শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩

চীনের চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষিযন্ত্র

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
চীনের চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষিযন্ত্র

শিল্পবিপ্লবের ইতিহাসে তিনটি বিপ্লবের কথা বলা হয়। ১৭৬০ সালে বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কারের মাধ্যমে প্রথম শিল্পবিপ্লব সংঘটিত হয়েছিল। ১৮৭০ সালে বিদ্যুৎ আবিষ্কারের ফলে দ্বিতীয় শিল্পবিপ্লব সংঘটিত হয়। বিদ্যুতের উৎপাদন ও ব্যবহার মানুষকে এনে দেয় সহস্র বছরের গতি। ফলে উৎপাদন শিল্পে আসে আমূল পরিবর্তন। তৃতীয় শিল্পবিপ্লব সংঘটিত হয় ১৯৬০ সালে তথ্যপ্রযুক্তি উদ্ভবের ফলে। কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি বিভিন্ন শিল্প খাতে আনে অভাবনীয় পরিবর্তন। শিল্পের বিকাশে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কৃষি। কিন্তু যন্ত্র কি কৃষিতেও বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনেনি? ইতিহাস বলে লাঙলই ছিল কৃষির প্রথম যন্ত্র। পরে ধীরে ধীরে আধুনিক থেকে আধুনিকতর হয়েছে কৃষিযন্ত্র। এখন উন্নত কৃষি মানেই যন্ত্রনির্ভর কৃষি। জমি তৈরি থেকে ফসল বপন, ফসল তোলা, সংরক্ষণ এমন কোনো ক্ষেত্র নেই যেখানে যন্ত্রের ব্যবহার নেই। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে যাচ্ছে কৃষি যান্ত্রিকীকরণের ধরন ও ধারণ। শুধু যন্ত্রই এখন শেষ কথা নয়, এ যন্ত্রের ব্যবহার স্বয়ংক্রিয় করে তোলাই বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় বৈজ্ঞানিক প্রয়াস। গত অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে চীনের উহানে আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতির মেলায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কৃষি যন্ত্রপাতি দেখে বিস্মিত হয়েছি। মেলার মূল কেন্দ্রে বিশেষ প্যাভিলিয়নে ছিল আগত দর্শনার্থীদের বিশেষ আকর্ষণ।

প্যাভিলিয়নের একেকটি স্টলে বিস্ময়কর সব যন্ত্রপাতি। দেখার চেয়েও বোঝার আছে অনেক কিছু। দর্শনার্থীরা মনোযোগ দিয়ে জানার চেষ্টা করছেন কোন যন্ত্রে কতটুকু সুবিধা। যেন বিকশিত সময়ের গল্প। যেখানে কল্পনাকে দেওয়া হয়েছে বাস্তবের রূপ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারে যন্ত্রকে যন্ত্রের চেয়েও আধুনিক করার যে চেষ্টা চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সূচনা করেছে, কৃষি কাজে সেসব যন্ত্রের ব্যবহার কেমন হতে পারে তার স্পষ্ট প্রতিচ্ছবি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আর ইন্টারনেট অব থিংসের ব্যবহার যন্ত্রকে করেছে অটোমেটেড। কৃষিতে খরচের শতকরা ৫০ ভাগই চলে যায় শ্রমিক খাতে। তাই মানুষ ছাড়াই সব কাজ করার মতো সক্ষম করা হচ্ছে যন্ত্রকে। ২০১৯ সালে চীনের উয়েফাং-এ কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরির খ্যাতনামা কোম্পানি লোভেলের মাঠ প্রদর্শনীতে অটোমেটেড অনেক যন্ত্র দেখেছিলাম। তবে এই সময়ে এসে যন্ত্রগুলো আরও বেশি নিখুঁত হয়েছে। যন্ত্র কত নির্ভুলভাবে আর কতটা সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্মতর মাপে সারতে পারে নিজেদের কাজ সেই হিসাবের কথাই বলছিলেন বিক্রয় প্রতিনিধিরা।

লিয়ানশি অ্যাগ্রো টেকের বিক্রয় প্রতিনিধি শিন জিয়াং তাদের অটোমেটেড ট্রাক্টর দেখিয়ে বললেন, ‘দেখুন যন্ত্র চালাতে কৃষকের নানা সমস্যা থাকে। লাইন আঁকাবাঁকা হয়ে যায়। আবার আলাদা লোক নিতে হয়। সে কথা চিন্তা করেই অটোমেটেড যন্ত্র তৈরি করেছি। এতে যন্ত্র নিজেই নিজেকে চালাতে পারে। কোনো লাইনও আঁকাবাঁকা হয় না। সব প্রোগ্রাম করে দেওয়া আছে।’ হুদাই টেকের স্টলেও বেশ ভিড়। বিক্রয় প্রতিনিধি সিজার তাদের যন্ত্রগুলো দেখাচ্ছিলেন। তিনি বললেন, কৃষি কাজ করতে রোদ বৃষ্টিতে ভেজার কোনো প্রয়োজনই নেই আর। আপনি ঘরে রাখা এ চেয়ারটিতে বসে পড়ুন, আর এখান থেকেই সবকিছু কন্ট্রোল করতে পারবেন। এ মনিটরে সব দেখতে পাবেন। ভিন্ন ভিন্ন ভাষা ইনস্টল করা আছে। ইংলিশ, টার্কিশ, রাশান কিংবা স্প্যানিশ। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার সব সহজ করে দিয়েছে।

একেক যন্ত্রের একেক ফিচার। সব ফিচারই কৃষিকে স্মার্ট করার। কৃষক যেখানেই থাকুন না কেন যন্ত্রই উৎপাদন থেকে শুরু করে ফসল উত্তোলন, সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরণ সবই যন্ত্রের মাধ্যমে করা সম্ভব। এখানেই দেখতে পেলাম স্বয়ংক্রিয় সেচব্যবস্থাপনার একটি মডেল। চীনের বহুল পরিচিত হুইদা টেক কোম্পানি নির্মাণ করেছে। সেলস ডিরেক্টর ফেয়ে লিং যন্ত্রটির কার্যক্রম বিস্তারিত দেখালেন। বললেন, আমরা সেচ সমস্যার একটি সুন্দর সমাধান বের করেছি। আপনি যেখানেই থাকুন না কেন হাতের ফোনটি ব্যবহার করেই সেচ চালু অথবা বন্ধ করে দিতে পারবেন। এতে আপনার সময় বাঁচবে, অতিরিক্ত শ্রমিক লাগবে না, খরচ কমবে, পানিও বাঁচবে। আমরা দেখেছি ৩০% পানির অপচয় কমিয়ে আনা যায়। ফার্ম ছোট বা বড় যে আকারেরই হোক না কেন অটো স্মার্ট সেচব্যবস্থার জন্য আমরা প্রযুক্তি সহায়তা দিতে পারব। সবচেয়ে বড় কথা এটা সোলার এনার্জিতে চলবে, অন্য কোনো বিদ্যুৎ বা তারের জটিলতা নেই। কৃষিই আমাদের সভ্যতার সূচনাকারী। তারপর কৃষির ক্রমবিকাশে ধাপে ধাপে এগিয়েছি আমরা। কিন্তু বর্তমান সময়টি সংগত কারণেই আগের থেকে অনেক কঠিন। কারণ অধিক উৎপাদনের জন্য আমরা বহুভাবে নষ্ট করেছি প্রকৃতির স্বাভাবিক ভারসাম্য। ফলে জলবায়ু পরিবর্তনের নানামুখী অভিঘাত প্রভাব ফেলছে কৃষি উৎপাদনে। গবেষকরা বলছেন, যে হারে পৃথিবীর জনসংখ্যা বাড়ছে, তাতে করে ২০৫০ সালের মধ্যে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে প্রায় ১ হাজার কোটিতে। এ বর্ধিত মানুষের পুষ্টিচাহিদা নিশ্চিত করতে কৃষি উৎপাদন বাড়াতে হবে বর্তমান সময় থেকে শতকরা ৭০ ভাগ বেশি। অন্যদিকে গ্রামকে ক্রমেই দখল করে নিচ্ছে শহর। তাই ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে কৃষি নিয়ে বিশেষভাবে ভাবছে বিশ্বের উন্নত দেশগুলো। প্রচলিত গ্রামীণ কৃষিকে আধুনিকায়নের পাশাপাশি নগর কৃষির প্রতিও জোর দিচ্ছে তারা। তারই একটি প্রতিফলন যেন দেখা মেলে মেলার একটি স্টলে। স্টল প্রতিনিধি ডামি মডেলটি দেখালেন। বললেন, এটা শুধু উপস্থাপনের জন্য তৈরি মডেল নয়। এটি পুরোপুরি বাস্তব। চীনের উত্তর-পশ্চিমের প্রদেশ শিনজিয়াংয়ে এমনটি আমরা করেছি। তার হুবহু উপস্থাপন এটি। আগামীর কৃষি অর্থনীতির গতিপথ ধরতে এভাবেই সাজাতে হবে। এশিয়ার অনেক দেশেই এমনটি করার সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ডের মতো দেশগুলোতে।

কৃষকের খণ্ড খণ্ড বাড়িগুলোকে না রেখে কৃষকের থাকার জন্য তৈরি করা হয়েছে বহুতল ভবন। আছে হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কমিউনিটি সেন্টারসহ সব সুবিধাদি। কৃষিখামারে আধুনিক স্মার্ট যন্ত্রপাতি। জমি তৈরি, সেচ, ফসল উৎপাদন থেকে শুরু করে উত্তোলন ও প্রক্রিয়াকরণ সবই হচ্ছে স্মার্ট প্রযুক্তির সাহায্যে। পাশের স্টলেই বিশাল এক ড্রোন। ড্রোনের সাহায্যে জমি নির্দিষ্ট করে দিয়ে ঘরে বসে থেকেই কৃষক জমিতে কীটনাশক ও সার প্রয়োগ করতে পারবেন। ২০১৭ সালে চীনের আন্তর্জাতিক মেলার এ রকম আয়োজনে মাঠে ড্রোনের ব্যবহার দেখেছিলাম। এ ড্রোনটি আকারে বড় আর ফিচারও অনেক বেশি।

প্রাকৃতিক পরিবেশ ঠিক রেখে যন্ত্রকে সচল রাখতে নবায়নযোগ্য সৌরশক্তির ব্যবহার বাড়ছে সারা পৃথিবীতেই। এখানে অন্যরকম সোলার প্যানেল চোখে পড়ল। এমনিতে সোলার প্যানেলের একদিকে আলো পড়ে, একদিকেই সৌরশক্তি বিদ্যুতে রূপান্তর হয়। এটি বিশেষায়িত একটি সৌরপ্যানেল। এর উভয় দিক কার্যকর। সকাল কিংবা বিকাল যে কোনো সময়ই সূর্যের আলোকে ব্যবহার করতে পারে। আর হরাইজন্টাল সৌর প্যানেলে জায়গা প্রয়োজন হয় অনেক বেশি, এভাবে ভার্টিক্যাল স্থাপন করা গেলে কম জায়গায় বেশি প্যানেল স্থাপন করা যাবে। সেন্টনেট ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এ স্টলে ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সিইও ইতালির নাগরিক জো ফাসানো। তিনি বললেন, ইতালিতে এ নিয়ে গবেষণা হয়েছে। এমনিতে প্রচলিত সৌরপ্যানেলে সকালে বিদ্যুৎ উৎপাদন বেশি হয়। কিন্তু বারোটার পর একেবারেই কমে যায়। আবার বিকেলে উৎপাদন বাড়ে। আর ভার্টিক্যাল সোলার প্যানেলে বিদ্যুৎ উৎপাদন সারা দিনই সুষম রেখায়। আর একটি বিষয়, সোলার প্যানেল সম্পূর্ণ জমিকে ঢেকে ফেলে না। ফলে জমিটাকে কৃষি কাজে ব্যবহার করা যায়। সোলার প্যানেলে একটি চ্যানেল আছে, যা বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করতে পারে। একেকটি ৬০০-৭০০ স্কয়ার মিটারের প্যানেল লম্বালম্বি বসানো হয়। স্ক্রিনে দেখানো একটি জমি দেখিয়ে বললেন, এখানে চারটি লাইন প্রত্যেকটি ২০ মিটার করে দৈর্ঘ্যে সোলার প্যানেল সাজানো আছে। আধাবেলাও যদি স্বাভাবিক বৃষ্টি হয় আপনি ১৫ টন পানি ধরে রাখতে পারবেন। সেই পানি সেচ কাজে ব্যবহার করা যায়। এ সিস্টেমটাও ইতালির। তবে চীনে ম্যানুফেকচার হয়। চীনের আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতিমেলা নানাভাবেই ভূমিকা রাখছে চীনের কৃষি যন্ত্রপাতির বিকাশে। চিংদাও-এ ২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত প্রদর্শনী মেলায় কিশোর শিক্ষার্থীরা স্মার্ট কৃষির যে যন্ত্রের প্রটোটাইপ তৈরি করেছিল, এবার এ মেলায় সেই যন্ত্রের উপস্থিতি প্রমাণ করে চীন স্মার্ট কৃষিযন্ত্রকে কতটা গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে।

জলবায়ু পরিবর্তন এবং শ্রমিকের সংকট কৃষির এ বড় দুই চ্যালেঞ্জকে অতিক্রম করতে চীন স্মার্ট কৃষির যন্ত্র উদ্ভাবনে খুব মনোযোগী। তারা বলছে, স্মার্ট কৃষিই হবে আগামীর কৃষি অর্থনীতির মূল চালিকা। এ মেলায় চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের নানান কৃষিযন্ত্র আগামীর কৃষির একটি রূপরেখা এঁকে দেয়। কৃষিপ্রধান দেশ হিসেবে বিশ্ব বাজারে দাঁড়াতে হলে আমাদেরও হাঁটতে হবে স্মার্ট কৃষির পথে। এ সময়ে এসে প্রযুক্তি কৃষির বিকল্প নেই। আমার বিশ্বাস বাংলাদেশের সরকার ও বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান আমাদের কৃষি ও কৃষককে সে পথেই নিয়ে যেতে সহযোগিতা করবে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক
৭ ডলার চুরি, পুরো চাকরিজীবনের পেনশন বঞ্চিত হচ্ছেন বাসচালক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক
সুন্দরবনের দুই বনদস্যু আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলিসহ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাকের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার
হরিণাকুন্ডু উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা টানু ম‌ল্লিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
বগুড়ায় কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই
পাঁচ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম

হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন
হারাতে বসেছে রাজা লক্ষ্মণ সেনের স্মৃতিচিহ্ন

শনিবারের সকাল

ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল
ভাঙা কালভার্টে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল

দেশগ্রাম