শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

শিক্ষা না নিলে আওয়ামী লীগের চেয়েও শোচনীয় গ্লানি

সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম
শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষা না নিলে আওয়ামী লীগের চেয়েও শোচনীয় গ্লানি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর চরমোনাই বলেছেন, আগামীতে যে দল রাষ্ট্রক্ষমতায় আসবে তারা যদি অতীত থেকে শিক্ষা না নেয় তাহলে আওয়ামী লীগের চেয়েও শোচনীয় গ্লানি বহন করতে হবে। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ তিনটি নির্বাচনে বাংলাদেশের মানুষকে যেভাবে ভোটের অধিকারবঞ্চিত করেছে তাতে অন্তত আগামী তিনটি জাতীয় নির্বাচনে তারা অংশ নিতে পারবে না। এ ছাড়া তারা যে অপকর্ম করেছে যেমন খুন, গুম, টাকা পাচার- এই বিচারগুলো নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তারা জাতীয় নির্বাচনে আসতে পারবে না। গত রবিবার ইসলামী আন্দোলনের পল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় তিনি ইসলামী আন্দোলনের নির্বাচনি প্রস্তুতি, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ সামগ্রিক বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশ কেমন চলছে বলে আপনি মনে করেন।

পীর চরমোনাই : স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর বিশ্বের অন্য দেশগুলোর সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যাবে, আমরা কোনো দিক থেকেই ভালো করতে পারিনি। স্বাধীন বাংলাদেশে জনগণের যে চাওয়া ছিল, বাস্তবে আমরা তা পাইনি। এর কারণ হলো, যেসব দল রাষ্ট্র পরিচালনা করেছে, তারা ব্যক্তিগত ও দলীয় স্বার্থ অগ্রাধিকার দেওয়ার কারণে দেশটা ওভাবে উন্নয়ন হয়নি। তবে ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুথানে ৫ আগস্ট দ্বিতীয়বার স্বাধীনতা লাভের পর নতুনভাবে দেশকে সাজানোর সুযোগ হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার কার্যক্রম কীভাবে বাস্তবায়ন করবেন?

পীর চরমোনাই : কমিশনগুলো যেভাবে দ্রুত ও বিচক্ষণতার সঙ্গে কাজগুলো করার কথা ছিল বাস্তবে তার প্রতিফলন দেখতে পাচ্ছি না। বিশেষ করে নির্বাচন কমিশন, গত ৫৩ বছর যে পদ্ধতিতে ভোট হয়েছে সবগুলোই প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। ফ্যাসিবাদের ছোবল, পেশিশক্তি ও কলোটাকার দৌরাত্ম্য এসব কারণে ভালো প্রতিনিধি সংসদে পাঠানো যায়নি। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের তিনটি ভোট নির্বাচনের মধ্যেই পড়ে না। দিনের ভোট রাতে, আগেই ব্যালট বাক্স ভরে রেখেছে। পৃথিবীর ৯১টি দেশের মতো পিআর পদ্ধতিতে আমরা নির্বাচন চেয়েছি। পিআর পদ্ধতিতে ভোট হলে বর্তমান পদ্ধতির চেয়ে অনেক ভালো নির্বাচন হবে। প্রায় সব দলই দেশ পরিচালনায় দায়িত্ব পাবে। এ পদ্ধতি দেশ ও মানবতার কল্যাণের জন্য ভালো। বিএনপি ছাড়া প্রায় সব দল এতে মত দিয়েছে। হয়তো দলীয় ও ব্যক্তিস্বার্থে বিএনপি এই পদ্ধতি গ্রহণ করতে চায় না। আগামীতে এই পদ্ধতিতে ভোট হলে হয়তো বিএনপিই সরকার গঠন করবে। কিন্তু এটা তারা চায় না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচন কবে হওয়া উচিত?

পীর চরমোনাই : বর্তমান সরকারের অনেক উপদেষ্টার যোগ্যতার বিষয়ে প্রশ্ন আসছে। অনেকের বয়সের ব্যাপারেও প্রশ্ন আসছে। সংস্কারের জন্য কিছু সময় লাগবে কিন্তু সময়টা অযৌক্তিক হতে পারে না। সময়টা হতে হবে যৌক্তিক। নিয়ম ছাড়া কিছু করলে মানুষ মেনে নেবে না। দায়িত্ব গ্রহণের এক-দেড় বছরের মধ্যেই নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি হওয়া প্রয়োজন। প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়ে যে ঘোষণা দিয়েছেন তা বাস্তবায়ন করবেন বলে আশা করছি। এর ব্যতিক্রম করলে তারা ভুল করবে। উপদেষ্টা পরিষদে এমন কেউ কেউ আছেন যাঁদের ছাত্ররা পছন্দ করেন না, তাঁদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। সেই লোকগুলোকে আমরা পরিবর্তনের দাবি করেছিলাম। সরকার এতে গুরুত্ব দেয়নি। সংবিধান পুরোপুরি পরিবর্তন না করে ফ্যাসিস্ট সরকার সাড়ে ১৫ বছরে দলীয় স্বার্থে সংবিধানে যা পরিবর্তন এনেছে, তা বাদ দিয়ে প্রয়োজনীয় বিষয় সংযোজন করে সংশোধন করা যেতে পারে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচন নিয়ে ইসলামী আন্দোলনের প্রস্তুতি কত দূর?

পীর চরমোনই : আমরা নির্বাচনমুখী দল। নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত আছি। আমরা পিআর পদ্ধতিতে বেশি জোর দিচ্ছি। এ প্রক্রিয়ায় ব্যক্তি নয় দলকে ভোট দেবে জনগণ। আগের পদ্ধতিতে ভোট করে কালোটাকা পেশিশক্তিওয়ালাদের ক্ষমতায় বসানোর জন্য ছাত্ররা জীবন দেয়নি। আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনি প্রক্রিয়া শুরু হলে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে হাতপাখা প্রতীকে ভোট করব। জোট করার বিষয়ে সমমনা ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করছি। আলোচনা অনেকটা এগিয়েছি। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে আমাদের আলোচনা হয়েছে। তারাও চাচ্ছে এমনটি। বিষয়টি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ছাত্রদের নতুন দল গঠনকে কীভাবে দেখেন। আলোচনা রয়েছে কিংস পার্টি গঠন না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন বিলম্বিত হবে। কি মনে করেন?

পীর চরমোনাই : রাজনৈতিক দল গঠনের অধিকার প্রতিটি নাগরিকের রয়েছে। মানুষ দেখবে কাদের মাধ্যমে দেশ ভালো চলবে। তাদের জনগণ ভোটের মাধ্যমে বেছে নেবে। তবে তারা দল গঠন না করা পর্যন্ত নির্বাচন বিলম্বিত হবে এমন কোনো কথা আমরা সরকারের পক্ষ থেকে পাইনি। এ কথার কোনো ভিত্তি নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামীতে কেমন শাসক হওয়া উচিত?

পীর চরমোনাই : আওয়ামী লীগের শাসনামল ছিল ভারতের স্বার্থে। আওয়ামী লীগ ভারতকেই বেশি প্রাধান্য দিয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের অপশাসনে অতীষ্ঠ হয়ে ৯০ শতাংশ মানুষ ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুথানে অংশ নিয়েছে। এ থেকে যত রাজনৈতিক দল আছে সবার শিক্ষা নেওয়া উচিত। কারণ শিক্ষা না নিলে এর চেয়ে শোচনীয় গ্লানি বহন করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিত?

পীর চরমোনাই : সরকারের উচিত ছিল ব্যবসায়ী, সাধারণ মানুষের আয় কীভাবে বাড়বে সেদিকে নজর দেওয়া। সেদিকে গুরুত্ব না দিয়ে নতুন করে ভ্যাট বসিয়ে দিল। এটি দেশের মানুষের জন্য অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। ভ্যাট বাড়বে, ভ্যাট দিতে হবে, সব ঠিক আছে। কিন্তু মানুষের আয়ের বিষয়টিও দেখতে হবে। দেশের ব্যবসা সেক্টরগুলো অগোছালো। এখানে সিন্ডিকেট সর্বত্র। এ বিষয়গুলো বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত ছিল। যেভাবে গুরুত্ব আশা করেছিলাম সেভাবে পাইনি। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সরকারের ভালো সুসম্পর্ক রাখা উচিত। নইলে দেশ চলবে কীভাবে?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যেন অংশ নিতে না পারে বিভিন্ন মহল থেকে দাবি উঠেছে। আপনি কি মনে করেন?

পীর চরমোনাই : আওয়ামী লীগ গত তিনটি নির্বাচনে বাংলাদেশের মানুষকে যেভাবে ভোটের অধিকারবঞ্চিত করেছে তাতে অন্তত আগামী তিনটি জাতীয় নির্বাচনে তারা যেন অংশ নিতে না পারে। এ ছাড়া তারা যে অপকর্ম করেছে যেমন খুন, গুম, টাকা পাচার এই বিচারগুলো নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তারা জাতীয় নির্বাচনে আসতে পারবে না। এটা দেশের জনগণ এবং ছাত্র-জনতারও দাবি। রাজনীতি মানুষের কল্যাণের জন্য। তাদের খুন-গুমের বিচার না হওয়া পর্যন্ত তারা রাজনীতিতে আসতে পারবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে এনে বিচারের দাবি উঠেছে। আপনি কি মনে করেন?

পীর চরমোনাই : ভারতের সঙ্গে এ নিয়ে আমাদের চুক্তি রয়েছে। অপরাধীর বিচার বাংলাদেশের মাটিতেই হবে। শেখ হাসিনা দেশে এত বড় অত্যাচার, অরাজকতা করল। অথচ পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত তাঁকে ফিরিয়ে না দিলে আন্তর্জাতিক আইন বা তাদের সঙ্গে আমাদের যে চুক্তি তা লঙ্ঘন হবে। এটা হওয়া উচিত না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের কাছে প্রত্যাশা কী?

পীর চরমোনাই : গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করার জন্য কল্যাণময় দেশ প্রতিষ্ঠার কাজগুলো সরকারের কাছে আশা করছি। বিতর্কিত কাজ যেন তারা না করে। বর্তমান সরকার ক্ষতিগ্রস্ত হলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান ব্যাহত হবে। জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা, মৌলিক চাহিদা যেন পূরণ করতে পারে, সে প্রত্যাশা ও দাবি জানাচ্ছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

পীর চরমোনাই : বাংলাদেশ প্রতিদিন এবং আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
লুটপাটকারীদের শনাক্ত করতে বলল হেফাজত
লুটপাটকারীদের শনাক্ত করতে বলল হেফাজত
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানোই লক্ষ্য
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানোই লক্ষ্য
বিশেষ সুবিধা নিলেও সুবিধা দেয়নি যুক্তরাষ্ট্র
বিশেষ সুবিধা নিলেও সুবিধা দেয়নি যুক্তরাষ্ট্র
ভাঙচুর লুটপাটে গ্রেপ্তার অর্ধশতাধিক
ভাঙচুর লুটপাটে গ্রেপ্তার অর্ধশতাধিক
সরকার দীর্ঘায়িত হলে বিতর্ক বাড়বে
সরকার দীর্ঘায়িত হলে বিতর্ক বাড়বে
গণহত্যার বিচারে সক্ষম দেশের আদালত
গণহত্যার বিচারে সক্ষম দেশের আদালত
পয়লা বৈশাখে নিরাপত্তাঝুঁকি নেই
পয়লা বৈশাখে নিরাপত্তাঝুঁকি নেই
হাসিনাকে নিয়ে চূড়ান্ত কিছু হয়নি
হাসিনাকে নিয়ে চূড়ান্ত কিছু হয়নি
নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করছি
নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করছি
বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি
বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে মানববন্ধন
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যশোরে বাসের ধাক্কায় মাদ্রাসা ছাত্রী নিহত
যশোরে বাসের ধাক্কায় মাদ্রাসা ছাত্রী নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক এমপি ও মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
কক্সবাজারের সাবেক এমপি ও মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন ড. ইউনূস
ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে কাঁদলেন ড. ইউনূস

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আজ কি রাত ২.০’? তামান্নার নতুন গানের শুটিং ফাঁস
‘আজ কি রাত ২.০’? তামান্নার নতুন গানের শুটিং ফাঁস

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

পাথরঘাটায় মারধর করে অটোচালকের দাড়ি ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ
পাথরঘাটায় মারধর করে অটোচালকের দাড়ি ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেস আইডি, কিউআর কোডসহ নতুন আধার অ্যাপ চালু করল ভারত
ফেস আইডি, কিউআর কোডসহ নতুন আধার অ্যাপ চালু করল ভারত

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার প্রতিবাদে সড়কে ব্যবসায়ীরা
সিলেটে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার প্রতিবাদে সড়কে ব্যবসায়ীরা

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকায় ঘুরতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
ব্রহ্মপুত্র নদে নৌকায় ঘুরতে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরকে টার্গেট করেই আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইসি আনোয়ারুল
ডিসেম্বরকে টার্গেট করেই আমরা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি স্থাপনা থেকে শেখ হাসিনা ও শেখ রাসেলের নাম বাদ দিল চসিক
দুটি স্থাপনা থেকে শেখ হাসিনা ও শেখ রাসেলের নাম বাদ দিল চসিক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজায় সাংবাদিকসহ গণহত্যা বন্ধের দাবিতে রংপুরে গণমাধ্যম কর্মীদের মানববন্ধন
গাজায় সাংবাদিকসহ গণহত্যা বন্ধের দাবিতে রংপুরে গণমাধ্যম কর্মীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টা পদক্ষেপ, মার্কিন পণ্যে ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ চীনের
পাল্টা পদক্ষেপ, মার্কিন পণ্যে ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনে ইসরাইলের হামলার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের মানববন্ধন
ফিলিস্তিনে ইসরাইলের হামলার প্রতিবাদে চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় ১২ বছরের শিশুকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত পলাতক
নেত্রকোনায় ১২ বছরের শিশুকে ধর্ষণ, অভিযুক্ত পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দু-এক বছরের মধ্যে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে: বিডা চেয়ারম্যান
দু-এক বছরের মধ্যে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে: বিডা চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইনজীবীদের বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভেতর দিয়ে নেপাল-ভুটানে রফতানি করতে পারবে বাংলাদেশ: রণধীর জয়সওয়াল
ভারতের ভেতর দিয়ে নেপাল-ভুটানে রফতানি করতে পারবে বাংলাদেশ: রণধীর জয়সওয়াল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৯
মাগুরায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বুথের নিরাপত্তা কর্মীকে হত্যায় বৃদ্ধের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে বুথের নিরাপত্তা কর্মীকে হত্যায় বৃদ্ধের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাম চরণের পরিবারে সদস্য ৪৪, তবুও যে কারণে নেই ধন-সম্পত্তি নিয়ে বিতর্ক!
রাম চরণের পরিবারে সদস্য ৪৪, তবুও যে কারণে নেই ধন-সম্পত্তি নিয়ে বিতর্ক!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়ালটন পেল ‘ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’
ওয়ালটন পেল ‘ইনভেস্টমেন্ট অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বড় ঘোষণা, যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় দেবে ইন্দোনেশিয়া
বড় ঘোষণা, যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় দেবে ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে শপিং ব্যাগে মিলল চার হাজার পিস ইয়াবা
সিলেটে শপিং ব্যাগে মিলল চার হাজার পিস ইয়াবা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক ১৬ এপ্রিল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক ১৬ এপ্রিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ পরিদর্শক হত্যা : আরাভ খানসহ ৮ আসামির বিরুদ্ধে রায় ফের পেছাল
পুলিশ পরিদর্শক হত্যা : আরাভ খানসহ ৮ আসামির বিরুদ্ধে রায় ফের পেছাল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিরিরবন্দরে ট্রাক্টর চাপায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু
চিরিরবন্দরে ট্রাক্টর চাপায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতিকে হত্যা করে দাঁত-নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা
হাতিকে হত্যা করে দাঁত-নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে শ্রমিক বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ
রূপগঞ্জে শ্রমিক বিক্ষোভ, মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর
কারামুক্ত সাবেক এমপি আজিজকে মারধর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ
শনিবারের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি পেছানোর অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত
‘মাইক্রোসফটের সবার হাতে ফিলিস্তিনিদের রক্ত’, প্রতিবাদী সেই দুই কর্মীকে বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত
বাংলাদেশের জন্য ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা
বিশ্বকে বদলে দেয়ার মতো দুর্দান্ত আইডিয়া বাংলাদেশের কাছে আছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের
ঢাকা রুটে পাঁচদিনের ফ্লাইট বাতিল থাই এয়ারওয়েজের

২২ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক
‘বড় ছেলে’র রেকর্ড ভাঙল নিলয়ের নাটক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে ৬৬ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমল স্বর্ণের দাম
কমল স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার
অপহরণ নাটক সাজিয়ে চাঁদা দাবি, মা-মেয়ে গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা
আমিরাতে এখন থেকে ৫ বছরের মাল্টিপল ভ্রমণ ভিসা পাবেন পাকিস্তানিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি
গাজা ইস্যুতে কায়রোতে মিশর-জর্ডান-ফ্রান্সের যৌথ বিবৃতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোরশেদ আলম গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ভেতর দিয়ে নেপাল-ভুটানে রফতানি করতে পারবে বাংলাদেশ: রণধীর জয়সওয়াল
ভারতের ভেতর দিয়ে নেপাল-ভুটানে রফতানি করতে পারবে বাংলাদেশ: রণধীর জয়সওয়াল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা
কাল শুরু এসএসসি পরীক্ষা, পরীক্ষার্থীদের মানতে হবে যে ১৪ নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ
ওমরাহ পালনকারীদের ২৯ এপ্রিলের মধ্যে সৌদি ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো
বসুন্ধরার সঙ্গে ব্যবসা সম্প্রসারণে আগ্রহী ফিনিশ কোম্পানিগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান
রাশিয়ান সেনা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ
কিহাক সাং-কে সম্মানসূচক নাগরিকত্ব দিল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট
ইসলামের দৃষ্টিতে পণ্য বয়কট

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮
নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে
উত্তরার হত্যা মামলায় শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা
৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ, ভয়াবহ সংকটে গাজা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিনিয়োগ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
চার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিববর্ষ’, হাসিনার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে বৈশাখী র‍্যালিতে গাইবেন ২০০ শিল্পী: ফারুকী
ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে বৈশাখী র‍্যালিতে গাইবেন ২০০ শিল্পী: ফারুকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট
নিবন্ধন পেল আরও একটি রাজনৈতিক দল, প্রতীক রকেট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ এপ্রিল)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ
ইসলামি ব্যাংকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে স্বতন্ত্র বিভাগ

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল
ত্রিমুখী অবস্থানে তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর
আরাকান আর্মি বড় ফ্যাক্টর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!
ভিসি ছাড়াই ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়!

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা দেখছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ
বিনিয়োগে এখন অনুকূল পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
বেঙ্গল গ্রুপের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন
আন্দোলন নয়, জনগণ চায় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ
গ্রামীণ ব্যাংকের নতুন এমডি সরদার আকতার হামিদ

নগর জীবন

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

সম্পাদকীয়

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা
পাকিস্তানকে পাত্তাই দিলেন না নিগাররা

মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি ও এনবিআর চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি
বাংলাদেশি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা উচিত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ
৪ কিলোমিটার সড়কে ১২ বছর ধরে দুর্ভোগ

নগর জীবন

নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া
নববর্ষে শাশ্বত-তানিয়া

শোবিজ

কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স
কেমন ছিল ছোটপর্দার ঈদ পারফরম্যান্স

শোবিজ

গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী
গণহত্যায় মদত জোগাচ্ছে ইন্দো মার্কিন বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর
১৬ বছর পর শর্মিলা ঠাকুর

শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

শোবিজ

জিরো টলারেন্সে সরকার
জিরো টলারেন্সে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান
শহীদুজ্জামান সেলিমের আহ্বান

শোবিজ

‘স্বাধীনতা কনসার্ট’  স্থগিত
‘স্বাধীনতা কনসার্ট’ স্থগিত

শোবিজ

‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের
‘আনন্দ’ ছেড়ে দেওয়ায় আফসোস ছিল সৌমিত্রের

শোবিজ

অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার
অপহরণ নাটক মা-মেয়ে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা
নাজমুলের নেতৃত্বে দল ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ
কলকাতার মাঠে কলকাতাকে হারাল লক্ষ্নৌ

মাঠে ময়দানে

অপূর্ব ও নীহার সুসময়
অপূর্ব ও নীহার সুসময়

শোবিজ

বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ
বার্সেলোনা-ডর্টমুন্ডের লড়াই আজ

মাঠে ময়দানে