শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১৩, বুধবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৩

ডা. এস এ মালেকও মুক্তিযোদ্ধা নন!

ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
ডা. এস এ মালেকও মুক্তিযোদ্ধা নন!

দেশে আসবো শোনার পর থেকেই আব্বার একটাই প্রশ্ন, খুলনায় কবে আসবো? খুলনায় গেলে প্রতিবার দু-তিনদিনের বেশি থাকা হয় না। এবার যাবার আগেই আব্বা বলেছেন, খুলনায় আমি যেন পাঁচ দিন থাকি। মা মারা যাবার পরে আমার প্রতি আব্বার নির্ভরতাটা অনেক বেশি দৃশ্যমান হয়েছে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে আব্বা অনেকটা শিশুর মত হয়ে গেছেন। গতবার দেশে দিয়ে প্রথম দিকে আমি মূলত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জীবনীগ্রন্থ লেখার কাজ করেছি। স্বভাবতই অধিকাংশ সময় লেখার কাজেই ব্যস্ত থাকতাম। এর মধ্যে ঠিক করলাম সাতই ডিসেম্বর সকালে খুলনা যাব। এখন পদ্মা সেতু হয়েছে। ঢাকা এয়ারপোর্টে গিয়ে বিমানে করে যশোরে পৌঁছে সেখান থেকে খুলনা যাওয়া বা মাওয়া হয়ে ফেরিতে চড়ে পদ্মা নদী পার হবার হ্যাপা নাই। ঢাকা থেকে যে কোন একটা ভাল কোচে উঠলেই চার-সাড়ে চার ঘণ্টায় খুলনার বাসায়। ছয় ডিসেম্বর সারা দিনজুড়ে মাঝেমধ্যেই আব্বার ফোন, কাল কখন রওয়ানা দেবো?

২.
ছয় ডিসেম্বর রাত বারোটার দিকে লেখক-রাজনীতিবিদ রুদ্র সাইফুলের ফোন, মালেক চাচা আর নেই। আমি যেন খবরটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে দেই। আমার একটু খটকা লাগল। আগের দিনই স্যারের ছেলে, বন্ধু ও রাজনৈতিক সহযোদ্ধা ডা. মামুনের সাথে কথা হল। মামুন বললো, ‘আব্বার অবস্থা এখন একটু ভালর দিকে।’ আর পরেরদিনই স্যার নেই! ডা. মালেক স্যারের মৃত্যুর ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে আমি তখনি আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং আরো দুজনকে জানালাম, যাতে তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে এই খবরটা পৌঁছে দেন। কিছুক্ষণের মধ্যে বিপ্লব বড়ুয়া এসএমএস করে জানায়, তারাও খবরটা জেনেছেন। 
৩.
সাত ডিসেম্বর সকালে খুলনা যাওয়া হল না। বরং ডা. এস এ মালেক স্যারের জানাযায় অংশগ্রহণ করতে বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় চত্ত্বরে গেলাম। আমাদের নেতা ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন ভাই, ভিসি শারফুদ্দিন আহমেদ ভাই, ডা. রোকেয়া সুলতানা আপা, রুদ্র সাইফুলসহ বঙ্গবন্ধু পরিষদের অনেক নেতাকেই দেখলাম। মামুন তসবিহ হাতে দোয়া পড়ছে। ওর শোকাচ্ছন্ন মুখটা দেখে আমার খুব কান্না পাচ্ছিল। আমার বন্ধুদের মধ্যে যে কজন সাহসী মানুষ রয়েছে, মামুন তাদের মধ্যে অন্যতম। ওকে আমি কখনো এতটা বিমর্ষ অবস্থায় দেখিনি। শেষদিনগুলোতে ও যেভাবে স্যারের যত্ন নিয়েছে, তা রীতিমত অবিশ্বাস্য! স্যারের কোভিড হলে সকল স্বাস্থ্য বিধি-নিষেধ ভেঙ্গে যেভাবে সে স্যারের সাথে সারাক্ষণ হাসপাতালে পড়ে থাকতো, তা দেখার মত ছিল। ওই বয়সে কোভিডাক্রান্ত হয়ে হাসপাতাল থেকে বেঁচে বাসায় ফেরার সংখ্যাটা হাতে গোনা ছিল, তারপরও সবার সম্মিলিত চেষ্টায় আল্লাহ সেবার স্যারকে সুস্থ করে বাসায় ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। স্যারের চিকিৎসার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাৎক্ষণিকভাবে আমেরিকা থেকে মনোক্লোনাল এন্টিবডি ইঞ্জেকশন আনিয়েছিলেন। উল্লেখ্য, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কোভিড হলে এই ইঞ্জেকশন দিয়ে চিকিৎসা করা হয়েছিল। 
৪. 
বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদে জানাযা শেষে শ্বেতশুভ্র কাফনে মোড়া মালেক চাচার মৃতদেহটা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে তোলা হল। এখান থেকে স্যারকে কলাবাগানের বাসায় নিয়ে যাওয়া হবে। কলাবাগান মাঠে বাদ জোহর দ্বিতীয় জানাযা শেষে স্যারের শেষ ইচ্ছানুযায়ী মীরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী গোরস্থানে সমাধিস্থ করা হবে। 
খুলনা থেকে আব্বা ফোন করে জানতে চাইলেন, আমি কখন রওয়ানা দেব। মালেক স্যারের মৃত্যুর কথা শুনে আব্বা চুপ করে গেলেন। ব্যক্তিগতভাবে আব্বা মালেক স্যারের খুব ভক্ত ছিলেন। আব্বা বঙ্গবন্ধু পরিষদের খুলনা বাংলাদেশ ব্যাংক শাখার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। সেইসব দিনগুলোতে প্রকাশ্যে বঙ্গবন্ধুর নাম বলার লোক খুব কমই পাওয়া যেতো। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সাথে ছাত্রজীবন থেকেই আব্বার পরিচয়। বঙ্গবন্ধু খুলনায় গেলে প্রতিবারই আব্বা দেখা করতেন। পাকিস্তান আমলে একবার বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক সফরে খুলনা গেলে সদ্য চাকুরিতে যোগ দেওয়া আব্বা বেতনের জমানো টাকা থেকে আড়াইশো টাকা খামে ভরে বঙ্গবন্ধুর হাতে দিয়েছিলেন। সেই গল্প আব্বার মুখে অনেকবার শুনেছি। এই গল্পটা বলার সময় আব্বার চোখ-মুখ কেমন উজ্জ্বল হয়ে উঠতো। 
বন্ধু মামুন আগে থেকেই জানতো আজ আমার খুলনা যাবার কথা। ব্যক্তিগত শোকের মুহূর্তেও ও আমাকে বললো, তোর থাকতে হবে না, তুই এখনি খুলনা যা। চাচাকে বেশি করে সময় দিস। 
৫.
মালেক চাচাকে আমি খুব কাছ থেকে পেয়েছি স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) প্রতিষ্ঠার শুরুর দিকে। তিনি স্বাচিপের অনুষ্ঠানগুলোতে প্রায়শই প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিতেন। তিনি আমার করা পোস্টারের স্লোগানগুলো খুব পছন্দ করতেন। তখন জালাল ভাইয়ের নির্দেশে কেন্দ্রীয় স্বাচিপের সব অনুষ্ঠান আমি সঞ্চালনা করতাম। মামুনের কাছে স্যার আমার সঞ্চালনারও খুব প্রশংসা করতেন। 
কোভিড মহামারী চলাকালিন মালেক স্যার বঙ্গবন্ধু পরিষদ ও অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগের অনেকগুলো অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিয়েছেন। প্রতিটি অনুষ্ঠানে তিনি তাঁর দেওয়া সময়ে যোগ দিতেন এবং পুরো অনুষ্ঠানের বক্তৃতা মনোযোগ দিয়ে শুনতেন। তার বক্তৃতাগুলো একদিকে ছিল স্মৃতিতে ভরপুর, আরেকদিকে গভীর চিন্তাভাবনা প্রসূত। এই বয়সেও কথা বলার সময় তাঁর ভেতরে তারুণ্যের উদ্দীপনা এসে ভর করত। তিনি নিয়মিত রাজনৈতিক জার্নাল প্রকাশ করে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে দেবার কথা বলতেন। তিনি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বের বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণপূর্বক একটি সমৃদ্ধ সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখতেন। সেই সাথে তিনি নিয়মিত পত্রিকায় লিখতেন। তার লেখা শক্তিশালী কলামগুলো বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নের রাজনীতিতে নেতা-কর্মীদের মনে সাহস যোগাতো। 
ইংরেজিতে বঙ্গবন্ধু শেখ হাসিনার জীবনী লিখতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরবর্তীতে ডা. এস এ মালেকের প্রতিবাদী ভূমিকার কথা জেনে বিস্মিত হয়েছি। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিশোধ নিতে গিয়ে তিনি আরো অনেক আওয়ামী লীগ নেতার সাথে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। জীবন ধারণের জন্য কোলকাতায় অবস্থানকালীন তিনি ডা. বোস নামে হোমিওপ্যাথি ডাক্তার হিসেবে প্রাক্টিসও করতেন। তিনি তখন দিল্লিতে অবস্থানরত বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন। মাঝেমধ্যেই তিনি দিল্লী গিয়ে নেত্রীর সাথে দেখা করতেন এবং বাংলাদেশের রাজনীতির বিভিন্ন খবর দিতেন। পচাত্তর পরবর্তী তার এই সাহসী ভূমিকা জননেত্রী শেখ হাসিনা বরাবরই কৃতজ্ঞতার সাথে স্বীকার করেন। 
৫.
ডা. এস এ মালেক স্যারের মৃত্যুর পরে অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের পক্ষ থেকে আমরা কয়েকজন মীরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী গোরস্থানে তাঁর সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পন করতে গিয়েছিলাম। যাবার আগে আমি আর অস্ট্রেলিয়া যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নোমান শামীম শাহবাগের একটা ফুলের দোকানে গেলাম। দোকানে কর্মরত লোকটা ফুলের মালা বানাতে বানাতে জিজ্ঞেস করলেন, কার জন্য এই পুষ্পাঞ্জলি? বললাম, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সদ্য প্রয়াত সভাপতি ডা. এস এ মালেকের জন্য। স্যারের নাম শোনার সাথে সাথে ভদ্রলোক একের পর এক স্যার সম্পর্কে বলে গেলেন। এবং পরম মমতায় মালার কাঠামোতে নানা বর্ণের গোলাপ বসাতে লাগলেন। আমরা যার অর্ডার দিয়েছিলাম, তার চেয়ে অনেক বেশি ফুল দিয়ে তিনি মালাটা তৈরি করে দিলেন। তারপর লেখার জন্য যত্ন করে কাগজ ও সাইন পেন এনেদিলেন। আমি অবাক বিস্ময়ে দেখলাম, সাধারণ মানুষের কতটা ভালবাসা ও শ্রদ্ধায় স্যারের বসবাস ছিল। 
আমরা মীরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী গোরস্থানে পৌছাতে মীরপুর থেকে এসে যোগ দিল অস্ট্রেলিয়া যুবলীগের আরেক নেতা বীর খান। নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ পূর্বনির্ধারিত অনুষ্ঠান বাতিল করে এসেছিলেন অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগের তৎকালিন আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ মুনীর হোসেন ও সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক, লেখিকা আইভি রহমান। আসার সময় মামুনকে সাথে করে নিয়ে এসেছিলাম। 

মীরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী গোরস্থানে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কবর দেবার জন্য আলাদাভাবে স্থান সংরক্ষিত করা আছে। আমরা এতক্ষণ এখানেই অপেক্ষা করছিলাম। সবাই এলে সেদিকে পা বাড়াতেই মামুন বললো, আব্বাকে সংরক্ষিত স্থানে কবর দেওয়া হয়নি। আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম, মানে? কী বলিস তুই? মামুন আরো সংকুচিত হয়ে বললো, ‘আব্বার মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট নাই, তাই সংরক্ষিত স্থানে কবর দেওয়া যায়নি।’ 
সবাই মিলে অনেকখানি হেঁটে ভেতরের দিকে আমজনতার মাঝে চিরনিদ্রায় শুয়ে থাকা বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ট সহচর, সাবেক এমপি, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সদ্য প্রয়াত সভাপতি, বিশিষ্ট চিকিৎসক ও বুদ্ধিজীবী ডা. এস এ মালেকের সমাধির সামনে এসে দাঁড়ালাম। চাচার আত্মার শান্তির উদ্দেশ্যে আমরা পবিত্র কোরান থেকে সুরা পাঠ করলাম ও মুনীর ভাইয়ের নেতৃত্বে আল্লাহর কাছে হাত তুলে মোনাজাত করলাম। মালেক চাচা হলেন সেই বিরল প্রজন্মের একজন, যারা গর্বভরে বলতেন, বঙ্গবন্ধুর ডাকে দেশমাতৃকার স্বাধীনতার জন্য মুক্তিযুদ্ধ করেছি, কোন সার্টিফিকেট বা স্বীকৃতির জন্য নয়। 
মালেক চাচা হয়তো স্বীকৃতি চাননি, কিন্তু আমাদের কি কোন দায়িত্ব ছিল না। আমার সাধ্য থাকলে আমি চাচার কবরটা স্থানান্তরিত করে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সংরক্ষিত স্থানে নিয়ে যেতাম। শুনেছি, এই ঘটনা শুনে মাননীয় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রীও ভীষণ ক্ষুব্ধ হয়েছেন। মালেক চাচার সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাতে এসে চোখে জল আর বুকে তীব্র ক্ষোভ নিয়ে ফিরে এসেছিলাম। 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম