শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৩, সোমবার, ২৪ মার্চ, ২০২৫

বগুড়ার ঐতিহ্য বেনারসি পল্লীতে নেই ঈদ আনন্দ

আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
বগুড়ার ঐতিহ্য বেনারসি পল্লীতে নেই ঈদ আনন্দ

এক সময়ের প্রাণচাঞ্চল্যে ঠাসা বেনারসি পল্লীতে এখন নেই ঈদ আনন্দ। প্রতি ঈদে লাখ লাখ টাকার ব্যবসা হলেও এখন সেটি বন্ধ। অথচ যাদের হাতে বেনারসি শাড়িসহ পিওর জাংলা সাটিন, জামদানি, কাতান, ধুপিয়ানসহ বিভিন্ন ডিজাইনের শাড়ি তৈরি হতো। আজ সেই পল্লীতে থেমে গেছে তাঁতের খুটখাট শব্দ। নেই হাঁক-ডাক। ফলে জৌলুশ হারিয়ে ফেলেছে এই পল্লী। 

কয়েক বছর আগেও বগুড়ার শেরপুর উপজেলার ঘোলাগাড়ি কলোনি গ্রামের বেনারসি পল্লীতে ৭০টি পরিবার তৈরি করত বেনারসি শাড়ি। অথচ মোঃ ওয়াহিদ রানা নামের একজন ছাড়া প্রায় সবাই এই পেশা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। তিনিই বাপ-দাদার এই পেশাকে আঁকড়ে ধরে রেখেছেন। তবে আর্থিক অনটন আর শাড়ির চাহিদা না থাকায় আসন্ন ঈদুল-ফিতরের পর ওয়াহিদও এই পেশা ছেড়ে দিবেন।
 
দিনদিন হারিয়ে ফেলছে বগুড়ার শেরপুরের ঘোলাগাড়ি কলোনি গ্রামের বেনারসি পল্লী। তৈরি হচ্ছে না নতুন কোন কারিগর। তাঁতীদের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না থাকায় শাড়ি তৈরি বন্ধ করে দেন এই পল্লীর তাঁতীরা। অথচ প্রতি বছর ঈদ আসলেই তৈরি হতো লাখ লাখ টাকার বেনারসি শাড়ি। আর্থিক অনটন এবং সরকারি পৃষ্ঠাপোষকতা না থাকায় ধ্বংসের পথে ঐতিহ্যবাহি এ শিল্প। এছাড়া ধীরে ধীরে দেশে ভারতীয় শাড়ি আসতে শুরু করায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন এই পল্লীর কারিগররা। তাই এখন বাধ্য হয়ে কারিগররা সেই হাতে ভ্যান-রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। আবার কেউ রাজমিস্ত্রি, টাইলস এর কাজ করছেন। কেউবা আবার ভ্যানে করে ঘুরে ঘুরে সবজি বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন। 

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ঘোলাগাড়ি কলোনি গ্রামে ৭০টি তাঁতী পরিবারের মধ্যে একটি তাঁত সচল রয়েছে। কয়েকজন স্মৃতি হিসেবে রেখে দিয়েছেন জং ধরা তাঁত। মেশিনগুলো জরাজীর্ণ আর মাকড়সার জালে আটকে রয়েছে তাদের স্বপ্ন। কয়েক বছর আগেও এই গ্রামে বেনারসি তাঁতের খুটখাট শব্দে মুখর ছিল। এখন নীরব ওই গ্রাম। তাঁতীদের সাথে কথা হলে তারা অতীত মনে করে শুধু দীর্ঘশ্বাস ছাড়েন। এক সময় যাদের হাতে বেনারসি শাড়িসহ পিওর জাংলা সাটিন, জামদানি, কাতান, ধুপিয়ানসহ বিভিন্ন ডিজাইনের শাড়ি তৈরি হতো। নানা সমস্যার কারণে আজ তাঁত কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে গেছে।

ঢাকার মিরপুরে বেনারসি পল্লীতে ১৫ বছর কাজ শিখেন শেরপুর উপজেলার শাহবন্দেগী ইউনিয়নের ঘোলাগাড়ি কলোনি গ্রামের মোঃ ওয়াহিদ রানা। ১৯৯৫ সালে ঘোলাগাড়ি কলোনি গ্রামে তার নিজের বাড়িতে প্রথম বেনারসি শাড়ি তৈরির কাজ শুরু করেন। দিন দিন শাড়ির চাহিদা বাড়তে থাকলে ঘোলাগাড়ি কলোনি ও নদীয়াপাড়া গ্রামের নারী-পুরুষ সবাই তাঁতের কাজ শুরু করেন। কয়েক বছরের ব্যবধানে দুই গ্রামের ৭০টি তাঁত বসানো হয়। শুরু হয় বেনারসি, পিওর জাংলা সাটিন ছাড়াও জামদানি, কাতান, ধুপিয়ানসহ বিভিন্ন ডিজাইনের শাড়ি তৈরির কাজ। আর তখন থেকেই ঘোলাগাড়ি কলোনি ও নদীয়াপাড়া বেনারসি পল্লী হিসেবে দেশের বিভিন্ন জেলার মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে ওঠে। দুই গ্রামের ৭০টি পরিবার এই শিল্পের সাথে জড়িত ছিলেন। চার থেকে পাঁচশো শ্রমিকের হাঁকডাকে মুখর ছিল বেনারসি পল্লী। পরিবারের সদস্যরা ছাড়াও কারিগর-শ্রমিকের পদচারণায় মুখর ছিল বেনারসি পল্লী। কিন্তু সম্ভাবনাময় এই শিল্পটি মার থেকে শুরু করে ২০২০ সাল থেকে। করোনার ভয়াল থাবা আর ভারতীয় শাড়ির অগ্রাসন, শ্রমিক সংকট, সুষ্ঠু বাজার ব্যবস্থা গড়ে না ওঠা, স্থানীয় ভাবে সুতা না পাওয়া, নিজেদের মধ্যে ঐক্যবদ্ধা না থাকাসহ বিভিন্ন সমস্যায় এই শিল্পটি হোচট খেতে থাকে। ফলে তাঁত শিল্পী ঝরে পড়েন। 

বর্তমানে ধীরে ধীরে দেশে ভারতীয় শাড়ি আসতে শুরু করে। সেই ভারতীয় শাড়ির দাম কম হওয়াতে দেশি বাজার দখল করে নেয়। ফলে বেনারসি শাড়ি তৈরির তাঁতীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েন। অন্যদিকে তাঁতীরা অর্থের অভাবে শাড়ি তৈরি বন্ধ করে দেন। অথচ এক সময় ওই দুই গ্রামের ৭০টি পরিবার তৈরি করত বেনারসি শাড়ি। এভাবেই তাঁতীদের অর্থনৈতিক অবস্থান নাজুক হওয়ায় বেনারসি পল্লীতে আর শাড়ি তৈরি হচ্ছে না। ফলে কারিগররা বেকার হয়ে পড়ায় তারা পেশা পরিবর্তন করে বিভিন্ন পেশায় রোজগার করে জীবিকা নির্বাহ করছেন।
 
ওয়াহিদ বেনারসি তাঁত শিল্পের প্রোপাইটার মোঃ ওয়াহিদ রানা জানান, এক সময়ের নেবারসি পল্লীতে নেই আর জৌলুস। আগে বেনারসি পল্লীতে তৈরি শাড়ির চাহিদা এতটাই ছিল যে। ঢাকার বিভিন্ন শাড়ির শো-রুম থেকে আগাম টাকা দিয়ে অর্ডার দেয়া হতো। সারাবছরের পাশাপাশি দুই ঈদ ও পূজায় চাহিদা ছিল সবচেয়ে বেশি। তবে গত কয়েক বছর ধরে ভারত থেকে শাড়ি আসায় তাদের কদর কমে যাওয়ায় একের পর এক তাঁত বন্ধ হয়ে যায়। কারিগররা বেকার হয়ে পড়ায় অনেকেই ভ্যান-রিকশা চালিয়ে সংসার চালাচ্ছেন। বর্তমানে তিনি তার কারখানা চালু রেখেছেন। তবে ঈদের পরে তিনিও কারখানা বন্ধ করে দেয়ার কথা জানান। 

তিনি আরো জানান, সরকারি সুযোগ সুবিধা থাকলেও প্রকৃত তাঁতীরা সেই সব সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করতে পারছেন না। ভুয়া তাঁতীরা সরকারি সুযোগ-সুবিধা নিয়ে এ পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় গেছেন। প্রকৃত তাঁতীরা স্বল্প সুদে ঋণ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। ফলে দিনে দিনে কারখানাগুলো বন্ধ হয়ে যায়। তবে এখনও যদি প্রকৃত তাঁতীরা সরকারি পৃষ্ঠাপোষকতা পায় তাহলে আবারো ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে বেনারসি পল্লীর। এতে করে ফিরে পাবে তাদের বাপ-দাদার পেশা।  


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
মহিলা দলের সাবেক সভানেত্রীর চিকিৎসার
খোঁজ নিল বিএনপি মিডিয়া সেল
মহিলা দলের সাবেক সভানেত্রীর চিকিৎসার খোঁজ নিল বিএনপি মিডিয়া সেল
লক্ষ্মীপুরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক আহত
লক্ষ্মীপুরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক আহত
ভোলায় পরীক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় পরীক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ
বাসচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বাসচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ছুরিকাঘাতে শ্রমিক খুন
ছুরিকাঘাতে শ্রমিক খুন
বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় নারীর লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় নারীর লাশ উদ্ধার
ভুল ইনজেকশনে যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ, হাসপাতাল বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
ভুল ইনজেকশনে যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ, হাসপাতাল বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
তিন ফসলি জমিতে ময়লার ভাগাড়, হুমকিতে স্বাস্থ্য-পরিবেশ
তিন ফসলি জমিতে ময়লার ভাগাড়, হুমকিতে স্বাস্থ্য-পরিবেশ
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
তরমুজ লাল না হওয়ায় বিক্রেতাসহ দুইজনকে কুপিয়ে জখম
তরমুজ লাল না হওয়ায় বিক্রেতাসহ দুইজনকে কুপিয়ে জখম
সর্বশেষ খবর
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাবির ‘বি’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ৮২.৮২ শতাংশ
রাবির ‘বি’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতির হার ৮২.৮২ শতাংশ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মহিলা দলের সাবেক সভানেত্রীর চিকিৎসার
খোঁজ নিল বিএনপি মিডিয়া সেল
মহিলা দলের সাবেক সভানেত্রীর চিকিৎসার খোঁজ নিল বিএনপি মিডিয়া সেল

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক আহত
লক্ষ্মীপুরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবক আহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় পরীক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় পরীক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বাসচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছুরিকাঘাতে শ্রমিক খুন
ছুরিকাঘাতে শ্রমিক খুন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৫৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পুতিনের সঙ্গে টানা ৪ ঘণ্টা বৈঠক করলেন ট্রাম্পের দূত
পুতিনের সঙ্গে টানা ৪ ঘণ্টা বৈঠক করলেন ট্রাম্পের দূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ সরকারের আমলেই বিচার বিভাগের সব সংস্কারের চেষ্টা করা হবে : আইন উপদেষ্টা
এ সরকারের আমলেই বিচার বিভাগের সব সংস্কারের চেষ্টা করা হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় নারীর লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় নারীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ২১ বিলিয়ন ইউরো সহায়তার প্রতিশ্রুতি ইউরোপের
ইউক্রেনকে ২১ বিলিয়ন ইউরো সহায়তার প্রতিশ্রুতি ইউরোপের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের
ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড
নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেশবপুর শাখার বন্ধুদের পরিচিতি সভা ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
কেশবপুর শাখার বন্ধুদের পরিচিতি সভা ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভুল ইনজেকশনে যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ, হাসপাতাল বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
ভুল ইনজেকশনে যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ, হাসপাতাল বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি
পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চারুকলায় ফ্যাসিবাদের মুখোশে আগুন রহস্যজনক নয়, পরিকল্পিত : ঢাবি সাদা দল
চারুকলায় ফ্যাসিবাদের মুখোশে আগুন রহস্যজনক নয়, পরিকল্পিত : ঢাবি সাদা দল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন ফসলি জমিতে ময়লার ভাগাড়, হুমকিতে স্বাস্থ্য-পরিবেশ
তিন ফসলি জমিতে ময়লার ভাগাড়, হুমকিতে স্বাস্থ্য-পরিবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি
১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন পর্যন্ত টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন পর্যন্ত টানা বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি
নিম্ন আদালত মনিটরিংয়ে হাইকোর্টের ১৩ বিচারপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তরমুজ লাল না হওয়ায় বিক্রেতাসহ দুইজনকে কুপিয়ে জখম
তরমুজ লাল না হওয়ায় বিক্রেতাসহ দুইজনকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাপুয়া নিউ গিনি
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাপুয়া নিউ গিনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার নির্বাচন: বাংলাদেশি অভিবাসীদের সহযোগিতার আশ্বাস
কানাডার নির্বাচন: বাংলাদেশি অভিবাসীদের সহযোগিতার আশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং
এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে:  উপদেষ্টা ফারুকী
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি
১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাভারে দুই চলন্ত বাসে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি
সাভারে দুই চলন্ত বাসে অস্ত্র ঠেকিয়ে ডাকাতি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?
সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি
তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শাহরুখ থাকতে আমি আর কে! গানগুলো ও নিজেই গেয়েছে’
‘শাহরুখ থাকতে আমি আর কে! গানগুলো ও নিজেই গেয়েছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?
শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান
পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিসাব কষছেন আমলারাও
হিসাব কষছেন আমলারাও

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি
প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে
রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজারবাগে মানবেতর জীবন
রাজারবাগে মানবেতর জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে
লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া
আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে
সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ
থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ

নগর জীবন

ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা
হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা

শোবিজ

সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে
সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল
শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল

পেছনের পৃষ্ঠা

একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ
একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন
সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে
বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!

দেশগ্রাম

দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ
দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী
কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে
ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা
সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা

পেছনের পৃষ্ঠা

শীতল হচ্ছে মার্কিন-চীন সম্পর্ক!
শীতল হচ্ছে মার্কিন-চীন সম্পর্ক!

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত
বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত

দেশগ্রাম

পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা
পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা