শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৩, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ২১:২৯, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনা সুন্দরবনের মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত

মনিরুল ইসলাম মনি, সাতক্ষীরা
অনলাইন ভার্সন
পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভাবনা সুন্দরবনের মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত

বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ-পশ্চিমের জনপদ বিশ্ব ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল সুন্দরবন ঘেঁষা উপজেলা সাতক্ষীরার শ্যামনগর। নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি সুন্দরবনের বঙ্গোপসাগরের তীর ধরে জেগে ওঠা এক সমুদ্র সৈকত মান্দারবাড়িয়া। যার একপাশে পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বনভূমি ‘সুন্দরবন’, অপরপাশে বঙ্গোপসাগরের জলরাশির খেলা। প্রকৃতির নিবিড় ছোঁয়ায় বেড়ে ওঠা ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই বেলাভূমি এখনো যেন অনেকটাই থেকে গেছে অনাবিষ্কৃত।

দুর্গম যোগাযোগব্যবস্থা, অবকাঠামোগত উন্নয়নের ঘাটতি, সরকারি প্রচার-প্রসারের উদ্যোগহীনতা ইত্যাদি নানাবিধ কারণে দীর্ঘদিনেও সেভাবে জনসম্মুখে আসেনি দৃষ্টিনন্দন দীর্ঘ এই সমুদ্র সৈকতটি। মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত একদিকে যেমন হয়ে উঠতে পারে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের সবচেয়ে অবহেলিত উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের ভাগ্যবদলের হাতিয়ার, অন্যদিকে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিতে রাখতে পারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। দেশের পর্যটনশিল্পকে সমৃৃদ্ধ করার সব ধরনের উপকরণ বিদ্যমান অবহেলায়, অব্যবস্থাপনায় পড়ে থাকা অপরূপ সৌন্দর্যের এই লীলাভূমিতে। একই সঙ্গে বনভূমি এবং জলাভূমির সহাবস্থান যেন এই সমুদ্র সৈকতকে দিয়েছে সৌন্দর্যের অনন্য এক উচ্চতা, যা সহজেই যে কোনো পর্যটককে বিমোহিত করতে সক্ষম।

124

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের নীলডুমুর ঘাট থেকে এর দূরত্ব মাত্র ৭০ কিলোমিটার। যাত্রা পথে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক দৃশ্য, আঁকাবাঁকা নদী, চির সবুজ গোলপাতা, কেওড়া, গেঁওয়া, গরান, সুন্দরীসহ বিভিন্ন প্রকারের গাছ, হরিণ, বানর, শূকর, কুমির, রয়েল বেঙ্গল টাইগারসহ নানা প্রজাতির জীবজন্তু আর বিভিন্ন প্রজাতির পাখির কিচিরমিচির সুরেলা ডাক পর্যটকদের দৃষ্টি কাড়ে। সুন্দরবনের গা ছমছমে ভয়ংকর পরিবেশ যে কোনো ভ্রমণপিপাসু মানুষকে দিতে পারে ভ্রমণের সর্বোচ্চ আনন্দ। দেখা যাবে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত। সাগরের দিগন্ত বিস্তৃত জলরাশি এবং জঙ্গলের গাছ-গাছালির সবুজ বেষ্টনী মিলেমিশে তৈরি করেছে যেন এক রূপকথার রাজ্য। যে কোনো প্রকৃতিপ্রেমী ভ্রমণপিপাসু ব্যক্তিই চাইবে হারিয়ে যেতে এমন এক রাজ্যে।

বাংলাদেশের পর্যটনশিল্পের মূল উপাদান এ দেশের প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক সম্পদ। আর এই শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে প্রয়োজন এসব উপাদানগুলোকে সঠিকভাবে কাজে লাগানো। দেশের পর্যটনশিল্পকে আরও সমৃদ্ধশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে মান্দারবাড়িয়া।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে, বিশ্বব্যাপী উপকূলীয় পর্যটন, পর্যটন বাজারের বৃহত্তম অংশ সারা বিশ্বের জিডিপির ৫ শতাংশ এবং মোট কর্মসংস্থানের ৬-৭ শতাংশ। ১৫০টি দেশে এটি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী প্রথম পাঁচটি খাতের মধ্যে একটি, যা মান্দারবাড়িয়ার অপার সম্ভাবনাকে ইঙ্গিত দেয়। যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে মান্দারবাড়িয়াকে একটি পূর্ণাঙ্গ উপকূলীয় পর্যটনকেন্দ্রে রূপ দিয়ে টেকসই পর্যটন সৃষ্টি করতে পারলে, সেটি যেমন কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্র্য দূর করতে সক্ষম হবে, একইভাবে দেশের অর্থনৈতিক খাতেও সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারবে।

235

দেশের অন্যান্য উপকূলীয় পর্যটনকেন্দ্রগুলো থেকে যে পরিমাণ আয় হয়, সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে মান্দারবাড়িয়া থেকেও একই পরিমাণ আয় সম্ভব। এ ছাড়া উপকূল ঘিরে মেরিন ড্রাইভ নির্মাণ এবং পায়রা বন্দরের সঙ্গে সারসরি সংযোগ সড়ক সৃষ্টির মতো পরিকল্পনা দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের যোগাযোগব্যবস্থা অনেক বেশি সহজ করে তুলবে। যা দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির এক নতুন দ্বার উন্মোচন করতে সক্ষম। মান্দারবাড়িয়াকে টেকসই পর্যটনকেন্দ্র সৃষ্টির মাধ্যমে সারা বছর পানিবন্দি থাকা দক্ষিণাঞ্চলীয় উপকূলীয় জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রার মান ঊর্ধ্বগামী করা সম্ভব। প্রচুর কর্মসংস্থানের মাধ্যমে এ অঞ্চলের বেকারত্ব দূরীকরণ করাও সম্ভব হবে। সৈকতভিত্তিক বিনোদন এবং পর্যটন, সমুদ্রের কাছে পর্যটন কার্যক্রম, ইয়টিং, মেরিনাসহ নটিকাল বোটিংয়ের মাধ্যমে একদিকে যেমন মান্দারবাড়িয়ার প্রসার বাড়ানো সম্ভব, তেমনিভাবে অর্থনৈতিক উন্নয়ন দ্রুতগামী হবে। সৃষ্টি হবে ‘কমিউনিটি বেজড ট্যুরিজমের’; যা হবে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়নের এক নতুন সূচনা। সরকারি বিনিয়োগের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থাগুলোকেও বিনিয়োগের সুযোগ প্রদান এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়ন বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।

সাতক্ষীরা পশ্চিম সুন্দরবন রেঞ্জের সহকারী বনকর্মকর্তা মশিউর রহমান জানান, মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত পশ্চিম সুন্দরবন রেঞ্জের মধ্যে অবস্থিত সাগরের কোল ঘেঁষে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের অভয়ারণ্য অঞ্চল। এখানকার বিদ্যমান সমস্যার সমাধান ও সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য রক্ষা করে যদি পরিকল্পিতভাবে উপযুক্ত পর্যটনবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলে মান্দারবাড়িয়া সমুদ্র সৈকত হয়ে উঠবে কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ ও বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম প্রধান উৎস। ফলে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা সম্ভব। এজন্য সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুয়াকাটা, ভ্রমণ গাইড
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুয়াকাটা, ভ্রমণ গাইড
ঈদের ছুটিতে পর্যটকের ঢল কুতুবদিয়ার সমুদ্র সৈকতে
ঈদের ছুটিতে পর্যটকের ঢল কুতুবদিয়ার সমুদ্র সৈকতে
বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে
রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত
বগুড়ায় প্রেম যমুনা ঘাট হতে পারে রাজস্ব আয়ের সম্ভাবনার খাত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
পর্যটক বরণে প্রস্তুত কক্সবাজার, ‘গলাকাটা’ ব্যবসায় সতর্ক প্রশাসন
পর্যটক বরণে প্রস্তুত কক্সবাজার, ‘গলাকাটা’ ব্যবসায় সতর্ক প্রশাসন
পর্যটক বরণে প্রস্তুত সুন্দরবন-ষাটগম্বুজ
পর্যটক বরণে প্রস্তুত সুন্দরবন-ষাটগম্বুজ
ঈদের ছুটিতে পর্যটক টানতে প্রস্তুত ‘সাগরকন্যা’ কুয়াকাটা
ঈদের ছুটিতে পর্যটক টানতে প্রস্তুত ‘সাগরকন্যা’ কুয়াকাটা
ঈদে তাজহাট জমিদার বাড়িতে নামবে দর্শনার্থীর ঢল
ঈদে তাজহাট জমিদার বাড়িতে নামবে দর্শনার্থীর ঢল
দুই দিন বন্ধ থাকবে শালবন বিহার ও ময়নামতি জাদুঘর
দুই দিন বন্ধ থাকবে শালবন বিহার ও ময়নামতি জাদুঘর
নেই পর্যটক, কুয়াকাটায় ফিরেছে প্রকৃতির নিজস্ব রূপ
নেই পর্যটক, কুয়াকাটায় ফিরেছে প্রকৃতির নিজস্ব রূপ
সিকিমে ঢুকতে পর্যটকদের দিতে হবে ‘প্রবেশ ফি’
সিকিমে ঢুকতে পর্যটকদের দিতে হবে ‘প্রবেশ ফি’
কুয়াকাটা সৈকতজুড়ে সাদা ঝিনুক
কুয়াকাটা সৈকতজুড়ে সাদা ঝিনুক
সর্বশেষ খবর
ঈদযাত্রায় নিহত ৩৫২, আহত ৮৩৫
ঈদযাত্রায় নিহত ৩৫২, আহত ৮৩৫

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

খানসামায় ২ মাদকসেবীকে ৩ মাসের কারাদণ্ড
খানসামায় ২ মাদকসেবীকে ৩ মাসের কারাদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে বিএনপির সংহতি র‌্যালি বৃহস্পতিবার
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে বিএনপির সংহতি র‌্যালি বৃহস্পতিবার

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

দোকানপাটে হামলার ঘটনায় ৭২ জন গ্রেফতার : প্রেস সচিব
দোকানপাটে হামলার ঘটনায় ৭২ জন গ্রেফতার : প্রেস সচিব

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে প্রবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি
এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে প্রবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্যারিসে সেন্টার কালচারাল মুসলমান ইডিএফ’র ঈদ পুনর্মিলনী
প্যারিসে সেন্টার কালচারাল মুসলমান ইডিএফ’র ঈদ পুনর্মিলনী

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

ম্যাচ চলাকালীন অসুস্থ হয়ে পড়লেন আম্পায়ার গাজী সোহেল
ম্যাচ চলাকালীন অসুস্থ হয়ে পড়লেন আম্পায়ার গাজী সোহেল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন এই বছরের মধ্যে হতে হবে : দুদু
নির্বাচন এই বছরের মধ্যে হতে হবে : দুদু

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চীনে নার্সিংহোমে অগ্নিকাণ্ড, নিহত ২০
চীনে নার্সিংহোমে অগ্নিকাণ্ড, নিহত ২০

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা বিএনপির উদ্যোগে স্বাধীনতা দিবস ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
কানাডা বিএনপির উদ্যোগে স্বাধীনতা দিবস ও ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে হত্যার পর লাশ গুমের মামলা, অতঃপর গ্রেপ্তার
প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে হত্যার পর লাশ গুমের মামলা, অতঃপর গ্রেপ্তার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘প্রবাসীদের ভোটাধিকারে অ্যাডভাইজরি টিম গঠন আজই’
‘প্রবাসীদের ভোটাধিকারে অ্যাডভাইজরি টিম গঠন আজই’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

তাসকিনের চোট কতটা গুরুতর?
তাসকিনের চোট কতটা গুরুতর?

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক
‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ
কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ হলেন ২ বছর আগে মৃত‌ ব্যক্তি!
অধ্যক্ষ হলেন ২ বছর আগে মৃত‌ ব্যক্তি!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো
বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সাবেক আইজিপি শহীদুল হককে
হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সাবেক আইজিপি শহীদুল হককে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে প্রবেশ নিষেধ: ডিএমপি
এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ গজের মধ্যে প্রবেশ নিষেধ: ডিএমপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীনকে শাস্তি দিতে গিয়ে মার্কিন শেয়ার বাজারে ধস
চীনকে শাস্তি দিতে গিয়ে মার্কিন শেয়ার বাজারে ধস

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঘাড় ব্যথা হলে অবহেলা করা যাবে না
ঘাড় ব্যথা হলে অবহেলা করা যাবে না

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ
শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কুড়িগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা
৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়নগর সীমান্তে বিএসএফের বিরুদ্ধে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
বিজয়নগর সীমান্তে বিএসএফের বিরুদ্ধে যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে আরও ২২ মার্কিন হামলা
ইয়েমেনে আরও ২২ মার্কিন হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিপক্ষে ৫৩ শতাংশ মার্কিনি
ইসরায়েলের বিপক্ষে ৫৩ শতাংশ মার্কিনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই থানার নাম পরিবর্তন
দুই থানার নাম পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার
দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত
‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক
আদালতের নির্দেশের পরও গ্রাহকের টাকা দিচ্ছে না প্রাইম ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের
ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ
মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

১৪ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার
অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ
শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর
বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি
গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি পতাকা বহন করায় পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা!
ইসরায়েলি পতাকা বহন করায় পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা
ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান
বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান
রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি
বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম
যুক্তরাজ্যে প্রথমবার প্রতিস্থাপন করা জরায়ুতে শিশুর জন্ম

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ
ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা
পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা

মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স
কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স

শোবিজ

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ

৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ
৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ

নগর জীবন

বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি
বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর
১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর

শোবিজ

‘স্বাধীনতা কনসার্ট’  স্থগিত
‘স্বাধীনতা কনসার্ট’ স্থগিত

শোবিজ

‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের
‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের

শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

শোবিজ

কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ
কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ

মাঠে ময়দানে

শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান
শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান

শোবিজ

নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা
নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপূর্ব ও নীহার সুসময়
অপূর্ব ও নীহার সুসময়

শোবিজ

বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ
বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ

মাঠে ময়দানে