শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪২, রবিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৩

শামসুন্নাহার হলে ছাত্রদলের বর্বরতা যেন ভুলে না যাই

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
শামসুন্নাহার হলে ছাত্রদলের বর্বরতা যেন ভুলে না যাই

গত কয়েক মাস ধরে বিএনপি নামক রাজনৈতিক দলটি, তাদের একান্ত দোসর ধর্মান্ধ জামায়াতে ইসলামী দলের সঙ্গে মিলিত থেকে গোটা দেশে যে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে তা দেখে বিএনপির আদি ইতিহাস ঘাঁটার প্রয়োজন সবাই অনুভব করেন। ইতিহাস পর্যালোচনায় দেখা যায়, বিএনপির জন্মই হয়েছিল খুনসহ বিভিন্ন জঙ্গি কার্যকলাপের মাধ্যমে। আরও দেখা যায় যে, দলটি তাদের সেই অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড সব সময়ই চালিয়ে গেছে। এ ব্যাপারে অনেক তথ্য উপস্থাপন করা হলেও ২০০২ সালের ২৩ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের আবাসস্থল, শামসুন্নাহার হলে বিএনপির ছাত্রদল এবং তাদের পালিত কিছু পুলিশ কর্তা মধ্যযুগীয় কায়দায় যে তাণ্ডব চালিয়েছিল, সেটি স্থান পাচ্ছে না। সম্ভবত সে ঘটনার কথা আমরা বেমালুম ভুলে গেছি। সে সময় বিএনপি ছাত্রদলের কয়েকজন মহিলা নেত্রী বেআইনিভাবে শামসুন্নাহার হলে রুম দখল করে বাস করায় সাধারণ ছাত্রীরা প্রতিবাদমুখর হলে বিএনপি নেতা তারেক জিয়া খেপে যান এবং তার দলের ছাত্রদের নির্দেশ দেন প্রতিবাদী ছাত্রীদের উচিত শিক্ষা দিতে। একই সময়ে তারেক জিয়া তার প্রতি অনুগত পুলিশ কর্মকর্তাদেরও সেই নির্দেশ দেন।

২০০২ সালের ২৩ জুলাই তারেক জিয়া এবং বিএনপির ছাত্রদল নেতাদের নির্দেশনা পেয়ে সর্বকালের কুখ্যাত পুলিশ কর্মকর্তা কোহিনুরের নেতৃত্বে ঢাকা মহানগর পুলিশের যে দলটি শামসুন্নাহার হলে মধ্যযুগীয় কায়দায় বর্বরতা চালিয়ে ছিল তা এতই বীভৎস ছিল যে, সে কথা ভুলে যাওয়ার নয়। ঘটনাটি জুলাই মাসের ২৩ তারিখে ঘটলেও নভেম্বর মাসে এটি বেশি মনে পড়ে এ জন্য যে, সেই মাসেই ওই পৈশাচিক ঘটনার বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদে ভেঙে পড়েছিল গোটা দেশ। অন্যান্য দাবির মধ্যে ছিল ২৩ জুলাইকে কৃষ্ণ দিবস ঘোষণা করা, অপরাধীদের সাজা এবং তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা।

সেই কৃষ্ণগহ্বরে নিমজ্জিত দিনটিতে বিএনপির ছাত্র সংস্থা, ছাত্রদলের নেতাদের নির্দেশে বিএনপির লেজুড়বৃত্তি করা কোহিনুর নামক কুখ্যাত পুলিশ কর্মকর্তার নেতৃত্বে কয়েক ডজন পুরুষ পুলিশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লিখিত মহিলা ছাত্রী হলে প্রবেশ করে বহু ছাত্রীকে উলঙ্গ করে, যে নির্যাতন চালিয়েছিল, তাকে যৌন হেনস্তা বৈ কিছু বলা যায় না। ছাত্রদল নেতারা এবং পুলিশ কমপক্ষে ১০০ জন ছাত্রীকে মাঝরাতে তাদের শয্যা থেকে তুলে, উলঙ্গ বা অর্ধ উলঙ্গ করে এমন অকথ্য নির্যাতন চালিয়েছিল, যার তুলনা বিরল। অতীতকালে তৈমুর-চেঙ্গিস-নাদির শাহর মতো রাজারা পরাজিত দেশের নারীদের ওপর যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ত, কোহিনুরের নেতৃত্বে পুলিশ এবং ছাত্রদলের পুরুষ নেতাদের পৈশাচিকতা অনেকটা তেমনই ছিল। ১৯৭৫-এর ৩ নভেম্বর মোশতাক-জিয়ার পালিত খুনিরা জেলখানার অভ্যন্তরে অসহায় চার নেতার ওপর যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, ২০০২ সালের ২৩ জুলাই খালেদা-তারেক অনুগত পুলিশ এবং ছাত্রদল নেতারা একইভাবে শামসুন্নাহার হলের অসহায় ছাত্রীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। কমপক্ষে ৫০ জন ছাত্রী মারাত্মকভাবে আহত হয়েছিলেন। গোটা ছাত্রসমাজ ফুঁসে উঠলে পরদিন, ২৪ জুলাই উপাচার্য আনোয়ারুল্লা চৌধুরী এবং হলের প্রক্টর পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। দিশা হারিয়ে ফেলে পরিস্থিতি শান্ত করার মানসে খালেদা জিয়া সে সময়ের হাই কোর্ট বিভাগের মাননীয় বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলামের নেতৃত্বে এক সদস্যের তদন্ত কমিশন গঠন করেন। 

সে সময়ের পুলিশের আইজি, সংশ্লিষ্ট কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা এবং কয়েকজন নির্যাতিতা ছাত্রীর সাক্ষ্য নেওয়ার পর মাননীয় বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলাম যে বস্তুনিষ্ঠ এবং দুর্বার সাহসী প্রতিবেদন তৈরি করেছিলেন, সে ধরনের বলিষ্ঠ প্রতিবেদন খুব একটা দেখা যায় না। সে বছরের ৩ সেপ্টেম্বর বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলাম প্রতিবেদনটি জমা দেন। কিন্তু তিনি নিশ্চয়ই আঁচ করতে পেরেছিলেন যে খালেদার সরকার তার প্রতিবেদন প্রকাশ করবে না। তাই তিনি নিজ উদ্যোগেই প্রতিবেদনটি টেলিভিশন এবং পত্র-পত্রিকার সাংবাদিকদের কাছে প্রকাশ করে দেন, যা অতীতে অন্য কোনো তদন্তকারী করেননি। বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলাম তার ৫০০ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে ছাত্রীদের ওপর নির্যাতনের পুরো চিত্রটি উল্লেখ করে রাখঢাক না রেখেই লিখেছেন ছাত্রদল নেতারাই এই কলঙ্কিত ঘটনার জন্য প্রাথমিকভাবে দায়ী। তিনি নাম উল্লেখ করে দায়ী পুলিশ কর্মকর্তাদের শাস্তি এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্টদের অপসারণ ও বিচার হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। মাঝরাতে যখন পুলিশ এবং ছাত্রদলের পুরুষ নেতারা হলের মূল দরজা ভেঙে এবং পরে ছাত্রীদের প্রতিটি কক্ষে অভিযান চালায়, তখন হলের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিল। পুলিশ এবং ছাত্রদল নেতারা ছাত্রীদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছিল।

২৪ জুলাই সেই দানবীয় ঘটনার কথা দেশের সব গণমাধ্যম পেরিয়ে বিদেশি পত্র-পত্রিকায়ও প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে ২০০৩, ২০০৪ এবং ২০০৫ সালে ইংরেজি ডেইলি স্টার পত্রিকা এবং বিডিনিউজ২৪ ডটকম খবরটি বহুল আকারে প্রকাশ করে। ওই দিনগুলোতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন ২০০২ সালের ২৪ জুলাই পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত বিভিন্ন ছবির সমন্বয়ে চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করে। তারা বিচারপতি তাফাজ্জলের প্রতিবেদন প্রকাশের দাবি জানালেও সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে তা কখনো করেনি, যদিও বিচারপতি তাফাজ্জল নিজে প্রতিবেদনের মূল কথাগুলো গণমাধ্যমে প্রকাশ করায় ঘটনার নির্মমতা কারও জানতে বাকি থাকেনি। বিচারপতি তাফাজ্জলের প্রতিবেদনে দায়ী পুলিশ এবং ছাত্রদল নেতাদের বিচারের নির্দেশনা খালেদা সরকার কখনো মানেনি, বরং প্রতিবেদনটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। খালেদা জিয়া এবং তার সরকার বিচারপতি তাফাজ্জলের ওপর চরমভাবে খেপে গিয়েছিলেন। বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা থাকলে খালেদা তাকে অপসারণই করতেন, কিন্তু সাংবিধানিক এই পদের কাউকে সরকার অপসারণ করতে পারে না বিধায় খালেদা তার জিঘাংসা চরিতার্থ করতে পারেননি। 

১৮০৩ সালে মারবারি বনাম মেডিসন মামলায় সরকারের বিরুদ্ধে রায় দেওয়ার কারণে মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জন মার্শালের ওপর সে সময়ের মার্কিন প্রেসিডেন্ট জেফারসন যেভাবে খেপে গিয়েছিলেন, খালেদাও তেমনি খেপে ছিলেন বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলামের ওপর। তবে দেশের আপামর জনগণ এই নির্ভীক, দেশপ্রেমিক বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলামকে (যিনি পরবর্তীতে দেশে প্রধান বিচারপতির পদটি অলংকৃত করেছিলেন) কুর্নিশ করতে ভোলেননি। বিচারপতি তাফাজ্জল বহু নির্ভীক রায়ের জন্য চিরঞ্জীব হয়ে থাকবেন, যার সঙ্গে যুক্ত থাকবে শামসুন্নাহার হলে ছাত্রদল এবং বিএনপি পালিত পুলিশ কর্মকর্তাদের বর্বরতার বস্তুনিষ্ঠ প্রতিবেদনটিও। তবে আমরা যেন সে দিনটির কথা ভুলে না যাই। সেই দিনের বর্বর ঘটনাটিও জানান দেয় যে, বিএনপি সব সময়ই একটি সন্ত্রাসী দল হিসেবে বিরাজ করছে, অর্থাৎ বিএনপি বর্তমানে দেশে যে তাণ্ডব চালাচ্ছে তা নতুন কিছু নয়।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম