শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৮, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

তথ্য-প্রযুক্তি: যেসব বাধা দূর করা প্রয়োজন

ফাহিম মাশরুর
অনলাইন ভার্সন
তথ্য-প্রযুক্তি: যেসব বাধা দূর করা প্রয়োজন

বিগত সরকারের ১৫ বছরের শাসনামলে কখনো ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’, কখনো ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-একেক সময়ে একেক নামে তথ্য-প্রযুক্তি খাতকে শুধু রাজনৈতিক জনপ্রিয়তার সস্তা স্লোগান হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে সারা বিশ্বে, বিশেষ করে আমাদের আশপাশের দেশে। এই বিশাল সম্ভাবনাময় প্রযুক্তি ব্যবহার করে সাধারণ নাগরিকদের বিশাল সামাজিক ও অর্থনৈতিক জীবনমানের যে উন্নয়ন যেসব বাধা দূর করা প্রয়োজনহয়েছে, আমরা তার ধারেকাছেও কিছু করতে পারিনি। যথেচ্ছভাবে টাকা খরচ করা হয়েছে। জনগণের ট্যাক্সের হাজার হাজার কোটি টাকা যেমন অপচয় হয়েছে, বিদেশ থেকে ঋণ নিয়েও বিশাল বিশাল প্রজেক্ট নেওয়া হয়েছে।

ফলাফল বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শূন্য! দেশের বড় একটা অংশ এখনো ইন্টারনেট, স্মার্টফোন ও অন্যান্য ডিজিটাল সেবা থেকে বঞ্চিত, অন্যদিকে ব্যাপক সুযোগ থাকা সত্ত্বেও দেশে শক্তিশালী ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে তথ্য-প্রযুক্তি খাত এখনো দাঁড়াতে পারেনি এবং লাখ লাখ তরুণের জন্য চাকরির সুযোগ তৈরি করতে পারেনি। বিগত বছরগুলোতে এই খাতে কী ধরনের লুটপাট হয়েছে তা আমরা সবাই কমবেশি জানি। এগুলো নিয়ে শ্বেতপত্র ও অনেক মিডিয়া রিপোর্ট হয়েছে, আরো হয়তো অনেক কিছুই সামনে আসবে। আমি বরং বলতে চাই, আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে কোন কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ বা সংস্কার করা উচিত, যার মাধ্যমে জনগণ তথ্য-প্রযুক্তির কিছু সুবিধা অল্প সময়েই পেতে পারে।

প্রথমেই বলব, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আমাদের মোবাইল ইন্টারনেটের ব্যবহার বাড়াতে হবে। এটি না করলে আমরা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি- এই ক্ষেত্রগুলোতে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে পারব না। খুব ছোট একটা উদাহরণ- ভালো শিক্ষকের অভাবে গ্রামের ছাত্র-ছাত্রীরা গণিত, বিজ্ঞান বা ইংরেজির মতো বিষয়গুলো শিখতে পারছে না। এর খুব সহজ সমাধান ই-লার্নিং ও ই-এডুকেশন।

আমাদের দেশের বেশ কিছু স্টার্টআপ ভালো ই-লার্নিং কনটেন্ট তৈরি করছে। এগুলো যদি গ্রামের স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা ব্যবহার করতে পারে তাহলে প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি শিক্ষার মানে ব্যাপক পরিবর্তন আনা খুব অল্প সময়েই সম্ভব। কিন্তু এর প্রধান বাধা গ্রামের দরিদ্র ও নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর স্মার্টফোন নেই। যাদের আছে তারাও মোবাইল ডেটার উচ্চমূল্যের কারণে এই সার্ভিসগুলো ব্যবহার করতে পারছে না। প্রশ্ন উঠতে পারে, এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্র বা সরকারের কী করার আছে? নিশ্চয়ই আছে! অনেকেই হয়তো জানে না, ১০০ টাকার মোবাইল ডেটার খরচের প্রায় অর্ধেক সরকারের পকেটে যায় (স্পেকট্রাম ফি, রেভিনিউ শেয়ারিং, ভ্যাট, এএইটি হিসেবে)।

বিগত সরকার টেলিকমিউনিকেশন খাতকে লুটপাটের জন্য অর্থ আদায়ের অন্যতম খাত হিসেবে ব্যবহার করেছে। বছরে ৩০ হাজার কোটি টাকা শুধু এই খাত থেকেই নেওয়া হয়। রাষ্ট্রীয় এই চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে এখনই। ইন্টারনেটের বেশি দামের আরো একটি কারণ হচ্ছে, এই সেক্টরে বেশ কিছু বাধ্যতামূলক কৃত্রিম ‘লেয়ার’ ও ‘লাইসেন্স’ তৈরি করা হয়েছিল কিছু গোষ্ঠীকে কোনো ভ্যালু অ্যাড ছাড়াই টাকা কামানোর সুযোগ দিতে। এনটিটিএন ও আইআইজি এ রকম দুটি কৃত্রিম লেয়ার। এই দুটি লেয়ার উঠিয়ে দিলে এখনই ঢাকার বাইরে ইন্টারনেটের দাম ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ কমতে পারে। এ ছাড়া টেলিকমিউনিকেশনে বেশ কিছু ছোটখাটো সংস্কার করলে মোবাইল ইন্টারনেটের দাম বর্তমান থেকে অর্ধেকে নিয়ে আসা আগামী দুই থেকে তিন মাসেই সম্ভব সরকারের কোনো ধরনের বিনিয়োগ ছাড়াই। 

কিন্তু শুধু মোবাইল ডেটার দাম কমালেই হবে না, স্মার্টফোনের দামও কমাতে হবে। দুর্ভাগ্যজনক হলো, সরকারের ট্যাক্স ও ভ্যাট পলিসির লোকেরা এখনো মনে করে, মোবাইল সেট একটা বিলাসী পণ্য! তাই এর ওপর অতিরিক্ত ভ্যাট আরোপ করা হয় সব সময়। এটি শূন্যে নামিয়ে আনতে  হবে। এ ছাড়া সাধারণ নাগরিকরা যাতে কিস্তিতে স্মার্টফোন কিনতে পারে, সে জন্য মোবাইল অপারেটরদের অনুমতি দিতে হবে। দেশে মাত্র ৪০ শতাংশ মানুষ স্মার্টফোন ব্যবহার করে, ভারতে এটি ৭০ শতাংশের বেশি। আমরা যদি মোবাইল ইন্টারনেটের দাম কমাতে পারি এবং স্মার্টফোনের ব্যবহার বাড়াতে পারি, তাহলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি খাতে বৈপ্লবিক সংস্কার নিয়ে আসতে পারব অতি অল্প সময়েই।

দ্বিতীয়ত, আমাদের সরকারের সব সার্ভিস ডেলিভারি ডিজিটাল করার ব্যাপারে এখনই উদ্যোগ নিতে হবে। কিছু কিছু মন্ত্রণালয়ে যে গত কয়েক বছরে একেবারেই হয়নি, তা নয়। কিন্তু বেশির ভাগ কাজ হয়েছে শুধু লোক-দেখানো ও বড় বড় প্রজেক্ট তৈরি করে দুর্নীতি করার জন্য। কোন ডিজিটাইজেশন প্রজেক্টের কী স্ট্যাটাস সেটা খুব তাড়াতাড়ি অডিট করে সমস্যা থাকলে সেগুলো ফিক্স করতে হবে। সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন ডিজিটাল সিস্টেমগুলোর যথাযথ ব্যবহার। অনেক ক্ষেত্রেই প্রজেক্ট করা হয়েছে, কিন্তু ব্যবহার করা হচ্ছে না। মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি বিভাগে একজন ‘ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন চ্যাম্পিয়ন’ উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিতে হবে। এটি সরকারের ভেতর থেকে না, বাইরে থেকে খণ্ডকালীন নিয়োগ হিসেবে করতে হবে। তাঁর কাজ হবে ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন কাজগুলো সমন্বয় করা। এ ছাড়া সরকারকে একটি নতুন নীতি প্রণয়ন করতে হবে যে আগামী দু-তিন বছর সব ধরনের সফটওয়্যার ও ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন প্রজেক্ট স্থানীয় সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান দিয়ে করতে হবে। এতে একদিকে যেমন কম খরচে ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন করা যাবে, অন্যদিকে স্থানীয় সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে, যাতে ভবিষ্যতে বিদেশি ভেন্ডরদের ওপর নির্ভরশীলতা না থাকে।

তৃতীয়ত এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো আমাদের একটি শক্তিশালী তথ্য-প্রযুক্তি ইন্ডাস্ট্রি। এখন পর্যন্ত দেশে যে তথ্য-প্রযুক্তি ইন্ডাস্ট্রি বিকাশ লাভ করছে, তা একেবারেই কোনো ধরনের স্ট্র্যাটেজিক দীর্ঘমেয়াদি ভিশন ছাড়াই (এত দিন ভিশন বলতে শুধু বোঝানা হতো আমরা কত বিলিয়ন ডলার রপ্তানি করব!)। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সব কিছু দ্রুত পাল্টে দিচ্ছে। আমরাও এর থেকে দূরে থাকতে পারব না। আমাদের নতুন ইন্ডাস্ট্রি ভিশনে নতুন প্রযুক্তিগত ডিসরাপশনগুলো ধারণ করতে হবে। স্থানীয় ইন্ডাস্ট্রির জন্য শুধু ভিশন থাকলেই হবে না, সঙ্গে কৌশলপত্রও থাকতে হবে। কিভাবে আমরা ইন্ডাস্ট্রিকে অর্থায়ন করব (ব্যাংক ফিন্যান্স, পুঁজিবাজার, দেশি-বিদেশি স্টার্টআপ বিনিয়োগ), কিভাবে দেশের ভেতরে ও বাইরে বাজার সম্প্রসারণ করব (প্রয়োজনে প্রটেকশন দেওয়া হতে পারে), কিভাবে লাখ লাখ তরুণকে আমরা এই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজের সুযোগ দিতে পারি, কিভাবে ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাচার (যেমন—ডেটা শেয়ারিং আর্কিটেকচার, ইন্টারোপেরাবিলিটি ইত্যাদি) ব্যবহার করে স্থানীয় তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো নতুন নতুন ডিজিটাল সার্ভিস বাজারে নিয়ে আসবে—এই ব্যাপারগুলো আমাদের ডিজিটাল ইন্ডাস্ট্রি কৌশলপত্র বা রোডম্যাপে থাকতে হবে।

পরিশেষে বলতে চাই, অনেকের মতো আমিও ভীষণ আশাবাদী যে আমরা নতুন পরিস্থিতিতে, নতুন নেতৃত্বে আমাদের সমাজ ও অর্থনীতির ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন ক্ষেত্রে বেশ কিছু সংস্কার করতে পারব। তবে সব ভাবনার মধ্যে আমাদের মনে রাখতে হবে, কয়েক হাজার তাজা প্রাণ আমরা হারিয়েছি একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও অর্থনীতি তৈরি করার জন্য। আমরা চাই না তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সমাজে আরো বৈষম্য তৈরি হোক। এই প্রযুক্তি যাতে আমাদের সমাজকে আরো বেশি মানবিক করতে, ন্যায় ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারে, সমাজের সবাইকে একসঙ্গে সমৃদ্ধ করতে পারে, সেই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েই আগামী দিনের সংস্কারগুলো করতে হবে।

লেখক : সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বিডিজবস.কম।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
সর্বশেষ খবর
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানো নিয়ে আলোচনা হয়েছে : পররাষ্ট্রসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত
উল্টে যাওয়া ট্রাকচাপায় হেলপার নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
সীমান্তে অব্যাহত বাংলাদেশি হত্যায় এনসিপির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার
শ্রীপুরে পুলিশ কর্মকর্তাকে মারধরের মামলায় দোকানি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে
ট্রাম্পের শুল্ক বহাল থাকলে জুনে ফোর্ড গাড়ির দাম বাড়তে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক
শামির দাবি উড়িয়ে দিলেন স্টার্ক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম
জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ৮ দফা দাবি, আল্টিমেটাম

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম
মাগুরায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে জখম

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!
৩ তলার কার্নিশে ঝুলে নকল দিচ্ছিলেন যুবক!

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প
যশোরে শুরু অনূর্ধ-১৯ দলের ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
মিথ্যা ধর্ষণের মামলার বাদীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে শনাক্ত ও চিকিৎসার বাইরে ৯০ ভাগ হিমোফিলিয়া রোগী’
‘দেশে শনাক্ত ও চিকিৎসার বাইরে ৯০ ভাগ হিমোফিলিয়া রোগী’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ
ইউনাইটেড হাসপাতালের ১২ কোটি টাকার শেয়ার আত্মসাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই যোদ্ধা অধ্যাপককে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে অব্যাহতি, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই যোদ্ধা অধ্যাপককে ফ্যাসিস্টের দোসর আখ্যা দিয়ে অব্যাহতি, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়েছে আসামি
আদালত চত্বরে পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়েছে আসামি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় বিসিক বৈশাখী মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহ
কুমিল্লায় বিসিক বৈশাখী মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের পণ্যে ক্রেতাদের আগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর জুয়ার আসক্তি, পঞ্চগড়ে বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু
স্বামীর জুয়ার আসক্তি, পঞ্চগড়ে বিষপানে মা-ছেলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
পুতিনকে চিঠি লিখলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালতলীতে একজনের লাশ উদ্ধার
তালতলীতে একজনের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী ভিসা বাতিলে বাড়ছে উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি
‘ব্যাচেলর পয়েন্ট সিজন ৫’ আসছে, জানালেন অমি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরকে বিয়ে না করার অন্যতম কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সেমিনার অনুষ্ঠিত
ডুয়েটে প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ ও সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড়াইগ্রামে শিশু জুঁইয়ের খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
বড়াইগ্রামে শিশু জুঁইয়ের খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি
নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের
লেজার ক্ষেপণাস্ত্রে বড় সাফল্য ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির
নির্বাচনের জন্য যে তিন শর্ত দিলেন জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘যুদ্ধ না করেও মুক্তিযোদ্ধার সুবিধা নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!
যুক্তরাষ্ট্রকে ভিন্নপথে বড় ধাক্কা চীনের!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে
পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি
আল আকসা চত্বরে হাজারো ইহুদি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’
‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ
বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত
মেঘনা আলমকে প্রতারণার মামলায় গ্রেফতার দেখালো আদালত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা
ফয়জুল করীমকে বিসিসির মেয়র ঘোষণা করতে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল
কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা
ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত
ভারতের সুপ্রিম কোর্টে ওয়াক্ফ আইন স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই তেহরান সফরে সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!
কিছু চীনা পণ্যে সর্বোচ্চ ২৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল যুক্তরাষ্ট্র!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি
আজ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা
চার বিভাগে আজ ব্যাপক বজ্রপাতের আশঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ এপ্রিল)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক শিক্ষকদের জেলা থেকে জেলায় বদলি আবেদন শুরু
প্রাথমিক শিক্ষকদের জেলা থেকে জেলায় বদলি আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ

রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল
রিয়ালকে কাঁদিয়ে ১৬ বছর পর সেমিতে আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে আরও ৪৯ রোগীর অস্ত্রোপচার

নগর জীবন

এস আলমের ২৬১৯ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
এস আলমের ২৬১৯ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণের হতাশা থেকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন বৃদ্ধ
ঋণের হতাশা থেকে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দেন বৃদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাগুজে কোম্পানির নামে ২০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ
কাগুজে কোম্পানির নামে ২০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দেশে চলছে চিকিৎসা
তিন দেশে চলছে চিকিৎসা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা