শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫

চাঁদ রাত

সুন্নাহ সাজিদা খান
প্রিন্ট ভার্সন
চাঁদ রাত

মাগরিবের আজান হতেই রায়ান এক গ্লাস শরবত কোনো রকম গলায় ঢেলেই দৌড়ে বের হয়ে গেল বাড়ি থেকে। তার যেতে হবে তানিমদের বাড়ি। তারপর আরও কয়েকজন মিলে চলে যাবে নদীর পাড়ে। আজ পর্যন্ত সে কখনো নদীর পাড়ে গিয়ে ঈদের চাঁদ দেখার অনুমতি পায়নি তার দাদার থেকে। এখন সে যথেষ্ট বড় হয়েছে, তাই এবার তাকে অনুমতি দেওয়া হলো। রায়ানদের বাড়ির আশপাশে প্রচুর গাছপালা থাকায় বাড়ি থেকে ঈদের চাঁদের দেখা পাওয়া যায় না। যেতে হয় নদীর পাড়ে। প্রতি বছর যখন বন্ধুরা এসে গল্প করত কে আগে চাঁদ দেখেছে, দেখতে কেমন ছিল, এসব শুনে রায়ানের খুব খারাপ লাগত। যাক অবশেষে আজ অনুমতি পেল। তাই এক মুহূর্ত দেরি না করে রোজাটা ভেঙেই বের হয়ে গেল। রায়ান এ রমজানে দুটি রোজা রেখেছে। প্রথম এবং শেষটা। ওর দাদা বলেছে ছোটদের প্রথম ও শেষ রোজা রাখলেই বাকি সব রোজা হয়ে যায়। কিন্তু রায়ান ঠিকই জানত দাদা তাকে সান্ত্বনা দিচ্ছে, তাও সে সামনের রমজানে দশটি রোজা রাখবে এ শর্তে এবার দুটি রোজাই রাখতে রাজি হয়েছে। রায়ান, তানিম, ফারহান আরও দশ-বারোজন মিলে ততক্ষণে নদীর পাড়ে পৌঁছে গেল। পশ্চিম আকাশে দিগন্ত ছুঁয়ে ঝুলে আছে কাস্তের মতো এক সোনালি চাঁদ। খানিক দূরেই একটি তারা ঝলমল করছে। এখন সবাই কোলাকুলি করে একজন আরেকজনকে ঈদ মুবারক জানাচ্ছে। এরপর ফারহান চাঁদ দেখার দোয়া পড়ল। সবাই তাতে শামিল হয়ে আমিন বলল। অন্যরা কেউ এখনো দোয়া শিখেনি, ফারহান বয়সে তাদের থেকে অনেকটা বড় হওয়ায় সেই দোয়া করল। সবাই হইহল্লা করে বাড়ি ফিরছে। অনেকের ঘর থেকে ভেসে আসছে ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশীর ঈদ। তুই আপনাকে আজ বিলিয়ে দে, শোন আসমানী তাগিদ। সবাই সঙ্গে সঙ্গে গাইতে লাগল।

কয়েকজন যার যার বাড়ি চলে গেল আর বাকিরা চলে এলো রায়ানদের বাড়িতে। রায়ানের মা তখন সবাইকে বুট-মুড়ি মেখে দিল। সবাই খাওয়া শেষ করে বারান্দায় এসে বসল। তখন রায়ানের দাদা এসে সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন, কেমন দেখলে ঈদের চাঁদ?

একেকজন একেকভাবে বলা শুরু করল, একসঙ্গে বলায় কারও কথাই স্পষ্ট করে বোঝা গেল না।

রায়ান একটা চেয়ার এনে দাদাকে দিল, দাদা চেয়ারে বসে সব বাচ্চাদের সঙ্গে গল্প করছে। তিনি ছোটবেলায় কীভাবে ঈদ দেখা উদ্যাপন করতেন। পুরোনো সব গল্প বলতে লাগলেন।

একসময় তানিম জিজ্ঞেস করে, দাদা, আমরা যে ঈদ করি, এটা কীভাবে শুরু হয়েছিল?

দাদা বলতে লাগলেন- সে তো অনেক আগের কথা, আমাদের নবীজি (সা.) যখন মক্কা থেকে হিজরত করে মদিনায় চলে আসেন, তখন তিনি দেখলেন, মদিনাবাসী দুই দিন আনন্দ-উৎসব পালন করে। তিনি জানতে চাইলেন, এই উৎসবের কারণ কী? সাহাবারা জানালেন, জাহেলিয়াত যুগ থেকে এ দুই দিন তারা খেলাধুলা আর আনন্দ করে কাটান। তখন রাসুল (সা.) বললেন- আল্লাহ তোমাদের সেই দুই দিনের পরিবর্তে আরও উত্তম দুই দিন দান করেছেন, একটি ঈদুল ফিতর, আরেকটি ঈদুল আজহা।

এরপর থেকেই রমজানের এক মাস সিয়ামসাধনার পর শাওয়ালের ১ তারিখে ঈদুল ফিতর উদ্যাপন শুরু হয়।

তোমরা সবাই তো জানো, আরবি মাস শুরু হয় চাঁদের ওপর নির্ভর করে। তাই চাঁদ দেখা গেলে বোঝা যায় যে শাওয়াল মাস শুরু হয়েছে।

এ ঈদ হচ্ছে আমাদের খুশির দিন। এ দিনে আমরা সবার বাড়িতে যাই, দেখা করি। নতুন কাপড় পরি। সবার সঙ্গে খুশি মেজাজে গল্প করি। এককথায়, এ দিন আনন্দের দিন।

সবাই খুব খুশি হলো দাদার থেকে ঈদ নিয়ে এত কিছু জানতে পেরে। একসময় গল্প করা শেষ হলো, এক এক করে সবাই বাড়ি চলে গেল। এখন শুধু তানিম রয়েছে।

রায়ান তানিমকে বলছে- তানিম, জানিস, আমার এবার তিনটে ঈদের জামা হয়েছে। দাদা একটা দিয়েছে, বাবা একটা দিয়েছে, আর নানুবাড়ি থেকে একটা দিয়েছে। তবে আমার নানুবাড়ির থেকে যে জামাটা দিয়েছে, ওটাই সবচেয়ে বেশি পছন্দ হয়েছে।

তানিম- কেন? বাকিগুলো কি সুন্দর না?

রায়ান- হ্যাঁ, সুন্দর তো। তবে বাবা কিনে দিল শার্ট আর প্যান্ট। আর নানুবাড়িরটা একটা সাদা পাঞ্জাবি, দাদারটাও সাদা পাঞ্জাবি, তবে এটা থেকে ওইটাই আমার বেশি ভালো লেগেছে।

তানিম- ওহ, বুঝেছি। তোর সাদা রং বেশি পছন্দ। আমারও সাদা পাঞ্জাবি অনেক ভালো লাগে।

রায়ান- হুম। তোকে আজ নতুন কাপড় দেখাব না। দেখালে আমার ঈদ হবে না।

তানিম হেসে দিলো- আচ্ছা, কাল দেখাস তাহলে।

রায়ান- তুই কি কিনলি, বললি না তো?

তানিম সহজ গলায় বলল- আমার বাবার একটু ঝামেলা তো, তাই এই ঈদে আমাদের কেনাকাটা হয়নি। মা বলছে, আগের একটা পাঞ্জাবি ধুয়ে আয়রন করে দেবে, তাহলে একদম নতুনের মতো হয়ে যাবে। ওটা পরেই আমি নামাজ পড়তে যাব কাল।

রায়ান এবার বুঝতে পারল, তার ভুল হয়ে গেছে। আগেই জিজ্ঞেস করা দরকার ছিল কথাটা। তা না করেই সে তার এতগুলোর জামার গল্প করেছে। তানিমের নিশ্চয়ই মন খারাপ হয়েছে।

তানিম সকালে আসবে বলে চলে গেল।

রায়ানের মনটা কেমন খারাপ লাগছে। ঘরে সবাই এত আনন্দ করছে, কিন্তু তার কেন জানি কোনো আনন্দ কাজ করছে না। চুপচাপ বারান্দায় এসে দাঁড়িয়ে আছে। হঠাৎ পেছন থেকে দাদা বলল- রায়ান, কী হয়েছে তোমার? সবাই ঘরে, তুমি বাইরে কেন?

রায়ান- জানেন দাদা, তানিমকে ওর বাবা এবার নতুন কাপড় কিনে দেয়নি।

দাদা- নিশ্চয়ই কোনো সমস্যা আছে, তাই দেয়নি। এজন্যই কি তোমার মন খারাপ?

রায়ান কোনো উত্তর দিল না। তখন দাদা মাথায় হাত রেখে বলল- তোমার এখন মন যা চাইছে, তাই করো। আমি জানি, তুমি ঠিক কাজটিই করবে।

রায়ান তখন কেঁদে দিয়ে দাদাকে জড়িয়ে ধরে বলতে লাগল- আমার তিনটে জামা, এতগুলো দিয়ে আমি কি করব?

দাদা- বলছি তো, তোমার মন যা চাইছে, তাই করো।

খুব সকালে রায়ান ঘুম থেকে উঠে, আলমারি খুলে ওর নানুবাড়ি থেকে দেওয়া সাদা পাঞ্জাবি বের করে একটা ব্যাগে ভরল। তারপর তানিমদের বাড়িতে চলে গেল। তানিম তখন দাঁত ব্রাশ করছিল। রায়ান কাছে গিয়ে বলল- তানিম, জানিস, তুই আমার সবচেয়ে ভালো বন্ধু। বলেই তানিমের হাতে ব্যাগটা ধরিয়ে দিয়ে বলল, তারাতাড়ি তৈরি হয়ে যা। আমরা একসঙ্গে নামাজে যাব।

রায়ান আর দাঁড়াল না, চলে এলো। রায়ান ভাবছে, তানিম নিশ্চয়ই খুব খুশি হবে পাঞ্জাবি দেখে। এটাই তো ঈদের আসল মজা, সবাই আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়া। নাহলে কি আর ঈদে মজা পাওয়া যায়?

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
ভালো লাগে
ভালো লাগে
গোপাল ভাঁড়
গোপাল ভাঁড়
রুপালি পাখি
রুপালি পাখি
কানামাছি
কানামাছি
ভোঁদড় ছানা
ভোঁদড় ছানা
শিশুর হাসি
শিশুর হাসি
নয় মাসের লড়াই
নয় মাসের লড়াই
চিরঋণী
চিরঋণী
ফুল বাগিচায়
ফুল বাগিচায়
চৈত্র হাওয়ায়
চৈত্র হাওয়ায়
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
সর্বশেষ খবর
হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সাবেক আইজিপি শহীদুল হককে
হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সাবেক আইজিপি শহীদুল হককে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে প্রবেশ নিষেধ: ডিএমপি
এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে প্রবেশ নিষেধ: ডিএমপি

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চীনকে শাস্তি দিতে গিয়ে মার্কিন শেয়ার বাজারে ধস
চীনকে শাস্তি দিতে গিয়ে মার্কিন শেয়ার বাজারে ধস

৫২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ঘাড় ব্যথা হলে অবহেলা করা যাবে না
ঘাড় ব্যথা হলে অবহেলা করা যাবে না

৫৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

শনিবারের কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ
শনিবারের কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুড়িগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা
৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়নগর সীমান্তে বিএসএফের বিরুদ্ধে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
বিজয়নগর সীমান্তে বিএসএফের বিরুদ্ধে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে আরও ২২ মার্কিন হামলা
ইয়েমেনে আরও ২২ মার্কিন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিপক্ষে ৫৩ শতাংশ মার্কিনি
ইসরায়েলের বিপক্ষে ৫৩ শতাংশ মার্কিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে স্টারলিংকের পরীক্ষামূলক যাত্রা শুরু আজ
বাংলাদেশে স্টারলিংকের পরীক্ষামূলক যাত্রা শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বড় পরিসরে পহেলা বৈশাখ উদযাপনের সিদ্ধান্ত বিএনপির
বড় পরিসরে পহেলা বৈশাখ উদযাপনের সিদ্ধান্ত বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮
নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা
কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে আবু সাঈদ হত্যা : ৪ আসামি ট্রাইব্যুনালে
রংপুরে আবু সাঈদ হত্যা : ৪ আসামি ট্রাইব্যুনালে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুরের ঘটনায় ৭২ জন গ্রেফতার : প্রেস সচিব
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুরের ঘটনায় ৭২ জন গ্রেফতার : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাসের মানে উন্নতি
ঢাকার বাতাসের মানে উন্নতি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার
অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মধ্যপ্রাচ্যে নিষিদ্ধ ‘দ্য ডিপ্লোম্যাট’, মর্মাহত জন আব্রাহাম
মধ্যপ্রাচ্যে নিষিদ্ধ ‘দ্য ডিপ্লোম্যাট’, মর্মাহত জন আব্রাহাম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রংপুর অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
রংপুর অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লজ্জার রেকর্ড গড়ল লেস্টার
লজ্জার রেকর্ড গড়ল লেস্টার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কখন আল্লাহর সাহায্য আসবে
কখন আল্লাহর সাহায্য আসবে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গিবত করাও পাপ, শোনাও পাপ
গিবত করাও পাপ, শোনাও পাপ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে
মেহমানের সমাদরে জান্নাত মেলে

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই থানার নাম পরিবর্তন
দুই থানার নাম পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার
দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত
‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক
আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের
ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ
মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

১৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর
বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার
অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি
গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি পতাকা বহন করায় পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা!
ইসরায়েলি পতাকা বহন করায় পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা
ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান
বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি
বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান
রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম
যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এফডিসি পরিদর্শনে গিয়ে পূর্ণাঙ্গ ফিল্ম সিটির আশ্বাস দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
এফডিসি পরিদর্শনে গিয়ে পূর্ণাঙ্গ ফিল্ম সিটির আশ্বাস দিলেন তথ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা
পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা

মাঠে ময়দানে

কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স
কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স

শোবিজ

৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ
৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ

নগর জীবন

বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি
বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্বাধীনতা কনসার্ট’  স্থগিত
‘স্বাধীনতা কনসার্ট’ স্থগিত

শোবিজ

১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর
১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর

শোবিজ

‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের
‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের

শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

শোবিজ

কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ
কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ

মাঠে ময়দানে

শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান
শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান

শোবিজ

নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা
নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ
বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ

মাঠে ময়দানে

অপূর্ব ও নীহার সুসময়
অপূর্ব ও নীহার সুসময়

শোবিজ