শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৫, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সরেজমিন

ক্ষোভ ঘৃণার সাক্ষী গণভবন

মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষোভ ঘৃণার সাক্ষী গণভবন

সেই গণভবন এখন একটি পরিত্যক্ত বাড়ি। ৫ আগস্টের আগে এ বাড়িতে কড়া পাহারায় সপরিবার থাকতেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে সেখানে ঢুকে পড়ে লাখো মানুষ। ক্রোধে, ক্ষোভে ব্যাপক ভাঙচুর, লুটপাট চলে। পরিত্যক্ত সেই বাড়িটি এখন শেখ হাসিনার ওপর মানুষের ক্ষোভ আর ঘৃণার অন্যতম সাক্ষী হিসেবে আছে। বাড়িটির পাহারায় এখন আনসার সদস্যরা। নিয়ন্ত্রণে আছে জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষ। গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় জাদুঘরের অনুমতি নিয়ে গণভবনে প্রবেশ করে ঘুরে দেখার সুযোগ হয় এই প্রতিবেদকের।

জাতীয় সংসদ ভবনের উত্তর-পশ্চিমে ২ নম্বর গেট দিয়ে ঢুকে হাতের ডানেই লাল দোতলা বাড়িটিতেই ছিল শেখ হাসিনার আবাস। এ ভবনের দক্ষিণে বিশাল মাঠ, সেখানে শিশুদের দু-একটি খেলনা রাইড। মাঠের সবখানে লম্বা ঘাস।

পূর্বে পুকুর এবং উত্তরে ফাঁকা স্থান ছেড়ে কিছুটা দূরে জিআই তারের জালে ঘেরা টেনিস কোর্ট। সঙ্গে লাগানো পানির পাম্প ও গরুর খামার। এ ছাড়া কর্মচারীদের থাকার কয়েকটি ঘর। আর পশ্চিমে মিরপুর সড়ক পর্যন্ত প্রায় বিস্তীর্ণ চাষের জমি। যেখানে ধান, গম, ভুট্টা ও সবজিসহ নানা দেশি ফলের চাষ। মিরপুর সড়কসংলগ্ন সার্বক্ষণিক বন্ধ থাকা ১ নম্বর গেটের পাশে এবং ২ নম্বর গেটের পাশেও দেখা গেছে কৃষি চাষাবাদের কিছু উপকরণ। কয়েকটি ঘাস-কাটার মেশিন। চারদিকে নানা গাছ-গাছালিতে ভরা। ১ নম্বর গেটের পাশে বিদ্যুতের সাবস্টেশন ও জেনারেটর মেশিন। ভিতরের দিকে যেতে রাস্তার পাশে অন্তত ৭টি বিধ্বস্ত গাড়ি। বিভিন্ন জায়গায় ভাঙা সীমানাপ্রাচীর।

এখানে কথা হয় আনসার সদস্য মশিউর রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, আমরা আসছি অল্প কয়েক দিন হলো। কোথায় কী আছে কিছু বলতে পারি না।

মূল ভবনের পূর্বের দরজার পাশে রাখা আছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিহত গোলাম নাফিজের দেহ বহনকারী রিকশাটি। সেই রিকশাটি হৃদয় স্পর্শ করেছে সবারই। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই ছবি দেখে চোখের কোণে জল আসেনি এমন মানুষ হয়তো কমই আছে। রিকশাটিকে স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে গণভবনের জুলাই-গণ অভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘরে রাখার কথা জানানো হয়েছে।

শেখ হাসিনার সরকারি এ আবাসে দুই ডজনের বেশি কক্ষ আছে। নিচতলায় ছয়টি বেডরুম। দুটি বিশাল হলরুম। সেখানে সংবাদ সম্মেলন ও বৈঠক করতেন। তিনটি ড্রয়িং ও লিভিং রুম। এর সিলিংয়ে এখনো ঝুলছে ভাঙা ঝাড়বাতির অংশবিশেষ। দোতলায় সাতটি বেডরুম। ভবনের মূল নকশার বাইরে গিয়ে কাচে ঘেরা লিফট স্থাপন করা হয়েছে। দোতলার বেডরুমগুলোকে কলাপসিবল গেট দিয়ে সুরক্ষিত রাখা ছিল। মাঝে রাজকীয় সিঁড়ি। পশ্চিম এবং পূর্বেও সিঁড়ি। অন্ধকারাচ্ছন্ন বিশাল ঘরগুলোর কাচভাঙা জানালার ফাঁক দিয়ে দিনে সূর্যের আলো ঢোকে।

দোতলার পূর্বে বড় একটি ড্রয়িং রুম। এ ড্রয়িং রুমে দাঁড়িয়ে বিশাল পুকুরটি দেখা যায়। এ পুকুরে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী মাছ ধরতেন।

তবে তার বিরুদ্ধে সীমাহীন দুর্নীতি আর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় কয়েক সহস্রাধিক মানুষকে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আনা হয়েছে। সেসব অভিযোগ বিচারাধীন।

পূর্বদিকের দরজা দিয়ে মূল ভবনের ভিতরে ঢুকতেই ধুলায় ঢেকে থাকা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে অসংখ্য কাগজ, কাচ, সিরামিক, কাঠের টুকরা এবং ভাঙা আসবাবপত্র পড়ে থাকতে দেখা যায়। মেঝের কোথাও কোথাও কুকুরছানার মল। আবার ঘরের কোথাও কোথাও মাকড়সার জাল। প্রতিটি দেয়ালে স্বৈরাচার ও আওয়ামী লীগবিরোধী নানা স্লোগান লেখা। শেখ হাসিনার বেডরুমের বাইরে বারান্দায় বেশ কিছু কাগজের মধ্যে একটি চোখে পড়ল। পড়ে থাকা কাগজগুলোর কয়েকটি পাতায় বিডিআর বিদ্রোহের নেপথ্য, কারা কারা সংশ্লিষ্ট এবং ঘটনা তদন্তে কী কী পাওয়া যায়নি তা উল্লেখ করা। করিডর পেরিয়ে দক্ষিণ দিকে একটি কক্ষে পাওয়া গেল আরেকটি কাগজ। সেখানে পত্রিকার কাটিং থেকে বিভিন্ন হামলায় আহত-নিহত আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের তালিকা করা। এ ছাড়া ২০১১ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর ধানমন্ডিতে সাবেক সচিবদের নিয়ে করা বৈঠকের সারসংক্ষেপও পাওয়া গেছে। সেখানে অবসরপ্রাপ্ত সচিবরা তৎকালীন সরকারকে নানা পরামর্শ দিয়েছিলেন তাও লিপিবদ্ধ করা। সরকারি নানা সংস্থায় নিয়োগ দিতে কয়েকজনের জীবনবৃত্তান্তও দেখা গেল।

ধ্বংসস্তূপের নিচে পাওয়া আরেকটি কাগজে ছয়জনের একটি তালিকা রয়েছে, যাদের অর্থদাতা ও উসকানিদাতা হিসেবে শেখ হাসিনার কাছে উপস্থাপন করা হয়েছে।

দক্ষিণ লাইনে মাঝে একটি কক্ষের ভিতরে গিয়ে মনে হলো এটিতে হয়তো থাকতেন শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। মেঝেতে এক কোণে মা, খালা এবং বোনের সঙ্গে থাকা জয়ের একটি ছবি পাওয়া গেল। পাশে বিটিসিএলের নানা প্রকল্পের একটি তালিকা এবং কাজের অগ্রগতির পরিমাণ লেখা একটি কাগজ ছিল। সেখানে বাংলাদেশ ক্যাবল শিল্প স্থাপনের একটি পরিকল্পনা প্রতিবেদনও ছিল। পাশের আরেকটি কক্ষের বারান্দায় পাওয়া গেল রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিকের ভিজিটিং কার্ড এবং পোষা প্রাণীর ভাঙা খাঁচা। এ ছাড়া বিভিন্ন ইংরেজি পত্রিকা, ২০২৪ নির্বাচনে মনোনয়নপ্রাপ্তদের নামের তালিকা, বিভিন্ন অনুষ্ঠানের লিখিত বক্তৃতা এবং বাজেটের কাগজপত্রও দেখা গেছে। 

এ গণভবনে গত বছরের ৫ আগস্ট ব্যাপক লুটপাট হয়। নগদ অর্থ, আসবাব, ফ্রিজ থেকে শুরু করে শাড়ি, গয়না, দামি খাবার সবকিছু লুটপাট করা হয়। যদিও পরবর্তী সময়ে অনেকে লুটের জিনিস ফেরত দিয়ে গেছেন। তবে এখনো অনেক কিছু ধ্বংসস্তূপ আর ধুলার মধ্যে পড়ে আছে। প্রতিটি কক্ষ ঘুরে চোখে পড়ে অসংখ্য গ্রাফিতি। এর মধ্যে একটা আমার বাপের দেশ, জয় গণতন্ত্র-২০২৪, আমার তন্ত্র তোমার তন্ত্র গণতন্ত্র, ফেনীতে ছাত্র হত্যার বিচার করব ইত্যাদি।

ভবনের নিচতলায় বলরুম থেকে বেরিয়ে পশ্চিমে বিভিন্ন আসবাবপত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রাখার চিত্র দেখা গেল। তখন সেখানে এগুলোর তালিকা ও ছবি তুলে রাখছিলেন জাতীয় জাদুঘরের কর্মচারীরা। সেখানে দামি দামি ফ্রিজ, এসি, সোফা, স্ক্যানার মেশিন, আর্চওয়ে এবং পাওয়ার টিলার রাখা।

ভবনের মূল প্রবেশপথ দিয়ে বের হওয়ার সময় চোখে পড়ে একটি গ্রাফিতি। সাদা দেয়ালে লাল কালিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে শেখ হাসিনাকে ইঙ্গিত করে একটি বার্তা লেখা। আরেক পাশে লেখা হাসু আপা পালাইছে। পশ্চিমের প্রবেশপথে ছাত্রলীগকে ইঙ্গিত করে একটি বার্তা লেখা। বাইরে দেয়ালে লেখা- যেই আসবি চুরি করবি না। বিপরীতে পড়ে রয়েছে একটি ডেন্টাল চেয়ার, একটি ম্যাসাজ চেয়ার আরেকটি ট্রেডমিল।

তবে শেখ হাসিনার দেশ ছাড়ার পর গণভবনকে জাদুঘরে রূপান্তরের কাজ চলছে বলে জানিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার। জানা গেছে, বাংলাদেশে যত সরকার কিংবা রাষ্ট্রপ্রধান ছিলেন তাঁদের মধ্যে শুধু শেখ হাসিনাই গণভবনে বসবাস করেছেন। এ ছাড়া অন্য কোনো সরকার কিংবা রাষ্ট্রপ্রধান সেখানে বসবাস করেননি। যদিও নানাবিধ রাষ্ট্রীয় কাজে গণভবন ব্যবহৃত হয়েছে। শেখ হাসিনা যখন ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালের মাঝামাঝি পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন তখন তিনি ১ টাকার বিনিময়ে গণভবন বরাদ্দ নিয়ে সেখানে বসবাস করতে শুরু করেন। প্রধানমন্ত্রিত্ব ছাড়ার পরও তিনি সেখানে বাস করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তীব্র রাজনৈতিক বিতর্কের মুখে শেখ হাসিনা ২০০১ সালে গণভবন ছাড়তে বাধ্য হন।

এই বিভাগের আরও খবর
গণহত্যায় নিন্দা বাংলাদেশের
গণহত্যায় নিন্দা বাংলাদেশের
সংস্কারে জনমত নেবে কমিশন
সংস্কারে জনমত নেবে কমিশন
দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা
দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা
দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা
দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা
সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের
সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের
দেশে দেশে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ
দেশে দেশে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ
লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার
লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার
গভীর উৎকণ্ঠায় ব্যবসায়ীরা
গভীর উৎকণ্ঠায় ব্যবসায়ীরা
মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!
মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!
আইএমএফ চায় বাজেটের কাঠামোগত সংস্কার
আইএমএফ চায় বাজেটের কাঠামোগত সংস্কার
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক
পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান
পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান
সর্বশেষ খবর
হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ
হজযাত্রীদের টিকাদান কেন্দ্রের তালিকা প্রকাশ

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়া গমনকাল নারী-শিশুসহ ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার
মালয়েশিয়া গমনকাল নারী-শিশুসহ ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
জনবল সংকটে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে ফুলবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস
সৌদি আরবে গড় আয়ু বেড়েছে ৪ বছর ৮ মাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
কিশোরের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার, আসামির বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার
গোপালগঞ্জে ৪৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ হচ্ছে ৬৭ ফ্লাড সেল্টার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন
ঝালকাঠিতে স্কাউট দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন
নাচ-গানে সাঁওতালদের ‘বাহা পরব’ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন
ফিলিস্তিনের জনগণের প্রতি সংহতি জানিয়ে জাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত
মালয়েশিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ময়মনসিংহে বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি
অবৈধ ট্রাক টার্মিনালের দুইতলা ভবন গুড়িয়ে দিলেন ডিসি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
যশোরে বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে শিশু চুরির দায়ে নারীর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড
বরিশালে শিশু চুরির দায়ে নারীর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা কোনো গণহত্যাকে প্রশ্রয় ও সমর্থন দেব না : টুকু
আমরা কোনো গণহত্যাকে প্রশ্রয় ও সমর্থন দেব না : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চোরাই পথে ভারতে যাওয়ার সময় নারীসহ ৪ জন আটক
চোরাই পথে ভারতে যাওয়ার সময় নারীসহ ৪ জন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিপণে ছাড়া পেল টেকনাফে অপহৃত দুইজন
মুক্তিপণে ছাড়া পেল টেকনাফে অপহৃত দুইজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে নববর্ষ ও কারুশিল্প মেলা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা
সোনারগাঁয়ে নববর্ষ ও কারুশিল্প মেলা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে পুকুর থেকে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে পুকুর থেকে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
নেত্রকোনায় হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক সমস্যা সমাধানে আমরা আশাবাদী : অর্থ উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক সমস্যা সমাধানে আমরা আশাবাদী : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দেশের ১৩৫ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ
দেশের ১৩৫ কলেজে নতুন অধ্যক্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএমও কাউন্সিলের সদস্য পদে বাংলাদেশের প্রার্থিতা ঘোষণা
আইএমও কাউন্সিলের সদস্য পদে বাংলাদেশের প্রার্থিতা ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি
বিধিবহির্ভূতভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করলেই ব্যবস্থা, শ্রমসচিবের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর
বাংলাদেশ থেকে আম-আলু-লিচু নিতে চায় সিঙ্গাপুর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিনে রেমিট্যান্স এল ১৪৬৪ কোটি টাকা
পাঁচ দিনে রেমিট্যান্স এল ১৪৬৪ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার
উত্তরা থেকে ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যা জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে গাজা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন
সন্তানকে ব্যবহার করে ‘ভিউ ব্যবসা’, ‘ক্রিম আপা’র ব্যাখ্যা চাইল প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই থানার নাম পরিবর্তন
দুই থানার নাম পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট
ইসরায়েলকে এআই সহায়তা দেয়ায় তোপের মুখে মাইক্রোসফট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
ডিএনএ পরীক্ষায় আছিয়াকে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪
সিলেটে লুটের জুতা বিক্রির বিজ্ঞাপন: আটক ১৪

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের সঙ্গে সরাসরি পারমাণবিক আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা
শুল্ক ছাড়ে আলোচনায় আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নতুন ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় আসছেন ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার
দেশব্যাপী সরকারি ফার্মেসি চালু করছে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ
আন্তর্জাতিক সম্মেলন করবে ফ্রান্স-সৌদি: ম্যাক্রোঁ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের
ভুলের পর ভুল করছে আমেরিকা, ফের পাল্টা হুঁশিয়ারি চীনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল
গাজায় গমের একটা দানাও ঢুকবে না: ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০
ফরিদপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত, আহত ৩০

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?
কেন মান্নাত ছেড়ে সপরিবারে ভাড়া বাসায় উঠলেন শাহরুখ?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ পরোক্ষভাবে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিয়েছিল: সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন হবে কিনা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ১০ এপ্রিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা
ভালুকের শরীরে পচন, সিলগালা ময়মনসিংহের মিনি চিড়িয়াখানা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ
মার্কিন পণ্যে পাল্টা শুল্ক চাপাতে গিয়েও পিছু হটল ইইউ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ৪৯ জনকে গ্রেফতার : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা
বাংলাদেশে বিপুল বিনিয়োগে প্রস্তুত দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা
ইয়েমেনে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রের ৩০ হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান
বাংলাদেশের পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি: পল ক্রুগম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রহের কথা জানালেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
নারায়ণগঞ্জে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শনে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা
ফাঁদে ধরা পড়ছে রিকশা

নগর জীবন

বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান
বাজার নেবে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আলুর দামে ধস
রাজশাহীতে আলুর দামে ধস

নগর জীবন

ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ট্রাম্পকে চিঠি, তিন মাস সময় চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ
বিটিসিএলের ফাইভজি রেডিনেস প্রকল্প খতিয়ে দেখার উদ্যোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা
ঝুলছে ভূমি জরিপের ৪ লাখ মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া
শিষ্টাচারের রাজনীতি এবং বেগম জিয়া

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ
দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
চট্টগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চল ঘুরে সন্তুষ্ট বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

এক এবং একই যথেষ্ট!
এক এবং একই যথেষ্ট!

সম্পাদকীয়

পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান
পয়লা বৈশাখে পান্তা-ইলিশ না খাওয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে
এনসিপির গণসংযোগ অর্ধশতাধিক আসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক
প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আশিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী
ঢাকায় শতাধিক বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের
নিশ্চয়তা চান আবাসন-খাবারের

নগর জীবন

অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি
অনুমতি ছাড়া জমি কিনে শাস্তি

নগর জীবন

সেই আবেদ আলীর ১৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ফ্ল্যাট বাড়ি জমি জব্দ
সেই আবেদ আলীর ১৩ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ফ্ল্যাট বাড়ি জমি জব্দ

নগর জীবন

সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ
সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা
দুই ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা
ক্রেতাদের সমর্থন চাইবেন রপ্তানিকারকরা

শিল্প বাণিজ্য

ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত
ভোটের রোডম্যাপ প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার
লাশ ছাড়াল ৫০ হাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

বলিউড খানদের রাজত্ব কি শেষ!
বলিউড খানদের রাজত্ব কি শেষ!

শোবিজ

দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা
দুই পক্ষের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত বাড়িঘরে হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!
মিডিয়া কমিশনের মিডিয়া ধ্বংসের চক্রান্ত!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত
শাওয়ালের ছয় রোজার ফজিলত

সম্পাদকীয়

প্রশংসিত শাকিব-জয়া
প্রশংসিত শাকিব-জয়া

শোবিজ

সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের
সতর্কতা মার্কিন নাগরিকদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার
কিলিং মিশনের আরেক সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন