শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২১, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

লেবাস পরা ওরা কারা?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
লেবাস পরা ওরা কারা?

গতকাল ছিল ৬ ডিসেম্বর। এ দিনটি আমাদের ইতিহাসে একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ দিন। ১৯৭১ সালের সেই দিনটিতেই ভারত এবং ভুটান স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করেছিল। সেই স্বীকৃতি ’৭১ সালে যে কত প্রয়োজনীয় ছিল, তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। সেই স্বীকৃতির কারণে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা লাভ করে। পাকিস্তান কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধুর মুক্তিতেও সেই স্বীকৃতি বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

আমাদের স্বাধীনতায় ভারতের অবদানের জন্য সেই দেশটির প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা কখনো ম্লান হবে না। সেদিন ভারত এগিয়ে না এলে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ কোথায় গিয়ে ঠেকত, আন্দাজ করা সহজ নয়। সে কথা স্বয়ং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবও পাকিস্তানি কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে বাংলাদেশের পথে দিল্লিতে সংক্ষিপ্ত যাত্রা বিরতি করে সেখানে জনসমুদ্রের কাছে কৃতজ্ঞতা ভরে উল্লেখ করেছিলেন। পরবর্তীতেও বহুবার তিনি ভারতের প্রতি কৃতজ্ঞতার কথা বলেছেন। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক যে রক্ত দিয়ে লেখা, সে কথা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীরা সব সময়ই বলে থাকেন। কিন্তু যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে মেনে নিতে পারেনি তাদের মনে ভারত বিদ্বেষ প্লেগ রোগের মতোই বিরাজমান। মুক্তিযুদ্ধকালেও বেশ কিছু লোক স্বাধীনতাবিরোধী ছিল। তাদের মধ্যে যারা এখনো জীবিত আছে এবং তাদের বংশধররা এখনো এ জন্য ভারতকে সহ্য করতে পারছে না। শুধু একটি কারণেই যে, ভারত আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে মুখ্য সহায়ক হিসেবে অবদান রেখেছিল। পাকিস্তান ভেঙে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদ্বয় তারা আজও মেনে নিতে পারছে না। তাই ভারত বিরোধিতা। তাদের বুকে তখন রক্তক্ষরণ হয়েছিল।

কদিন আগে অস্ট্রেলিয়ার কাছে বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলায় ভারত পরাজিত হলে, আমার মন যেমন খারাপ হয়েছিল, আশা করেছিলাম তেমনি অনুভূতি হবে সব বাংলাদেশির। কিছু লোক, যারা স্বাধীন বাংলাদেশকেই মানে না, ভারতের পরাজয়ে তারাই উল্লসিত হয়েছিল। শুধু তাই নয়, এসব পাকিস্তানপ্রেমী এমনকি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তান বিজয়ী হলেও আনন্দিত হয়, কারণ তাদের আনুগত্য পাকিস্তানের দিকে। ভারত অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে যাওয়ায় সংখ্যাধিক্য বাংলাদেশি ব্যথিত হলেও মোট জনসংখ্যার একটি ক্ষুদ্র অংশ ভারতের পরাজয়ে উৎফুল্ল হয়েছিল। এই জনসংখ্যাকে মজ্জাগত ভারতবিরোধী হিসেবে চিহ্নিত করতে ভুল হয় না। এরা প্রত্যক্ষভাবে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করে পাকিস্তানি সৈন্যদের সঙ্গে মিলিত হয়ে বাঙালিদের ওপর গণহত্যা চালিয়েছে বা গণহত্যায় সমর্থন দিয়েছে। এরা যে শুধু জামায়াতে ইসলামেরই লোক তা নয়, এদের সঙ্গে মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলাম, কট্টর চীনপন্থিও ছিল। শুধু শাহ আজিজই নয়, যাদু মিঞা, সলেমান, ডা. মালেক, সবুর খান, ফজলুল কাদের চৌধুরী, তার ছেলে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, মোহন মিয়া, কর্নেল মোস্তাফিজ, বিচারপতি সাত্তার, আবদুর রহমান বিশ্বাস, হামিদুল হক চৌধুরী, মার্শাল তোয়াবসহ অনেকেই স্বাধীনতাযুদ্ধ রুখে দেওয়ার জন্য সবই করেছিলেন। তালিকা খুব ছোট নয়। পর্দার আড়ালে থেকে যারা পাকিস্তান রক্ষা করতে সচেষ্ট ছিল, তাদের সংখ্যাও কম ছিল না। অনেকে ছদ্মবেশে আওয়ামী লীগ নেতা সেজে গোপনে পাকিস্তান রক্ষায় ব্যস্ত ছিলেন। খোন্দকার মোশতাক, জহুরুল কাইউম গং যে কলকাতায় বসেই পাকিস্তান রক্ষার জন্য কলকাতার মার্কিন কনস্যুলেট অফিসের প্রধান জোসেফ ফারল্যান্ডের সঙ্গে গোপন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছিল, সে কথা খোদ হেনরি কিসিঞ্জারই তার পুস্তকে উল্লেখ করেছেন।

সেই ’৭১-এর পরাজিত অপশক্তি দল বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জিয়াকে ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়ে তার ছত্রছায়ায় একত্রিত হয়েছিল পাকিস্তানের সঙ্গে একত্রিত হওয়ার মিশন নিয়ে। যার প্রমাণ বঙ্গবন্ধু হত্যার কয়েক মিনিটের মধ্যেই পাওয়া যায় খুনি ডালিমের বেতার ঘোষণা থেকে যখন সে বলেছিল বাংলাদেশ এখন ইসলামিক প্রজাতন্ত্র। পাকিস্তানও একই সুরে একই কথা প্রচার করেছিল।

জিয়া, এরশাদ এবং পরবর্তীতে খালেদার নেতৃত্বে সেই পাকিস্তান জিন্দাবাদের অপশক্তি একটানা ২১ বছর বন্দুকের জোরে দেশের কর্তৃত্বে থেকে সেই স্বাধীনতা বিরোধীদের লালন করে আর্থিক, সামাজিক এবং রাজনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠা করায় এদের উত্তরসূরিরা এমনি শক্তি পেতে থাকে যে, পাকিস্তান প্রীতির কথা তারা রাখঢাক না রেখেই বলতে থাকে। ঢাকার পাকিস্তান দূতাবাস তাদের অর্থ প্রদানসহ সব সহায়তা প্রদান করতে থাকে, যা করতে গিয়ে তাদের দুজন কূটনীতিক হাতেনাতে ধরা পড়লে তাদের বহিষ্কার করা হয়। শুধু যে ধর্মান্ধ দলগুলোই পাকিস্তান ফিরে যাওয়ার পক্ষে কাজ করছে তা নয়, মূলত বিএনপির শীর্ষ নেতারাও একই ধারণার লোক। এদের বড় অংশ রাজাকারদের বংশধর, যে কথা প্রমাণিত।

২০০১ সালের ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের সদস্যরা আমাদের আইন ভঙ্গ করে মিরপুর স্টেডিয়ামে পাকিস্তানি পতাকা উত্তোলন করলে তার প্রতিবাদে ভেঙে পড়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধপন্থি বিশাল জনতা। কিন্তু তখন পবিত্র সংসদে দাঁড়িয়ে এক বিএনপি সদস্য নির্লজ্জের মতো পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সমর্থন করে তার এবং তার দলের পাকিস্তানের প্রতি প্রকাশ্য আনুগত্য প্রমাণ করেছে। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ভারত হেরে যাওয়ার পর যারা মূলত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আনন্দ করেছে, তাদের সংখ্যা খুবই নগণ্য। তাই তাদের উদাহরণ হিসেবে সামনে রেখে এটা বলার কোনো সুযোগ নেই যে, বাংলাদেশের মানুষ ভারতের পরাজয়ে খুশি হয়েছে। অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনের ভাষায় বাংলাদেশে বেশ কিছু বাংলাভাষী পাকিস্তানি বসবাস করে। এসব বাংলাভাষী পাকিস্তানিই ভারত হেরে যাওয়ায় আনন্দিত হয়েছে। বাংলাদেশের প্রকৃত বাঙালিরা খুশি হয়নি। কয়েকটি চিহ্নিত ইউটিউবার আছে ভারত বিদ্বেষ ছড়ানোই যাদের একমাত্র কাজ। এদের মধ্যে পাকিস্তানি কয়েকটি ইউটিউব চ্যানেলও রয়েছে। এরা যে পাকিস্তানের আইএসআইর অর্থপ্রাপ্ত, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এদের সঙ্গে রয়েছে কিছু ওয়াজ ব্যবসায়ী যারা আজও বাংলাদেশকে মানতে পারছে না। অনুপাতে এরা গোটা জনসংখ্যার ১০-১৫%-এর বেশি নয়। ১৯৭১ সালেও স্বাধীনতার বিপক্ষে লোকের আনুপাতিক হার একই ছিল। বিভিন্ন অপরাধ করে দেশ থেকে পালিয়ে গিয়ে বিদেশে বসেও ইউটিউবের মাধ্যমে ভারতবিদ্বেষ এবং সাম্প্রদায়িকতা ছড়াচ্ছে কয়েকজন ফেরারি আসামি। এদের আর্থিক সহায়তা দেওয়ার জন্য গৌরী সেনদের অভাব নেই। তারা পাকিস্তানি প্রভুদের নির্দেশ পালন করছে। উদ্দেশ্য একটাই, বাংলাদেশের মানুষের মন থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নস্যাৎ করে পাকিস্তানে ফিরে যাওয়ার পথ তৈরি করা, যেটি ’৭৫ সালে জিয়া-মোশতাক করতে চেয়েছিলেন। তাদের প্রকাশ্য উসকানিতে পূজার সময় কিছু দুর্বৃত্ত পূজামণ্ডপ আক্রমণ করে মূর্তি ভাঙচুর করছে, নির্বাচনকালে হিন্দু-বৌদ্ধ ধর্মের লোকদের ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে। তবে তারা আপামর জনসাধারণের মধ্যে কোনো প্রভাব সৃষ্টি করতে পারেনি। নিশ্চিতভাবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোকের অনুপাত অনেক বেশি। পশ্চিম বাংলায়ও কিছু সামাজিক মাধ্যম ভুল করে বলে বেড়াচ্ছে বাংলাদেশের লোক ভারত হেরে যাওয়ায় খুশি হয়েছে। তারা বাংলাভাষী পাকিস্তানিদের সামাজিক মাধ্যমে প্রচারণা থেকেই এ ধরনের কথা বলছেন। বিষয়টি গভীরভাবে দেখলে তাদের বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় যে, বাংলাদেশিরা ভারতবিদ্বেষী নয়, ভারতের পরাজয়ে তারা উৎফুল্ল হয়নি, হয়েছে সে সব বাঙালি যাদের আনুগত্য পাকিস্তানের প্রতি, যারা সংখ্যায় নগণ্য।

অনেক ভারতবিদ্বেষী ঘাপটি মেরে আওয়ামী লীগের মুখোশ ধারণ করে তাদের অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। কয়েক মাস আগে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ল’ অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের এক আলোচনাসভায় মাসুম বিল্লা নামক জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের এক অধ্যাপক ’৭১-এ ভারতীয় সৈন্যদের দখলদার বাহিনী বলার মতো ধৃষ্টতা দেখিয়েছিলেন। কড়া প্রতিবাদের মুখে মাসুম বিল্লার সেই উক্তি এক্সপাঞ্জ করা হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধকালে পূর্ব বাংলায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতে কর্মরত এক কর্মকর্তা, যাকে পরবর্তীকালে খালেদা জিয়া জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সদস্য পদে অধিষ্ঠিত করেছিলেন, তার পুত্র, যিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের একজন অধ্যাপক, তিনি সুযোগ পেলেই টকশোতে ভারতবিদ্বেষী কথা বলতে থাকেন। তাছাড়া একটি বিদেশি পত্রিকায় তিনি এই মর্মে লিখেছিলেন যে, বর্তমান সরকার ভারতকে খুশি করার জন্য আলেমদের গ্রেফতার করছে। এ অধ্যাপককে প্রায়ই আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুষ্ঠানসমূহে দেখা যায়। যতটুকু জানতে পেরেছি তা হলো, এই যে ভারতে তার প্রবেশের ওপর সে দেশের সরকার নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর মৃত্যুর পর এক বিরাটসংখ্যক ছাত্রলীগ সদস্য কর্তৃক সাঈদীর প্রশংসার ঘটনা প্রমাণ করে যে, গোপনে কত মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী লোক আওয়ামী লীগে ঢুকে পড়েছে। যারা ধর্মান্ধ দলগুলো বা বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত তাদের চিনতে অসুবিধা হয় না। কিন্তু যারা আওয়ামী লীগের লেবাস পরে তাদের গোপন এজেন্ডা কার্যকর করতে এগিয়ে যাচ্ছে, তাদের চেনা কঠিন। এসব ঘাপটি মেরে থাকা লোকদের মুখোশ উন্মোচন করার জন্য প্রয়োজন গণসচেতনতা। যারা মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করে তাদের অন্যতম গুরু দায়িত্ব হচ্ছে গণসচেতনতা প্রসারের জন্য অক্লান্তভাবে কাজ করে যাওয়া যাতে পাকিস্তানপ্রেমীদের স্বপ্ন কখনো সফল না হয়।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম