শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৯, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫

ড. ইউনূসের দৃষ্টান্ত

পরবর্তী সরকারপ্রধানরা যা শিখতে পারেন

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
পরবর্তী সরকারপ্রধানরা যা শিখতে পারেন

বাংলাদেশে রাষ্ট্র পরিচালনার ধরন ব্যক্তিকেন্দ্রিক। সরকারে যারাই থাক, এক ব্যক্তির হাতেই ক্ষমতা কুক্ষিগত থাকে। গত ৫৩ বছর যারা সরকারপ্রধান হয়েছেন, তারা অপরিসীম এবং অপূরণীয় ক্ষমতা উপভোগ করেছেন। তারা যা বলেছেন, সেটাই আইন। তারা যা ইচ্ছা করেছেন সেভাবেই দেশ পরিচালিত হয়েছে। ভুল-শুদ্ধ যা-ই হোক না কেন, তাদের কথাই শেষ কথা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। মন্ত্রী, সচিবসহ      সরকারের সবাই সরকারপ্রধানের দিকে তাকিয়ে থাকতেন যে কোনো সিদ্ধান্তের জন্য। প্রতিদিন সরকারপ্রধানের ব্যস্ততা থাকত চোখে পড়ার মতো। বেশি দূরে যেতে চাই না। গত ১৫ বছর বাংলাদেশের সব ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত ছিল প্রধানমন্ত্রীর কাছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর হাতে যে ক্ষমতা ছিল, সেই ক্ষমতা রাজতন্ত্রে রাজার হাতেও ছিল না। বাংলাদেশ ছিল আসলে সাংবিধানিকভাবে প্রধানমন্ত্রী শাসিত একনায়কতান্ত্রিক সরকার। যদিও বলা হয়েছিল যে, আমাদের সংবিধান প্রধানমন্ত্রীকে এমন ক্ষমতা দিয়েছে যে, এই ক্ষমতা প্রয়োগ করলে প্রধানমন্ত্রী হয়ে ওঠেন সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। তিনি ছাড়া আর কারও কোনো বাস্তবে তেমন ক্ষমতা নেই। ড. আকবর আলী খান তার লেখায় উল্লেখ করেছিলেন যে, প্রধানমন্ত্রীকে দেশ শাসনে একক কর্তৃত্ব দিয়ে মূলত সংবিধানেই গণতন্ত্রকে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু সংবিধানে যাই থাকুক না কেন, একজন ব্যক্তির যদি সম্মিলিতভাবে কাজ করার আকাক্সক্ষা থাকে, তিনি যদি সবার মতামতের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করতে চান, তিনি যদি দায়িত্ব বণ্টন করে সব দায়িত্বকে সমন্বিত করতে চান তাহলে সংবিধান বাধা নয়। গত সাত মাসে আমরা তার প্রমাণ পেলাম। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাত মাসে দেখিয়ে দিচ্ছেন যে, কীভাবে সরকারপ্রধানকে দায়িত্ব পালন করতে হয়। কীভাবে সম্মিলিতভাবে টিমওয়ার্কের মাধ্যমে সরকার পরিচালনা করা যায়। বাংলাদেশের দীর্ঘদিন ধরে যে সংস্কৃতি চালু, তা হলো সরকারপ্রধান সারাক্ষণ টেলিভিশনের পর্দায় থাকবেন। তিনি একাধিক অনুষ্ঠান করবেন। তার কর্মব্যস্ততা দেখানোই হলো সবগুলো সরকারি, বেসরকারি টেলিভিশনের প্রধান লক্ষ্য। একদিন তিনি দৃশ্যপটের আড়ালে থাকলেই হুলুস্থল হয়ে যেত। কিন্তু আমরা যদি গত সাত মাসে দেখি যে, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতি কম। তিনি যখন উপস্থিত হন তখন যৌক্তিকভাবে উপস্থিত হন। তার উপস্থিতি হয় নীতি-নির্ধারণী এবং গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণে তার কথা মানুষ শোনে। তিনি অযাচিতভাবে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ছোট-বড় নানারকম কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে একই রকম বক্তৃতা চর্বিতচর্বণ করেন না। যার ফলে তার প্রতিটি কথার মধ্যে এক ধরনের চিন্তা-দর্শন থাকে। মানুষ সেই কথাগুলোকে গভীর মনোযোগ দিয়ে শোনে এবং ধারণ করার চেষ্টা করে। আমরা অতীতে দেখেছি যে, তামিম ইকবালের অবসর গ্রহণ থেকে শুরু করে সাবিনাদের বেতন না পাওয়া কিংবা চুড়িহাট্টায় আগুন লাগার পর দুস্থদের কী হবে সবকিছুই যেন প্রধানমন্ত্রীকে করতে হয়। এসব ছোটখাটো বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য আসে। প্রধানমন্ত্রী ছাড়া যেন কিছুই হয় না। একজন পিয়নের বদলি থেকে শুরু করে একটি শবদেহ দাফনের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর দিকে সবাই তাকিয়ে থাকে। মন্ত্রীরা কোনো কাজ করেন না। তারা প্রধানমন্ত্রী কী ভাবছেন, প্রধানমন্ত্রী কী নির্দেশনা দিচ্ছেন, সেই সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় থাকেন। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে দেখা যেত, ফাইল পড়ে আছে। কারণ হলো এ ব্যাপারে মন্ত্রীরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলবেন। তার পর দেখা যাবে। ছোটখাটো সব বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ছিল দৃষ্টিকটু পর্যায়ে। শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী একজন মানুষ। ১৮ কোটি মানুষের একটা দেশ এককভাবে তার পরিচালনা করা অসম্ভব ব্যাপার। সব বিষয়ে মনোযোগ দিতে গিয়ে আসল কাজটিই ঠিকঠাকমতো হতো না। এই প্রথা ভেঙে দিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দেখা যাচ্ছে কোনো বিষয়েই তিনি হস্তক্ষেপ করেন না। গত সাত মাসে একটি তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, প্রত্যেকটা মন্ত্রণালয় স্বাধীন এবং সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। এই সরকারের অনেক ব্যর্থতা আছে, অনেক ভুল-ত্রুটি আছে এ কথা সত্যি। কিন্তু কোনো উপদেষ্টা কোনো সিদ্ধান্তের জন্য প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে থাকছেন না বা প্রধান উপদেষ্টার মতামতের জন্য তারা অপেক্ষা করছেন না। ধরা যাক, বাংলাদেশের নারী ফুটবল দলের কথা, সেখানে যে নাটক হলো অতীত যদি এমনটি হতো তাহলে নির্ঘাত এনিয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দেখা যেত। হয়তো নারী ফুটবলাররা প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত পৌঁছে যেতেন। কিন্তু বিষয়টা বাফুফের। এ কারণে প্রধান উপদেষ্টা তো নয়ই, ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ও এনিয়ে কোনোরকম হস্তক্ষেপ করেনি। সব বিষয়ে যে সরকারপ্রধানকে কথা বলতে হয় না, এটা প্রধান উপদেষ্টা শেখালেন।

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে জনমনে উদ্বেগ বাড়ছে। এনিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা প্রতিদিনই সংবাদ সম্মেলন করছেন। পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার অবস্থান ব্যাখ্যা করছেন তার প্রেস সচিব। শুধু আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নয়, যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টার অবস্থান এবং মনোভাব প্রকাশ করছেন তার প্রেস সচিব। এটি আসলে গণতান্ত্রিক রীতি এবং শিষ্টাচার। প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে এটি চালু করলেন। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ভুল-শুদ্ধ যেভাবে করুক, নিজ উদ্যোগে কাজ করে যাচ্ছেন। সব মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টারাও তাদের মতো করে কাজ করছেন। এর ফলে রাষ্ট্র পরিচালনায় সবচেয়ে ইতিবাচক যে অর্জনটি হয়েছে তা হলো প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয় স্বকীয়, স্বাধীন ও সৃজনশীলতার সুযোগ পাচ্ছে। এর ফলে তাদের একটা স্বতঃস্ফূর্ততা তৈরি হয়েছে। প্রশাসনে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা থেকে সচিব পর্যন্ত তারা যে কোনো সিদ্ধান্ত নিয়ে আলাপ-আলোচনা করতে পারছেন এবং শেষ পর্যন্ত একটি সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন। সম্প্রতি বেশ কয়েকজন নতুন সচিব নিয়োগ করা হয়েছে। অতীতে আমরা দেখেছি যে, এসব নিয়োগ হতো পুরোপুরিভাবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে। আরও নির্দিষ্ট করে বললে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ক্ষমতাবান আমলারা তাদের খেয়াল-খুশি মতো বন্ধুবান্ধব, কাছের লোকজনকে যোগ্যতা থাকুক না থাকুক সচিব বানিয়ে দিতেন। কিন্তু এবার ড. ইউনূসের নেতৃত্বে এই সরকার সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রক্রিয়া অনুসরণ করছে। এ ব্যাপারে একটি বোর্ড গঠিত হয়েছে। বোর্ড বিভিন্ন ব্যক্তিদের সচিব পদে আসার আসার যোগ্যতা রয়েছে এমন ব্যক্তিদের ব্যাপারে পর্যালোচনা করছেন এবং সবকিছু বলে দেখে-শুনে তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। প্রশাসনের এই বিকেন্দ্রিককরণ এবং প্রত্যেকটা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়ার যে সুযোগ এটি অতীতে আমরা কখনো দেখিনি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এটি করছেন এবং এর ফলে কাজে স্বচ্ছতা এসেছে। প্রধান উপদেষ্টা পুরো রাষ্ট্র এবং দেশ নিয়ে ভাবনার সময় পাচ্ছেন। নীতিনির্ধারণী বিষয়ে তিনি মনোযোগ দিতে পারছেন। এর ফলে বাংলাদেশ নীরবে কিছু তাৎপর্যপূর্ণ অর্জন করছে। প্রধানমন্ত্রী যদি পিয়ন, দারোয়ান নিয়োগ, ক্রিকেট আর ফুটবলের দলে থাকা না থাকা ইত্যাদি ছোটখাটো বিষয় নিয়ে ব্যস্ত থাকেন, তাহলে তিনি দেশের গুরুত্বপূর্ণ নীতি-নির্ধারণের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবেন কীভাবে? আরেকটি বিষয় লক্ষণীয় যে, প্রধান উপদেষ্টা সবসময় বিভিন্ন উপদেষ্টাদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করছেন। এই বৈঠকগুলোর মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হচ্ছে। অতীতে আমরা দেখেছি যে, মন্ত্রীরাও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন না। তাদের দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হতো। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় বা বাসভবনের পিয়ন, চাকরদের ধরতে হতো। এখন পরিস্থিতিটা সম্পূর্ণ ভিন্ন। যে কোনো উপদেষ্টা সরাসরি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলতে পারেন। প্রধান উপদেষ্টার কাছে তারা যেতে পারেন এবং যে কোনো সংকট নিয়ে তারা আলোচনা করতে পারেন। অর্থাৎ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র যেভাবে চলতে পারে সেভাবে চলার একটি রূপকল্প গত সাত মাসে উপস্থাপন করেছেন ড. ইউনূস।

সরকার কোনো ব্যক্তির নয়। সরকার হলো একটি সমষ্টি গ্রুপ, যেটি ড. ইউনূস প্রায়ই বলেন যে, এটি হলো খেলার টিমের মতো। এখানে সবাই যদি সমানভাবে পারফরমেন্স না করে তাহলে যেমন একটা দল ভালো করতে পারে না, ঠিক তেমনিভাবে সরকারের সবাই যদি সম্মিলিতভাবে যার যার দায়িত্ব সে পালন না করে তাহলে সরকারও কার্যকর হয় না। আর সেই সুব্যবস্থাপনার একটি প্রয়োগ আমরা গত সাত মাসে দেখছি। একটি টিমওয়ার্কের মাধ্যমে কাজগুলো হচ্ছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এই সরকার একটি অন্তর্বর্তী সরকার। কাজেই আগামীতে যারা রাষ্ট্রক্ষমতায় আসবেন, সরকার গঠন করবেন তারা এই সমন্বিতভাবে দেশ পরিচালনার শিক্ষাটা নিতে পারেন। এককভাবে সব ক্ষমতা প্রয়োগ করতে চাইলে কেউ কোনো কাজ করে না। সবাই প্রধানমন্ত্রীর দিকে তাকিয়ে থাকে এবং রাষ্ট্র ভুল পথে পরিচালিত হয়। ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেখালেন সম্মিলিত শক্তিতে রাষ্ট্র পরিচালনা করা যায়। আইন বা সংবিধান সেখানে বাধা না। নিজের ইচ্ছাটাই যথেষ্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
লুটপাটকারীদের শনাক্ত করতে বলল হেফাজত
লুটপাটকারীদের শনাক্ত করতে বলল হেফাজত
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানোই লক্ষ্য
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানোই লক্ষ্য
বিশেষ সুবিধা নিলেও সুবিধা দেয়নি যুক্তরাষ্ট্র
বিশেষ সুবিধা নিলেও সুবিধা দেয়নি যুক্তরাষ্ট্র
ভাঙচুর লুটপাটে গ্রেপ্তার অর্ধশতাধিক
ভাঙচুর লুটপাটে গ্রেপ্তার অর্ধশতাধিক
সরকার দীর্ঘায়িত হলে বিতর্ক বাড়বে
সরকার দীর্ঘায়িত হলে বিতর্ক বাড়বে
গণহত্যার বিচারে সক্ষম দেশের আদালত
গণহত্যার বিচারে সক্ষম দেশের আদালত
পয়লা বৈশাখে নিরাপত্তাঝুঁকি নেই
পয়লা বৈশাখে নিরাপত্তাঝুঁকি নেই
হাসিনাকে নিয়ে চূড়ান্ত কিছু হয়নি
হাসিনাকে নিয়ে চূড়ান্ত কিছু হয়নি
নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করছি
নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করছি
বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি
বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে মানববন্ধন
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যশোরে বাসের ধাক্কায় মাদ্রাসা ছাত্রী নিহত
যশোরে বাসের ধাক্কায় মাদ্রাসা ছাত্রী নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক এমপি ও মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
কক্সবাজারের সাবেক এমপি ও মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন ড. ইউনূস
ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন ড. ইউনূস

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আজ কি রাত ২.০’? তামান্নার নতুন গানের শুটিং ফাঁস
‘আজ কি রাত ২.০’? তামান্নার নতুন গানের শুটিং ফাঁস

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

পাথরঘাটায় মারধর করে অটোচালকের দাড়ি ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ
পাথরঘাটায় মারধর করে অটোচালকের দাড়ি ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেস আইডি, কিউআর কোডসহ নতুন আধার অ্যাপ চালু করল ভারত
ফেস আইডি, কিউআর কোডসহ নতুন আধার অ্যাপ চালু করল ভারত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার প্রতিবাদে সড়কে ব্যবসায়ীরা
সিলেটে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার প্রতিবাদে সড়কে ব্যবসায়ীরা

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকায় ঘুরতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকায় ঘুরতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরকে টার্গেট করেই আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইসি আনোয়ারুল
ডিসেম্বরকে টার্গেট করেই আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি স্থাপনা থেকে শেখ হাসিনা ও শেখ রাসেলের নাম বাদ দিল চসিক
দুটি স্থাপনা থেকে শেখ হাসিনা ও শেখ রাসেলের নাম বাদ দিল চসিক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজায় সাংবাদিকসহ গণহত্যা বন্ধের দাবিতে রংপুরে গণমাধ্যম কর্মীদের মানববন্ধন
গাজায় সাংবাদিকসহ গণহত্যা বন্ধের দাবিতে রংপুরে গণমাধ্যম কর্মীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টা পদক্ষেপ, মার্কিন পণ্যে ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ চীনের
পাল্টা পদক্ষেপ, মার্কিন পণ্যে ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনে ইসরাইলের হামলার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের মানববন্ধন
ফিলিস্তিনে ইসরাইলের হামলার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় ১২ বছরের শিশুকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত পলাতক
নেত্রকোনায় ১২ বছরের শিশুকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দু-এক বছরের মধ্যে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে: বিডা চেয়ারম্যান
দু-এক বছরের মধ্যে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে: বিডা চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইনজীবীদের বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভেতর দিয়ে নেপাল-ভুটানে রফতানি করতে পারবে বাংলাদেশ: রণধীর জয়সওয়াল
ভারতের ভেতর দিয়ে নেপাল-ভুটানে রফতানি করতে পারবে বাংলাদেশ: রণধীর জয়সওয়াল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৯
মাগুরায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বুথের নিরাপত্তা কর্মীকে হত্যায় বৃদ্ধের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে বুথের নিরাপত্তা কর্মীকে হত্যায় বৃদ্ধের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাম চরণের পরিবারে সদস্য ৪৪, তবুও যে কারণে নেই ধন-সম্পত্তি নিয়ে বিতর্ক!
রাম চরণের পরিবারে সদস্য ৪৪, তবুও যে কারণে নেই ধন-সম্পত্তি নিয়ে বিতর্ক!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়ালটন পেল ‘ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’
ওয়ালটন পেল ‘ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বড় ঘোষণা, যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় দেবে ইন্দোনেশিয়া
বড় ঘোষণা, যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় দেবে ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে শপিং ব্যাগে মিলল চার হাজার পিস ইয়াবা
সিলেটে শপিং ব্যাগে মিলল চার হাজার পিস ইয়াবা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক ১৬ এপ্রিল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক ১৬ এপ্রিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ পরিদর্শক হত্যা : আরাভ খানসহ ৮ আসামির বিরুদ্ধে রায় ফের পেছাল
পুলিশ পরিদর্শক হত্যা : আরাভ খানসহ ৮ আসামির বিরুদ্ধে রায় ফের পেছাল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিরিরবন্দরে ট্রাক্টর চাপায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু
চিরিরবন্দরে ট্রাক্টর চাপায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতিকে হত্যা করে দাঁত-নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা
হাতিকে হত্যা করে দাঁত-নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে শ্রমিক বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ
রূপগঞ্জে শ্রমিক বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ
শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত
‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

২২ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক
‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার
অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা
আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি
গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ভেতর দিয়ে নেপাল-ভুটানে রফতানি করতে পারবে বাংলাদেশ: রণধীর জয়সওয়াল
ভারতের ভেতর দিয়ে নেপাল-ভুটানে রফতানি করতে পারবে বাংলাদেশ: রণধীর জয়সওয়াল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা
কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ
ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো
বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান
রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ
কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮
নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা
৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে বৈশাখী র‍্যালিতে গাইবেন ২০০ শিল্পী: ফারুকী
ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে বৈশাখী র‍্যালিতে গাইবেন ২০০ শিল্পী: ফারুকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট
নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ এপ্রিল)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ
ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা
পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা

মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি
বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ
৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ

নগর জীবন

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ

কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স
কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স

শোবিজ

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর
১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর

শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

শোবিজ

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান
শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান

শোবিজ

‘স্বাধীনতা কনসার্ট’  স্থগিত
‘স্বাধীনতা কনসার্ট’ স্থগিত

শোবিজ

‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের
‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের

শোবিজ

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা
নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ
কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ

মাঠে ময়দানে

অপূর্ব ও নীহার সুসময়
অপূর্ব ও নীহার সুসময়

শোবিজ

বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ
বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ

মাঠে ময়দানে