শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৯, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

দেশের কৃষির হারানো ঐতিহ্য ও বর্তমান সংকট

অনলাইন ভার্সন
দেশের কৃষির হারানো ঐতিহ্য ও বর্তমান সংকট

কৃষি বাংলাদেশের সমাজ, অর্থনীতি, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। আবহমানকাল থেকেই আমাদের এই জনপদ ছিল কৃষিভিত্তিক, অর্থাৎ মূলত কৃষির ওপর নির্ভর করেই চলত এখানকার মানুষের জীবন-জীবিকা। কৃষিতে প্রযুক্তি ব্যবহারের সূচনা হয়েছে তো মাত্রই গত শতাব্দীতে। কিন্তু তারও হাজার বছর আগে থেকে এই অঞ্চলের মানুষ বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান ও সম্পদ এবং স্থানীয় সহজাত জ্ঞানের ব্যবহার করে কৃষিকাজ করত।

দেশের কৃষির হারানো ঐতিহ্য ও বর্তমান সংকটসাম্প্রতিক কয়েক দশকে বাংলাদেশে কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার বেড়েছে, একই সঙ্গে বেড়েছে উৎপাদনও, বিশেষ করে ধান, যা আমাদের প্রধান খাদ্য। বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম ধান উৎপাদক। বাংলাদেশে যে পরিমাণ ধান উৎপন্ন হয় তা দিয়ে দেশের অভ্যন্তরীণ খাদ্য চাহিদা মেটে। অথচ সেই কৃষিই এখন নানা সংকটে জর্জরিত।

জলবায়ু পরিবর্তন, প্রযুক্তির অপ্রতুল ব্যবহার এবং রাসায়নিকের ওপর অতিনির্ভরশীলতা বাংলাদেশের কৃষিকে ক্রমাগত চ্যালেঞ্জের মুখে ঠেলে দিচ্ছে।
 
কৃষির ঐতিহ্য
একসময় বাংলাদেশের কৃষি ছিল আত্মনির্ভরশীল। এমনকি ২০০০ সালের আগেও কৃষি খাত দেশের অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল। ১৯৯০-এর দশকে প্রতিবছর ২০ মিলিয়ন টন ধান উৎপাদন করা হতো।

পাশাপাশি গম, পাট, আখ, শাকসবজি এবং নানা ফলের উৎপাদনে এই দেশ ছিল সমৃদ্ধ। মানুষ প্রকৃতির ওপর নির্ভর করেই তাদের জমি চাষ করত। রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের ব্যবহার তখন প্রায় ছিল না বললেই চলে। মাটি ছিল উর্বর, পানি ছিল বিশুদ্ধ। গ্রামীণ অর্থনীতি নির্ভর করত কৃষির ওপর। কিন্তু উন্নয়ন ও নগরায়ণের সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে আমাদের ঐতিহ্যবাহী কৃষি পদ্ধতি ধীরে ধীরে পাল্টে যেতে থাকে।
 
বর্তমান চিত্র
দেশের কৃষির হারানো ঐতিহ্য ও বর্তমান সংকটবর্তমানে বাংলাদেশের কৃষি প্রযুক্তি ও রাসায়নিকের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। উৎপাদন বেড়েছে, কিন্তু পরিবেশের ওপর প্রভাব পড়েছে মারাত্মক। মাটির উর্বরতা দিন দিন কমছে, জলাশয় দূষিত হচ্ছে এবং মানুষ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছে। বর্তমানে ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশ শ্রমশক্তি কৃষিতে নিয়োজিত, যা আগের দশকগুলোর তুলনায় অনেক কম, তবে এখনো এটি বাংলাদেশের একটি প্রধান কর্মসংস্থান খাত। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আকস্মিক বন্যা, ঘূর্ণিঝড় ও লবণাক্ততার কারণে জমি চাষের অযোগ্য হয়ে পড়ছে। বাংলাদেশের কৃষির অবদান মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। বর্তমানে কৃষি খাতের অবদান মাত্র ১৩ থেকে ১৪ শতাংশ।

আকস্মিক বন্যা ও ফসলের ক্ষতি
২০২০ সালে বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলে আকস্মিক বন্যায় প্রায় ১৩ লাখ কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হন। ক্ষতির পরিমাণ ছিল ২৮২ মিলিয়ন ডলার। গবাদি পশু এবং মাছের খামারগুলোতেও প্রায় ১৫৬ মিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো খাদ্যসংকটে পড়ে এবং অনেকেই মানবিক সহায়তার ওপর নির্ভর করতে বাধ্য হয়।

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশের কৃষি আজ সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়েছে। প্রতিকূল আবহাওয়া ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে কৃষিজমি নষ্ট হচ্ছে। কুয়াকাটার ভূমিক্ষয়ের কারণে উপকূলীয় অঞ্চলে প্রতিবছর প্রায় ৪০ হেক্টর জমি সমুদ্রগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে, আর জমি হারিয়ে কৃষকরা তাঁদের জীবিকা হারাচ্ছেন। ২০২০ সালে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের প্রভাবে লবণাক্ত পানিতে অনেক কৃষিজমি চাষের অযোগ্য হয়ে পড়ে। ক্ষতি হয় প্রায় ১.৫ বিলিয়ন ডলারের।

রাসায়নিকের ব্যবহার এবং পরিবেশের ক্ষতি
উৎপাদন বাড়াতে অতিরিক্ত রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের ব্যবহার পরিবেশের ওপর ভয়াবহ প্রভাব ফেলছে। অতিরিক্ত রাসায়নিকের ব্যবহারে মাটির গঠন নষ্ট হয়ে উর্বরতা হ্রাস পাচ্ছে। পাশাপাশি রাসায়নিক সার জমি থেকে পানিতে মিশে দূষণ ঘটাচ্ছে, যা মানুষের স্বাস্থ্য ও জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

প্রযুক্তির ব্যবহার : সম্ভাবনা ও সীমাবদ্ধতা
বাংলাদেশের কৃষিক্ষেত্রে প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটলেও প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের অভাবে অনেক ক্ষেত্রেই তা কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারছে না। উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নেই। ফলে কৃষকরা আধুনিক যন্ত্রপাতি ও উন্নত বীজের সঠিক ব্যবহার করতে পারছেন না। বাংলাদেশে এখনো ৭৫ থেকে ৮০ শতাংশ ভূমি কৃষিকাজে ব্যবহৃত হয়, যদিও ক্রমবর্ধমান নগরায়ণের ফলে কৃষিজমির পরিমাণ দিন দিন কমছে। সেচের আওতায় আসা জমির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে, বিশেষত ধান চাষের ক্ষেত্রে। বর্তমানে বাংলাদেশে ৭৫ থেকে ৮০ শতাংশ ধান চাষে সেচের প্রয়োজেন হয়, যার বেশির ভাগেই ব্যবহৃত হয় গভীর ও অগভীর নলকূপ। আধুনিক কৃষি-প্রযুক্তি, উচ্চ ফলনশীল জাত ও উন্নত সেচব্যবস্থা গ্রহণের ফলে প্রতি হেক্টরে ধানের ফলন দাঁড়িয়েছে চার-পাঁচ টন, যা ১৯৯০-এর দশকের তুলনায় অনেকখানি বেশি।

দেশের কৃষির হারানো ঐতিহ্য ও বর্তমান সংকটবাংলাদেশের কৃষির ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার এবং এর সংকট মোকাবেলায় প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও কার্যকর উদ্যোগ। আমাদের মনে রাখতে হবে, কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে। প্রখ্যাত কৃষি বিশেষজ্ঞ ড. কে এ এস মুরশিদের কথায়, ‘কৃষি শুধু খাদ্য নয়, এটি আমাদের জীবনের উৎস। তাই কৃষকের উন্নয়ন নিশ্চিত করলেই আমরা জাতি হিসেবে এগিয়ে যেতে পারব।’

তাই সময় এসেছে কৃষির প্রতি আরো মনোযোগ দেওয়ার, যাতে এই দেশ তার হারানো ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার করতে পারে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সর্বশেষ খবর
জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম ফুলবাড়ির চিকিৎসক-নার্সরা
জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম ফুলবাড়ির চিকিৎসক-নার্সরা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস
সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন
ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন
নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন
ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি
অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
যশোরে বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে শিশু চুরির দায়ে নারীর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড
বরিশালে শিশু চুরির দায়ে নারীর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা কোনো গণহত্যাকে প্রশ্রয় ও সমর্থন দেব না : টুকু
আমরা কোনো গণহত্যাকে প্রশ্রয় ও সমর্থন দেব না : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চোরাই পথে ভারতে যাওয়ার সময় নারীসহ ৪ জন আটক
চোরাই পথে ভারতে যাওয়ার সময় নারীসহ ৪ জন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিপণে ছাড়া পেল টেকনাফে অপহৃত দুইজন
মুক্তিপণে ছাড়া পেল টেকনাফে অপহৃত দুইজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে নববর্ষ ও কারুশিল্প মেলা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা
সোনারগাঁয়ে নববর্ষ ও কারুশিল্প মেলা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে পুকুর থেকে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে পুকুর থেকে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক সমস্যা সমাধানে আমরা আশাবাদী : অর্থ উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক সমস্যা সমাধানে আমরা আশাবাদী : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দেশের ১৩৫ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ
দেশের ১৩৫ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএমও কাউন্সিলের সদস্য পদে বাংলাদেশের প্রার্থিতা ঘোষণা
আইএমও কাউন্সিলের সদস্য পদে বাংলাদেশের প্রার্থিতা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি
বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর
বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিনে রেমিট্যান্স এল ১৪৬৪ কোটি টাকা
পাঁচ দিনে রেমিট্যান্স এল ১৪৬৪ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নিউজিল্যান্ডের কোচের দায়িত্ব ছাড়লেন গ্যারি স্টিড
নিউজিল্যান্ডের কোচের দায়িত্ব ছাড়লেন গ্যারি স্টিড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩ জুন দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন
আগামী ৩ জুন দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান
এবার আরাশ-২ ড্রোন নিয়ে হাজির ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট
ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই থানার নাম পরিবর্তন
দুই থানার নাম পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪
সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ
আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের
ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল
গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার
দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?
কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ
মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান
বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা
ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা

নগর জীবন

বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান
বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আলুর দামে ধস
রাজশাহীতে আলুর দামে ধস

নগর জীবন

ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ
বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা
ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ
দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!

সম্পাদকীয়

এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে
এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান
পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের
নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের

নগর জীবন

ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী
ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি
অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি

নগর জীবন

সেই আবেদ আলীর ১৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ফ্ল্যাট বাড়ি জমি জব্দ
সেই আবেদ আলীর ১৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ফ্ল্যাট বাড়ি জমি জব্দ

নগর জীবন

সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ
সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা
দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা
ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা

শিল্প বাণিজ্য

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার
লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

বলিউড খানদের রাজত্ব কি শেষ!
বলিউড খানদের রাজত্ব কি শেষ!

শোবিজ

দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা
দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!
মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত

সম্পাদকীয়

প্রশংসিত শাকিব-জয়া
প্রশংসিত শাকিব-জয়া

শোবিজ

সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের
সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার
কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন