শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

রসনার লালসায় চিত্রল হরিণ

আলম শাইন
প্রিন্ট ভার্সন
রসনার লালসায় চিত্রল হরিণ

সুন্দরবন শুধু দেশের জাতীয় সম্পদই নয়, এটি দেশের জাতীয় বনের মর্যাদাও পেয়েছে। সেই সুবাদে অরণ্যটির গুরুত্বও ব্যাপক। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্যও দুর্লভ। বনে প্রায় ৪২৫ প্রজাতির প্রাণী, ৩০০ প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে। প্রাণীদের মধ্যে ৩০০ প্রজাতির পাখি, ৩২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, ৩৫ প্রজাতির সরীসৃপ এবং ৮ প্রজাতির উভচর প্রাণী রয়েছে। বিপন্ন প্রজাতির ইরাবতী ডলফিনেরও বাস সুন্দরবনের জলজ সীমানায়। অর্থাৎ সব মিলিয়ে সুন্দরবনের আকর্ষণ যেমনি রয়েছে, তেমনি প্রাপ্তির পরিমাণও ব্যাপক।

সুন্দরবনের ৩০০ প্রজাতির প্রাণীর মধ্যে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক প্রাণী হচ্ছে চিত্রল হরিণ। বনের আকর্ষণীয় প্রাণীদের মধ্যে বাঘ এবং চিত্রল হরিণ অন্যতম। বাঘের সংখ্যা অপ্রতুল হলেও হরিণের সংখ্যা প্রচুর; দেড় লাখের ওপরে। তবে গবেষকদের ধারণা বর্তমানে এ সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে প্রচুর; তাদের অভিমত সুন্দরবনে এখন লাখের নিচে রয়েছে হরিণের সংখ্যা। তবে সংখ্যা যাই-ই হোক না কেন, সুন্দরবনের যত্রতত্র হরিণের সাক্ষাৎ ঘটে এটাই সত্যি। বাঘের দেখা না পেলেও হরিণ দর্শনের মাধ্যমে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলতে পারেন পর্যটকরা। মূলত সুন্দরবনে পর্যটকদের আগমন ঘটে এই দুই প্রজাতির প্রাণীর সাক্ষাতের উদ্দেশে। অথচ এই দুই প্রজাতির প্রাণীই বেশি নির্যাতিত হচ্ছে সুন্দরবনে। বাঘের সংখ্যা অপ্রতুল বিধায় দু-একটা বাঘ শিকার হলেই হইচই পড়ে যায়। অন্যদিকে হরিণের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ বিপরীত। ডজন ডজন হরিণ শিকার করা হলেও তা নিয়ে খুব বেশি হইচই হতে দেখা যায় না। হাতে গোনা কয়েকটা পত্রপত্রিকা ব্যতীত অন্যান্য প্রচারমাধ্যমে হরিণ নিধনের বিষয়ে খুব একটা সংবাদ পরিবেশন করা হয় না। অবশ্য এর মূল কারণ হচ্ছে, বিশাল সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় হরিণ নিধনের সংখ্যা এতই বৃদ্ধি পেয়েছে যে এই নিয়ে প্রত্যহ সংবাদ সংগ্রহ করা অসম্ভব প্রায়। তেমনি নিঝুম দ্বীপের হরিণের ক্ষেত্রেও তদ্রƒপ। নিঝুম দ্বীপে ১৯৯৬ সালে চার জোড়া হরিণ অবমুক্ত করা হয়েছিল প্রথমে। পর্যায়ক্রমে সেই হরিণের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে ২২ হাজারে উন্নীত হয়েছিল। সেই সংখ্যাটাও বর্তমানে স্থিত নয় : হ্রাস পেয়েছে প্রচুর। খাদ্যসংকট, বুনো কুকুর আর খ্যাঁকশিয়ালের অত্যাচারেই মূলত ওরা অস্তিত্বসংকটে পড়েছে। হরিণগুলো লোকালয়ে আসতে বাধ্য হচ্ছে। লোকালয়ে আশ্রয় নিতে এসেও ওরা মানুষের কাছে নিরাপত্তা পায়নি, বরং নানানভাবেই নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। অবশ্য নির্যাতনের সংবাদটা এলাকায় দ্রুত রটেও যাচ্ছে। ফলে সোর্সের ভিত্তিতে বনকর্মীরা দুষ্কৃতকারীদের আটক করতেও সক্ষম হচ্ছেন। তাতে বলা যায়, সুন্দরবনের চেয়ে নিঝুম দ্বীপে চোরা শিকারিদের দৌরাত্ম্য এক যুগ আগের তুলনায় অনেকটাই কমে এসেছে; বলা যায়, প্রাকৃতিক কারণেই হরিণের সংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে। সুন্দরবনের চোরা শিকারিদের প্রধান টার্গেট হচ্ছে হরিণ। বিভিন্নভাবে ওরা হরিণ শিকার করে। সুন্দরবনের যেসব এলাকায় হরিণের বিচরণ বেশি, সেসব স্থানে নাইলনের জাল পেতে, বিষ মাখিয়ে, স্প্রিং বসানো ফাঁদ পেতে, কলার মধ্যে বড়শি ঝুলিয়ে, চেতনানাশক ওষুধ দিয়ে, তির অথবা গুলি ছুড়ে শিকার করে। এসব বেশি করা হচ্ছে হিরণ পয়েন্ট, দুবলারচর, কটকা, তালপট্টি, কচিখালি, দুবলা চান্দেরশ্বর, বগি, চরখালী এলাকায়। বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপলক্ষে চোরা শিকারিদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যায় এতদাঞ্চলে। বিশেষ করে রাসমেলার মৌসুমে শিকারিরা বেপরোয়া হয়ে ওঠে। ওই সময় বন বিভাগের লোকজনের হাতে শিকারের সরঞ্জামাদিসহ প্রচুর গুপ্ত শিকারি আটকের ঘটনাও আমরা জানতে পেরেছি। তবে তাদের শাস্তি সম্পর্কে বিস্তারিত আর জানা যায়নি।

রাসমেলাকে টার্গেট করার প্রধান কারণ হচ্ছে, এ সময় পর্যটকের আনোগোনা বেড়ে যায় বন প্রান্তরে। ফলে চড়া দামে হরিণের মাংস বিক্রি করার সুযোগ পায় ওরা। এ ছাড়াও হরিণের চামড়া-শিং বিলাসী মানুষ সংগ্রহ করেন ড্রইংরুম সাজিয়ে রাখতে। বনাঞ্চল এলাকার ধনাঢ্য ব্যক্তিরা হরিণের মাংস খাইয়ে উৎসবাদীও পালন করেন। কোনো বড় ধরনের স্বার্থসিদ্ধির জন্য কর্তাব্যক্তিদের খুশি করতে গোপনে হরিণের মাংস সরবরাহ করেন; এমন তথ্যও আমরা জানতে পেরেছি। শুধু আমরাই নই, হরিণ নিধন সম্পর্কে লন্ডনের একটি সংস্থা, ‘ওয়াইল্ড লাইফ ট্রাস্ট অব বাংলাদেশ ও জু-লজিক্যাল সোসাইটি’ চোরা শিকারি ও শর্ষের ভূত সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করেছে। সে তথ্য সঠিক হলে সুন্দরবনের হরিণ প্রজাতি শিগগিরই অস্তিত্বসংকটে পড়বে। উদ্বেগজনক এই প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বলতে হচ্ছে, বন বিভাগকে শিকারিদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর অবস্থানে যেতে হবে। বন্যপ্রাণী নিধন আইনের প্রয়োগ ঘটাতে হবে যথাযথভাবে। জেলজরিমানার পাশাপাশি পর্যবেক্ষণে রাখতে হবে; মুক্তি পেয়ে যেন বেপরোয়া না হয়ে ওঠে তারা। বিষয়টি নিয়ে খুব দ্রুত ভাবতে না পারলে চিত্রল হরিণের অস্তিত্ব রক্ষা করা কঠিন হয়ে যাবে। কাজেই ‘ওয়াইল্ড লাইফ ট্রাস্ট অব বাংলাদেশ ও জু-লজিক্যাল সোসাইটি’র তথ্যটিকে গুরুত্ব দিয়ে বনকর্মীদের ওপরও নজরদারি বাড়াতে হবে। তাহলে হরিণ প্রজাতি সুন্দরবনে নির্বিঘ্নে কাটাতে পারবে। পাশাপাশি আরেকটা কাজও করা যেতে পারে, শৌখিনভাবে যারা হরিণ পালন করতে ইচ্ছুক, তাদের সহজ শর্তে খামার করার অনুমোদন দেওয়া যেতে পারে। তাতে হরিণ সম্পর্কে মানুষের কৌতূহল খানিকটা কমে যাবে। খামারের শর্ত মেনে বিকিকিনি হলে সুন্দরবনের হরিণগুলো নিরাপদ, নির্বিঘ্নে কাটাতে পারবে বলে বিশ্বাস আছে।

♦ লেখক : কথাসাহিত্যিক, পরিবেশ ও জলবায়ুবিষয়ক লেখক

এই বিভাগের আরও খবর
ভুলে ভরা জমি জরিপ
ভুলে ভরা জমি জরিপ
বিনিয়োগ সম্মেলন
বিনিয়োগ সম্মেলন
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
পোশাক রপ্তানি
পোশাক রপ্তানি
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে পৃথক বাসচাপায় দুইজন নিহত
চট্টগ্রামে পৃথক বাসচাপায় দুইজন নিহত

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাহাড়ে এখন উৎসবের আমেজ
পাহাড়ে এখন উৎসবের আমেজ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় পৃথক স্থান থেকে দুজনের মরদেহ উদ্ধার
নওগাঁয় পৃথক স্থান থেকে দুজনের মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | পরবাস

নড়াইলে হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন
নড়াইলে হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ট্রাকচাপায় চালকের সহকারী নিহত
চট্টগ্রামে ট্রাকচাপায় চালকের সহকারী নিহত

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যশোরে গৃহবধূকে গলা কেটে হত্যা
যশোরে গৃহবধূকে গলা কেটে হত্যা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে শাবিতে পতাকা উত্তোলন
ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে শাবিতে পতাকা উত্তোলন

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে চালকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় অটোরিকশা উল্টে চালকের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা, আটক ৩
টঙ্গীতে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা, আটক ৩

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রংপুরে বাসচাপায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রংপুরে বাসচাপায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম
ঝিনাইদহে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য দূতের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য দূতের সাক্ষাৎ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এ বছর ৩৬ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় চাল কিনবে সরকার
এ বছর ৩৬ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় চাল কিনবে সরকার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু
সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানামা খাল ফেরত নেবে যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পানামা খাল ফেরত নেবে যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী উদ্যোক্তাকে কুপ্রস্তাবে, যুব কর্মকর্তা বদলি
নারী উদ্যোক্তাকে কুপ্রস্তাবে, যুব কর্মকর্তা বদলি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাতারবাড়ি থেকে চুরি হওয়া এক কোটি টাকার মালামাল উদ্ধার করল নৌবাহিনী
মাতারবাড়ি থেকে চুরি হওয়া এক কোটি টাকার মালামাল উদ্ধার করল নৌবাহিনী

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চৈত্রসংক্রান্তিতে পার্বত্য অঞ্চলে ছুটি ঘোষণায় সরকারকে উপদেষ্টার অভিনন্দন
চৈত্রসংক্রান্তিতে পার্বত্য অঞ্চলে ছুটি ঘোষণায় সরকারকে উপদেষ্টার অভিনন্দন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

গুলশান-২ থেকে ২৫টি অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
গুলশান-২ থেকে ২৫টি অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে পানিতে ডুবে মা-ছেলেসহ ৩ জনের মৃত্যু
চাঁদপুরে পানিতে ডুবে মা-ছেলেসহ ৩ জনের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
কাতার সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিডনির মিন্টোতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণে অনুদান ঘোষণা
সিডনির মিন্টোতে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণে অনুদান ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিষ নেই, তবে মানুষকে অনায়াসে গিলে ফেলতে পারে যেসব সাপ!
বিষ নেই, তবে মানুষকে অনায়াসে গিলে ফেলতে পারে যেসব সাপ!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে দিনমজুর হত্যা, ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড
হবিগঞ্জে দিনমজুর হত্যা, ৪ আসামির মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঝালকাঠিতে এডহক কমিটির সভাপতির অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
ঝালকাঠিতে এডহক কমিটির সভাপতির অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলশানে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান
গুলশানে ডিএনসিসির উচ্ছেদ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের শীর্ষ ২০ ধনী শহরের তালিকায় দুবাই
বিশ্বের শীর্ষ ২০ ধনী শহরের তালিকায় দুবাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে
ডিএসইর লেনদেন বাড়লেও সিএসইতে কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ
শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত
‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

১৯ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার
অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক
‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর
বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি
গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা
কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ
ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান
রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি
বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ
কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো
বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা
আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮
নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা
৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ
ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রিয়ালকে উড়িয়ে দিল আর্সেনাল
রিয়ালকে উড়িয়ে দিল আর্সেনাল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা
পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা

মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি
বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ
৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ

নগর জীবন

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ

কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স
কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স

শোবিজ

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর
১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর

শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

শোবিজ

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান
শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান

শোবিজ

‘স্বাধীনতা কনসার্ট’  স্থগিত
‘স্বাধীনতা কনসার্ট’ স্থগিত

শোবিজ

‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের
‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের

শোবিজ

কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ
কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ

মাঠে ময়দানে

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা
নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

অপূর্ব ও নীহার সুসময়
অপূর্ব ও নীহার সুসময়

শোবিজ

বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ
বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ

মাঠে ময়দানে