শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ভয় থেকে মুক্তি কবে ও কোন পথে

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ভয় থেকে মুক্তি কবে ও কোন পথে

চারপাশে ঘৃণা ও বিদ্বেষের চাষবাস হচ্ছে অবাধে। গ্রাম ও শহরে সাধারণ মানুষ ভীতসন্ত্রস্ত, কখন কোন কথা বলে বিপদে পড়তে হয়, তার কোনো ঠিক নেই। মানুষের সমাজে ঘৃণা-বিদ্বেষ নতুন নয়। ইতিহাসের ভাঁজে ভাঁজে এই বিষ ছিল। একশ্রেণির মানুষ শাস্ত্রের নামে, রাজনীতির নামে, ধর্মের নামে বিষবাষ্প অন্তরে বহন করেছে এবং বিষিয়েছে বাতাস। সবলের ওপর দুর্বলের জুলুম, কালোর ওপর সাদার শ্রেষ্ঠত্ব, ব্রাহ্মণ্যবাদ, নারী ও শিশুপীড়ন- এগুলো তো ছিলই কাল ও কালান্তরে। আবার এই মানুষই প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে অন্যায়ের বিরুদ্ধে এবং জয়যুক্ত হয়েছিল কিছুকালের জন্য হলেও। আবার পরিস্থিতি যেই কে সেই হয়ে গেছে।

ভয় থেকে মুক্তি কবে ও কোন পথেআইয়ামে জাহেলিয়ার যুগাবসানে আল্লাহর রসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.) সত্যের বাণী নিয়ে আসেন। তিনি ত্যাগ, ক্ষমা ও ঔদার্যের পথে মানুষকে আহ্বান করেন শান্তির ধর্ম ইসলামের ছায়াতলে। বিদায় হজের ভাষণে তিনি ঘোষণা করেন, সাদাকালোর কোনো প্রভেদ নেই। পবিত্র কোরআনেও সমাজে অশান্তি সৃষ্টি না করতে তাগিদ দেওয়া হয়েছে। একাধিক আয়াতে সতর্ক করা হয়েছে। কিন্তু মহানবী (সা.)-এর উম্মত হওয়া সত্ত্বেও আমাদের মধ্যে, আমাদের সমাজে আমরা এমন অনেকে আছি, যারা মুখে যে জীবনবিধানের কথা বলি, কার্যক্ষেত্রে করি তার উল্টো। ধর্মের কথা বলে অধর্ম করি, গণতন্ত্রের কথা বলে অগণতন্ত্রের পথ প্রশস্ত করি, বাক ও ব্যক্তির স্বাধীনতার কথা বলে দুটোই হরণ করি। নিজের ভিতরে লুকিয়ে থাকা দুর্মতির কাছে সুমতিকে সমর্পণ করে দিই অবলীলায়।

জুলাই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষের মনে যে আশা জেগেছিল গত ছয় মাসে তার অনেকটাই যে মলিন হয়ে এসেছে, তা অস্বীকার করা কঠিন হয়ে পড়েছে। দেশের বিরাজমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো নয়। জুলাই ও আগস্টের দেয়াললিখনগুলো পাঠ করলেও সেই সময়ের জনপ্রত্যাশার ধরনটা বেশ বুঝতে পারা যায়। একটি দেয়াললিখন দেখলাম, কাঁচা হাতে ছেলেরা লিখেছেন, ‘ভালো মানুষ, ভালো দেশ, স্বর্গভূমি বাংলাদেশ’। তার পাশেই লেখা রয়েছে, ‘আসুন নিজেদের সংস্কার করি’। দেয়ালে দেয়ালে যে ছেলেমেয়েরা এসব বাণী লিখে রেখেছেন, তাদের বেশির ভাগই এখন আর রাজপথে নেই, ওরা মবেও নেই। তারা সরল বিশ্বাসে উত্তাল দিনগুলোতে ভয়কে জয় করে এসব সুবচন দেয়ালে উৎকীর্ণ করেছিলেন।

জানি না, সরকারিভাবে দেয়ালচিত্রের যে অ্যালবাম বানানো হয়েছে, সেখানে এই স্বপ্নগুলোও ছাপা হয়েছে কিনা। হয়ে থাকলে বর্তমান ও অনাগত দিনের নীতিনির্ধারকদের এগুলো বারবার পাঠ করা উচিত। দুনিয়া কাঁপানো জুলাই সংগ্রামের দিনগুলোতে দেয়ালে দেয়ালে অত্যাচারী শাসক ও তার সহযোগীদের বহু বিচিত্র কার্টুন আঁকা হয়েছে, সুন্দর সুন্দর ক্যাপশন লেখা হয়েছে। ইতিহাস সংরক্ষণের জন্য সেগুলোর গুরুত্ব অনস্বীকার্য। কিন্তু বিচ্ছিন্ন-বিক্ষিপ্তভাবে যে আশার বচন আঁকা হয়েছিল প্রাচীরগাত্রে সেগুলো নিজেদের মনের দেয়ালে অমোচনীয় কালি দিয়ে লিখে রাখা দরকার।

ভালো মানুষের সমাজকে আমাদের বানিয়ে দেবে, আমরা নিজেরা যদি তা না বানাই! গত সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দেশের বরেন্য শিল্পী ইমিরেটাস অধ্যাপক রফিকুন নবীকে চারুকলায় অনুষ্ঠানের মঞ্চে উঠতে দেওয়া হয়নি। লজ্জিত, অপমাণিত শিল্পী অনুষ্ঠানস্থলে না গিয়ে ফিরে এসেছেন। রনবী নামে সমধিক পরিচিত এই শিল্পীকে মঞ্চে তুলতে নিষেধ করে নাকি বার্তা পাঠিয়েছিলেন ঢাকা বিশবিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য।

তিনি ছিলেন ওই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি। কিন্তু এই বর্ষীয়ান ও স্বনামধন্য শিল্পীকে ডেকে নিয়ে অসম্মান করা হলো কেন? আর সহ-উপাচার্য নিজেও তো একজন শিক্ষক, তিনি আরেকজন সিনিয়র শিক্ষককে অসম্মান করলেন কেমন করে? রফিকুন নবীর সঙ্গে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের পুত্র প্রকৌশলী ময়নুল আবেদীনও ওই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেননি। যত দূর জানি, শিল্পী রফিকুন নবী চারুকলা ইনস্টিটিউটের প্রথম ব্যাচের কৃতী শিক্ষার্থী ছিলেন। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নিজের প্রতিষ্ঠানেই তাঁকে অসম্মানিত হতে হলো। এর পেছনে স্পষ্টতই রয়েছে আল মাহমুদের ভাষায় বিশবিদ্যালয়ের কোনো না কোনো ‘প-িত’ শ্রেণি। আজ কী হচ্ছে শিক্ষাঙ্গনের সদরে ও অন্দরে? রাজনীতির নামে, অপছন্দের সংস্কৃতি রুখে দেওয়ার বাহানায় কী চলছে শহর ও গ্রাম জনপদে। বিবিসির খবর; লালন উৎসব হতে দেওয়া হয়নি, নাট্য সপ্তাহ পালন করতে দেওয়া হয়নি, বসন্ত উৎসব হতে দেওয়া হয়নি, ঘুড়ি উৎসবেও বাধা এসেছে। এমনকি একটি গ্রামে হিজড়া-হকারদের প্রবেশ ও বাদ্যযন্ত্র বাজানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। অমর একুশের বইমেলাও রেহাই পায়নি মবোক্র্যাসির কবল থেকে।

৫ আগস্টের অব্যবহিত পরের দিনগুলোতে দেশের বিভিন্ন স্কুল ও কলেজে ছেলেমেয়েরা যখন শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের কারও কারও গলায় জুতার মালা পরিয়ে দিতে শুরু করল, যখন বাড়িঘর পোড়ানো শুরু হলো, যখন ক্যাম্পাসে মানসিক প্রতিবন্ধী তরুণকে চোর সাজিয়ে মেরে তক্তা বানিয়ে হত্যা করা হলো, আমরা তখন সোহাগ করে এসবের নাম দিলাম, মব জাস্টিস। মব অর্থই যেখানে উচ্ছৃঙ্খল জনতা, সেখানে জাস্টিস আসে কেমন করে! এখন বলা হচ্ছে ‘মব করা’ আর এই কলামে বলা হলো, মবোক্র্যাসি। ডেমোক্র্যাসিকে আঁতে মেরে দেওয়ার জন্য মবোক্র্যাসির মতো অব্যর্থ বিষের বড়ি আর হয় না। এর পেছনে খারাপ লোক ও বাজে পলিটিক্সের হাত থাকা বিচিত্র নয়।

এদিকে দেশের বিভিন্ন জায়গায়; মাঠপর্যায়ের প্রশাসন ও মাঠের রাজনীতি মুখোমুখি দাঁড়িয়ে যাচ্ছে। একটি উপজেলার খবর : ইউএনওর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা মানববন্ধন করেছেন। এর আগে স্থানীয় রাজনীতির একাংশ থেকে উপজেলা ঘেরাওয়ের কর্মসূচি দেওয়া হয়েছিল। অভিযোগ; ইউএনও দুর্নীতিবাজ। নেতাদের তিনি অ্যাভয়েড করেন। পক্ষান্তরে ইউএনওর বক্তব্য; সিস্টেম করে বিনা টেন্ডারে বালুমহাল দেননি বলে ঘেরাওয়ের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। পরস্পরবিরোধী এই অভিযোগের দুটোই হয়তো সত্য অথবা অর্ধসত্য কিংবা সত্য নয়। তবে শেষের সত্য হলো, ওই ইউএনও বদলি হয়ে গেছেন। এ রকম আরও দুটো খবরের শিরোনাম পাঠ করা যাক। ১. অবশেষে কুষ্টিয়ার সেই ইউএও বদলি, ২. মোংলার ইউএনও বদলি। বদলিযোগ্য চাকরি; বদলি হতেই পারেন। কিন্তু এই বদলিগুলো হয়েছে স্থানীয় রাজনীতির সঙ্গে বিরোধের জেরে। খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।

এই সংবাদ সন্দেশগুলো ক্যাম্পাসের হালফিল গরম নিঃশ্বাসে এরই মধ্যে বাসি হয়ে গেছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত এ-সংক্রান্ত খবরের শিরোনাম, ‘দফায় দফায় সংঘর্ষ’। একদিকে ছাত্রদল। আরেকদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। ছাত্রশিবিরও আছে। কুয়েটে পার্শ্ববর্তী গ্রাম থেকে জনসাধারণও নাকি ক্যাম্পাস সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছিলেন। সশস্ত্র মহড়াও দৃশ্যের বাইরে ছিল না। পরিস্থিতিদৃষ্টে আল মাহমুদের সেই কবিতার কয়েকটি লাইন পড়তে বড় ইচ্ছা হচ্ছে। তাহলে পড়া যাক; এরশাদ আমলে ক্যাম্পাস যখন রক্তাক্ত প্রান্তরে পরিণত হয়েছিল, যখন ছাত্ররাজনীতির নামে বিশবিদ্যালয়ে রক্তের হোলিখেলা চলছিল, তখন কবি মোনাজাত করেন,

‘তবু হে পরোয়ারদিগার

জানতে সাধ জাগে,

ঢাকা বিশবিদ্যালয় কি ডাকাতদের গ্রাম?’

এই কবিতা প্রকাশিত হলে সুশীলদের অনেকেই কবির নিন্দা করেছিলেন। কবিকে প্রতিক্রিয়াশীল আখ্যা দেওয়া হয়েছিল। কারণ উচিত কথা সবার পেটে হজম হয় না।

বিরাজমান ক্যাম্পাস পরিস্থিতিতে উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের ফেসবুক পেজে আরাফাতুল ইসলাম নামের একজনের একটা স্ট্যাটাস পড়লাম। স্ট্যাটাসের অংশবিশেষ; ‘বর্তমানে পুলিশ প্রশাসন বিভক্ত। কোনো রাজনৈতিক দলের একক দৌরাত্ম্য নেই আপাতত, ডেডিকেটেড মারমুখী কর্মীর সংখ্যা কাছাকাছি পরিমাণের, সব মিলিয়ে ছাত্রদল-ছাত্রশিবির যদি মুখোমুখি হয়, নিশ্চিতভাবে বলা যায় কোনো পক্ষই সহজে পেছাবে না। উভয়ই নিজের অস্তিত্বের জ্ঞান করে মারামারি করবে। হয়তো ছাত্ররাজনীতির ইতিহাসে স্মরণকালের সর্বোচ্চ হতাহত ও লাশ দেখতে হবে এবার।’

যা হোক; এখন ছাত্ররা যে সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছেন, তার থিম সেøাগান হচ্ছে, ‘ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে।’ জনান্তিকে প্রশ্ন; ছাত্ররাজনীতির বিপক্ষে দাঁড়িয়ে যারা ক্যাম্পাসে সংঘাতে জড়ালেন, তারাও রাজনীতি করছেন না কি? নাকি এই পাল্টাপাল্টি মিছিল-সেøাগান ও সংঘাতের অর্ধেকটা রাজনৈতিক আর অর্ধেকটা অরাজনৈতিক? ইন্টারেস্টিং!

জুলাই আন্দোলনে অংশ নেওয়া যেসব সরল কিশোর-কিশোরী, তরুণ ও তরুণী বুকভরা আশা নিয়ে দেয়ালে লিখেছিলেন, ভালো মানুষ, ভালো দেশ, স্বর্গভূমি বাংলাদেশ, তারা আজ কী ভাবছেন? যখন ময়দানে পুলিশ ছিল না, তখন যে ছেলেমেয়েরা রাজপথে ট্রাফিকের ভূমিকায় নেমে গিয়েছিলেন, তাদের মনের অবস্থার কিছুটা প্রতিফলন রয়েছে উপরিল্লিখিত ফেসবুক বয়ানের মধ্যে।

অন্তর্বর্তী সরকার, বিভিন্ন সংস্কার কমিটির সদস্য, রাজনৈতিক দলগুলোর বড় একটা অংশ সংস্কারের ওপর সবিশেষ গুরুত্বারোপ করে চলেছে। সংবিধান সংস্কার কমিশন ধর্মনিরপেক্ষতার বদলে বহুত্ববাদ যুক্ত করার সুপারিশ করেছে। কার্যত বহু মত, বহু পথের সম্মিলন ছাড়া গণতন্ত্র অচল। কিন্তু শহর, গ্রাম ও ক্যাম্পাসে এখন যা চলছে, তার কোনোটার মধ্যে কি বহুত্ববাদী নীতির লেশমাত্র আছে? আজ সাধারণ মানুষ কথা বলতে ভয় পাচ্ছে, কোনো কোনো নাম উচ্চারণ করতে ভীতসন্ত্রস্তবোধ করেন। এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। যুক্তরাষ্ট্রের ৩২তম প্রেসিডেন্ট ফ্রাংকলিন ডি. রুজভেল্টের ফোর ফ্রিডম তত্ত্বের কথা মনে পড়ে। তিনি স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের জন্য যে চারটি মৌলিক অধিকারের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছিলেন তার অন্যতম হলো, ভয় থেকে মুক্তি। ভয়ের সমাজে গণতন্ত্র বাঁচতে পারে না।

ভয় থেকে মুক্তি আমাদের মিলবে কবে, কোন শর্তে, কোন পথে?

♦ লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক 

e-mail: saleheenfa@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভুলে ভরা জমি জরিপ
ভুলে ভরা জমি জরিপ
বিনিয়োগ সম্মেলন
বিনিয়োগ সম্মেলন
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
পোশাক রপ্তানি
পোশাক রপ্তানি
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
সর্বশেষ খবর
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য দূতের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য দূতের সাক্ষাৎ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এ বছর ৩৬ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় চাল কিনবে সরকার
এ বছর ৩৬ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় চাল কিনবে সরকার

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু
সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানামা খাল ফেরত নেবে যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পানামা খাল ফেরত নেবে যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী উদ্যোক্তাকে কুপ্রস্তাবে, যুব কর্মকর্তা বদলি
নারী উদ্যোক্তাকে কুপ্রস্তাবে, যুব কর্মকর্তা বদলি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাতারবাড়ি থেকে চুরি হওয়া এক কোটি টাকার মালামাল উদ্ধার করল নৌবাহিনী
মাতারবাড়ি থেকে চুরি হওয়া এক কোটি টাকার মালামাল উদ্ধার করল নৌবাহিনী

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চৈত্রসংক্রান্তিতে পার্বত্য অঞ্চলে ছুটি ঘোষণায় সরকারকে উপদেষ্টার অভিনন্দন
চৈত্রসংক্রান্তিতে পার্বত্য অঞ্চলে ছুটি ঘোষণায় সরকারকে উপদেষ্টার অভিনন্দন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গুলশান-২ থেকে ২৫টি অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
গুলশান-২ থেকে ২৫টি অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে পানিতে ডুবে মা-ছেলেসহ ৩ জনের মৃত্যু
চাঁদপুরে পানিতে ডুবে মা-ছেলেসহ ৩ জনের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনির মিন্টোতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণে অনুদান ঘোষণা
সিডনির মিন্টোতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণে অনুদান ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

বিষ নেই, তবে মানুষকে অনায়াসে গিলে ফেলতে পারে যেসব সাপ!
বিষ নেই, তবে মানুষকে অনায়াসে গিলে ফেলতে পারে যেসব সাপ!

৪৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে দিনমজুর হত্যা, ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড
হবিগঞ্জে দিনমজুর হত্যা, ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড

৫৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঝালকাঠিতে এডহক কমিটির সভাপতির অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
ঝালকাঠিতে এডহক কমিটির সভাপতির অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলশানে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান
গুলশানে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের শীর্ষ ২০ ধনী শহরের তালিকায় দুবাই
বিশ্বের শীর্ষ ২০ ধনী শহরের তালিকায় দুবাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে রাজধানীর স্কাইলার্ক মডেল স্কুলের মানববন্ধন
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে রাজধানীর স্কাইলার্ক মডেল স্কুলের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমিরাতে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে ৯০ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা
আমিরাতে জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে ৯০ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এস আলমের সহযোগীদের ১৩৭৪ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
এস আলমের সহযোগীদের ১৩৭৪ কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে এসএসসি পরীক্ষায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ১০৯ শিক্ষার্থীর জন্য বাড়তি সময়
যশোর বোর্ডে এসএসসি পরীক্ষায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ১০৯ শিক্ষার্থীর জন্য বাড়তি সময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফারি পার্ক থেকে দুর্লভ প্রাণী উধাও, কঠোর অবস্থানে পরিবেশ উপদেষ্টা
সাফারি পার্ক থেকে দুর্লভ প্রাণী উধাও, কঠোর অবস্থানে পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উখিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৪
উখিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট
নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় শুভসংঘের উদ্যোগে মাছের পোনা নিধনরোধে সচেতনতামূলক কর্মশালা
পাথরঘাটায় শুভসংঘের উদ্যোগে মাছের পোনা নিধনরোধে সচেতনতামূলক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভাইরাল সেই 'চলমান-খাট' জব্দ করলো পুলিশ
ভাইরাল সেই 'চলমান-খাট' জব্দ করলো পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা
আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি আশেক ও তার স্ত্রীসহ সাতজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি আশেক ও তার স্ত্রীসহ সাতজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এইচএসসির ফরম পূরণের সময় বাড়ল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ
শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত
‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক
আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

১৯ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার
অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক
‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর
বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি
গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা
কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ
ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান
রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম
যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি
বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ
কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো
বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮
নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা
৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ
ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা
পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা

মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি
বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ
৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ

নগর জীবন

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ

কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স
কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স

শোবিজ

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর
১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর

শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

শোবিজ

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান
শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান

শোবিজ

‘স্বাধীনতা কনসার্ট’  স্থগিত
‘স্বাধীনতা কনসার্ট’ স্থগিত

শোবিজ

‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের
‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের

শোবিজ

কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ
কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ

মাঠে ময়দানে

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা
নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

অপূর্ব ও নীহার সুসময়
অপূর্ব ও নীহার সুসময়

শোবিজ

বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ
বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ

মাঠে ময়দানে