শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৬:৩৪, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব

বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূসের থ্রি জিরো তত্ত্ব নিয়ে পৃথিবীজুড়ে তোলপাড়। সুন্দর, সমৃদ্ধ ও শান্তিময় ধরণির মূলমন্ত্র রয়েছে এ তত্ত্বে। থ্রি জিরো তত্ত্ব একটি সামাজিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি। জিরো দারিদ্র্য (Zero Poverty), জিরো বেকারত্ব (Zero Unemployment) ও জিরো নেট কার্বন নিঃসরণ (Zero Net Carbon Emission)। এ তিন তত্ত্ব বাস্তবায়নে লাগবে তারুণ্য, প্রযুক্তি, সুশাসন ও সামাজিক ব্যবসা।

পঁচাশি বছরের এ তরুণ এখন নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারুণ্য অর্জিত অন্তর্বর্তী সরকারের। পতিত ফ্যাসিস্ট গোষ্ঠী ছাড়া দেশবাসী এ সরকারের সফলতা কামনা করে। বারবার হোঁচট খাওয়া জাতি একটি স্থায়ী সংস্কার কাঠামোর মধ্যে আগামীর পথ রচনা করতে চায়। দেশবাসীর এ প্রত্যাশা পূরণ করতে হলে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আরেকটি থ্রি জিরো তত্ত্ব বাস্তবায়ন করতে হবে। এ তত্ত্বটি হলো জিরো অদক্ষতা (Zero Inefficiency), জিরো অদূরদর্শিতা (Zero Imprudence) ও জিরো অসততা (Zero Dishonesty)। এ সরকারের সফলতার জন্য এ থ্রি জিরো কার্যকরের বিকল্প নেই। কোনো কারণে এ তিনটির একটিতে ঘাটতি থাকলে ব্যর্থ হবে এ সরকার। হতাশ হবেন বিপ্লবীরা। জুলাই বিপ্লবে শহীদদের আত্মা কষ্ট পাবে। আকাশছোঁয়া ইমেজ ক্ষুণ্ন হবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের।

অন্তর্বর্তী সরকারে রয়েছেন ২২ জন মন্ত্রী পদমর্যাদার উপদেষ্টা, উপদেষ্টা পদমর্যাদার তিনজন বিশেষ সহকারী এবং প্রতিমন্ত্রী মর্যাদার তিনজন বিশেষ সহকারী। প্রাজ্ঞ ড. মুহাম্মদ ইউনূস আস্থা রেখে সহযোগী হিসেবে তাদের রণসঙ্গী করেছেন। এখন সরকারের সাত মাস চলছে। এ সময়ের মধ্যে অনেক কিছু তারা করতে পারবেন, এমন প্রত্যাশা সচেতন কেউই করছেন না। তবে যাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেটি পালনে তিনি দক্ষ কি না তা নিয়ে প্রশ্ন থাকতেই পারে। দক্ষতার মাপকাঠিও আপেক্ষিক। একেক জনের কাছে দক্ষতার মাত্রা একেক রকম। কিন্তু সর্বজনীন হলো, যাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়, তিনি সে কাজটি আন্তরিকতার সঙ্গে পালন করছেন কি না। এ সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর রাজপথ, সচিবালয়সহ সবখানে শুধু দাবি আর দাবি। এসব দাবি ও প্রতিবাদ অনেক ক্ষেত্রেই আন্দোলনে রূপ নিচ্ছে। শিশু সরকারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলতে একের পর এক দাবিতে উত্তাল ছিল ঢাকা শহর। অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে এসব দাবির বিষয় সুরাহা করা যেত। শুরুতে এসব দাবির মিছিল বন্ধ করতে পারলে সরকারের ওপর এখন এসব দাবির চাপ থাকত না। প্রধান উপদেষ্টা যাঁকে যে দায়িত্ব দিয়েছেন, সে দায়িত্ব তিনি যদি আন্তরিকতা ও দক্ষতার সঙ্গে পালন করেন, তাহলে এ সরকার সফল হবে। ইমেজ বাড়বে নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের। তাঁর মর্যাদার মুকুটে আরও একটি উজ্জ্বল পালক যুক্ত হবে।

সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্বসংসার, প্রতিষ্ঠান কিংবা রাষ্ট্র-সবকিছু পরিচালনার জন্য দূরদর্শিতা দরকার। আজ যে কাজটি করা হচ্ছে, আগামীকাল সমাজ বা রাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সে কাজটির কী প্রভাব পড়বে, এটা আগাম অনুধাবন করতে পারাই দূরদর্শিতা। এ সরকার যেসব দূরদর্শী কাজ করছে এর মধ্যে অন্যতম হলো সংস্কার। ইতোমধ্যে ছয়টি সংস্কার কমিশন সরকারের কাছে রিপোর্ট জমা দিয়েছে। এসব রিপোর্টের সুপারিশ যদি সত্যিকার অর্থে বাস্তবায়ন হয়, তাহলে উপকৃত হবে বাংলাদেশ। কিন্তু যে ছাত্ররা জুলাই বিপ্লবে গুলির সামনে বুক পেতে দিল, তাদের জন্য এবং আগামী প্রজন্মের কর্মমুখী শিক্ষা নিশ্চিত করতে গঠন করা যেতে পারত একটি শিক্ষা কমিশন। এ সরকারের পক্ষে শিক্ষা নিয়ে কাজ করা যতটা সহজ ছিল, কোনো রাজনৈতিক সরকারের পক্ষে ততটা সম্ভব হবে না। কারণ শিক্ষা এখন অধিকার নয়, একটা লাভজনক ব্যবসায় রূপান্তরিত হয়েছে। অথচ আমরা কত বিজ্ঞের মতো কথায় কথায় বলি, শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরপর যে মুহূর্তে দেশের অর্থনীতি, নিত্যপণ্য নিয়ে সাধারণ মানুষের জীবন কষ্টকর অবস্থার মুখে, ঠিক সে সময় বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট আরোপ করা হলো। আবার সরকারের পক্ষ থেকে বলা হলো, ভ্যাট আরোপের প্রভাব সাধারণ মানুষের ওপর পড়বে না। এমন অদূরদর্শী সিদ্ধান্ত ও বক্তব্য দেশবাসীকে হতাশ করেছে। সরকার গঠনের পরপরই জন আকাঙ্ক্ষা ছিল, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে যারা চিহ্নিত সন্ত্রাসী, গডফাদার এবং ১৬ বছর দেশবাসীকে যন্ত্রণা দিয়েছেন তাদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা। যেসব সরকারি কর্মকর্তা আওয়ামী লীগের দাস হিসেবে প্রকাশ্যে ভূমিকা পালন করেছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। যেসব আর্থিক প্রতিষ্ঠান লুট হয়েছে, সেসব প্রতিষ্ঠান দ্রুত ঘুরে দাঁড়াতে সহায়তা করা ও লুটেরাদের বিচার করা। থানা থেকে যেসব অস্ত্র লুট হয়েছে, সেগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে উদ্ধার করা। বিনিয়োগে সামর্থ্য আছে, এমন ব্যবসায়ীর সঙ্গে বৈঠক করে নতুন অর্থনৈতিক ও কর্মসংস্থানের একটি রোডম্যাপ করা। বিপ্লবীদের একটি নির্ভুল তালিকা তৈরি করা। ছয় মাস হয়ে গেল, এখনো বিপ্লবীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা হলো না। মনে রাখতে হবে, একাত্তরে মহান স্বাধীনতাযুদ্ধ হয়েছে অথচ ২০২৪ সাল পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় ভুয়া নাম যোগ হয়েছে। এখন যদি প্রকৃত বিপ্লবী ও শহীদের নামের তালিকা না হয়, তাহলে ভবিষ্যতে বহু ভুয়া বিপ্লবীর দাবিদার আবির্ভূত হতে পারে। মব জাস্টিস এখন সমাজ ও সরকারের জন্য এক আতঙ্কের নাম। শুরুতেই এটি শক্ত হাতে দমন করা গেলে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না। দেরি করে হলেও উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ১০ ফেব্রুয়ারি বলেছেন, যারা মব করবেন, তাদেরও ডেভিল হিসেবে গণ্য করা হবে। আরও অনেক কাজই দূরদর্শিতার সঙ্গে অগ্রাধিকার তালিকায় রাখা যেত, কিন্তু তা করা হয়নি। করা হয়নি বলেই এখনো দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে হোঁচট খাচ্ছে। ভয়ে, নানা শঙ্কায় ব্যবসায়ীরা হাত গুটিয়ে বসে আছেন। সরকারের ওপর আস্থা রেখে নতুন বিনিয়োগে সাহস পাচ্ছেন না। যথাসময়ে কাজগুলো করা হয়নি বলেই গাজীপুরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জুলাই বিপ্লবের সাহসী সন্তানদের ওপর হামলা চালানোর সাহস পেয়েছে। গাজীপুরে যদি এর চেয়ে ভয়ংকর কিছু ঘটে যেত, তাহলে বিক্ষুব্ধ মিছিল হয়তো যমুনা অভিমুখী হতো। অনুধাবন করা উচিত ছিল, পিতা-মাতাসহ পরিবারের সদস্যদের নিহত হওয়ার প্রতিশোধ শেখ হাসিনা যতটা নিষ্ঠুরভাবে নিয়েছেন, তাকে দেশছাড়া করার প্রতিশোধ তিনি ও তার দোসররা আরও অনেক বেশি নিষ্ঠুরভাবে নেওয়ার অপচেষ্টা চালাবেন। আর সেটা করার জন্য তার দলের নেতা-কর্মীদের লেলিয়ে দেবেন। মনে রাখতে হবে, শেখ হাসিনা ও তার দলের নেতা-কর্মীদের কাছে টাকা আছে। টাকার অনেক শক্তি। আরেকটি বিষয় খুবই বিপজ্জনক। আওয়ামী লীগ ও তার ভ্রাতৃপ্রতিম সহযোগী সংগঠনের অনেক কর্মী ওপরের নির্দেশে খোলস পাল্টে এখন বিপ্লবী ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছে। সরকারের ভিতরে থেকেও তারা খোলস পাল্টে দিব্যি ভালোই আছে। এরা প্রয়োজনে আবারও স্বরূপে ফিরতে পারে। এদের ব্যাপারে সতর্ক থাকা দরকার।

শুধু আর্থিকভাবে অসৎ হলেই অসততা বলা যায় না। সততার সংজ্ঞা ও পরিধি অনেক বিস্তৃত। জুলাই বিপ্লবীদের আমানত রক্ষার দায়িত্ব যাদের দেওয়া হয়েছে, তারা যদি কোনো কারণে সততার পিচ্ছিল সিঁড়ি থেকে একটু সরে যান, তাহলে পৃথিবীর কাছে ছোট হয়ে যাবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কেউ যদি মনে করেন, কাকের মতো নিজের চোখ বন্ধ রেখে কোনো অসৎ কাজে নিজেকে জড়ালে কেউ তা জানবে না, তাহলে ভুল হবে। পতিত সরকারের সবচেয়ে ক্ষমতাবান ব্যক্তি ছিলেন শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা। তারা স্বপ্নেও ভাবেননি, এ দেশ ছেড়ে তাদের চলে যেতে হবে। তাদের ভয়াবহ দুর্নীতি বিশ্ববাসী জানতে পারবে। অবশ্য অসৎ কর্ম ধরার জন্য এখন আর খুব বেশি কষ্ট করতে হয় না। কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোনের মতো ইলেকট্র্রনিক ডিভাইস এখন সাক্ষ্য দেয়। কে কী করছেন, তা নিজের অজান্তেই যত্ন করে রেখে দিচ্ছেন নিজের ব্যবহৃত বিভিন্ন ডিভাইসে। আরেকটি অপ্রিয় সত্য হলো, কেউ যদি ব্যক্তিজীবনে অসৎ হন, তাহলে তার কাছ থেকে শতভাগ সততা প্রত্যাশার সুযোগ নেই। কারও ব্যক্তিগত অসততা অন্তর্বর্র্তী সরকারকে স্পর্শ করলে ম্লান হবে ড. ইউনূসের মর্যাদা, যা কোনো অবস্থাতেই কাম্য নয়।

সততা প্রমাণের জন্য এ সরকারের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা হলো আগামী নির্বাচন। নির্বাচন কমিশন স্বীকৃত সব রাজনৈতিক দলকে আস্থায় নিয়ে সবার অংশগ্রহণে জাতিকে একটি ঐতিহাসিক নির্বাচন উপহার দেওয়া হবে সরকারের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা। এ পরীক্ষার প্রস্তুতি চলছে। সরকার ও রাজনৈতিক দল দুই পক্ষের মধ্যেই ব্যাপক প্রস্তুতি। এ পরীক্ষার নিয়ন্ত্রক, ইনভিজিলেটর বা পরীক্ষা নিরীক্ষক পুরোটার দায়িত্বই সরকারের। এটি পক্ষপাতমুক্ত করার দায়িত্বও সরকারের, নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সবার। সততার সঙ্গে যদি এ পরীক্ষাটি পরিচালিত না হয়, সরকারের ভিতরের কোনো মহলের নিজস্ব এজেন্ডায় যদি এটা কলুষিত হয়, তাহলে জাতি হতাশ হবে। আর গোটা বিশ্ব আমাদের প্রিয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দিকে আঙুল তুলবে, যা আমরা চাই না। সে কারণেই জিরো অদক্ষতা (Zero Inefficiency), জিরো অদূরদর্শিতা (Zero Imprudence) ও জিরো অসততা (Zero Dishonesty) তত্ত্ব বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

manju209@yahoo.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভুলে ভরা জমি জরিপ
ভুলে ভরা জমি জরিপ
বিনিয়োগ সম্মেলন
বিনিয়োগ সম্মেলন
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
পোশাক রপ্তানি
পোশাক রপ্তানি
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
সর্বশেষ খবর
উখিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৪
উখিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৪

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট
নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় শুভসংঘের উদ্যোগে মাছের পোনা নিধনরোধে সচেতনতামূলক কর্মশালা
পাথরঘাটায় শুভসংঘের উদ্যোগে মাছের পোনা নিধনরোধে সচেতনতামূলক কর্মশালা

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভাইরাল সেই 'চলমান-খাট' জব্দ করলো পুলিশ
ভাইরাল সেই 'চলমান-খাট' জব্দ করলো পুলিশ

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা
আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি আশেক ও তার স্ত্রীসহ সাতজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি আশেক ও তার স্ত্রীসহ সাতজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এইচএসসির ফরম পূরণের সময় বাড়ল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ফেনীতে নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ম্যাক্সওয়েলের জরিমানা
আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ম্যাক্সওয়েলের জরিমানা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অসৎ পথে উপার্জিত অর্থে হজ কবুল হবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
অসৎ পথে উপার্জিত অর্থে হজ কবুল হবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

লাখ টাকা খরচ করেও হৃতিকের দেখা পেলেন না ভক্ত
লাখ টাকা খরচ করেও হৃতিকের দেখা পেলেন না ভক্ত

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সড়ক দুর্ঘটনায় সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু, ভাঙ্গায় শোকের মাতম
সড়ক দুর্ঘটনায় সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু, ভাঙ্গায় শোকের মাতম

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীপু মনি-আমুসহ নতুন মামলায় গ্রেফতার ১০
দীপু মনি-আমুসহ নতুন মামলায় গ্রেফতার ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ পরিবারের ১৬ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ পরিবারের ১৬ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জন্মদিনে আল্লুর নতুন সিনেমার ঘোষণা
জন্মদিনে আল্লুর নতুন সিনেমার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৪২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৪২ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাবেক এমপি আজিজ বিস্ফোরক মামলায় কারাগারে
সাবেক এমপি আজিজ বিস্ফোরক মামলায় কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেকে শাহরুখের সাথে তুলনা করে আবারও আলোচনায় উর্বশী
নিজেকে শাহরুখের সাথে তুলনা করে আবারও আলোচনায় উর্বশী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্যাংকের টাকা লোপাটকারী কাউকে পালাতে দেওয়া হবে না : গভর্নর
ব্যাংকের টাকা লোপাটকারী কাউকে পালাতে দেওয়া হবে না : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কার প্রস্তাব জমা দিলো বিকল্পধারা ও গণঅধিকার পরিষদ
সংস্কার প্রস্তাব জমা দিলো বিকল্পধারা ও গণঅধিকার পরিষদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে বৈশাখী র‍্যালিতে গাইবেন ২০০ শিল্পী: ফারুকী
ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে বৈশাখী র‍্যালিতে গাইবেন ২০০ শিল্পী: ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহ বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে গোবিন্দের স্ত্রীর হুঁশিয়ারি
বিবাহ বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে গোবিন্দের স্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৭ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব
১৭ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় খাবার নেই, ওষুধ নেই, আছে কেবল মৃত্যু: ক্ষুব্ধ জাতিসংঘ প্রধান
গাজায় খাবার নেই, ওষুধ নেই, আছে কেবল মৃত্যু: ক্ষুব্ধ জাতিসংঘ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যপ্রাণী রক্ষায় সীমান্তবর্তী পাহাড়ি গ্রামে জনসচেতনতা
বন্যপ্রাণী রক্ষায় সীমান্তবর্তী পাহাড়ি গ্রামে জনসচেতনতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আরও একটি মার্কিন ড্রোন ভূপাতি করেছে হুথি
আরও একটি মার্কিন ড্রোন ভূপাতি করেছে হুথি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুমকি আওয়ামী লীগের সভাপতি গ্রেফতার
দুমকি আওয়ামী লীগের সভাপতি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বৈসাবী ও নববর্ষ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি
খাগড়াছড়িতে বৈসাবী ও নববর্ষ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশু যৌন নিপীড়নের মামলায় কারাগারে বৃদ্ধ
শিশু যৌন নিপীড়নের মামলায় কারাগারে বৃদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার
দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ
শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত
‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক
আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

১৭ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার
অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর
বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি
গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা
কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ
ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান
রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম
যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি
বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এফডিসি পরিদর্শনে গিয়ে পূর্ণাঙ্গ ফিল্ম সিটির আশ্বাস দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
এফডিসি পরিদর্শনে গিয়ে পূর্ণাঙ্গ ফিল্ম সিটির আশ্বাস দিলেন তথ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ
কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮
নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক
‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা
পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা

মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি
বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ
৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ

নগর জীবন

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ

কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স
কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স

শোবিজ

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর
১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর

শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

শোবিজ

শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান
শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান

শোবিজ

‘স্বাধীনতা কনসার্ট’  স্থগিত
‘স্বাধীনতা কনসার্ট’ স্থগিত

শোবিজ

‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের
‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের

শোবিজ

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ
কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ

মাঠে ময়দানে

নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা
নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপূর্ব ও নীহার সুসময়
অপূর্ব ও নীহার সুসময়

শোবিজ

বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ
বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ

মাঠে ময়দানে