শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

কৃষি উদ্যোগে তারুণ্য ও অভিজ্ঞতার মেলবন্ধন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষি উদ্যোগে তারুণ্য ও অভিজ্ঞতার মেলবন্ধন

বয়সের অভিজ্ঞতা আর তারুণ্যের উদ্দীপনার সমন্বয়ে দারুণ কিছু হতে পারে। হোক সেটা সমাজ বিনির্মাণে কিংবা প্রতিষ্ঠান পরিচালনায়। এ রকম সফল উদাহরণ অনেক দেখেছি। এই যেমন ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার কাচিনা গ্রামে দেখা মিলল চমৎকার এক উদ্যোগের। চার স্বপ্নবান তরুণ এবং তিনজন অভিজ্ঞ কৃষক এক হয়ে গড়ে তুলেছেন সমন্বিত খামার। তিনজন অভিজ্ঞ কৃষকের দীর্ঘদিনের কৃষি অভিজ্ঞতা আর চার তরুণের প্রযুক্তির দক্ষতা মিলিয়ে গড়ে তোলা সফল এ কৃষি উদ্যোগ অনেকের কাছেই এখন সাফল্যের উদাহরণ। কাচিনা গ্রামে বিশ একর জমিতে মাল্টা, লেবু ও মাছ চাষের প্রকল্প তাঁদের। ‘শুরুটা ২০১৭ সালে। কম্পিউটার সায়েন্সে উচ্চ শিক্ষা নিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত চার বন্ধু প্রযুক্তি নিয়ে কাজকর্ম করতে করতে ভাবলাম প্রকৃতি কাছাকাছি থেকে কম সময় বিনিয়োগ করে হালাল অথচ সচ্ছল জীবনধারণের জন্য উপার্জনের খাত কী হতে পারে। ইউটিউবে আপনার কৃষিবিষয়ক প্রতিবেদনগুলো আমাদের চোখ খুলে দিল। উচ্চমূল্যের ফল-ফসল চাষ হতে পারে দারুণ কিছু। কিন্তু আমাদের কৃষির অভিজ্ঞতা নেই। আছে অদম্য ইচ্ছা এবং প্রযুক্তি ব্যবহারের জ্ঞান।’ বলছিলেন চার তরুণের একজন শরিফুল ইসলাম। তিনি তাঁর খামারে একটি ল্যাপটপে কাজ করতে করতে কথা বলছিলেন আমার সঙ্গে। শরিফুলের বয়স ত্রিশের কোঠায় হবে। বুদ্ধিদীপ্ত চোখজুড়ে স্বপ্ন খেলছে।

অভিজ্ঞ কৃষক সামছুল হক সুরুজ। বয়স ষাটের কাছাকাছি। তিনি এই উদ্যোগের একজন সদস্য। তরুণ উদ্যোক্তাদের তারুণ্যের ছটায় যেন উজ্জ্বল হয়ে আছেন তিনি। ‘কৃষিকাজ করে আসছি অনেক বছর। কিন্তু চাষ তো করছি ধান, পাট, গম, আখ ইত্যাদি। মাল্টা-কমলা তো চাষ করিনি। এই চাষাবাদও আমাদের কাছে নতুন। ওরা কম্পিউটারে আপনার ভিডিও দেখাল। চুয়াডাঙ্গায় দামুড়হুদার শাখাওয়াত হোসেনের মাল্টা বাগানের। সেখানে গেলাম আমরা। কথা বললাম বাবুলের সঙ্গে। তিনি আমাদের পরামর্শ দিলেন। কৃষির সঙ্গে অনেক দিনের বোঝাপড়ায় মাটির ভাষা বুঝতে খুব একটা কঠিন লাগল না। কথায় বলে না, দশে মিলি করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ, আল্লাহ ভরসা! নেমে পড়লাম। তরুণদের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে নতুন কিছু করার আনন্দ পাচ্ছিলাম।’ হাসি মুখে বলছিলেন সামছুল হক সুরুজ। আট একরের বিশাল মাল্টাবাগান ঘুরে ঘুরে দেখছিলাম। মাশাল্লাহ প্রতিটি গাছ ফলে ফলে ভরা। সামছুল হক সুরুজ বলছিলেন বাগান শুরুর কথা। ‘শাখাওয়াত হোসেন বাবুলের কাছ থেকে ফিরে ১৭০০ মাল্টা চারা কিনে শুরু করলাম মাল্টা চাষ। সরকারের কৃষি বিভাগ তাদের এক প্রকল্প থেকে দিল ১২০টি চারা আর দিকনির্দেশনা। কিছুদিন পর জমিতে সরকারের কৃষি বিভাগ তাদের প্রকল্প থেকে ৩০০ চারা দিল। আমরা আরও ২৩০টি চারা কিনে এক একর জমিতে বাগান বাড়ালাম। মোট মাল্টা গাছ হলো ২ হাজার  ৩৫০টি। প্রথম বছরেই ফলন এলো। তিন টনের মতো ফল বিক্রি করলাম। প্রথম বছর ফলন কম আসে। অপেক্ষা করছিলাম দ্বিতীয় বছরের। মাশাল্লাহ বাম্পার ফলন হলো। আমরা বাগান থেকে ১৮ টন ফল বিক্রি করলাম। সব খরচ শেষে পনেরো লাখ টাকা লাভ থাকল।’ লাভের কথায় উজ্জ্বল প্রভা ছড়িয়ে পড়ছিল সামছুল হক সুরুজের চোখমুখে। জানতে চাইলাম, ‘কৃষিতে এমন লাভ আগে কি কখনো ভেবেছিলেন?’

বললেন, ‘নাহ। এমন লাভ দেখিনি। এই জমিতেই ২০০-৩০০ মণ আখ চাষ করছি একসময়। কিন্তু এত টাকা পাইনি। এখন ১০ গুণ বেশি আয়।’

প্রশ্ন করলাম, আগের কৃষিতে লাভ কম হওয়ার কারণ কী ছিল?

সুরুজ বললেন, ‘শ্রমিকের মজুরি বেশি দিতে হয়। এখন তো মজুর পাওয়াই যায় না। তারপর কীটনাশকের পেছনে চলে যায় লাখ লাখ টাকা। ধরেন এই বাগানে কোনো কীটনাশক দিই না। সেক্স ফেরোমেন্ট ট্র্যাপ ব্যবহার করি। প্রথমে ২৫ হাজার টাকার মতো খরচ হয়েছিল। এখন বছরে খরচ হয় মাত্র ৫ হাজার টাকা। অথচ কীটনাশক ব্যবহার করলে লাখ টাকা খরচ হতো।’

তিন বছরের অভিজ্ঞতায় দারুণ এক জায়গায় এসে পৌঁছেছেন তাঁরা। বাগানে সাতজন উদ্যোক্তার চারজন উপস্থিত ছিলেন। সাধারণত পালাক্রমে বাগানে উপস্থিত থাকেন সবাই। আবার কখনো কখনো একসঙ্গেও খামারে থাকেন। কারণ এই খামারটিই তাঁদের স্বপ্নের জায়গা। যাঁরা প্রযুক্তি নিয়ে শহরে কাজ করছেন তাঁরাও সময় করে ফলন মৌসুমে সুযোগ করে একসঙ্গে খামারে আসেন। ফলে ফলে ভরা মাল্টাবাগানের মাঝে ছাউনি ঘরে বসে উপস্থিত চার উদ্যোক্তার সঙ্গে কথা হচ্ছিল।

এখন কৃষি যতটা বাণিজ্যিক, ততটাই প্রযুক্তিনির্ভর। বলা যায় প্রযুক্তিই এমন উদ্যোক্তাদের মূল আকর্ষণের জায়গা। প্রত্যন্ত গ্রামের এই মাল্টাবাগানে বসে তাঁরা ভবিষ্যতের কৃষি নিয়ে অসাধারণ স্বপ রচনা করে চলেছেন। এই কৃষিখামারের আরেকজন উদ্যোক্তা হলেন তরুণ প্রকৌশলী মোয়াজ্জেম হোসেন বাদল। আইটি বিষয়ে ভালো চাকরির সুযোগ থেকেও তিনি গ্রামে থেকে কৃষিকাজে যুক্ত হয়েছেন। তাঁর কাছে গতানুগতিক কৃষি নয় সময়োপযোগী আধুনিক কৃষিখামার গড়াই মূল লক্ষ্য। বিশ্বের সর্বাধুনিক উচ্চফলনশীল ফসলের সবই উৎপাদনে আনতে চান তিনি। তিনি বললেন, ‘বর্তমানে অর্গানিক কৃষিপণ্যের একটা বিশাল বাজার তৈরি হচ্ছে সারা বিশ্বে। তাই আমরাও সিদ্ধান্ত নিয়েছি অর্গানিকভাবে চাষাবাদ করার। প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করা গেলে পোকামাকড় দমন থেকে ফলন বৃদ্ধির জন্য রাসায়নিক ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই।’

মাল্টার মৌসুমে যদিও স্থানীয় মাল্টার দাম আমদানি মাল্টার চেয়ে অর্ধেক থাকে, তারপরও উৎপাদন খরচের হিসেবে বর্তমান বাজারমূল্যে অসন্তুষ্ট নন তাঁরা। উৎপাদিত পণ্যের মূল্য এবং বাজারনীতি ও কৌশল নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন শরিফুল ইসলাম। তিনি জানালেন, অনলাইনে বেচা-বিক্রি হয়ে যায় অধিক। তবে কিছু সমস্যার কথাও জানালেন। অনলাইনে অনেকেই ৫-১০ কেজি মাল্টার অর্ডার করেন। কিন্তু অল্পসংখ্যক মাল্টা ডেলিভারি করার সুযোগ থাকে না। যেমনটা আমের মৌসুমে হয়। আমের ডেলিভারি দেওয়ার জন্য অনেক কুরিয়ার সার্ভিস পাওয়া যায়। মাল্টা বা অন্য ফল-ফসল ডেলিভারি দেওয়ার জন্য সারা বছর কোনো সার্ভিস পাওয়া গেলে তাদের জন্য ভালো হতো। শরিফুলের কথায় আরেক সম্ভাবনার কথা মনে হলো। কৃষি ও কৃষিপণ্যকে ঘিরে নতুন নতুন সব উদ্যোক্তা বের হয়ে আসার এক ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। ব্যাপারটা আশাজাগানিয়া।  যা হোক, গাছে গাছে মাল্টার বিস্ময়কর ফলনে খুশি উদ্যোক্তারা। বাগান থেকেই গত বছর মাল্টা বিক্রি করেছেন প্রায় ৪৩ লাখ টাকার। এবার চতুর্থ বছরে এসেও কমপক্ষে ৪০ থেকে ৫০ টন মাল্টার আশা করছেন। যেখান থেকে এবারও ভালো লাভ ঘরে আসবে বলে ধারণা তাঁদের।

এই এলাকায় আগেও কৃষিকাজ করেছেন মজিবর রহমান। এই উদ্যোগের অপর সদস্য। তিনি মনে করেন, এখানকার এই সমন্বিত উদ্যোগ আর আগেকার কৃষির মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য রয়েছে। তরুণদের সান্নিধ্যে নতুন নতুন ফল ফসল উৎপাদনের মধ্যে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন তিনি। কৃষিকেও তিনি যেন নতুন করে পেয়েছেন, নতুন করে দেখছেন সবকিছু। সাহস করে উদ্যোগ নেওয়াটাই বড় কথা। তারপর নিষ্ঠার সঙ্গে সেটি ধরে রাখলে একদিন সাফল্যের পথ পাওয়া যায়। আজকের দিনে তরুণ উদ্যোক্তাদের সফল কৃষি প্রকল্পগুলো এর প্রমাণ রাখছে। ভালুকার কাচিনা গ্রামে যে কৃষিসাফল্য দেখে এসেছি তা শিক্ষিত তরুণদের কর্মপ্রয়াসের একটি দৃষ্টান্ত। এর সঙ্গে দিনে দিনে অনেক কৃষকই যুক্ত হচ্ছেন। প্রযুক্তিনির্ভর ও জৈব কৃষি অনুশীলনের সাফল্যজনক দিকগুলো তাঁদের কাছে স্পষ্ট হয়ে উঠছে। এটি আমাদের সামগ্রিক কৃষি উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। 

♦ লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব 

এই বিভাগের আরও খবর
ভুলে ভরা জমি জরিপ
ভুলে ভরা জমি জরিপ
বিনিয়োগ সম্মেলন
বিনিয়োগ সম্মেলন
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
পোশাক রপ্তানি
পোশাক রপ্তানি
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
সর্বশেষ খবর
চৈত্রসংক্রান্তিতে পার্বত্য অঞ্চলে ছুটি ঘোষণায় সরকারকে উপদেষ্টার অভিনন্দন
চৈত্রসংক্রান্তিতে পার্বত্য অঞ্চলে ছুটি ঘোষণায় সরকারকে উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

গুলশানে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান
গুলশানে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে পানিতে ডুবে মা-ছেলেসহ ৩ জনের মৃত্যু
চাঁদপুরে পানিতে ডুবে মা-ছেলেসহ ৩ জনের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনির মিন্টোতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণে অনুদান ঘোষণা
সিডনির মিন্টোতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণে অনুদান ঘোষণা

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

বিষ নেই, তবে মানুষকে অনায়াসে গিলে ফেলতে পারে যেসব সাপ!
বিষ নেই, তবে মানুষকে অনায়াসে গিলে ফেলতে পারে যেসব সাপ!

২৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে দিনমজুর হত্যা, ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড
হবিগঞ্জে দিনমজুর হত্যা, ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঝালকাঠিতে এডহক কমিটির সভাপতির অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
ঝালকাঠিতে এডহক কমিটির সভাপতির অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলশানে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান
গুলশানে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বের শীর্ষ ২০ ধনী শহরের তালিকায় দুবাই
বিশ্বের শীর্ষ ২০ ধনী শহরের তালিকায় দুবাই

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে

৪৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে রাজধানীর স্কাইলার্ক মডেল স্কুলের মানববন্ধন
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে রাজধানীর স্কাইলার্ক মডেল স্কুলের মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমিরাতে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে ৯০ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা
আমিরাতে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে ৯০ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এস আলমের সহযোগীদের ১৩৭৪ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
এস আলমের সহযোগীদের ১৩৭৪ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে এসএসসি পরীক্ষায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ১০৯ শিক্ষার্থীর জন্য বাড়তি সময়
যশোর বোর্ডে এসএসসি পরীক্ষায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ১০৯ শিক্ষার্থীর জন্য বাড়তি সময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফারি পার্ক থেকে দুর্লভ প্রাণী উধাও, কঠোর অবস্থানে পরিবেশ উপদেষ্টা
সাফারি পার্ক থেকে দুর্লভ প্রাণী উধাও, কঠোর অবস্থানে পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উখিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৪
উখিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট
নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় শুভসংঘের উদ্যোগে মাছের পোনা নিধনরোধে সচেতনতামূলক কর্মশালা
পাথরঘাটায় শুভসংঘের উদ্যোগে মাছের পোনা নিধনরোধে সচেতনতামূলক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভাইরাল সেই 'চলমান-খাট' জব্দ করলো পুলিশ
ভাইরাল সেই 'চলমান-খাট' জব্দ করলো পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা
আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি আশেক ও তার স্ত্রীসহ সাতজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি আশেক ও তার স্ত্রীসহ সাতজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এইচএসসির ফরম পূরণের সময় বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ফেনীতে নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ম্যাক্সওয়েলের জরিমানা
আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ম্যাক্সওয়েলের জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অসৎ পথে উপার্জিত অর্থে হজ কবুল হবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
অসৎ পথে উপার্জিত অর্থে হজ কবুল হবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ টাকা খরচ করেও হৃতিকের দেখা পেলেন না ভক্ত
লাখ টাকা খরচ করেও হৃতিকের দেখা পেলেন না ভক্ত

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সড়ক দুর্ঘটনায় সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু, ভাঙ্গায় শোকের মাতম
সড়ক দুর্ঘটনায় সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু, ভাঙ্গায় শোকের মাতম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপু মনি-আমুসহ নতুন মামলায় গ্রেফতার ১০
দীপু মনি-আমুসহ নতুন মামলায় গ্রেফতার ১০

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ
শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত
‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক
আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

১৮ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার
অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর
বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি
গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক
‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা
কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ
ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান
রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম
যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি
বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ
কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফডিসি পরিদর্শনে গিয়ে পূর্ণাঙ্গ ফিল্ম সিটির আশ্বাস দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
এফডিসি পরিদর্শনে গিয়ে পূর্ণাঙ্গ ফিল্ম সিটির আশ্বাস দিলেন তথ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮
নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো
বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা
পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা

মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি
বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ
৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ

নগর জীবন

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ

কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স
কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স

শোবিজ

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর
১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর

শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

শোবিজ

শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান
শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান

শোবিজ

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্বাধীনতা কনসার্ট’  স্থগিত
‘স্বাধীনতা কনসার্ট’ স্থগিত

শোবিজ

‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের
‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের

শোবিজ

কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ
কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ

মাঠে ময়দানে

নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা
নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপূর্ব ও নীহার সুসময়
অপূর্ব ও নীহার সুসময়

শোবিজ

বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ
বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ

মাঠে ময়দানে