শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন

২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ আইভরি কোস্ট ভ্রমণের ডাক পেলাম। সেখানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সেনা, বিমান ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের কার্যক্রম দেখতে যেতে হয় আইভরি কোস্টে। মিশন অ্যাসেসমেন্ট টিমের (ম্যাট) সদস্য হয়ে আমরা ১৮ ফেব্রুয়ারি জাতিসংঘের ভাড়া করা বিমানে চড়ে আকাশযাত্রায় শামিল হই। রাতের বিমানযাত্রা শেষে ভোরে আইভরি কোস্টের রাজধানী আবিদজান বিমানবন্দরে পা রেখেই মনটা ভালো হয়ে যায়। চারপাশের সবুজ গাছপালা তাদের ডাল নেড়ে বাংলাদেশে ফেলে আসা বসন্তের বাতাস বুলিয়ে দেয় আমাদের  দেহমনে। বাতাসের তো কোনো দেশকাল নেই। বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে খানিক বিশ্রাম নিয়ে আমাদের প্রথম কাজ আইডি কার্ড তৈরি। কারণ, আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্নএখানকার নিরাপত্তা ব্যবস্থাটা এমন যে পরিচয়পত্র ছাড়া কোথাও চলাফেরার সুযোগ নেই। সেই আইডি কার্ড করতে গেলাম জাতিসংঘের মিশন সদর দপ্তরে। ছবি তোলার অল্প সময়ের মধ্যেই সেটা হাতে পাওয়া গেল। পরবর্তী দেড় সপ্তাহ সার্বক্ষণিক এ আইডি কার্ড নিয়েই চলতে হয়। আইডি কার্ড হাতে পাওয়ার আগে সেখানকার শপিং সেন্টারে কেনাকাটার সুযোগ পাওয়া গেল। ডলার ভাঙিয়ে পেলাম লাখ টাকা। পশ্চিম আফ্রিকার অনেক দেশে অভিন্ন মুদ্রা সিফা চালু রয়েছে। স্থানীয় মুদ্রায় তখন আমরা সবাই লাখপতি।

আইভরি কোস্টে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের কার্যক্রম দেখতে গিয়ে রাজধানী আবিদজানের আনাচেকানাচে রেস্তোরাঁয়, ক্লাবে, পাব-এ লেবানিজ সুন্দরীদের দেখা মেলে। সংখ্যায় প্রচুর। উপচে পড়া লাবণ্যের লেবানিজ নারীদের দেখে মনের গোপন কুঠুরিতে লেবানন যাওয়ার ইচ্ছা জেগে ওঠে। কিন্তু গাঁটের পয়সা খরচ করে কীভাবে যাওয়া যাবে লেবানন? আবিদজান থেকে ফিরে এসে সেই কথা আর মনেও পড়ে না। কিন্তু কে জানত এ অপ্রকাশিত গোপন ইচ্ছা ওপরওয়ালার দরবারে নিশ্চিত কবুল হয়ে যাবে। এর চার বছর পর দৈবচক্রে পরপর দুই বছর লেবানন ভ্রমণের সুযোগ হয়ে যায়।

দেশে ফেরার আগে আইভরি কোস্টে ভূমধ্যসাগরের এক মোহনায় ঘুরতে গিয়ে মনে হয়েছে একটু পা ডুবিয়ে যাই। জলজ বিস্তৃতির এ দুনিয়ার কোন প্রান্তে কোন অনিন্দ্যসুন্দরী ডুবসাঁতার কাটছে কে জানে। এখান থেকেই হয়তো সেই শরীর ডোবানো জলের স্পর্শে নিজেও সিক্ত হলাম। এসব বিক্ষিপ্ত ভাবনায় হাঁটু ডুবিয়ে কিছুক্ষণ বকের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে হলো। ধ্যানমগ্ন। তখন ভর সন্ধ্যা। মনে হয়েছিল, এ আবিদজানেও কি আর কখনো আসা হবে? কিন্তু গোলাকার এ পৃথিবীতে ঠিক পাঁচ বছর পর ২০১৮ সালের ২০ মে ঘুরতে ঘুরতে আবিদজানেই কিছু সময়ের জন্য চাকা ছুঁলো বিমানের। ততদিনে আইভরি কোস্টে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের প্রয়োজন পূরণ হয়ে গেছে। দেশটিতে শান্তি প্রতিষ্ঠার পর বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরাও তাদের নির্ধারিত দায়িত্ব পালন শেষে ফিরে এসেছেন।

আইভরিকোস্টে ১০ দিনের সফরের শেষদিকে হঠাৎ জানা গেল, খুব কাছেই বেলাল মসজিদ নামে একটি মসজিদ রয়েছে। আমরা বেশ উৎসাহ নিয়ে সেই বেলাল মসজিদ দেখতে গেলাম। নবী করিম হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যতম সঙ্গী হজরত বেলালকে নিয়ে পুরো আফ্রিকার রয়েছে অনেক গর্ব। তিনি ছিলেন আফ্রিকার কোনো এক অঞ্চলের কৃষ্ণাঙ্গ কৃতদাস। পরে জানা গেল, আইভরি কোস্টে এমন অনেক বেলাল মসজিদ রয়েছে।

আইভরি কোস্টের পুরুষদের দেখে বড় হিংসা হলো আমাদের। সবাই যেন রাজবংশের লোক। কী আরামের দিনযাপন তাদের। ‘আইভরিয়ান পুরুষ হচ্ছে রাজার মতো আয়েশী, আমুদে। সমাজ-সংসারের কোনো দায়িত্ব পালন করতে হয় না তাদের। এখানকার নারীরাই স্বামী, সন্তান, সংসার, উপার্জন সবকিছু সামাল দেন। এ যেন বেগম রোকেয়ার কল্পিত ‘নারীস্থান’। এভাবেই বলছিলেন ইউএন মিশনের বাংলাদেশি এক সিনিয়র কর্মকর্তা। সেখানে রাস্তাঘাট, অফিস, হাটবাজার যেখানেই গেছি, সব জায়গাতেই দেখেছি আইভরিয়ান নারীদের আধিপত্য। আইভরিয়ান মেয়েরা তুলনামূলকভাবে ছেলেদের চেয়ে বেশি পরিশ্রমী ও দায়িত্বশীল। বাজারে, সুপার মার্কেটে ক্রেতা-বিক্রেতার ৭০ শতাংশই নারী। এমনকি কর্মক্ষেত্রেও। সিকিউরিটি গার্ড, ট্রাফিক পুলিশের মতো কঠিন কাজেও অন্তত ৫০ শতাংশ নারীকর্মী দেখা যায়। আমাদের পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনপদের নারীদের মতো পেছনে ছোট বাচ্চা কাপড়ে বেঁধে কর্মক্ষেত্রে যান অধিকাংশ নারী। মায়ের কাঁধেই ঘুমিয়ে পড়ে বাচ্চা। সন্তানের সব দায়িত্ব মাকেই পালন করতে হয়। সারা দিন কাজ করে সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে আবার রান্নাসহ সাংসারিক কাজ করেন। আইভরি কোস্টে খ্রিস্টান নারী-পুরুষের সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিয়ে কোনো বাধ্যতামূলক বিষয় নয়। যাকে যখন ভালো লাগে তার সঙ্গেই থাকতে পারেন যে কেউ। বিয়েবহির্ভূত সম্পর্ক কিংবা মাতৃত্ব কোনোটাই অস্বাভাবিক কিছু নয়। মাঝপথে সংসার বা সম্পর্ক ভেঙে গেলে সন্তানের পুরো দায়িত্ব মাকেই পালন করতে হয়। পুরুষটি সন্তানের কোনো খোঁজও নেন না। গড় তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রির কাছাকাছি। এজন্য মেয়েরা অধিকাংশই হাতাকাটা খোলা গেঞ্জি পরে ঘুরে বেড়ান। মুসলিম মেয়েরা অবশ্য কিছুটা বাড়তি পোশাক রাখেন শরীরে।

বাংলাদেশে ১৯৮৮ সালের বন্যার সময় সবচেয়ে বেশি সাহায্যদানকারী দেশ ছিল আইভরি কোস্ট। সেই দেশ এখন গৃহযুদ্ধের কারণে বিপর্যস্ত। ফরাসি, চাইনিজ, ইন্ডিয়ানদের বাণিজ্যক্ষেত্র হয়ে উঠেছে আইভরি কোস্ট। পাশের দেশ মালির সঙ্গে আইভরি কোস্টের দীর্ঘ সীমান্ত। আমরা ১৮ ফেব্রুয়ারি আইভরি কোস্টে নামার পরই মালিতে ঘটল অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষের ঘটনা। তা দমনে আবিদজান বিমানবন্দর থেকে ফরাসি সেনারা দুটি বিমানে করে মালিতে অপারেশন চালান। দুই দিন পর ফরাসি সেনারা কর্দমাক্ত শরীরে ফিরে আসেন। শোনা যায়, মালিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন পাঠাতে পারে। প্রায় ২৫ হাজার সৈন্যের প্রয়োজন হবে। সেখানে ফ্রেন্স জানা দেশের সৈন্যরাই অগ্রাধিকার পাবেন।

আমাদের মিডিয়া সমন্বয়কারী লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী ইফতেখার উল আলমকে (বর্তমানে মেজর জেনারেল, অবসরপ্রাপ্ত) বললাম, ফ্রেন্স ভাষা জানা এত সৈন্য কোথায় পাবে জাতিসংঘ? নিশ্চয়ই এ যাত্রায়ও বাংলাদেশ মালিতে শান্তিরক্ষী পাঠাতে পারবে। আবার শান্তিরক্ষী হিসেবে শীর্ষস্থানে উঠে আসতে পারবে বাংলাদেশ। হয়তো একেই বলে কারও সর্বনাশ, কারও পৌষ মাস। মালির দাঙ্গাবিক্ষুব্ধ জনগণের এ দুর্দিনে আমরা সেখানে সৈন্য পাঠানোর স্বপ্ন দেখছি! অবশ্য সেই স্বপ্ন অল্প সময়ের মধ্যেই বাস্তবে রূপ নিয়েছে। বাংলাদেশ আবারও জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী হিসেবে শীর্ষস্থানে অবস্থান নেয়। মালিতে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে দেশটিতে শান্তি ফিরিয়ে আনে। সেখানে আমাদেরও আবার মালি শান্তিরক্ষা মিশন ভিজিটে যেতে হয় ২০১৮ সালের মে মাসে।

আটলান্টিক মহাসাগরের কোলঘেঁষে গড়ে ওঠা দেশটিতে পানি অত্যন্ত ব্যয়বহুল। বোতলজাত এক লিটার পানির দাম বাংলাদেশি ১৮০ টাকা। তুলনামূলকভাবে পানির চেয়ে সস্তা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদ। ব্যবসাবাণিজ্য ফরাসি ও লেবানিজদের দখলে। ‘কালো’ মানুষের ভিড়ে তাই বেশ চোখে পড়ে দীর্ঘদেহী সাদা লেবানিজদের। লেবানিজ মেয়েরা খুবই সুন্দরী। কৃষ্ণাঙ্গদের অনেকেই কিছুটা খোলামেলা। দেশটিতে পানি উৎপাদনের দায়িত্ব ফরাসি কোম্পানির। এক সময়ের ফরাসি উপনিবেশ এ দেশটিতে এখনো ফ্রান্সের সেনা রয়েছে। ফরাসিরা এখনো আইভরি কোস্টের অনেক কিছু নিয়ন্ত্রণ করে। বিশ্বব্যাপী চকোলেট উৎপাদনের মূল কাঁচামাল কোকোয়ার ৮০ শতাংশ উৎপাদন হয় আইভরি কোস্টে। ফ্রান্সের অর্থনীতিতে এ দেশের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। বলা হয়ে থাকে, ফ্রান্সের জাতীয় বাজেটের একটা বড় অংশের জোগান যায় আইভরি কোস্ট থেকে।

আইভরি কোস্টের এক গ্রামের নাম রূপসী বাংলা। বাংলাদেশ থেকে ১৪ হাজার কিলোমিটার দূরে পশ্চিম আফ্রিকার গিনি, মালি ও লাইবেরিয়া সীমান্তসংলগ্ন আইভরি কোস্টের কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের গ্রাম। এক শুক্রবার বিকালে রূপসী বাংলার বাসিন্দারা নেচে গেয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে আমাদের স্বাগত জানান। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের মান এলাকায়। দেশের প্রায় অর্ধেক এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত বাংলাদেশ ব্যাটালিয়নের সাত শতাধিক সদস্য সেখানে কাজ করেন। এ এলাকায়ই রয়েছে আইভরি কোস্টের সোনার খনিটি।

ঢেঁকি নাকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানার কাজই করে। বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া ঢেঁকির দেখা পাওয়া গেল আইভরি কোস্টে। সেখানে গিয়ে ধান ভানার কাজ করছে বাংলাদেশের ঢেঁকি। দেশটির মান এলাকায় কয়েক বছর আগে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করে ঢেঁকির প্রচলন করা হয়েছে। প্রযুক্তির ছোঁয়াবঞ্চিত এ অঞ্চলের মানুষ বাংলাদেশি ঢেঁকিতে ধান ভানছে। কাসাভা গুঁড়ো করছে। এ প্রযুক্তি তাদের কষ্টের জীবনযাত্রা অনেক সহজ করে দিয়েছে। আটলান্টিক মহাসাগরের কোলঘেঁষে অবস্থিত আইভরি কোস্টে অভ্যন্তরীণ পানির উৎস খুবই সীমিত। খাবার ও গোসলের পানির তীব্র সংকট। নামাজের আগে দেখা যায়, এক বদনা পানিতে কয়েকজন শেয়ার করে অজু করে। ধর্মীয় বিধিবিধান পালনে এখানকার মুসলমানরা বেশ নিষ্ঠাবান।

অসংখ্য প্রাকৃতিক সম্পদের আধার আইভরি কোস্টে ডাব খুবই সস্তা পানীয়। প্রতিটি ডাবের দাম ৬০/৭০ সিফা। বাংলাদেশি টাকায় ১২-১৪ টাকা। অথচ ঢাকায় এখন ১০০ টাকার কমে ডাব পাওয়া কঠিন। আইভরি কোস্টে নেমে ডলার ভাঙিয়ে স্থানীয় মুদ্রা সিফায় পরিবর্তন করতে গিয়েই মনে হলো বাংলাদেশি টাকা কতটা শক্তিশালী।

আইভরি কোস্টের প্রায় সব জায়গাতেই বাংলাদেশি সেনা ও পুলিশ কর্মীদের উদ্ভাবনী তৎপরতা দৃষ্টি কাড়ল। শান্তিরক্ষীরা এক বছরের জন্য ইউএন মিশনে যান। পরের বছর নতুন সমানসংখ্যক সদস্য তাদের জায়গায় রিপ্লেস হন। এই এক বছরের মধ্যেই অনেকে তার পদচিহ্ন রেখে আসতে চান মিশনের মাটিতে। ইয়ামুতসুক্রোতে বাংলাদেশের পুলিশ সদস্যরা দেশ থেকে বিভিন্ন ফলফলাদি এমনকি শাকসবজির চারা নিয়ে লাগিয়েছেন।  আইভরি কোস্টের উর্বর মাটিতে পুঁইশাক, বেগুন, ঢেঁড়স লাগিয়েছেন তারা। এক জায়গায় দেখলাম, মাচায় ঝুলছে বাংলাদেশি লাউ। নিজেদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী নিজেরাই উৎপন্ন করেন তারা। বাংলাদেশ ব্যাটালিয়নের কয়েকটি জায়গায় কাঁঠাল গাছের দেখা মিলল। তখনো গাছে গাছে কাঁচা কাঁঠাল শোভা পাচ্ছিল। এখন নিশ্চয়ই অচেনা এ সুস্বাদু কাঁঠাল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আফ্রিকার এ দেশটিতে।

♦ লেখক : সাংবাদিক 

ইমেইল [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
পোশাক রপ্তানি
পোশাক রপ্তানি
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
রমজান পরবর্তী আমল
রমজান পরবর্তী আমল
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
নিরাপদ সড়কের স্বপ্ন সত্যি হবে কবে?
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
তরমুজ-শসা খান
তরমুজ-শসা খান
সর্বশেষ খবর
জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম ফুলবাড়ির চিকিৎসক-নার্সরা
জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম ফুলবাড়ির চিকিৎসক-নার্সরা

৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস
সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন
ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন
নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন
ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি
অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
যশোরে বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে শিশু চুরির দায়ে নারীর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড
বরিশালে শিশু চুরির দায়ে নারীর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমরা কোনো গণহত্যাকে প্রশ্রয় ও সমর্থন দেব না : টুকু
আমরা কোনো গণহত্যাকে প্রশ্রয় ও সমর্থন দেব না : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চোরাই পথে ভারতে যাওয়ার সময় নারীসহ ৪ জন আটক
চোরাই পথে ভারতে যাওয়ার সময় নারীসহ ৪ জন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিপণে ছাড়া পেল টেকনাফে অপহৃত দুইজন
মুক্তিপণে ছাড়া পেল টেকনাফে অপহৃত দুইজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে নববর্ষ ও কারুশিল্প মেলা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা
সোনারগাঁয়ে নববর্ষ ও কারুশিল্প মেলা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে পুকুর থেকে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে পুকুর থেকে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক সমস্যা সমাধানে আমরা আশাবাদী : অর্থ উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক সমস্যা সমাধানে আমরা আশাবাদী : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দেশের ১৩৫ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ
দেশের ১৩৫ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএমও কাউন্সিলের সদস্য পদে বাংলাদেশের প্রার্থিতা ঘোষণা
আইএমও কাউন্সিলের সদস্য পদে বাংলাদেশের প্রার্থিতা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি
বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর
বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিনে রেমিট্যান্স এল ১৪৬৪ কোটি টাকা
পাঁচ দিনে রেমিট্যান্স এল ১৪৬৪ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নিউজিল্যান্ডের কোচের দায়িত্ব ছাড়লেন গ্যারি স্টিড
নিউজিল্যান্ডের কোচের দায়িত্ব ছাড়লেন গ্যারি স্টিড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩ জুন দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন
আগামী ৩ জুন দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান
এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট
ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই থানার নাম পরিবর্তন
দুই থানার নাম পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪
সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ
আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের
ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল
গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার
দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?
কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ
মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান
বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা
ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা

নগর জীবন

বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান
বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আলুর দামে ধস
রাজশাহীতে আলুর দামে ধস

নগর জীবন

ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ
বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা
ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ
দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!

সম্পাদকীয়

এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে
এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান
পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের
নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের

নগর জীবন

ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী
ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি
অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি

নগর জীবন

সেই আবেদ আলীর ১৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ফ্ল্যাট বাড়ি জমি জব্দ
সেই আবেদ আলীর ১৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ফ্ল্যাট বাড়ি জমি জব্দ

নগর জীবন

সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ
সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা
দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা
ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা

শিল্প বাণিজ্য

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার
লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

বলিউড খানদের রাজত্ব কি শেষ!
বলিউড খানদের রাজত্ব কি শেষ!

শোবিজ

দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা
দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!
মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত

সম্পাদকীয়

প্রশংসিত শাকিব-জয়া
প্রশংসিত শাকিব-জয়া

শোবিজ

সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের
সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার
কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন