শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৫

ন্যূনতম সংস্কার চাইলে এ বছরই নির্বাচন

চার উপদেষ্টার ব্রিফিং
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ন্যূনতম সংস্কার চাইলে এ বছরই নির্বাচন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে চার সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট দেওয়ার পর এই সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার রোডম্যাপ জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তিন উপদেষ্টা। তাঁরা জানান, রাজনৈতিক দলগুলো ন্যূনতম সংস্কার চাইলে এ বছরই নির্বাচন হবে। সংস্কার কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস বাড়ানো হয়েছে। ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ছয় কমিশন তাদের পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট জমা দেবে। এরপর প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাজ শুরু হবে। ওই কমিশন ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহ অথবা ওই মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করবেন। ওই আলোচনায় প্রত্যাশিত (বড়) সংস্কারে রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা হলে নির্বাচন আগামী বছরের জুনের মধ্যে হবে।

গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক ব্রিফিংয়ে সংস্কার আলোচনা ও নির্বাচনের এই রোডম্যাপ তুলে ধরেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এর আগে সকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, পুলিশ প্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান সরফরাজ হোসেন এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান নিজ নিজ সংস্কার কমিশনের প্রাথমিক রিপোর্ট প্রধান উপদেষ্টার হাতে তুলে দেন।

সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করে ব্রিফিংয়ে আসিফ নজরুল বলেন, আমাদের যে কর্মপরিকল্পনা সেখানে সংস্কার প্রস্তাবের সুপারিশ প্রণয়ন থেকে বাস্তবায়ন পর্যন্ত চারটি ধাপ ছিল। আমাদের আশা আছে, পুরো কাজটি আমরা সম্পন্ন করে যেতে পারব; কিন্তু এটা নির্ভর করছে প্রধানত রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ওপর।

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের উদ্ধৃতি দিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, আমরা ন্যূনতম সংস্কার সম্পন্ন করে যদি (নির্বাচন) করতে চাই, তাহলে এ বছর হবে। আর যদি আমরা আরও কিছু সংস্কার প্রত্যাশিত মাত্রায় করতে চাই, তাহলে সামনের বছরের জুনের মধ্যে (নির্বাচন হবে)। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার সময় এটিই আমরা আলোচনা করব যে ন্যূনতম সংস্কার কোনগুলো আছে; তারপর প্রত্যাশিত সংস্কারগুলো চিহ্নিত করা হবে।

সংস্কার নিয়ে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাচনা শুরুর কথা উল্লেখ করে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, মোট ১১টি সংস্কার কমিশনের মধ্যে আজ (গতকাল) পর্যন্ত চারটি সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন ও সুপারিশ হস্তান্তর করা হয়েছে। হস্তান্তর করা সুপারিশগুলোর মধ্যে কিছু কিছু কনটেন্ট পুনরাবৃত্তিসহ কিছু সংশোধনী থাকায় কমিশনপ্রধানরা আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় চেয়ে নিয়েছেন। কমিশন এ সময়ের আগেই চূড়ান্ত সুপারিশমালা প্রণয়ন করতে পারলে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেও শুরু হতে পারে।

সংস্কার কমিশনের রিপোর্টের সমন্বয়, সংস্কারের অগ্রাধিকার এবং বাস্তবায়নের রোডম্যাপ চূড়ান্ত করতে এই এক মাস সময় ব্যয় হবে বলে জানান পরিবেশ উপদেষ্টা। আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, আমাদের জুলাই অভ্যুত্থানের এক দফা ছিল ফ্যাসিবাদী শাসনের পতন এবং ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ। অন্তর্বর্তী সরকারের যে সংস্কার কার্যক্রম এটিকে ফ্যাসিবাদীব্যবস্থা চিরতরে বিলোপের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ বলে মনে করছি। বাংলাদেশের মানুষ সংস্কারে গুরুত্ব দিচ্ছে জানিয়ে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আরও বলেন, কোনো কোনো সংস্কার কমিশনে এক লাখ মানুষ তাদের মতামত দিয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, জুলাই অভ্যুত্থানে বাংলাদেশের কাঠামো পরিবর্তনে যে আকাক্সক্ষা ছিল, সেটা বাস্তবায়ন হবে।

তিন উপদেষ্টার বক্তব্যের পর শুরু হয় প্রশ্নোত্তরপর্ব। জানিয়ে দেওয়া হয়, এই পর্বে শুধু সংস্কার নিয়ে প্রশ্ন করা যাবে। তবে সংস্কারের বিষয়বস্তু উপদেষ্টারা উল্লেখ না করায় এবং সংস্কার রিপোর্ট ব্রিফিংয়ের আগে প্রকাশ না করায় সাংবাদিকরা সুপারিশ নিয়ে কোনো প্রশ্ন করতে পারেননি। প্রশ্নোত্তরপর্বে নির্বাচনের আগেই বিচার কার্যক্রম সম্পন্ন করার আশা প্রকাশ করেন উপদেষ্টারা। মুজিববাদী সংবিধান বদলের দাবিকে রাজনৈতিক বক্তব্য বলেও উল্লেখ করা হয়।

বিচারসংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, আমাদের আশা আছে, বিশ্বাস আছে- যে গতিতে এগোচ্ছি, ইনশাআল্লাহ, সামনের নির্বাচনের আগে অন্তত ট্রায়াল কোর্টে বিচারকাজ সম্পন্ন করতে পারব। তিনি বলেন, আমি নিশ্চিতভাবে বলতে চাই, বিচারের কার্যক্রম অত্যন্ত সাবলীলভাবে চলছে। আমরা বিচারের ক্ষেত্রে গুরুত্ব দিচ্ছি- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ওপর। এখানে রাষ্ট্রপক্ষের অংশগ্রহণ বেশি। ফলে আমরা এটাকে খুব গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। এখানে কারও কোনো প্রকার গাফিলতি নাই। আপনাদের কাছে আমাদের প্রতিজ্ঞা- অবশ্যই বাংলাদেশে যে নির্মম, অমানবিক গণহত্যা হয়েছে, অবশ্যই সরকার তার বিচার করবে।

ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক জানতে চান, রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে যেহেতু এখনো নিষিদ্ধ করা হয়নি, সে কারণে প্রস্তাবিত সংস্কার কার্যক্রমে আওয়ামী লীগের মতামত নেওয়া হয়েছে কি না। জবাবে রিজওয়ানা হাসান বলেন, এই সংস্কারের ক্ষেত্রে সব রাজনৈতিক দল- কাউকে বারণ করা হয়নি, সবাই তাদের মতামত দিয়েছে। আজকে যে কমিশনগুলো রিপোর্ট দিয়েছে, সেই রিপোর্টে সব রাজনৈতিক দলের মতামত প্রতিফলিত হয়েছে। যতটুকু কমিশন মনে করেছে ততোটুকু নিয়েছে। এটাই শেষ না। প্রয়োজন হলে ফেজ বাড়বে।

তিনি আরও বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে বিচার হচ্ছে, এখানে কাউকে টার্গেট করে বিচার হচ্ছে না। একটা স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিচার হচ্ছে। কাজেই আমরা যেহেতু কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করিনি, রাজনীতিতে কোন দল কোন অবস্থাতে কীভাবে থাকবে- সেই সিদ্ধান্ত সেই রাজনৈতিক দলের; এটা অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর নির্ভর করছে না।

এ প্রসঙ্গে আসিফ নজরুল বলেন, আমাদের রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার জন্য বাংলাদেশে বিভিন্ন আইন রয়েছে। আর যুদ্ধাপরাধের দায়ে কোন্ দলকে শাস্তি দেওয়া যাবে তা সংবিধানেই রয়েছে। আমরা (আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ) করিনি বা করব না, সে রকম কোনো কথা নাই। আমরা বিচারিক প্রক্রিয়ার দিকে তাকিয়ে আছি; সুষ্ঠুভাবে বিচার হওয়ার পর গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে কোনো দলের সংশ্লিষ্টতার বিষয়ে যে ধরনের রায় পাব- সেটার আলোকে বহু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার সময় ও সুযোগ আমরা পাব। এক সাংবাদিক জানতে চান, এই সংস্কার বাস্তবায়নে বর্তমান সরকারের কোনো ম্যান্ডেট রয়েছে কি না। উত্তরে বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, আমরা গণ অভ্যুত্থানকে আমাদের হৃদয়ে ধারণ করেছি। এই সংস্কার কার্যক্রম শুরু হয়েছে একটি বড় রকমের গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে। তারপর রাজনৈতিক দলগুলো একটি লিখিত মতামত দিয়েছে। তো ম্যান্ডেট আছে বলেই তারা এই জিনিসগুলো দিয়েছেন। এখন যদি আমাদের সবকিছু একটা আইনি কাঠামো ধরে বলা হয়, সংবিধানের এত অনুচ্ছেদে এটা আছে, আপনাকে এটা এভাবেই করতে হবে। তাহলে এইযে গণ অভ্যুত্থানের যে চেতনা, এর যে আকাক্সক্ষা- এটা আমাদের চিহ্নিত করা দুরূহ হয়ে পড়ে। মুজিববাদী সংবিধানকে কবর দেওয়ার বিষয়ে যে কথা উঠেছে, তা উল্লেখ করে এক সাংবাদিক জানতে চান, সংস্কার কমিটি সংবিধান বাতিলের কোনো সুপারিশ করেছে কি না। জবাবে আইন উপদেষ্টা বলেন, আমরা সুপারিশ নিয়ে কিছু বলব না। এটা ওয়েব পেজে দেওয়া হবে। মুজিববাদী সংবিধানের কবর রচনা রাজনৈতিক বক্তব্য হিসেবে যে কোনো দল যে কোনো সময় বলতে পারে। এটা যদি কমিশন বলে, বা সরকার বলে তখন আমাদের প্রশ্ন করবেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের বিচার চায় বিএনপি
আওয়ামী লীগের বিচার চায় বিএনপি
ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিল পাসে জামায়াতের নিন্দা
ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিল পাসে জামায়াতের নিন্দা
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ৪০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ৪০
যৌন সহিংসতার তথ্য পেয়েছে জাতিসংঘ
যৌন সহিংসতার তথ্য পেয়েছে জাতিসংঘ
মার্কিন পণ্যে কমছে শুল্ক
মার্কিন পণ্যে কমছে শুল্ক
ঢাকায় আইএমএফ প্রতিনিধিদল
ঢাকায় আইএমএফ প্রতিনিধিদল
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
টালমাটাল বিশ্ববাণিজ্য
টালমাটাল বিশ্ববাণিজ্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করতে হবে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করতে হবে
সংস্কার শেষেই নির্বাচন দিতে হবে
সংস্কার শেষেই নির্বাচন দিতে হবে
ট্রাম্পকাণ্ড রুখে দেওয়ার আহ্বান ওবামার
ট্রাম্পকাণ্ড রুখে দেওয়ার আহ্বান ওবামার
ধর্ষণের শিকার দুই বোনের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ধর্ষণের শিকার দুই বোনের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
অঁজিকে হারিয়ে অপরাজিত চ‍্যাম্পিয়ন পিএসজি, জয়ের নায়ক দুয়ে
অঁজিকে হারিয়ে অপরাজিত চ‍্যাম্পিয়ন পিএসজি, জয়ের নায়ক দুয়ে

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুরে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতিসহ গ্রেফতার ৩
মেহেরপুরে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতিসহ গ্রেফতার ৩

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে একদিনে ৪৩০ সেনা হতাহত: মস্কো
ইউক্রেনে একদিনে ৪৩০ সেনা হতাহত: মস্কো

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ি মারা গেছেন
আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ি মারা গেছেন

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকো-আর্জেন্টিনা-ব্রাজিলের শেয়ারবাজারে বড় পতন
মেক্সিকো-আর্জেন্টিনা-ব্রাজিলের শেয়ারবাজারে বড় পতন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ এপ্রিল)

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে
রমজানের শিক্ষা ধরে রাখতে হবে

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুমিনজীবনের প্রকৃত সাফল্য
মুমিনজীবনের প্রকৃত সাফল্য

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পরিবারকে আনন্দ দেওয়া সুন্নত
পরিবারকে আনন্দ দেওয়া সুন্নত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক হিমেলকে নিকলীতে গণসংবর্ধনা
জবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক হিমেলকে নিকলীতে গণসংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের দাবি বছর শেষে জাতীয় নির্বাচন : রেজাউল করিম
জামায়াতের দাবি বছর শেষে জাতীয় নির্বাচন : রেজাউল করিম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের বাড়িতে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের বাড়িতে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোভ্যান সংঘর্ষে শিশুসহ নিহত ২
সিরাজগঞ্জে ট্রাক-অটোভ্যান সংঘর্ষে শিশুসহ নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউনূস-মোদি বৈঠক বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক : গোলাম পরওয়ার
ইউনূস-মোদি বৈঠক বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক : গোলাম পরওয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, জরিমানা
গাজীপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হস্তশিল্প মেলার নামে চলছে জুয়া ও অশ্লীল নাচ
গাইবান্ধায় হস্তশিল্প মেলার নামে চলছে জুয়া ও অশ্লীল নাচ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌকাডুবিতে স্বামীসহ প্রাণ হারালেন ইবি শিক্ষার্থী
নৌকাডুবিতে স্বামীসহ প্রাণ হারালেন ইবি শিক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতাকর্মীদের সতর্ক করলো সিলেট বিএনপি
নেতাকর্মীদের সতর্ক করলো সিলেট বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে বিচারের আওতায় আনা হোক : সালাউদ্দিন আহমেদ
গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে বিচারের আওতায় আনা হোক : সালাউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই : খলিলুর রহমান
মার্কিন শুল্কারোপ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই : খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঞ্জাবকে বড় ব্যবধানে হারালো রাজস্থান
পাঞ্জাবকে বড় ব্যবধানে হারালো রাজস্থান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চেন্নাইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে দিল্লি
চেন্নাইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে দিল্লি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রহ্মপুত্র নদে অষ্টমীর স্নান উৎসবে লাখো পুণ্যার্থীর ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে অষ্টমীর স্নান উৎসবে লাখো পুণ্যার্থীর ঢল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
গাজীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহবাগে ফুলের দোকানের আগুন নিয়ন্ত্রণে
শাহবাগে ফুলের দোকানের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহবাগে ফুলের দোকানে আগুন
শাহবাগে ফুলের দোকানে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান
আত্মরক্ষার জন্য ইরানের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি রয়েছে : সৌদি যুবরাজকে পেজেশকিয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি
আপনার প্রতি শেখ হাসিনার অসম্মানজনক আচরণ দেখেছি : ড. ইউনূসকে বলেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব
ইরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প, সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ইস্যুতে জরুরি সভা ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা
সাত দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ার নির্দেশ, আতঙ্কে ইউক্রেনীয়রা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মুসলিমদের জিহাদের আহ্বান জানিয়ে ফতোয়া জারি
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মুসলিমদের জিহাদের আহ্বান জানিয়ে ফতোয়া জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইউক্রেনের বন্দর চাইছে পোল্যান্ড
এবার ইউক্রেনের বন্দর চাইছে পোল্যান্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন
ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পাকিস্তান সেনা কমান্ডারদের অকুণ্ঠ সমর্থন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালশী ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় মিলেছে
কালশী ফ্লাইওভারে দুর্ঘটনায় নিহত দুই যুবকের পরিচয় মিলেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ
বিশ্বের শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকায় এক ধাপ এগোল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম
নির্বাচনের কথা বলে মুখে ফেনা তুলে ফেললেই গণতন্ত্র হয় না : নুসরাত তাবাসসুম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, শতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার
হোয়াইট হাউস থেকে বরখাস্ত একাধিক শীর্ষ কর্মকর্তা, আলোচনায় লরা লুমার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প
‘আতঙ্কে তারা ভুল করেছে’: চীনের পাল্টা শুল্ক নিয়ে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী
পরকীয়া প্রেমে বাধা দেওয়ায় স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটলো স্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতে সব প্রমাণ আছে, আইনিভাবে মোকাবিলা করবো : পরীমণি
হাতে সব প্রমাণ আছে, আইনিভাবে মোকাবিলা করবো : পরীমণি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার
লৌহজংয়ে পাওয়া মরদেহের টুকরোগুলো সাভারের সবুজ মোল্যার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূলিঝড়ের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
ধূলিঝড়ের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা
চালের দানার চেয়েও ছোট পেসমেকার তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিঁয়াজ নিয়ে হতাশ মানিকগঞ্জের কৃষকরা
পিঁয়াজ নিয়ে হতাশ মানিকগঞ্জের কৃষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার
৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্পে আবার কেঁপে উঠলো মিয়ানমার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো স্থানেই ময়লা পোড়ানো যাবে না : পরিবেশ উপদেষ্টা
কোনো স্থানেই ময়লা পোড়ানো যাবে না : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু
আইপিএলের প্রথমবার দেখা গেল এমন কিছু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যথাসময়ে আমরা নির্বাচন আদায় করে নেব : ইশরাক
যথাসময়ে আমরা নির্বাচন আদায় করে নেব : ইশরাক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরো বাড়ল মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা
আরো বাড়ল মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমা নেই, শেষ হয়ে গেল পুরো পরিবার
প্রেমা নেই, শেষ হয়ে গেল পুরো পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকাসহ চার বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকাসহ চার বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি আলোচনায় সময় ফুরিয়ে আসছে, রাশিয়াকে হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের
শান্তি আলোচনায় সময় ফুরিয়ে আসছে, রাশিয়াকে হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক ইস্যুতে মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধান উপদেষ্টা
শুল্ক ইস্যুতে মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঈদের পঞ্চম দিনেও ‘দাগি’-‘জংলি’র দাপট অব্যাহত, আয় কত?
ঈদের পঞ্চম দিনেও ‘দাগি’-‘জংলি’র দাপট অব্যাহত, আয় কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেন্টমার্টিন এখন অন্যরকম
সেন্টমার্টিন এখন অন্যরকম

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন পণ্যে কমছে শুল্ক
মার্কিন পণ্যে কমছে শুল্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিলতা ৫৫ আসনে
জটিলতা ৫৫ আসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের উত্তপ্ত হবে রাজপথ
ফের উত্তপ্ত হবে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পকাণ্ড রুখে দেওয়ার আহ্বান ওবামার
ট্রাম্পকাণ্ড রুখে দেওয়ার আহ্বান ওবামার

প্রথম পৃষ্ঠা

দূরত্ব কাটাবে ঢাকা-দিল্লি
দূরত্ব কাটাবে ঢাকা-দিল্লি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো চ্যালেঞ্জিং রোহিঙ্গা ফেরত
এখনো চ্যালেঞ্জিং রোহিঙ্গা ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের শিকার দুই বোনের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ধর্ষণের শিকার দুই বোনের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার মজা পেয়ে গেছেন উপদেষ্টা পরিষদের সবাই
ক্ষমতার মজা পেয়ে গেছেন উপদেষ্টা পরিষদের সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপার লিগে খেলার লড়াই
সুপার লিগে খেলার লড়াই

মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীতে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির শকুন উদ্ধার
রাজবাড়ীতে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বুবলীতে মুগ্ধ দর্শক
বুবলীতে মুগ্ধ দর্শক

শোবিজ

যৌন সহিংসতার তথ্য পেয়েছে জাতিসংঘ
যৌন সহিংসতার তথ্য পেয়েছে জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য ছাড়িয়েছিল হাজার কোটি ডলার
বাণিজ্য ছাড়িয়েছিল হাজার কোটি ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

লাহোরে নিগারদের অনুশীলন
লাহোরে নিগারদের অনুশীলন

মাঠে ময়দানে

ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিল পাসে জামায়াতের নিন্দা
ভারতে বিতর্কিত ওয়াক্ফ বিল পাসে জামায়াতের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশের ওপর সৌদির ভিসা নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশসহ কয়েকটি দেশের ওপর সৌদির ভিসা নিষেধাজ্ঞা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করতে হবে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক রেলমন্ত্রীর বাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ
সাবেক রেলমন্ত্রীর বাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ৪০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ৪০

প্রথম পৃষ্ঠা

লিচুর ফলন শঙ্কায় চাষি
লিচুর ফলন শঙ্কায় চাষি

দেশগ্রাম

জরাজীর্ণ ভবন, নষ্ট এক্স-রে মেশিন
জরাজীর্ণ ভবন, নষ্ট এক্স-রে মেশিন

দেশগ্রাম

একই দিনে দুই বিয়ে
একই দিনে দুই বিয়ে

শোবিজ

শরীয়তপুরে খোলা মাঠ যেন যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে খোলা মাঠ যেন যুদ্ধক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার শেষেই নির্বাচন দিতে হবে
সংস্কার শেষেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযোগের জবাবে পরী
অভিযোগের জবাবে পরী

শোবিজ

তেহরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প
তেহরানে হামলার হুমকি থেকে পিছু হটলেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের বিচার চায় বিএনপি
আওয়ামী লীগের বিচার চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা