শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৪০, শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ফিলিস্তিনি নারী আয়েশা

ধ্বংসযজ্ঞ আমাদের মাতৃভূমি থেকে বিমুখ করতে পারবে না

মোতাসিম আহমদ দাল্লুল
অনলাইন ভার্সন
ধ্বংসযজ্ঞ আমাদের মাতৃভূমি থেকে বিমুখ করতে পারবে না

আয়েশা মুহাম্মদ আবু সুলতান। ৮৬ বছর বয়সী একজন ফিলিস্তিনি নারী। তীব্র শীতের কারণে তিনি তাঁবুর এক কোনায় বসে কাঁপছেন। তাঁর ফেটে যাওয়া ত্বকে দীর্ঘ দুর্ভোগের প্রতিফলন স্পষ্ট।

তিনি ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে সংঘটিত ফিলিস্তিনিদের বিপর্যয় নাকবার সাক্ষী। এবার প্রত্যক্ষ করেছেন গাজার ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ। ভাগ্যাহত ফিলিস্তিনিদের দীর্ঘ সংগ্রামের সাক্ষী এই নারীর কাছে আমি গিয়েছিলাম। বলেছিলাম আপনি বিশ্ববাসীর উদ্দেশ্যে একটি বার্তা দিন।

আমি ভেবেছিলাম, তিনি সংকটময় গাজায় ফিলিস্তিনিদের জনদুর্ভোগ নিয়ে অভিযোগ করবেন; কিন্তু আমি একজন বৃদ্ধ ফ্যাকাসে নারীর দেহে বীরাঙ্গনাকে খুঁজে পেলাম।

তিনি বললেন, ‘আমার ছেলে! আমরা ১৯৪৮ সালে বিপর্যয়কর নাকবার শিকার হয়েছিলাম। বিগত বছরগুলোতে আমরা দূরে সরে গিয়েছিলাম, আমাদের ঘরে ফিরে যাওয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়ন থেকে বহু দূরে সরে গিয়েছিলাম; কিন্তু সবশেষে ঘটল তুফানে আকসা, তা সব কিছু উল্টে দিয়েছে। তুমি এটা ভেব না যে, আমরা বিনা মূল্যে (কোনো ত্যাগ ছাড়া) ঘরে ফিরে যেতে পারব অথবা আন্তর্জাতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে তা সম্ভব হবে। যারা এতে বিশ্বাস করে তারা বোকা।’

১৯৪৮ সালে উগ্র জাতীয়তাবাদী ইহুদিরা আয়েশার পরিবারকে হামামা গ্রাম থেকে জোরপূর্বক বের করে দেয়। তাঁর পরিবার উত্তর গাজার জাবালিয়ায় আশ্রয় নিয়েছিল। আর তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১২ বছর। পরিবারটি এক স্থান থেকে অন্য স্থানে পালাতে থাকে এবং শেষ পর্যন্ত জাবালিয়ায় আশ্রয় নেয়।

আয়েশা বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত আমরা জাবালিয়া ফিরে এলাম এবং শরণার্থীশিবিরে বসবাস শুরু করলাম। শুরুতে আমরা তাঁবুতে বসবাস করতাম। কেননা আমরা ভাবতাম, কিছুদিনের মধ্যে আমরা আমাদের গ্রামে নিজ বাড়িতে ফিরে যেতে পারব। মিথ্যা আশ্বাসের জন্য আরব নেতাদের ও জাতিসংঘের প্রতি ধন্যবাদ। তারা এখনো আমাদের অপেক্ষায় রেখেছে।’

১৯৪৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আয়েশা কয়েক যুদ্ধ ও অভ্যুত্থানের সাক্ষী হয়েছেন। কিন্তু প্রতিবারই তিনি হতাশ হয়েছেন। তাঁর ভাষায়—‘কোনো কিছুই আমাদের অনুকূলে ছিল না। প্রতিটি যুদ্ধ ও অভ্যুত্থান আমাদের গভীর ক্ষতকে আরো গভীর করেছে, নতুন ক্ষত যুক্ত করেছে। আমাদের ঘরে ফেরার স্বপ্ন ম্লান হয়েছে। তবে আমরা আশা ত্যাগ করিনি।’

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা শুরু হওয়ার পর থেকে আয়েশা ও তাঁর পরিবার সাতবার বাস্তুচ্যুত হয়েছে। পূর্ববর্তী স্থল অভিযানের সময় আমরা জাবালিয়ার ভেতরে এক স্থান থেকে অন্যস্থানে গিয়েছিলাম। কিন্তু আমরা বাড়ি ছেড়ে যেতে অস্বীকার করেছিলাম। কেননা আমরা জানি ছেড়ে যাওয়া মানে আর কখনো ফিরে না আসা।

অতীতের যেকোনো হামলার চেয়ে এবারের হামলা নৃশংস। তারা ইচ্ছাকৃতভাবে নির্দোষ মানুষকে হত্যা করেছে এবং ঘরবাড়ি ও অবকাঠামো ধ্বংস করেছে। আমরা স্থানান্তরের নির্দেশ প্রত্যাখ্যান করেছিলাম; কিন্তু তারা যখন আশ্রয়কেন্দ্র, হাসপাতাল ও ঘনবসতিপূর্ণ আবাসিক এলাকায় হামলা শুরু করল, তখন আমরা জাবালিয়া ছেড়ে যাওয়ার চিন্তা শুরু করলাম। অভিযানের ৪৩তম দিন আমাদের বাড়িতে যাওয়ার রাস্তায় ইসরায়েলি বুলডোজার আসার পর আমরা বাড়ি ছেড়ে যাই। আমরা বন্দুকের মুখে বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হই। সঙ্গে কোনো কিছু আনার সুযোগ পাইনি। তিন দিন রাস্তায় থাকার পর এই তাঁবুতে আশ্রয় পেয়েছি।

তাঁবুতে আয়েশা নানা রকম জটিলতার সম্মুখীন হন। ৮৬ বয়সী আয়েশা রক্তচাপসহ নানা ধরনের বার্ধক্যজনিত রোগে আক্রান্ত। তাঁর বিশেষ টয়লেট সুবিধা, আরামদায়ক বিছানা ও গরম কাপড়ের প্রয়োজন। এর কোনোটিই এখানে নেই। তিনি প্রয়োজনীয় কোনো কিছুই সঙ্গে আনতে পারেননি এবং কোনো কিছু এখানে প্রবেশ করতেও দেওয়া হয় না। এত দুর্ভোগের পরও আয়েশার প্রত্যাশা জাবালিয়া নয়, তিনি হামামাতে ফিরে যাবেন। যেখান থেকে ১৯৪৮ সালে ইহুদিরা তাঁকে বের করে দিয়েছিল। তিনি বলেন, আমরা ইসরায়েলি বাহিনীর ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে ভীত নই। আমরা যদি এখানে থাকি, তবে এসব কিছু কিছুই না। আর আমরা সেটাই করব। এই ভূমির সঙ্গে শিকড় ও সংযোগহীন লোকেরা এখান থেকে তাদের অপসারণ করতে পারবে না, যারা হাজার হাজার বছর ধরে এই ভূমিতে বসবাস করছে, যাদের শিকড় এখানে প্রোথিত। যদিও তারা একটি বানোয়াট ইতিহাস তৈরি করে এবং সমগ্র পৃথিবীকে প্রতারিত করে। ইহুদিবাদীরা শিগগির অদৃশ্য হয়ে যাবে। আমার ছেলে এবং আজ আমরা ১৯৪৮ সালে দখল করা আমাদের বাড়ি ফিরে যাওয়ার ক্ষেত্রে আগের চেয়ে অনেক কাছাকাছি।

মিডল ইস্ট মনিটর থেকে আলেমা হাবিবা আক্তারের ভাবানুবাদ

এই বিভাগের আরও খবর
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
কখন আল্লাহর সাহায্য আসবে
কখন আল্লাহর সাহায্য আসবে
গিবত করাও পাপ, শোনাও পাপ
গিবত করাও পাপ, শোনাও পাপ
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
হজ ফ্লাইট শুরু ২৯ এপ্রিল
হজ ফ্লাইট শুরু ২৯ এপ্রিল
ইসলামে মজলুমের পক্ষে দাঁড়ানোর গুরুত্ব
ইসলামে মজলুমের পক্ষে দাঁড়ানোর গুরুত্ব
নামাজের নিষিদ্ধ ও মাকরুহ সময়
নামাজের নিষিদ্ধ ও মাকরুহ সময়
ইসলামের দৃষ্টিতে অভিভাবকের সাফল্য ও ব্যর্থতা
ইসলামের দৃষ্টিতে অভিভাবকের সাফল্য ও ব্যর্থতা
রমজান পরবর্তী আমল
রমজান পরবর্তী আমল
সর্বশেষ খবর
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য দূতের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য দূতের সাক্ষাৎ

এই মাত্র | জাতীয়

এ বছর ৩৬ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় চাল কিনবে সরকার
এ বছর ৩৬ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় চাল কিনবে সরকার

৩২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু
সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু

৫৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পানামা খাল ফেরত নেবে যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পানামা খাল ফেরত নেবে যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী উদ্যোক্তাকে কুপ্রস্তাবে, যুব কর্মকর্তা বদলি
নারী উদ্যোক্তাকে কুপ্রস্তাবে, যুব কর্মকর্তা বদলি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাতারবাড়ি থেকে চুরি হওয়া এক কোটি টাকার মালামাল উদ্ধার করল নৌবাহিনী
মাতারবাড়ি থেকে চুরি হওয়া এক কোটি টাকার মালামাল উদ্ধার করল নৌবাহিনী

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

চৈত্রসংক্রান্তিতে পার্বত্য অঞ্চলে ছুটি ঘোষণায় সরকারকে উপদেষ্টার অভিনন্দন
চৈত্রসংক্রান্তিতে পার্বত্য অঞ্চলে ছুটি ঘোষণায় সরকারকে উপদেষ্টার অভিনন্দন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গুলশানে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান
গুলশানে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে পানিতে ডুবে মা-ছেলেসহ ৩ জনের মৃত্যু
চাঁদপুরে পানিতে ডুবে মা-ছেলেসহ ৩ জনের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনির মিন্টোতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণে অনুদান ঘোষণা
সিডনির মিন্টোতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণে অনুদান ঘোষণা

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

বিষ নেই, তবে মানুষকে অনায়াসে গিলে ফেলতে পারে যেসব সাপ!
বিষ নেই, তবে মানুষকে অনায়াসে গিলে ফেলতে পারে যেসব সাপ!

৪২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে দিনমজুর হত্যা, ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড
হবিগঞ্জে দিনমজুর হত্যা, ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঝালকাঠিতে এডহক কমিটির সভাপতির অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
ঝালকাঠিতে এডহক কমিটির সভাপতির অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলশানে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান
গুলশানে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বের শীর্ষ ২০ ধনী শহরের তালিকায় দুবাই
বিশ্বের শীর্ষ ২০ ধনী শহরের তালিকায় দুবাই

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে রাজধানীর স্কাইলার্ক মডেল স্কুলের মানববন্ধন
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে রাজধানীর স্কাইলার্ক মডেল স্কুলের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমিরাতে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে ৯০ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা
আমিরাতে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে ৯০ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এস আলমের সহযোগীদের ১৩৭৪ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
এস আলমের সহযোগীদের ১৩৭৪ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে এসএসসি পরীক্ষায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ১০৯ শিক্ষার্থীর জন্য বাড়তি সময়
যশোর বোর্ডে এসএসসি পরীক্ষায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ১০৯ শিক্ষার্থীর জন্য বাড়তি সময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফারি পার্ক থেকে দুর্লভ প্রাণী উধাও, কঠোর অবস্থানে পরিবেশ উপদেষ্টা
সাফারি পার্ক থেকে দুর্লভ প্রাণী উধাও, কঠোর অবস্থানে পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উখিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৪
উখিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট
নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় শুভসংঘের উদ্যোগে মাছের পোনা নিধনরোধে সচেতনতামূলক কর্মশালা
পাথরঘাটায় শুভসংঘের উদ্যোগে মাছের পোনা নিধনরোধে সচেতনতামূলক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভাইরাল সেই 'চলমান-খাট' জব্দ করলো পুলিশ
ভাইরাল সেই 'চলমান-খাট' জব্দ করলো পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা
আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি আশেক ও তার স্ত্রীসহ সাতজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি আশেক ও তার স্ত্রীসহ সাতজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এইচএসসির ফরম পূরণের সময় বাড়ল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ
শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত
‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক
আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

১৯ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার
অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক
‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর
বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি
গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা
কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ
ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান
রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম
যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি
বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ
কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো
বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮
নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা
৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ
ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা
পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা

মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি
বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ
৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ

নগর জীবন

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ

কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স
কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স

শোবিজ

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর
১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর

শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

শোবিজ

শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান
শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান

শোবিজ

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্বাধীনতা কনসার্ট’  স্থগিত
‘স্বাধীনতা কনসার্ট’ স্থগিত

শোবিজ

‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের
‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের

শোবিজ

কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ
কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ

মাঠে ময়দানে

নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা
নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপূর্ব ও নীহার সুসময়
অপূর্ব ও নীহার সুসময়

শোবিজ

বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ
বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ

মাঠে ময়দানে