ইমন

শোবিজ

চট্টগ্রামে হাতি হত্যা করে দাঁত-নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা
চট্টগ্রামে হাতি হত্যা করে দাঁত-নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা

নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে স্কটল্যান্ডের চমক
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে স্কটল্যান্ডের চমক

মাঠে ময়দানে

অভিযোগ নিয়ে দুদকে সারজিস হাসনাত
অভিযোগ নিয়ে দুদকে সারজিস হাসনাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ
ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুসলিমদের পাশে থাকার কথা বললেন মমতা
মুসলিমদের পাশে থাকার কথা বললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের রপ্তানিতে অসুবিধা হবে না
বাংলাদেশের রপ্তানিতে অসুবিধা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

স্বাধীনতা ঘোষণার সনদপত্র
স্বাধীনতা ঘোষণার সনদপত্র

সম্পাদকীয়

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও খলিলুর রহমান
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও খলিলুর রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সঙ্গে প্রতিরক্ষায় সহযোগিতা বাড়াতে চায় মস্কো
ঢাকার সঙ্গে প্রতিরক্ষায় সহযোগিতা বাড়াতে চায় মস্কো

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপির ১৮০ কোটির অস্বাভাবিক লেনদেন
সাবেক এমপির ১৮০ কোটির অস্বাভাবিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

তান্ত্রিক চরিত্রে তামান্না
তান্ত্রিক চরিত্রে তামান্না

শোবিজ

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

খবর