শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

নির্বাচনে দেরি হলে কার লাভ কার ক্ষতি

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনে দেরি হলে কার লাভ কার ক্ষতি

কম সংস্কার চাইলে জাতীয় সংসদের নির্বাচন আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে হতে পারে। আর বেশি সংস্কার চাইলে আগামী বছরের মাঝামাঝি। ইলেকশন ঠিক কোন সময়টায় হবে, তা নির্ভর করছে জনগণ কতটা সংস্কার চান, তার ওপর। ব্রিটিশ পার্লামেন্টারিয়ান রূপা হকের সঙ্গে এ রকমটাই বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। প্রশ্ন উঠতে পারে, জনগণ আসলে কী চায়, সেটা নির্ধারণ করা হবে কীভাবে? জনমত যাচাইয়ের সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য পন্থা হচ্ছে ভোট। ভোটের আগে জনগণ কতটা সংস্কার চায়, তা নির্ণয় করা কঠিন। এই বাস্তবতায় ড. ইউনূসের বক্তব্যকে কেউ কেউ দ্ব্যর্থক মনে করতে পারেন।

ইলেকশনের ডেডলাইন প্রশ্নে রাজনৈতিক দল ও ছাত্রনেতাদের মতের যে মিল নেই, এক্ষণে মোটেও তা অস্পষ্ট নয়। অন্যদিকে ইলেকশনের প্রশ্নটিকে পাশ কাটিয়ে সামনে আনা হচ্ছে নতুন নতুন ইস্যু এবং সেসব ইস্যুতে মতান্তরও দুর্লক্ষ্য নয়। জুলাই অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, শুধু ভোটের জন্য এত মানুষ রক্ত দেয়নি। তারা বলছেন, সিস্টেম বদলাতে হবে। সবকিছু মেরামত করে, তার পরে নির্বাচন। এই সরকার নিরেট একটা অন্তর্বর্তী সরকার নয়। বিপ্লবী সরকার ঘোষণা করতে হবে। রাষ্ট্রপতিকে সরিয়ে দেওয়া বা পদত্যাগে বাধ্য করা, সংবিধান বাতিল করে শহীদ মিনার থেকে নাগরিক কমিটির ঘোষণাপত্র প্রোক্লেমেশনের আয়োজন, সতেরো বছর বয়সিদের ভোটার বানানোর প্রস্তাব, স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে না জাতীয় নির্বাচন, ছাত্র সংসদ নির্বাচনের আগে জাতীয় নির্বাচন নয়- এ রকম নানান ইস্যু নিয়ে রাজনীতির মাঠে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন জাতীয় নির্বাচনের আগেই স্থানীয় নির্বাচনের পক্ষে। কিন্তু বিএনপি বলছে, না। নতুন নতুন এসব ইস্যু বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি করছে, তা কতখানি গণতন্ত্রের পক্ষে যাচ্ছে, সেটা ভাবনার বিষয়ই বটে।

এদিকে ব্রিটিশ এমপি রূপা হক বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন করে একটা পুরনো ও পরিত্যক্ত স্লোগান থ্রো করেছেন। গত মঙ্গলবার ইউকে-বাংলাদেশ ক্যাটালিস্টস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্টিজের এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, বাংলাদেশে রাজনীতি দুই পরিবারের হাতে থাকবে, এটা হতে পারে না। একজন নেতার কন্যা, আরেকজন নেতার বেগম ও তাঁদের ছেলেরা সবকিছুতে আধিপত্য দেখাবে- এ প্রবণতার পরিবর্তন প্রয়োজন। ৫৪ বছরের এই বাস্তবতা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য একটা পরিচ্ছন্নতা অভিযান দরকার।

নির্বাচনে দেরি হলে কার লাভ কার ক্ষতিরূপা হক যতই বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হয়ে থাকুন না কেন, তিনি ঢাকায় এসেছেন ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্য হিসেবে। বাংলাদেশের রাজনীতি সম্পর্কে এ ধরনের আহ্বান তিনি জানাতে পারেন কি না, সে প্রশ্নটি এড়িয়ে যাওয়া যায় না। রাজনৈতিক দলীয় নেতৃত্বের পারিবারিক উত্তরাধিকার সঠিক কী বেঠিক, তা নিয়ে যতই তর্ক থাকুক না কেন; বাংলাদেশের মানুষ এটা কিন্তু মেনেই নিয়েছে। আর জনগণের ইচ্ছাই যে গণতন্ত্রের মূল কথা; তা-ও রূপা হকের না জানবার কথা নয়। উপরন্তু এই ইস্যুটি বাংলাদেশে পরিত্যক্ত। ওয়ান-ইলেভেনের সেনা-সমর্থিত মইন ইউ আহমেদ ও ফখরুদ্দীনের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের তথাকথিত মাইনাস টু ফর্মুলার এটাই ছিল বাহ্যিক কথা। ভিতরে ছিল বিশেষ কোনো একটি দেশের আধিপত্য নিশ্চিত করার কৌশল। পনেরো বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসন তারই প্রমাণ বহন করে। প্রতিবেশী ভারতে কংগ্রেসের নেতৃত্ব নেহরু পরিবারের হাতে ছিল এবং আছে। কিন্তু রাজীব গান্ধীর পরে নেহরু পরিবার আর সরকারে নেই। কারণ জনগণ চায়নি। জনগণ যেটা চাইবে, সেটাই গণতন্ত্র। আর এ-ও মানতে হবে, দল জনগণের ইচ্ছায় পরিচালিত হয় না। দল চলে দলের সদস্যদের ইচ্ছায়। দলের ভিতরে যদি গণতন্ত্র না থাকে, তাহলে প্রতিবাদ হতে হবে দলীয় ফোরামে। সেখানে বাইরের লোকের মতামতের বিশেষ কোনো মূল্য নেই। তবে জনগণ সেই দলকে জাতীয় নির্বাচনে প্রত্যাখ্যান করতে পারে, আবার সমর্থনও দিতে পারে। এটাই গণতন্ত্রের সাচ্চা কথা। মোট কথা; বাংলাদেশে চলমান পরিস্থিতিতে এ ধরনের উটকো কথা বাঞ্ছনীয় নয়। সব মিলিয়ে বিভিন্ন ইস্যুতে যে মতানৈক্য দেখা যাচ্ছে, তা প্রীতিকর পরিস্থিতির ইঙ্গিত দেয় না।

তবে একটা বিষয় স্পষ্ট, জাতীয় নির্বাচনের ডেডলাইন নিয়ে রাজনৈতিক শক্তিসংঘগুলো দুভাগে বিভক্ত। প্রশ্ন হচ্ছে, কেন এই বিভক্তি? এর পেছনে কারণ কী আদর্শিক না কৌশলগত? বলা বাহুল্য, রাজনীতিতে আদর্শের চেয়ে কৌশল অনেক বেশি দামি। এই জায়গাটায় দেশ-কাল ও পাত্রের খুব একটা ব্যবধান নেই। মনের কথা মনে থাকে, পাওয়ার পলিটিক্সে কৌশলটাই আসল। জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত হলে কার লাভ, কার ক্ষতি! লাভক্ষতির অঙ্কটা মেলাতে পারলেই বুঝতে পারা যাবে যে কোনো দল, কেন, কী চাইছে! জামায়াতে ইসলামী একটি সুশৃঙ্খল রাজনৈতিক দল। এই দলের সমর্থক ও কর্মীদের আদর্শিক কমিটমেন্টের জায়গাটি সবল হলেও জনভিত্তি এখনো ততটা শক্ত হয়ে ওঠেনি। তদুপরি ক্ষমতাচ্যুত সরকারের সাড়ে পনেরো বছরের শাসনামলে দলটি প্রকাশ্যে সাংগঠনিক কোনো কাজ করতে পারেনি। রীতিমতো ঝড় বয়ে গেছে দলটির ওপর দিয়ে। আওয়ামী লীগ ও তার মিত্ররা জামায়াত-শিবিরকে খারাপ গালির সমার্থক মনে করত। এখন মুক্ত পরিবেশে জনমত গঠনের জন্য জামায়াতে ইসলামীর যথেষ্ট সময় প্রয়োজন। বিএনপির মিত্রদলগুলোরও কোনো কোনোটি খুব শিগগিরই ইলেকশন চায় না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের রাজনৈতিক দল এখনো পুরোপুরি আত্মপ্রকাশ না করলেও রাজনৈতিক দলের মতোই বলছে ও কাজ করছে। নাগরিক কমিটির মই বেয়ে তারা যে রাজনৈতিক দল করতে যাচ্ছে, সে দল গোছাতেও সময় দরকার। নির্বাচনে ভালো ফলাফল করার জন্য তাদেরও লম্বা সময় নিয়ে অনেক শ্রমঘাম ঝরাতে হবে। দ্রুত নির্বাচন হয়ে গেলে তাদের ট্রেন মিস করার সমূহ আশঙ্কা। কাজেই তারা সংস্কারের আড়ালে কালক্ষেপণের পক্ষপাতী। একে খারাপভাবে দেখার কিছু নেই। এটা তাদের রণকৌশল। এ ক্ষেত্রে তাদের ম্যাচিউরিটির প্রশংসা করা উচিত। পক্ষান্তরে নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে, বিএনপির তত ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা। ক্ষতি হতে পারে দুই দিক থেকে। এক. তৃণমূল পর্যায়ের একশ্রেণির নেতা-কর্মীর কার্যকলাপে সাইলেন্ট মেজরিটির মধ্যে অসন্তোষ বাড়বে। তাদের অনেকেই ঝুঁকে পড়বেন জামায়াত বা নতুন রাজনৈতিক সংঘের দিকে। দুই. এই পরিস্থিতির মধ্যে যদি স্থানীয় সরকারের নির্বাচন হয়ে যায়, তাহলেও বিএনপির ক্ষতির আশঙ্কা। স্থানীয় সংস্থাসমূহের নির্বাচিত নির্দলীয় চেয়ারম্যান-মেম্বারদের প্রো-গভর্নমেন্ট একটা প্রবণতা সব সময় দেখতে পাওয়া যায়। তারা সাধারণত ক্ষমতাসীনদের পক্ষে কাজ করে। বিরোধী দলের দিকে ঝুঁকতে চায় না। সরকারি দল সমর্থন করলে স্থানীয় সরকারের বেশি বরাদ্দ পাওয়া যায়। অনিয়মও বেশি করা যায়। দৃশ্যত অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো দল নেই। কিন্তু ছাত্ররা যে দল করতে যাচ্ছে, পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন, সেটি হবে কিংস পার্টি। সোজা কথায় সরকারি দল। মাঠপর্যায়েও এই বার্তাই রয়েছে। এমতাবস্থায় বিএনপি জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকারের ভোট চাইবে না, দলটি বিলম্বিত জেনারেল ইলেকশনের ঝুঁকিও নেবে না, এই স্বাভাবিক।

সাধারণ নির্বাচন বিলম্বিত হলে জাতীয় জীবনেও বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে রাজনৈতিক মতান্তর ততই বেশি সাংঘর্ষিক রূপ নিতে পারে। এখনই তার কিছু আলামত দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। রাজপথে নামার হুমকিও দেওয়া হচ্ছে। প্রশাসনে সিদ্ধান্তহীনতার সংকট দেখা দিতে পারে। পুলিশ ও প্রশাসনের লোকদের কর্মক্ষেত্রে কোথাও কোথাও শ্যাম রাখি না কুল রাখি অবস্থায় পড়তে হতে পারে। কারণ স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে যারা অংশগ্রহণ করেছেন এবং তাদের মধ্যে যাদের সংঘশক্তি রয়েছে, তাদের দাপট অফিসারদের পক্ষে উপেক্ষা করা কঠিন। অন্যদিকে ছাত্রদের রাজনৈতিক দল যদি সত্যি সত্যি কিংস পার্টির মতো আচরণ করতে শুরু করে, তাহলে অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে কথা উঠতে পারে। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পথে এ-ও বড় কাঁটা হয়ে দেখা দেবে। কাজেই ঠান্ডামাথায় সবদিক ভেবে অগ্রসর হওয়া উচিত। সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করে কীভাবে বাধাহীন নির্বাচনের মাধ্যমে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক সরকার গঠন করা যায়, সেটাই হওয়া উচিত এ সময়ের প্রথম বিবেচনা। সেই বিবেচনা মাথায় রেখে জরুরি সংস্কারগুলো করা দরকার যত দূর সম্ভব কম সময়ের মধ্যে। যে এগারোটি সংস্কার কমিশন হয়েছে, তাদের সুপারিশ এবং রাজনৈতিক দলসমূহের প্রস্তাবের আলোকে অন্তর্বর্তী সরকার একটি সর্বসম্মত ঘোষণাপত্র প্রোক্লেইম করতে পারে। নির্বাচিত সরকার সেই প্রোক্লেমেশনকে মান্যতা দিতে বাধ্য থাকবে মর্মে সামাজিক চুক্তি সম্পাদিত হতে পারে। সেটা যদি হয়, তাহলে প্রত্যাশিত সংস্কার প্রক্রিয়া ব্যাহত হওয়ার কোনো কারণ নেই।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
চালের দামে অস্বস্তি
চালের দামে অস্বস্তি
স্বাস্থ্যসেবার হতশ্রী
স্বাস্থ্যসেবার হতশ্রী
নতুন বছরের প্রত্যাশা, অঙ্গীকার
নতুন বছরের প্রত্যাশা, অঙ্গীকার
ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়
ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়
বাংলা নববর্ষের ভাবনা
বাংলা নববর্ষের ভাবনা
আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে
দুরারোগ্য রোগ
দুরারোগ্য রোগ
শুল্কে আপাত স্বস্তি
শুল্কে আপাত স্বস্তি
স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা
স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা
সুরা আল মূলকের ফজিলত
সুরা আল মূলকের ফজিলত
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
ট্রাম্পের সুমতি
ট্রাম্পের সুমতি
সর্বশেষ খবর
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা

৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কুরাইশ বংশ ও তার শাখা-প্রশাখা
কুরাইশ বংশ ও তার শাখা-প্রশাখা

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাওবার বহুবিধ উপকারিতা
তাওবার বহুবিধ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুশ্চিন্তা দূর করার কয়েকটি আমল
দুশ্চিন্তা দূর করার কয়েকটি আমল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে আমলের ওজন সবচেয়ে বেশি
যে আমলের ওজন সবচেয়ে বেশি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বরিশালে তুচ্ছ ঘটনায় ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
বরিশালে তুচ্ছ ঘটনায় ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলে শামির লজ্জার রেকর্ড
আইপিএলে শামির লজ্জার রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে নিউক্যাসল কোচ এডি হাউ
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে নিউক্যাসল কোচ এডি হাউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় লড়াইয়ে বায়ার্নকে রুখে দিল ডর্টমুন্ড
নাটকীয় লড়াইয়ে বায়ার্নকে রুখে দিল ডর্টমুন্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা দুই ম্যাচে রোনালদোর জোড়া গোল, জয় পেল আল নাসর
টানা দুই ম্যাচে রোনালদোর জোড়া গোল, জয় পেল আল নাসর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিটনের বদলে করাচি কিংসে অজি ব্যাটার ম্যাকডারমট
লিটনের বদলে করাচি কিংসে অজি ব্যাটার ম্যাকডারমট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে ৮ শতাধিক ফ্লাইট বাতিল, ট্রেন চলাচল বন্ধ
চীনে ৮ শতাধিক ফ্লাইট বাতিল, ট্রেন চলাচল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পহেলা বৈশাখে বন্ধ থাকবে ঢাকার যেসব সড়ক
পহেলা বৈশাখে বন্ধ থাকবে ঢাকার যেসব সড়ক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে বৈশাখী মেলার উদ্বোধন
চাঁদপুরে বৈশাখী মেলার উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা বাগানে ফাগুয়া উৎসব
চা বাগানে ফাগুয়া উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে যে কারণে গুড় খাবেন
হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে যে কারণে গুড় খাবেন

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুদ্ধবিরতি ভাঙার পর গাজায় ৫০০ শিশু হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি ভাঙার পর গাজায় ৫০০ শিশু হত্যা করেছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ‘রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য ও নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক
রংপুরে ‘রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য ও নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ হাজার অভিবাসীকে মৃত ঘোষণা করল ট্রাম্প প্রশাসন
৬ হাজার অভিবাসীকে মৃত ঘোষণা করল ট্রাম্প প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে আদালতের মালখানা থেকে চুরি হওয়া স্বর্ণালংকার ও টাকা উদ্ধার
নাটোরে আদালতের মালখানা থেকে চুরি হওয়া স্বর্ণালংকার ও টাকা উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিষেক ঝরে ৪৯২ রানের ম্যাচ জিতলো হায়দরাবাদ
অভিষেক ঝরে ৪৯২ রানের ম্যাচ জিতলো হায়দরাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চারুকলায় ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি করা হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য
চারুকলায় ‘স্বৈরাচারের প্রতিকৃতি’ আবারও তৈরি করা হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউএনওর বদলি ঠেকাতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
ইউএনওর বদলি ঠেকাতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শামসু ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
শামসু ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গরমে যে পানীয়গুলো পান করা উচিত নয়
গরমে যে পানীয়গুলো পান করা উচিত নয়

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পিছিয়ে থেকেও ৫-২ গোলের জয় ম্যানসিটির
পিছিয়ে থেকেও ৫-২ গোলের জয় ম্যানসিটির

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ম্যাচ নিষিদ্ধ মোহামেডান অধিনায়ক হৃদয়
এক ম্যাচ নিষিদ্ধ মোহামেডান অধিনায়ক হৃদয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনজনের খণ্ডবিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার : গ্রেফতার ইয়াছিন ৫ দিনের রিমান্ডে
তিনজনের খণ্ডবিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার : গ্রেফতার ইয়াছিন ৫ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় শ্রমিক দলের পরিচিতি সভা
গাইবান্ধায় শ্রমিক দলের পরিচিতি সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরোপুরি বন্ধ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ, হতে পারে ভয়াবহ লোডশেডিং
পুরোপুরি বন্ধ আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ, হতে পারে ভয়াবহ লোডশেডিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং
এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র
মেঘনা আলমের হানি ট্র্যাপ : রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ভয়াবহ ষড়যন্ত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়
সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড
নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে চীনে তেল রপ্তানিতে ইরানের রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি
তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে
মার্চ ফর গাজা: রাজধানীর সব পথ মিশে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে:  উপদেষ্টা ফারুকী
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?
শুল্কযুদ্ধে কে আগে পিছু হটবেন ট্রাম্প নাকি শি জিনপিং?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান
পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ‘বাস্তব ও ন্যায্য’ চুক্তি চায় ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?
সত্যিই কি শ্রীলীলার সঙ্গে প্রেম করছেন কার্তিক?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি
১০ বছর পর শেরাটন হোটেল ভবনে নিজেদের অংশ বুঝে নিল ডিএনসিসি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি
পৃথক সচিবালয়ের জন্য অধ্যাদেশ তৈরির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে : প্রধান বিচারপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারের ভিআইপি জোনে হামলার খবর বিভ্রান্তিমূলক : কারা অধিদপ্তর
কারাগারের ভিআইপি জোনে হামলার খবর বিভ্রান্তিমূলক : কারা অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের
ইসরায়েলের তেল আবিবে ড্রোন হামলার দাবি হুথিদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
ভারত থেকে ৩৬ হাজার টন চাল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পুতিনের সঙ্গে টানা ৪ ঘণ্টা বৈঠক করলেন ট্রাম্পের দূত
পুতিনের সঙ্গে টানা ৪ ঘণ্টা বৈঠক করলেন ট্রাম্পের দূত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ এপ্রিল)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
সংস্কার কার্যক্রম দ্রুত এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ হাজার অভিবাসীকে মৃত ঘোষণা করল ট্রাম্প প্রশাসন
৬ হাজার অভিবাসীকে মৃত ঘোষণা করল ট্রাম্প প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁস হচ্ছে মেঘনার ভয়ংকর হানি ট্র্যাপ
ফাঁস হচ্ছে মেঘনার ভয়ংকর হানি ট্র্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্চ ফর গাজায় প্রকম্পিত ঢাকা
মার্চ ফর গাজায় প্রকম্পিত ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি ১৬ এপ্রিল কী বার্তা দেবে
বিএনপি ১৬ এপ্রিল কী বার্তা দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে বেসরকারি বিনিয়োগ
কমছে বেসরকারি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিলার আছে সেতুর খবর নেই
পিলার আছে সেতুর খবর নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমার মা ভাবিরা
নাটক-সিনেমার মা ভাবিরা

শোবিজ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে

সম্পাদকীয়

পানির অভাবে চরম ভোগান্তি
পানির অভাবে চরম ভোগান্তি

নগর জীবন

ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে প্রভাব পড়বে না
ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে প্রভাব পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে আছে চট্টগ্রামের ক্রীড়াঙ্গন
থমকে আছে চট্টগ্রামের ক্রীড়াঙ্গন

মাঠে ময়দানে

আমাদের উৎসব আমাদের ধর্ম
আমাদের উৎসব আমাদের ধর্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি বাতিলসহ ২০ দফা দাবি
ইসরায়েলি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি বাতিলসহ ২০ দফা দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বর-জুনের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতির তাগিদ
ডিসেম্বর-জুনের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতির তাগিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

তপ্ত রোদে দাঁড়িয়ে বাবা হত্যার বিচার চাইল দুই শিশু
তপ্ত রোদে দাঁড়িয়ে বাবা হত্যার বিচার চাইল দুই শিশু

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি আগুনে পুড়ল
ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি আগুনে পুড়ল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান
রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়
সৌদিতে ডিজে পার্টি! সমালোচনার ঝড়

পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়
ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়

সম্পাদকীয়

বিনা ভোটে জয়ী হচ্ছেন বিএনপি জামায়াতপন্থি আইনজীবীরা
বিনা ভোটে জয়ী হচ্ছেন বিএনপি জামায়াতপন্থি আইনজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলা নববর্ষের ভাবনা
বাংলা নববর্ষের ভাবনা

সম্পাদকীয়

ইনজুরিতে পিএসএল না খেলেই ফিরছেন লিটন
ইনজুরিতে পিএসএল না খেলেই ফিরছেন লিটন

মাঠে ময়দানে

চালের দামে অস্বস্তি
চালের দামে অস্বস্তি

সম্পাদকীয়

মায়ামিতেই থাকছেন মেসি!
মায়ামিতেই থাকছেন মেসি!

মাঠে ময়দানে

নাজমুলদের অনুশীলন আজ শুরু
নাজমুলদের অনুশীলন আজ শুরু

মাঠে ময়দানে

৯ বছর পর আবাহনীকে হারাল মোহামেডান
৯ বছর পর আবাহনীকে হারাল মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশ নারী ক্রিকেটের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সামনে আয়ারল্যান্ড
বাংলাদেশের সামনে আয়ারল্যান্ড

মাঠে ময়দানে