শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৭, মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

প্রশ্ন দেখে মানুষ যাচাই

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশ্ন দেখে মানুষ যাচাই

ঘোড়ায় টানা গাড়িতে মালবোঝাই করে বিক্রি করার জন্য ইরানি বণিকরা দূর-দূরান্তে যেতেন। ত্রিশ থেকে পঞ্চাশ গাড়ির বহর আবার ইরানে ফিরে আসতে পাঁচ-সাত মাস লেগে যেত। ফিরতি গাড়িতে থাকত বিদেশি পণ্য। তাঁদের গাড়ির এ বহরকে বলা হতো ‘কারওয়াঁ’। (ইংরেজি ‘ক্যারাভান’ শব্দটির উৎপত্তি  কারওয়াঁ থেকেই) মুঘল আমলে এ ধরনের কারওয়াঁ বহুবার ঢাকা শহরে যাতায়াত করেছে। গাড়িগুলো দোকান হয়ে যেখানে কাজ করেছে সেই জায়গাটিই আজকের কারওয়ান বাজার। সেকালের ইরানি বণিকরা মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বুঝে বিপণন করতেন। কথিত আছে এরকম এক বণিক কারওয়াঁ নিয়ে ভারতের দিকে বাণিজ্য যাত্রা করছিলেন। সঙ্গে রয়েছে তাঁর এক কিশোর ছেলে। পথিমধ্যে একটি বাজারে বিকিকিনির সময় ছেলেটি আম কিনে দেওয়ার আবদার করে। বণিক গেলেন আম কিনতে। তিনি দেখেন প্রতি কুড়ি আম দশ মুদ্রা। ছেলেকে বণিক বললেন, ‘বাপরে! এত চড়া দাম! নাহ এই বাজার থেকে কিনছি না। সামনে আরও অনেক বাজার পাব। তখন দেখা যাবে।’

সামনে যে সাতটি বাজার পেয়েছিলেন সেগুলোয়ও আমের দর চড়া। আম আর কেনা হয় না। ফিরতি পথে বাজারে বাজারে কেনার চেষ্টা করলেন। কিন্তু পাঁচটি বাজারের কোথাও আম নেই। শেষতক কারওয়াঁ এসে পৌঁছে গেল সেই প্রথম বাজারে। বণিক ছেলেকে বলেন, ‘ওই যে দেখ আমের দোকান। চল তোমায় কিনে দিই।’ দোকানির কাছে বণিক জানতে চান, দর কত। দোকানি জানায়, আমের কুড়ি চল্লিশ টাকা। বণিক বলেন, ‘দাও পাঁচ কুড়ি।’ বাপের কাণ্ড দেখে ছেলে চমকিত। দশ টাকা দর দেখে যিনি এক কুড়ি আমও কিনলেন না, সেই তিনি এখন দু’শ টাকায় পাঁচ কুড়ি আম খরিদ করছেন!

‘তুমি কৃপণতা করে আগে কিনলে না।’ ছেলে বলল বাবাকে, ‘এখন চার গুণ দরে কিনে ফেললে হাসতে হাসতে। এমন করলে কেন বাবা?’

মহামতি ভলতেয়ার বলে গেছেন, ‘উত্তর শুনে নয়, প্রশ্ন দেখে মানুষকে যাচাই কর।’ ছেলেকে যাচাই করে বণিক বুঝলেন, চড়া দামে অবলীলায় আম্রক্রয় পুত্রের কাছে বিরাট একটা রহস্য হয়ে ধরা দিয়েছে। তিনি ছেলেকে জানান, হিন্দুস্তান রওনা দেওয়ার সময় পথে যে মাল বেচেছেন তাতে মুনাফা তেমন হয়নি। সব মাল বেচার পর হিসাব করে দেখলেন, অনেক মুনাফা হয়েছে। এতে ক্রয়ক্ষমতা বেশ বেড়ে গেছে। তাই, ফিরতে পথে বেশি দরে আম কেনায় কোনো সমস্যা হয়নি।

২. সাংবাদিক সাহিত্যিক আফলাতুন (মৃত্যু : ১৪ মে, ২০০৬) বলতেন, পারচেজিং পাওয়ার বৃদ্ধির গতি মাঝে-মধ্যে মন্থর হওয়া সমাজের জন্য মঙ্গলকর। নইলে পাওয়া বাড়বার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকবে চাওয়া।BP খাই খাই আরও খাই বিমার তোমারে চুষতে চুষতে ফোকলা করে দেবে। চাওয়া আর পাওয়া আর খাই খাই হয়ে যাবে ফাঁস। করবে তোমার সর্বনাশ।

সে আবার কী? বৈকালিক আড্ডায় আমরা প্রশ্ন করি আফলাতুন দাদুকে। তিনি তাঁর এলাকা সন্দ্বীপে বাড়ি, বাস করে ঢাকায় এরকম এক ব্যক্তির সর্বনাশ হওয়ার বৃত্তান্ত দিলেন। লোকটার নাম মনতাজ আলী ফকির। সরকারি দপ্তরের নিম্নবর্গীয় অফিসার মনতাজের পদায়ন এমন জায়গায় হয়েছিল যে, বাতাসের সঙ্গে ভাসতে ভাসতে যাবতীয় ঘুষ নাক দিয়ে ঢুকে পাকস্থলীতে দাখিল হয়।

আফলাতুন দাদুর ভাষায়, ব্যাডায় চব্বিশ ঘণ্টা ননস্টপ হারাম খায়। ভুক্তভোগীরা তার বিরুদ্ধে নালিশ দিলে তাকে দূরতম অঞ্চলে বদলি করা হয়।

নতুন জায়গায় উচ্চ ফলনশীল চাষাবাদের সুযোগ পেয়ে ট্রিপল স্পিডে ঘুষ খেতে থাকে মনতাজ আলী ফকির। হারামির টাকায় তার তিনটি বাড়ি হয়ে গেল প্রধান তিন শহরে। প্রতিটি বাড়িই চার তলা। বউয়ের সংখ্যাও ৪-এ উঠল। রক্ষিতা পোষণের নেশা? হ্যাঁ, সেটাও চলমান রেখেছে সে। তবু তার খাই খাই যায় না। করাত কল, আটা-ময়দা কল, ইটখোলা, অ্যালুমিনিয়ামের হাঁড়ি-পাতিল তৈরির কারখানা, হাঁস-মুরগি আর মাছের খামার সবই হয়েছে। সহায়-সম্পত্তি খালি বাড়ছে আর বাড়ছে। এমন সময় আগা মোহাম্মদ ইয়াহিয়া খান নামক এক সেনাপতি পাকিস্তান রাষ্ট্রের দণ্ডধর রূপে আবির্ভূত হন।

দুনিয়ায় তো ভালো কাজের কত রকম সুযোগ! সেসব সুযোগের দিকে মনোযোগ না দিলে জেনারেল ইয়াহিয়া কেন শুধু দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করলেন তা একমাত্র আল্লাহ গাফুরুর রাহিমই জানেন। মনতাজের চাকরি গেল। আয়ের সঙ্গে মিলমিশ খায় না কিসিমের সম্পত্তি অর্জনের দায়ে হাফডজন মামলার আসামি হয় মনতাজ। উকিল ব্যারিস্টারের খাই মেটাতে গিয়ে মনতাজ আলী ফকির শাব্দিক অর্থেই ‘ফকির’ হতে শুরু করে।

ইয়াহিয়া আর মনতাজ স্বভাবগত একই ঘরানার ইনসান। আফলাতুন বুলেটিন থেকে আমরা জানতে পারলাম, দুজনেরই প্রশ্ন শুনে তাদের মতলব আঁচ করা যায়। সুবেশ প্রিয়দর্শিনী কাউকে দেখলে মনতাজ প্রশ্ন করত, বিয়া অইছেনি? ইয়াহিয়া কী জানতে চাইতেন? তিনি নাকি বলতেন, ‘শাদি হুয়াকে নেহি?’

৩. রাজধানীর মতিঝিল বাণিজ্য এলাকায় যে অফিসে একদা কাজ করতাম, সেখানে ঘটনাক্রমে বেতন অনিয়মিত হয়ে গেল। শৃঙ্খলা বিপন্ন হয়ে পড়লে কর্তৃপক্ষ প্রতি মাসে প্রতিদিন বেতন দেওয়ার সিস্টেম চালু করে। ধরা যাক, রবিবার বেতন দেওয়া হবে শুনে জড়ো হলো বেশ কয়েকজন। ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত অপেক্ষার পর ঘোষণা- ‘যাদের বেতন পঁয়ত্রিশ হাজার শুধু তারা আজ পাবেন।’ ঠিক আছে। তা-ই দাও।

‘রেডি হোন। এশার নামাজের পর থেকে দেওয়া শুরু হবে।’ ঘোষণা দেন ম্যানেজার। পঁয়ত্রিশ হাজার বেতনধারী ১০ জন। চারজনকে দেওয়ার পর ঘোষণা, ‘তহবিল অকুলান। প্লিজ আগামীকাল আসুন।’

বকেয়া বেতন আগামীকাল পাওয়া যাবে- এই আশায় দিন যায় দিন আসে, বেতনের দিন আসে না। তবু কালের চাকা ঘোরে। আমরাও ঘুরি। এভাবে দেখতে দেখতে ঈদুল ফিতরের দিন ঘনায়। ‘শবেকদরের আগের দিন বোনাস ও বেতন হবে’ সংবাদ পেয়ে ওইদিন ইফতারের পর থেকে অপেক্ষা শুরু। রাত ১০টায়ও ইতিবাচক খবর আসে না।

প্রবীণ সহকর্মী আবদুল লতিফ ঠান্ডা প্রকৃতির মানুষ। অপেক্ষার ধকল তাঁকেও তপ্ত করে ফেলেছিল। তিনি বলেন, পাবো পাবো করে এই অপেক্ষার মতো যন্ত্রণা আর হয় নারে ভাই। চিৎকার করে আমার কী বলতে ইচ্ছে করছে জানো?’ তাঁর প্রশ্নের ধরনে আমরা বুঝলাম, তাঁর ধৈর্যের দেয়ালে চিড় ধরেছে। মুখে বললাম, বলে ফেলুন না! তিনি বলেন, ‘বলতে ইচ্ছে করে ‘আল ইন্তেজারু আশহাদু মিনাল মওতে’ (অপেক্ষা মৃত্যুর চাইতেও ভয়ংকর)।

৪. প্রশ্ন শুনে মানুষকে বোঝার চেষ্টা করছি অনেক দিন। সঠিক বুঝতে পারলে আনন্দ হয়। শেখাও হয়। প্রশ্নের উত্তর শুনেও অনেক কিছু শেখা যায়। প্রশ্ন দেখে কী শিখেছি, তা বলার আগে বলি, প্রশ্ন শুনে কী রকম কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েছিলাম।

প্রশ্ন করেছিল আমার ভাইজি নিশাত জেরিন শ্রুতি। অকালে তার প্রয়াণ ঘটেছে (২০২৩ সালের ২০ এপ্রিল)।

শ্রুতি যখন ক্লাস থ্রিতে পড়ে। সন্ধ্যায় এক টিউটর এসে তাকে পড়াতো। ঢাকা থেকে যখনই বাড়ি যেতাম সে কাকা কাকা করে সারাক্ষণ আমার কাছাকাছি থাকত। একবার বিকালে বাড়ি থেকে বেরুবো বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে। শ্রুতি বেরুবে কাকার সঙ্গে। জামাকাপড় পরে সে রেডি। ওদিকে টিউটর আসবে একটু পরেই। ওকে নিরুৎসাহিত করার জন্য বললাম, ‘গোফরানদের বাড়ির পাশে যে ঝোপ সেখানে বাঘ থাকে। ওই পথ দিয়ে যেতে তোমাকে দেখলে বাঘেতে খেয়ে ফেলবে।’

টেলিভিশনে শ্রুতি দেখেছে বাঘ কীভাবে হরিণ শিকার করে। তাই সে দমে গেল। কাকার সঙ্গে যাবে না। ঘরে ঢুকে জুতা খুলতে খুলতে শ্রুতি কী ভেবে দ্রুত এসে আমায় বলে, ‘তুমিও তো ওই পথে যাবে। বাঘ তোমাকে খাবে না? বাঘ তোমারে ডরায়?’

উত্তর শুনে শেখা : উত্তর শুনে শিখেছি, যে প্রশ্নের উত্তর দেওয়া অসম্ভব সে প্রশ্নটির প্রশংসা করতে হয়। এরশাদীয় জমানার তথ্যমন্ত্রী ড. মিজানুর রহমান শেলী দৈনিক পত্রিকার বার্তা সম্পাদকদের সঙ্গে মতবিনিময় করছিলেন। স্বৈরাচারী শাসনবিরোধী আন্দোলনকারীরা ময়মনসিংহে এক সরকারি প্রতিষ্ঠানে হামলা করার পর দিন মতবিনিময়। সভায় মন্ত্রী পরামর্শ দেন, ‘সরকারি প্রতিষ্ঠানবিষয়ক নেতিবাচক কোনো ‘সংবাদ এলে তার সত্যতা জেনে নেবেন। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট অফিসাররা সব সময় আপনাদের সেবায় প্রস্তুত।’

এক বার্তা সম্পাদক বলেন, মাননীয় তথ্যমন্ত্রী। আমরা লক্ষ্য করেছি, সরকারবিরোধী আন্দোলন দানা বাঁধতে শুরু করলে অফিসাররা আমাদের সেবা দেওয়ার জন্য চব্বিশ ঘণ্টা রেডি থাকেন। অন্য সময় আমরা চব্বিশ ঘণ্টা চেষ্টা করেও তাদের সঙ্গে কানেকটেড হতে পারি না। এমন হয় কেন?

জবাবে ড. শেলী বলেন, ‘ইটস আ নাইস কোশ্চেন।’ পরক্ষণেই বার্তা সম্পাদকদের মনোযোগ ঘোরানোর কৌশল নিলেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি তাঁর পেছনে দাঁড়ানো উপপ্রধান তথ্য কর্মকর্তাকে (ইনি পরে প্রধান তথ্য কর্মকর্তা পদে উন্নীত হয়েছিলেন) বললেন, ‘কী হারুন সাহেব (হারুন অর রশিদ : মৃত্যু ৩ এপ্রিল ২০২১) চা-নাশতার কী করলেন। আমাদের খাওয়ান প্লিজ।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
চালের দামে অস্বস্তি
চালের দামে অস্বস্তি
স্বাস্থ্যসেবার হতশ্রী
স্বাস্থ্যসেবার হতশ্রী
নতুন বছরের প্রত্যাশা, অঙ্গীকার
নতুন বছরের প্রত্যাশা, অঙ্গীকার
ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়
ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়
বাংলা নববর্ষের ভাবনা
বাংলা নববর্ষের ভাবনা
আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে
দুরারোগ্য রোগ
দুরারোগ্য রোগ
শুল্কে আপাত স্বস্তি
শুল্কে আপাত স্বস্তি
স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা
স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা
সুরা আল মূলকের ফজিলত
সুরা আল মূলকের ফজিলত
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
ট্রাম্পের সুমতি
ট্রাম্পের সুমতি
সর্বশেষ খবর
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ওমানে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র ‘গঠনমূলক’ আলোচনা, সমঝোতার সম্ভাবনা
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ওমানে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র ‘গঠনমূলক’ আলোচনা, সমঝোতার সম্ভাবনা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ এপ্রিল)

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা

৪৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কুরাইশ বংশ ও তার শাখা-প্রশাখা
কুরাইশ বংশ ও তার শাখা-প্রশাখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাওবার বহুবিধ উপকারিতা
তাওবার বহুবিধ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুশ্চিন্তা দূর করার কয়েকটি আমল
দুশ্চিন্তা দূর করার কয়েকটি আমল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে আমলের ওজন সবচেয়ে বেশি
যে আমলের ওজন সবচেয়ে বেশি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বরিশালে তুচ্ছ ঘটনায় ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
বরিশালে তুচ্ছ ঘটনায় ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলে শামির লজ্জার রেকর্ড
আইপিএলে শামির লজ্জার রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে নিউক্যাসল কোচ এডি হাউ
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে নিউক্যাসল কোচ এডি হাউ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় লড়াইয়ে বায়ার্নকে রুখে দিল ডর্টমুন্ড
নাটকীয় লড়াইয়ে বায়ার্নকে রুখে দিল ডর্টমুন্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা দুই ম্যাচে রোনালদোর জোড়া গোল, জয় পেল আল নাসর
টানা দুই ম্যাচে রোনালদোর জোড়া গোল, জয় পেল আল নাসর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিটনের বদলে করাচি কিংসে অজি ব্যাটার ম্যাকডারমট
লিটনের বদলে করাচি কিংসে অজি ব্যাটার ম্যাকডারমট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবল বাতাসে : চীনে ৮ শতাধিক ফ্লাইট বাতিল, ট্রেন চলাচল বন্ধ
প্রবল বাতাসে : চীনে ৮ শতাধিক ফ্লাইট বাতিল, ট্রেন চলাচল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পহেলা বৈশাখে বন্ধ থাকবে ঢাকার যেসব সড়ক
পহেলা বৈশাখে বন্ধ থাকবে ঢাকার যেসব সড়ক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে বৈশাখী মেলার উদ্বোধন
চাঁদপুরে বৈশাখী মেলার উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা বাগানে ফাগুয়া উৎসব
চা বাগানে ফাগুয়া উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে যে কারণে গুড় খাবেন
হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে যে কারণে গুড় খাবেন

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুদ্ধবিরতি ভাঙার পর গাজায় ৫০০ শিশু হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি ভাঙার পর গাজায় ৫০০ শিশু হত্যা করেছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ‘রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য ও নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক
রংপুরে ‘রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য ও নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ হাজার অভিবাসীকে মৃত ঘোষণা করল ট্রাম্প প্রশাসন
৬ হাজার অভিবাসীকে মৃত ঘোষণা করল ট্রাম্প প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে আদালতের মালখানা থেকে চুরি হওয়া স্বর্ণালংকার ও টাকা উদ্ধার
নাটোরে আদালতের মালখানা থেকে চুরি হওয়া স্বর্ণালংকার ও টাকা উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিষেক ঝরে ৪৯২ রানের ম্যাচ জিতলো হায়দরাবাদ
অভিষেক ঝরে ৪৯২ রানের ম্যাচ জিতলো হায়দরাবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চারুকলায় ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি করা হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য
চারুকলায় ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি করা হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউএনওর বদলি ঠেকাতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
ইউএনওর বদলি ঠেকাতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শামসু ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
শামসু ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গরমে যে পানীয়গুলো পান করা উচিত নয়
গরমে যে পানীয়গুলো পান করা উচিত নয়

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পিছিয়ে থেকেও ৫-২ গোলের জয় ম্যানসিটির
পিছিয়ে থেকেও ৫-২ গোলের জয় ম্যানসিটির

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ম্যাচ নিষিদ্ধ মোহামেডান অধিনায়ক হৃদয়
এক ম্যাচ নিষিদ্ধ মোহামেডান অধিনায়ক হৃদয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরোপুরি বন্ধ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ, হতে পারে ভয়াবহ লোডশেডিং
পুরোপুরি বন্ধ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ, হতে পারে ভয়াবহ লোডশেডিং

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং
এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র
মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়
সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড
নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি
তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে:  উপদেষ্টা ফারুকী
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?
শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান
পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?
সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি
১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি
পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারের ভিআইপি জোনে হামলার খবর বিভ্রান্তিমূলক : কারা অধিদপ্তর
কারাগারের ভিআইপি জোনে হামলার খবর বিভ্রান্তিমূলক : কারা অধিদপ্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের
ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজার অভিবাসীকে মৃত ঘোষণা করল ট্রাম্প প্রশাসন
৬ হাজার অভিবাসীকে মৃত ঘোষণা করল ট্রাম্প প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পুতিনের সঙ্গে টানা ৪ ঘণ্টা বৈঠক করলেন ট্রাম্পের দূত
পুতিনের সঙ্গে টানা ৪ ঘণ্টা বৈঠক করলেন ট্রাম্পের দূত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ এপ্রিল)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁস হচ্ছে মেঘনার ভয়ংকর হানি ট্র্যাপ
ফাঁস হচ্ছে মেঘনার ভয়ংকর হানি ট্র্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্চ ফর গাজায় প্রকম্পিত ঢাকা
মার্চ ফর গাজায় প্রকম্পিত ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি ১৬ এপ্রিল কী বার্তা দেবে
বিএনপি ১৬ এপ্রিল কী বার্তা দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে বেসরকারি বিনিয়োগ
কমছে বেসরকারি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিলার আছে সেতুর খবর নেই
পিলার আছে সেতুর খবর নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমার মা ভাবিরা
নাটক-সিনেমার মা ভাবিরা

শোবিজ

পানির অভাবে চরম ভোগান্তি
পানির অভাবে চরম ভোগান্তি

নগর জীবন

ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে প্রভাব পড়বে না
ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে প্রভাব পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে

সম্পাদকীয়

থমকে আছে চট্টগ্রামের ক্রীড়াঙ্গন
থমকে আছে চট্টগ্রামের ক্রীড়াঙ্গন

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি বাতিলসহ ২০ দফা দাবি
ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি বাতিলসহ ২০ দফা দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের উৎসব আমাদের ধর্ম
আমাদের উৎসব আমাদের ধর্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বর-জুনের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতির তাগিদ
ডিসেম্বর-জুনের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতির তাগিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

তপ্ত রোদে দাঁড়িয়ে বাবা হত্যার বিচার চাইল দুই শিশু
তপ্ত রোদে দাঁড়িয়ে বাবা হত্যার বিচার চাইল দুই শিশু

দেশগ্রাম

রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি আগুনে পুড়ল
ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি আগুনে পুড়ল

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়
সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়

পূর্ব-পশ্চিম

বিনা ভোটে জয়ী হচ্ছেন বিএনপি জামায়াতপন্থি আইনজীবীরা
বিনা ভোটে জয়ী হচ্ছেন বিএনপি জামায়াতপন্থি আইনজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়
ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়

সম্পাদকীয়

বাংলা নববর্ষের ভাবনা
বাংলা নববর্ষের ভাবনা

সম্পাদকীয়

মায়ামিতেই থাকছেন মেসি!
মায়ামিতেই থাকছেন মেসি!

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

ইনজুরিতে পিএসএল না খেলেই ফিরছেন লিটন
ইনজুরিতে পিএসএল না খেলেই ফিরছেন লিটন

মাঠে ময়দানে

চালের দামে অস্বস্তি
চালের দামে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

নাজমুলদের অনুশীলন আজ শুরু
নাজমুলদের অনুশীলন আজ শুরু

মাঠে ময়দানে

৯ বছর পর আবাহনীকে হারাল মোহামেডান
৯ বছর পর আবাহনীকে হারাল মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ প্রক্রিয়া ত্রুটিপূর্ণ
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ প্রক্রিয়া ত্রুটিপূর্ণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে