শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

তুরাগতীরে প্রেমের মেলা

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
তুরাগতীরে প্রেমের মেলা

রাস্তার পাশে একটি পুরনো বাড়ি। দেয়াল হেলে পড়েছে। রং মরে গেছে। ছাদ থেকে পলেস্তারা খসে খসে পড়ছে। রাস্তা দিয়ে কত মানুষ আসে যায়। কারও চোখে পড়ে না। চোখে পড়লেও কারও মনে দাগ কাটে না। দাগ কেটেছে এক ভিখারির। বাড়ির সামনে এসে দাঁড়ালো সে। ভাঙা দেয়াল, খসে পড়া সিমেন্ট দেখে বুকটা হু হু করে উঠল। কোথায় বাড়িওয়ালা। কোথায় ঘরের বাসিন্দারা। এ বাড়িতে এক দিন হাসির উচ্ছ্বাস ছিল। ভাইয়ে ভাইয়ে মিল ছিল। বোনে বোনে ভাব ছিল। স্বামী-স্ত্রীর প্রেম ছিল। বাবা-মায়ের দোয়া ছিল। এখন বাড়িটি খাঁ খাঁ করছে। মনে হয়, ভাইয়ে ভাইয়ে ঝগড়া করে দূরে চলে গেছে। বাড়িতে এখন কেউ আসে না। কখনো যদি আসে ঝগড়া করে ভাঙা ঘরখানি আরও ভেঙে দিয়ে যায়। ভিখারির শূন্য থালার মতো প্রেমহীন বাড়িটি কী যেন খোঁজে। কাকে যেন ডাকে। বাড়ির মুখ নেই। তাই সে বলতে পারে না। তার দেয়াল আছে। তাই দেয়াল হেলিয়ে, ছাদ ধসিয়ে  সে বলতে চায়, প্রেমের বন্ধন না থাকলে ঘর থাকারও প্রয়োজন নেই। প্রেমহীন ঘর কবরের মতো।

সত্যি কিছু কিছু কবর ভাঙা ঘরের চেয়েও একা। বিশেষ করে দুনিয়ায় যদি কেউ প্রেমের মেলা সাজিয়ে যায়, আর মৃত্যুর পর সে মেলা ভেঙে বিভেদের খেলায় জড়িয়ে পড়ে তার সন্তানরা, তখন ওই কবরওয়ালার অন্তর কাচের মতো ভেঙে চৌচির হয়ে যায়। হজরতজি মাওলানা ইলিয়াস কান্ধলভির (রহ.) দিলের অবস্থাও এখন ফেটে যাওয়া ডালিমের মতো রক্তাক্ত। রশিদ আহমদ গাঙ্গোহী, আশরাফ আলী থানবীর মতো শায়েখদের সোহবতে থেকে দীনের প্রতি তার যে দরদ জেগেছে, তাবলিগের মেহনতের মাধ্যমে সে দরদের ফুল ফুটিয়েছেন ভারতের মেওয়াতের জমিনে। মালির দরদ আর মালিকের রহমত যখন ফুলের ওপর পড়ে, সে ফুল তখন আর সাধারণ ফুল থাকে না। তা হয়ে যায় বিশ্ব ফুল। তার সৌরভ ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বময়। সাধারণ ফুল সময়ের ব্যবধানে মরে যায়। পচে যায়। মিশে যায়। এ ফুল যতই সময় গড়ায় ততই তাজা হয়, বড় হয়, রং ছড়ায়, রং লাগায়। আজ থেকে ১০৪ বছর আগে হজরতজি ইলিয়াস কান্ধলভি মেওয়াতের জমিনে তাবলিগ নামক যে প্রেমের ফুল ফুটিয়েছিলেন, সে ফুলের সৌরভে এখন বিশ্ব মাতোয়ারা। দুনিয়ার যেখানেই ইসলাম আছে, কোরআন আছে, নবী আছে, সেখানেই হজরতজির তাবলিগ আছে। প্রেম আছে। ভ্রাতৃত্ব আছে। জিকির আছে। ফিকির আছে।

ভাইয়ে ভাইয়ে দ্বন্দ্ব। স্ত্রীর সঙ্গে দুর্ব্যবহার। মায়ের সেবা করে না। বাবার কথা শুনে না। সুদ-ঘুষের সঙ্গে জড়িত। জেনা-ব্যভিচার-মদের আড্ডা সবকিছুতেই ডুবে থাকে-এমন যুবকও তাবলিগের ছোঁয়ায় আমূল বদলে যায়। মুখে দাঁড়ি, মাথায় টুপি, মিষ্টি ব্যবহার, হালাল কামাই, আত্মীয়তা রক্ষা সবদিকেই তার ফুলের সৌরভ। হজরতজির সাজানো বাগানের এই তো সফলতা। হায়! আজ আমাদের দেশে কী হলো! হজরতজির বাগানে কীভাবে পেঁচা ঢুকল। একে একে সব ফুল ঝরে গেল। কমে গেল। শেষ হয়ে গেল। প্রেম মরে গেল। দীন হারিয়ে গেল। হিংসা বাসা বাঁধল। হানাহানি এসে জড়ো হলো। মারামারি সব শেষ করে দিল।

হজরতজির জীবনী আলোচনা করতে গিয়ে আলী নদভী লিখেছেন, সর্বক্ষণ দীনের ফিকিরে থাকতেন তিনি। যারা মাদরাসায় পড়ে না, আলেমদের সোহবতে আসার সুযোগ হয় না, এমন মানুষগুলোর দিলে কীভাবে আল্লাহ ঢোকানো যায়, নবীর ইশক জাগানো যায়, সে ফিকির করতেন তিনি। অনেক ভেবেচিন্তে নূর নবীজির নির্দেশ পেয়ে ১৯২০ সালে মেওয়াতে শুরু করেন তিনি তাবলিগের মেহনত। তার মেহনতের উদ্দেশই ছিল আলেম ও সাধারণ মানুষের মাঝে দূরত্ব ঘুচিয়ে দেওয়া। এজন্য মাদরাসার আলেমকে নিয়ে  গেছেন  খেতের মানুষের কাছে। আর খেতের মানুষকে নিয়ে এসেছেন আলেমের কদমে। প্রশ্ন উঠেছিল, সাধারণ মানুষ কি দাওয়াতের মেহনতের উপযোগী? জবাবে বলা হয়েছে, এ লোকগুলো ধর্মের জটিল মাসয়ালা নিয়ে মানুষের দুয়ারে যাবে না। তারা দীনের মৌলিক দাওয়াত নিয়ে মানুষের দুয়ারে যাবে। ইমান, নামাজ, রোজা, জিকির, ইকরামুল মুসলিমিন এ মৌলিক বিষয়গুলোই তাবলিগের আলো। সে আলো হাতে আলেম-সাধারণ মানুষ সবাইকে ছুটতে হবে অন্যের কাছে। ভাইয়ের কাছে। বোনের কাছে। মুসলমানের কাছে। অমুসলমানের কাছে। সবার কাছে। শুরু করেছিলাম পুরনো ঘরের গল্প দিয়ে। ঘরটি আসলে তাবলিগ জামাত। ঘরটি আসলে তুরাগতীরের প্রেমের ইজতেমা। যে ঘরে একসময় আলো ছিল। প্রেম ছিল। ভাইয়ে ভাইয়ে দরদ ছিল। এখন সেখানে আলো নেই। প্রেম নেই। দরদ নেই। প্রেমহীন তাবলিগের এ ভাইদের দেখে কবরে ফুঁপিয়ে কাঁদছেন মেওয়াতের মাওলানা ইলিয়াস কান্ধলভি (রহ.)। হে তাবলিগের কাণ্ডারিরা! আর মানুষ হাসাবেন না। আর হজরতজিকে কাঁদাবেন না। নবীজিকে কষ্ট দেবেন না। আসুন দীনের স্বার্থে সবাই এক হই। নেক হই। তাবলিগের ভাঙা ঘরটি আবার মেরামত করি। হজরতির বাগানে আবার চোখের পানি ঢেলে নেকের ফুল ফোটাই। ইজতেমার প্রেম, তাবলিগের সৌরভ আবার বিশ্বের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে দিই। আল্লাহ আমাদের কবুল করুন। আমিন।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল, সেইফ এডুকেশন ইনস্টিটিউট, পীরসাহেব, আউলিয়ানগর

www.selimazadi.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভুলে ভরা জমি জরিপ
ভুলে ভরা জমি জরিপ
বিনিয়োগ সম্মেলন
বিনিয়োগ সম্মেলন
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
গুজব রটনাকারীদের সাবধান করেছেন আল্লাহ
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
পোশাক রপ্তানি
পোশাক রপ্তানি
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শরীয়তপুরে যুদ্ধক্ষেত্র
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
শুল্ক নিয়ে তোলপাড়
সর্বশেষ খবর
উখিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৪
উখিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ৪

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট
নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় শুভসংঘের উদ্যোগে মাছের পোনা নিধনরোধে সচেতনতামূলক কর্মশালা
পাথরঘাটায় শুভসংঘের উদ্যোগে মাছের পোনা নিধনরোধে সচেতনতামূলক কর্মশালা

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভাইরাল সেই 'চলমান-খাট' জব্দ করলো পুলিশ
ভাইরাল সেই 'চলমান-খাট' জব্দ করলো পুলিশ

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা
আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি আশেক ও তার স্ত্রীসহ সাতজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি আশেক ও তার স্ত্রীসহ সাতজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এইচএসসির ফরম পূরণের সময় বাড়ল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ফেনীতে নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ম্যাক্সওয়েলের জরিমানা
আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ম্যাক্সওয়েলের জরিমানা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অসৎ পথে উপার্জিত অর্থে হজ কবুল হবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
অসৎ পথে উপার্জিত অর্থে হজ কবুল হবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

লাখ টাকা খরচ করেও হৃতিকের দেখা পেলেন না ভক্ত
লাখ টাকা খরচ করেও হৃতিকের দেখা পেলেন না ভক্ত

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সড়ক দুর্ঘটনায় সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু, ভাঙ্গায় শোকের মাতম
সড়ক দুর্ঘটনায় সৌদি প্রবাসীর মৃত্যু, ভাঙ্গায় শোকের মাতম

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীপু মনি-আমুসহ নতুন মামলায় গ্রেফতার ১০
দীপু মনি-আমুসহ নতুন মামলায় গ্রেফতার ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ পরিবারের ১৬ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ পরিবারের ১৬ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জন্মদিনে আল্লুর নতুন সিনেমার ঘোষণা
জন্মদিনে আল্লুর নতুন সিনেমার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৪২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৪২ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাবেক এমপি আজিজ বিস্ফোরক মামলায় কারাগারে
সাবেক এমপি আজিজ বিস্ফোরক মামলায় কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেকে শাহরুখের সাথে তুলনা করে আবারও আলোচনায় উর্বশী
নিজেকে শাহরুখের সাথে তুলনা করে আবারও আলোচনায় উর্বশী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্যাংকের টাকা লোপাটকারী কাউকে পালাতে দেওয়া হবে না : গভর্নর
ব্যাংকের টাকা লোপাটকারী কাউকে পালাতে দেওয়া হবে না : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কার প্রস্তাব জমা দিলো বিকল্পধারা ও গণঅধিকার পরিষদ
সংস্কার প্রস্তাব জমা দিলো বিকল্পধারা ও গণঅধিকার পরিষদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে বৈশাখী র‍্যালিতে গাইবেন ২০০ শিল্পী: ফারুকী
ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে বৈশাখী র‍্যালিতে গাইবেন ২০০ শিল্পী: ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহ বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে গোবিন্দের স্ত্রীর হুঁশিয়ারি
বিবাহ বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে গোবিন্দের স্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৭ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব
১৭ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় খাবার নেই, ওষুধ নেই, আছে কেবল মৃত্যু: ক্ষুব্ধ জাতিসংঘ প্রধান
গাজায় খাবার নেই, ওষুধ নেই, আছে কেবল মৃত্যু: ক্ষুব্ধ জাতিসংঘ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যপ্রাণী রক্ষায় সীমান্তবর্তী পাহাড়ি গ্রামে জনসচেতনতা
বন্যপ্রাণী রক্ষায় সীমান্তবর্তী পাহাড়ি গ্রামে জনসচেতনতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আরও একটি মার্কিন ড্রোন ভূপাতি করেছে হুথি
আরও একটি মার্কিন ড্রোন ভূপাতি করেছে হুথি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুমকি আওয়ামী লীগের সভাপতি গ্রেফতার
দুমকি আওয়ামী লীগের সভাপতি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বৈসাবী ও নববর্ষ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি
খাগড়াছড়িতে বৈসাবী ও নববর্ষ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশু যৌন নিপীড়নের মামলায় কারাগারে বৃদ্ধ
শিশু যৌন নিপীড়নের মামলায় কারাগারে বৃদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার
দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ
শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত
‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক
আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

১৭ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার
অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর
বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি
গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা
কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ
ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান
রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম
যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি
বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এফডিসি পরিদর্শনে গিয়ে পূর্ণাঙ্গ ফিল্ম সিটির আশ্বাস দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
এফডিসি পরিদর্শনে গিয়ে পূর্ণাঙ্গ ফিল্ম সিটির আশ্বাস দিলেন তথ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ
কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮
নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক
‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা
পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা

মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি
বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ
৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ

নগর জীবন

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ

কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স
কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স

শোবিজ

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর
১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর

শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

শোবিজ

শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান
শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান

শোবিজ

‘স্বাধীনতা কনসার্ট’  স্থগিত
‘স্বাধীনতা কনসার্ট’ স্থগিত

শোবিজ

‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের
‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের

শোবিজ

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ
কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ

মাঠে ময়দানে

নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা
নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপূর্ব ও নীহার সুসময়
অপূর্ব ও নীহার সুসময়

শোবিজ

বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ
বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ

মাঠে ময়দানে