শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৮, শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩

দামি গণতন্ত্র ডামি প্রার্থী ও গ্রাহকতন্ত্র

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
অনলাইন ভার্সন
দামি গণতন্ত্র ডামি প্রার্থী ও গ্রাহকতন্ত্র

প্রিয় পাঠক, যখন এ লেখা পড়ছেন, ততক্ষণে ঘটনাবহুল নভেম্বর বিদায় নিয়েছে। প্রতি বছর নভেম্বরে ফ্রান্সের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত ও ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের কারণে সুপ্রসিদ্ধ স্ট্রাসবার্গ শহরে বর্তমান বিশ্বে বিরাজমান গণতন্ত্রের জটিল সমীকরণ ও ঝুঁকি নিয়ে বিতর্ক এবং আলোচনার জন্য বিভিন্ন দেশের নানা শ্রেণি-পেশার নেতারা সম্মেলন করে থাকেন। সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক অঙ্গন, ব্যবসায়ী সংগঠন, শিক্ষাঙ্গন, গণমাধ্যম ও পেশাজীবী সংগঠনের জাঁদরেল নেতাদের কথা, বক্তৃতা, তর্ক-বিতর্কে জমজমাট হয়ে ওঠে এ সম্মেলন। ২০২২ সালের ৭ থেকে ৯ নভেম্বর পর্যন্ত চলা এমন এক সম্মেলনে আয়ারল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সায়মন কোভনে এক যুগান্তকারী ভাষণ দেন। তার মতে, ‘অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং ক্রমবর্ধমান বৈষম্যের মধ্যে গণতন্ত্র বাইরে (বহির্বিশ্ব) থেকে এবং আরও ক্ষতিকারকভাবে ভিতর (দেশ) থেকে ক্রমাগতভাবে আক্রমণের মুখে পড়েছে। আমাদের মহাদেশে গণতন্ত্র রক্ষার জন্য ও স্বাধীনতার সুরক্ষার জন্য গ্রহণীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো : কীভাবে আমরা আমাদের সরকারি (সাংবিধানিক) প্রতিষ্ঠানের অখণ্ডতা রক্ষা করি; আমরা কীভাবে আমাদের নাগরিকদের সমৃদ্ধি প্রচার করি; গণতন্ত্রে গণদেবতাদের (ডেমোস) তথা জনগণকে আমরা কীভাবে বুঝি। গণতন্ত্র সংখ্যাগরিষ্ঠের শাসনের চেয়ে আরও বেশি কিছু দাবি করে। অবাধ নির্বাচনের ভিত্তি, কিন্তু গণতন্ত্রের জন্য আইনের নিরপেক্ষ শাসন এবং সংখ্যালঘুদের পাশাপাশি সংখ্যাগরিষ্ঠদেরও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা থাকা প্রয়োজন। গণতন্ত্র সুরক্ষার জন্য আমাদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং সভা-সমাবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক। এর অর্থ স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও দক্ষ বিচার বিভাগকে উন্নীত করা। এর অর্থ আমাদের নির্বাচনব্যবস্থার অখণ্ডতা নিশ্চিত করা।’

গণতন্ত্রের মূল্য প্রসঙ্গে ৩টি বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্র আমাদের বিশ্বের সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু, কিন্তু যদি যত্ন না করা হয় তবে এটি সহজেই কলঙ্কিত হয়। একটি মুক্ত সংবাদপত্র ছাড়া, একটি সুশীল সমাজ ছাড়া, স্বাধীন আদালত ছাড়া এটি সময়ের সঙ্গে ক্ষয়প্রাপ্ত হয় এবং অবশেষে ভেঙে পড়ে। ইউরোপের কাউন্সিল এ-সংক্রান্ত যে নীতিমালা প্রণয়ন করে, তার প্রতি আমাদের বারবার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকতে হবে এবং তার মূল প্রতিষ্ঠানগুলোকে সর্বোপরি ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালতকে পুনঃআবিষ্কার করে তার প্রতি আমাদের অবশ্যই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে।’ ভোট প্রসঙ্গে তার মত, ‘গণতন্ত্র (নাগরিকদের) মর্যাদা প্রদান করে। ভোট এবং কণ্ঠস্বরের মাধ্যমে যে কোনো নাগরিক পরিবর্তন আনতে পারে। গণতন্ত্রে জবাবদিহিতার বাধ্যবাধকতা নাগরিকদের দীর্ঘমেয়াদে স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধি প্রদানের সর্বজনীন পন্থা। গণতন্ত্র নিখুঁত (শুদ্ধতা) থেকে অনেক দূরে হলেও গণতন্ত্রই আমাদের সবার স্বার্থ রক্ষা করার সর্বোত্তম উপায়।’

নাগরিক ও তরুণদের প্রতি করণীয় বিষয়ে তার চাওয়া ‘স্বল্পমেয়াদের মধ্যেই আমরা কী করার সক্ষমতা রাখি-এ বিষয়ে আমাদের নাগরিকদের, বিশেষ করে তরুণদের বোঝাতে হবে। এ সক্ষমতার মূল চাবিকাঠি হলো শাসনের মান উন্নত করা, যার একটি ধাপ হলো আমাদের নাগরিকদের কথা শোনা, সর্বোপরি তরুণদের কথা। গত এক দশকে নাগরিক সমাজের সঙ্গে আয়ারল্যান্ডের অভিজ্ঞতা অত্যন্ত ইতিবাচক। এটি গণতান্ত্রিক সম্পৃক্ততাকে আরও গভীর করার একটি উপায় প্রমাণ করেছে মানবাধিকার এবং আইনের শাসন গণতন্ত্রের সুনির্দিষ্ট শর্ত, যা লোকেরা বোঝে কিন্তু ইউরোপীয় কাউন্সিলের ৬৭৫ মিলিয়ন নাগরিকদের বেশির ভাগের জন্য সেগুলো কিছুটা বিমূর্ত ধারণা। একটি নতুন প্রজন্মকে তাদের মূল্য বোঝাতে আমাদের অবশ্যই আলাদাভাবে যোগাযোগ করতে হবে।’

দেশ যখন গণতন্ত্রের এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে, তখন দুটি শব্দ বেশ সাড়া জাগিয়েছে। একটি শব্দ হলো ‘থাবা’ যা উচ্চারণ করেছেন সাংবিধানিকভাবে এ সময়ে রাষ্ট্রের অন্যতম ব্যক্তিই কেবল নয়, অন্যতম ও ক্ষমতাধর প্রতিষ্ঠান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এ থাবা বলতে নির্বাচনে বিদেশি হস্তক্ষেপকেই বোঝানো হয়েছে। যুগে যুগে আমরা এই থাবার শিকার হয়েছি। বর্গিরা একসময় আমাদের সবকিছু লুট করে নিত। আমাদের শাসন ও শোষণ করেছে মুঘল, ব্রিটিশ ও পশ্চিম পাকিস্তানিরা। কিন্তু সেসব তো পুরনো ইতিহাস। স্বাধীনতা পেয়েছি ৫২ বছর হলো। থাবার ভয় এ মুহূর্তে আমাদের স্বাধীনতার ও সার্বভৌমত্বের সঙ্গে বেমানান। দুঃখজনক হলেও সত্য, আজ এই দেশ, দেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচন নিয়ে বিবৃতি প্রকাশ তথা আলোচনা হয় দিল্লি, পিকিং, মস্কো ও ওয়াশিংটনে। ৫২ বছরেও সর্বস্তরের জনগণের কাছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থতার সুযোগে কখনো বিদেশিরা আবার কখনো তাদের দেশীয় দোসর কিংবা অপরাপর অপশক্তি থাবা বসাতে চায় শান্তিপ্রিয় জনগণের ওপর। এই থাবা থেকে বাঁচতে না পারলে অনেক চড়া মূল্য দিতে হতে পারে আমাদের।

এ সময়ের আলোচিত আরেকটি শব্দ হলো ‘ডামি’। নির্বাচনে ডামি প্রার্থী দাঁড় করানোর কথা কান বন্ধ করলেও যেন শোনা যায়। আমার কাছে থাকা ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত বাংলা একাডেমির অভিধান খুলে দেখলাম ইংরেজি ডামি শব্দের অর্থ যথাক্রমে প্রতিরূপ নকল মূর্তি বা কাঠামো, নকল বা নেকি দ্রব্য, তাস খেলায় যে হাত নামানো হয়েছে (যিনি নিজে খেলবেন না-তিনি), কোনো ঘটনা ঘটার সময় যে ব্যক্তি উপস্থিত থাকে কিন্তু স্বয়ংক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে না, সাক্ষী-গোপাল ইত্যাদি (পৃষ্ঠা ২৩৪)। মজার বিষয় হলো একই পৃষ্ঠায় ডামি শব্দের পরের শব্দটি হলো ‘ডাম্প’ যার অর্থ আবর্জনার স্তূপ, আঁস্তাকুড়, নোংরা বা অপরিচ্ছন্ন স্থান ইত্যাদি। কারা কোন অর্থে কেন ডামি হয়ে আজ নির্বাচন করার কথা ভাবছেন, তা তারাই ভালো বলতে পারবেন। তবে বিষয়টা যদি ‘জোহি জিতা ওহি সিকান্দার’ অর্থাৎ যিনি জিতবেন, তিনিই দলের আপ্যায়ন পাবেন এমন হয়, তবে ডামি শব্দের নতুন অর্থ অভিধানে সংযোজন করতে হবে। আর ডাম্প শব্দের অর্থও হয়তো বদলাতে হবে। ডামিরাই যদি টাকা, ক্ষমতা, প্রতিপত্তি, জনসমর্থন বা গ্রহণযোগ্যতার নিরিখে কিংবা হোন্ডা, গুন্ডা ও ডান্ডার জোরে গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ হয়ে ওঠেন, তবে দল, দলের নেতৃত্ব, বিশেষত দলের মনোনয়ন বোর্ড ভবিষ্যতে ডাম্প হওয়ার সম্ভাবনা কি উড়িয়ে দেওয়া যায়? যারা এ দেশে থাবা দিতে চায়, তারাই যদি আবার ডামিদের শক্তি জোগায়, বিষয়টা কেমন হবে? রাজনীতিতে একজনের ভোটব্যাংকে ভাগ বসাতে ডামি প্রার্থী দাঁড় করানো দেশ-বিদেশের রাজনীতিতে নতুন কিছু নয়। তাই বলে ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নির্বাচনে এভাবে ডামি প্রার্থীর আবির্ভাব সত্যিই ডরের বিষয়।

করোনা মহামারি ও যুদ্ধের কারণে বিপর্যস্ত বিশ্বের রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনায় নিত্যনতুন ধ্যান-ধারণার আবির্ভাব কোনো ব্যতিক্রমী ঘটনা নয়। এমনই একটি পাশ্চাত্য ধারণার নাম ‘ক্লায়েন্টিসিজম’। ইংরেজি ‘ক্যাপিটালিজম’কে যেমন বাংলায় ধনতন্ত্র আর ‘সোশ্যালিজম’কে সমাজতন্ত্র বলা যায়, তেমন করে বলতে গেলে ‘ক্লায়েন্ট’ (গ্রাহক) থেকে উৎপত্তি হওয়া ‘ক্লায়েন্টিসিজম’কে বাংলায় গ্রাহকতন্ত্র বলা যায়। ম্যারিয়াম ওয়েবস্টার অভিধান কিংবা উইকিপিডিয়া ঘেঁটে ক্লায়েন্টিসিজম সম্পর্কে যে ধারণা পাওয়া যায়, তার সারমর্ম হলো এমন এক রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রথা, যা পৃষ্ঠপোষক (নেতা) ও গ্রাহকের (ভোটার) সম্পর্কের ওপর প্রতিষ্ঠিত। এ প্রথায় একজন গ্রাহক বিশেষ কিছু সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্তির বিনিময়ে পৃষ্ঠপোষককে সমর্থন প্রদান করে। দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন আজ দলছুট, দল-ত্যাগী, বহিষ্কৃত, কোরবানির গরু-ছাগলের মতো বিক্রীত ইত্যাদি কদর্য শব্দে ভারী হয়ে উঠেছে। এসব দেখে গ্রাহকতন্ত্রের কথা মনে পড়ে। ১৯৯৮ সালে আমেরিকার ইমেরিটাস অধ্যাপক জোয়েল এস মিগডাল দাবি করেন, একটি অনিশ্চিত অর্থনৈতিক ব্যবস্থা মানুষকে তাৎক্ষণিক খরচের দিকে মনোনিবেশ করতে এবং আরও দীর্ঘমেয়াদি এবং বিমূর্ত ধারণা ত্যাগ করতে অনুপ্রাণিত করে। আয়ের পরিবর্তনশীলতা দারিদ্র্যের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। চাহিদাকে চালিত করার ক্ষেত্রে গ্রাহকবাদ বর্তমানকালে এভাবেই অনিরাপদ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার বিকাশ ঘটায়। গ্রামীণ এবং শহুরে পরিবেশে গ্রাহক ও পৃষ্ঠপোষকদের জন্য ‘বেঁচে থাকার রাজনীতির’ অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ গ্রাহকবাদ। আমেরিকারই টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হাভিয়ের আউয়েরো ২০০০ সালে আরেক গবেষণায় দেখেছেন সাধারণত সমাজের দরিদ্র এবং প্রান্তিক পর্যায়ের সদস্যরা তাদের ‘সমস্যা-সমাধানের’ বাস্তবসম্মত উপায় হিসেবে গ্রাহকতন্ত্রের দিকে ধাবিত হয়। তারা প্রায়ই সহায়তা লাভের আনুষ্ঠানিক ঁঃংযড় উৎসগুলো সহজে খুঁজে পায় না বিধায় তাদের এমন চক্রে টানা হয়। ২০০২ সালের ডিসেম্বর মাসে ‘ইউএস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট-অফিস অব ডেমোক্র্যাসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স’ গ্রাহকতন্ত্রকেন্দ্রিক ৫০ পাতার একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। এ গবেষণাপত্রের দ্বিতীয় পাতায় আমেরিকার রাষ্ট্রবিজ্ঞানী লাস্ট ওয়েলসের রাজনীতির আলোচিত একটি সংজ্ঞায় বলা হয়, ‘রাজনীতি হলো সমাজে কে, কী পায়-তারই বিজ্ঞান ও কৌশল (আর্ট)।’ প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি বা দেনা-পাওনার রাজনৈতিক ডামাডোলে আজ থেকে ১৬০ বছর আগে (১৯ নভেম্বর ১৮৬৩) ইংল্যান্ডের গ্র্যাটিসবার্গে উচ্চারিত রাজনীতির প্রবাদপুরুষ আব্রাহাম লিংকন উচ্চারিত, বহুল আলোচিত ও গণতান্ত্রিককামীদের বেদবাক্যতুল্য কথাটি স্মরণীয়। আমেরিকায় চলমান গৃহযুদ্ধ ও কয়েক লাখ মানুষ হতাহতের প্রেক্ষাপটে তিনি বলেছেন যে, এত আত্মদানের মৃত্যু ঘটবে না। এ জাতি স্রষ্টার কৃপায় নতুন স্বাধীনতার জন্ম দেবে এবং জনগণের সরকার, যা জনগণের দ্বারা ও জনগণের জন্য গঠিত, তা কখনো পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হবে না।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট
email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম