শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৩৭, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

ইসলামে জাকাতের মাহাত্ম্য ও সমকালীন প্রয়োগ

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ইসলামে জাকাতের মাহাত্ম্য ও সমকালীন প্রয়োগ

নামাজের পর জাকাত ইসলামের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। পবিত্র কোরআনে ৩২ স্থানে নামাজ ও জাকাত ফরজ হওয়ার কথা বলা হয়েছে।

(রদ্দুল মুহতার, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-২০২)

জাকাতের গুরুত্ব বুঝতে এটিই অনুমেয় যে মহানবী (সা.)-এর ইন্তেকালের পর আরব বিশ্বের সর্বত্র বিদ্রোহ শুরু হয়, যা  ইসলামী রাষ্ট্রকে সবচেয়ে নাজুক পরিস্থিতি এবং সংকটাপন্ন ধ্বংসের মুখে ফেলে দেয়। এর নেপথ্যে ছিল জাকাত অস্বীকারকারীরা। তৎকালীন সময়ে এটি ছিল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। 

ইসলামী ইতিহাসের এই সংকটময় পরিস্থিতিতে  (Critical juncture)  আবু বকর সিদ্দিক (রা.) (বেশির ভাগ সাহাবির পরামর্শক্রমে) ঘোষণা করেন যে যারা নামাজ ও জাকাতের মধ্যে যেকোনো পার্থক্য এবং বৈষম্য সৃষ্টি করবে, আমি তার বিরুদ্ধে জিহাদ করব। অতঃপর আমিরুল মুমিনিন আবু বকর সিদ্দিক (রা.) জাকাত-বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে জিহাদ করেন এবং তাদের বিদ্রোহ সম্পূর্ণরূপে চূর্ণ না করা পর্যন্ত তাঁর তরবারি ক্ষান্ত হয়নি। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৪০০)

জাকাতের আভিধানিক অর্থ হলো পবিত্রতা, বরকত ও বৃদ্ধি।


পারিভাষিক অর্থ হলো মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য শরিয়ত দ্বারা নির্ধারিত সম্পদের একটি অংশ একজন মুসলিম দরিদ্র ব্যক্তিকে মালিক বানিয়ে দেওয়া। যাতে তা দ্বারা সে সম্পূর্ণরূপে ব্যয় করতে সক্ষম হয়।
(ফিকহুল ইবাদাত আলা আল-মাযহাবিল হানাফিয়্যাহ,

খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১৪৬)

জাকাতের বিধান

জাকাত ফরজ। যে তা অস্বীকার করবে সে কাফির আর যে আদায় করবে না সে ফাসেক এবং যে এর আদায়ে বিলম্ব করবে সে গুনাহগার হবে।


(ফাতহুল বারী, খণ্ড-৩,
পৃষ্ঠা-৩০৯, ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৬৮)

জাকাত যাদের ওপর ফরজ

যে ব্যক্তি মুসলিম, বোধসম্পন্ন, সুস্থ মস্তিষ্ক ও প্রাপ্তবয়স্ক, স্বাধীন এবং  নিসাব পরিমাণ সম্পদের অধিকারী; যদি সম্পদ মৌলিক চাহিদার চেয়ে বেশি হয় এবং যদি এই সম্পদের ওপর পুরো এক বছর অতিবাহিত হয় তাহলে তার ওপর জাকাত ফরজ।

(রদ্দুল মুহতার, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৫৮)

নিসাব মানে সাড়ে সাত তোলা স্বর্ণ বা সাড়ে বায়ান্ন তোলা রৌপ্য, উভয়ের মূল্যের সমপরিমাণ অথবা উভয়ের একটির মূল্যের সমপরিমাণ নগদ অর্থ বা বাণিজ্যিক মালপত্র বা এসবের সমন্বয় কিংবা এগুলোর সামষ্টিক কিছু জিনিস রুপার মূল্যের সমপরিমাণ হতে হবে। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৪৪৭; বাদায়েউস সানায়ে, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৮২)

উল্লেখ্য যে অসুস্থ মস্তিষ্ক মুসলিমের ওপর এবং নাবালেগ বাচ্চাদের ওপর জাকাত ফরজ নয়।

(রদ্দুল মুহতার, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৫৯)

জাকাত আদায়ের শর্ত

জাকাতের টাকা, মালামাল এবং সম্পদ জাকাত খাওয়ার উপযুক্ত ব্যক্তিকে দেওয়ার সময় জাকাতের নিয়ত করা। অর্থাৎ অন্তরে এই নিয়ত ও ইচ্ছা পোষণ করা যে আমি জাকাত আদায় করছি।


(ফাতাওয়ায়ে শামী, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৬৮)

জাকাতের টাকা, মালামাল এবং সম্পদ পৃথক করার সময় সে জাকাতের নিয়ত করল, কিন্তু জাকাত খাওয়ার উপযুক্ত ব্যক্তিকে দেওয়ার সময় নিয়ত করেনি তাহলেও তার জাকাত আদায় হয়ে যাবে।

(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১৭০)

জাকাতের আধুনিক হিসাব

জাকাতযোগ্য সব সম্পদের চান্দ্রবর্ষের হিসাব অনুযায়ী প্রতিবছর আড়াই শতাংশ (৪০ ভাগের ১ ভাগ) হারে প্রদান করতে হয়। চান্দ্রবর্ষ ৩৫৪ বা ৩৫৫ দিনে হয়, যেহেতু সৌরবর্ষ ৩৬৫ দিনে বা ৩৬৬ দিনে হয়, তাই সৌরবর্ষ অপেক্ষা চান্দ্রবর্ষ ১০ বা ১১ দিন কম। সৌরবর্ষ হিসাবে জাকাত প্রদান করতে চাইলে ২.৫ শতাংশের পরিবর্তে ২.৫৭৮ শতাংশ বা ২.৫৮ শতাংশ দিতে হবে। অথবা মূল জাকাতের সঙ্গে অতিরিক্ত ১১ দিনের হিসাব যোগ করতে হবে। অনুরূপ কারো জাকাত সমাপনী হিসাব তারিখ রমজানে না হলে, সে অতিরিক্ত সময়ের জাকাত সমন্বয় করে রমজানে জাকাত হিসাব তারিখ নিয়ে আসতে পারবে। (ফাতাওয়ায়ে খানিয়া, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-১৫৫)

জাকাতের সমকালীন মাসআলা

ঋণের টাকায় জাকাত : যদি ঋণের টাকা নিসাব পরিমাণ হয় বা তার চেয়ে বেশি হয়, তাহলে তা উসুল করার পর তার জাকাত আদায় করা আবশ্যক। আর যদি ঋণের টাকা উসুল হতে কয়েক বছর সময় লেগে যায় তাহলে টাকা হাতে আসার পর অতিবাহিত হওয়া প্রতিটি বছরের জাকাত আদায় করতে হবে।

(আদ-দুররুল মুখতার, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৩০৫)

ওষুধের ওপর জাকাত : দোকানে মজুদকৃত ওষুধের ওপর জাকাত দেওয়া আবশ্যক।

(রদ্দুল মুহতার, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৮৮)

ব্যাবহারিক জিনিসপত্র : ব্যাবহারিক জিনিসপত্রের ওপর জাকাত ওয়াজিব নয়। উদাহরণস্বরূপ : টিভি, ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন, সেলাই মেশিন, মোবাইল ফোন, গাড়ি ইত্যাদির ওপর। তবে স্বর্ণ-রৌপ্য দ্বারা তৈরীকৃত ব্যাবহারিক অলংকারাদির ওপর জাকাত ওয়াজিব, যদি নিসাব পরিমাণ হয়। এই কারণে যে ব্যাবহারিক অলংকারাদির বিধান অন্যান্য ব্যাবহারিক জিনিসপত্র থেকে ভিন্ন।

(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১৭২)

স্টেশনারি দোকান : স্টেশনারির দোকানে বিক্রির জন্য যে মালই মজুদ থাকুক না কেন, যদি সেগুলোর মূল্য নিসাব পরিমাণ বা তার চেয়ে বেশি হয় তাহলে উক্ত মালের ওপর জাকাত ওয়াজিব। তাই সেগুলোর ওপর বিক্রীত মূল্য থেকে বার্ষিক শতকরা আড়াই ভাগ জাকাত আদায় করতে হবে। (ফাতাওয়ায়ে খানিয়া, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৩৭)

ব্যবসার পুঁজি ও লভ্যাংশ : ব্যবসার পুঁজি ও লাভ উভয়ের ওপর জাকাত ওয়াজিব। শুধু মূল্যের ওপরও হয় না, আবার শুধু লাভের ওপরও হয় না, বরং উভয়ের সমন্বয় পরিমাণের ওপর জাকাত ওয়াজিব হয়।

(আল বাহরুর রায়েক, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২২২)

প্রতিষ্ঠানের আসবাব জাকাত দ্বারা ক্রয় করা : জাকাতের অর্থ দিয়ে প্রতিষ্ঠানের আসবাব ক্রয় করলে জাকাত আদায় হবে না। কেননা তার মধ্যে মালিকত্ব দান হয় না। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১৭০)

জাকাতের অর্থ দ্বারা ইফতারির পণ্য প্রদান : যদি ইফতারকারী ব্যক্তি গরিব এবং জাকাত খাওয়ার উপযুক্ত হয়, তাহলে জাকাতের অর্থ দ্বারা ইফতারির ব্যবস্থা করা জায়েজ হবে। তবে বণ্টনের পদ্ধতি হলো এই যে প্রত্যেক ব্যক্তিকে ইফতারের পণ্য পৃথক পৃথক দিতে হবে। যেন মালিকত্ব দান হয়ে যায়, অন্যথায় জাকাত আদায় হবে না। (ফাতাওয়ায়ে শামি, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৫৭)

উল্লেখ্য যে যদি ইফতারকারী ব্যক্তি ধনী হয়, তাহলে জাকাতের অর্থ দ্বারা ইফতারির আয়োজন করা জায়েজ হবে না এবং জাকাতও আদায় হবে না।

(ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-১৮৯)

জাকাত হিসেবে বিভিন্ন জিনিস প্রদান : জাকাত হিসেবে জিনিসপত্র দেওয়া জায়েজ। উদাহরণস্বরূপ : কাপড়, খাদ্যসামগ্রী ইত্যাদি জাকাত হিসেবে দওয়া জায়েজ।

(আদ-দুররুল মুখতার, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৮৫)

ব্যাংকের সুদের বিধান : ব্যাংকের সেভিং অ্যাকাউন্টে যে সুদ জমা হয় সেটা নেওয়া নাজায়েজ ও হারাম।

(সুরা : আন নিসা, আয়াত : ১৬১)

সুতরাং সুদের টাকার ওপর জাকাত ওয়াজিব নয়। যদি কোনো ব্যক্তি সুদের টাকা নেয়। তাহলে তার জন্য আবশ্যক হলো সুদের টাকা ফিরিয়ে দেবে, যদি ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব হয় আর যদি সম্ভব না হয় তাহলে সওয়াবের নিয়ত ছাড়া সুদের টাকা সদকা করে দেবে।

(ফাতাওয়ায়ে শামি, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৯১)

ফিক্সড ডিপোজিট (Fixed Deposit) : ফিক্সড ডিপোজিট একটি সুদি স্কিম। সুতরাং তাতে টাকা জমা করা এবং লাভের নামে সুদ নেওয়া শরয়ি দৃষ্টিকোণ থেকে নাজায়েজ ও হারাম। যদি কোনো ব্যক্তি বিষয়টি না জেনেই নিজের টাকা ফিক্সড ডিপোজিটের মধ্যে জমা করে, তখন তা তার জন্য সেখান থেকে বের করে নেওয়া উচিত।

অতএব, যদি টাকা বের করা মুশকিল হয় তাহলে বার্ষিক আসল টাকা থেকে শতকরা আড়াই টাকা হারে জাকাত আদায় করবে আর লাভের নামে যে টাকা অন্তর্ভুক্ত হবে তা নেবে না। তার পরও যদি কোনো ব্যক্তি নিয়ে নেয় তাহলে ফেরত দিয়ে দেবে—যদি তা সম্ভব হয়। আর সম্ভব না হলে তখন জাকাত খাওয়ার উপযুক্ত কাউকে সওয়াবের নিয়ত ছাড়াই দিয়ে দেবে, যাতে পরকালের আজাব থেকে বাঁচতে পারে। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-৩৪৯)

ঘুষের অর্থের ওপর জাকাত :  ঘুষ নেওয়া ও দেওয়া উভয়টিই হারাম। রাসুল (সা.) বলেছেন, উভয়েই জাহান্নামে যাবে এবং জাহান্নামের শাস্তি বরদাশত করা সম্ভব হবে না। (সুনানে জামে আত-তিরনিজি, হাদিস : ১৩৩৬)

সুতরাং ঘুষের মালের ওপর জাকাত ওয়াজিব নয়। যদি এটা প্রকাশ হয় যে ঘুষের টাকা কার কাছ থেকে নিয়েছে তখন তাকে বা তার ওয়ারিশদের ফিরিয়ে দেবে। আর জানা না থাকলে তখন সওয়াবের নিয়ত ছাড়া সব মাল সদকা করে দেবে, অন্যথায় গুনাহগার হবে এবং পরকালে কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হবে।

(রদ্দুল মুহতার, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-২৯১)

আল্লাহ তাআলা আমাদের জাকাতের মাসআলা জেনে হিসাব করে সঠিকভাবে জাকাত আদায় করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
জীবনজুড়ে রমজানের রেশ ধরে রাখুন
ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত
ফতোয়া প্রদানে সতর্কতা ও আবশ্যিক শর্ত
সন্তানের দ্বিনি শিক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক
সন্তানের দ্বিনি শিক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক
যেসব আচরণ শিখিয়ে গেল মাহে রমজান
যেসব আচরণ শিখিয়ে গেল মাহে রমজান
শাওয়াল মাসের ছয় রোজার পুণ্য
শাওয়াল মাসের ছয় রোজার পুণ্য
একাধিক মসজিদের আজান শোনা গেলে যা করব
একাধিক মসজিদের আজান শোনা গেলে যা করব
মুমিন যেভাবে আল্লাহর প্রিয় হয়
মুমিন যেভাবে আল্লাহর প্রিয় হয়
ইসলামপূর্ব আরবের ধর্মবিশ্বাস
ইসলামপূর্ব আরবের ধর্মবিশ্বাস
রমজান-পরবর্তী সময়ে মুমিনের করণীয়
রমজান-পরবর্তী সময়ে মুমিনের করণীয়
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
কারাগারে বন্দিদের ঈদ আনন্দ
কারাগারে বন্দিদের ঈদ আনন্দ
রমজানের অর্জন ধরে রাখা আবশ্যক
রমজানের অর্জন ধরে রাখা আবশ্যক
সর্বশেষ খবর
মেঘনা-তিতাসে অষ্টমী গঙ্গাস্নানে উপচেপড়া ভিড়
মেঘনা-তিতাসে অষ্টমী গঙ্গাস্নানে উপচেপড়া ভিড়

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কসবায় যুবককে ডেকে নিয়ে হত্যার অভিযোগ
কসবায় যুবককে ডেকে নিয়ে হত্যার অভিযোগ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে টাকা ধার না দেওয়ায় যুবক খুন
সিলেটে টাকা ধার না দেওয়ায় যুবক খুন

১২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে জেলেদের জালে মিলল বৃদ্ধার লাশ
চট্টগ্রামে জেলেদের জালে মিলল বৃদ্ধার লাশ

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মুন্সিগঞ্জে ধলেশ্বরী নদীর তীরে অষ্টমী স্নান উৎসব পালিত
মুন্সিগঞ্জে ধলেশ্বরী নদীর তীরে অষ্টমী স্নান উৎসব পালিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলায় শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

লাশের গন্ধে ভারী মিয়ানমারের সাগাইংয়ের বাতাস
লাশের গন্ধে ভারী মিয়ানমারের সাগাইংয়ের বাতাস

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাংকর আইল্যান্ড, যেখানে পাহাড় ও সমুদ্রের অসাধারণ মিতালি!
পাংকর আইল্যান্ড, যেখানে পাহাড় ও সমুদ্রের অসাধারণ মিতালি!

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

এই মেয়েরাই সামনের দিনেও আমাদের পথ দেখাবে (ভিডিও)
এই মেয়েরাই সামনের দিনেও আমাদের পথ দেখাবে (ভিডিও)

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বাসায় ঢুকে ডাকাতি, বাধা দেওয়ায় আহত ৮
চট্টগ্রামে বাসায় ঢুকে ডাকাতি, বাধা দেওয়ায় আহত ৮

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন
ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দেড় কোটি টাকা মূল্যের স্বর্ণসহ গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে দেড় কোটি টাকা মূল্যের স্বর্ণসহ গ্রেফতার ৫

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে নৈশপ্রহরীদের বেঁধে রেখে ৪ দোকানে ডাকাতি
জয়পুরহাটে নৈশপ্রহরীদের বেঁধে রেখে ৪ দোকানে ডাকাতি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থানা থেকে পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না তরুণের
থানা থেকে পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না তরুণের

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রংপুরে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে বলিভিয়ার জাতীয় ফুল হেলিকোনিয়া
রংপুরে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে বলিভিয়ার জাতীয় ফুল হেলিকোনিয়া

৪৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চুলা জ্বালানো নিয়ে সতর্ক করল তিতাস গ্যাস
চুলা জ্বালানো নিয়ে সতর্ক করল তিতাস গ্যাস

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পদ্মা নদীতে বেড়াতে গিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
পদ্মা নদীতে বেড়াতে গিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালশী ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় মিলেছে
কালশী ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত গরম ও হিটস্ট্রোক
অতিরিক্ত গরম ও হিটস্ট্রোক

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা
সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ার্নের সঙ্গে মুলারের ২৫ বছরের সম্পর্ক ভাঙছে
বায়ার্নের সঙ্গে মুলারের ২৫ বছরের সম্পর্ক ভাঙছে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে বন্ধু রাষ্ট্র ভেবে ভারতকে সামনে এগোতে হবে : এ্যানি
বাংলাদেশকে বন্ধু রাষ্ট্র ভেবে ভারতকে সামনে এগোতে হবে : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
সাতক্ষীরায় ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাস ম্যাট রফতানি শুরু করল আরএফএল
গ্রাস ম্যাট রফতানি শুরু করল আরএফএল

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৪ জন ঢামেকে
শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৪ জন ঢামেকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি
আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনবহুল রাজধানী এখনো ফাঁকা, নেই চিরচেনা যানজট
জনবহুল রাজধানী এখনো ফাঁকা, নেই চিরচেনা যানজট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতে সব প্রমাণ আছে, আইনিভাবে মোকাবিলা করবো : পরীমণি
হাতে সব প্রমাণ আছে, আইনিভাবে মোকাবিলা করবো : পরীমণি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে বিস্ফোরক মামলায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
ফরিদপুরে বিস্ফোরক মামলায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাদ্য নিরাপত্তা নি‌য়ে কো‌নো শঙ্কা নেই : খাদ্য উপদেষ্টা
খাদ্য নিরাপত্তা নি‌য়ে কো‌নো শঙ্কা নেই : খাদ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান
আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম দফায় ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা নিতে রাজি মিয়ানমার
প্রথম দফায় ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা নিতে রাজি মিয়ানমার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার
পর্দায় নয়, এবার সত্যিই বিয়ে করলেন শামীম হাসান সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড. ইউনূস-মোদির ৪০ মিনিটের বৈঠক, আলাপ হলো কী নিয়ে
ড. ইউনূস-মোদির ৪০ মিনিটের বৈঠক, আলাপ হলো কী নিয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস ও মোদির বৈঠক নিয়ে যা জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
ড. ইউনূস ও মোদির বৈঠক নিয়ে যা জানালেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের
আওয়ামী লীগের টাকার লোভে না পড়তে দলীয় নেতাদের হুঁশিয়ারি শামা ওবায়েদের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি
আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প
৫ মিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ড কার্ড’ ভিসা উন্মোচন করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন
ঐশ্বরিয়া আমার মেয়ে নয়, কেবল ছেলের বউ : জয়া বচ্চন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব
ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল
ড. ইউনূস-মোদি বৈঠক আশার আলো তৈরি করেছে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার
হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ
বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত
কালশী ফ্লাইওভারে গাড়ির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, দুই যুবক নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি
হাসিনার এক মন্তব্যে সংকটে মাদারগঞ্জের সমবায় সমিতি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী
পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ এপ্রিল)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা
চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প
‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার
৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠক প্রয়োজন ছিল: মির্জা আব্বাস
ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠক প্রয়োজন ছিল: মির্জা আব্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত
মিয়ানমারে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্বে উদ্ধার ও চিকিৎসা কার্যক্রম অব্যাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম
নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রয়োজনে জোটগতভাবে নির্বাচন করবে এনসিপি’
‘প্রয়োজনে জোটগতভাবে নির্বাচন করবে এনসিপি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু
আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২
কুমিল্লায় মসজিদ কমিটির সেক্রেটারিকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরো বাড়ল মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা
আরো বাড়ল মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি
সুবিধাবাদী হাইব্রিডে অতিষ্ঠ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব ছিলেন বেপরোয়া
মুজিব ছিলেন বেপরোয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট
চলতি বছর টাইগারদের ৬ টেস্ট

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ
হাসিনাকে চাইল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক
দেশের প্রযুক্তি খাতে বিপ্লব ঘটাবে স্টারলিংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও
ধুঁকছেন পেট্রাপোলের ব্যবসায়ীরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দামে আগুন
ইলিশের দামে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ
মুখোমুখি সরকার-আইএমএফ

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না
দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার চিন্তা করলে জনগণ মেনে নেবে না

নগর জীবন

‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি
‘মিনি জাফলংয়ে’ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত
দক্ষিণ এশিয়ার ইসরায়েল ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা
রাজশাহী বিএনপিতে ত্রিধারা

নগর জীবন

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার সড়কে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!
হচ্ছে বাম দলের বৃহত্তর জোট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!
আত্রাই নদীর চরে কুমড়াবাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ
কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার জালিয়াতির অভিযোগ

নগর জীবন

নতুন জীবনের খোঁজে মাহি
নতুন জীবনের খোঁজে মাহি

শোবিজ

এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে
এবার জনগণ ভোটাধিকার ফিরে পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌথ পরিবারের গল্প
যৌথ পরিবারের গল্প

শনিবারের সকাল

আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো
আমাদের সম্পর্কটা বড় ভাই-ছোট ভাইয়ের মতো

শোবিজ

জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো
জমজমাট বিনোদন কেন্দ্রগুলো

পেছনের পৃষ্ঠা

১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার
১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নেবে মিয়ানমার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব
অভিযোগে মোশাররফ করিমের জবাব

শোবিজ

বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা
বাছাইপর্ব টপকাতে প্রস্তুত নিগাররা

মাঠে ময়দানে

নিশোর মুখে শাকিববন্দনা
নিশোর মুখে শাকিববন্দনা

শোবিজ

প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন
প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট
কলকাতার জার্সিতে ২০০ উইকেট

মাঠে ময়দানে

চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন
চলে যাচ্ছেন ম্যানসিটির ডি ব্রুইন

মাঠে ময়দানে